শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

অপেক্ষায় আরও আড়াই লাখ

মংডু, বুসিদং ও রাসিদং রোহিঙ্গাশূন্য করা হচ্ছে, নৌকা না পেয়ে সাঁতরে আসছেন অনেকে
মাহমুদ আজহার ও ফারুক তাহের, কুতুপালং (কক্সবাজার) থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
অপেক্ষায় আরও আড়াই লাখ

বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় অন্তত আড়াই লাখ রোহিঙ্গা। আরাকান রাজ্যের মংডু, বুসিদং ও রাসিদংয়ের বিভিন্ন স্থানে এখনো তারা

পালিয়ে অবস্থান করছে। প্রাণনাশের হুমকি, খাদ্য সংকটসহ নানা কারণে তারা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের পথ ধরেছে। অনেকেই মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তের কাছাকাছি এলাকাগুলোয় পৌঁছেছে। আজকালের মধ্যেই শাহপরীর দ্বীপ, টেকনাফ দক্ষিণপাড়া, উংচিপ্রাং, উলুবুনিয়া, লম্বাবিল, আঞ্জুমানপাড়া, জলপাইতলী ও তুমব্রু সীমান্তে রোহিঙ্গা স্রোতের ঢল নামতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সম্প্রতি বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে আসা বেশ কয়েকজন রোহিঙ্গার সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানা গেছে। তারা জানান, মংডু, বুসিদং ও রাসিদংকে রোহিঙ্গামুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। সেজন্য নতুন করে এই অভিযান। এ নিয়ে জাতিসংঘও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। গতকাল নাফ নদে নৌকা না পেয়ে কয়েকজন রোহিঙ্গা পুরুষ সাঁতরিয়ে এপাড়ে আসার চেষ্টা করে। পরে অবশ্য কোস্টগার্ড তাদের উদ্ধার করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) হাতে তুলে দেয়। শাহপরীর দ্বীপের বিপরীতে মিয়ানমারের নাইক্কন দীপেও অন্তত ২০ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে। নৌকা সংকটের কারণে কয়েক দিন ধরেই তারা সেখানে অনাহারে-অর্ধাহারে দিন কাটাচ্ছে। সরেজমিনে দুই দিন ধরে বান্দরবানের তুমব্রু, জলপাইতলী, উখিয়ার আঞ্জুমানপাড়া, হ্নীলার লম্বাবিল সীমান্ত ঘুরে দেখা গেছে, মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী রোহিঙ্গা পল্লীতে আগুন জ্বলছে। পাড়াগুলোয় আগুনের কুণ্ডলীতে ওই এলাকায় আকাশের কালো রূপ দেখা যায়। ধোঁয়ায় ছেয়ে গেছে আশপাশ এলাকা। বাড়িঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। গাছপালা ও গুল্মগুলো লালচে আকার ধারণ করেছে। সকালে কোনো কোনো এলাকায় হেলিকপ্টার থেকে দাহ্য পদার্থ ফেলতে দেখা যায়। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোয় নিয়মিতই বিজিপির পাশাপাশি সেনাবাহিনীকে টহল দিতে দেখা যায়। কোথাও কোথাও সেনাবাহিনীকে নতুন করে কাঁটাতারের বেড়া দিতে দেখা গেছে। আবার একাধিক স্থানে নতুন করে মাইন পুঁতে রাখতেও দায়িত্বরত সেনাবাহিনীকে দেখা যায়। সম্প্রতি জেনেভায় ইউএনএইচসিআর বলেছে, আগামী কয়েক দিনে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত দেশত্যাগী রোহিঙ্গার ঢল নামতে পারে বাংলাদেশে। এ পরিস্থিতি সামাল দিতে ট্রানজিট সেন্টার বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করছে ইউএনএইচসিআর। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে উদ্ধৃত করে সংস্থাটি বলেছে, বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে বেশ কতগুলো স্থলপয়েন্ট দিয়ে কমপক্ষে ১১ হাজার রোহিঙ্গা হঠাৎ করে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। নতুন এসব রোহিঙ্গার বেশির ভাগই রাখাইনের উত্তরাঞ্চলে বুথিদং এলাকার। মংডু থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার পূর্বে বুথিদং। এবার সেসব রোহিঙ্গা এসেছেন তারা বলছেন, তাদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। হত্যা করা হচ্ছে মানুষদের। একটি বালকের গলায় এ সময় দেখা গেছে বড় এক ক্ষত। বাংলাদেশে পৌঁছানোর জন্য তাদের টানা ১৪ দিন হাঁটতে হয়েছে। সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে তারা যে যা পেরেছেন তা-ই সঙ্গে করে এনেছেন। নাফ নদ পার হওয়ার আগে তাদের পাড়ি দিতে হয়েছে বিস্তৃত জলাভূমি। রাসিদং থেকে সোমবার আসা ফাতেমা খাতুন নামে এক নারী জানান, বুসিদং, রাসিদং ও মংডুতে এখনো অন্তত আড়াই লাখ রোহিঙ্গা মুসলমান অবস্থান করছেন। তাদের ধারণা ছিল, ‘বিশ্বের চাপে হয়তো রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন কমে আসবে। তাই এত দিন তারা আসেননি। কিন্তু এখন জীবননাশের হুমকির পাশাপাশি খাদ্য সংকটও চরমে। কেউ পালিয়ে থাকলেও লোকালয়ে আসতে পারছেন না। অভিশপ্ত জীবন থেকে বেরিয়ে আসতে তারা বাংলাদেশের উদ্দেশে পাড়ি জমাচ্ছেন। আগামী দু-এক দিনের মধ্যেই বাংলাদেশে রোহিঙ্গা স্রোত নামতে পারে। বুসিদংয়ের চৌপ্রাং থেকে সম্প্রতি বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করা মো. সিদ্দিক কলেন, ‘রাসিদংয়ের নদীবেষ্টিত একটি ছোট পাহাড়ি গ্রামে তিনটি মুসলিমপাড়া আছে। সেখানে ৫ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা আটকে রয়েছে। ঘটনার পর থেকে তারা কোথাও বেরোতে পারেনি। বেঁচে আছে কি মরে আছে, তাও জানি না। কারণ সেখানে নৌকা দিয়ে যাতায়াতও বন্ধ করে রাখা হয়েছে। সেখানে মিলিটারি কিংবা মগেরা না গেলেও কোনো নৌকা সেখানে যেতে দিচ্ছে না। তারা এখন বেঁচে আছে না মরে গেছে, কেউ বলতে পারছে না।’ শাহপরীর দ্বীপ হয়ে আসা সুলাইমান নামে এক রোহিঙ্গা জানান, মংডুর শেষ প্রান্ত নাইক্কনদিয়ায় অন্তত আরও ২০ হাজার রোহিঙ্গা নারী, পুরুষ ও শিশু অবস্থান নিয়েছে। নৌকা সংকট থাকায় তারা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশও করতে পারছে না। অনেকেই অনাহারে-অর্ধাহারে সেখানে রাত-দিন কাটাচ্ছে।

১০ হাজার টয়লেট বানাবে ইউনিসেফ : মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের জন্য কক্সবাজারের অস্থায়ী ক্যাম্পে ১০ হাজার টয়লেট নির্মাণ করে দেবে জাতিসংঘের সংস্থা ইউনিসেফ। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব (রোহিঙ্গা সেল) হাবিবুল কবির এবং বাংলাদেশে ইউনিসেফের কান্ট্রি ডিরেক্টর এডওয়ার্ড বিগবেডার গতকাল সচিবালয়ে এ বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারকে সই করেন। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া এবং সচিব মো. শাহ কামাল এ সময় উপস্থিত ছিলেন। ইউনিসেফের সহায়তায় ওই ১০ হাজার টয়লেট নির্মাণে ব্যয় হবে ১১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাধ্যমে।

বনের ক্ষতি ১৫০ কোটি ছাড়িয়েছে : রোহিঙ্গাদের জন্য এরই মধ্যে ১৫০ কোটি ৮৭ লাখ টাকার বনজ সম্পদ ধ্বংস হয়েছে বলে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। শরণার্থীদের কারণে কক্সবাজারের পাহাড়, জলাশয়, সমুদ্রসৈকতসহ পরিবেশের অন্যান্য খাতেরও ক্ষতি হচ্ছে বলে মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। মঙ্গলবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে ক্ষয়ক্ষতির এই হিসাব দেওয়া হয়। এ প্রেক্ষাপটে রোহিঙ্গাদের কারণে পরিবেশ বিপর্যয়ের আশঙ্কা করছে সংসদীয় কমিটি। ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে কয়েকটি পদক্ষেপ নেওয়ার সুপারিশ করেছে তারা। বৈঠক শেষে সংসদ ভবনের মিডিয়া সেন্টারে কমিটির সভাপতি ড. হাছান মাহমুদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘মানবিক কারণে সরকার রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে। তাদের জন্য পর্যাপ্ত ত্রাণও যাচ্ছে। কিন্তু তাদের জ্বালানির কোনো ব্যবস্থা নেই। ফলে প্রাকৃতিক বন থেকে তারা জ্বালানি সংগ্রহ করছে। এতে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে।’

প্লাস্টিকের জার ধরে সাঁতরে বাংলাদেশে ১১ রোহিঙ্গা : প্লাস্টিকের জার ধরে মিয়ানমার থেকে নাফ নদ সাঁতরে বাংলাদেশে পৌঁছেছেন ১১ রোহিঙ্গা। তারা বলেছেন, রাখাইনে সেনাবাহিনীর নির্মম দমন-পীড়ন এখনো চলছে। খবর বিডিনিউজ। কোস্টগার্ডের শাহপরীর দ্বীপ স্টেশনের ইনচার্জ লেফটেন্যান্ট কমান্ডার জাফর ইমাম সজীব জানান, গতকাল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তারা কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় শাহপরীর দ্বীপ থেকে ১১ রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করেন। উদ্ধার রোহিঙ্গাদের বরাতে তিনি বলেন, ‘এরা জারে ভর দিয়ে নাফ নদ সাঁতরে এসেছেন। তারা মিয়ানমার থেকে এসে শূন্যরেখা অতিক্রম করে বাংলাদেশের সীমানায় ঢুকে পড়েন। কোস্টগার্ড সদস্যরা তাদের উদ্ধার করে কূলে নিয়ে আসেন।’ এই রোহিঙ্গাদের সবাই মিয়ানমারের আকিয়াব জেলার মংডু শহরের আশপাশের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা। সাঁতরে শাহপরীর দ্বীপ জেটিঘাটের যে অংশে তারা উঠেছেন, সেখানে নাফ নদ প্রায় ৩ কিলোমিটার চওড়া। লেফটেন্যান্ট কমান্ডার জাফর বলেন, ‘মিয়ানমারে এখনো রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন, দমন-নিপীড়ন অব্যাহত রয়েছে। গতকাল সকালেও সে দেশের সেনাবাহিনী ও তাদের মদদপুষ্ট লোকজন মংডু শহরের আশপাশের রোহিঙ্গা অধ্যুষিত গ্রামগুলোয় সহিংসতা চালিয়েছে বলে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা জানিয়েছেন।’ তাদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, তারা বেশির ভাগই তরুণ, দু-তিন জন কিশোরও তাদের মধ্যে রয়েছে। বিজিবি এসব রোহিঙ্গাকে বালুখালী ক্যাম্পে পাঠানোর প্রস্তুতি নিয়েছে বলে তিনি জানান।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৩১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

৩ মিনিট আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

১৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ
মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান
ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা
নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন
হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা
জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু
বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি
সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা
‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক
মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে