শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

অপেক্ষায় আরও আড়াই লাখ

মংডু, বুসিদং ও রাসিদং রোহিঙ্গাশূন্য করা হচ্ছে, নৌকা না পেয়ে সাঁতরে আসছেন অনেকে
মাহমুদ আজহার ও ফারুক তাহের, কুতুপালং (কক্সবাজার) থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
অপেক্ষায় আরও আড়াই লাখ

বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় অন্তত আড়াই লাখ রোহিঙ্গা। আরাকান রাজ্যের মংডু, বুসিদং ও রাসিদংয়ের বিভিন্ন স্থানে এখনো তারা

পালিয়ে অবস্থান করছে। প্রাণনাশের হুমকি, খাদ্য সংকটসহ নানা কারণে তারা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের পথ ধরেছে। অনেকেই মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তের কাছাকাছি এলাকাগুলোয় পৌঁছেছে। আজকালের মধ্যেই শাহপরীর দ্বীপ, টেকনাফ দক্ষিণপাড়া, উংচিপ্রাং, উলুবুনিয়া, লম্বাবিল, আঞ্জুমানপাড়া, জলপাইতলী ও তুমব্রু সীমান্তে রোহিঙ্গা স্রোতের ঢল নামতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সম্প্রতি বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে আসা বেশ কয়েকজন রোহিঙ্গার সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানা গেছে। তারা জানান, মংডু, বুসিদং ও রাসিদংকে রোহিঙ্গামুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। সেজন্য নতুন করে এই অভিযান। এ নিয়ে জাতিসংঘও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। গতকাল নাফ নদে নৌকা না পেয়ে কয়েকজন রোহিঙ্গা পুরুষ সাঁতরিয়ে এপাড়ে আসার চেষ্টা করে। পরে অবশ্য কোস্টগার্ড তাদের উদ্ধার করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) হাতে তুলে দেয়। শাহপরীর দ্বীপের বিপরীতে মিয়ানমারের নাইক্কন দীপেও অন্তত ২০ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে। নৌকা সংকটের কারণে কয়েক দিন ধরেই তারা সেখানে অনাহারে-অর্ধাহারে দিন কাটাচ্ছে। সরেজমিনে দুই দিন ধরে বান্দরবানের তুমব্রু, জলপাইতলী, উখিয়ার আঞ্জুমানপাড়া, হ্নীলার লম্বাবিল সীমান্ত ঘুরে দেখা গেছে, মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী রোহিঙ্গা পল্লীতে আগুন জ্বলছে। পাড়াগুলোয় আগুনের কুণ্ডলীতে ওই এলাকায় আকাশের কালো রূপ দেখা যায়। ধোঁয়ায় ছেয়ে গেছে আশপাশ এলাকা। বাড়িঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। গাছপালা ও গুল্মগুলো লালচে আকার ধারণ করেছে। সকালে কোনো কোনো এলাকায় হেলিকপ্টার থেকে দাহ্য পদার্থ ফেলতে দেখা যায়। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোয় নিয়মিতই বিজিপির পাশাপাশি সেনাবাহিনীকে টহল দিতে দেখা যায়। কোথাও কোথাও সেনাবাহিনীকে নতুন করে কাঁটাতারের বেড়া দিতে দেখা গেছে। আবার একাধিক স্থানে নতুন করে মাইন পুঁতে রাখতেও দায়িত্বরত সেনাবাহিনীকে দেখা যায়। সম্প্রতি জেনেভায় ইউএনএইচসিআর বলেছে, আগামী কয়েক দিনে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত দেশত্যাগী রোহিঙ্গার ঢল নামতে পারে বাংলাদেশে। এ পরিস্থিতি সামাল দিতে ট্রানজিট সেন্টার বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করছে ইউএনএইচসিআর। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে উদ্ধৃত করে সংস্থাটি বলেছে, বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে বেশ কতগুলো স্থলপয়েন্ট দিয়ে কমপক্ষে ১১ হাজার রোহিঙ্গা হঠাৎ করে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। নতুন এসব রোহিঙ্গার বেশির ভাগই রাখাইনের উত্তরাঞ্চলে বুথিদং এলাকার। মংডু থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার পূর্বে বুথিদং। এবার সেসব রোহিঙ্গা এসেছেন তারা বলছেন, তাদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। হত্যা করা হচ্ছে মানুষদের। একটি বালকের গলায় এ সময় দেখা গেছে বড় এক ক্ষত। বাংলাদেশে পৌঁছানোর জন্য তাদের টানা ১৪ দিন হাঁটতে হয়েছে। সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে তারা যে যা পেরেছেন তা-ই সঙ্গে করে এনেছেন। নাফ নদ পার হওয়ার আগে তাদের পাড়ি দিতে হয়েছে বিস্তৃত জলাভূমি। রাসিদং থেকে সোমবার আসা ফাতেমা খাতুন নামে এক নারী জানান, বুসিদং, রাসিদং ও মংডুতে এখনো অন্তত আড়াই লাখ রোহিঙ্গা মুসলমান অবস্থান করছেন। তাদের ধারণা ছিল, ‘বিশ্বের চাপে হয়তো রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন কমে আসবে। তাই এত দিন তারা আসেননি। কিন্তু এখন জীবননাশের হুমকির পাশাপাশি খাদ্য সংকটও চরমে। কেউ পালিয়ে থাকলেও লোকালয়ে আসতে পারছেন না। অভিশপ্ত জীবন থেকে বেরিয়ে আসতে তারা বাংলাদেশের উদ্দেশে পাড়ি জমাচ্ছেন। আগামী দু-এক দিনের মধ্যেই বাংলাদেশে রোহিঙ্গা স্রোত নামতে পারে। বুসিদংয়ের চৌপ্রাং থেকে সম্প্রতি বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করা মো. সিদ্দিক কলেন, ‘রাসিদংয়ের নদীবেষ্টিত একটি ছোট পাহাড়ি গ্রামে তিনটি মুসলিমপাড়া আছে। সেখানে ৫ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা আটকে রয়েছে। ঘটনার পর থেকে তারা কোথাও বেরোতে পারেনি। বেঁচে আছে কি মরে আছে, তাও জানি না। কারণ সেখানে নৌকা দিয়ে যাতায়াতও বন্ধ করে রাখা হয়েছে। সেখানে মিলিটারি কিংবা মগেরা না গেলেও কোনো নৌকা সেখানে যেতে দিচ্ছে না। তারা এখন বেঁচে আছে না মরে গেছে, কেউ বলতে পারছে না।’ শাহপরীর দ্বীপ হয়ে আসা সুলাইমান নামে এক রোহিঙ্গা জানান, মংডুর শেষ প্রান্ত নাইক্কনদিয়ায় অন্তত আরও ২০ হাজার রোহিঙ্গা নারী, পুরুষ ও শিশু অবস্থান নিয়েছে। নৌকা সংকট থাকায় তারা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশও করতে পারছে না। অনেকেই অনাহারে-অর্ধাহারে সেখানে রাত-দিন কাটাচ্ছে।

১০ হাজার টয়লেট বানাবে ইউনিসেফ : মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের জন্য কক্সবাজারের অস্থায়ী ক্যাম্পে ১০ হাজার টয়লেট নির্মাণ করে দেবে জাতিসংঘের সংস্থা ইউনিসেফ। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব (রোহিঙ্গা সেল) হাবিবুল কবির এবং বাংলাদেশে ইউনিসেফের কান্ট্রি ডিরেক্টর এডওয়ার্ড বিগবেডার গতকাল সচিবালয়ে এ বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারকে সই করেন। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া এবং সচিব মো. শাহ কামাল এ সময় উপস্থিত ছিলেন। ইউনিসেফের সহায়তায় ওই ১০ হাজার টয়লেট নির্মাণে ব্যয় হবে ১১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাধ্যমে।

বনের ক্ষতি ১৫০ কোটি ছাড়িয়েছে : রোহিঙ্গাদের জন্য এরই মধ্যে ১৫০ কোটি ৮৭ লাখ টাকার বনজ সম্পদ ধ্বংস হয়েছে বলে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। শরণার্থীদের কারণে কক্সবাজারের পাহাড়, জলাশয়, সমুদ্রসৈকতসহ পরিবেশের অন্যান্য খাতেরও ক্ষতি হচ্ছে বলে মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। মঙ্গলবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে ক্ষয়ক্ষতির এই হিসাব দেওয়া হয়। এ প্রেক্ষাপটে রোহিঙ্গাদের কারণে পরিবেশ বিপর্যয়ের আশঙ্কা করছে সংসদীয় কমিটি। ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে কয়েকটি পদক্ষেপ নেওয়ার সুপারিশ করেছে তারা। বৈঠক শেষে সংসদ ভবনের মিডিয়া সেন্টারে কমিটির সভাপতি ড. হাছান মাহমুদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘মানবিক কারণে সরকার রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে। তাদের জন্য পর্যাপ্ত ত্রাণও যাচ্ছে। কিন্তু তাদের জ্বালানির কোনো ব্যবস্থা নেই। ফলে প্রাকৃতিক বন থেকে তারা জ্বালানি সংগ্রহ করছে। এতে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে।’

প্লাস্টিকের জার ধরে সাঁতরে বাংলাদেশে ১১ রোহিঙ্গা : প্লাস্টিকের জার ধরে মিয়ানমার থেকে নাফ নদ সাঁতরে বাংলাদেশে পৌঁছেছেন ১১ রোহিঙ্গা। তারা বলেছেন, রাখাইনে সেনাবাহিনীর নির্মম দমন-পীড়ন এখনো চলছে। খবর বিডিনিউজ। কোস্টগার্ডের শাহপরীর দ্বীপ স্টেশনের ইনচার্জ লেফটেন্যান্ট কমান্ডার জাফর ইমাম সজীব জানান, গতকাল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তারা কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় শাহপরীর দ্বীপ থেকে ১১ রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করেন। উদ্ধার রোহিঙ্গাদের বরাতে তিনি বলেন, ‘এরা জারে ভর দিয়ে নাফ নদ সাঁতরে এসেছেন। তারা মিয়ানমার থেকে এসে শূন্যরেখা অতিক্রম করে বাংলাদেশের সীমানায় ঢুকে পড়েন। কোস্টগার্ড সদস্যরা তাদের উদ্ধার করে কূলে নিয়ে আসেন।’ এই রোহিঙ্গাদের সবাই মিয়ানমারের আকিয়াব জেলার মংডু শহরের আশপাশের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা। সাঁতরে শাহপরীর দ্বীপ জেটিঘাটের যে অংশে তারা উঠেছেন, সেখানে নাফ নদ প্রায় ৩ কিলোমিটার চওড়া। লেফটেন্যান্ট কমান্ডার জাফর বলেন, ‘মিয়ানমারে এখনো রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন, দমন-নিপীড়ন অব্যাহত রয়েছে। গতকাল সকালেও সে দেশের সেনাবাহিনী ও তাদের মদদপুষ্ট লোকজন মংডু শহরের আশপাশের রোহিঙ্গা অধ্যুষিত গ্রামগুলোয় সহিংসতা চালিয়েছে বলে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা জানিয়েছেন।’ তাদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, তারা বেশির ভাগই তরুণ, দু-তিন জন কিশোরও তাদের মধ্যে রয়েছে। বিজিবি এসব রোহিঙ্গাকে বালুখালী ক্যাম্পে পাঠানোর প্রস্তুতি নিয়েছে বলে তিনি জানান।

এই বিভাগের আরও খবর
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশন জনগণের সঙ্গে কোনো প্রতারণা করেনি: সুজন
ঐকমত্য কমিশন জনগণের সঙ্গে কোনো প্রতারণা করেনি: সুজন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

অন্য দেশের সরকার পরিবর্তনের মার্কিননীতি শেষ হয়েছে: তুলসী গ্যাবার্ড
অন্য দেশের সরকার পরিবর্তনের মার্কিননীতি শেষ হয়েছে: তুলসী গ্যাবার্ড

১৮ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা মঙ্গলবার থেকে চালু
উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা মঙ্গলবার থেকে চালু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাঁশখালীতে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল অটোরিকশা চালকের মরদেহ
বাঁশখালীতে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল অটোরিকশা চালকের মরদেহ

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ৬১ হাজার টন গম

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় চার প্রতিষ্ঠানকে লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় চার প্রতিষ্ঠানকে লাখ টাকা জরিমানা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে এফডিআইয়ে রেকর্ড : বিডা
এক বছরে এফডিআইয়ে রেকর্ড : বিডা

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভারতে বিমান দুর্ঘটনায় একমাত্র বেঁচে থাকা রমেশের হৃদয়বিদারক গল্প
ভারতে বিমান দুর্ঘটনায় একমাত্র বেঁচে থাকা রমেশের হৃদয়বিদারক গল্প

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ জয়ের পর বিয়ের পিঁড়িতে স্মৃতি মান্ধানা!
বিশ্বকাপ জয়ের পর বিয়ের পিঁড়িতে স্মৃতি মান্ধানা!

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের ‘কিং’-এ দীপিকা, সুহানা ছাড়াও আরও যারা থাকবে
শাহরুখের ‘কিং’-এ দীপিকা, সুহানা ছাড়াও আরও যারা থাকবে

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্ষতিগ্রস্ত পরমাণু স্থাপনা আরও শক্তভাবে গড়ে তোলা হবে: ইরান
ক্ষতিগ্রস্ত পরমাণু স্থাপনা আরও শক্তভাবে গড়ে তোলা হবে: ইরান

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আটটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে ইরানের পাশে রাশিয়া
আটটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে ইরানের পাশে রাশিয়া

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় গণপিটুনিতে নিহত ৩ জনের পরিচয় মিলেছে
গাইবান্ধায় গণপিটুনিতে নিহত ৩ জনের পরিচয় মিলেছে

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বেড়েছে তিন নদীর পানি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বেড়েছে তিন নদীর পানি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ শ. ম রেজাউলের আয়কর নথি জব্দ
স্ত্রীসহ শ. ম রেজাউলের আয়কর নথি জব্দ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ আ হ ম মোস্তফা কামালের আয়কর নথি জব্দ
স্ত্রী-কন্যাসহ আ হ ম মোস্তফা কামালের আয়কর নথি জব্দ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২০
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২০

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৩ দিনের রিমান্ডে ক্যাসিনো সেলিম
৩ দিনের রিমান্ডে ক্যাসিনো সেলিম

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবশেষে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক পদ বাতিল
অবশেষে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক পদ বাতিল

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনে ১১২ টাকার ফিতে চাকরি পেলেন ১৪ জন
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনে ১১২ টাকার ফিতে চাকরি পেলেন ১৪ জন

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লটজকে সংবর্ধনা দিল বিজিসিসিআই
ঢাকায় জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লটজকে সংবর্ধনা দিল বিজিসিসিআই

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মঙ্গলবার খুলছে উত্তরা ইপিজেডের বন্ধ থাকা চার কারখানা
মঙ্গলবার খুলছে উত্তরা ইপিজেডের বন্ধ থাকা চার কারখানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনব কায়দায় মদ পাচার, জব্দ করলো বিজিবি
অভিনব কায়দায় মদ পাচার, জব্দ করলো বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পা পিছলে ট্রেনের নিচে পড়া সেই ব্যক্তি মারা গেছেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে পড়া সেই ব্যক্তি মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গলাচিপায় ট্রাফিক আইন মানায় উৎসাহ দিতে শুভসংঘের বিশেষ উদ্যোগ
গলাচিপায় ট্রাফিক আইন মানায় উৎসাহ দিতে শুভসংঘের বিশেষ উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিজিবির অভিযানে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিজিবির অভিযানে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাড়াশে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ধাত্রী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
তাড়াশে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ধাত্রী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা