শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ জুন, ২০১৮

বড় দুই দলের বড় নেতাদের প্রচারণায় মুখরিত গাজীপুর

খায়রুল ইসলাম, গাজীপুর
প্রিন্ট ভার্সন
বড় দুই দলের বড় নেতাদের প্রচারণায় মুখরিত গাজীপুর

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটের আর বাকি মাত্র তিন দিন। নির্বাচনকে সামনে রেখে এখন চলছে জমজমাট প্রচারণা। মূলত প্রার্থীরা শেষ মুহূর্তের প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত রয়েছেন। গতকালের প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন বড় দুই দলের বড় নেতারা।

আওয়ামী লীগ : আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম সব শ্রেণির মানুষকে নিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে প্রচারণা চালাচ্ছেন। গতকাল সকাল ৯টার দিকে তার নিজ বাসভবনের সামনের উঠানে তাবলিগ জামাতের মুরব্বি এবং শতাধিক সাথী ভাইয়ের সঙ্গে মতবিনিময়ের মাধ্যমে গণসংযোগ শুরু করেন। এ সময় জাহাঙ্গীর আলম ওলামাদের দোয়া নেন এবং সব মানুষকে সঙ্গে নিয়ে একটি পরিকল্পিত নগরী গড়ার লক্ষ্যে ২৬ জুন নির্বাচনে সহযোগিতা ও ভোট চান। তাবলিগের মুরব্বি মোনাজাতে জাহাঙ্গীরের সাফল্য প্রত্যাশা করে মহান আল্লাহর রহমত কামনা করেন।

এ ছাড়া জাহাঙ্গীর আলম মহানগরীর ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের কলাবাগান এলাকায় পথসভায় বক্তব্য রাখেন। পরে ২০ ওয়ার্ডের মজলিশপুর, ২২ এ বাংলাবাজার, ২১ এ বিপ্রবর্থা, ২৩ নম্বরের খালপাড়া পথসভায় ভোটারদের সহযোগিতা ও ভোট চান। চান্দনা চৌরাস্তা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন। শেষে মসজিদ আঙিনায় মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমি ইসলামিক দল এবং ইসলামিক সংগঠনের যারা আলেম আছেন- তাদের সবার সহযোগিতা চেয়েছি। মহানগরীর ১৮০০ মসজিদের খতিব, সাড়ে ৪০০ কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং তাবলিগ জামাতের মুরব্বিরা নিজ নিজ অবস্থান থেকে আমাকে নৌকা মার্কায় সমর্থন দিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন। আমাকে ভোট দেন, নৌকাকে ভোট দেন। আমি ক্লিন এবং গ্রিন সিটি উপহার দিতে চাই। সবাইকে একটি বাসযোগ্য শহর দিতে চাই।’ বিকাল ৩টার দিকে বঙ্গবন্ধু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ফটকের সামনে পথসভার মাধ্যমে তিনি দ্বিতীয় দফা প্রচারণা শুরু করেন। পরে ১৬ নম্বরে আক্তার মার্কেট, ১৮ নম্বরে টিএন্ডটি রোড, শাপলা ম্যানশন ও অনুপম সুপার মার্কেটে পথসভার মাধ্যমে ভোট প্রার্থনা করেন। মাঝে টঙ্গীতে মহানগর আওয়ামী লীগের যৌথ সভায় যোগ দেন।

প্রচারণায় কেন্দ্রীয় নেতারা : খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক সকাল থেকে গাজীপুর সিটি মেয়র প্রার্থীর সঙ্গে পথসভা এবং গণসংযোগ করেন। কেন্দ্রীয় নেতা ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন সকালে টঙ্গীতে এবং চান্দনা চৌরাস্তা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে জুমার নামাজের পর প্রচারণা চালান। কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন নগরীর ২৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়ে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নির্বাচনী কৌশল নিয়ে আলোচনা করেন। ওলামা লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আখতার হোসেন বোখারী মহানগরীর ৪০, ৪১ নম্বর পূবাইল এলাকায় গণসংযোগ করেন। টাঙ্গাইল কালিহাতী উপজেলা চেয়ারম্যান মাজহুরুল ইসলাম তালুকদার টঙ্গীতে প্রচারণা চালিয়েছেন। 

প্রচারণায় আওয়ামী লীগ-বিএনপি : আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা একসঙ্গে মুসল্লিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করে দোয়া চেয়েছেন। গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে স্ব স্ব দলের মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায় এসে গাজীপুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করতে গিয়ে এই সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশের সৃষ্টি হয়। সেখানে বিএনপির কেন্দ্রীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খোন্দকার মোশারফ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ফজলুল হক মিলন, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন ও উভয় দলের স্থানীয় নেতারা একসঙ্গে জুমার নামাজ আদায় করেন। নামাজের আগে তারা মুসল্লিদের সালাম দেন এবং দোয়া চান। নামাজ শেষে মসজিদের বাইরে নেতারা  হাতে হাত ধরে মুসল্লিদের  সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করে একসঙ্গে ক্যামেরাবন্দী হন। এ সময় নওফেল বলেন, এই সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ প্রমাণ করে বর্তমান সরকার একটি নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক পরিবেশে নির্বাচন করতে বদ্ধপরিকর। গাজীপুরে একটি চমৎকার ও উৎসবমুখর পরিবেশ বজায় রয়েছে।

বিএনপির গণসংযোগ : বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী হাসান উদ্দিন সরকার গতকাল দিনব্যাপী মহানগরের বাসন অঞ্চলে গণসংযোগ ও পথসভা করেন। তিনি সকাল ৯টার দিকে বাসন ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের মোগরখালে পথসভার মাধ্যমে তার নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন। মাঝে জুমার বিরতি নিয়ে তিনি টিএন্ডটি কলোনি জামে মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন এবং মুসল্লিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তিনি মুসল্লিদের কাছে দোয়া চেয়ে বক্তৃতাও করেন। তিনি পর্যায়ক্রমে বাসন অঞ্চলের ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের যোগীতলা নতুন বাজার, চান্দনা মোশারফের স্কুল (দক্ষিণপাড়া), ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাড়ীয়ালী নগপাড়া মণ্ডলবাড়ী মসজিদ সংলগ্ন, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাজীম উদ্দিন মার্কেট, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের ইটাহাটা রাস্তার মাথা, হক মার্কেট ও কাউন্সিলর ফয়সাল সরকারের অফিস প্রাঙ্গণে পথসভা করেন।

১১৪ প্রার্থী নজরদারিতে : গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১১৪ জন প্রার্থী কোনো না কোনো মামলার আসামি হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে মেয়র ও মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থীদের নামে নেই কোনো মামলা। এসব প্রার্থী যাতে নির্বাচনে অস্থিরতা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারেন সেজন্য তাদের নজরদারিতে রেখেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পাশাপাশি বিভিন্ন দাগি আসামিকেও নজরদারিতে রেখেছে তারা।

তবে গাজীপুরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন সুষ্ঠু করতে যত ধরনের প্রস্তুতি তার পুরোটাই নিয়েছি। প্রার্থীদের মধ্যে যারা মামলার আসামি, তারা যাতে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলায় জড়িয়ে না পড়েন সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে।’ এদিকে কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বী ২৫৬ জনের মধ্যে ১১৪ জনই দাগি আসামি হওয়ায় ৫৭ ওয়ার্ডের সাধারণ ভোটারদের মধ্যে এক ধরনের আলোচনা-সমালোচনা দেখা দিয়েছে। আর এ কারণে কোন প্রার্থীকে ভোট দেবেন এমন শঙ্কায় রয়েছেন ভোটাররা। হলফনামা থেকে দেখা গেছে, ২৫৬ প্রার্থীর মধ্যে ১১৪ জনই কোনো না কোনো মামলার আসামি। তবে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দায়িত্বরত রিটার্নিং কর্মকর্তা রকিব উদ্দিন মণ্ডল বলেন, মামলায় সাজা না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে কোনো আইনগত সমস্যা নেই।

হলফনামাসূত্রে জানা গেছে, ৫৭ ওয়ার্ডের ৫টির ২০ প্রার্থীর নামে কোনো মামলা নেই। ৩টি ওয়ার্ডের প্রত্যেক প্রার্থীর নামেই মামলা রয়েছে। এর মধ্যে ১ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ৩, ২ নম্বর ওয়ার্ডে ৮ প্রার্থীর মধ্যে ৫, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ১, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ১, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে ৭ প্রার্থীর মধ্যে ৩, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ১, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ২, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ১, ১১ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ১, ১২ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ৪, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ১, ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ১, ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ১, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে ২ প্রার্থীর মধ্যে ১, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ২, ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ৩, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ৩, ২০ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ৩, ২২ নম্বর ওয়ার্ডে ৮ প্রার্থীর মধ্যে ৬, ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৭ প্রার্থীর মধ্যে ২, ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে ১২ প্রার্থীর মধ্যে ৫, ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ২, ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ১, ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে ৮ প্রার্থীর মধ্যে ৪, ২৮ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ১, ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ৩, ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে ৭ প্রার্থীর মধ্যে ১, ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৩২ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ১, ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ৪, ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডে ৭ প্রার্থীর মধ্যে ৪, ৪০ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৪২ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ১, ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ১, ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ১, ৪৭ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৪৮ নম্বর ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৪৯ নম্বর ওয়ার্ডে ১১ প্রার্থীর মধ্যে ৪, ৫০ নম্বর ওয়ার্ডে ৩ প্রার্থীর মধ্যে ১, ৫১ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৫২ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৫৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৮ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৫৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ৩, ৫৫ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ২, ৫৬ নম্বর ওয়ার্ডে ৫ প্রার্থীর মধ্যে ২ এবং ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থীর মধ্যে ১ জনের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে। হলফনামায় দেখা গেছে, ২১, ৩৮, ৩৯, ৪১ ও ৪৪ নম্বর ওয়ার্ডের কোনো প্রার্থীর বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। তবে ২০, ২৮ ও ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের সব প্রার্থীর নামে মামলা রয়েছে।

গাজীপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘এ নির্বাচন সুষ্ঠু করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর নজরদারি করবে এটাই স্বাভাবিক। তবে আমি মনে করি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গাজীপুর সিটি নির্বাচন একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন। এ নির্বাচনে কোনো বিশৃঙ্খলা হলে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে।’

 

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি