শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

রায় চিন্তায় উত্তাপ বিএনপিতে

খালেদার মামলায় দলের ভিতরে-বাইরে আলোচনা, নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার নির্দেশ
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
রায় চিন্তায় উত্তাপ বিএনপিতে

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট ও জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার বিচার প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে। এরই মধ্যে এই দুই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। এখন বাকি শুধু সাফাই সাক্ষী ও যুক্তিতর্ক। এরপরই রায়। তবে এ মামলার নিষ্পত্তি হতে কত দিন লাগবে তা এখনো স্পষ্ট নয়। এ নিয়ে বিএনপির আইনজীবীদের পাশাপাশি নেতা-কর্মীদের মধ্যেও উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। নিম্ন আদালতে সাজা হলে নির্বাচন করতে পারবেন কিনা, তা এখনো অস্পষ্ট। অবশ্য সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকজন এমপি-মন্ত্রীর সাজার রায়ের পরও স্বপদে বহাল রয়েছেন। তবে খালেদা জিয়ার এ মামলা দুটি সর্বত্রই এখন আলোচিত ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে। মামলা প্রসঙ্গে সর্বশেষ গত শুক্রবার জার্মানির মিউনিখে আওয়ামী লীগের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যে বিএনপির সর্বত্রই উত্তাপ বইছে। মিউনিখে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যদি সত্যি কোর্টের কাছে এভিডেন্স থাকে এতিমের টাকা চুরি করেছে, তাহলে শাস্তি হবেই। সে জন্য তারা ইলেকশনই হতে দেবে না। একটা  চোর... এতিমের টাকা যে চুরি করে খায়, তাকে রক্ষার জন্য ইলেকশন হতে দেবে না। কত আবদারের কথা, কত আহ্লাদের কথা। এ তো আহ্লাদ যখন, তখন গরিব মানুষের টাকা কয়টা দিয়ে দিলেই হতো।’ এরপর বিএনপিতে উদ্বেগেরে মাত্রা আরও বেড়ে যায়। এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও প্রবীণ আইনজীবী ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘একটি মামলায় বিচারিক প্রক্রিয়ায় দেশের নির্বাহী প্রধান যখন তা নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করেন, তখন স্বাভাবিকভাবেই বিচারকরা বিব্রত হন। প্রধানমন্ত্রীর কথায় মনে হচ্ছে, নির্বাহী আদেশেই বিএনপি চেয়ারপারসনকে সাজা দেওয়া হবে। এ নিয়ে নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি আইনজীবী হিসেবে আমিও উৎকণ্ঠিত।’ স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় রায় হতে কতদিন লাগবে— এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘হাই কোর্টে এ মামলার বিচারকের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে আবেদন করা হয়েছে। সেখানে ইতিবাচক না হলে সুপ্রিম কোর্টে যাব। এরপরও না হলে সাফাই সাক্ষী রয়েছে। এরপর যুক্তিতর্ক। পরে রায়। এটা কতদিন লাগবে তা সুনির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। তবে সরকার যে তড়িঘড়ি করে শেষ করতে চাচ্ছে, তা বোঝা যাচ্ছে। সরকার বেগম জিয়াকে জেল দিতে চায়। আমরাও যথাযথভাবে চেষ্টা করছি ম্যাডামকে (খালেদা জিয়া) নির্দোষ প্রমাণ করতে।’ নিম্ন আদালতে সাজা হলে খালেদা জিয়া আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন কিনা তাও স্পষ্ট নয়। এ নিয়েও আইনের নানা ব্যাখ্যা রয়েছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকজন এমপি-মন্ত্রী সাজাপ্রাপ্ত হয়েও স্বপদে বহাল রয়েছেন। আইনের এ সুযোগ নিতে পারেন বিএনপি প্রধান। সংবিধানের ৬৬ (১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘কোন ব্যক্তি সংসদের সদস্য নির্বাচিত হইবার এবং সংসদ-সদস্য থাকিবার যোগ্য হইবেন না, যদি (ক) কোন উপযুক্ত আদালত তাকে অপ্রকৃৃতিস্থ বলিয়া ঘোষণা করেন; (খ) তিনি দেউলিয়া ঘোষিত হইবার পর দায় হইতে অব্যাহতি লাভ না করিয়া থাকেন; (গ) তিনি কোন বিদেশী রাষ্ট্রের নাগরিকত্ব অর্জন করেন কিংবা কোন বিদেশী রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য  ঘোষণা বা স্বীকার করেন; (ঘ) তিনি নৈতিক স্খলনজনিত কোন ফৌজদারী অপরাধে  দোষী সাব্যস্ত হইয়া অন্যূন দুই বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন এবং তাঁহার মুক্তিলাভের পর পাঁচ বৎসরকাল অতিবাহিত না হইয়া থাকে।’ এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আইনে এ প্রশ্নের সুনির্দিষ্ট বক্তব্য নেই। দুই ধরনের মতই আছে। নির্বাচন করতে পারবে, আবার পারবেও না। দুই পক্ষেরই ব্যাখ্যা আছে। দুই পক্ষের মতামত শুনে আপিল বিভাগে এ প্রশ্নের ফয়সালা হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত আপিল বিভাগ এ নিয়ে কিছু বলছে না, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলতে পারব না। আইনে দুই ধরনের ব্যাখ্যাই হতে পারে।’ তিনি এও বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে মন্ত্রী-এমপির সাজা হওয়ার পরও তারা স্বপদে বহাল রয়েছেন। এ উদাহরণের সুযোগ বেগম জিয়া নিতে পারেন। বিএনপি মনে করতে পারে, সাজা হলেও এ বিধি তাদের পক্ষেই যাবে। সাজাপ্রাপ্ত মন্ত্রী-এমপিরা যেহেতু সপদে বহাল রয়েছেন, সেহেতু একটা ব্যাখ্যা দাঁড়াচ্ছে সাজা হলেই সবকিছু শেষ হয়ে যায় না।’ জানা যায়, নিম্ন আদালতে সাজা হলে আইনি লড়াইয়ে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বেগম খালেদা জিয়া। এ নিয়ে আইনজীবী নেতাদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করছেন বিএনপি প্রধান। রাজনৈতিকভাবে করণীয় নিয়েও ভাবছেন দলের নীতিনির্ধারকরা। আন্দোলন কর্মসূচির কথাও ভাবা হচ্ছে। এরই মধ্যে দলটি ঘোষণা দিয়েছে, খালেদা জিয়াকে বাইরে রেখে তারা জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন না। এ নিয়ে দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকতেও বলা হয়েছে। এদিকে আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি জিয়া চ্যারিটেবল মামলার পরবর্তী সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। জানা গেছে, ওই দিন আইনের ৩৪২ ধারায় খালেদা জিয়া নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বক্তব্য রাখবেন। তবে জিয়া এতিমখানা ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিচারিক আদালতের বিচারকের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে করা বেগম খালেদা জিয়ার আবেদনের ওপর আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি শুনানির দিন ঠিক করেছে হাই কোর্ট। বেগম জিয়ার আইনজীবীরা আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে যেভাবে এই দুই মামলা সম্পর্কে বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে, তাতে নেতিবাচক ফলাফলই আসতে পারে। তবে ন্যায়বিচার পেলে বেগম জিয়া নির্দোষ প্রমাণিত হবেন। এ মামলার কোনো ভিত্তি নেই। ঘন ঘন তারিখ আর সরকারের মনোভাবে বিএনপি প্রধানকে ‘সাজা’ দেওয়া হতে পারে বলেও শঙ্কা তাদের। দলীয় সূত্রমতে, দুই মামলার ‘ইতিবাচক ও নেতিবাচক’ দুই দিক নিয়েই ভাবছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। নিকট অতীতে মামলার ইতিবাচক কোনো রায় বিএনপি পায়নি। এরই মধ্যে বেগম জিয়ার বড় ছেলে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে এক মামলায় ৭ বছর সাজা দেওয়া হয়েছে। একইভাবে দলের আরেক ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকাকেও দেওয়া হয়েছে ১৩ বছরের সাজা। নিম্ন আদালতে সাজা হলে আপিল করা ছাড়াও রাজনৈতিকভাবে কী করা হতে পারে তা নিয়েও চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। সাজা হলে নিয়ম অনুযায়ী কারাগারে গিয়ে বেগম জিয়াকে জামিন চাইতে হবে। জানা যায়, মামলায় বিএনপির পক্ষ থেকে সাফাই সাক্ষী দিতে দলের প্রায় আড়াইশ নেতার নাম চূড়ান্ত করা হয়েছিল। কিন্তু আদালতের নির্দেশে তা সংক্ষিপ্ত করে প্রায় একশ নেতার সাফাই সাক্ষী দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে। এতে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য, ভাইস চেয়ারম্যান, উপদেষ্টা, যুগ্ম মহাসচিবসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়ায় বিএনপি প্রধানের সাজা হলে বিএনপি কী করবে এমন প্রশ্নে বিএনপির সিনিয়র এক আইনজীবী বলেন, ‘যদি এমন হয় তাহলে আমরা আইনগতভাবেই লড়ব। হাই কোর্টে আপিল করব। নেতিবাচক হলে কিছু দিনের জন্য বেগম জিয়াকে জেলে যেতে হতে পারে। তবে এসব মামলা জামিনযোগ্য। আদালতের মতের ওপর অনেক কিছুই নির্ভর করবে।’ খালেদা জিয়ার আরেক আইনজীবী অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া বলেন, জিয়া অরফানেজ ও চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ। এখন আমরা উচ্চ আদালতে বিচারকের প্রতি অনাস্থা জানিয়েছি। যদি ইতিবাচক ফল না আসে তারপরও সাফাই সাক্ষী ও যুক্তিতর্ক রয়েছে, এরপর রায়। তবে সাফাই সাক্ষীর ওপর সময় বোঝা যাবে, কতদিন লাগবে। বিএনপির সংশ্লিষ্টরা জানান, বেগম জিয়া কারাগারে গেলে দল পরিচালনা নিয়েও সংকট তৈরি হবে। ওয়ান-ইলেভেনের পর খালেদা জিয়া গ্রেফতার হলে বিএনপির সাংগঠনিক কাঠামো ভেঙে পড়ে। এতদিনেও সেই ধকল কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। এখন খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের অনুপস্থিতিতে বিএনপির নেতৃত্ব দেবেন কে— তা নিয়েও নানা ধরনের চিন্তাভাবনা হচ্ছে। দলের ভিতরে-বাইরে নানা গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। বিএনপির একটি অংশ মূল নেতৃত্ব থেকে বেরিয়ে যেতে পারেন কিনা তা নিয়েও নেতা-কর্মীদের মধ্যে নানা প্রশ্ন শোনা যায়। আদালতে বিচারাধীন মামলার বিষয়ে বক্তব্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী আদালতকে প্রভাবিত করছেন বলে অভিযোগ করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মনে করেন, আইন-বিচার-প্রশাসন সব কিছুই তার করায়ত্বে।  সে জন্য মামলা ও শাস্তি  দেওয়া তার ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে। এটা  কোনো আইনি প্রক্রিয়া ও ন্যায়বিচারের ওপর নির্ভর করে না। তিনি নির্ধারণ করেই দিয়েছেন বিরোধী দল হলে তার শাস্তি পেতেই হবে। আর আদালত কর্তৃক সাজা হলেও মন্ত্রীরা তাদের মন্ত্রিত্ব বহাল তবিয়তে রাখতে পারবেন।’

ফের পেছাল খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন : ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় আবারও পেছাল। আগামী ১৯ মার্চ নতুন দিন ধার্য করেছে আদালত। গতকাল (রবিবার) ঢাকা মহানগর হাকিম এস এম মাসুদ জামান এ তারিখ ধার্য করেন। এ নিয়ে এ মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় ২৮ বার পেছাল। গতকালও আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য তারিখ নির্ধারিত ছিল।

খালেদা জিয়া ছাড়া নির্বাচন হবে না : চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অংশগ্রহণ ছাড়া আগামী সংসদ নির্বাচন হতে পারবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। গতকাল দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে জার্মানিতে খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে দলের এই অবস্থানের কথা জানান সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

তিনি বলেন, ‘চেয়ারপারসনের সাজা হবে—উনারা কী করে জানছেন?

শহীদ মিনারে যাওয়ার অনুমতি পেলেন খালেদা জিয়া : একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে মহান ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি শেষ হওয়ার পর শহীদ মিনারের বেদিতে প্রবেশ করবেন তিনি। গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সঙ্গে বিএনপির কয়েকজন নেতার বৈঠকের পর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সার্বিক তত্ত্বাবধানে থাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দেওয়া শর্ত সাপেক্ষে এই অনুমতি পেয়েছে দলটি। শর্ত অনুযায়ী ৬০ জন নেতা-কর্মী সঙ্গে নিয়ে ফুল দিতে যেতে পারবেন খালেদা জিয়া। দলের চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এই শর্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তবে দোয়েল চত্বর দিয়ে শহীদ মিনারে যেতে হলে তাকে আলাদাভাবে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অনুমতি নিতে হবে। কারণ ভিভিআইপি ও ভিআইপি ছাড়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে আসা অন্য সব নাগরিককে পলাশী মোড় দিয়ে আসতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আরেফিন সিদ্দিক এ বিষয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ভিভিআইপি ও ভিআইপিরা চলে যাওয়ার পর বিএনপি চেয়ারপারসনকে শহীদ মিনারে আসার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো সমস্যা নেই। তবে বিএনপি চেয়ারপারসন কোন পথ দিয়ে আসবেন সেটা ঠিক করবে পুলিশ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে গতকালের বৈঠকে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানুল্লাহ আমান, বিএনপি নেতা খায়রুল কবির খোকন, নাজিম উদ্দিন আলম ও শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী অংশ নেন।

চার স্তরের নিরাপত্তা : মহান একুশে উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও তার আশপাশের এলাকায় চার স্তরের নিরাপত্তা গড়ে তুলবে পুলিশ। ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি পরিষ্কার ভাষায় বলেছেন, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, মন্ত্রী পরিষদের সদস্য, উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য, বিরোধীদলীয়  নেতা, কূটনৈতিক মিশনের সদস্যরা শহীদ মিনারে আসবেন দোয়েল চত্বর হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিমনেশিয়ামের সামনে দিয়ে। এর বাইরে অন্য সবাইকে পলাশীর মোড় হয়ে জগন্নাথ হলের সামনে দিয়ে শহীদ মিনারে আসতে হবে। ভিভিআইপি ও ভিআইপিসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা শ্রদ্ধা জানিয়ে ফিরে যাওয়ার পরেই পলাশীর ফটকটি খুলে দেওয়া হবে। রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনের ব্যক্তিদের সেখান দিয়ে শহীদ মিনারে আসতে হবে।

বিএনপির দুই দিনের কর্মসূচি : আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস উপলক্ষে দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। গতকাল দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ২০ ফেব্রুয়ারি বিকালে আলোচনা সভা এবং ২১ ফেব্রুয়ারি ভোর ৬টায় আজিমপুর কবরস্থানে ভাষা শহীদদের কবর জিয়ারত এবং কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার অভিমুখে যাত্রা ও শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন। এ ছাড়া নয়াপল্টনসহ সারা দেশে দলের সর্বস্তরের কার্যালয়ে দলীয় ও জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ এবং কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা