শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

ভোগান্তির শেষ নেই

ঘাটে ঘাটে হয়রানি, থানায় জিডি, হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি, গ্যাস বিদ্যুৎ পানি টেলিফোন সংযোগ, রেল ও বিমানের টিকিট সোনার হরিণ, রাস্তাঘাটে দুর্ভোগ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ভোগান্তির শেষ নেই

সাধারণ মানুষের যাওয়ার যেন কোথাও জায়গা নেই। থানায় গেলে দুর্ভোগের জিডি নেয় না পুলিশ। তদবির বা কিছু ধরিয়ে দিলেই আবার সহজে তা মিলছে। একইভাবে চলছে চিকিৎসা ব্যবস্থা। হাসপাতালে ভর্তির সমস্যা। ভর্তি হলেও সিট মেলে না। আবার সিট মিললেও সেবা নেই। সন্তানদের জন্য ভালো স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করানো রীতিমতো এখন কঠিনতম কাজ। গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি বা সরকারি টেলিফোন সংযোগ সোনার হরিণ। বড় ধরনের তদবির বা গোপনে সিস্টেমে না গেলে সরকারি কোনো কাজের ধারেকাছেও ঘেঁষা যায় না। একই পরিস্থিতি রেল বা বিমানের টিকিট পেতে। কালোবাজারিরা রেলের টিকিট পেলেও পান না সাধারণ যাত্রীরা। বিমানের টিকিট কিনতে গেলেই শুনতে হচ্ছে ‘টিকিট নেই’। অথচ যে ফ্লাইটের টিকিট নেই বলে যাত্রীকে ফেরত দেওয়া হলো, সেই ফ্লাইটটি ডানা মেলছে সিট ফাঁকা নিয়ে। আর বাসা থেকে বের হলেও মানুষকে পড়তে হচ্ছে নানা ভোগান্তিতে। বিশেষ করে গণপরিবহনের চরম নৈরাজ্যে সাধারণ মানুষ অসহায়। কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা নেই। ইচ্ছামতো ভাড়া তোলা হচ্ছে গণপরিবহনে। সিএনজি চালিত অটোরিকশা কারও নিয়ন্ত্রণে নেই। মিটারে তারা এখন আর গন্তব্যে যায় না। বেশি টাকায় যেতে হচ্ছে যাত্রীসাধারণকে। প্রতিটি ঘাটে ঘাটে এভাবেই চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সমাজের প্রতিটি স্তরে ঘুষ, দুর্নীতি ক্যান্সারের মতো ছড়িয়ে পড়েছে। এ ব্যাধি থেকে নিস্তার পাওয়ার পথ হচ্ছে সমাজ ও রাষ্ট্রের বেশ কিছু ক্ষেত্রে ব্যাপক সংস্কার সাধন করা এবং উন্নয়ন ঘটানো। এ জন্য আমাদের রাজনীতিক, মন্ত্রী, আমলা আর দেশের মানুষের মানসিকতার পরিবর্তনেরও কোনো বিকল্প নেই।

বিশিষ্ট সাংবাদিক ও কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেছেন, নাগরিকদের ভোগান্তির জন্য প্রশাসনিক অদক্ষতাই দায়ী এবং আরও দায়ী দুর্নীতি। যাকে যে দায়িত্বে যেখানে বসানো হয়েছে, সেই দায়িত্ব ঠিকমতো পালিত হচ্ছে না। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্তব্যে অবহেলা একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। কিন্তু আমাদের দেশে এ বিষয়টি গুরুত্ব পায় না। যার ফলে সব সেক্টরে এক ধরনের স্থবিরতা এসেছে। যে সেবা নাগরিকদের পাওয়ার অধিকার আছে। সেই সেবা থেকে নাগরিকরা বঞ্চিত হচ্ছে। সরকারের নীতিনির্ধারকরা এ বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়া পর্যন্ত মানুষের এ ভোগান্তির শেষ হবে না। এলজিইডির সাবেক প্রধান প্রকৌশলী শহীদুল হাসান বলেছেন, নাগরিকদের ভোগান্তির মূলত দুটি প্রধান কারণ। ১. সুশাসন ও জবাবদিহিতার অভাব। ২. সব সেক্টরে দুর্নীতি। তিনি বলেন, আমাদের জনসংখ্যা বেশির কারণে চাহিদাও বেশি। আর চাহিদার তুলনায় সীমাবদ্ধতাও আছে। আর দুর্নীতির কারণেও জনগণ সেবা পাচ্ছে না। তিনি বলেন, দুর্নীতিতে দেশ ছেয়ে গেছে। থানায় তো ব্রিটিশ আমলে দুর্নীতি ছিল। কেননা একজন পুলিশ যখন চাকরি শুরু করেন তখন তিনি ঘুষ দিয়ে চাকরি নেন। ফলে দুর্নীতির মাধ্যমে তিনি চাকরি নিচ্ছেন। এই সাবেক প্রকৌশলী বলেন, সব ক্ষেত্রে জবাবদিহিতা ও সুশাসন চালু হলে নাগরিকের ভোগান্তি কমবে।     

সরকারি অফিসে শুধু ঘুষ : সরকারি দফতরগুলোতে ঘুষ ছাড়া কোনো কথাই নেই। এসব দফতরে যেন ঘুষের মেলা বসে। ঘুষ নেই তো ফাইল অনড়। কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এ অবৈধ কাণ্ডে লিপ্ত থাকেন সারাক্ষণ। দফতরগুলোর কোনো কোনো কক্ষে ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা থাকে। তারপরও অর্থের অবৈধ লেনদেন থেমে নেই। টেবিলের নিচ দিয়ে বা ফাইলের ভিতর দিয়ে টাকা পৌঁছে যাচ্ছে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির হাতে, অতঃপর পকেটে। টিআইবির একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, আইনশৃঙ্খলা, বিদ্যুৎ খাত, গ্যাস, পাসপোর্ট ও বিচারিকসহ অন্তত ১৬টি খাতের সেবা পেতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে দেশের মানুষকে। আর এ ভোগান্তিতে পড়ে মানুষকে বছরে ৮ হাজার ৮২১ কোটি ৮০ লাখ টাকা ঘুষ দিতে হয়।

ভোগান্তির নাম সরকারি হাসপাতাল : খোদ রাজধানীতেই সরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসাসেবা নাজুক পর্যায়ে পৌঁছেছে। বড় বড় হাসপাতাল আছে, চিকিৎসা সরঞ্জামেরও অভাব নেই, শুধু সংশ্লিষ্টদের দায়িত্বহীনতায় সেবাবঞ্চিত থাকছেন রোগীরা। ডাক্তারের অবর্তমানে ওয়ার্ডবয় আর নার্সদের গাফিলতিতে আয়ারা হয়ে ওঠেন সর্বেসর্বা। আছে দালালদের সীমাহীন উৎপাত। হাসপাতালে ভর্তি করতে দালাল, ওয়ার্ডে বেড পাওয়া নিশ্চিত করতে দালাল, পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতেও দালালদের সাহায্য নেওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। পঙ্গু ও সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে রোগীর জন্য ট্রলি ব্যবহার করতেও টাকা গুনতে হয় স্বজনদের। রোগীদের জন্য বরাদ্দ থাকা ট্রলি নিয়ন্ত্রণে রেখে মিটফোর্ড হাসপাতালেও বাড়তি টাকা কামায় বহিরাগতরা। ছুটির দিন আর রাতে হাসপাতালগুলোর চেহারা যেন আমূল পাল্টে যায়। বহু খোঁজাখুঁজি করেও ডিউটি ডাক্তারদের সন্ধান পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। দরজা আটকে বিশ্রামে থাকা নার্সদের ডাকলে রীতিমতো রক্তচক্ষু দেখতে হয়। রাজধানীর প্রধান হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও মিটফোর্ড হাসপাতালের আঙ্গিনাসহ চারপাশজুড়ে ময়লা-আবর্জনার ছড়াছড়ি। পঙ্গু আর শিশু হাসপাতাল ঘিরে আছে ঝুপড়ি বস্তি আদলের ঘরবাড়ি। সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ঘিরে গড়ে ওঠা দোকানপাট শতেক জঞ্জালে ঠাসা। পিজি হাসপাতাল চত্বরে বহিরাগতদের আনাগোনা বন্ধ হলেও মহাখালী বক্ষব্যাধি হাসপাতাল আঙ্গিনা থেকে নেশাখোর, ভবঘুরেদের হটানোই যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে রাজধানীর সরকারি হাসপাতালগুলোর বেহাল দশায় চিকিৎসাসেবার পরিবর্তে দিনদিনই রোগী ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করছে।

গ্যাস নেই, আছে বিল : ইন্দিরা রোডের আবদুস সোবহান। একটি বেসরকারি ব্যাংকে চাকরি করেন। ভোরে ঘুম থেকে উঠে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে এসেছেন ফার্মগেটের নিউ সুপার স্টার রেস্তোরাঁয়। এসেই বলছেন— কী বিপদে পড়লাম, গ্যাসের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ হয়ে গেছি। মিরপুরের বাসিন্দা রেশমা বেগম। একটি বেসরকারি অফিসে কাজ করেন। সকালের নাশতা কিনতে বের হয়েছেন। কারণ, বাসায় গ্যাস নেই। তাই বাচ্চাদের জন্য বাইরে থেকে খাবার কিনে নিয়ে যাবেন। সকাল থেকেই গ্যাসের চাপ কম থাকায় রান্না করতে পারেননি মালিবাগের শান্তা ইসলাম। সকালের নাস্তা ও দুপুরের খাবার বাইরেই খাবেন। বিকাল ৪টার পর গ্যাস স্বাভাবিক হলে রাতের রান্না করবেন। বনশ্রীর ফাতেমা জানান, ভোরেই গ্যাস চলে যায়। আসে সন্ধ্যার দিকে। সারা দিনই গ্যাসের দেখা পাওয়া যায় না। রাতেই সব রান্না একবারে করে রাখেন। তিনি জানান, দিনে এখন আর রান্না করা যায় না। গ্যাসের চাপ এত কম থাকে যে, পানি গরম হয় না। সকালে উঠেই দেখি এই অবস্থা। রাজধানীজুড়েই এখন এ অবস্থা। অথচ গ্যাসের বিল বাড়ছে। নতুন সংযোগও পাওয়া যায় না।

গণপরিবহনে নৈরাজ্য : রাজধানীর মিরপুরের কালশী সড়কের মাটিকাটা অংশে ইসিবি চত্বর থেকে জিল্লুর রহমান ফ্লাইওভারের এমাথা-ওমাথার দূরত্ব মাত্র ১ কিলোমিটার। সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই পথটুকুর সর্বোচ্চ ভাড়া হওয়ার কথা পাঁচ টাকা। অথচ গণপরিবহনগুলো এর ভাড়া আদায় করছে ২৫ টাকা। কোনো যাত্রী এতে আপত্তি করলেই তাকে বলা হয় ‘এটি সিটিং গাড়ি’। ভাড়া নিয়ে এমন অত্যাচার শুধু এখানেই নয়, চলছে রাজধানীজুড়েই। এসব ছাড়াও গণপরিবহন নিয়ে আছে আরও নানা সমস্যা ও অভিযোগ।

রাজধানীতে জনসংখ্যা বাড়লেও কমছে গণপরিবহন। আর এ সুযোগ কাজে লাগাচ্ছেন গণপরিবহনের চালকরা। অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, সিটিংয়ের নামে প্রতারণা, কম দূরত্বে যাত্রী না উঠানো ও সরকারি গণপরিবহন বিআরটিসির অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে জনবহুল নগরীর গণপরিবহনগুলো। এসব পরিবহনের চালকদের কাছে অনেকটাই জিম্মি সাধারণ যাত্রীরা। গণপরিবহনের এমন ভয়াবহ নৈরাজ্যের কারণে ভোগান্তিতে পড়েছে নগরবাসী।

রাস্তায় ভোগান্তি : স্যুয়ারেজ লাইল সংস্কারের কাজ চলছে মিরপুরের সেনপাড়া পর্বতা এলাকায়। রাস্তা খুঁড়ে বসানো হচ্ছে পাইপ। কিন্তু পাইপ বসানোর পর রাস্তা থেকে খোঁড়াখুঁড়ির অতিরিক্ত মাটি সরানো হচ্ছে না। ফলে বন্ধ হয়ে গেছে ওই এলাকার অলি-গলি পথ। বাসাবাড়ির সামনে গড়ে উঠেছে অতিরিক্ত মাটির পাহাড়। রাস্তা দিয়ে চলাফেরা করতে পারছে না শিশু-কিশোর, ছাত্রছাত্রী ও বয়স্করা। মাটি রেখে রাস্তা বন্ধ করায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন এলাকার বাসিন্দারা। এলাকাবাসীর দাবি— একটি পাইপ বসানোর কাজ শেষ হবে, আর তাত্ক্ষণিকভাবে ওই এলাকার অতিরিক্ত মাটি রাস্তা থেকে সরাতে হবে। তা হলে মানুষের চলাচলে ভোগান্তি হবে না। এ অবস্থা শুধু মিরপুর নয়। এ চিত্র রাজধানী ঢাকার। দেখা গেছে, ভিশন গার্মেন্ট থেকে ইটখোলা বাজার হয়ে মাতবরের পুকুরপাড় পর্যন্ত স্যুয়ারেজ লাইনের কাজ চলছে। কিন্তু রাস্তা খোঁড়ার পরে অতিরিক্ত মাটি সরানো হচ্ছে না। দোকান-বাসার সামনে তা স্তূপ করে রাখা হয়েছে। এতে চলাচলের পথ বন্ধ হয়েছে।  বাসা মালিকদের অভিযোগ— ১৫ থেকে ২০ দিন হলো পাইপ বসানোর কাজ হচ্ছে কিন্তু একমুট মাটিও সরানো হচ্ছে না। ঠিকাদার নিজের খরচ বাঁচাতে রাস্তায় মাটির স্তূপ করে রাখছেন। যাতে পরে পাইপের পাশে বালি না দিয়ে, মাটি দিয়ে ভরাট করতে পারেন। এ ছাড়া কাজ নিয়েও নানা প্রশ্ন রয়েছে তাদের। এক বাসিন্দা বলেন, কাজ অনেক নিম্নমানের হচ্ছে। পাইপের দুই পাশে পিট গাঁথা হচ্ছে। কিন্তু সিমেন্টের পরিমাণ কম দেওয়া হচ্ছে। এতে কয়েক মাস পরে তা নষ্ট হতে পারে।  এলাকাবাসী জানিয়েছে, গতকালের বৃষ্টিতে রাস্তায় হাঁটু কাদা হয়েছে। আর সামনে বর্ষা মৌসুম। এমন ধীরগতিতে কাজ করলে বাসা থেকে লোকজন বাইরে বের হতে পারবে না। বাসায় বসে থাকতে হবে। কেননা বাসার সামনের রাস্তা বন্ধ থাকলে মানুষ বের হবে কেমন করে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা