শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

রায় চিন্তায় উত্তাপ বিএনপিতে

খালেদার মামলায় দলের ভিতরে-বাইরে আলোচনা, নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার নির্দেশ
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
রায় চিন্তায় উত্তাপ বিএনপিতে

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট ও জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার বিচার প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে। এরই মধ্যে এই দুই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। এখন বাকি শুধু সাফাই সাক্ষী ও যুক্তিতর্ক। এরপরই রায়। তবে এ মামলার নিষ্পত্তি হতে কত দিন লাগবে তা এখনো স্পষ্ট নয়। এ নিয়ে বিএনপির আইনজীবীদের পাশাপাশি নেতা-কর্মীদের মধ্যেও উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। নিম্ন আদালতে সাজা হলে নির্বাচন করতে পারবেন কিনা, তা এখনো অস্পষ্ট। অবশ্য সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকজন এমপি-মন্ত্রীর সাজার রায়ের পরও স্বপদে বহাল রয়েছেন। তবে খালেদা জিয়ার এ মামলা দুটি সর্বত্রই এখন আলোচিত ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে। মামলা প্রসঙ্গে সর্বশেষ গত শুক্রবার জার্মানির মিউনিখে আওয়ামী লীগের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যে বিএনপির সর্বত্রই উত্তাপ বইছে। মিউনিখে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যদি সত্যি কোর্টের কাছে এভিডেন্স থাকে এতিমের টাকা চুরি করেছে, তাহলে শাস্তি হবেই। সে জন্য তারা ইলেকশনই হতে দেবে না। একটা  চোর... এতিমের টাকা যে চুরি করে খায়, তাকে রক্ষার জন্য ইলেকশন হতে দেবে না। কত আবদারের কথা, কত আহ্লাদের কথা। এ তো আহ্লাদ যখন, তখন গরিব মানুষের টাকা কয়টা দিয়ে দিলেই হতো।’ এরপর বিএনপিতে উদ্বেগেরে মাত্রা আরও বেড়ে যায়। এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও প্রবীণ আইনজীবী ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘একটি মামলায় বিচারিক প্রক্রিয়ায় দেশের নির্বাহী প্রধান যখন তা নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করেন, তখন স্বাভাবিকভাবেই বিচারকরা বিব্রত হন। প্রধানমন্ত্রীর কথায় মনে হচ্ছে, নির্বাহী আদেশেই বিএনপি চেয়ারপারসনকে সাজা দেওয়া হবে। এ নিয়ে নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি আইনজীবী হিসেবে আমিও উৎকণ্ঠিত।’ স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় রায় হতে কতদিন লাগবে— এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘হাই কোর্টে এ মামলার বিচারকের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে আবেদন করা হয়েছে। সেখানে ইতিবাচক না হলে সুপ্রিম কোর্টে যাব। এরপরও না হলে সাফাই সাক্ষী রয়েছে। এরপর যুক্তিতর্ক। পরে রায়। এটা কতদিন লাগবে তা সুনির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। তবে সরকার যে তড়িঘড়ি করে শেষ করতে চাচ্ছে, তা বোঝা যাচ্ছে। সরকার বেগম জিয়াকে জেল দিতে চায়। আমরাও যথাযথভাবে চেষ্টা করছি ম্যাডামকে (খালেদা জিয়া) নির্দোষ প্রমাণ করতে।’ নিম্ন আদালতে সাজা হলে খালেদা জিয়া আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন কিনা তাও স্পষ্ট নয়। এ নিয়েও আইনের নানা ব্যাখ্যা রয়েছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকজন এমপি-মন্ত্রী সাজাপ্রাপ্ত হয়েও স্বপদে বহাল রয়েছেন। আইনের এ সুযোগ নিতে পারেন বিএনপি প্রধান। সংবিধানের ৬৬ (১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘কোন ব্যক্তি সংসদের সদস্য নির্বাচিত হইবার এবং সংসদ-সদস্য থাকিবার যোগ্য হইবেন না, যদি (ক) কোন উপযুক্ত আদালত তাকে অপ্রকৃৃতিস্থ বলিয়া ঘোষণা করেন; (খ) তিনি দেউলিয়া ঘোষিত হইবার পর দায় হইতে অব্যাহতি লাভ না করিয়া থাকেন; (গ) তিনি কোন বিদেশী রাষ্ট্রের নাগরিকত্ব অর্জন করেন কিংবা কোন বিদেশী রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য  ঘোষণা বা স্বীকার করেন; (ঘ) তিনি নৈতিক স্খলনজনিত কোন ফৌজদারী অপরাধে  দোষী সাব্যস্ত হইয়া অন্যূন দুই বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন এবং তাঁহার মুক্তিলাভের পর পাঁচ বৎসরকাল অতিবাহিত না হইয়া থাকে।’ এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আইনে এ প্রশ্নের সুনির্দিষ্ট বক্তব্য নেই। দুই ধরনের মতই আছে। নির্বাচন করতে পারবে, আবার পারবেও না। দুই পক্ষেরই ব্যাখ্যা আছে। দুই পক্ষের মতামত শুনে আপিল বিভাগে এ প্রশ্নের ফয়সালা হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত আপিল বিভাগ এ নিয়ে কিছু বলছে না, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলতে পারব না। আইনে দুই ধরনের ব্যাখ্যাই হতে পারে।’ তিনি এও বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে মন্ত্রী-এমপির সাজা হওয়ার পরও তারা স্বপদে বহাল রয়েছেন। এ উদাহরণের সুযোগ বেগম জিয়া নিতে পারেন। বিএনপি মনে করতে পারে, সাজা হলেও এ বিধি তাদের পক্ষেই যাবে। সাজাপ্রাপ্ত মন্ত্রী-এমপিরা যেহেতু সপদে বহাল রয়েছেন, সেহেতু একটা ব্যাখ্যা দাঁড়াচ্ছে সাজা হলেই সবকিছু শেষ হয়ে যায় না।’ জানা যায়, নিম্ন আদালতে সাজা হলে আইনি লড়াইয়ে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বেগম খালেদা জিয়া। এ নিয়ে আইনজীবী নেতাদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করছেন বিএনপি প্রধান। রাজনৈতিকভাবে করণীয় নিয়েও ভাবছেন দলের নীতিনির্ধারকরা। আন্দোলন কর্মসূচির কথাও ভাবা হচ্ছে। এরই মধ্যে দলটি ঘোষণা দিয়েছে, খালেদা জিয়াকে বাইরে রেখে তারা জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন না। এ নিয়ে দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকতেও বলা হয়েছে। এদিকে আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি জিয়া চ্যারিটেবল মামলার পরবর্তী সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। জানা গেছে, ওই দিন আইনের ৩৪২ ধারায় খালেদা জিয়া নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বক্তব্য রাখবেন। তবে জিয়া এতিমখানা ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিচারিক আদালতের বিচারকের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে করা বেগম খালেদা জিয়ার আবেদনের ওপর আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি শুনানির দিন ঠিক করেছে হাই কোর্ট। বেগম জিয়ার আইনজীবীরা আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে যেভাবে এই দুই মামলা সম্পর্কে বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে, তাতে নেতিবাচক ফলাফলই আসতে পারে। তবে ন্যায়বিচার পেলে বেগম জিয়া নির্দোষ প্রমাণিত হবেন। এ মামলার কোনো ভিত্তি নেই। ঘন ঘন তারিখ আর সরকারের মনোভাবে বিএনপি প্রধানকে ‘সাজা’ দেওয়া হতে পারে বলেও শঙ্কা তাদের। দলীয় সূত্রমতে, দুই মামলার ‘ইতিবাচক ও নেতিবাচক’ দুই দিক নিয়েই ভাবছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। নিকট অতীতে মামলার ইতিবাচক কোনো রায় বিএনপি পায়নি। এরই মধ্যে বেগম জিয়ার বড় ছেলে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে এক মামলায় ৭ বছর সাজা দেওয়া হয়েছে। একইভাবে দলের আরেক ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকাকেও দেওয়া হয়েছে ১৩ বছরের সাজা। নিম্ন আদালতে সাজা হলে আপিল করা ছাড়াও রাজনৈতিকভাবে কী করা হতে পারে তা নিয়েও চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। সাজা হলে নিয়ম অনুযায়ী কারাগারে গিয়ে বেগম জিয়াকে জামিন চাইতে হবে। জানা যায়, মামলায় বিএনপির পক্ষ থেকে সাফাই সাক্ষী দিতে দলের প্রায় আড়াইশ নেতার নাম চূড়ান্ত করা হয়েছিল। কিন্তু আদালতের নির্দেশে তা সংক্ষিপ্ত করে প্রায় একশ নেতার সাফাই সাক্ষী দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে। এতে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য, ভাইস চেয়ারম্যান, উপদেষ্টা, যুগ্ম মহাসচিবসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়ায় বিএনপি প্রধানের সাজা হলে বিএনপি কী করবে এমন প্রশ্নে বিএনপির সিনিয়র এক আইনজীবী বলেন, ‘যদি এমন হয় তাহলে আমরা আইনগতভাবেই লড়ব। হাই কোর্টে আপিল করব। নেতিবাচক হলে কিছু দিনের জন্য বেগম জিয়াকে জেলে যেতে হতে পারে। তবে এসব মামলা জামিনযোগ্য। আদালতের মতের ওপর অনেক কিছুই নির্ভর করবে।’ খালেদা জিয়ার আরেক আইনজীবী অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া বলেন, জিয়া অরফানেজ ও চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ। এখন আমরা উচ্চ আদালতে বিচারকের প্রতি অনাস্থা জানিয়েছি। যদি ইতিবাচক ফল না আসে তারপরও সাফাই সাক্ষী ও যুক্তিতর্ক রয়েছে, এরপর রায়। তবে সাফাই সাক্ষীর ওপর সময় বোঝা যাবে, কতদিন লাগবে। বিএনপির সংশ্লিষ্টরা জানান, বেগম জিয়া কারাগারে গেলে দল পরিচালনা নিয়েও সংকট তৈরি হবে। ওয়ান-ইলেভেনের পর খালেদা জিয়া গ্রেফতার হলে বিএনপির সাংগঠনিক কাঠামো ভেঙে পড়ে। এতদিনেও সেই ধকল কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। এখন খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের অনুপস্থিতিতে বিএনপির নেতৃত্ব দেবেন কে— তা নিয়েও নানা ধরনের চিন্তাভাবনা হচ্ছে। দলের ভিতরে-বাইরে নানা গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। বিএনপির একটি অংশ মূল নেতৃত্ব থেকে বেরিয়ে যেতে পারেন কিনা তা নিয়েও নেতা-কর্মীদের মধ্যে নানা প্রশ্ন শোনা যায়। আদালতে বিচারাধীন মামলার বিষয়ে বক্তব্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী আদালতকে প্রভাবিত করছেন বলে অভিযোগ করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মনে করেন, আইন-বিচার-প্রশাসন সব কিছুই তার করায়ত্বে।  সে জন্য মামলা ও শাস্তি  দেওয়া তার ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে। এটা  কোনো আইনি প্রক্রিয়া ও ন্যায়বিচারের ওপর নির্ভর করে না। তিনি নির্ধারণ করেই দিয়েছেন বিরোধী দল হলে তার শাস্তি পেতেই হবে। আর আদালত কর্তৃক সাজা হলেও মন্ত্রীরা তাদের মন্ত্রিত্ব বহাল তবিয়তে রাখতে পারবেন।’

ফের পেছাল খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন : ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় আবারও পেছাল। আগামী ১৯ মার্চ নতুন দিন ধার্য করেছে আদালত। গতকাল (রবিবার) ঢাকা মহানগর হাকিম এস এম মাসুদ জামান এ তারিখ ধার্য করেন। এ নিয়ে এ মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় ২৮ বার পেছাল। গতকালও আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য তারিখ নির্ধারিত ছিল।

খালেদা জিয়া ছাড়া নির্বাচন হবে না : চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অংশগ্রহণ ছাড়া আগামী সংসদ নির্বাচন হতে পারবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। গতকাল দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে জার্মানিতে খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে দলের এই অবস্থানের কথা জানান সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

তিনি বলেন, ‘চেয়ারপারসনের সাজা হবে—উনারা কী করে জানছেন?

শহীদ মিনারে যাওয়ার অনুমতি পেলেন খালেদা জিয়া : একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে মহান ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি শেষ হওয়ার পর শহীদ মিনারের বেদিতে প্রবেশ করবেন তিনি। গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সঙ্গে বিএনপির কয়েকজন নেতার বৈঠকের পর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সার্বিক তত্ত্বাবধানে থাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দেওয়া শর্ত সাপেক্ষে এই অনুমতি পেয়েছে দলটি। শর্ত অনুযায়ী ৬০ জন নেতা-কর্মী সঙ্গে নিয়ে ফুল দিতে যেতে পারবেন খালেদা জিয়া। দলের চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এই শর্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তবে দোয়েল চত্বর দিয়ে শহীদ মিনারে যেতে হলে তাকে আলাদাভাবে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অনুমতি নিতে হবে। কারণ ভিভিআইপি ও ভিআইপি ছাড়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে আসা অন্য সব নাগরিককে পলাশী মোড় দিয়ে আসতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আরেফিন সিদ্দিক এ বিষয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ভিভিআইপি ও ভিআইপিরা চলে যাওয়ার পর বিএনপি চেয়ারপারসনকে শহীদ মিনারে আসার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো সমস্যা নেই। তবে বিএনপি চেয়ারপারসন কোন পথ দিয়ে আসবেন সেটা ঠিক করবে পুলিশ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে গতকালের বৈঠকে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানুল্লাহ আমান, বিএনপি নেতা খায়রুল কবির খোকন, নাজিম উদ্দিন আলম ও শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী অংশ নেন।

চার স্তরের নিরাপত্তা : মহান একুশে উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও তার আশপাশের এলাকায় চার স্তরের নিরাপত্তা গড়ে তুলবে পুলিশ। ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি পরিষ্কার ভাষায় বলেছেন, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, মন্ত্রী পরিষদের সদস্য, উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য, বিরোধীদলীয়  নেতা, কূটনৈতিক মিশনের সদস্যরা শহীদ মিনারে আসবেন দোয়েল চত্বর হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিমনেশিয়ামের সামনে দিয়ে। এর বাইরে অন্য সবাইকে পলাশীর মোড় হয়ে জগন্নাথ হলের সামনে দিয়ে শহীদ মিনারে আসতে হবে। ভিভিআইপি ও ভিআইপিসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা শ্রদ্ধা জানিয়ে ফিরে যাওয়ার পরেই পলাশীর ফটকটি খুলে দেওয়া হবে। রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনের ব্যক্তিদের সেখান দিয়ে শহীদ মিনারে আসতে হবে।

বিএনপির দুই দিনের কর্মসূচি : আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস উপলক্ষে দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। গতকাল দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ২০ ফেব্রুয়ারি বিকালে আলোচনা সভা এবং ২১ ফেব্রুয়ারি ভোর ৬টায় আজিমপুর কবরস্থানে ভাষা শহীদদের কবর জিয়ারত এবং কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার অভিমুখে যাত্রা ও শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন। এ ছাড়া নয়াপল্টনসহ সারা দেশে দলের সর্বস্তরের কার্যালয়ে দলীয় ও জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ এবং কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম