শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

রায় চিন্তায় উত্তাপ বিএনপিতে

খালেদার মামলায় দলের ভিতরে-বাইরে আলোচনা, নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার নির্দেশ
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
রায় চিন্তায় উত্তাপ বিএনপিতে

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট ও জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার বিচার প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে। এরই মধ্যে এই দুই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। এখন বাকি শুধু সাফাই সাক্ষী ও যুক্তিতর্ক। এরপরই রায়। তবে এ মামলার নিষ্পত্তি হতে কত দিন লাগবে তা এখনো স্পষ্ট নয়। এ নিয়ে বিএনপির আইনজীবীদের পাশাপাশি নেতা-কর্মীদের মধ্যেও উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। নিম্ন আদালতে সাজা হলে নির্বাচন করতে পারবেন কিনা, তা এখনো অস্পষ্ট। অবশ্য সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকজন এমপি-মন্ত্রীর সাজার রায়ের পরও স্বপদে বহাল রয়েছেন। তবে খালেদা জিয়ার এ মামলা দুটি সর্বত্রই এখন আলোচিত ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে। মামলা প্রসঙ্গে সর্বশেষ গত শুক্রবার জার্মানির মিউনিখে আওয়ামী লীগের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যে বিএনপির সর্বত্রই উত্তাপ বইছে। মিউনিখে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যদি সত্যি কোর্টের কাছে এভিডেন্স থাকে এতিমের টাকা চুরি করেছে, তাহলে শাস্তি হবেই। সে জন্য তারা ইলেকশনই হতে দেবে না। একটা  চোর... এতিমের টাকা যে চুরি করে খায়, তাকে রক্ষার জন্য ইলেকশন হতে দেবে না। কত আবদারের কথা, কত আহ্লাদের কথা। এ তো আহ্লাদ যখন, তখন গরিব মানুষের টাকা কয়টা দিয়ে দিলেই হতো।’ এরপর বিএনপিতে উদ্বেগেরে মাত্রা আরও বেড়ে যায়। এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও প্রবীণ আইনজীবী ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘একটি মামলায় বিচারিক প্রক্রিয়ায় দেশের নির্বাহী প্রধান যখন তা নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করেন, তখন স্বাভাবিকভাবেই বিচারকরা বিব্রত হন। প্রধানমন্ত্রীর কথায় মনে হচ্ছে, নির্বাহী আদেশেই বিএনপি চেয়ারপারসনকে সাজা দেওয়া হবে। এ নিয়ে নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি আইনজীবী হিসেবে আমিও উৎকণ্ঠিত।’ স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় রায় হতে কতদিন লাগবে— এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘হাই কোর্টে এ মামলার বিচারকের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে আবেদন করা হয়েছে। সেখানে ইতিবাচক না হলে সুপ্রিম কোর্টে যাব। এরপরও না হলে সাফাই সাক্ষী রয়েছে। এরপর যুক্তিতর্ক। পরে রায়। এটা কতদিন লাগবে তা সুনির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। তবে সরকার যে তড়িঘড়ি করে শেষ করতে চাচ্ছে, তা বোঝা যাচ্ছে। সরকার বেগম জিয়াকে জেল দিতে চায়। আমরাও যথাযথভাবে চেষ্টা করছি ম্যাডামকে (খালেদা জিয়া) নির্দোষ প্রমাণ করতে।’ নিম্ন আদালতে সাজা হলে খালেদা জিয়া আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন কিনা তাও স্পষ্ট নয়। এ নিয়েও আইনের নানা ব্যাখ্যা রয়েছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকজন এমপি-মন্ত্রী সাজাপ্রাপ্ত হয়েও স্বপদে বহাল রয়েছেন। আইনের এ সুযোগ নিতে পারেন বিএনপি প্রধান। সংবিধানের ৬৬ (১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘কোন ব্যক্তি সংসদের সদস্য নির্বাচিত হইবার এবং সংসদ-সদস্য থাকিবার যোগ্য হইবেন না, যদি (ক) কোন উপযুক্ত আদালত তাকে অপ্রকৃৃতিস্থ বলিয়া ঘোষণা করেন; (খ) তিনি দেউলিয়া ঘোষিত হইবার পর দায় হইতে অব্যাহতি লাভ না করিয়া থাকেন; (গ) তিনি কোন বিদেশী রাষ্ট্রের নাগরিকত্ব অর্জন করেন কিংবা কোন বিদেশী রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য  ঘোষণা বা স্বীকার করেন; (ঘ) তিনি নৈতিক স্খলনজনিত কোন ফৌজদারী অপরাধে  দোষী সাব্যস্ত হইয়া অন্যূন দুই বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন এবং তাঁহার মুক্তিলাভের পর পাঁচ বৎসরকাল অতিবাহিত না হইয়া থাকে।’ এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আইনে এ প্রশ্নের সুনির্দিষ্ট বক্তব্য নেই। দুই ধরনের মতই আছে। নির্বাচন করতে পারবে, আবার পারবেও না। দুই পক্ষেরই ব্যাখ্যা আছে। দুই পক্ষের মতামত শুনে আপিল বিভাগে এ প্রশ্নের ফয়সালা হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত আপিল বিভাগ এ নিয়ে কিছু বলছে না, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলতে পারব না। আইনে দুই ধরনের ব্যাখ্যাই হতে পারে।’ তিনি এও বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে মন্ত্রী-এমপির সাজা হওয়ার পরও তারা স্বপদে বহাল রয়েছেন। এ উদাহরণের সুযোগ বেগম জিয়া নিতে পারেন। বিএনপি মনে করতে পারে, সাজা হলেও এ বিধি তাদের পক্ষেই যাবে। সাজাপ্রাপ্ত মন্ত্রী-এমপিরা যেহেতু সপদে বহাল রয়েছেন, সেহেতু একটা ব্যাখ্যা দাঁড়াচ্ছে সাজা হলেই সবকিছু শেষ হয়ে যায় না।’ জানা যায়, নিম্ন আদালতে সাজা হলে আইনি লড়াইয়ে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বেগম খালেদা জিয়া। এ নিয়ে আইনজীবী নেতাদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করছেন বিএনপি প্রধান। রাজনৈতিকভাবে করণীয় নিয়েও ভাবছেন দলের নীতিনির্ধারকরা। আন্দোলন কর্মসূচির কথাও ভাবা হচ্ছে। এরই মধ্যে দলটি ঘোষণা দিয়েছে, খালেদা জিয়াকে বাইরে রেখে তারা জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন না। এ নিয়ে দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকতেও বলা হয়েছে। এদিকে আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি জিয়া চ্যারিটেবল মামলার পরবর্তী সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। জানা গেছে, ওই দিন আইনের ৩৪২ ধারায় খালেদা জিয়া নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বক্তব্য রাখবেন। তবে জিয়া এতিমখানা ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিচারিক আদালতের বিচারকের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে করা বেগম খালেদা জিয়ার আবেদনের ওপর আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি শুনানির দিন ঠিক করেছে হাই কোর্ট। বেগম জিয়ার আইনজীবীরা আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে যেভাবে এই দুই মামলা সম্পর্কে বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে, তাতে নেতিবাচক ফলাফলই আসতে পারে। তবে ন্যায়বিচার পেলে বেগম জিয়া নির্দোষ প্রমাণিত হবেন। এ মামলার কোনো ভিত্তি নেই। ঘন ঘন তারিখ আর সরকারের মনোভাবে বিএনপি প্রধানকে ‘সাজা’ দেওয়া হতে পারে বলেও শঙ্কা তাদের। দলীয় সূত্রমতে, দুই মামলার ‘ইতিবাচক ও নেতিবাচক’ দুই দিক নিয়েই ভাবছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। নিকট অতীতে মামলার ইতিবাচক কোনো রায় বিএনপি পায়নি। এরই মধ্যে বেগম জিয়ার বড় ছেলে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে এক মামলায় ৭ বছর সাজা দেওয়া হয়েছে। একইভাবে দলের আরেক ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকাকেও দেওয়া হয়েছে ১৩ বছরের সাজা। নিম্ন আদালতে সাজা হলে আপিল করা ছাড়াও রাজনৈতিকভাবে কী করা হতে পারে তা নিয়েও চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। সাজা হলে নিয়ম অনুযায়ী কারাগারে গিয়ে বেগম জিয়াকে জামিন চাইতে হবে। জানা যায়, মামলায় বিএনপির পক্ষ থেকে সাফাই সাক্ষী দিতে দলের প্রায় আড়াইশ নেতার নাম চূড়ান্ত করা হয়েছিল। কিন্তু আদালতের নির্দেশে তা সংক্ষিপ্ত করে প্রায় একশ নেতার সাফাই সাক্ষী দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে। এতে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য, ভাইস চেয়ারম্যান, উপদেষ্টা, যুগ্ম মহাসচিবসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়ায় বিএনপি প্রধানের সাজা হলে বিএনপি কী করবে এমন প্রশ্নে বিএনপির সিনিয়র এক আইনজীবী বলেন, ‘যদি এমন হয় তাহলে আমরা আইনগতভাবেই লড়ব। হাই কোর্টে আপিল করব। নেতিবাচক হলে কিছু দিনের জন্য বেগম জিয়াকে জেলে যেতে হতে পারে। তবে এসব মামলা জামিনযোগ্য। আদালতের মতের ওপর অনেক কিছুই নির্ভর করবে।’ খালেদা জিয়ার আরেক আইনজীবী অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া বলেন, জিয়া অরফানেজ ও চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ। এখন আমরা উচ্চ আদালতে বিচারকের প্রতি অনাস্থা জানিয়েছি। যদি ইতিবাচক ফল না আসে তারপরও সাফাই সাক্ষী ও যুক্তিতর্ক রয়েছে, এরপর রায়। তবে সাফাই সাক্ষীর ওপর সময় বোঝা যাবে, কতদিন লাগবে। বিএনপির সংশ্লিষ্টরা জানান, বেগম জিয়া কারাগারে গেলে দল পরিচালনা নিয়েও সংকট তৈরি হবে। ওয়ান-ইলেভেনের পর খালেদা জিয়া গ্রেফতার হলে বিএনপির সাংগঠনিক কাঠামো ভেঙে পড়ে। এতদিনেও সেই ধকল কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। এখন খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের অনুপস্থিতিতে বিএনপির নেতৃত্ব দেবেন কে— তা নিয়েও নানা ধরনের চিন্তাভাবনা হচ্ছে। দলের ভিতরে-বাইরে নানা গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। বিএনপির একটি অংশ মূল নেতৃত্ব থেকে বেরিয়ে যেতে পারেন কিনা তা নিয়েও নেতা-কর্মীদের মধ্যে নানা প্রশ্ন শোনা যায়। আদালতে বিচারাধীন মামলার বিষয়ে বক্তব্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী আদালতকে প্রভাবিত করছেন বলে অভিযোগ করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মনে করেন, আইন-বিচার-প্রশাসন সব কিছুই তার করায়ত্বে।  সে জন্য মামলা ও শাস্তি  দেওয়া তার ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে। এটা  কোনো আইনি প্রক্রিয়া ও ন্যায়বিচারের ওপর নির্ভর করে না। তিনি নির্ধারণ করেই দিয়েছেন বিরোধী দল হলে তার শাস্তি পেতেই হবে। আর আদালত কর্তৃক সাজা হলেও মন্ত্রীরা তাদের মন্ত্রিত্ব বহাল তবিয়তে রাখতে পারবেন।’

ফের পেছাল খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন : ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় আবারও পেছাল। আগামী ১৯ মার্চ নতুন দিন ধার্য করেছে আদালত। গতকাল (রবিবার) ঢাকা মহানগর হাকিম এস এম মাসুদ জামান এ তারিখ ধার্য করেন। এ নিয়ে এ মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় ২৮ বার পেছাল। গতকালও আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য তারিখ নির্ধারিত ছিল।

খালেদা জিয়া ছাড়া নির্বাচন হবে না : চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অংশগ্রহণ ছাড়া আগামী সংসদ নির্বাচন হতে পারবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। গতকাল দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে জার্মানিতে খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে দলের এই অবস্থানের কথা জানান সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

তিনি বলেন, ‘চেয়ারপারসনের সাজা হবে—উনারা কী করে জানছেন?

শহীদ মিনারে যাওয়ার অনুমতি পেলেন খালেদা জিয়া : একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে মহান ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি শেষ হওয়ার পর শহীদ মিনারের বেদিতে প্রবেশ করবেন তিনি। গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সঙ্গে বিএনপির কয়েকজন নেতার বৈঠকের পর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সার্বিক তত্ত্বাবধানে থাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দেওয়া শর্ত সাপেক্ষে এই অনুমতি পেয়েছে দলটি। শর্ত অনুযায়ী ৬০ জন নেতা-কর্মী সঙ্গে নিয়ে ফুল দিতে যেতে পারবেন খালেদা জিয়া। দলের চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এই শর্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তবে দোয়েল চত্বর দিয়ে শহীদ মিনারে যেতে হলে তাকে আলাদাভাবে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অনুমতি নিতে হবে। কারণ ভিভিআইপি ও ভিআইপি ছাড়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে আসা অন্য সব নাগরিককে পলাশী মোড় দিয়ে আসতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আরেফিন সিদ্দিক এ বিষয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ভিভিআইপি ও ভিআইপিরা চলে যাওয়ার পর বিএনপি চেয়ারপারসনকে শহীদ মিনারে আসার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো সমস্যা নেই। তবে বিএনপি চেয়ারপারসন কোন পথ দিয়ে আসবেন সেটা ঠিক করবে পুলিশ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে গতকালের বৈঠকে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানুল্লাহ আমান, বিএনপি নেতা খায়রুল কবির খোকন, নাজিম উদ্দিন আলম ও শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী অংশ নেন।

চার স্তরের নিরাপত্তা : মহান একুশে উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও তার আশপাশের এলাকায় চার স্তরের নিরাপত্তা গড়ে তুলবে পুলিশ। ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি পরিষ্কার ভাষায় বলেছেন, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, মন্ত্রী পরিষদের সদস্য, উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য, বিরোধীদলীয়  নেতা, কূটনৈতিক মিশনের সদস্যরা শহীদ মিনারে আসবেন দোয়েল চত্বর হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিমনেশিয়ামের সামনে দিয়ে। এর বাইরে অন্য সবাইকে পলাশীর মোড় হয়ে জগন্নাথ হলের সামনে দিয়ে শহীদ মিনারে আসতে হবে। ভিভিআইপি ও ভিআইপিসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা শ্রদ্ধা জানিয়ে ফিরে যাওয়ার পরেই পলাশীর ফটকটি খুলে দেওয়া হবে। রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনের ব্যক্তিদের সেখান দিয়ে শহীদ মিনারে আসতে হবে।

বিএনপির দুই দিনের কর্মসূচি : আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস উপলক্ষে দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। গতকাল দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ২০ ফেব্রুয়ারি বিকালে আলোচনা সভা এবং ২১ ফেব্রুয়ারি ভোর ৬টায় আজিমপুর কবরস্থানে ভাষা শহীদদের কবর জিয়ারত এবং কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার অভিমুখে যাত্রা ও শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন। এ ছাড়া নয়াপল্টনসহ সারা দেশে দলের সর্বস্তরের কার্যালয়ে দলীয় ও জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ এবং কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
আইএমএফ দল আসছে কাল
আইএমএফ দল আসছে কাল
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
সর্বশেষ খবর
চিকিৎসকরা সমাজে ন্যায় ও মমতার প্রতীক
চিকিৎসকরা সমাজে ন্যায় ও মমতার প্রতীক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৯ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু
রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মবিরতি
চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মবিরতি

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা জনগণ মেনে নেবে না : ফারুক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা জনগণ মেনে নেবে না : ফারুক

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতে গরু আনতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ
ভারতে গরু আনতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোরকা নিয়ে রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু
বোরকা নিয়ে রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা মাঠে নয় স্ক্রিনেই সময় কাটায় বেশি, যা কাম্য নয়: কাদের গনি চৌধুরী
শিক্ষার্থীরা মাঠে নয় স্ক্রিনেই সময় কাটায় বেশি, যা কাম্য নয়: কাদের গনি চৌধুরী

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৩

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় তরুণ উদ্যোক্তাদের আর্থিক সাক্ষরতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা
বগুড়ায় তরুণ উদ্যোক্তাদের আর্থিক সাক্ষরতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের মস্কোয় ড্রোন হামলা চালাল ইউক্রেন
ফের মস্কোয় ড্রোন হামলা চালাল ইউক্রেন

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইভেটকারে গরু নিয়ে পালালো চোর
প্রাইভেটকারে গরু নিয়ে পালালো চোর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানিতে কোনো অনিয়ম হয়নি : খাদ্য মন্ত্রণালয়
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানিতে কোনো অনিয়ম হয়নি : খাদ্য মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এখনও মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন পাঁচজন
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এখনও মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন পাঁচজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়ুদূষণে বিশ্বের পঞ্চম স্থানে ঢাকা, শীর্ষে লাহোর
বায়ুদূষণে বিশ্বের পঞ্চম স্থানে ঢাকা, শীর্ষে লাহোর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডায় তরুণদের সৃজনচর্চার উন্মেষ
কুয়াকাটায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডায় তরুণদের সৃজনচর্চার উন্মেষ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কোরআনে বর্ণিত নবী-রাসুলদের দোয়া
কোরআনে বর্ণিত নবী-রাসুলদের দোয়া

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেনাপোল সীমান্তে পিস্তলসহ একজন আটক
বেনাপোল সীমান্তে পিস্তলসহ একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‍্যালি
সিদ্ধিরগঞ্জে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুনের পর লাশ পুঁতে রেখে গাছ লাগালেন মইনুল, শেষ পর্যন্ত গ্রেফতার
খুনের পর লাশ পুঁতে রেখে গাছ লাগালেন মইনুল, শেষ পর্যন্ত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের আগে অধিকাংশ অস্ত্র উদ্ধার হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভোটের আগে অধিকাংশ অস্ত্র উদ্ধার হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিইউএফটিতে পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতার ফাইনাল অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতার ফাইনাল অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোটেল থেকে জায়নামাজ চুরি করলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
হোটেল থেকে জায়নামাজ চুরি করলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩

২১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে কমবে নারীর কর্মঘণ্টা
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে কমবে নারীর কর্মঘণ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়