শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

রায় চিন্তায় উত্তাপ বিএনপিতে

খালেদার মামলায় দলের ভিতরে-বাইরে আলোচনা, নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার নির্দেশ
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
রায় চিন্তায় উত্তাপ বিএনপিতে

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট ও জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার বিচার প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে। এরই মধ্যে এই দুই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। এখন বাকি শুধু সাফাই সাক্ষী ও যুক্তিতর্ক। এরপরই রায়। তবে এ মামলার নিষ্পত্তি হতে কত দিন লাগবে তা এখনো স্পষ্ট নয়। এ নিয়ে বিএনপির আইনজীবীদের পাশাপাশি নেতা-কর্মীদের মধ্যেও উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। নিম্ন আদালতে সাজা হলে নির্বাচন করতে পারবেন কিনা, তা এখনো অস্পষ্ট। অবশ্য সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকজন এমপি-মন্ত্রীর সাজার রায়ের পরও স্বপদে বহাল রয়েছেন। তবে খালেদা জিয়ার এ মামলা দুটি সর্বত্রই এখন আলোচিত ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে। মামলা প্রসঙ্গে সর্বশেষ গত শুক্রবার জার্মানির মিউনিখে আওয়ামী লীগের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যে বিএনপির সর্বত্রই উত্তাপ বইছে। মিউনিখে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যদি সত্যি কোর্টের কাছে এভিডেন্স থাকে এতিমের টাকা চুরি করেছে, তাহলে শাস্তি হবেই। সে জন্য তারা ইলেকশনই হতে দেবে না। একটা  চোর... এতিমের টাকা যে চুরি করে খায়, তাকে রক্ষার জন্য ইলেকশন হতে দেবে না। কত আবদারের কথা, কত আহ্লাদের কথা। এ তো আহ্লাদ যখন, তখন গরিব মানুষের টাকা কয়টা দিয়ে দিলেই হতো।’ এরপর বিএনপিতে উদ্বেগেরে মাত্রা আরও বেড়ে যায়। এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও প্রবীণ আইনজীবী ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘একটি মামলায় বিচারিক প্রক্রিয়ায় দেশের নির্বাহী প্রধান যখন তা নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করেন, তখন স্বাভাবিকভাবেই বিচারকরা বিব্রত হন। প্রধানমন্ত্রীর কথায় মনে হচ্ছে, নির্বাহী আদেশেই বিএনপি চেয়ারপারসনকে সাজা দেওয়া হবে। এ নিয়ে নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি আইনজীবী হিসেবে আমিও উৎকণ্ঠিত।’ স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় রায় হতে কতদিন লাগবে— এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘হাই কোর্টে এ মামলার বিচারকের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে আবেদন করা হয়েছে। সেখানে ইতিবাচক না হলে সুপ্রিম কোর্টে যাব। এরপরও না হলে সাফাই সাক্ষী রয়েছে। এরপর যুক্তিতর্ক। পরে রায়। এটা কতদিন লাগবে তা সুনির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। তবে সরকার যে তড়িঘড়ি করে শেষ করতে চাচ্ছে, তা বোঝা যাচ্ছে। সরকার বেগম জিয়াকে জেল দিতে চায়। আমরাও যথাযথভাবে চেষ্টা করছি ম্যাডামকে (খালেদা জিয়া) নির্দোষ প্রমাণ করতে।’ নিম্ন আদালতে সাজা হলে খালেদা জিয়া আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন কিনা তাও স্পষ্ট নয়। এ নিয়েও আইনের নানা ব্যাখ্যা রয়েছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকজন এমপি-মন্ত্রী সাজাপ্রাপ্ত হয়েও স্বপদে বহাল রয়েছেন। আইনের এ সুযোগ নিতে পারেন বিএনপি প্রধান। সংবিধানের ৬৬ (১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘কোন ব্যক্তি সংসদের সদস্য নির্বাচিত হইবার এবং সংসদ-সদস্য থাকিবার যোগ্য হইবেন না, যদি (ক) কোন উপযুক্ত আদালত তাকে অপ্রকৃৃতিস্থ বলিয়া ঘোষণা করেন; (খ) তিনি দেউলিয়া ঘোষিত হইবার পর দায় হইতে অব্যাহতি লাভ না করিয়া থাকেন; (গ) তিনি কোন বিদেশী রাষ্ট্রের নাগরিকত্ব অর্জন করেন কিংবা কোন বিদেশী রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য  ঘোষণা বা স্বীকার করেন; (ঘ) তিনি নৈতিক স্খলনজনিত কোন ফৌজদারী অপরাধে  দোষী সাব্যস্ত হইয়া অন্যূন দুই বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন এবং তাঁহার মুক্তিলাভের পর পাঁচ বৎসরকাল অতিবাহিত না হইয়া থাকে।’ এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আইনে এ প্রশ্নের সুনির্দিষ্ট বক্তব্য নেই। দুই ধরনের মতই আছে। নির্বাচন করতে পারবে, আবার পারবেও না। দুই পক্ষেরই ব্যাখ্যা আছে। দুই পক্ষের মতামত শুনে আপিল বিভাগে এ প্রশ্নের ফয়সালা হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত আপিল বিভাগ এ নিয়ে কিছু বলছে না, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলতে পারব না। আইনে দুই ধরনের ব্যাখ্যাই হতে পারে।’ তিনি এও বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে মন্ত্রী-এমপির সাজা হওয়ার পরও তারা স্বপদে বহাল রয়েছেন। এ উদাহরণের সুযোগ বেগম জিয়া নিতে পারেন। বিএনপি মনে করতে পারে, সাজা হলেও এ বিধি তাদের পক্ষেই যাবে। সাজাপ্রাপ্ত মন্ত্রী-এমপিরা যেহেতু সপদে বহাল রয়েছেন, সেহেতু একটা ব্যাখ্যা দাঁড়াচ্ছে সাজা হলেই সবকিছু শেষ হয়ে যায় না।’ জানা যায়, নিম্ন আদালতে সাজা হলে আইনি লড়াইয়ে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বেগম খালেদা জিয়া। এ নিয়ে আইনজীবী নেতাদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করছেন বিএনপি প্রধান। রাজনৈতিকভাবে করণীয় নিয়েও ভাবছেন দলের নীতিনির্ধারকরা। আন্দোলন কর্মসূচির কথাও ভাবা হচ্ছে। এরই মধ্যে দলটি ঘোষণা দিয়েছে, খালেদা জিয়াকে বাইরে রেখে তারা জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন না। এ নিয়ে দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকতেও বলা হয়েছে। এদিকে আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি জিয়া চ্যারিটেবল মামলার পরবর্তী সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। জানা গেছে, ওই দিন আইনের ৩৪২ ধারায় খালেদা জিয়া নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বক্তব্য রাখবেন। তবে জিয়া এতিমখানা ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিচারিক আদালতের বিচারকের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে করা বেগম খালেদা জিয়ার আবেদনের ওপর আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি শুনানির দিন ঠিক করেছে হাই কোর্ট। বেগম জিয়ার আইনজীবীরা আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে যেভাবে এই দুই মামলা সম্পর্কে বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে, তাতে নেতিবাচক ফলাফলই আসতে পারে। তবে ন্যায়বিচার পেলে বেগম জিয়া নির্দোষ প্রমাণিত হবেন। এ মামলার কোনো ভিত্তি নেই। ঘন ঘন তারিখ আর সরকারের মনোভাবে বিএনপি প্রধানকে ‘সাজা’ দেওয়া হতে পারে বলেও শঙ্কা তাদের। দলীয় সূত্রমতে, দুই মামলার ‘ইতিবাচক ও নেতিবাচক’ দুই দিক নিয়েই ভাবছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। নিকট অতীতে মামলার ইতিবাচক কোনো রায় বিএনপি পায়নি। এরই মধ্যে বেগম জিয়ার বড় ছেলে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে এক মামলায় ৭ বছর সাজা দেওয়া হয়েছে। একইভাবে দলের আরেক ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকাকেও দেওয়া হয়েছে ১৩ বছরের সাজা। নিম্ন আদালতে সাজা হলে আপিল করা ছাড়াও রাজনৈতিকভাবে কী করা হতে পারে তা নিয়েও চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। সাজা হলে নিয়ম অনুযায়ী কারাগারে গিয়ে বেগম জিয়াকে জামিন চাইতে হবে। জানা যায়, মামলায় বিএনপির পক্ষ থেকে সাফাই সাক্ষী দিতে দলের প্রায় আড়াইশ নেতার নাম চূড়ান্ত করা হয়েছিল। কিন্তু আদালতের নির্দেশে তা সংক্ষিপ্ত করে প্রায় একশ নেতার সাফাই সাক্ষী দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে। এতে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য, ভাইস চেয়ারম্যান, উপদেষ্টা, যুগ্ম মহাসচিবসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়ায় বিএনপি প্রধানের সাজা হলে বিএনপি কী করবে এমন প্রশ্নে বিএনপির সিনিয়র এক আইনজীবী বলেন, ‘যদি এমন হয় তাহলে আমরা আইনগতভাবেই লড়ব। হাই কোর্টে আপিল করব। নেতিবাচক হলে কিছু দিনের জন্য বেগম জিয়াকে জেলে যেতে হতে পারে। তবে এসব মামলা জামিনযোগ্য। আদালতের মতের ওপর অনেক কিছুই নির্ভর করবে।’ খালেদা জিয়ার আরেক আইনজীবী অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া বলেন, জিয়া অরফানেজ ও চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ। এখন আমরা উচ্চ আদালতে বিচারকের প্রতি অনাস্থা জানিয়েছি। যদি ইতিবাচক ফল না আসে তারপরও সাফাই সাক্ষী ও যুক্তিতর্ক রয়েছে, এরপর রায়। তবে সাফাই সাক্ষীর ওপর সময় বোঝা যাবে, কতদিন লাগবে। বিএনপির সংশ্লিষ্টরা জানান, বেগম জিয়া কারাগারে গেলে দল পরিচালনা নিয়েও সংকট তৈরি হবে। ওয়ান-ইলেভেনের পর খালেদা জিয়া গ্রেফতার হলে বিএনপির সাংগঠনিক কাঠামো ভেঙে পড়ে। এতদিনেও সেই ধকল কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। এখন খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের অনুপস্থিতিতে বিএনপির নেতৃত্ব দেবেন কে— তা নিয়েও নানা ধরনের চিন্তাভাবনা হচ্ছে। দলের ভিতরে-বাইরে নানা গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। বিএনপির একটি অংশ মূল নেতৃত্ব থেকে বেরিয়ে যেতে পারেন কিনা তা নিয়েও নেতা-কর্মীদের মধ্যে নানা প্রশ্ন শোনা যায়। আদালতে বিচারাধীন মামলার বিষয়ে বক্তব্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী আদালতকে প্রভাবিত করছেন বলে অভিযোগ করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মনে করেন, আইন-বিচার-প্রশাসন সব কিছুই তার করায়ত্বে।  সে জন্য মামলা ও শাস্তি  দেওয়া তার ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে। এটা  কোনো আইনি প্রক্রিয়া ও ন্যায়বিচারের ওপর নির্ভর করে না। তিনি নির্ধারণ করেই দিয়েছেন বিরোধী দল হলে তার শাস্তি পেতেই হবে। আর আদালত কর্তৃক সাজা হলেও মন্ত্রীরা তাদের মন্ত্রিত্ব বহাল তবিয়তে রাখতে পারবেন।’

ফের পেছাল খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন : ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় আবারও পেছাল। আগামী ১৯ মার্চ নতুন দিন ধার্য করেছে আদালত। গতকাল (রবিবার) ঢাকা মহানগর হাকিম এস এম মাসুদ জামান এ তারিখ ধার্য করেন। এ নিয়ে এ মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় ২৮ বার পেছাল। গতকালও আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য তারিখ নির্ধারিত ছিল।

খালেদা জিয়া ছাড়া নির্বাচন হবে না : চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অংশগ্রহণ ছাড়া আগামী সংসদ নির্বাচন হতে পারবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। গতকাল দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে জার্মানিতে খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে দলের এই অবস্থানের কথা জানান সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

তিনি বলেন, ‘চেয়ারপারসনের সাজা হবে—উনারা কী করে জানছেন?

শহীদ মিনারে যাওয়ার অনুমতি পেলেন খালেদা জিয়া : একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে মহান ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি শেষ হওয়ার পর শহীদ মিনারের বেদিতে প্রবেশ করবেন তিনি। গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সঙ্গে বিএনপির কয়েকজন নেতার বৈঠকের পর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সার্বিক তত্ত্বাবধানে থাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দেওয়া শর্ত সাপেক্ষে এই অনুমতি পেয়েছে দলটি। শর্ত অনুযায়ী ৬০ জন নেতা-কর্মী সঙ্গে নিয়ে ফুল দিতে যেতে পারবেন খালেদা জিয়া। দলের চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এই শর্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তবে দোয়েল চত্বর দিয়ে শহীদ মিনারে যেতে হলে তাকে আলাদাভাবে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অনুমতি নিতে হবে। কারণ ভিভিআইপি ও ভিআইপি ছাড়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে আসা অন্য সব নাগরিককে পলাশী মোড় দিয়ে আসতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আরেফিন সিদ্দিক এ বিষয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ভিভিআইপি ও ভিআইপিরা চলে যাওয়ার পর বিএনপি চেয়ারপারসনকে শহীদ মিনারে আসার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো সমস্যা নেই। তবে বিএনপি চেয়ারপারসন কোন পথ দিয়ে আসবেন সেটা ঠিক করবে পুলিশ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে গতকালের বৈঠকে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানুল্লাহ আমান, বিএনপি নেতা খায়রুল কবির খোকন, নাজিম উদ্দিন আলম ও শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী অংশ নেন।

চার স্তরের নিরাপত্তা : মহান একুশে উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও তার আশপাশের এলাকায় চার স্তরের নিরাপত্তা গড়ে তুলবে পুলিশ। ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি পরিষ্কার ভাষায় বলেছেন, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, মন্ত্রী পরিষদের সদস্য, উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য, বিরোধীদলীয়  নেতা, কূটনৈতিক মিশনের সদস্যরা শহীদ মিনারে আসবেন দোয়েল চত্বর হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিমনেশিয়ামের সামনে দিয়ে। এর বাইরে অন্য সবাইকে পলাশীর মোড় হয়ে জগন্নাথ হলের সামনে দিয়ে শহীদ মিনারে আসতে হবে। ভিভিআইপি ও ভিআইপিসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা শ্রদ্ধা জানিয়ে ফিরে যাওয়ার পরেই পলাশীর ফটকটি খুলে দেওয়া হবে। রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনের ব্যক্তিদের সেখান দিয়ে শহীদ মিনারে আসতে হবে।

বিএনপির দুই দিনের কর্মসূচি : আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস উপলক্ষে দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। গতকাল দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ২০ ফেব্রুয়ারি বিকালে আলোচনা সভা এবং ২১ ফেব্রুয়ারি ভোর ৬টায় আজিমপুর কবরস্থানে ভাষা শহীদদের কবর জিয়ারত এবং কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার অভিমুখে যাত্রা ও শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন। এ ছাড়া নয়াপল্টনসহ সারা দেশে দলের সর্বস্তরের কার্যালয়ে দলীয় ও জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ এবং কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ