শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

বিশেষ সাক্ষাৎকারে ড. হোসেন জিল্লুর রহমান

আগে বিশৃঙ্খলা হতো রাজপথে এখন হয় ব্যাংকিং খাতে

♦ আর্থিক অনিয়মকে বৈধতা দিতে নিয়ম করা হচ্ছে ♦ রাজনৈতিক শাসনের ধরন পাল্টেছে, যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে অর্থনীতিতে
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
আগে বিশৃঙ্খলা হতো রাজপথে এখন হয় ব্যাংকিং খাতে

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা দেশবরেণ্য অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেছেন, রাজনৈতিক শাসনের ধরন পাল্টে গেছে। গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। রাস্তার বিশৃঙ্খলা এখন ব্যাংকে প্রবেশ করেছে। এখন আর রাজপথে বিশৃঙ্খলা হয় না। বিশৃঙ্খলা হচ্ছে ব্যাংক খাতে। বিশৃঙ্খলা হচ্ছে অর্থনীতিতে। মানুষ এখন একটা ভীতিকর শান্ত পরিবেশের মধ্যে রয়েছে। এটা সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিপন্থী। আর্থিক খাতের বিশৃঙ্খলা অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি। এটা দেশের ইমেজ ক্ষুণ্ন করছে। বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। অর্থ পাচারের ঘটনা বাড়ছে। এসবই ঘটছে সুশাসনের অভাবে। জবাবদিহিতার সংকট ও স্বচ্ছতার অভাব দিন দিন প্রকট আকার ধারণ করছে। গত মঙ্গলবার হোসেন জিল্লুর রহমানের নিজ প্রতিষ্ঠান পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) ধানমন্ডির কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সরকারের বাজেট বাস্তবায়ন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন, আর্থিক খাতের বিশৃঙ্খলা, কূটনৈতিক পলিসি, কর্মসংস্থানহীন জিডিপি প্রবৃদ্ধিসহ নানান বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন দেশবরেণ্য এই অর্থনীতিবিদ।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সামনে জাতীয় নির্বাচন। এটাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক পরিবেশ উত্তাল হতে পারে কিনা এবং এ মুহূর্তে সামষ্টিক অর্থনীতির ধারা কোন অবস্থায় রয়েছে বলে আপনি মনে করেন?

হোসেন জিল্লুর রহমান : দেশের অর্থনীতি এখন স্থবির। জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার বাড়ছে অথচ কর্মসংস্থান সে হারে বাড়ছে না। বিনিয়োগের খরা কাটছে না। অন্যদিকে বর্তমান নির্বাচন কমিশন স্বেচ্ছা নিষ্ক্রিয়তার রোগে ভুগছে। মনে হচ্ছে আমি কিছু দেখছি না। আমি চোখ বন্ধ করে আছি। গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মূল সূচক এখন পরিবর্তন হয়েছে। সেটা হলো নির্বিঘ্নে প্রতিযোগিতা হয়েছে কিনা, সুষ্ঠু পরিবেশ থাকছে কিনা— এসব। এখন তো ভোটের আগের দিনই ব্যালট বাক্স ভরাট করা হচ্ছে। আর শান্ত পরিবেশ সেটা তো এভাবেও বলা যায় যে মানুষকে পিটিয়ে দরজা বন্ধ করে রেখেও শান্ত পরিবেশ বজায় রাখা যায়। আবার ভয়ভীতি দেখিয়েও পরিবেশ শান্ত রাখা যায়। এসব তো সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পরিপন্থী। অথচ এখন কিন্তু এসবই হচ্ছে। ফলে দেখতে হবে ভয়ভীতিহীন শান্ত পরিবেশ রয়েছে কিনা। তাই আমি বলব, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে হলে নির্বাচন কমিশনকে আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। এখানে একটা কথা মনে রাখতে হবে নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করতে সরকারকেই ভূমিকা রাখতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্বিঘ্নে কাজ করতে দিতে হবে। আমরা সবাই চাই একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক। কেননা বর্তমানে দেশে শাসনব্যবস্থার বৈধতার সংকট রয়েছে, যেহেতু প্রায় অর্ধেকসংখ্যক এমপি বিনা ভোটে নির্বাচিত। এটার অবসান হওয়া অত্যন্ত জরুরি। না হলে আমাদের অর্জনগুলো প্রশ্নের মুখে পড়বে। স্বাধীনতার মূলনীতি তো সেটা ছিল না। মানুষ এখন নিজেকে অনেক কিছু থেকে গুটিয়ে রেখেছে। কেননা মানুষ এখন ঝামেলা এড়িয়ে চলতে চায়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের বাজেট বাস্তবায়ন ও প্রকল্প ব্যয়ের স্বচ্ছতা-জবাবদিহিতার বিষয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী? অধিক স্বচ্ছতা-জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে পরামর্শ কী?

হোসেন জিল্লুর রহমান : বাজেট বাস্তবায়ন কতটা হচ্ছে সেটা বিষয় নয়। বিষয় হলো মানসম্মত বাজেট বাস্তবায়ন হচ্ছে কিনা। প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে অতিমূল্যায়িত হয়ে। পাশাপাশি আর্থিক খাতে বিশৃঙ্খলা চলছে। ব্যাংকে বড় ধরনের জালিয়াতির ঘটনা ঘটছে। এমনকি বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি হচ্ছে। ভল্টের সোনা নিয়েও নানা কথাবার্তা শোনা যাচ্ছে। অপরাধ দমনের নামে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটছে। এর পরও মানুষ কোনো কথা বলছে না। কোনো প্রতিবাদ করছে না। কোথাও কোনো মিছিল হচ্ছে না। অর্থাৎ একটা ভীতিকর শান্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। এটা সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিপন্থী।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গত ১০ বছরে দেশের কর্মসংস্থান, বিনিয়োগ ও বেকার সমস্যার সমাধান কতখানি হয়েছে বলে মনে করেন?

হোসেন জিল্লুর রহমান : প্রতি বছর জিডিপি বাড়ছে। জিডিপির এই পরিসংখ্যানগত তথ্য নিয়ে গ্রহণযোগ্যতার প্রশ্নও উঠেছে। তবে সাড়ে ৬ শতাংশ জিডিপি নিয়ে কারও কোনো প্রশ্ন নেই। প্রশ্ন হচ্ছে তার ওপরেরটা নিয়ে। কারণ দেশের বেসরকারি বিনিয়োগ আগের জায়গায় রয়ে গেছে। বলা হচ্ছে, সরকারি বিনিয়োগ অনেক বেড়েছে। কিন্তু অতিমূল্যায়িত প্রকল্প ব্যয় কি কখনো প্রমাণ করে যে বিনিয়োগ বাড়ছে? এখন তো প্রকল্প ব্যয় অনেক বেশি। এমনকি পৃথিবীর অনেক দেশের তুলনায় এখানে প্রকল্প ব্যয় বেশি। সেটাকে তো বিনিয়োগ বলা যাবে না। যার ফলাফল আমি দেখছি জিডিপি বাড়লেও কর্মসংস্থান সে হারে বাড়ছে না। ফলে বেকারের সংখ্যা বাড়ছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) খানা জরিপ অনুযায়ী মানুষের আয় তো সে হারে বাড়ছে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি কি মনে করেন দেশে আগের চেয়ে আয় ও অর্থনৈতিক বৈষম্য বেড়েছে?

হোসেন জিল্লুর রহমান : এটা পরিষ্কার যে, অল্প কিছুসংখ্যক মানুষের আয় অনেক গুণ বেড়েছে। অর্থমন্ত্রীও তা স্বীকার করেছেন। কিন্তু সেটা তো প্রমাণ করে না যে দ্রুত দারিদ্র্য বিমোচন হচ্ছে। তবে এটা ঠিক, গত কয়েক বছরে দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য আমরা অনেক কাজ করেছি। তার সফলতাও পাচ্ছি। কিন্তু বৈষম্য কমাতে না পারলে দারিদ্র্য বিমোচনের সুফল পাওয়া যাবে না। দ্রুত দারিদ্র্য বিমোচন, জিডিপি প্রবৃদ্ধির বিশ্বাসযোগ্যতা হারানোর অন্যতম দুটি কারণ রয়েছে। সে দুটি হলো বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ এখনো ২১-২২ শতাংশে রয়েছে। সেই সঙ্গে অতিমূল্যায়িত প্রকল্প ব্যয়। যাদের আয় বেড়েছে তাদের আয় অনেক গুণ বেড়েছে। আর যাদের বাড়েনি তারা কয়েক বছর ধরে একইরকম আয় করছে। এতে আয়বৈষম্যটা প্রতিনিয়তই বাড়ছে। যার সঠিক প্রতিফলন অবশ্য সরকারি হিসাবে অনেক সময় উঠে আসে না। এসব পরিসংখ্যানের ব্যাখ্যাও প্রয়োজন। যাদের আয় দ্রুত বাড়ছে তারাই হয়তো অর্থ পাচার করছেন। এর ফলে অর্থ পাচারের ঘটনাও বাড়ছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গত কয়েক বছরে ব্যাংক খাত থেকে অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ বেরিয়ে গেছে। সরকার একটি ব্যাংক সংস্কার কমিশন গঠনের ঘোষণা দিলেও তা করেনি। এ বিষয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?

হোসেন জিল্লুর রহমান : আগে অর্থনীতিতে রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলার প্রভাব পড়ত আর এখন ব্যাংক খাতের বিশৃঙ্খলার প্রভাবে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে মানুষ এখন একটা বড় অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে আর সেটা হলো গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। আদৌ কোনো নির্বাচন হবে কিনা, সেটা গ্রহণযোগ্য হবে কিনা, সেটাই এখন সবচেয়ে বড় অনিশ্চয়তা। কেননা এখন রাজনৈতিক শাসনের ধরন পাল্টেছে। ব্যাংকিং কমিশন গঠন করার ব্যাপারে সরকার কেন পিছু হটল সেটারও ব্যাখ্যা প্রয়োজন। এটা অবশ্য অর্থনৈতিক রাজনৈতিক শাসনের একটা বিষয়। ফলে সরকারের রাজনৈতিক অর্থনৈতিক পলিসির ওপর সেটা নির্ভর করছে। যারা ব্যাংকের টাকা আত্মসাৎ করছেন, অর্থ পাচার করছেন, শেয়ারাজারে বিশৃঙ্খলা করছেন— এসব ঘটনায় তাদের কারও শাস্তি হচ্ছে না। ফলে এ ধরনের ঘটনা বার বার ঘটছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের কূটনৈতিক কৌশল ও মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের বিষয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?

হোসেন জিল্লুর রহমান : সরকার এখানে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে মানবিক দিক প্রকাশ করেছে। যার জন্য বিশ্বপরিমণ্ডলে আমাদের ভাবমূর্তিও উজ্জ্বল হয়েছে। কিন্তু এটা আমাদের জন্য অতিরিক্ত চাপ। এর অবসান হতে হবে। যে কোনো মূল্যে তাদের ফেরত পাঠাতে হবে। মিয়ানমার সরকার যখন তাদের চাপ প্রয়োগ করে এ দেশে ঢুকিয়ে দিয়েছে তখন হয়তো বাধ্য হয়ে তাদের ঢুকতে দেওয়া হয়েছে। এখন তো বছরের পর বছর তাদের এখানে রেখে দেওয়া যাবে না। এটা একটা নতুন বাস্তবতা। এর জন্য কূটনৈতিকভাবে বিশ্ববাসীর সমর্থন আদায় করে তাদের ফেরত পাঠাতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যাংক খাতে স্থিতিশীলতা ফেরাতে কী করা প্রয়োজন বলে মনে করেন?

হোসেন জিল্লুর রহমান : এখন ব্যাংকিং খাতের বিশৃঙ্খলা ও আর্থিক খাতের সংকট নীতি নির্ধারিত বিশৃঙ্খলা। নিয়ম করেই অনিয়মকে মেনে নেওয়া হচ্ছে। এমনকি অনিয়মকে বৈধতা দিতে নিয়ম তৈরি করা হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংককে আরও স্বাধীনভাবে কাজ করতে দিতে হবে। ব্যাংকের মালিকরা যাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে কোনো প্রভাব বিস্তার করতে না পারেন সেটা নিশ্চিত করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : স্বাধীনতার মূলনীতি অনুযায়ী বাংলাদেশ সঠিক পথে এগোচ্ছে কিনা, বা ২০২১ সালের মধ্যে উন্নয়নশীল দেশ গঠনের যে লক্ষ্য তা সঠিক পথে রয়েছে কিনা?

হোসেন জিল্লুর রহমান : মানুষ এখন অনেক সামাজিক কর্মকাণ্ড থেকে নিজেকে গুটিয়ে রাখছে। কারণ, সর্বত্র একটা ভীতিকর শান্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। এখন সরকারের বা ক্ষমতাসীনদের ইচ্ছার বাইরে কোনো কাজ হচ্ছে না। সরকারের ইচ্ছার বাইরে, এমনকি ভুল হলেও প্রতিবাদ করা যাচ্ছে না, এটা কিন্তু স্বাধীনতার মূলনীতি ছিল না। ফলে এসব নিয়ে এখন প্রশ্ন উঠতেই পারে। এ বিষয়টা নিয়ে গভীরভাবে ভাবা দরকার। সরকার কিন্তু অনেক কিছু করেছে। এখন গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দিকে মনোযোগ দিতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারত আমাদের শক্তিশালী প্রতিবেশী দেশ হিসেবে সঠিক সহায়তা দিয়েছে বলে মনে করেন কিনা?

হোসেন জিল্লুর রহমান : আমি মনে করি ভারত বাংলাদেশকে কখনই সেরূপ প্রতিবেশী রাষ্ট্র হিসেবে মর্যাদা দেয়নি। রোহিঙ্গা ইস্যুতে শক্তিশালী কোনো অবস্থান আমাদের পক্ষে নেয়নি দেশটি। তারা মনে করে, বাংলাদেশ খুব সহজেই ম্যানেজ হয়ে যায় এমন একটি দেশ। যার প্রমাণও তারা পেয়েছে অনেকবার। বাংলাদেশ এমনিতেই একটা ভূরাজনৈতিক জটিল পরিবেশের মধ্যে অবস্থান করছে। ফলে ভারত, চীন, জাপান, রাশিয়া সবাই এখানে বাণিজ্য করছে। অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হয়তো সুবিধা করতে পারছে না। ফলে রোহিঙ্গা ইস্যুতে আমরা এসব সহযোগী দেশের খুব একটা সহায়তাও পাচ্ছি না। এসব কিন্তু কূটনৈতিক ব্যর্থতা নয়। আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক দুর্বলতার কারণে আমরা আমাদের মর্যাদার জায়গায় নিয়ে যেতে পারছি না।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি