শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

বিশেষ সাক্ষাৎকারে ড. হোসেন জিল্লুর রহমান

আগে বিশৃঙ্খলা হতো রাজপথে এখন হয় ব্যাংকিং খাতে

♦ আর্থিক অনিয়মকে বৈধতা দিতে নিয়ম করা হচ্ছে ♦ রাজনৈতিক শাসনের ধরন পাল্টেছে, যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে অর্থনীতিতে
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
আগে বিশৃঙ্খলা হতো রাজপথে এখন হয় ব্যাংকিং খাতে

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা দেশবরেণ্য অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেছেন, রাজনৈতিক শাসনের ধরন পাল্টে গেছে। গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। রাস্তার বিশৃঙ্খলা এখন ব্যাংকে প্রবেশ করেছে। এখন আর রাজপথে বিশৃঙ্খলা হয় না। বিশৃঙ্খলা হচ্ছে ব্যাংক খাতে। বিশৃঙ্খলা হচ্ছে অর্থনীতিতে। মানুষ এখন একটা ভীতিকর শান্ত পরিবেশের মধ্যে রয়েছে। এটা সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিপন্থী। আর্থিক খাতের বিশৃঙ্খলা অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি। এটা দেশের ইমেজ ক্ষুণ্ন করছে। বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। অর্থ পাচারের ঘটনা বাড়ছে। এসবই ঘটছে সুশাসনের অভাবে। জবাবদিহিতার সংকট ও স্বচ্ছতার অভাব দিন দিন প্রকট আকার ধারণ করছে। গত মঙ্গলবার হোসেন জিল্লুর রহমানের নিজ প্রতিষ্ঠান পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) ধানমন্ডির কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সরকারের বাজেট বাস্তবায়ন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন, আর্থিক খাতের বিশৃঙ্খলা, কূটনৈতিক পলিসি, কর্মসংস্থানহীন জিডিপি প্রবৃদ্ধিসহ নানান বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন দেশবরেণ্য এই অর্থনীতিবিদ।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সামনে জাতীয় নির্বাচন। এটাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক পরিবেশ উত্তাল হতে পারে কিনা এবং এ মুহূর্তে সামষ্টিক অর্থনীতির ধারা কোন অবস্থায় রয়েছে বলে আপনি মনে করেন?

হোসেন জিল্লুর রহমান : দেশের অর্থনীতি এখন স্থবির। জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার বাড়ছে অথচ কর্মসংস্থান সে হারে বাড়ছে না। বিনিয়োগের খরা কাটছে না। অন্যদিকে বর্তমান নির্বাচন কমিশন স্বেচ্ছা নিষ্ক্রিয়তার রোগে ভুগছে। মনে হচ্ছে আমি কিছু দেখছি না। আমি চোখ বন্ধ করে আছি। গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মূল সূচক এখন পরিবর্তন হয়েছে। সেটা হলো নির্বিঘ্নে প্রতিযোগিতা হয়েছে কিনা, সুষ্ঠু পরিবেশ থাকছে কিনা— এসব। এখন তো ভোটের আগের দিনই ব্যালট বাক্স ভরাট করা হচ্ছে। আর শান্ত পরিবেশ সেটা তো এভাবেও বলা যায় যে মানুষকে পিটিয়ে দরজা বন্ধ করে রেখেও শান্ত পরিবেশ বজায় রাখা যায়। আবার ভয়ভীতি দেখিয়েও পরিবেশ শান্ত রাখা যায়। এসব তো সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পরিপন্থী। অথচ এখন কিন্তু এসবই হচ্ছে। ফলে দেখতে হবে ভয়ভীতিহীন শান্ত পরিবেশ রয়েছে কিনা। তাই আমি বলব, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে হলে নির্বাচন কমিশনকে আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। এখানে একটা কথা মনে রাখতে হবে নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করতে সরকারকেই ভূমিকা রাখতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্বিঘ্নে কাজ করতে দিতে হবে। আমরা সবাই চাই একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক। কেননা বর্তমানে দেশে শাসনব্যবস্থার বৈধতার সংকট রয়েছে, যেহেতু প্রায় অর্ধেকসংখ্যক এমপি বিনা ভোটে নির্বাচিত। এটার অবসান হওয়া অত্যন্ত জরুরি। না হলে আমাদের অর্জনগুলো প্রশ্নের মুখে পড়বে। স্বাধীনতার মূলনীতি তো সেটা ছিল না। মানুষ এখন নিজেকে অনেক কিছু থেকে গুটিয়ে রেখেছে। কেননা মানুষ এখন ঝামেলা এড়িয়ে চলতে চায়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের বাজেট বাস্তবায়ন ও প্রকল্প ব্যয়ের স্বচ্ছতা-জবাবদিহিতার বিষয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী? অধিক স্বচ্ছতা-জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে পরামর্শ কী?

হোসেন জিল্লুর রহমান : বাজেট বাস্তবায়ন কতটা হচ্ছে সেটা বিষয় নয়। বিষয় হলো মানসম্মত বাজেট বাস্তবায়ন হচ্ছে কিনা। প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে অতিমূল্যায়িত হয়ে। পাশাপাশি আর্থিক খাতে বিশৃঙ্খলা চলছে। ব্যাংকে বড় ধরনের জালিয়াতির ঘটনা ঘটছে। এমনকি বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি হচ্ছে। ভল্টের সোনা নিয়েও নানা কথাবার্তা শোনা যাচ্ছে। অপরাধ দমনের নামে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটছে। এর পরও মানুষ কোনো কথা বলছে না। কোনো প্রতিবাদ করছে না। কোথাও কোনো মিছিল হচ্ছে না। অর্থাৎ একটা ভীতিকর শান্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। এটা সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিপন্থী।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গত ১০ বছরে দেশের কর্মসংস্থান, বিনিয়োগ ও বেকার সমস্যার সমাধান কতখানি হয়েছে বলে মনে করেন?

হোসেন জিল্লুর রহমান : প্রতি বছর জিডিপি বাড়ছে। জিডিপির এই পরিসংখ্যানগত তথ্য নিয়ে গ্রহণযোগ্যতার প্রশ্নও উঠেছে। তবে সাড়ে ৬ শতাংশ জিডিপি নিয়ে কারও কোনো প্রশ্ন নেই। প্রশ্ন হচ্ছে তার ওপরেরটা নিয়ে। কারণ দেশের বেসরকারি বিনিয়োগ আগের জায়গায় রয়ে গেছে। বলা হচ্ছে, সরকারি বিনিয়োগ অনেক বেড়েছে। কিন্তু অতিমূল্যায়িত প্রকল্প ব্যয় কি কখনো প্রমাণ করে যে বিনিয়োগ বাড়ছে? এখন তো প্রকল্প ব্যয় অনেক বেশি। এমনকি পৃথিবীর অনেক দেশের তুলনায় এখানে প্রকল্প ব্যয় বেশি। সেটাকে তো বিনিয়োগ বলা যাবে না। যার ফলাফল আমি দেখছি জিডিপি বাড়লেও কর্মসংস্থান সে হারে বাড়ছে না। ফলে বেকারের সংখ্যা বাড়ছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) খানা জরিপ অনুযায়ী মানুষের আয় তো সে হারে বাড়ছে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি কি মনে করেন দেশে আগের চেয়ে আয় ও অর্থনৈতিক বৈষম্য বেড়েছে?

হোসেন জিল্লুর রহমান : এটা পরিষ্কার যে, অল্প কিছুসংখ্যক মানুষের আয় অনেক গুণ বেড়েছে। অর্থমন্ত্রীও তা স্বীকার করেছেন। কিন্তু সেটা তো প্রমাণ করে না যে দ্রুত দারিদ্র্য বিমোচন হচ্ছে। তবে এটা ঠিক, গত কয়েক বছরে দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য আমরা অনেক কাজ করেছি। তার সফলতাও পাচ্ছি। কিন্তু বৈষম্য কমাতে না পারলে দারিদ্র্য বিমোচনের সুফল পাওয়া যাবে না। দ্রুত দারিদ্র্য বিমোচন, জিডিপি প্রবৃদ্ধির বিশ্বাসযোগ্যতা হারানোর অন্যতম দুটি কারণ রয়েছে। সে দুটি হলো বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ এখনো ২১-২২ শতাংশে রয়েছে। সেই সঙ্গে অতিমূল্যায়িত প্রকল্প ব্যয়। যাদের আয় বেড়েছে তাদের আয় অনেক গুণ বেড়েছে। আর যাদের বাড়েনি তারা কয়েক বছর ধরে একইরকম আয় করছে। এতে আয়বৈষম্যটা প্রতিনিয়তই বাড়ছে। যার সঠিক প্রতিফলন অবশ্য সরকারি হিসাবে অনেক সময় উঠে আসে না। এসব পরিসংখ্যানের ব্যাখ্যাও প্রয়োজন। যাদের আয় দ্রুত বাড়ছে তারাই হয়তো অর্থ পাচার করছেন। এর ফলে অর্থ পাচারের ঘটনাও বাড়ছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গত কয়েক বছরে ব্যাংক খাত থেকে অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ বেরিয়ে গেছে। সরকার একটি ব্যাংক সংস্কার কমিশন গঠনের ঘোষণা দিলেও তা করেনি। এ বিষয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?

হোসেন জিল্লুর রহমান : আগে অর্থনীতিতে রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলার প্রভাব পড়ত আর এখন ব্যাংক খাতের বিশৃঙ্খলার প্রভাবে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে মানুষ এখন একটা বড় অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে আর সেটা হলো গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। আদৌ কোনো নির্বাচন হবে কিনা, সেটা গ্রহণযোগ্য হবে কিনা, সেটাই এখন সবচেয়ে বড় অনিশ্চয়তা। কেননা এখন রাজনৈতিক শাসনের ধরন পাল্টেছে। ব্যাংকিং কমিশন গঠন করার ব্যাপারে সরকার কেন পিছু হটল সেটারও ব্যাখ্যা প্রয়োজন। এটা অবশ্য অর্থনৈতিক রাজনৈতিক শাসনের একটা বিষয়। ফলে সরকারের রাজনৈতিক অর্থনৈতিক পলিসির ওপর সেটা নির্ভর করছে। যারা ব্যাংকের টাকা আত্মসাৎ করছেন, অর্থ পাচার করছেন, শেয়ারাজারে বিশৃঙ্খলা করছেন— এসব ঘটনায় তাদের কারও শাস্তি হচ্ছে না। ফলে এ ধরনের ঘটনা বার বার ঘটছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের কূটনৈতিক কৌশল ও মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের বিষয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?

হোসেন জিল্লুর রহমান : সরকার এখানে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে মানবিক দিক প্রকাশ করেছে। যার জন্য বিশ্বপরিমণ্ডলে আমাদের ভাবমূর্তিও উজ্জ্বল হয়েছে। কিন্তু এটা আমাদের জন্য অতিরিক্ত চাপ। এর অবসান হতে হবে। যে কোনো মূল্যে তাদের ফেরত পাঠাতে হবে। মিয়ানমার সরকার যখন তাদের চাপ প্রয়োগ করে এ দেশে ঢুকিয়ে দিয়েছে তখন হয়তো বাধ্য হয়ে তাদের ঢুকতে দেওয়া হয়েছে। এখন তো বছরের পর বছর তাদের এখানে রেখে দেওয়া যাবে না। এটা একটা নতুন বাস্তবতা। এর জন্য কূটনৈতিকভাবে বিশ্ববাসীর সমর্থন আদায় করে তাদের ফেরত পাঠাতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যাংক খাতে স্থিতিশীলতা ফেরাতে কী করা প্রয়োজন বলে মনে করেন?

হোসেন জিল্লুর রহমান : এখন ব্যাংকিং খাতের বিশৃঙ্খলা ও আর্থিক খাতের সংকট নীতি নির্ধারিত বিশৃঙ্খলা। নিয়ম করেই অনিয়মকে মেনে নেওয়া হচ্ছে। এমনকি অনিয়মকে বৈধতা দিতে নিয়ম তৈরি করা হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংককে আরও স্বাধীনভাবে কাজ করতে দিতে হবে। ব্যাংকের মালিকরা যাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে কোনো প্রভাব বিস্তার করতে না পারেন সেটা নিশ্চিত করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : স্বাধীনতার মূলনীতি অনুযায়ী বাংলাদেশ সঠিক পথে এগোচ্ছে কিনা, বা ২০২১ সালের মধ্যে উন্নয়নশীল দেশ গঠনের যে লক্ষ্য তা সঠিক পথে রয়েছে কিনা?

হোসেন জিল্লুর রহমান : মানুষ এখন অনেক সামাজিক কর্মকাণ্ড থেকে নিজেকে গুটিয়ে রাখছে। কারণ, সর্বত্র একটা ভীতিকর শান্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। এখন সরকারের বা ক্ষমতাসীনদের ইচ্ছার বাইরে কোনো কাজ হচ্ছে না। সরকারের ইচ্ছার বাইরে, এমনকি ভুল হলেও প্রতিবাদ করা যাচ্ছে না, এটা কিন্তু স্বাধীনতার মূলনীতি ছিল না। ফলে এসব নিয়ে এখন প্রশ্ন উঠতেই পারে। এ বিষয়টা নিয়ে গভীরভাবে ভাবা দরকার। সরকার কিন্তু অনেক কিছু করেছে। এখন গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দিকে মনোযোগ দিতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারত আমাদের শক্তিশালী প্রতিবেশী দেশ হিসেবে সঠিক সহায়তা দিয়েছে বলে মনে করেন কিনা?

হোসেন জিল্লুর রহমান : আমি মনে করি ভারত বাংলাদেশকে কখনই সেরূপ প্রতিবেশী রাষ্ট্র হিসেবে মর্যাদা দেয়নি। রোহিঙ্গা ইস্যুতে শক্তিশালী কোনো অবস্থান আমাদের পক্ষে নেয়নি দেশটি। তারা মনে করে, বাংলাদেশ খুব সহজেই ম্যানেজ হয়ে যায় এমন একটি দেশ। যার প্রমাণও তারা পেয়েছে অনেকবার। বাংলাদেশ এমনিতেই একটা ভূরাজনৈতিক জটিল পরিবেশের মধ্যে অবস্থান করছে। ফলে ভারত, চীন, জাপান, রাশিয়া সবাই এখানে বাণিজ্য করছে। অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হয়তো সুবিধা করতে পারছে না। ফলে রোহিঙ্গা ইস্যুতে আমরা এসব সহযোগী দেশের খুব একটা সহায়তাও পাচ্ছি না। এসব কিন্তু কূটনৈতিক ব্যর্থতা নয়। আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক দুর্বলতার কারণে আমরা আমাদের মর্যাদার জায়গায় নিয়ে যেতে পারছি না।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
মোটরসাইকেল আটকে গুলি
মোটরসাইকেল আটকে গুলি
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি
কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি
ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের নিন্দা তারেক রহমানের
ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের নিন্দা তারেক রহমানের
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে জুলাই শহীদ নুর আলম স্মৃতি দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে জুলাই শহীদ নুর আলম স্মৃতি দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৫ গোল করে গোলকিপারের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন হলান্ড
৫ গোল করে গোলকিপারের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন হলান্ড

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ সেপ্টেম্বর)

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইন্দোনেশিয়ার বন্যায় মৃত বেড়ে ২৩
ইন্দোনেশিয়ার বন্যায় মৃত বেড়ে ২৩

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল জাপান
রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল জাপান

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৩৫তম বিসিএস পুলিশ ব্যাচের সভাপতি জাকারিয়া, সম্পাদক মোর্শেদুল
৩৫তম বিসিএস পুলিশ ব্যাচের সভাপতি জাকারিয়া, সম্পাদক মোর্শেদুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভবন থেকে নিচে পড়ে চীনের জনপ্রিয় অভিনেতার মৃত্যু
ভবন থেকে নিচে পড়ে চীনের জনপ্রিয় অভিনেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছুটিতে আবার স্পেনে হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা
ছুটিতে আবার স্পেনে হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক
বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে ইনভেন্টরি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ নিয়ে আলোচনা
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে ইনভেন্টরি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের
ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফারহান ফাইয়াজের মতো শহীদদের স্মরণে নতুন করে দেশ গড়ব
ফারহান ফাইয়াজের মতো শহীদদের স্মরণে নতুন করে দেশ গড়ব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স
বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ
তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খালিয়াজুরীতে স্পিডবোট ডুবে চার শিশু নিখোঁজ
খালিয়াজুরীতে স্পিডবোট ডুবে চার শিশু নিখোঁজ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, জাতির প্রাণশক্তিও: ফারুক-ই-আজম
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, জাতির প্রাণশক্তিও: ফারুক-ই-আজম

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান: ৩৭৯৭ মামলা, জরিমানা ২৬ কোটি
পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান: ৩৭৯৭ মামলা, জরিমানা ২৬ কোটি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত
মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু
বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার
চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু
ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ
উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ

নগর জীবন

সাড়ে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সাড়ে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

নগর জীবন

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

বস্তাবন্দি নারীর লাশ উদ্ধার, ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
বস্তাবন্দি নারীর লাশ উদ্ধার, ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

নগর জীবন