শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ জুন, ২০১৮

বড় দুই দলের বড় নেতাদের প্রচারণায় মুখরিত গাজীপুর

খায়রুল ইসলাম, গাজীপুর
প্রিন্ট ভার্সন
বড় দুই দলের বড় নেতাদের প্রচারণায় মুখরিত গাজীপুর

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটের আর বাকি মাত্র তিন দিন। নির্বাচনকে সামনে রেখে এখন চলছে জমজমাট প্রচারণা। মূলত প্রার্থীরা শেষ মুহূর্তের প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত রয়েছেন। গতকালের প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন বড় দুই দলের বড় নেতারা।

আওয়ামী লীগ : আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম সব শ্রেণির মানুষকে নিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে প্রচারণা চালাচ্ছেন। গতকাল সকাল ৯টার দিকে তার নিজ বাসভবনের সামনের উঠানে তাবলিগ জামাতের মুরব্বি এবং শতাধিক সাথী ভাইয়ের সঙ্গে মতবিনিময়ের মাধ্যমে গণসংযোগ শুরু করেন। এ সময় জাহাঙ্গীর আলম ওলামাদের দোয়া নেন এবং সব মানুষকে সঙ্গে নিয়ে একটি পরিকল্পিত নগরী গড়ার লক্ষ্যে ২৬ জুন নির্বাচনে সহযোগিতা ও ভোট চান। তাবলিগের মুরব্বি মোনাজাতে জাহাঙ্গীরের সাফল্য প্রত্যাশা করে মহান আল্লাহর রহমত কামনা করেন।

এ ছাড়া জাহাঙ্গীর আলম মহানগরীর ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের কলাবাগান এলাকায় পথসভায় বক্তব্য রাখেন। পরে ২০ ওয়ার্ডের মজলিশপুর, ২২ এ বাংলাবাজার, ২১ এ বিপ্রবর্থা, ২৩ নম্বরের খালপাড়া পথসভায় ভোটারদের সহযোগিতা ও ভোট চান। চান্দনা চৌরাস্তা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন। শেষে মসজিদ আঙিনায় মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমি ইসলামিক দল এবং ইসলামিক সংগঠনের যারা আলেম আছেন- তাদের সবার সহযোগিতা চেয়েছি। মহানগরীর ১৮০০ মসজিদের খতিব, সাড়ে ৪০০ কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং তাবলিগ জামাতের মুরব্বিরা নিজ নিজ অবস্থান থেকে আমাকে নৌকা মার্কায় সমর্থন দিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন। আমাকে ভোট দেন, নৌকাকে ভোট দেন। আমি ক্লিন এবং গ্রিন সিটি উপহার দিতে চাই। সবাইকে একটি বাসযোগ্য শহর দিতে চাই।’ বিকাল ৩টার দিকে বঙ্গবন্ধু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ফটকের সামনে পথসভার মাধ্যমে তিনি দ্বিতীয় দফা প্রচারণা শুরু করেন। পরে ১৬ নম্বরে আক্তার মার্কেট, ১৮ নম্বরে টিএন্ডটি রোড, শাপলা ম্যানশন ও অনুপম সুপার মার্কেটে পথসভার মাধ্যমে ভোট প্রার্থনা করেন। মাঝে টঙ্গীতে মহানগর আওয়ামী লীগের যৌথ সভায় যোগ দেন।

প্রচারণায় কেন্দ্রীয় নেতারা : খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক সকাল থেকে গাজীপুর সিটি মেয়র প্রার্থীর সঙ্গে পথসভা এবং গণসংযোগ করেন। কেন্দ্রীয় নেতা ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন সকালে টঙ্গীতে এবং চান্দনা চৌরাস্তা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে জুমার নামাজের পর প্রচারণা চালান। কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন নগরীর ২৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়ে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নির্বাচনী কৌশল নিয়ে আলোচনা করেন। ওলামা লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আখতার হোসেন বোখারী মহানগরীর ৪০, ৪১ নম্বর পূবাইল এলাকায় গণসংযোগ করেন। টাঙ্গাইল কালিহাতী উপজেলা চেয়ারম্যান মাজহুরুল ইসলাম তালুকদার টঙ্গীতে প্রচারণা চালিয়েছেন। 

প্রচারণায় আওয়ামী লীগ-বিএনপি : আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা একসঙ্গে মুসল্লিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করে দোয়া চেয়েছেন। গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে স্ব স্ব দলের মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায় এসে গাজীপুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করতে গিয়ে এই সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশের সৃষ্টি হয়। সেখানে বিএনপির কেন্দ্রীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খোন্দকার মোশারফ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ফজলুল হক মিলন, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন ও উভয় দলের স্থানীয় নেতারা একসঙ্গে জুমার নামাজ আদায় করেন। নামাজের আগে তারা মুসল্লিদের সালাম দেন এবং দোয়া চান। নামাজ শেষে মসজিদের বাইরে নেতারা  হাতে হাত ধরে মুসল্লিদের  সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করে একসঙ্গে ক্যামেরাবন্দী হন। এ সময় নওফেল বলেন, এই সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ প্রমাণ করে বর্তমান সরকার একটি নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক পরিবেশে নির্বাচন করতে বদ্ধপরিকর। গাজীপুরে একটি চমৎকার ও উৎসবমুখর পরিবেশ বজায় রয়েছে।

বিএনপির গণসংযোগ : বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী হাসান উদ্দিন সরকার গতকাল দিনব্যাপী মহানগরের বাসন অঞ্চলে গণসংযোগ ও পথসভা করেন। তিনি সকাল ৯টার দিকে বাসন ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের মোগরখালে পথসভার মাধ্যমে তার নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন। মাঝে জুমার বিরতি নিয়ে তিনি টিএন্ডটি কলোনি জামে মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন এবং মুসল্লিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তিনি মুসল্লিদের কাছে দোয়া চেয়ে বক্তৃতাও করেন। তিনি পর্যায়ক্রমে বাসন অঞ্চলের ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের যোগীতলা নতুন বাজার, চান্দনা মোশারফের স্কুল (দক্ষিণপাড়া), ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাড়ীয়ালী নগপাড়া মণ্ডলবাড়ী মসজিদ সংলগ্ন, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাজীম উদ্দিন মার্কেট, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের ইটাহাটা রাস্তার মাথা, হক মার্কেট ও কাউন্সিলর ফয়সাল সরকারের অফিস প্রাঙ্গণে পথসভা করেন।

১১৪ প্রার্থী নজরদারিতে : গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১১৪ জন প্রার্থী কোনো না কোনো মামলার আসামি হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে মেয়র ও মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থীদের নামে নেই কোনো মামলা। এসব প্রার্থী যাতে নির্বাচনে অস্থিরতা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারেন সেজন্য তাদের নজরদারিতে রেখেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পাশাপাশি বিভিন্ন দাগি আসামিকেও নজরদারিতে রেখেছে তারা।

তবে গাজীপুরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন সুষ্ঠু করতে যত ধরনের প্রস্তুতি তার পুরোটাই নিয়েছি। প্রার্থীদের মধ্যে যারা মামলার আসামি, তারা যাতে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলায় জড়িয়ে না পড়েন সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে।’ এদিকে কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বী ২৫৬ জনের মধ্যে ১১৪ জনই দাগি আসামি হওয়ায় ৫৭ ওয়ার্ডের সাধারণ ভোটারদের মধ্যে এক ধরনের আলোচনা-সমালোচনা দেখা দিয়েছে। আর এ কারণে কোন প্রার্থীকে ভোট দেবেন এমন শঙ্কায় রয়েছেন ভোটাররা। হলফনামা থেকে দেখা গেছে, ২৫৬ প্রার্থীর মধ্যে ১১৪ জনই কোনো না কোনো মামলার আসামি। তবে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দায়িত্বরত রিটার্নিং কর্মকর্তা রকিব উদ্দিন মণ্ডল বলেন, মামলায় সাজা না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে কোনো আইনগত সমস্যা নেই।

হলফনামাসূত্রে জানা গেছে, ৫৭ ওয়ার্ডের ৫টির ২০ প্রার্থীর নামে কোনো মামলা নেই। ৩টি ওয়ার্ডের প্রত্যেক প্রার্থীর নামেই মামলা রয়েছে। এর মধ্যে ১ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ৩, ২ নম্বর ওয়ার্ডে ৮ প্রার্থীর মধ্যে ৫, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ১, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ১, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে ৭ প্রার্থীর মধ্যে ৩, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ১, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ২, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ১, ১১ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ১, ১২ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ৪, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ১, ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ১, ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ১, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে ২ প্রার্থীর মধ্যে ১, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ২, ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ৩, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ৩, ২০ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ৩, ২২ নম্বর ওয়ার্ডে ৮ প্রার্থীর মধ্যে ৬, ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৭ প্রার্থীর মধ্যে ২, ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে ১২ প্রার্থীর মধ্যে ৫, ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ২, ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ১, ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে ৮ প্রার্থীর মধ্যে ৪, ২৮ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ১, ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ৩, ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে ৭ প্রার্থীর মধ্যে ১, ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৩২ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ১, ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ৪, ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডে ৭ প্রার্থীর মধ্যে ৪, ৪০ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৪২ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ১, ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ১, ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ১, ৪৭ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৪৮ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৪৯ নম্বর ওয়ার্ডে ১১ প্রার্থীর মধ্যে ৪, ৫০ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ১, ৫১ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৫২ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৫৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৮ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৫৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ৩, ৫৫ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৫৬ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ২ এবং ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ১ জনের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে। হলফনামায় দেখা গেছে, ২১, ৩৮, ৩৯, ৪১ ও ৪৪ নম্বর ওয়ার্ডের কোনো প্রার্থীর বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। তবে ২০, ২৮ ও ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের সব প্রার্থীর নামে মামলা রয়েছে।

গাজীপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘এ নির্বাচন সুষ্ঠু করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর নজরদারি করবে এটাই স্বাভাবিক। তবে আমি মনে করি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গাজীপুর সিটি নির্বাচন একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন। এ নির্বাচনে কোনো বিশৃঙ্খলা হলে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে।’

 

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৪৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

৩২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন