শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

টেকনাফে চলে বদি শাসন

রাজনীতি, বৈধ ও অবৈধ ব্যবসা-বাণিজ্যে তার একক নিয়ন্ত্রণ
মির্জা মেহেদী তমাল, টেকনাফ (কক্সবাজার) থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
টেকনাফে চলে বদি শাসন

আশির দশকের কথা। টেকনাফে ছিলেন এজাহার মিয়া ওরফে এজাহার কোম্পানি। অক্ষরজ্ঞানহীন হলেও তিনি ছিলেন টেকনাফ-উখিয়ার রাজনীতির নিয়ন্ত্রক। আন্তর্জাতিক চোরাচালান সিন্ডিকেটের অন্যতম গডফাদার এই এজাহার মিয়ার রাজনীতির শুরু জিয়াউর রহমানের জাগদলে। পরবর্তী সময়ে এরশাদের জাতীয় পার্টিতে। জাতীয় পার্টির টিকিটে নির্বাচিত হন টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান। এরপর একাধিকবার নির্বাচিত হন টেকনাফ সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে। সীমান্ত জনপদের এই গডফাদার একদিকে ব্যবসা-বাণিজ্য করে প্রচুর সম্পদের মালিক হন, পাশাপাশি নানা কৌশলে রাজনীতিতে হয়ে ওঠেন প্রভাবশালী। কক্সবাজারে একসময় একটি কথা প্রচলিত ছিল, এজাহার কোম্পানি যেদিকে যান, সেদিকেই ঘোরে উখিয়া-টেকনাফের রাজনীতির চাকা। এই এজাহার মিয়ার দেখানো পথেই হাঁটা শুরু করলেন তার বড় সন্তান বদি, যিনি আজকের ক্ষমতাসীন দলের এমপি আবদুর রহমান বদি, যিনি বিতর্কিত কর্মকাণ্ড দিয়ে বিভিন্ন সময় হয়েছেন গণমাধ্যমের শীর্ষ সংবাদ। অবৈধ সম্পদ অর্জনের দুদকের মামলায় আবদুর রহমান বদিকে তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। সরেজমিন কক্সবাজারের টেকনাফ-উখিয়ায় গিয়ে জানা যায়, বাবার কাছে ব্যবসা ও রাজনীতির হাতেখড়ি নিয়ে আরও কয়েক ধাপ এগিয়ে যান বদি। কক্সবাজার-৪ আসনের টেকনাফ আর উখিয়ার রাজনীতি, অর্থনীতি, বৈধ-অবৈধ ব্যবসা সবই এখন তার একক নিয়ন্ত্রণে। আওয়ামী লীগের পোড় খাওয়া নেতাদের বাইরে রেখে বিএনপি-জামায়াত থেকে নেতা-কর্মী এনে রাজনীতিতে নতুন বলয় সৃষ্টি করেছেন বদি। পাশাপাশি বিএনপি-জামায়াতের পৃষ্ঠপোষকতাতেও আছেন সক্রিয়। যে কোনো নির্বাচনে তার ইচ্ছাতেই প্রার্থীরা এখন নির্বাচিত হন। টেকনাফ-উখিয়ায় তার কথাই শেষ কথা। তার হুমকি-ধমকি আর মারধরের কারণে সরকারি কর্মকর্তারাও তার বাইরে কোনো কথা বলেন না। অভিযোগ রয়েছে, দেশের নিসর্গ সুন্দর সীমান্ত জনপদ টেকনাফের চোরাচালান, মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, অনিয়ম, দখল, ক্ষমতার দাপটের নজিরবিহীন সব কাণ্ড বদির জীবনকে সমৃদ্ধ করেছে। তার এবং তার পরিবারের কারণেই টেকনাফ এখন মাদকের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে। এটি প্রশাসন জানলেও বুক চিতিয়েই আছেন তিনি। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, সারা দেশে যে সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করছে, সেই সরকার নেই টেকনাফ-উখিয়ায়। এখানকার সরকার হচ্ছে বদির সরকার। তিনি তৈরি করেছেন ‘বদি লীগ’। এখানে চলে বদির শাসন।

রাজনীতিতে বদি : ১৯৯৫ সালের শেষের দিকে হঠাৎ  করেই বদিকে দেখা যায় জেলার রাজনীতিতে। উখিয়া-টেকনাফ আসনে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী হিসেবে চালাতে থাকেন প্রচারণা। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে উখিয়া-টেকনাফ আসনে পান বিএনপিদলীয় মনোনয়ন। নির্বাচনের কিছুদিন আগে তার সেই মনোনয়ন কেড়ে নেওয়া হয়। এতেই বেঁকে বসেন বদি। যোগ দেন আওয়ামী লীগে। আওয়ামী লীগে এসে নৌকা প্রতীকের জন্য শুরু করেন জোর লবিং। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর টেকনাফ সদরকে পৌরসভা ঘোষণা করা হয়। ১৯৯৮ সালের দিকে আওয়ামী লীগ নেতাদের সহায়তায় হন সেই পৌরসভার প্রশাসক। এমপি পদে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে বদি ২০০২ সালে টেকনাফ পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েই নির্বাচিত হন সংসদ সদস্য। এর পর থেকেই হয়ে ওঠেন বেপরোয়া।

নিজস্ব বলয় : আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেও দলের বাইরে গিয়ে আবদুর রহমান বদি উখিয়া-টেকনাফে নিজস্ব বলয় তৈরি করেছেন। সেখানে এটিকে বলা হয় ‘বদি লীগ’। দলীয় নেতা-কর্মীদের চেয়ে নিজ অনুগতদের মাধ্যমে পরিচালনা করেন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড। এ ক্ষেত্রে অনুগতদের রাজনৈতিক পরিচয়ও তার কাছে গৌণ। এমনকি বিএনপি-জামায়াতের অনেক নেতা-কর্মী তার আশ্রয়-প্রশ্রয়ে হয়ে উঠেছেন নব্য আওয়ামী লীগার, যাদের দাপটে পোড় খাওয়া অনেক আওয়ামী লীগ কর্মী সংগঠন থেকে দূরে সরে গেছেন। প্রতিবাদ করে কেউ কেউ এলাকা থেকেও হয়েছেন বিতাড়িত। সর্বশেষ ইউপি নির্বাচনেও এর প্রমাণ মিলেছে। উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলায় বদির পছন্দের বেশির ভাগ প্রার্থীই চেয়ারম্যান বা অন্য পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে ব্যর্থ হন। পরবর্তী সময়ে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে তারা নির্বাচনে অংশ নিয়ে বদির সহায়তায় বিজয়ী হন। শুধু নিজ সংগঠনের বিদ্রোহী প্রার্থী নন, উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নে বিএনপির গফুর উদ্দিন চৌধুরী ও টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নে জামায়াতের প্রার্থী নূর আহমদ আনোয়ারীও এমপি বদির সহায়তায় ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

হ্নীলা ইউপি নির্বাচনের এক সপ্তাহ পর সেখানে অনুষ্ঠিত এক সংবর্ধনা সভায় এমপি বদি নিজেই বলেছেন, ‘আমি যাদের চেয়েছি, তারাই নির্বাচিত হয়েছেন।’

জানা গেছে, এমপি বদি এলাকায় বিএনপি-জামায়াত নেতাদের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকেন, যার যথেষ্ট প্রমাণও রয়েছে। তিনি গত উপজেলা নির্বাচনে টেকনাফে তার ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত পৌর বিএনপির সভাপতি জাফর আলমকে প্রভাব খাটিয়ে নির্বাচিত করেন। ওই নির্বাচনে পরাজিত হন সাবেক সংসদ সদস্য উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অধ্যাপক মো. আলী। একইভাবে পরাজিত হন উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ইউনুছ বাঙ্গালীও। এ পদে জঙ্গি-সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ আছে এমন একজনের পক্ষে অবস্থান নিয়ে এমপি বদি তাকেও পাস করিয়ে আনেন। একইভাবে তার কৌশলের কাছে হেরে যান বিগত ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত উখিয়ার বেশ কয়েকজন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী।

এ বিষয়ে কথা হলে টেকনাফ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী বলেন, দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে কর্মকাণ্ড চালানো একজন সংসদ সদস্য এখনো কীভাবে আওয়ামী লীগ নেতা হিসেবে বিভিন্ন ফোরামে অবস্থান করেন তা মাথায় আসে না।

উখিয়া-টেকনাফে ‘বদি সরকার’! : সারা দেশে দারিদ্র্য হ্রাসসহ সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে বর্তমান সরকার ভিজিএফ, ভিজিডিসহ জনবান্ধব নানা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে চললেও কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের মানুষ সরকারের এসব কর্মসূচি সম্পর্কে কিছুই জানে না। দীর্ঘদিন ধরে এসব কর্মসূচি স্থানীয় সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি নিজের নামে চালিয়ে দিচ্ছেন। অথচ আওয়ামী লীগের গত সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশনেও দলীয় সভাপতি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে সরকারের জনবান্ধব কর্মসূচি তৃণমূলের সাধারণ মানুষের কাছে ছড়িয়ে দিতে বলেন। বাস্তবে কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফে প্রধানমন্ত্রীর এ রকম ঘোষণার উল্টোটাই প্রচারের অভিযোগ রয়েছে।

উখিয়ার জালিয়া পালং ইউনিয়নের আহম্মদ মাঝি জানান, সম্প্রতি সরকারিভাবে কেজিপ্রতি ১০ টাকায় ৩০ কেজি করে যে চাল দেওয়া হয়েছে তা এমপি বদির উদ্যোগেই। তিনি ছাড়াও ইউনিয়নের রেজু ঘাটঘর ব্রিজ এলাকার নুরুল ইসলাম, সোনা আলী, রহমত উল্লাহসহ অনেকেই এ সুবিধা পেয়েছেন। তিনি বলেন, ‘সম্প্র্রতি ২২ দিন সাগরে মাছধরা বন্ধ থাকায় ইউনিয়ন পরিষদ থেকে জেলেদের বিনা মূল্যে ২০ কেজি করে চাল দেওয়া হচ্ছে। আমরা এ চালও পাব। কিন্তু এলাকার সবাই জানে, এসব চাল এমপি বদিই দিচ্ছেন।’ হলদিয়া পালং ইউনিয়নের পশ্চিম রুমখা পালং গ্রামের মৃত সালেহ আহম্মদের ছেলে সৈয়দ কাসিম বলেন, ‘আঁরার এমপি আঁরারে ১০ টেয়া দামর চইল হাবার। আঁরা খুব খুশি। সরকারে দিয়ে না হনে দিয়ে আঁরা নজানি, আঁরা জানিদে ইন এমপি বদি দের।’ এ প্রসঙ্গে উখিয়া-টেকনাফ সংসদীয় আসনের আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আসলে এমপি বদি বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে আসার কারণে তিনি সব সময় দুর্বলতায় ভোগেন। তিনি শঙ্কায় থাকেন, যে কোনো সময় আওয়ামী লীগ থেকে ছিটকে পড়তে পারেন। এ জন্যই এমপি বদি উখিয়া-টেকনাফে সরকার ও নিজ দলের বাইরে আলাদা বলয় তৈরি করেছেন।’ তিনি জানান, এ রকম বলয়ের কারণেই বিগত ইউপি নির্বাচনে তিনি উখিয়া-টেকনাফের ইউপি নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াতের প্রার্থীদের পক্ষে নীরব সমর্থন দিয়ে তাদের জিতিয়ে নিয়েছেন।

টেকনাফে ইয়াবা : বাংলাদেশে ইয়াবা আসে মিয়ানমার সীমান্তপথে টেকনাফ হয়ে। স্থানীয়দের প্রশ্ন, এ পাচারে এমপি আবদুর রহমান বদির পৃষ্ঠপোষকতা না থাকলে টেকনাফ কেন ‘ইয়াবা নগরী’ হবে? এমপি বদির ভাই ও আত্মীয়স্বজন নিয়ন্ত্রণ করে ইয়াবা পাচারের কাজ। ক্ষমতার কাছে থাকায় ইয়াবার গডফাদাররা সব সময়ই থাকে প্রশাসনের ধরাছোঁয়ার বাইরে। বারবার বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা, পুলিশ প্রশাসন, বিজিবি, কোস্টগার্ড, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকায় নাম এলেও তারা প্রকাশ্যেই ইয়াবার রাজ্যে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। ইয়াবা পাচারকারীরা এতটাই প্রভাবশালী যে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির বৈঠকে বিষয়টি তুলতেও কেউ সাহস করে না।

বদির হাতে এ পর্যন্ত প্রহৃত হয়েছেন ২৪ বিশিষ্ট ব্যক্তি। কথায় আছে, এমপি বদির কথার বাইরে গেলে তিনি নিজ হাতে এর ‘বিচার’ করেন। তার হাতে এ পর্যন্ত হামলা আর নির্যাতনের শিকার হয়েছেন সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক, আইনজীবীসহ বিভিন্ন পেশার ২৪ জন। হামলা ও নির্যাতনের পাশাপাশি ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণও করেন বদি, যে কারণে সরকারি কর্মকর্তারা তার কথার বাইরে যান না।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রদূত নিয়োগের সংবাদটি ভিত্তিহীন: প্রেস সচিব
রাষ্ট্রদূত নিয়োগের সংবাদটি ভিত্তিহীন: প্রেস সচিব

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র
বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক
রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র
বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র

৪৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকছড়িতে আব্দুর জব্বার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
মানিকছড়িতে আব্দুর জব্বার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রূপগঞ্জে সংসদ নির্বাচন নিয়ে ‎বিএনপির প্রস্তুতি সভা
রূপগঞ্জে সংসদ নির্বাচন নিয়ে ‎বিএনপির প্রস্তুতি সভা

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দামুড়হুদায় নিপা ভাইরাস প্রতিরোধে আলোচনা সভা
দামুড়হুদায় নিপা ভাইরাস প্রতিরোধে আলোচনা সভা

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা, গুলিবিদ্ধ ৩
মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা, গুলিবিদ্ধ ৩

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা