শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ মে, ২০১৮ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে মেয়র তালুকদার খালেক

খুলনাবাসীর আস্থার মান রাখতে চাই

আরাফাত মুন্না, খুলনা থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
খুলনাবাসীর আস্থার মান রাখতে চাই

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে খুলনা সিটির সমস্যা নিরসন করে নগরবাসীর আস্থার মান রাখতে চান নবনির্বাচিত মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক। তিনি বলেন, নগরীর প্রধান সমস্যা জলাবদ্ধতা। সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তায় পানি জমে যায়। পানি যাতে না জমে, সেই ব্যবস্থা করব। আশা করছি আগামী বর্ষা মৌসুমে খুলনা শহরে কোথাও পানি জমবে না। সেই সঙ্গে শহর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছেন খুলনার নতুন নগরপিতা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে গতকাল একান্ত আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। নগরীর মুন্সীপাড়ার বাসভবনে তিনি এ সাক্ষাৎকার দেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দ্বিতীয়বারের মতো খুলনার মেয়র নির্বাচিত হলেন, আপনার অনুভূতি সম্পর্কে যদি কিছু বলেন।

তালুকদার আবদুল খালেক : একটা নির্বাচন করতে অনেক পরিশ্রম করতে হয়। পরিশ্রমের ফল ঘরে এলে যেমন আনন্দ লাগে, তেমন দায়িত্ব পালনেরও প্রস্তুতি নিতে হয়। দ্বিতীয়বারের মতো খুলনাবাসী আমাকে সুযোগ দেওয়ায় আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। খুলনাবাসী আমার প্রতি যে আস্থা রেখেছেন, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নগরীর সমস্যাগুলো দূর করে তাদের সেই আস্থার মান রাখতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কোন কাজটা করতে চান?

খালেক : আমি যখন খুলনার মেয়র ছিলাম (২০০৮ থেকে ২০১৩) তখন বেশকিছু দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়েছিলাম। তার মধ্যে একটা ছিল নগরীর জলাবদ্ধতা দূর করতে ময়ূর নদসহ ২২টি খাল দখলমুক্ত করে খনন করা। এ প্রকল্পে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি) ৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিল। আমার সময়ে এটা টেন্ডার পর্যায়ে ছিল। এরপর ২০১৩ সালের নির্বাচনে আমি পরাজিত হয়েছি। এবার ভোট চাইতে গিয়ে দেখলাম একটি খালও উদ্ধার হয়নি। সব কাজ থমকে আছে। আমি এখান থেকেই কাজ শুরু করতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি আগে মেয়র ছিলেন, তাই আপনার কাছে জনগণের প্রত্যাশাও বেশি। খুলনাবাসীকে নতুন কী উপহার দিতে চান?

খালেক : আমার ইচ্ছা আছে শহরকে বড় করার। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের নতুন তিনটি থানা হয়েছে। এগুলো সিটি করপোরেশনে যুক্ত করে সেখানে নতুন কিছু করার বিষয়ে চিন্তা করব। পুরনো শহরে নতুন করে কিছু করার সুযোগ নেই। অনেক কাজ করতে চাই, তবে ইচ্ছা করলেই করতে পারি না। আমাদের শহরে একটা খেলার মাঠ নেই। এখন ইচ্ছা করলেই মাঠ আমি করে দিতে পারি না। জায়গা নেই। ইচ্ছা করলেই একটি বড় পার্কও শহরের ভিতরে করতে পারি না। মূল শহরের বাইরে মাঠ ও পার্ক করার পরিকল্পনাও রয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি আগের মেয়াদে বর্তমান জিয়া হল ভেঙে সিটি টাওয়ার করার পরিকল্পনা করেছিলেন। এখন কী ভাবছেন?

খালেক : আমি মেয়র থাকার সময় জিয়া হলকে ব্যবহার উপযোগী করতে চেষ্টা করেছিলাম। কুয়েট, বুয়েটের এক্সপার্ট দিয়েও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়েছি। তবে ব্যবহার উপযোগী না হওয়ায় এটা পরিত্যক্ত ঘোষণা করতে হয়েছে। এরপর প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ২০০ কোটি টাকা থেকে এই স্থানে সিটি টাওয়ার নির্মাণের জন্য ২৫ কোটি টাকা রেখেছিলাম। তবে আমি না থাকায় ওই হল এখনো ভাঙা হয়নি। টাকাও অন্য খাতে ব্যয় করা হয়েছে। একটি মাল্টিপারপাস টাওয়ার করার পরিকল্পনা ছিল আমার। আশা করি, সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই নগরীর প্রধান চ্যালেঞ্জগুলো কী এবং তা দূর করতে কী কী পদক্ষেপ নেবেন?

খালেক : আমাদের এই নগরীর প্রধান চ্যালেঞ্জ জলাবদ্ধতা। সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তায় পানি জমে যায়। জরুরি ভিত্তিতে নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে কাজ করব। শহর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখাও আমার অন্যতম চ্যালেঞ্জ। এ কাজ করতে টাকা লাগে না। এটা প্রশাসনিক কাজ। লোকবল আছে, শুধু কাজটা সঠিকভাবে হচ্ছে কিনা, তা তদারকি করতে হবে। শহর থেকে মাদক নির্মূলে কাজ করব। জনপ্রতিনিধি হিসেবে এটা আমার অন্যতম দায়িত্ব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি রামপাল-মোংলা (বাগেরহাট-২) আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। সেই পদ ছেড়ে এখানে এসেছেন। ওই এলাকার মানুষের উদ্দেশে কী বলবেন?

খালেক : আমি ২০০৮ সালেও রামপাল-মোংলা থেকে এখানে এসে মেয়র হয়েছিলাম। এবারও হয়েছি। রামপাল-মোংলায় না থাকলেও তাদের তো ভুলে যেতে পারব না। খুলনাবাসীর প্রতি আমার দায়িত্ব পালনের পর আমি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত রামপাল-মোংলার মানুষদেরও নিয়ে চলতে চাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনে পরাজিত নজরুল ইসলাম মঞ্জু বলেছেন, ভোট ডাকাতির মাধ্যমে আপনি মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। এ বিষয়ে কী বলবেন?

খালেক : তাদের অভিযোগ সঠিক নয়। খুলনার নির্বাচনে প্রচুর পর্যবেক্ষক-আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করেছেন। ঢাকা ও স্থানীয় মিলিয়ে কয়েক শ সাংবাদিক নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছেন। ওনার একার দৃষ্টিতে ভোট ডাকাতি দেখলে হবে না। সবার দৃষ্টিতে দেখতে হবে। কিছু কাউন্সিলর প্রার্থী নিয়ে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটলেও সামগ্রিকভাবে নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবেই হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি পরাজিত প্রার্থীকে নিয়ে কাজ করার কথা বলেছেন, তা কীভাবে করতে চান?

খালেক : খুলনা শহরে আমরা যে দল করি, রাজনীতি করি, তার পরও আমাদের সবার মধ্যে একটা সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। একে অন্যের সঙ্গে আমাদের ভালো সম্পর্ক রয়েছে। আমরা সবাই শহরে বসবাস করব, শহরের উন্নয়ন চাই। সে ক্ষেত্রে তার যদি কোনো সুন্দর পরামর্শ থাকে তাহলে অবশ্যই তা আমি গ্রহণ করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : হকার্স মার্কেট থাকলেও খুলনা শহরের ফুটপাথ এখনো হকারদের দখলে। এ বিষয়ে কী পদক্ষেপ নেবেন?

খালেক : দখলের পেছনে অনেক বড় বড় নেতা। ফুটপাথ করা হয় জনগণের চলার জন্য। রাস্তায় যানবাহন চলে, আর সাধারণ মানুষ ফুটপাথে হাটে। সেই ফুটপাথ যদি হকাররা দখল করে রাখে তাহলে সাধারণ মানুষ হেঁটে চলাচল করবে কীভাবে? যারা নেতৃত্ব দেন তাদেরও সে বিষয়টি অনুধাবন করতে হবে। হকারদের জীবিকা নির্বাহের বিষয় মাথায় রেখেই ফুটপাথ হকারমুক্ত করতে আমি খুব শিগগিরই ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই নির্বাচনে আপনার ইশতেহার কতটুকু বাস্তবায়নযোগ্য?

খালেক : আমি ২০০৮ সালের নির্বাচনে আমার দেওয়া ইশতেহার পুরো বাস্তবায়ন করেছিলাম। শুধু সিটি সরকারের বিষয়টি ছাড়া। কারণ, এটা সরকারের নীতিনির্ধারকদের বিষয়। আশা করি এবারও ইশতেহার পুরো বাস্তবায়ন করতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পর্যটননগরী গড়তে কতটুকু গুরুত্ব দেবেন?

খালেক : খুলনাকে পর্যটননগরী হিসেবে গড়ে তুলতে আমার অনেক পরিকল্পনা রয়েছে। তবে এ কাজ করতে সময়ের প্রয়োজন। স্টেডিয়ামের পাশে পর্যটন করপোরেশন থেকে একটি ভালোমানের হোটেল করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি পর্যটন করপোরেশন ওখানে একটি ট্রেনিং ইনস্টিটিউশন করবে। আমার যতটুকু সহযোগিতা করা প্রয়োজন সবই করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে ধন্যবাদ।

তালুকদার আবদুল খালেক : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি