শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

বঙ্গবন্ধু আবেগে গা ভাসাননি, কৌশলে এগিয়েছেন

অ্যাডভোকেট আহমেদ আলী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু আবেগে গা ভাসাননি, কৌশলে এগিয়েছেন

হাজার মাইল দূরত্বে অবস্থিত দুটি অঞ্চল নিয়ে গঠিত হয়েছিল উদ্ভট রাষ্ট্র পাকিস্তান।

এখানে জনসংখ্যা পূর্ববাংলা প্রদেশে ছিল শতকরা ৫৬ শতাংশ এবং পশ্চিম অংশে পাঁচটি প্রদেশে মিলিতভাবে ছিল শতকরা ৪৪ শতাংশ। কিন্তু পাকিস্তানের প্রথম বাজেটে উন্নয়ন খাতে ২৮ হাজার টাকার বরাদ্দ ছিল। প্রতিটি প্রদেশের জন্য ৫ হাজার টাকা এবং রাজধানী করাচির জন্য ৩ হাজার টাকা। এতে ৪৪ শতাংশ লোকসংখ্যার অঞ্চল পশ্চিম অংশ পেল ২৩ হাজার টাকা আর ৫৬ শতাংশ লোকসংখ্যার অঞ্চল পেল মাত্র ৫ হাজার টাকা। আর এটাই হলো বঞ্চনার প্রথম নমুনা। অন্যদিকে জাতীয় পরিষদে জনপ্রতিনিধিত্ব ছিল পাঁচটি প্রদেশের হারে, জনসংখ্যা হারে নয়। ফলে গণতন্ত্র ছিল অস্বীকৃত। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর প্রাদেশিক প্রথা বাতিল করে দুই ইউনিট প্রথা চালু করেন। এতে পাকিস্তান পরিণত হয় একটি দুই ইউনিট রাষ্ট্রে। এখানে জাতীয় পরিষদে আসন সংখ্যা নির্ধারিত হয় সমতার ভিত্তিতে। এতে ৩০০ আসনবিশিষ্ট জাতীয় পরিষদে পূর্বাঞ্চল ১৫০ জন এবং পশ্চিমাঞ্চল ১৫০ জন জনপ্রতিনিধি প্রাপ্ত হয়। এখানেও গণতন্ত্রের স্বীকৃতি নেই। সেনাপতি ইয়াহিয়া খান ক্ষমতা লাভ করে প্রথম এক ব্যক্তি এক ভোট প্রথা চালু করে পাকিস্তানে প্রথম গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন। আর এই ব্যবস্থায় অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭০ সালের নির্বাচন। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ১৬৭ আসনে জয়লাভ করে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। ফলে আওয়ামী লীগ তথা বাঙালিদের জন্য পাকিস্তানে ক্ষমতাসীন হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়। তার জন্য প্রয়োজন ছিল জাতীয় পরিষদের অধিবেশন। আর এই অধিবেশনটি ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ ঢাকায় ডাকা হয়েছিল। স্বাভাবিক কারণেই এই অধিবেশনটি বাঙালিদের একটা বিরাট প্রাপ্তির প্রত্যাশা ছিল। পয়লা মার্চ অধিবেশনটি মুলতবি করার ঘোষণাটি ছিল বাঙালিদের প্রত্যাশার জন্য বজ াঘাততুল্য। তাই ঘোষণাটির সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশ পরিণত হয় আগ্নেয়গিরিতে। এতে শুধু ঢাকা নয়, দেশময় সৃষ্টি হয় প্রতিবাদ আর বিক্ষোভের মিছিলের জোয়ার। তবে সবার দৃষ্টি ছিল বঙ্গবন্ধুর দিকে। এখানে বঙ্গবন্ধুর তাত্ক্ষণিক কৌশলী পদক্ষেপগুলো বিশেষভাবে লক্ষণীয়। বঙ্গবন্ধু এখানে শুধু আওয়ামী লীগ প্রধান নন, তিনি এখন জাতীয় পরিষদের সংখ্যাগরিষ্ঠ দলনেতা তথা পাকিস্তানের ভাবী প্রধানমন্ত্রী। তাই তাকে আবেগের জোয়ারে গা ভাসিয়ে দিলে চলবে না। কৌশলী পদক্ষেপ হিসেবে তিনি তাত্ক্ষণিকভাবে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ করার নির্দেশ দেন। উদ্দেশ্য তার পক্ষে এখানে যা করা সম্ভব নয় সেগুলো করবে এই পরিষদ। অন্যদিকে ঘোষণা দেন অসহযোগ আন্দোলনের। এই ঘোষণার ফলে বাংলাদেশের শাসন ক্ষমতা পরোক্ষভাবে তার হাতের মুঠোতে এসে যায়। এতে বিদায় নেয় পাকিস্তানি শাসন। অন্যদিকে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ পাকিস্তানি পতাকা নামিয়ে স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন করে। পাকিস্তান পরিণত হয় ভিন্ন দেশে। অতঃপর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের কথায় আসা যাক। ৬ মার্চ দিবাগত রাতে বঙ্গবন্ধু ভবনের ছাদে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের বৈঠক বসেছিল। আমি সেখানে কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলাম। এখানে সদস্যরা ৭ মার্চের ভাষণের রূপরেখা তৈরিতে যে যার মত প্রকাশ করেন। বঙ্গবন্ধু শুধুই শুনে যান। পরদিন ৭ মার্চ সকালবেলায় আমি ধানমন্ডির ৩০ নম্বর রোডে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার ২ নম্বর আসামি আহমেদ ফজলুর রহমানের বাসায় যাই। সেখানে গিয়ে তার সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করি। এমন সময় হঠাৎ লুঙ্গি পরা বঙ্গবন্ধুকে রুমে ঢুকতে দেখে আঁতকে উঠি। বঙ্গবন্ধু রুমে ঢুকেই রহমান সাহেবকে নিয়ে বিশাল ড্রইং রুমের এক কোণে গিয়ে বসেন এবং তার হাতের কাগজের বান্ডিলটি খুলে প্রতিটি কাগজ পর্যালোচনা করেন। এখানে বুঝতে পারলাম যে, ৭ মার্চের ভাষণের ব্যাপারে বঙ্গবন্ধু বিভিন্ন ব্যক্তি থেকে লিখিত মতামত এনেছেন। অতঃপর নিজের মতো করে তৈরি করেছিলেন ভাষণটি, যাতে ছিল স্বাধীনতা সংগ্রামের নির্দেশনা। আর এই নির্দেশনায়ই অর্জিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা। ৭ মার্চ রেসকোর্সে সেদিন আমিসহ দলের ওয়ার্কিং কমিটির ৪৯ সদস্য মঞ্চে উপস্থিত ছিলাম। বঙ্গবন্ধু গণপরিষদ সদস্য কুমিল্লার লাকসামের বাসিন্দা জালাল আহমেদকে কোরআন তেলাওয়াত করতে বলেন। ক্যান্টনমেন্ট ও সীমান্তের শহর হিসেবে কুমিল্লার আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। একাত্তরে দেশের অধিকাংশ যোদ্ধা কুমিল্লা হয়ে ভারতে যান। এ কারণে হায়েনাদের কঠোর দৃষ্টি ছিল কুমিল্লায়। ২৫ মার্চ রাতে এখানে নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়। পুলিশ লাইনে হামলা চালিয়ে হত্যা করা হয় ৩০ জনের মতো পুলিশ সদস্যকে। ধরে নিয়ে যাওয়া হয় কুমিল্লার ডিসি ও এসপিকে। তাদের আর ফিরে পাওয়া যায়নি।

এখানে একটা বিষয় লেখার লোভ সামলাতে পারছি না। তা হলো ১৯৭০ সালের নির্বাচনের ফলাফল যদি বাস্তবায়িত হতো তা হলে আওয়ামী লীগের বঙ্গবন্ধু হতেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু পাকিস্তানি শাসক চক্র তা হতে দেয়নি। আমরা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতাযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছি। সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ছিনিয়ে এনেছি বাংলাদেশের স্বাধীনতা। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু সপরিবারে হত্যার ঘটনা আমাদের অনেক পিছিয়ে দিয়েছে। এত বঞ্চনার পরও বাঙালি জাতি ঘুরে দাঁড়িয়ে ছিল। সঠিক নেতৃত্ব পেলে সম্ভাবনাময় না থেকে এত দিনে বাংলাদেশ পরিণত হতো সমৃদ্ধশালী দেশে । লেখক : বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর। অনুলিখন : মহিউদ্দিন মোল্লা, কুমিল্লা।

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগরকান্দার যুবলীগের সভাপতি গ্রেফতার
নগরকান্দার যুবলীগের সভাপতি গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ
এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা
নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা
আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম