শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

মানব পাচারের শ্বাসরুদ্ধকর কাহিনী

মির্জা মেহেদী তমাল, কক্সবাজার থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
মানব পাচারের শ্বাসরুদ্ধকর কাহিনী

‘টানা ছয় দিন অনাহার। পাহাড়ের এক জঙ্গল থেকে আরেক জঙ্গলে ছুটছি। আমার মতো আরও অনেকেই। পেছন থেকে আমাদের কুকুরের মতো তাড়া করছিল বন্দুক আর লাঠি হাতে কয়েকজন। আমাদের চলার গতি কমতে থাকলেই বন্দুক বা লাঠি দিয়ে সজোরে আঘাত করা হতো। তাদের দেখানো পথে তাই প্রাণপণ ছুটে চলা।  একপর্যায়ে পৌঁছে যাই তাদের আস্তানায়। অন্ধকার গুহা। সেখানে নিয়েই মারধর। টাকার জন্য অকথ্য নির্যাতন। সহ্য করতে পারছিলাম না। গলগল করে নাক-মুখ দিয়ে রক্ত বেরোচ্ছিল। তাদের টর্চলাইটের আলোয় দেখতে পাই, ভিতরের একপাশেই পড়ে আছে তিনটি রক্তাক্ত লাশ। একটার ওপর আরেকটা। মারধর আর গগনবিদারী চিৎকারে সেখানে তখন বিভীষিকাময় পরিবেশ। আমাদের সামনে যেন যমদূত সব দাঁড়ানো। আমি নিশ্চিত, আমার মৃত্যু হচ্ছে যখন-তখন। মায়ের মুখটা চোখের সামনে ভাসছিল। বড় ভাই যখন ট্রলারে উঠিয়ে দেন, বারবার বলছিলাম, বিদেশে গিয়েই ফোন দেব। সে কথাও মনে পড়ছিল বারবার। আর ফেরা হবে না বাড়িতে। জঙ্গলেই লাশ পচে-গলে যাবে। ‘‘টাকা, টাকা’’ বলে ওরা চিৎকার করছিল, আর হায়েনার মতো আমাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ছিল। শরীরে একটা প্রচণ্ড আঘাত পেয়েই কেমন যেন হয়ে পড়ি। একসময় নিজেকে দেখতে পাই ওই তিনটি লাশের ওপর পড়ে আছি আমি। পরে জানতে পারি, ওরা আমাকে মৃত ভেবে ফেলে রেখে যায় লাশের স্তূপের ওপর।’ ২০ বছরের তরুণ সাহাবুদ্দিন সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া যাওয়ার ট্রানজিট থাইল্যান্ড জঙ্গলে নির্যাতনের কথা বর্ণনা করছিলেন। বলছিলেন, সমুদ্রযাত্রায় ঘটে যাওয়া সব শ্বাসরুদ্ধকর কাহিনী। তিনি যখন তার সেই ভয়ঙ্কর দিনের কথাগুলো বর্ণনা করছিলেন, চোখে-মুখে তখন আতঙ্কের ছাপ। একপর্যায়ে হু হু করে কাঁদতে থাকেন সাহাবুদ্দিন। তিনি বলেন, ‘কেউ যেন আর এ পথে বিদেশে যাওয়ার কল্পনাও না করেন।’ তবে তিনি নিজেকে ভাগ্যবান বলে মনে করেন। কারণ ট্রলারে তার সামনেই মারা গেছেন ১৩ জন। সেখানে ছিলেন তার এক বন্ধুও। থাইল্যান্ডের জঙ্গলে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছেন তিনি। কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার জালিয়াপালং এলাকার সোনাইছড়ি গ্রামের নুরুল ইসলামের সন্তান সাহাবুদ্দিন। নয় ভাই-বোনের মধ্যে পঞ্চম। ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত লেখাপড়া করেছেন। এই সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে কথা হয় উখিয়ার সোনাইছড়ায় ২৭ জানুয়ারি। তিনি জানান, ডিসেম্বরে তিনি ফিরেছেন মালয়েশিয়া থেকে। ছিলেন সেখানকার কারাগারে। দেশে এসেই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন সাহাবুদ্দিন। এখনো দুর্বল দুর্বল লাগে।’ বলছিলেন সাহাবুদ্দিন। সাহাবুদ্দিনের বড় ভাই আনোয়ার জানান, ‘সাহাবুদ্দিন ছিল বেকার। স্থানীয় পাচারকারী চক্রের দালাল জনি নানা প্রলোভন দেখায় সাহাবুদ্দিনকে। জনি বলেছিল, বিদেশ যেতে নগদ টাকা লাগবে না। মালয়েশিয়া পৌঁছে দেড় লাখ টাকা দিলেই চলবে। জাহাজে টেলিভিশন দেখতে দেখতে মালয়েশিয়া পৌঁছা যাবে। জনির এমন প্রস্তাবে পরিবারের সবাই একপর্যায়ে রাজি হয়। সাহাবুদ্দিন মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য তৈরি।’ সাহাবুদ্দিন জানান, সোনাইছড়া সমুদ্র পয়েন্ট থেকে একই গ্রামের মোট ৩০ জন একটি ট্রলারে ওঠেন। দুই দিন সাগরেই ভাসতে থাকেন। সাগরের বহুদূর যাওয়ার পর তাদের তোলা হয় জাহাজের মতো একটি বড় ট্রলারে। ওই ট্রলারে ছিলেন আরও বহু যাত্রী। তিনি বলেন, ‘পরে শুনেছি, সেখানে ছিল ৬০০ জন। সবাই মালয়েশিয়ার যাত্রী। শুধু বাংলাদেশ নয়, সেখানে মিয়ানমারের নাগরিকও ছিল। তবে ছোট ট্রলারে করে রওনা দেওয়ার সময় বাংলাদেশি দালাল থাকলেও বড় ট্রলারে তারা আর যাননি। সেখানে ছিল সব থাইল্যান্ডের নাগরিক।’ সাহাবুদ্দিন জানান, যাত্রা শুরু করে তাদের ট্রলার। এক দিন যায়, দুই দিন যায়, সপ্তাহ পার হয়, কিন্তু তারা দিগ্বিদিক কিছুই বুঝতে পারেন না। একসময় তারা জানতে পারেন, ট্রলার পথ হারিয়ে ফেলেছে। ট্রলারে যে পরিমাণ খাবার ছিল, তাও শেষ পর্যায়ে। পাঁচ দিনে সেই খাবার শেষ হয়ে যায়। এর পর থেকে তাদের খাবার বন্ধ। খাওয়ার পানিও ফুরিয়ে যায়। তেষ্টায় সবাই চিৎকার করলেও পানি দেওয়া হয়নি। এভাবেই না খেয়ে কাটতে থাকে দিন। টানা ১০ দিন পর্যন্ত তাদের না খাইয়ে রাখা হয়। কেউ চিৎকার করলেই নির্যাতন করা হতো। এর মধ্যে ক্ষুধার যন্ত্রণায়, পানির তেষ্টায় যাত্রীদের অনেকেই চিৎকার করতে থাকেন। থাইল্যান্ডের নাগরিকদের হাতে ছিল আগ্নেয়াস্ত্র। তারা ফাঁকা গুলি করে আতঙ্ক ছড়াত। একসময় ক্ষুধায় আর পানির তেষ্টায় একে একে ১৩ জন ট্রলারে মারা যান। তার বন্ধু আফাজ মারা যান সাগরে ঝাঁপ দিয়ে। না খেয়ে সাহাবুদ্দিন নিজেও অসুস্থ হয়ে ট্রলারের এক কোনায় পড়ে ছিলেন। ১৫ দিন পর ট্রলারটি উদ্ধারের জন্য আরেকটি ট্রলার আসে। তারা কিছু খাবারও নিয়ে আসে। ওই ট্রলার থেকে তাদের ম্যাগি নুডলস দেওয়া হয়। আর দেওয়া হয় জিহ্বা ভেজানোর জন্য কয়েক ফোঁটা পানি। পর পর তিন দিন খাবার দেওয়া হয় শুধু সাদা ভাত। এরপর আবারও টানা আট দিন না খেয়ে থাকা। প্রতি মুহূর্তে মৃত্যুর ভয় নিয়ে একপর্যায়ে পৌঁছান তারা থাইল্যান্ডে। সেখানকার জঙ্গলে নিয়ে চলে নির্যাতন। সাহাবুদ্দিন জানান, এরা থাইল্যান্ডের অপহরণকারী। গুহায় এনে ফোনের মাধ্যমে মুক্তিপণ আদায় করে। গুহায় জ্ঞান ফিরে আসার পর ওখান থেকে বেরিয়ে আসেন তিনি। কিছু দূর যেতেই জঙ্গলে দেখা পান আরেক বাংলাদেশির। ওই বাংলাদেশি যুবক অপেক্ষায় ছিলেন তার এক পরিচিত ব্যক্তির জন্য। থাইল্যান্ডের অপহরণকারীরা টাকা পেয়ে ওই যুবককে ছেড়ে দেয়। ওই যুবকের সঙ্গেই বেরিয়ে তিনি দেশে ফোন করেন। তার বড় ভাই তাকে জানান, জনির লোকজন দুই লাখ ২০ হাজার টাকা ইতিমধ্যে নিয়ে গেছে বাড়িতে এসে। সাহাবুদ্দিন জানান, তার পরিবারের পরামর্শে মালয়েশিয়া বর্ডারে যান তিনি। সেখানে অপেক্ষায় ছিলেন তাদের গ্রামের এক লোক। তার মাধ্যমে তিনি মালয়েশিয়ায় ঢুকে পড়েন। কিন্তু সেখানে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে যান সাহাবুদ্দিন। কারাগারে আটক থাকেন দুই বছর। সেখান থেকে ছাড়া পেয়ে সোজা চলে আসেন উখিয়ায়।

তলিয়ে গেল ট্রলার : একটি মাছধরার নৌকায় ওঠা ৪০ যুবকের চোখে ছিল মালয়েশিয়া যাওয়ার রঙিন স্বপ্ন। অল্প টাকায় স্বপ্নের সে দেশে যাওয়ার জন্য জীবন বাজি রেখে তারা ট্রলারে করে সমুদ্রপথে রওনা হয়েছিলেন। কিন্তু উত্তাল সে সমুদ্রের ঢেউয়ে টিকতে পারেনি ট্রলারটি। ডুবে যায়। ওই ট্রলারে থাকা যাত্রীদের মধ্যে একজন প্রাণে বেঁচেছিলেন। তিন দিন ধরে সাগরে যখন ভেসেছিলেন, জেলেদের নজরে পড়েন তিনি। তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসা দেওয়া হয়। প্রাণে রক্ষা পান ওই যাত্রী। গত বছরের এ ঘটনায় বাকিদের উদ্ধার করা যায়নি। টেকনাফের জেলে ইসলাম ঘটনাটি বর্ণনা করে বলেন, ‘একটা মানুষকে বাঁচাতে পেরেছি, এটা অনেক আনন্দের।’ ইসলাম জানান, প্রাণে রক্ষা পাওয়া ওই ব্যক্তির বাড়ি নারায়ণগঞ্জে। তারা ৪০ জন সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য রওনা হয়েছিলেন।

জেলের কাছে পুরো ঘটনাটি জানা যায়। পরে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে যোগাযোগ করে এর সত্যতা মেলে। ইসলাম জানান, দুই-তিন লাখ টাকার বিনিময়ে মালয়েশিয়া পৌঁছে দেওয়া এবং চাকরির নিশ্চয়তা দিয়ে একটি দালাল চক্র আড়াইহাজার উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে ১০০ জন বেকার যুবককে কয়েক দফায় কক্সবাজার নিয়ে যায়। গত বছরের মাঝামাঝিতে প্রথম দফায় ছিল ৪০ জন। এদের প্রথমে ঢাকা থেকে বাসে করে নেওয়া হয় কক্সবাজার। সেখানে কয়েকটি গেস্টহাউসে চারটি গ্রুপে ভাগ করে যুবকদের রাখা হয়। প্রথম ৪০ জনের চালানটি নেওয়া হয় টেকনাফ সীমান্তে। প্রত্যেককে কালো হাফপ্যান্ট ও কালো গেঞ্জি পরিয়ে জেলে সাজিয়ে ডিঙি নৌকায় করে দালাল চক্র রওনা হয় গভীর সমুদ্রপথে। মাছধরার ট্রলারে করে প্রথম গন্তব্য ছিল তাদের থাইল্যান্ড। পরে থাইল্যান্ড ও এর সীমান্তে জঙ্গলের মধ্য দিয়ে বিভিন্ন কৌশলে মালয়েশিয়ায় পৌঁছে দেওয়ার কথা। এরপর মালয়েশিয়ার স্থানীয় এজেন্ট তাদের রিসিভ করে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করে চাকরি দিয়ে শর্ত পূরণ করবে। তিনি বলেন, ডিঙি নৌকায় আধা ঘণ্টা চলার পর দালাল চক্র ৪০ জনের মধ্য থেকে ১২ জনকে তাদের সম্মতিতেই ঘুমের ইনজেকশন দিয়ে অজ্ঞান করে মাছের ড্রামে বিশেষ কায়দায় রেখে দেয়। বাকিরা জেলে সেজেই সমুদ্র পাড়ি দেওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি নেন। যাদের অজ্ঞান করে ড্রামে ভরা হয়েছিল তারা মূলত ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা কম দিয়ে মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য জীবনের ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও দালালদের এই কৌশল মানতে রাজি হয়েছিলেন। মাছের ড্রামে ভরে ১২ জনকে এবং জেলে সাজিয়ে বাকিদের মাঝসমুদ্রে একটি মাছধরার ট্রলারে উঠানো হয়। লোকজন বেশি হয়ে গেছে বলে ট্রলারের মাঝিদের সঙ্গে দালাল চক্রের কথাকাটাকাটি হয়। মাঝিদের আপত্তি সত্ত্বেও দালাল চক্র ৪০ জনের চালানটি ট্রলারে উঠিয়ে দিয়ে নিজেরা টেকনাফে ফিরে যায়। গভীর সমুদ্রে যাওয়ার পরপরই উত্তাল সাগরে ট্রলারটি ডুবে যায়। এদের একজন ড্রাম ধরে ভাসতে থাকেন। তাকেই জেলেরা পরে উদ্ধার করেন। এভাবেই অবৈধভাবে থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার যাত্রায় বছরের পর বছর ধরে হাজারো মানুষ প্রাণ দিচ্ছে ভয়ঙ্কর যাত্রাপথে। দেশের সীমান্তবর্তী কয়েকটি এলাকা কক্সবাজার থেকে রওনা হওয়া এ মানুষগুলোর স্বপ্নের মৃত্যু ঘটে সমুদ্রে ডুবে গিয়ে, নয় তো প্রতারক দালালদের হাতে বন্দী থেকে নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়ে। তবু থেমে থাকে না অবৈধ পথে বিদেশযাত্রা। বঙ্গোপসাগর পথে বাহন তাদের সাধারণ ট্রলার কিংবা কার্গো বোট। এভাবে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়ায় পৌঁছতে সময় লাগে সাত দিন সাত রাত। স্বপ্ন বুকে অবৈধ পথে যাত্রা করা মানুষগুলোকে বোঝানো হয়, ওই সময়টা কোনোভাবে পার করতে পারলেই হলো, তারপর মালয়েশিয়া কিংবা থাইল্যান্ড। সেখানে গেলেই মিলবে অনেক বেতনের চাকরি। জীবন বদলে নেওয়ার এই সুযোগ পেতে ট্রলারে চেপে বসে মানুষগুলো। ঘুণাক্ষরেও টের পায় না তারা উত্তাল সমুদ্রের বুকে হারিয়ে যেতে বসেছে। নিজের জীবনকে এক অনিশ্চয়তার হাতে তুলে দিয়ে অবৈধভাবে সাগরপথে পাড়ি দিয়ে অজানায় হারিয়ে যাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। উন্নত জীবনের স্বপ্ন নিয়ে পাড়ি দেওয়া সাগরপথের এসব যাত্রীর বেশির ভাগেরই সলিল সমাধি ঘটে সেই উত্তাল সাগরেই।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
সর্বশেষ খবর
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা