শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

মানব পাচারের শ্বাসরুদ্ধকর কাহিনী

মির্জা মেহেদী তমাল, কক্সবাজার থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
মানব পাচারের শ্বাসরুদ্ধকর কাহিনী

‘টানা ছয় দিন অনাহার। পাহাড়ের এক জঙ্গল থেকে আরেক জঙ্গলে ছুটছি। আমার মতো আরও অনেকেই। পেছন থেকে আমাদের কুকুরের মতো তাড়া করছিল বন্দুক আর লাঠি হাতে কয়েকজন। আমাদের চলার গতি কমতে থাকলেই বন্দুক বা লাঠি দিয়ে সজোরে আঘাত করা হতো। তাদের দেখানো পথে তাই প্রাণপণ ছুটে চলা।  একপর্যায়ে পৌঁছে যাই তাদের আস্তানায়। অন্ধকার গুহা। সেখানে নিয়েই মারধর। টাকার জন্য অকথ্য নির্যাতন। সহ্য করতে পারছিলাম না। গলগল করে নাক-মুখ দিয়ে রক্ত বেরোচ্ছিল। তাদের টর্চলাইটের আলোয় দেখতে পাই, ভিতরের একপাশেই পড়ে আছে তিনটি রক্তাক্ত লাশ। একটার ওপর আরেকটা। মারধর আর গগনবিদারী চিৎকারে সেখানে তখন বিভীষিকাময় পরিবেশ। আমাদের সামনে যেন যমদূত সব দাঁড়ানো। আমি নিশ্চিত, আমার মৃত্যু হচ্ছে যখন-তখন। মায়ের মুখটা চোখের সামনে ভাসছিল। বড় ভাই যখন ট্রলারে উঠিয়ে দেন, বারবার বলছিলাম, বিদেশে গিয়েই ফোন দেব। সে কথাও মনে পড়ছিল বারবার। আর ফেরা হবে না বাড়িতে। জঙ্গলেই লাশ পচে-গলে যাবে। ‘‘টাকা, টাকা’’ বলে ওরা চিৎকার করছিল, আর হায়েনার মতো আমাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ছিল। শরীরে একটা প্রচণ্ড আঘাত পেয়েই কেমন যেন হয়ে পড়ি। একসময় নিজেকে দেখতে পাই ওই তিনটি লাশের ওপর পড়ে আছি আমি। পরে জানতে পারি, ওরা আমাকে মৃত ভেবে ফেলে রেখে যায় লাশের স্তূপের ওপর।’ ২০ বছরের তরুণ সাহাবুদ্দিন সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া যাওয়ার ট্রানজিট থাইল্যান্ড জঙ্গলে নির্যাতনের কথা বর্ণনা করছিলেন। বলছিলেন, সমুদ্রযাত্রায় ঘটে যাওয়া সব শ্বাসরুদ্ধকর কাহিনী। তিনি যখন তার সেই ভয়ঙ্কর দিনের কথাগুলো বর্ণনা করছিলেন, চোখে-মুখে তখন আতঙ্কের ছাপ। একপর্যায়ে হু হু করে কাঁদতে থাকেন সাহাবুদ্দিন। তিনি বলেন, ‘কেউ যেন আর এ পথে বিদেশে যাওয়ার কল্পনাও না করেন।’ তবে তিনি নিজেকে ভাগ্যবান বলে মনে করেন। কারণ ট্রলারে তার সামনেই মারা গেছেন ১৩ জন। সেখানে ছিলেন তার এক বন্ধুও। থাইল্যান্ডের জঙ্গলে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছেন তিনি। কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার জালিয়াপালং এলাকার সোনাইছড়ি গ্রামের নুরুল ইসলামের সন্তান সাহাবুদ্দিন। নয় ভাই-বোনের মধ্যে পঞ্চম। ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত লেখাপড়া করেছেন। এই সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে কথা হয় উখিয়ার সোনাইছড়ায় ২৭ জানুয়ারি। তিনি জানান, ডিসেম্বরে তিনি ফিরেছেন মালয়েশিয়া থেকে। ছিলেন সেখানকার কারাগারে। দেশে এসেই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন সাহাবুদ্দিন। এখনো দুর্বল দুর্বল লাগে।’ বলছিলেন সাহাবুদ্দিন। সাহাবুদ্দিনের বড় ভাই আনোয়ার জানান, ‘সাহাবুদ্দিন ছিল বেকার। স্থানীয় পাচারকারী চক্রের দালাল জনি নানা প্রলোভন দেখায় সাহাবুদ্দিনকে। জনি বলেছিল, বিদেশ যেতে নগদ টাকা লাগবে না। মালয়েশিয়া পৌঁছে দেড় লাখ টাকা দিলেই চলবে। জাহাজে টেলিভিশন দেখতে দেখতে মালয়েশিয়া পৌঁছা যাবে। জনির এমন প্রস্তাবে পরিবারের সবাই একপর্যায়ে রাজি হয়। সাহাবুদ্দিন মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য তৈরি।’ সাহাবুদ্দিন জানান, সোনাইছড়া সমুদ্র পয়েন্ট থেকে একই গ্রামের মোট ৩০ জন একটি ট্রলারে ওঠেন। দুই দিন সাগরেই ভাসতে থাকেন। সাগরের বহুদূর যাওয়ার পর তাদের তোলা হয় জাহাজের মতো একটি বড় ট্রলারে। ওই ট্রলারে ছিলেন আরও বহু যাত্রী। তিনি বলেন, ‘পরে শুনেছি, সেখানে ছিল ৬০০ জন। সবাই মালয়েশিয়ার যাত্রী। শুধু বাংলাদেশ নয়, সেখানে মিয়ানমারের নাগরিকও ছিল। তবে ছোট ট্রলারে করে রওনা দেওয়ার সময় বাংলাদেশি দালাল থাকলেও বড় ট্রলারে তারা আর যাননি। সেখানে ছিল সব থাইল্যান্ডের নাগরিক।’ সাহাবুদ্দিন জানান, যাত্রা শুরু করে তাদের ট্রলার। এক দিন যায়, দুই দিন যায়, সপ্তাহ পার হয়, কিন্তু তারা দিগ্বিদিক কিছুই বুঝতে পারেন না। একসময় তারা জানতে পারেন, ট্রলার পথ হারিয়ে ফেলেছে। ট্রলারে যে পরিমাণ খাবার ছিল, তাও শেষ পর্যায়ে। পাঁচ দিনে সেই খাবার শেষ হয়ে যায়। এর পর থেকে তাদের খাবার বন্ধ। খাওয়ার পানিও ফুরিয়ে যায়। তেষ্টায় সবাই চিৎকার করলেও পানি দেওয়া হয়নি। এভাবেই না খেয়ে কাটতে থাকে দিন। টানা ১০ দিন পর্যন্ত তাদের না খাইয়ে রাখা হয়। কেউ চিৎকার করলেই নির্যাতন করা হতো। এর মধ্যে ক্ষুধার যন্ত্রণায়, পানির তেষ্টায় যাত্রীদের অনেকেই চিৎকার করতে থাকেন। থাইল্যান্ডের নাগরিকদের হাতে ছিল আগ্নেয়াস্ত্র। তারা ফাঁকা গুলি করে আতঙ্ক ছড়াত। একসময় ক্ষুধায় আর পানির তেষ্টায় একে একে ১৩ জন ট্রলারে মারা যান। তার বন্ধু আফাজ মারা যান সাগরে ঝাঁপ দিয়ে। না খেয়ে সাহাবুদ্দিন নিজেও অসুস্থ হয়ে ট্রলারের এক কোনায় পড়ে ছিলেন। ১৫ দিন পর ট্রলারটি উদ্ধারের জন্য আরেকটি ট্রলার আসে। তারা কিছু খাবারও নিয়ে আসে। ওই ট্রলার থেকে তাদের ম্যাগি নুডলস দেওয়া হয়। আর দেওয়া হয় জিহ্বা ভেজানোর জন্য কয়েক ফোঁটা পানি। পর পর তিন দিন খাবার দেওয়া হয় শুধু সাদা ভাত। এরপর আবারও টানা আট দিন না খেয়ে থাকা। প্রতি মুহূর্তে মৃত্যুর ভয় নিয়ে একপর্যায়ে পৌঁছান তারা থাইল্যান্ডে। সেখানকার জঙ্গলে নিয়ে চলে নির্যাতন। সাহাবুদ্দিন জানান, এরা থাইল্যান্ডের অপহরণকারী। গুহায় এনে ফোনের মাধ্যমে মুক্তিপণ আদায় করে। গুহায় জ্ঞান ফিরে আসার পর ওখান থেকে বেরিয়ে আসেন তিনি। কিছু দূর যেতেই জঙ্গলে দেখা পান আরেক বাংলাদেশির। ওই বাংলাদেশি যুবক অপেক্ষায় ছিলেন তার এক পরিচিত ব্যক্তির জন্য। থাইল্যান্ডের অপহরণকারীরা টাকা পেয়ে ওই যুবককে ছেড়ে দেয়। ওই যুবকের সঙ্গেই বেরিয়ে তিনি দেশে ফোন করেন। তার বড় ভাই তাকে জানান, জনির লোকজন দুই লাখ ২০ হাজার টাকা ইতিমধ্যে নিয়ে গেছে বাড়িতে এসে। সাহাবুদ্দিন জানান, তার পরিবারের পরামর্শে মালয়েশিয়া বর্ডারে যান তিনি। সেখানে অপেক্ষায় ছিলেন তাদের গ্রামের এক লোক। তার মাধ্যমে তিনি মালয়েশিয়ায় ঢুকে পড়েন। কিন্তু সেখানে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে যান সাহাবুদ্দিন। কারাগারে আটক থাকেন দুই বছর। সেখান থেকে ছাড়া পেয়ে সোজা চলে আসেন উখিয়ায়।

তলিয়ে গেল ট্রলার : একটি মাছধরার নৌকায় ওঠা ৪০ যুবকের চোখে ছিল মালয়েশিয়া যাওয়ার রঙিন স্বপ্ন। অল্প টাকায় স্বপ্নের সে দেশে যাওয়ার জন্য জীবন বাজি রেখে তারা ট্রলারে করে সমুদ্রপথে রওনা হয়েছিলেন। কিন্তু উত্তাল সে সমুদ্রের ঢেউয়ে টিকতে পারেনি ট্রলারটি। ডুবে যায়। ওই ট্রলারে থাকা যাত্রীদের মধ্যে একজন প্রাণে বেঁচেছিলেন। তিন দিন ধরে সাগরে যখন ভেসেছিলেন, জেলেদের নজরে পড়েন তিনি। তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসা দেওয়া হয়। প্রাণে রক্ষা পান ওই যাত্রী। গত বছরের এ ঘটনায় বাকিদের উদ্ধার করা যায়নি। টেকনাফের জেলে ইসলাম ঘটনাটি বর্ণনা করে বলেন, ‘একটা মানুষকে বাঁচাতে পেরেছি, এটা অনেক আনন্দের।’ ইসলাম জানান, প্রাণে রক্ষা পাওয়া ওই ব্যক্তির বাড়ি নারায়ণগঞ্জে। তারা ৪০ জন সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য রওনা হয়েছিলেন।

জেলের কাছে পুরো ঘটনাটি জানা যায়। পরে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে যোগাযোগ করে এর সত্যতা মেলে। ইসলাম জানান, দুই-তিন লাখ টাকার বিনিময়ে মালয়েশিয়া পৌঁছে দেওয়া এবং চাকরির নিশ্চয়তা দিয়ে একটি দালাল চক্র আড়াইহাজার উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে ১০০ জন বেকার যুবককে কয়েক দফায় কক্সবাজার নিয়ে যায়। গত বছরের মাঝামাঝিতে প্রথম দফায় ছিল ৪০ জন। এদের প্রথমে ঢাকা থেকে বাসে করে নেওয়া হয় কক্সবাজার। সেখানে কয়েকটি গেস্টহাউসে চারটি গ্রুপে ভাগ করে যুবকদের রাখা হয়। প্রথম ৪০ জনের চালানটি নেওয়া হয় টেকনাফ সীমান্তে। প্রত্যেককে কালো হাফপ্যান্ট ও কালো গেঞ্জি পরিয়ে জেলে সাজিয়ে ডিঙি নৌকায় করে দালাল চক্র রওনা হয় গভীর সমুদ্রপথে। মাছধরার ট্রলারে করে প্রথম গন্তব্য ছিল তাদের থাইল্যান্ড। পরে থাইল্যান্ড ও এর সীমান্তে জঙ্গলের মধ্য দিয়ে বিভিন্ন কৌশলে মালয়েশিয়ায় পৌঁছে দেওয়ার কথা। এরপর মালয়েশিয়ার স্থানীয় এজেন্ট তাদের রিসিভ করে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করে চাকরি দিয়ে শর্ত পূরণ করবে। তিনি বলেন, ডিঙি নৌকায় আধা ঘণ্টা চলার পর দালাল চক্র ৪০ জনের মধ্য থেকে ১২ জনকে তাদের সম্মতিতেই ঘুমের ইনজেকশন দিয়ে অজ্ঞান করে মাছের ড্রামে বিশেষ কায়দায় রেখে দেয়। বাকিরা জেলে সেজেই সমুদ্র পাড়ি দেওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি নেন। যাদের অজ্ঞান করে ড্রামে ভরা হয়েছিল তারা মূলত ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা কম দিয়ে মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য জীবনের ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও দালালদের এই কৌশল মানতে রাজি হয়েছিলেন। মাছের ড্রামে ভরে ১২ জনকে এবং জেলে সাজিয়ে বাকিদের মাঝসমুদ্রে একটি মাছধরার ট্রলারে উঠানো হয়। লোকজন বেশি হয়ে গেছে বলে ট্রলারের মাঝিদের সঙ্গে দালাল চক্রের কথাকাটাকাটি হয়। মাঝিদের আপত্তি সত্ত্বেও দালাল চক্র ৪০ জনের চালানটি ট্রলারে উঠিয়ে দিয়ে নিজেরা টেকনাফে ফিরে যায়। গভীর সমুদ্রে যাওয়ার পরপরই উত্তাল সাগরে ট্রলারটি ডুবে যায়। এদের একজন ড্রাম ধরে ভাসতে থাকেন। তাকেই জেলেরা পরে উদ্ধার করেন। এভাবেই অবৈধভাবে থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার যাত্রায় বছরের পর বছর ধরে হাজারো মানুষ প্রাণ দিচ্ছে ভয়ঙ্কর যাত্রাপথে। দেশের সীমান্তবর্তী কয়েকটি এলাকা কক্সবাজার থেকে রওনা হওয়া এ মানুষগুলোর স্বপ্নের মৃত্যু ঘটে সমুদ্রে ডুবে গিয়ে, নয় তো প্রতারক দালালদের হাতে বন্দী থেকে নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়ে। তবু থেমে থাকে না অবৈধ পথে বিদেশযাত্রা। বঙ্গোপসাগর পথে বাহন তাদের সাধারণ ট্রলার কিংবা কার্গো বোট। এভাবে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়ায় পৌঁছতে সময় লাগে সাত দিন সাত রাত। স্বপ্ন বুকে অবৈধ পথে যাত্রা করা মানুষগুলোকে বোঝানো হয়, ওই সময়টা কোনোভাবে পার করতে পারলেই হলো, তারপর মালয়েশিয়া কিংবা থাইল্যান্ড। সেখানে গেলেই মিলবে অনেক বেতনের চাকরি। জীবন বদলে নেওয়ার এই সুযোগ পেতে ট্রলারে চেপে বসে মানুষগুলো। ঘুণাক্ষরেও টের পায় না তারা উত্তাল সমুদ্রের বুকে হারিয়ে যেতে বসেছে। নিজের জীবনকে এক অনিশ্চয়তার হাতে তুলে দিয়ে অবৈধভাবে সাগরপথে পাড়ি দিয়ে অজানায় হারিয়ে যাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। উন্নত জীবনের স্বপ্ন নিয়ে পাড়ি দেওয়া সাগরপথের এসব যাত্রীর বেশির ভাগেরই সলিল সমাধি ঘটে সেই উত্তাল সাগরেই।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩৫ মিনিট আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে