শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ মে, ২০১৮ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে মেয়র তালুকদার খালেক

খুলনাবাসীর আস্থার মান রাখতে চাই

আরাফাত মুন্না, খুলনা থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
খুলনাবাসীর আস্থার মান রাখতে চাই

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে খুলনা সিটির সমস্যা নিরসন করে নগরবাসীর আস্থার মান রাখতে চান নবনির্বাচিত মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক। তিনি বলেন, নগরীর প্রধান সমস্যা জলাবদ্ধতা। সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তায় পানি জমে যায়। পানি যাতে না জমে, সেই ব্যবস্থা করব। আশা করছি আগামী বর্ষা মৌসুমে খুলনা শহরে কোথাও পানি জমবে না। সেই সঙ্গে শহর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছেন খুলনার নতুন নগরপিতা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে গতকাল একান্ত আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। নগরীর মুন্সীপাড়ার বাসভবনে তিনি এ সাক্ষাৎকার দেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দ্বিতীয়বারের মতো খুলনার মেয়র নির্বাচিত হলেন, আপনার অনুভূতি সম্পর্কে যদি কিছু বলেন।

তালুকদার আবদুল খালেক : একটা নির্বাচন করতে অনেক পরিশ্রম করতে হয়। পরিশ্রমের ফল ঘরে এলে যেমন আনন্দ লাগে, তেমন দায়িত্ব পালনেরও প্রস্তুতি নিতে হয়। দ্বিতীয়বারের মতো খুলনাবাসী আমাকে সুযোগ দেওয়ায় আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। খুলনাবাসী আমার প্রতি যে আস্থা রেখেছেন, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নগরীর সমস্যাগুলো দূর করে তাদের সেই আস্থার মান রাখতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কোন কাজটা করতে চান?

খালেক : আমি যখন খুলনার মেয়র ছিলাম (২০০৮ থেকে ২০১৩) তখন বেশকিছু দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়েছিলাম। তার মধ্যে একটা ছিল নগরীর জলাবদ্ধতা দূর করতে ময়ূর নদসহ ২২টি খাল দখলমুক্ত করে খনন করা। এ প্রকল্পে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি) ৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিল। আমার সময়ে এটা টেন্ডার পর্যায়ে ছিল। এরপর ২০১৩ সালের নির্বাচনে আমি পরাজিত হয়েছি। এবার ভোট চাইতে গিয়ে দেখলাম একটি খালও উদ্ধার হয়নি। সব কাজ থমকে আছে। আমি এখান থেকেই কাজ শুরু করতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি আগে মেয়র ছিলেন, তাই আপনার কাছে জনগণের প্রত্যাশাও বেশি। খুলনাবাসীকে নতুন কী উপহার দিতে চান?

খালেক : আমার ইচ্ছা আছে শহরকে বড় করার। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের নতুন তিনটি থানা হয়েছে। এগুলো সিটি করপোরেশনে যুক্ত করে সেখানে নতুন কিছু করার বিষয়ে চিন্তা করব। পুরনো শহরে নতুন করে কিছু করার সুযোগ নেই। অনেক কাজ করতে চাই, তবে ইচ্ছা করলেই করতে পারি না। আমাদের শহরে একটা খেলার মাঠ নেই। এখন ইচ্ছা করলেই মাঠ আমি করে দিতে পারি না। জায়গা নেই। ইচ্ছা করলেই একটি বড় পার্কও শহরের ভিতরে করতে পারি না। মূল শহরের বাইরে মাঠ ও পার্ক করার পরিকল্পনাও রয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি আগের মেয়াদে বর্তমান জিয়া হল ভেঙে সিটি টাওয়ার করার পরিকল্পনা করেছিলেন। এখন কী ভাবছেন?

খালেক : আমি মেয়র থাকার সময় জিয়া হলকে ব্যবহার উপযোগী করতে চেষ্টা করেছিলাম। কুয়েট, বুয়েটের এক্সপার্ট দিয়েও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়েছি। তবে ব্যবহার উপযোগী না হওয়ায় এটা পরিত্যক্ত ঘোষণা করতে হয়েছে। এরপর প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ২০০ কোটি টাকা থেকে এই স্থানে সিটি টাওয়ার নির্মাণের জন্য ২৫ কোটি টাকা রেখেছিলাম। তবে আমি না থাকায় ওই হল এখনো ভাঙা হয়নি। টাকাও অন্য খাতে ব্যয় করা হয়েছে। একটি মাল্টিপারপাস টাওয়ার করার পরিকল্পনা ছিল আমার। আশা করি, সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই নগরীর প্রধান চ্যালেঞ্জগুলো কী এবং তা দূর করতে কী কী পদক্ষেপ নেবেন?

খালেক : আমাদের এই নগরীর প্রধান চ্যালেঞ্জ জলাবদ্ধতা। সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তায় পানি জমে যায়। জরুরি ভিত্তিতে নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে কাজ করব। শহর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখাও আমার অন্যতম চ্যালেঞ্জ। এ কাজ করতে টাকা লাগে না। এটা প্রশাসনিক কাজ। লোকবল আছে, শুধু কাজটা সঠিকভাবে হচ্ছে কিনা, তা তদারকি করতে হবে। শহর থেকে মাদক নির্মূলে কাজ করব। জনপ্রতিনিধি হিসেবে এটা আমার অন্যতম দায়িত্ব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি রামপাল-মোংলা (বাগেরহাট-২) আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। সেই পদ ছেড়ে এখানে এসেছেন। ওই এলাকার মানুষের উদ্দেশে কী বলবেন?

খালেক : আমি ২০০৮ সালেও রামপাল-মোংলা থেকে এখানে এসে মেয়র হয়েছিলাম। এবারও হয়েছি। রামপাল-মোংলায় না থাকলেও তাদের তো ভুলে যেতে পারব না। খুলনাবাসীর প্রতি আমার দায়িত্ব পালনের পর আমি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত রামপাল-মোংলার মানুষদেরও নিয়ে চলতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনে পরাজিত নজরুল ইসলাম মঞ্জু বলেছেন, ভোট ডাকাতির মাধ্যমে আপনি মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। এ বিষয়ে কী বলবেন?

খালেক : তাদের অভিযোগ সঠিক নয়। খুলনার নির্বাচনে প্রচুর পর্যবেক্ষক-আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করেছেন। ঢাকা ও স্থানীয় মিলিয়ে কয়েক শ সাংবাদিক নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছেন। ওনার একার দৃষ্টিতে ভোট ডাকাতি দেখলে হবে না। সবার দৃষ্টিতে দেখতে হবে। কিছু কাউন্সিলর প্রার্থী নিয়ে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটলেও সামগ্রিকভাবে নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবেই হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি পরাজিত প্রার্থীকে নিয়ে কাজ করার কথা বলেছেন, তা কীভাবে করতে চান?

খালেক : খুলনা শহরে আমরা যে দল করি, রাজনীতি করি, তার পরও আমাদের সবার মধ্যে একটা সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। একে অন্যের সঙ্গে আমাদের ভালো সম্পর্ক রয়েছে। আমরা সবাই শহরে বসবাস করব, শহরের উন্নয়ন চাই। সে ক্ষেত্রে তার যদি কোনো সুন্দর পরামর্শ থাকে তাহলে অবশ্যই তা আমি গ্রহণ করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : হকার্স মার্কেট থাকলেও খুলনা শহরের ফুটপাথ এখনো হকারদের দখলে। এ বিষয়ে কী পদক্ষেপ নেবেন?

খালেক : দখলের পেছনে অনেক বড় বড় নেতা। ফুটপাথ করা হয় জনগণের চলার জন্য। রাস্তায় যানবাহন চলে, আর সাধারণ মানুষ ফুটপাথে হাটে। সেই ফুটপাথ যদি হকাররা দখল করে রাখে তাহলে সাধারণ মানুষ হেঁটে চলাচল করবে কীভাবে? যারা নেতৃত্ব দেন তাদেরও সে বিষয়টি অনুধাবন করতে হবে। হকারদের জীবিকা নির্বাহের বিষয় মাথায় রেখেই ফুটপাথ হকারমুক্ত করতে আমি খুব শিগগিরই ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই নির্বাচনে আপনার ইশতেহার কতটুকু বাস্তবায়নযোগ্য?

খালেক : আমি ২০০৮ সালের নির্বাচনে আমার দেওয়া ইশতেহার পুরো বাস্তবায়ন করেছিলাম। শুধু সিটি সরকারের বিষয়টি ছাড়া। কারণ, এটা সরকারের নীতিনির্ধারকদের বিষয়। আশা করি এবারও ইশতেহার পুরো বাস্তবায়ন করতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পর্যটননগরী গড়তে কতটুকু গুরুত্ব দেবেন?

খালেক : খুলনাকে পর্যটননগরী হিসেবে গড়ে তুলতে আমার অনেক পরিকল্পনা রয়েছে। তবে এ কাজ করতে সময়ের প্রয়োজন। স্টেডিয়ামের পাশে পর্যটন করপোরেশন থেকে একটি ভালোমানের হোটেল করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি পর্যটন করপোরেশন ওখানে একটি ট্রেনিং ইনস্টিটিউশন করবে। আমার যতটুকু সহযোগিতা করা প্রয়োজন সবই করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে ধন্যবাদ।

তালুকদার আবদুল খালেক : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম