শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

টেকনাফে চলে বদি শাসন

রাজনীতি, বৈধ ও অবৈধ ব্যবসা-বাণিজ্যে তার একক নিয়ন্ত্রণ
মির্জা মেহেদী তমাল, টেকনাফ (কক্সবাজার) থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
টেকনাফে চলে বদি শাসন

আশির দশকের কথা। টেকনাফে ছিলেন এজাহার মিয়া ওরফে এজাহার কোম্পানি। অক্ষরজ্ঞানহীন হলেও তিনি ছিলেন টেকনাফ-উখিয়ার রাজনীতির নিয়ন্ত্রক। আন্তর্জাতিক চোরাচালান সিন্ডিকেটের অন্যতম গডফাদার এই এজাহার মিয়ার রাজনীতির শুরু জিয়াউর রহমানের জাগদলে। পরবর্তী সময়ে এরশাদের জাতীয় পার্টিতে। জাতীয় পার্টির টিকিটে নির্বাচিত হন টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান। এরপর একাধিকবার নির্বাচিত হন টেকনাফ সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে। সীমান্ত জনপদের এই গডফাদার একদিকে ব্যবসা-বাণিজ্য করে প্রচুর সম্পদের মালিক হন, পাশাপাশি নানা কৌশলে রাজনীতিতে হয়ে ওঠেন প্রভাবশালী। কক্সবাজারে একসময় একটি কথা প্রচলিত ছিল, এজাহার কোম্পানি যেদিকে যান, সেদিকেই ঘোরে উখিয়া-টেকনাফের রাজনীতির চাকা। এই এজাহার মিয়ার দেখানো পথেই হাঁটা শুরু করলেন তার বড় সন্তান বদি, যিনি আজকের ক্ষমতাসীন দলের এমপি আবদুর রহমান বদি, যিনি বিতর্কিত কর্মকাণ্ড দিয়ে বিভিন্ন সময় হয়েছেন গণমাধ্যমের শীর্ষ সংবাদ। অবৈধ সম্পদ অর্জনের দুদকের মামলায় আবদুর রহমান বদিকে তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। সরেজমিন কক্সবাজারের টেকনাফ-উখিয়ায় গিয়ে জানা যায়, বাবার কাছে ব্যবসা ও রাজনীতির হাতেখড়ি নিয়ে আরও কয়েক ধাপ এগিয়ে যান বদি। কক্সবাজার-৪ আসনের টেকনাফ আর উখিয়ার রাজনীতি, অর্থনীতি, বৈধ-অবৈধ ব্যবসা সবই এখন তার একক নিয়ন্ত্রণে। আওয়ামী লীগের পোড় খাওয়া নেতাদের বাইরে রেখে বিএনপি-জামায়াত থেকে নেতা-কর্মী এনে রাজনীতিতে নতুন বলয় সৃষ্টি করেছেন বদি। পাশাপাশি বিএনপি-জামায়াতের পৃষ্ঠপোষকতাতেও আছেন সক্রিয়। যে কোনো নির্বাচনে তার ইচ্ছাতেই প্রার্থীরা এখন নির্বাচিত হন। টেকনাফ-উখিয়ায় তার কথাই শেষ কথা। তার হুমকি-ধমকি আর মারধরের কারণে সরকারি কর্মকর্তারাও তার বাইরে কোনো কথা বলেন না। অভিযোগ রয়েছে, দেশের নিসর্গ সুন্দর সীমান্ত জনপদ টেকনাফের চোরাচালান, মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, অনিয়ম, দখল, ক্ষমতার দাপটের নজিরবিহীন সব কাণ্ড বদির জীবনকে সমৃদ্ধ করেছে। তার এবং তার পরিবারের কারণেই টেকনাফ এখন মাদকের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে। এটি প্রশাসন জানলেও বুক চিতিয়েই আছেন তিনি। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, সারা দেশে যে সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করছে, সেই সরকার নেই টেকনাফ-উখিয়ায়। এখানকার সরকার হচ্ছে বদির সরকার। তিনি তৈরি করেছেন ‘বদি লীগ’। এখানে চলে বদির শাসন।

রাজনীতিতে বদি : ১৯৯৫ সালের শেষের দিকে হঠাৎ  করেই বদিকে দেখা যায় জেলার রাজনীতিতে। উখিয়া-টেকনাফ আসনে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী হিসেবে চালাতে থাকেন প্রচারণা। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে উখিয়া-টেকনাফ আসনে পান বিএনপিদলীয় মনোনয়ন। নির্বাচনের কিছুদিন আগে তার সেই মনোনয়ন কেড়ে নেওয়া হয়। এতেই বেঁকে বসেন বদি। যোগ দেন আওয়ামী লীগে। আওয়ামী লীগে এসে নৌকা প্রতীকের জন্য শুরু করেন জোর লবিং। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর টেকনাফ সদরকে পৌরসভা ঘোষণা করা হয়। ১৯৯৮ সালের দিকে আওয়ামী লীগ নেতাদের সহায়তায় হন সেই পৌরসভার প্রশাসক। এমপি পদে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে বদি ২০০২ সালে টেকনাফ পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েই নির্বাচিত হন সংসদ সদস্য। এর পর থেকেই হয়ে ওঠেন বেপরোয়া।

নিজস্ব বলয় : আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেও দলের বাইরে গিয়ে আবদুর রহমান বদি উখিয়া-টেকনাফে নিজস্ব বলয় তৈরি করেছেন। সেখানে এটিকে বলা হয় ‘বদি লীগ’। দলীয় নেতা-কর্মীদের চেয়ে নিজ অনুগতদের মাধ্যমে পরিচালনা করেন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড। এ ক্ষেত্রে অনুগতদের রাজনৈতিক পরিচয়ও তার কাছে গৌণ। এমনকি বিএনপি-জামায়াতের অনেক নেতা-কর্মী তার আশ্রয়-প্রশ্রয়ে হয়ে উঠেছেন নব্য আওয়ামী লীগার, যাদের দাপটে পোড় খাওয়া অনেক আওয়ামী লীগ কর্মী সংগঠন থেকে দূরে সরে গেছেন। প্রতিবাদ করে কেউ কেউ এলাকা থেকেও হয়েছেন বিতাড়িত। সর্বশেষ ইউপি নির্বাচনেও এর প্রমাণ মিলেছে। উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলায় বদির পছন্দের বেশির ভাগ প্রার্থীই চেয়ারম্যান বা অন্য পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে ব্যর্থ হন। পরবর্তী সময়ে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে তারা নির্বাচনে অংশ নিয়ে বদির সহায়তায় বিজয়ী হন। শুধু নিজ সংগঠনের বিদ্রোহী প্রার্থী নন, উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নে বিএনপির গফুর উদ্দিন চৌধুরী ও টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নে জামায়াতের প্রার্থী নূর আহমদ আনোয়ারীও এমপি বদির সহায়তায় ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

হ্নীলা ইউপি নির্বাচনের এক সপ্তাহ পর সেখানে অনুষ্ঠিত এক সংবর্ধনা সভায় এমপি বদি নিজেই বলেছেন, ‘আমি যাদের চেয়েছি, তারাই নির্বাচিত হয়েছেন।’

জানা গেছে, এমপি বদি এলাকায় বিএনপি-জামায়াত নেতাদের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকেন, যার যথেষ্ট প্রমাণও রয়েছে। তিনি গত উপজেলা নির্বাচনে টেকনাফে তার ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত পৌর বিএনপির সভাপতি জাফর আলমকে প্রভাব খাটিয়ে নির্বাচিত করেন। ওই নির্বাচনে পরাজিত হন সাবেক সংসদ সদস্য উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অধ্যাপক মো. আলী। একইভাবে পরাজিত হন উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ইউনুছ বাঙ্গালীও। এ পদে জঙ্গি-সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ আছে এমন একজনের পক্ষে অবস্থান নিয়ে এমপি বদি তাকেও পাস করিয়ে আনেন। একইভাবে তার কৌশলের কাছে হেরে যান বিগত ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত উখিয়ার বেশ কয়েকজন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী।

এ বিষয়ে কথা হলে টেকনাফ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী বলেন, দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে কর্মকাণ্ড চালানো একজন সংসদ সদস্য এখনো কীভাবে আওয়ামী লীগ নেতা হিসেবে বিভিন্ন ফোরামে অবস্থান করেন তা মাথায় আসে না।

উখিয়া-টেকনাফে ‘বদি সরকার’! : সারা দেশে দারিদ্র্য হ্রাসসহ সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে বর্তমান সরকার ভিজিএফ, ভিজিডিসহ জনবান্ধব নানা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে চললেও কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের মানুষ সরকারের এসব কর্মসূচি সম্পর্কে কিছুই জানে না। দীর্ঘদিন ধরে এসব কর্মসূচি স্থানীয় সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি নিজের নামে চালিয়ে দিচ্ছেন। অথচ আওয়ামী লীগের গত সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশনেও দলীয় সভাপতি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে সরকারের জনবান্ধব কর্মসূচি তৃণমূলের সাধারণ মানুষের কাছে ছড়িয়ে দিতে বলেন। বাস্তবে কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফে প্রধানমন্ত্রীর এ রকম ঘোষণার উল্টোটাই প্রচারের অভিযোগ রয়েছে।

উখিয়ার জালিয়া পালং ইউনিয়নের আহম্মদ মাঝি জানান, সম্প্রতি সরকারিভাবে কেজিপ্রতি ১০ টাকায় ৩০ কেজি করে যে চাল দেওয়া হয়েছে তা এমপি বদির উদ্যোগেই। তিনি ছাড়াও ইউনিয়নের রেজু ঘাটঘর ব্রিজ এলাকার নুরুল ইসলাম, সোনা আলী, রহমত উল্লাহসহ অনেকেই এ সুবিধা পেয়েছেন। তিনি বলেন, ‘সম্প্র্রতি ২২ দিন সাগরে মাছধরা বন্ধ থাকায় ইউনিয়ন পরিষদ থেকে জেলেদের বিনা মূল্যে ২০ কেজি করে চাল দেওয়া হচ্ছে। আমরা এ চালও পাব। কিন্তু এলাকার সবাই জানে, এসব চাল এমপি বদিই দিচ্ছেন।’ হলদিয়া পালং ইউনিয়নের পশ্চিম রুমখা পালং গ্রামের মৃত সালেহ আহম্মদের ছেলে সৈয়দ কাসিম বলেন, ‘আঁরার এমপি আঁরারে ১০ টেয়া দামর চইল হাবার। আঁরা খুব খুশি। সরকারে দিয়ে না হনে দিয়ে আঁরা নজানি, আঁরা জানিদে ইন এমপি বদি দের।’ এ প্রসঙ্গে উখিয়া-টেকনাফ সংসদীয় আসনের আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আসলে এমপি বদি বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে আসার কারণে তিনি সব সময় দুর্বলতায় ভোগেন। তিনি শঙ্কায় থাকেন, যে কোনো সময় আওয়ামী লীগ থেকে ছিটকে পড়তে পারেন। এ জন্যই এমপি বদি উখিয়া-টেকনাফে সরকার ও নিজ দলের বাইরে আলাদা বলয় তৈরি করেছেন।’ তিনি জানান, এ রকম বলয়ের কারণেই বিগত ইউপি নির্বাচনে তিনি উখিয়া-টেকনাফের ইউপি নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াতের প্রার্থীদের পক্ষে নীরব সমর্থন দিয়ে তাদের জিতিয়ে নিয়েছেন।

টেকনাফে ইয়াবা : বাংলাদেশে ইয়াবা আসে মিয়ানমার সীমান্তপথে টেকনাফ হয়ে। স্থানীয়দের প্রশ্ন, এ পাচারে এমপি আবদুর রহমান বদির পৃষ্ঠপোষকতা না থাকলে টেকনাফ কেন ‘ইয়াবা নগরী’ হবে? এমপি বদির ভাই ও আত্মীয়স্বজন নিয়ন্ত্রণ করে ইয়াবা পাচারের কাজ। ক্ষমতার কাছে থাকায় ইয়াবার গডফাদাররা সব সময়ই থাকে প্রশাসনের ধরাছোঁয়ার বাইরে। বারবার বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা, পুলিশ প্রশাসন, বিজিবি, কোস্টগার্ড, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকায় নাম এলেও তারা প্রকাশ্যেই ইয়াবার রাজ্যে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। ইয়াবা পাচারকারীরা এতটাই প্রভাবশালী যে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির বৈঠকে বিষয়টি তুলতেও কেউ সাহস করে না।

বদির হাতে এ পর্যন্ত প্রহৃত হয়েছেন ২৪ বিশিষ্ট ব্যক্তি। কথায় আছে, এমপি বদির কথার বাইরে গেলে তিনি নিজ হাতে এর ‘বিচার’ করেন। তার হাতে এ পর্যন্ত হামলা আর নির্যাতনের শিকার হয়েছেন সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক, আইনজীবীসহ বিভিন্ন পেশার ২৪ জন। হামলা ও নির্যাতনের পাশাপাশি ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণও করেন বদি, যে কারণে সরকারি কর্মকর্তারা তার কথার বাইরে যান না।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা