শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

টেকনাফে চলে বদি শাসন

রাজনীতি, বৈধ ও অবৈধ ব্যবসা-বাণিজ্যে তার একক নিয়ন্ত্রণ
মির্জা মেহেদী তমাল, টেকনাফ (কক্সবাজার) থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
টেকনাফে চলে বদি শাসন

আশির দশকের কথা। টেকনাফে ছিলেন এজাহার মিয়া ওরফে এজাহার কোম্পানি। অক্ষরজ্ঞানহীন হলেও তিনি ছিলেন টেকনাফ-উখিয়ার রাজনীতির নিয়ন্ত্রক। আন্তর্জাতিক চোরাচালান সিন্ডিকেটের অন্যতম গডফাদার এই এজাহার মিয়ার রাজনীতির শুরু জিয়াউর রহমানের জাগদলে। পরবর্তী সময়ে এরশাদের জাতীয় পার্টিতে। জাতীয় পার্টির টিকিটে নির্বাচিত হন টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান। এরপর একাধিকবার নির্বাচিত হন টেকনাফ সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে। সীমান্ত জনপদের এই গডফাদার একদিকে ব্যবসা-বাণিজ্য করে প্রচুর সম্পদের মালিক হন, পাশাপাশি নানা কৌশলে রাজনীতিতে হয়ে ওঠেন প্রভাবশালী। কক্সবাজারে একসময় একটি কথা প্রচলিত ছিল, এজাহার কোম্পানি যেদিকে যান, সেদিকেই ঘোরে উখিয়া-টেকনাফের রাজনীতির চাকা। এই এজাহার মিয়ার দেখানো পথেই হাঁটা শুরু করলেন তার বড় সন্তান বদি, যিনি আজকের ক্ষমতাসীন দলের এমপি আবদুর রহমান বদি, যিনি বিতর্কিত কর্মকাণ্ড দিয়ে বিভিন্ন সময় হয়েছেন গণমাধ্যমের শীর্ষ সংবাদ। অবৈধ সম্পদ অর্জনের দুদকের মামলায় আবদুর রহমান বদিকে তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। সরেজমিন কক্সবাজারের টেকনাফ-উখিয়ায় গিয়ে জানা যায়, বাবার কাছে ব্যবসা ও রাজনীতির হাতেখড়ি নিয়ে আরও কয়েক ধাপ এগিয়ে যান বদি। কক্সবাজার-৪ আসনের টেকনাফ আর উখিয়ার রাজনীতি, অর্থনীতি, বৈধ-অবৈধ ব্যবসা সবই এখন তার একক নিয়ন্ত্রণে। আওয়ামী লীগের পোড় খাওয়া নেতাদের বাইরে রেখে বিএনপি-জামায়াত থেকে নেতা-কর্মী এনে রাজনীতিতে নতুন বলয় সৃষ্টি করেছেন বদি। পাশাপাশি বিএনপি-জামায়াতের পৃষ্ঠপোষকতাতেও আছেন সক্রিয়। যে কোনো নির্বাচনে তার ইচ্ছাতেই প্রার্থীরা এখন নির্বাচিত হন। টেকনাফ-উখিয়ায় তার কথাই শেষ কথা। তার হুমকি-ধমকি আর মারধরের কারণে সরকারি কর্মকর্তারাও তার বাইরে কোনো কথা বলেন না। অভিযোগ রয়েছে, দেশের নিসর্গ সুন্দর সীমান্ত জনপদ টেকনাফের চোরাচালান, মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, অনিয়ম, দখল, ক্ষমতার দাপটের নজিরবিহীন সব কাণ্ড বদির জীবনকে সমৃদ্ধ করেছে। তার এবং তার পরিবারের কারণেই টেকনাফ এখন মাদকের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে। এটি প্রশাসন জানলেও বুক চিতিয়েই আছেন তিনি। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, সারা দেশে যে সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করছে, সেই সরকার নেই টেকনাফ-উখিয়ায়। এখানকার সরকার হচ্ছে বদির সরকার। তিনি তৈরি করেছেন ‘বদি লীগ’। এখানে চলে বদির শাসন।

রাজনীতিতে বদি : ১৯৯৫ সালের শেষের দিকে হঠাৎ  করেই বদিকে দেখা যায় জেলার রাজনীতিতে। উখিয়া-টেকনাফ আসনে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী হিসেবে চালাতে থাকেন প্রচারণা। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে উখিয়া-টেকনাফ আসনে পান বিএনপিদলীয় মনোনয়ন। নির্বাচনের কিছুদিন আগে তার সেই মনোনয়ন কেড়ে নেওয়া হয়। এতেই বেঁকে বসেন বদি। যোগ দেন আওয়ামী লীগে। আওয়ামী লীগে এসে নৌকা প্রতীকের জন্য শুরু করেন জোর লবিং। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর টেকনাফ সদরকে পৌরসভা ঘোষণা করা হয়। ১৯৯৮ সালের দিকে আওয়ামী লীগ নেতাদের সহায়তায় হন সেই পৌরসভার প্রশাসক। এমপি পদে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে বদি ২০০২ সালে টেকনাফ পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েই নির্বাচিত হন সংসদ সদস্য। এর পর থেকেই হয়ে ওঠেন বেপরোয়া।

নিজস্ব বলয় : আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেও দলের বাইরে গিয়ে আবদুর রহমান বদি উখিয়া-টেকনাফে নিজস্ব বলয় তৈরি করেছেন। সেখানে এটিকে বলা হয় ‘বদি লীগ’। দলীয় নেতা-কর্মীদের চেয়ে নিজ অনুগতদের মাধ্যমে পরিচালনা করেন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড। এ ক্ষেত্রে অনুগতদের রাজনৈতিক পরিচয়ও তার কাছে গৌণ। এমনকি বিএনপি-জামায়াতের অনেক নেতা-কর্মী তার আশ্রয়-প্রশ্রয়ে হয়ে উঠেছেন নব্য আওয়ামী লীগার, যাদের দাপটে পোড় খাওয়া অনেক আওয়ামী লীগ কর্মী সংগঠন থেকে দূরে সরে গেছেন। প্রতিবাদ করে কেউ কেউ এলাকা থেকেও হয়েছেন বিতাড়িত। সর্বশেষ ইউপি নির্বাচনেও এর প্রমাণ মিলেছে। উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলায় বদির পছন্দের বেশির ভাগ প্রার্থীই চেয়ারম্যান বা অন্য পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে ব্যর্থ হন। পরবর্তী সময়ে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে তারা নির্বাচনে অংশ নিয়ে বদির সহায়তায় বিজয়ী হন। শুধু নিজ সংগঠনের বিদ্রোহী প্রার্থী নন, উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নে বিএনপির গফুর উদ্দিন চৌধুরী ও টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নে জামায়াতের প্রার্থী নূর আহমদ আনোয়ারীও এমপি বদির সহায়তায় ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

হ্নীলা ইউপি নির্বাচনের এক সপ্তাহ পর সেখানে অনুষ্ঠিত এক সংবর্ধনা সভায় এমপি বদি নিজেই বলেছেন, ‘আমি যাদের চেয়েছি, তারাই নির্বাচিত হয়েছেন।’

জানা গেছে, এমপি বদি এলাকায় বিএনপি-জামায়াত নেতাদের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকেন, যার যথেষ্ট প্রমাণও রয়েছে। তিনি গত উপজেলা নির্বাচনে টেকনাফে তার ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত পৌর বিএনপির সভাপতি জাফর আলমকে প্রভাব খাটিয়ে নির্বাচিত করেন। ওই নির্বাচনে পরাজিত হন সাবেক সংসদ সদস্য উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অধ্যাপক মো. আলী। একইভাবে পরাজিত হন উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ইউনুছ বাঙ্গালীও। এ পদে জঙ্গি-সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ আছে এমন একজনের পক্ষে অবস্থান নিয়ে এমপি বদি তাকেও পাস করিয়ে আনেন। একইভাবে তার কৌশলের কাছে হেরে যান বিগত ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত উখিয়ার বেশ কয়েকজন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী।

এ বিষয়ে কথা হলে টেকনাফ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী বলেন, দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে কর্মকাণ্ড চালানো একজন সংসদ সদস্য এখনো কীভাবে আওয়ামী লীগ নেতা হিসেবে বিভিন্ন ফোরামে অবস্থান করেন তা মাথায় আসে না।

উখিয়া-টেকনাফে ‘বদি সরকার’! : সারা দেশে দারিদ্র্য হ্রাসসহ সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে বর্তমান সরকার ভিজিএফ, ভিজিডিসহ জনবান্ধব নানা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে চললেও কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের মানুষ সরকারের এসব কর্মসূচি সম্পর্কে কিছুই জানে না। দীর্ঘদিন ধরে এসব কর্মসূচি স্থানীয় সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি নিজের নামে চালিয়ে দিচ্ছেন। অথচ আওয়ামী লীগের গত সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশনেও দলীয় সভাপতি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে সরকারের জনবান্ধব কর্মসূচি তৃণমূলের সাধারণ মানুষের কাছে ছড়িয়ে দিতে বলেন। বাস্তবে কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফে প্রধানমন্ত্রীর এ রকম ঘোষণার উল্টোটাই প্রচারের অভিযোগ রয়েছে।

উখিয়ার জালিয়া পালং ইউনিয়নের আহম্মদ মাঝি জানান, সম্প্রতি সরকারিভাবে কেজিপ্রতি ১০ টাকায় ৩০ কেজি করে যে চাল দেওয়া হয়েছে তা এমপি বদির উদ্যোগেই। তিনি ছাড়াও ইউনিয়নের রেজু ঘাটঘর ব্রিজ এলাকার নুরুল ইসলাম, সোনা আলী, রহমত উল্লাহসহ অনেকেই এ সুবিধা পেয়েছেন। তিনি বলেন, ‘সম্প্র্রতি ২২ দিন সাগরে মাছধরা বন্ধ থাকায় ইউনিয়ন পরিষদ থেকে জেলেদের বিনা মূল্যে ২০ কেজি করে চাল দেওয়া হচ্ছে। আমরা এ চালও পাব। কিন্তু এলাকার সবাই জানে, এসব চাল এমপি বদিই দিচ্ছেন।’ হলদিয়া পালং ইউনিয়নের পশ্চিম রুমখা পালং গ্রামের মৃত সালেহ আহম্মদের ছেলে সৈয়দ কাসিম বলেন, ‘আঁরার এমপি আঁরারে ১০ টেয়া দামর চইল হাবার। আঁরা খুব খুশি। সরকারে দিয়ে না হনে দিয়ে আঁরা নজানি, আঁরা জানিদে ইন এমপি বদি দের।’ এ প্রসঙ্গে উখিয়া-টেকনাফ সংসদীয় আসনের আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আসলে এমপি বদি বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে আসার কারণে তিনি সব সময় দুর্বলতায় ভোগেন। তিনি শঙ্কায় থাকেন, যে কোনো সময় আওয়ামী লীগ থেকে ছিটকে পড়তে পারেন। এ জন্যই এমপি বদি উখিয়া-টেকনাফে সরকার ও নিজ দলের বাইরে আলাদা বলয় তৈরি করেছেন।’ তিনি জানান, এ রকম বলয়ের কারণেই বিগত ইউপি নির্বাচনে তিনি উখিয়া-টেকনাফের ইউপি নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াতের প্রার্থীদের পক্ষে নীরব সমর্থন দিয়ে তাদের জিতিয়ে নিয়েছেন।

টেকনাফে ইয়াবা : বাংলাদেশে ইয়াবা আসে মিয়ানমার সীমান্তপথে টেকনাফ হয়ে। স্থানীয়দের প্রশ্ন, এ পাচারে এমপি আবদুর রহমান বদির পৃষ্ঠপোষকতা না থাকলে টেকনাফ কেন ‘ইয়াবা নগরী’ হবে? এমপি বদির ভাই ও আত্মীয়স্বজন নিয়ন্ত্রণ করে ইয়াবা পাচারের কাজ। ক্ষমতার কাছে থাকায় ইয়াবার গডফাদাররা সব সময়ই থাকে প্রশাসনের ধরাছোঁয়ার বাইরে। বারবার বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা, পুলিশ প্রশাসন, বিজিবি, কোস্টগার্ড, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকায় নাম এলেও তারা প্রকাশ্যেই ইয়াবার রাজ্যে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। ইয়াবা পাচারকারীরা এতটাই প্রভাবশালী যে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির বৈঠকে বিষয়টি তুলতেও কেউ সাহস করে না।

বদির হাতে এ পর্যন্ত প্রহৃত হয়েছেন ২৪ বিশিষ্ট ব্যক্তি। কথায় আছে, এমপি বদির কথার বাইরে গেলে তিনি নিজ হাতে এর ‘বিচার’ করেন। তার হাতে এ পর্যন্ত হামলা আর নির্যাতনের শিকার হয়েছেন সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক, আইনজীবীসহ বিভিন্ন পেশার ২৪ জন। হামলা ও নির্যাতনের পাশাপাশি ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণও করেন বদি, যে কারণে সরকারি কর্মকর্তারা তার কথার বাইরে যান না।

এই বিভাগের আরও খবর
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
এখন জনমালিকানা ফেরানোর সময়
এখন জনমালিকানা ফেরানোর সময়
তৌহিদ-ইসহাক বৈঠক দোহায়
তৌহিদ-ইসহাক বৈঠক দোহায়
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকার?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকার?

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক