শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

সাংবাদিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় যা করা দরকার করেছি : প্রধানমন্ত্রী

নির্বাচন নিয়ে কারও মান ভাঙানোর ইচ্ছা নেই
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সাংবাদিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় যা করা দরকার করেছি : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সরকার সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। কথা বলার স্বাধীনতা সবারই আছে। কাউকে বাধা দিইনি। কেউ বলতে পারবে না কারও  গলা চিপে ধরেছি। সাংবাদিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য যা যা করার দরকার সবই করছি। গতকাল সকালে তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অসুস্থ ও অসচ্ছল সাংবাদিকদের মধ্যে অনুদান বিতরণকালে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে ১১৩ জন অসুস্থ ও অসচ্ছল সাংবাদিক ও তাদের পরিবারের সদস্যদের হাতে অনুদানের চেক তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা সংবাদপত্রের পূর্ণ স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। কিন্তু এটাকে বালখিল্যভাবে ব্যবহার করা উচিত নয় এবং সবারই এ ব্যাপারে সচেতন থাকা উচিত। দেশের জন্য কল্যাণজনক হবে, এমন ভূমিকাই গণমাধ্যমের পালন করা উচিত। তিনি বলেন, আমার পক্ষে-বিপক্ষে মিডিয়ায় কে কী লিখল, না লিখল তা নিয়ে আমি চিন্তা করি না। আমি চিন্তা করি, আমি যে কাজটা করছি, সেখানে নিজের আত্মবিশ্বাসটা আছে কিনা, সঠিক করছি কিনা। নিজের আত্মবিশ্বাসের ওপর নির্ভর করেই আমি চলি।

জাতির পিতা সাংবাদিকদের পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছিলেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, স্বাধীনতা ভালো। তবে, এখানে একটা কথা আছে স্বাধীনতা ভালো তবে তা বালকের জন্য নয়। কাজেই এ ধরনের বালখিল্য ব্যবহার যেন কেউ না করে সেদিকেও দৃষ্টি দেওয়া উচিত। তিনি বলেন, অন্তত গঠনমূলক দায়িত্বশীল ভূমিকাটা পালন করা যেটা দেশের কল্যাণের কাজে লাগবে। তিনি বলেন, ২০০৮-এর নির্বাচনে দিন বদলের যে অঙ্গীকার করেছিলাম, আমি মনে করি, নিশ্চয়ই আপনারা এটা স্বীকার করবেন আজকে মানুষের দিন বদল হয়েছে। বাংলাদেশকে দেখার, জানার জন্য জীবনে যতরকম ঝুঁকি নেওয়ার নিয়েছি এবং সুযোগ পেলে কীভাবে করব, সেই পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়েছি বলেই আজকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। শেখ হাসিনা বলেন, আজকে আমরা মহাকাশও জয় করেছি, সমুদ্র সীমানা ঠিক করেছি আবার স্থল সীমানা চুক্তির বাস্তবায়ন করেছি। যা-ই করেছি তার শুরুটা করে দিয়ে গেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব।

তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, তথ্য প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট তারানা হালিম, তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ কে এম রহমতউল্লাহ, তথ্য সচিব মো. আবদুল মালেক, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের মহাপরিচালক শাহ আলমগীর, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি মোল্লা জালাল, মহাসচিব শাবান মাহমুদ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি (ডিইউজে) আবু জাফর সূর্য এবং সাধারণ সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরী বক্তব্য দেন।

অন্য পেশাজীবীদের মতো সাংবাদিক কল্যাণকে তাঁর সরকার অগ্রাধিকার দেয় উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, সাংবাদিকদের কল্যাণে তাঁর সরকার ‘বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট’ স্থাপন করে এর আওতায় অসুস্থ, অসচ্ছল, আহত এবং নিহত সাংবাদিক ও তাদের পরিবারের সদস্যদের অনুদান দিয়ে আসছে। প্রধানমন্ত্রী এ সময় সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টে আরও ২০ কোটি টাকা অনুদান প্রদানের ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, আমরা এত দিচ্ছি, মিডিয়ার মালিকরা কেন দেবে না? আমাদের বলার পর মাত্র দুজন দিয়েছেন। আনোয়ার হোসেন মঞ্জু (ইত্তেফাক) ও অঞ্জন চৌধুরী। সবার আগে টাকা নিয়ে আসেন মাছরাঙার অঞ্জন চৌধুরী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সরকার সম্প্রচার নীতিমালা করেছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের কল্যাণে অনলাইন সংবাদপত্রেরও বিকাশ ঘটছে। তবে ভয়ঙ্কর অপপ্রচার ও গুজবও অনলাইনে প্রচারিত হয়। এ জন্য একটি অনলাইন নীতিমালা করছে তাঁর সরকার।

‘বঙ্গবন্ধু সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিলেন’ এমন অপপ্রচারের জবাব দেন শেখ হাসিনা। বলেন, পত্রিকা চালানোর মতো অনেকের ক্ষমতাই ছিল না। তাছাড়া স্বাধীনতা বিরোধীরা তখন সক্রিয় ছিল। যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশে তখন যে ভয়াবহ অবস্থা ছিল সেটা তুলে ধরত না। নিজেকে সাংবাদিক পরিবারের একজন সদস্য হিসেবে অভিহিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি আপনাদের বাইরের কেউ নই। আমাকেও আপনাদের পরিবারের একজন সদস্য হিসেবে গণ্য করবেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে সবসময় সম্পর্ক ছিল। এটা হয়েছে জাতির পিতার কারণে। তিনি ইত্তেহাদ, মিল্লাত, ইত্তেফাক এসব পত্রিকার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। ইত্তেফাক নিজে বিক্রি করেছেন। সাংবাদিকতায় তিনি কাজ করেছেন। তাঁর আত্মজীবনীতে লেখা আছে, তিনি সংবাদপত্রের লোক ছিলেন। এ হিসেবে আপনারা আমাকেও আপনাদের পরিবারের সদস্য হিসেবে গণ্য করবেন।

শেখ হাসিনা বলেন, সংবাদপত্রকে অনেকে বলেন সমাজের দর্পণ। এখন যোগ হয়েছে ইলেকট্রনিক মিডিয়া। আমরা ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে টেলিভিশন উন্মুক্ত করে দিই। এর উদ্দেশ্য ছিল কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও মানুষের তথ্য অধিকার নিশ্চিত করা। আমরা সংবাদপত্র খাতও উন্মুক্ত করে দিয়েছি। সাংবাদিকদের সঙ্গে নিজের সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আন্দোলন-সংগ্রাম করতে গিয়ে নিয়মিত প্রেস ক্লাবে যেতাম। আড্ডা দিতাম, চা-পুরি, শিঙ্গাড়া খেতাম।

প্রতিদিন পত্রিকা পাঠে নিজের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, সকালে এক কাপ চা ও একটি পত্রিকা যে কত গুরুত্বপূর্ণ! টেলিভিশন বন্ধ রেখে সকালে পত্রিকা নিয়ে বসি। সব পত্রিকা যে পক্ষে লেখে তা নয়। প্রয়োজনীয় সংবাদগুলো মার্ক করি। সংশ্লিষ্টদের ব্যবস্থা নিতে বলি। সংবাদপত্র থেকে অনেক তথ্য পাই। দুর্গম জায়গার অনেক তথ্যও সংবাদপত্রে আসে। তাতে আমরা সহযোগিতা পাই। এ জন্য সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী একটু মজা করে বলেন, অনুদান যারা পাচ্ছেন গোপালগঞ্জের তো কেউ নেই, সব দেখি কুষ্টিয়ার (তথ্যমন্ত্রীর এলাকা)। তবে আমি একদিক দিয়ে খুশি, কারণ গোপালগঞ্জে কোনো অসচ্ছল নেই। আমি চাই সবাই সচ্ছল হয়ে যাক।

সাংবাদিকদের আবাসন সমস্যা সমাধানের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ন্যাম ফ্ল্যাট যখন করা হয় তখন বলেছিলাম সাংবাদিক, সাহিত্যিক ও শিল্পীদের জন্যও বরাদ্দ থাকবে। কিন্তু আমরা আর আসতে পারিনি। এখন কিছু ফ্ল্যাট হচ্ছে, যা ভাড়া দিয়েই মূল্য পরিশোধ করা যাবে। এ ছাড়া প্লট যখন দেওয়া হয় তখন অনেকেই পেয়েছেন। তবে এখন মনে হচ্ছে প্লট না দিয়ে ফ্ল্যাট করে দিলে অনেককে দিতে পারতাম।

কারও মান-অভিমান ভাঙানোর ইচ্ছা আর নেই

এদিকে গতকাল জাতীয় সংসদে বক্তব্যে আগামী নির্বাচন সামনে রেখে বিদ্যমান রাজনৈতিক দূরত্ব কমাতে বা ‘রাজনৈতিক মান-অভিমান’ ভাঙাতে কোনো উদ্যোগ গ্রহণের সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, এটা হচ্ছে নীতির প্রশ্ন। রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও আইনের প্রশ্ন। এখানে কে মান-অভিমান করল, কার মান ভাঙাতে হবে তা জানা নেই। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নাম উল্লেখ না করে তিনি আরও বলেন, সহানুভূতি দেখাতে গিয়ে যদি অপমানিত হয়ে ফিরে আসতে হয়, সেখানে যাওয়ার আর কোনো ইচ্ছা আমার নেই।

গতকাল বিকালে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে জাতীয় পার্টির এমপি ফখরুল ইমামের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। ফখরুল ইমাম প্রশ্ন করতে দাঁড়িয়ে বলেন, যে পলিটিক্যাল অভিমান চলছে, তা কোনোক্রমে রোহিঙ্গা সমস্যা থেকে কম নয়। জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা কোনো মান-অভিমানের প্রশ্ন নয়, এটা একটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের প্রশ্ন ও আইনের প্রশ্ন। কেউ যদি অন্যায় করে কেউ যদি অর্থ আত্মসাৎ করে, কেউ যদি খুন করে, কেউ যদি খুনের প্রচেষ্টা করে, গ্রেনেড মারে, বোমা মারে, তবে তার বিচার হবে, এটাই হবে স্বাভাবিক। রাজনীতি সবাই করেন যার যার নিজের আদর্শ নিয়ে। আর দেশটা সবার, এমন নয় যে দেশটা কেবল আমাদের। দেশের প্রতি, দেশের জনগণের প্রতি যারা রাজনীতি করেন, তাদের একটা দায়িত্ব থাকতে হবে এবং সেই দায়িত্ববোধ থেকে সবাই স্ব স্ব কর্মপন্থা ঠিক করবেন এটাই হলো বাস্তব। আমরা রাজনীতি করি আমাদের নিজেদের স্বার্থে নয়, নিজেদের লাভ-লোকসান দেখে নয়। সে বিচার ও হিসাবও করি না। হিসাব করি জনগণের জন্য কতটুকু করতে পারলাম, কতটুকু দিতে পারলাম। জীবনমান কতটুকু উন্নত হলো, এটাই আমরা দেখি, আর সেভাবেই আমরা পরিকল্পনা করি এবং তা বাস্তবায়ন করি। দেশের মানুষকে ভালোবেসে, দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করি বলেই কিন্তু আজকে এত অল্প সময়ে এত উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। তা ছাড়া তো করা সম্ভব নয়। অতীতে তো অনেক সরকার ছিল, এত অল্প সময়ে এতটা উন্নয়ন কোনো সরকার করতে পেরেছে? কেন পারেনি? কেননা, সেখানে ব্যক্তিস্বার্থটাই দেশের ও জনগণের স্বার্থ থেকে বেশি বড় ছিল। আমার ক্ষেত্রে হচ্ছে দেশের স্বার্থ, জনগণের স্বার্থ, গোষ্ঠীর স্বার্থ সবচেয়ে বড়, ব্যক্তিস্বার্থ নয়। ব্যক্তিগত হিসাব-নিকাশ করি না। আর সে কারণেই দেশটাকে উন্নত করতে পারছি, গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত উন্নয়ন করতে পেরেছি সেটাই বড়। তাই কারও মান-অভিমান ভাঙাতে যাব সেটা আমি চাই না। সহানুভূতি দেখাতে গিয়ে যদি অপমানিত হতে হয়, সেখানে যাওয়ার কোনো ইচ্ছা আর আমার নেই।

উসকানিমূলক পোস্ট শনাক্তে সাইবার ক্রাইম মনিটরিং সেল : মো. মামুনুর রশীদ কিরণের (নোয়াখালী-৩) প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজব, বিভ্রান্তিমূলক বা উসকানিমূলক পোস্ট, ভিডিও প্রচারকারীকে শনাক্ত করার মাধ্যমে আইনের আওতায় আনার জন্য সাইবার ক্রাইম মনিটরিং সেল গঠনসহ প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে।

জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হচ্ছে : বজলুল হক হারুনের (ঝালকাঠি-১) প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছে। সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতিমুক্ত করার উদ্দেশ্যে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে ও তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী অন্যান্য বাহিনী নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা