শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ মে, ২০১৮ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে মেয়র তালুকদার খালেক

খুলনাবাসীর আস্থার মান রাখতে চাই

আরাফাত মুন্না, খুলনা থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
খুলনাবাসীর আস্থার মান রাখতে চাই

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে খুলনা সিটির সমস্যা নিরসন করে নগরবাসীর আস্থার মান রাখতে চান নবনির্বাচিত মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক। তিনি বলেন, নগরীর প্রধান সমস্যা জলাবদ্ধতা। সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তায় পানি জমে যায়। পানি যাতে না জমে, সেই ব্যবস্থা করব। আশা করছি আগামী বর্ষা মৌসুমে খুলনা শহরে কোথাও পানি জমবে না। সেই সঙ্গে শহর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছেন খুলনার নতুন নগরপিতা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে গতকাল একান্ত আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। নগরীর মুন্সীপাড়ার বাসভবনে তিনি এ সাক্ষাৎকার দেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দ্বিতীয়বারের মতো খুলনার মেয়র নির্বাচিত হলেন, আপনার অনুভূতি সম্পর্কে যদি কিছু বলেন।

তালুকদার আবদুল খালেক : একটা নির্বাচন করতে অনেক পরিশ্রম করতে হয়। পরিশ্রমের ফল ঘরে এলে যেমন আনন্দ লাগে, তেমন দায়িত্ব পালনেরও প্রস্তুতি নিতে হয়। দ্বিতীয়বারের মতো খুলনাবাসী আমাকে সুযোগ দেওয়ায় আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। খুলনাবাসী আমার প্রতি যে আস্থা রেখেছেন, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নগরীর সমস্যাগুলো দূর করে তাদের সেই আস্থার মান রাখতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কোন কাজটা করতে চান?

খালেক : আমি যখন খুলনার মেয়র ছিলাম (২০০৮ থেকে ২০১৩) তখন বেশকিছু দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়েছিলাম। তার মধ্যে একটা ছিল নগরীর জলাবদ্ধতা দূর করতে ময়ূর নদসহ ২২টি খাল দখলমুক্ত করে খনন করা। এ প্রকল্পে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি) ৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিল। আমার সময়ে এটা টেন্ডার পর্যায়ে ছিল। এরপর ২০১৩ সালের নির্বাচনে আমি পরাজিত হয়েছি। এবার ভোট চাইতে গিয়ে দেখলাম একটি খালও উদ্ধার হয়নি। সব কাজ থমকে আছে। আমি এখান থেকেই কাজ শুরু করতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি আগে মেয়র ছিলেন, তাই আপনার কাছে জনগণের প্রত্যাশাও বেশি। খুলনাবাসীকে নতুন কী উপহার দিতে চান?

খালেক : আমার ইচ্ছা আছে শহরকে বড় করার। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের নতুন তিনটি থানা হয়েছে। এগুলো সিটি করপোরেশনে যুক্ত করে সেখানে নতুন কিছু করার বিষয়ে চিন্তা করব। পুরনো শহরে নতুন করে কিছু করার সুযোগ নেই। অনেক কাজ করতে চাই, তবে ইচ্ছা করলেই করতে পারি না। আমাদের শহরে একটা খেলার মাঠ নেই। এখন ইচ্ছা করলেই মাঠ আমি করে দিতে পারি না। জায়গা নেই। ইচ্ছা করলেই একটি বড় পার্কও শহরের ভিতরে করতে পারি না। মূল শহরের বাইরে মাঠ ও পার্ক করার পরিকল্পনাও রয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি আগের মেয়াদে বর্তমান জিয়া হল ভেঙে সিটি টাওয়ার করার পরিকল্পনা করেছিলেন। এখন কী ভাবছেন?

খালেক : আমি মেয়র থাকার সময় জিয়া হলকে ব্যবহার উপযোগী করতে চেষ্টা করেছিলাম। কুয়েট, বুয়েটের এক্সপার্ট দিয়েও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়েছি। তবে ব্যবহার উপযোগী না হওয়ায় এটা পরিত্যক্ত ঘোষণা করতে হয়েছে। এরপর প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ২০০ কোটি টাকা থেকে এই স্থানে সিটি টাওয়ার নির্মাণের জন্য ২৫ কোটি টাকা রেখেছিলাম। তবে আমি না থাকায় ওই হল এখনো ভাঙা হয়নি। টাকাও অন্য খাতে ব্যয় করা হয়েছে। একটি মাল্টিপারপাস টাওয়ার করার পরিকল্পনা ছিল আমার। আশা করি, সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই নগরীর প্রধান চ্যালেঞ্জগুলো কী এবং তা দূর করতে কী কী পদক্ষেপ নেবেন?

খালেক : আমাদের এই নগরীর প্রধান চ্যালেঞ্জ জলাবদ্ধতা। সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তায় পানি জমে যায়। জরুরি ভিত্তিতে নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে কাজ করব। শহর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখাও আমার অন্যতম চ্যালেঞ্জ। এ কাজ করতে টাকা লাগে না। এটা প্রশাসনিক কাজ। লোকবল আছে, শুধু কাজটা সঠিকভাবে হচ্ছে কিনা, তা তদারকি করতে হবে। শহর থেকে মাদক নির্মূলে কাজ করব। জনপ্রতিনিধি হিসেবে এটা আমার অন্যতম দায়িত্ব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি রামপাল-মোংলা (বাগেরহাট-২) আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। সেই পদ ছেড়ে এখানে এসেছেন। ওই এলাকার মানুষের উদ্দেশে কী বলবেন?

খালেক : আমি ২০০৮ সালেও রামপাল-মোংলা থেকে এখানে এসে মেয়র হয়েছিলাম। এবারও হয়েছি। রামপাল-মোংলায় না থাকলেও তাদের তো ভুলে যেতে পারব না। খুলনাবাসীর প্রতি আমার দায়িত্ব পালনের পর আমি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত রামপাল-মোংলার মানুষদেরও নিয়ে চলতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনে পরাজিত নজরুল ইসলাম মঞ্জু বলেছেন, ভোট ডাকাতির মাধ্যমে আপনি মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। এ বিষয়ে কী বলবেন?

খালেক : তাদের অভিযোগ সঠিক নয়। খুলনার নির্বাচনে প্রচুর পর্যবেক্ষক-আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করেছেন। ঢাকা ও স্থানীয় মিলিয়ে কয়েক শ সাংবাদিক নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছেন। ওনার একার দৃষ্টিতে ভোট ডাকাতি দেখলে হবে না। সবার দৃষ্টিতে দেখতে হবে। কিছু কাউন্সিলর প্রার্থী নিয়ে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটলেও সামগ্রিকভাবে নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবেই হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি পরাজিত প্রার্থীকে নিয়ে কাজ করার কথা বলেছেন, তা কীভাবে করতে চান?

খালেক : খুলনা শহরে আমরা যে দল করি, রাজনীতি করি, তার পরও আমাদের সবার মধ্যে একটা সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। একে অন্যের সঙ্গে আমাদের ভালো সম্পর্ক রয়েছে। আমরা সবাই শহরে বসবাস করব, শহরের উন্নয়ন চাই। সে ক্ষেত্রে তার যদি কোনো সুন্দর পরামর্শ থাকে তাহলে অবশ্যই তা আমি গ্রহণ করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : হকার্স মার্কেট থাকলেও খুলনা শহরের ফুটপাথ এখনো হকারদের দখলে। এ বিষয়ে কী পদক্ষেপ নেবেন?

খালেক : দখলের পেছনে অনেক বড় বড় নেতা। ফুটপাথ করা হয় জনগণের চলার জন্য। রাস্তায় যানবাহন চলে, আর সাধারণ মানুষ ফুটপাথে হাটে। সেই ফুটপাথ যদি হকাররা দখল করে রাখে তাহলে সাধারণ মানুষ হেঁটে চলাচল করবে কীভাবে? যারা নেতৃত্ব দেন তাদেরও সে বিষয়টি অনুধাবন করতে হবে। হকারদের জীবিকা নির্বাহের বিষয় মাথায় রেখেই ফুটপাথ হকারমুক্ত করতে আমি খুব শিগগিরই ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই নির্বাচনে আপনার ইশতেহার কতটুকু বাস্তবায়নযোগ্য?

খালেক : আমি ২০০৮ সালের নির্বাচনে আমার দেওয়া ইশতেহার পুরো বাস্তবায়ন করেছিলাম। শুধু সিটি সরকারের বিষয়টি ছাড়া। কারণ, এটা সরকারের নীতিনির্ধারকদের বিষয়। আশা করি এবারও ইশতেহার পুরো বাস্তবায়ন করতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পর্যটননগরী গড়তে কতটুকু গুরুত্ব দেবেন?

খালেক : খুলনাকে পর্যটননগরী হিসেবে গড়ে তুলতে আমার অনেক পরিকল্পনা রয়েছে। তবে এ কাজ করতে সময়ের প্রয়োজন। স্টেডিয়ামের পাশে পর্যটন করপোরেশন থেকে একটি ভালোমানের হোটেল করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি পর্যটন করপোরেশন ওখানে একটি ট্রেনিং ইনস্টিটিউশন করবে। আমার যতটুকু সহযোগিতা করা প্রয়োজন সবই করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে ধন্যবাদ।

তালুকদার আবদুল খালেক : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
পক্ষপাত আশা করি না
পক্ষপাত আশা করি না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত
সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী
মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত
বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন
নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান
ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই
ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন
ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল
ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান
বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক