শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

মানব পাচারের শ্বাসরুদ্ধকর কাহিনী

মির্জা মেহেদী তমাল, কক্সবাজার থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
মানব পাচারের শ্বাসরুদ্ধকর কাহিনী

‘টানা ছয় দিন অনাহার। পাহাড়ের এক জঙ্গল থেকে আরেক জঙ্গলে ছুটছি। আমার মতো আরও অনেকেই। পেছন থেকে আমাদের কুকুরের মতো তাড়া করছিল বন্দুক আর লাঠি হাতে কয়েকজন। আমাদের চলার গতি কমতে থাকলেই বন্দুক বা লাঠি দিয়ে সজোরে আঘাত করা হতো। তাদের দেখানো পথে তাই প্রাণপণ ছুটে চলা।  একপর্যায়ে পৌঁছে যাই তাদের আস্তানায়। অন্ধকার গুহা। সেখানে নিয়েই মারধর। টাকার জন্য অকথ্য নির্যাতন। সহ্য করতে পারছিলাম না। গলগল করে নাক-মুখ দিয়ে রক্ত বেরোচ্ছিল। তাদের টর্চলাইটের আলোয় দেখতে পাই, ভিতরের একপাশেই পড়ে আছে তিনটি রক্তাক্ত লাশ। একটার ওপর আরেকটা। মারধর আর গগনবিদারী চিৎকারে সেখানে তখন বিভীষিকাময় পরিবেশ। আমাদের সামনে যেন যমদূত সব দাঁড়ানো। আমি নিশ্চিত, আমার মৃত্যু হচ্ছে যখন-তখন। মায়ের মুখটা চোখের সামনে ভাসছিল। বড় ভাই যখন ট্রলারে উঠিয়ে দেন, বারবার বলছিলাম, বিদেশে গিয়েই ফোন দেব। সে কথাও মনে পড়ছিল বারবার। আর ফেরা হবে না বাড়িতে। জঙ্গলেই লাশ পচে-গলে যাবে। ‘‘টাকা, টাকা’’ বলে ওরা চিৎকার করছিল, আর হায়েনার মতো আমাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ছিল। শরীরে একটা প্রচণ্ড আঘাত পেয়েই কেমন যেন হয়ে পড়ি। একসময় নিজেকে দেখতে পাই ওই তিনটি লাশের ওপর পড়ে আছি আমি। পরে জানতে পারি, ওরা আমাকে মৃত ভেবে ফেলে রেখে যায় লাশের স্তূপের ওপর।’ ২০ বছরের তরুণ সাহাবুদ্দিন সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া যাওয়ার ট্রানজিট থাইল্যান্ড জঙ্গলে নির্যাতনের কথা বর্ণনা করছিলেন। বলছিলেন, সমুদ্রযাত্রায় ঘটে যাওয়া সব শ্বাসরুদ্ধকর কাহিনী। তিনি যখন তার সেই ভয়ঙ্কর দিনের কথাগুলো বর্ণনা করছিলেন, চোখে-মুখে তখন আতঙ্কের ছাপ। একপর্যায়ে হু হু করে কাঁদতে থাকেন সাহাবুদ্দিন। তিনি বলেন, ‘কেউ যেন আর এ পথে বিদেশে যাওয়ার কল্পনাও না করেন।’ তবে তিনি নিজেকে ভাগ্যবান বলে মনে করেন। কারণ ট্রলারে তার সামনেই মারা গেছেন ১৩ জন। সেখানে ছিলেন তার এক বন্ধুও। থাইল্যান্ডের জঙ্গলে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছেন তিনি। কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার জালিয়াপালং এলাকার সোনাইছড়ি গ্রামের নুরুল ইসলামের সন্তান সাহাবুদ্দিন। নয় ভাই-বোনের মধ্যে পঞ্চম। ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত লেখাপড়া করেছেন। এই সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে কথা হয় উখিয়ার সোনাইছড়ায় ২৭ জানুয়ারি। তিনি জানান, ডিসেম্বরে তিনি ফিরেছেন মালয়েশিয়া থেকে। ছিলেন সেখানকার কারাগারে। দেশে এসেই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন সাহাবুদ্দিন। এখনো দুর্বল দুর্বল লাগে।’ বলছিলেন সাহাবুদ্দিন। সাহাবুদ্দিনের বড় ভাই আনোয়ার জানান, ‘সাহাবুদ্দিন ছিল বেকার। স্থানীয় পাচারকারী চক্রের দালাল জনি নানা প্রলোভন দেখায় সাহাবুদ্দিনকে। জনি বলেছিল, বিদেশ যেতে নগদ টাকা লাগবে না। মালয়েশিয়া পৌঁছে দেড় লাখ টাকা দিলেই চলবে। জাহাজে টেলিভিশন দেখতে দেখতে মালয়েশিয়া পৌঁছা যাবে। জনির এমন প্রস্তাবে পরিবারের সবাই একপর্যায়ে রাজি হয়। সাহাবুদ্দিন মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য তৈরি।’ সাহাবুদ্দিন জানান, সোনাইছড়া সমুদ্র পয়েন্ট থেকে একই গ্রামের মোট ৩০ জন একটি ট্রলারে ওঠেন। দুই দিন সাগরেই ভাসতে থাকেন। সাগরের বহুদূর যাওয়ার পর তাদের তোলা হয় জাহাজের মতো একটি বড় ট্রলারে। ওই ট্রলারে ছিলেন আরও বহু যাত্রী। তিনি বলেন, ‘পরে শুনেছি, সেখানে ছিল ৬০০ জন। সবাই মালয়েশিয়ার যাত্রী। শুধু বাংলাদেশ নয়, সেখানে মিয়ানমারের নাগরিকও ছিল। তবে ছোট ট্রলারে করে রওনা দেওয়ার সময় বাংলাদেশি দালাল থাকলেও বড় ট্রলারে তারা আর যাননি। সেখানে ছিল সব থাইল্যান্ডের নাগরিক।’ সাহাবুদ্দিন জানান, যাত্রা শুরু করে তাদের ট্রলার। এক দিন যায়, দুই দিন যায়, সপ্তাহ পার হয়, কিন্তু তারা দিগ্বিদিক কিছুই বুঝতে পারেন না। একসময় তারা জানতে পারেন, ট্রলার পথ হারিয়ে ফেলেছে। ট্রলারে যে পরিমাণ খাবার ছিল, তাও শেষ পর্যায়ে। পাঁচ দিনে সেই খাবার শেষ হয়ে যায়। এর পর থেকে তাদের খাবার বন্ধ। খাওয়ার পানিও ফুরিয়ে যায়। তেষ্টায় সবাই চিৎকার করলেও পানি দেওয়া হয়নি। এভাবেই না খেয়ে কাটতে থাকে দিন। টানা ১০ দিন পর্যন্ত তাদের না খাইয়ে রাখা হয়। কেউ চিৎকার করলেই নির্যাতন করা হতো। এর মধ্যে ক্ষুধার যন্ত্রণায়, পানির তেষ্টায় যাত্রীদের অনেকেই চিৎকার করতে থাকেন। থাইল্যান্ডের নাগরিকদের হাতে ছিল আগ্নেয়াস্ত্র। তারা ফাঁকা গুলি করে আতঙ্ক ছড়াত। একসময় ক্ষুধায় আর পানির তেষ্টায় একে একে ১৩ জন ট্রলারে মারা যান। তার বন্ধু আফাজ মারা যান সাগরে ঝাঁপ দিয়ে। না খেয়ে সাহাবুদ্দিন নিজেও অসুস্থ হয়ে ট্রলারের এক কোনায় পড়ে ছিলেন। ১৫ দিন পর ট্রলারটি উদ্ধারের জন্য আরেকটি ট্রলার আসে। তারা কিছু খাবারও নিয়ে আসে। ওই ট্রলার থেকে তাদের ম্যাগি নুডলস দেওয়া হয়। আর দেওয়া হয় জিহ্বা ভেজানোর জন্য কয়েক ফোঁটা পানি। পর পর তিন দিন খাবার দেওয়া হয় শুধু সাদা ভাত। এরপর আবারও টানা আট দিন না খেয়ে থাকা। প্রতি মুহূর্তে মৃত্যুর ভয় নিয়ে একপর্যায়ে পৌঁছান তারা থাইল্যান্ডে। সেখানকার জঙ্গলে নিয়ে চলে নির্যাতন। সাহাবুদ্দিন জানান, এরা থাইল্যান্ডের অপহরণকারী। গুহায় এনে ফোনের মাধ্যমে মুক্তিপণ আদায় করে। গুহায় জ্ঞান ফিরে আসার পর ওখান থেকে বেরিয়ে আসেন তিনি। কিছু দূর যেতেই জঙ্গলে দেখা পান আরেক বাংলাদেশির। ওই বাংলাদেশি যুবক অপেক্ষায় ছিলেন তার এক পরিচিত ব্যক্তির জন্য। থাইল্যান্ডের অপহরণকারীরা টাকা পেয়ে ওই যুবককে ছেড়ে দেয়। ওই যুবকের সঙ্গেই বেরিয়ে তিনি দেশে ফোন করেন। তার বড় ভাই তাকে জানান, জনির লোকজন দুই লাখ ২০ হাজার টাকা ইতিমধ্যে নিয়ে গেছে বাড়িতে এসে। সাহাবুদ্দিন জানান, তার পরিবারের পরামর্শে মালয়েশিয়া বর্ডারে যান তিনি। সেখানে অপেক্ষায় ছিলেন তাদের গ্রামের এক লোক। তার মাধ্যমে তিনি মালয়েশিয়ায় ঢুকে পড়েন। কিন্তু সেখানে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে যান সাহাবুদ্দিন। কারাগারে আটক থাকেন দুই বছর। সেখান থেকে ছাড়া পেয়ে সোজা চলে আসেন উখিয়ায়।

তলিয়ে গেল ট্রলার : একটি মাছধরার নৌকায় ওঠা ৪০ যুবকের চোখে ছিল মালয়েশিয়া যাওয়ার রঙিন স্বপ্ন। অল্প টাকায় স্বপ্নের সে দেশে যাওয়ার জন্য জীবন বাজি রেখে তারা ট্রলারে করে সমুদ্রপথে রওনা হয়েছিলেন। কিন্তু উত্তাল সে সমুদ্রের ঢেউয়ে টিকতে পারেনি ট্রলারটি। ডুবে যায়। ওই ট্রলারে থাকা যাত্রীদের মধ্যে একজন প্রাণে বেঁচেছিলেন। তিন দিন ধরে সাগরে যখন ভেসেছিলেন, জেলেদের নজরে পড়েন তিনি। তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসা দেওয়া হয়। প্রাণে রক্ষা পান ওই যাত্রী। গত বছরের এ ঘটনায় বাকিদের উদ্ধার করা যায়নি। টেকনাফের জেলে ইসলাম ঘটনাটি বর্ণনা করে বলেন, ‘একটা মানুষকে বাঁচাতে পেরেছি, এটা অনেক আনন্দের।’ ইসলাম জানান, প্রাণে রক্ষা পাওয়া ওই ব্যক্তির বাড়ি নারায়ণগঞ্জে। তারা ৪০ জন সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য রওনা হয়েছিলেন।

জেলের কাছে পুরো ঘটনাটি জানা যায়। পরে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে যোগাযোগ করে এর সত্যতা মেলে। ইসলাম জানান, দুই-তিন লাখ টাকার বিনিময়ে মালয়েশিয়া পৌঁছে দেওয়া এবং চাকরির নিশ্চয়তা দিয়ে একটি দালাল চক্র আড়াইহাজার উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে ১০০ জন বেকার যুবককে কয়েক দফায় কক্সবাজার নিয়ে যায়। গত বছরের মাঝামাঝিতে প্রথম দফায় ছিল ৪০ জন। এদের প্রথমে ঢাকা থেকে বাসে করে নেওয়া হয় কক্সবাজার। সেখানে কয়েকটি গেস্টহাউসে চারটি গ্রুপে ভাগ করে যুবকদের রাখা হয়। প্রথম ৪০ জনের চালানটি নেওয়া হয় টেকনাফ সীমান্তে। প্রত্যেককে কালো হাফপ্যান্ট ও কালো গেঞ্জি পরিয়ে জেলে সাজিয়ে ডিঙি নৌকায় করে দালাল চক্র রওনা হয় গভীর সমুদ্রপথে। মাছধরার ট্রলারে করে প্রথম গন্তব্য ছিল তাদের থাইল্যান্ড। পরে থাইল্যান্ড ও এর সীমান্তে জঙ্গলের মধ্য দিয়ে বিভিন্ন কৌশলে মালয়েশিয়ায় পৌঁছে দেওয়ার কথা। এরপর মালয়েশিয়ার স্থানীয় এজেন্ট তাদের রিসিভ করে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করে চাকরি দিয়ে শর্ত পূরণ করবে। তিনি বলেন, ডিঙি নৌকায় আধা ঘণ্টা চলার পর দালাল চক্র ৪০ জনের মধ্য থেকে ১২ জনকে তাদের সম্মতিতেই ঘুমের ইনজেকশন দিয়ে অজ্ঞান করে মাছের ড্রামে বিশেষ কায়দায় রেখে দেয়। বাকিরা জেলে সেজেই সমুদ্র পাড়ি দেওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি নেন। যাদের অজ্ঞান করে ড্রামে ভরা হয়েছিল তারা মূলত ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা কম দিয়ে মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য জীবনের ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও দালালদের এই কৌশল মানতে রাজি হয়েছিলেন। মাছের ড্রামে ভরে ১২ জনকে এবং জেলে সাজিয়ে বাকিদের মাঝসমুদ্রে একটি মাছধরার ট্রলারে উঠানো হয়। লোকজন বেশি হয়ে গেছে বলে ট্রলারের মাঝিদের সঙ্গে দালাল চক্রের কথাকাটাকাটি হয়। মাঝিদের আপত্তি সত্ত্বেও দালাল চক্র ৪০ জনের চালানটি ট্রলারে উঠিয়ে দিয়ে নিজেরা টেকনাফে ফিরে যায়। গভীর সমুদ্রে যাওয়ার পরপরই উত্তাল সাগরে ট্রলারটি ডুবে যায়। এদের একজন ড্রাম ধরে ভাসতে থাকেন। তাকেই জেলেরা পরে উদ্ধার করেন। এভাবেই অবৈধভাবে থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার যাত্রায় বছরের পর বছর ধরে হাজারো মানুষ প্রাণ দিচ্ছে ভয়ঙ্কর যাত্রাপথে। দেশের সীমান্তবর্তী কয়েকটি এলাকা কক্সবাজার থেকে রওনা হওয়া এ মানুষগুলোর স্বপ্নের মৃত্যু ঘটে সমুদ্রে ডুবে গিয়ে, নয় তো প্রতারক দালালদের হাতে বন্দী থেকে নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়ে। তবু থেমে থাকে না অবৈধ পথে বিদেশযাত্রা। বঙ্গোপসাগর পথে বাহন তাদের সাধারণ ট্রলার কিংবা কার্গো বোট। এভাবে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়ায় পৌঁছতে সময় লাগে সাত দিন সাত রাত। স্বপ্ন বুকে অবৈধ পথে যাত্রা করা মানুষগুলোকে বোঝানো হয়, ওই সময়টা কোনোভাবে পার করতে পারলেই হলো, তারপর মালয়েশিয়া কিংবা থাইল্যান্ড। সেখানে গেলেই মিলবে অনেক বেতনের চাকরি। জীবন বদলে নেওয়ার এই সুযোগ পেতে ট্রলারে চেপে বসে মানুষগুলো। ঘুণাক্ষরেও টের পায় না তারা উত্তাল সমুদ্রের বুকে হারিয়ে যেতে বসেছে। নিজের জীবনকে এক অনিশ্চয়তার হাতে তুলে দিয়ে অবৈধভাবে সাগরপথে পাড়ি দিয়ে অজানায় হারিয়ে যাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। উন্নত জীবনের স্বপ্ন নিয়ে পাড়ি দেওয়া সাগরপথের এসব যাত্রীর বেশির ভাগেরই সলিল সমাধি ঘটে সেই উত্তাল সাগরেই।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা