শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ মে, ২০১৮ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে মেয়র তালুকদার খালেক

খুলনাবাসীর আস্থার মান রাখতে চাই

আরাফাত মুন্না, খুলনা থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
খুলনাবাসীর আস্থার মান রাখতে চাই

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে খুলনা সিটির সমস্যা নিরসন করে নগরবাসীর আস্থার মান রাখতে চান নবনির্বাচিত মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক। তিনি বলেন, নগরীর প্রধান সমস্যা জলাবদ্ধতা। সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তায় পানি জমে যায়। পানি যাতে না জমে, সেই ব্যবস্থা করব। আশা করছি আগামী বর্ষা মৌসুমে খুলনা শহরে কোথাও পানি জমবে না। সেই সঙ্গে শহর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছেন খুলনার নতুন নগরপিতা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে গতকাল একান্ত আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। নগরীর মুন্সীপাড়ার বাসভবনে তিনি এ সাক্ষাৎকার দেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দ্বিতীয়বারের মতো খুলনার মেয়র নির্বাচিত হলেন, আপনার অনুভূতি সম্পর্কে যদি কিছু বলেন।

তালুকদার আবদুল খালেক : একটা নির্বাচন করতে অনেক পরিশ্রম করতে হয়। পরিশ্রমের ফল ঘরে এলে যেমন আনন্দ লাগে, তেমন দায়িত্ব পালনেরও প্রস্তুতি নিতে হয়। দ্বিতীয়বারের মতো খুলনাবাসী আমাকে সুযোগ দেওয়ায় আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। খুলনাবাসী আমার প্রতি যে আস্থা রেখেছেন, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নগরীর সমস্যাগুলো দূর করে তাদের সেই আস্থার মান রাখতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কোন কাজটা করতে চান?

খালেক : আমি যখন খুলনার মেয়র ছিলাম (২০০৮ থেকে ২০১৩) তখন বেশকিছু দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়েছিলাম। তার মধ্যে একটা ছিল নগরীর জলাবদ্ধতা দূর করতে ময়ূর নদসহ ২২টি খাল দখলমুক্ত করে খনন করা। এ প্রকল্পে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি) ৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিল। আমার সময়ে এটা টেন্ডার পর্যায়ে ছিল। এরপর ২০১৩ সালের নির্বাচনে আমি পরাজিত হয়েছি। এবার ভোট চাইতে গিয়ে দেখলাম একটি খালও উদ্ধার হয়নি। সব কাজ থমকে আছে। আমি এখান থেকেই কাজ শুরু করতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি আগে মেয়র ছিলেন, তাই আপনার কাছে জনগণের প্রত্যাশাও বেশি। খুলনাবাসীকে নতুন কী উপহার দিতে চান?

খালেক : আমার ইচ্ছা আছে শহরকে বড় করার। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের নতুন তিনটি থানা হয়েছে। এগুলো সিটি করপোরেশনে যুক্ত করে সেখানে নতুন কিছু করার বিষয়ে চিন্তা করব। পুরনো শহরে নতুন করে কিছু করার সুযোগ নেই। অনেক কাজ করতে চাই, তবে ইচ্ছা করলেই করতে পারি না। আমাদের শহরে একটা খেলার মাঠ নেই। এখন ইচ্ছা করলেই মাঠ আমি করে দিতে পারি না। জায়গা নেই। ইচ্ছা করলেই একটি বড় পার্কও শহরের ভিতরে করতে পারি না। মূল শহরের বাইরে মাঠ ও পার্ক করার পরিকল্পনাও রয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি আগের মেয়াদে বর্তমান জিয়া হল ভেঙে সিটি টাওয়ার করার পরিকল্পনা করেছিলেন। এখন কী ভাবছেন?

খালেক : আমি মেয়র থাকার সময় জিয়া হলকে ব্যবহার উপযোগী করতে চেষ্টা করেছিলাম। কুয়েট, বুয়েটের এক্সপার্ট দিয়েও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়েছি। তবে ব্যবহার উপযোগী না হওয়ায় এটা পরিত্যক্ত ঘোষণা করতে হয়েছে। এরপর প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ২০০ কোটি টাকা থেকে এই স্থানে সিটি টাওয়ার নির্মাণের জন্য ২৫ কোটি টাকা রেখেছিলাম। তবে আমি না থাকায় ওই হল এখনো ভাঙা হয়নি। টাকাও অন্য খাতে ব্যয় করা হয়েছে। একটি মাল্টিপারপাস টাওয়ার করার পরিকল্পনা ছিল আমার। আশা করি, সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই নগরীর প্রধান চ্যালেঞ্জগুলো কী এবং তা দূর করতে কী কী পদক্ষেপ নেবেন?

খালেক : আমাদের এই নগরীর প্রধান চ্যালেঞ্জ জলাবদ্ধতা। সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তায় পানি জমে যায়। জরুরি ভিত্তিতে নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে কাজ করব। শহর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখাও আমার অন্যতম চ্যালেঞ্জ। এ কাজ করতে টাকা লাগে না। এটা প্রশাসনিক কাজ। লোকবল আছে, শুধু কাজটা সঠিকভাবে হচ্ছে কিনা, তা তদারকি করতে হবে। শহর থেকে মাদক নির্মূলে কাজ করব। জনপ্রতিনিধি হিসেবে এটা আমার অন্যতম দায়িত্ব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি রামপাল-মোংলা (বাগেরহাট-২) আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। সেই পদ ছেড়ে এখানে এসেছেন। ওই এলাকার মানুষের উদ্দেশে কী বলবেন?

খালেক : আমি ২০০৮ সালেও রামপাল-মোংলা থেকে এখানে এসে মেয়র হয়েছিলাম। এবারও হয়েছি। রামপাল-মোংলায় না থাকলেও তাদের তো ভুলে যেতে পারব না। খুলনাবাসীর প্রতি আমার দায়িত্ব পালনের পর আমি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত রামপাল-মোংলার মানুষদেরও নিয়ে চলতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনে পরাজিত নজরুল ইসলাম মঞ্জু বলেছেন, ভোট ডাকাতির মাধ্যমে আপনি মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। এ বিষয়ে কী বলবেন?

খালেক : তাদের অভিযোগ সঠিক নয়। খুলনার নির্বাচনে প্রচুর পর্যবেক্ষক-আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করেছেন। ঢাকা ও স্থানীয় মিলিয়ে কয়েক শ সাংবাদিক নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছেন। ওনার একার দৃষ্টিতে ভোট ডাকাতি দেখলে হবে না। সবার দৃষ্টিতে দেখতে হবে। কিছু কাউন্সিলর প্রার্থী নিয়ে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটলেও সামগ্রিকভাবে নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবেই হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি পরাজিত প্রার্থীকে নিয়ে কাজ করার কথা বলেছেন, তা কীভাবে করতে চান?

খালেক : খুলনা শহরে আমরা যে দল করি, রাজনীতি করি, তার পরও আমাদের সবার মধ্যে একটা সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। একে অন্যের সঙ্গে আমাদের ভালো সম্পর্ক রয়েছে। আমরা সবাই শহরে বসবাস করব, শহরের উন্নয়ন চাই। সে ক্ষেত্রে তার যদি কোনো সুন্দর পরামর্শ থাকে তাহলে অবশ্যই তা আমি গ্রহণ করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : হকার্স মার্কেট থাকলেও খুলনা শহরের ফুটপাথ এখনো হকারদের দখলে। এ বিষয়ে কী পদক্ষেপ নেবেন?

খালেক : দখলের পেছনে অনেক বড় বড় নেতা। ফুটপাথ করা হয় জনগণের চলার জন্য। রাস্তায় যানবাহন চলে, আর সাধারণ মানুষ ফুটপাথে হাটে। সেই ফুটপাথ যদি হকাররা দখল করে রাখে তাহলে সাধারণ মানুষ হেঁটে চলাচল করবে কীভাবে? যারা নেতৃত্ব দেন তাদেরও সে বিষয়টি অনুধাবন করতে হবে। হকারদের জীবিকা নির্বাহের বিষয় মাথায় রেখেই ফুটপাথ হকারমুক্ত করতে আমি খুব শিগগিরই ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই নির্বাচনে আপনার ইশতেহার কতটুকু বাস্তবায়নযোগ্য?

খালেক : আমি ২০০৮ সালের নির্বাচনে আমার দেওয়া ইশতেহার পুরো বাস্তবায়ন করেছিলাম। শুধু সিটি সরকারের বিষয়টি ছাড়া। কারণ, এটা সরকারের নীতিনির্ধারকদের বিষয়। আশা করি এবারও ইশতেহার পুরো বাস্তবায়ন করতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পর্যটননগরী গড়তে কতটুকু গুরুত্ব দেবেন?

খালেক : খুলনাকে পর্যটননগরী হিসেবে গড়ে তুলতে আমার অনেক পরিকল্পনা রয়েছে। তবে এ কাজ করতে সময়ের প্রয়োজন। স্টেডিয়ামের পাশে পর্যটন করপোরেশন থেকে একটি ভালোমানের হোটেল করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি পর্যটন করপোরেশন ওখানে একটি ট্রেনিং ইনস্টিটিউশন করবে। আমার যতটুকু সহযোগিতা করা প্রয়োজন সবই করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে ধন্যবাদ।

তালুকদার আবদুল খালেক : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

৪ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা