শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

পিছনে ফেলে আসি

শওকত ওসমানের মায়াবী হাত

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
শওকত ওসমানের মায়াবী হাত

শওকত ওসমান বসে আছেন নওরোজ কিতাবস্থানে। বাংলাবাজারে নওরোজ  কিতাবস্থানের বিশাল শোরুম। শিশুসাহিত্যিক মোহাম্মদ নাসির আলী সাহেবের বড় ছেলে ইফতেখার রসুল জর্জ প্রতিষ্ঠানের পরিচালক। তার সামনে বসে আছেন শওকত ওসমান। চা-শিঙাড়া খাচ্ছেন। তিরাশি-চুরাশি সালের কথা। আমি থাকি গেন্ডারিয়ায়। লেখালেখি ছাড়া আর কিছু করি না। ১১-১২টার দিকে প্রতিদিন যাই বাংলাবাজারে। জর্জ ভাইয়ের সঙ্গে আড্ডা দিই। চা-শিঙাড়া খাই। ফুক ফুক করে সিগারেট টানি। অনেক লেখক কবিই আসেন এই আড্ডায়। প্রচ্ছদ শিল্পীরা আসেন। সারাক্ষণ জমজমাট নওরোজ কিতাবস্থান। হেদায়েত হোসেন মোর্শেদ আসতেন নিয়মিত। এক-দেড় বছর পর আসতে শুরু করেছিলেন হুমায়ূন আহমেদ। শিল্পী মাসুক হেলাল আসতেন নিয়মিত। শওকত ওসমানকে চেহারায় চিনতাম। এত বড় লেখক এত শ্রদ্ধেয়জন তাঁকে না চিনবার কারণ নেই। পত্রপত্রিকায় কত ছবি দেখেছি তাঁর, কত লেখা পড়েছি। ‘জননী’, ‘কৃতদাসের হাসি’। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ছিলেন কলকাতায়। ‘আনন্দবাজার’ না ‘দেশ’ পত্রিকার পুজো সংখ্যায় লিখলেন ‘জাহান্নম হইতে বিদায়’ নামে উপন্যাস। ‘জলসা’ না ‘উল্টোরথ’। পত্রিকায় যেন লিখলেন ‘জলাঙ্গী’ নামে উপন্যাস। পাঠ্যবইতে তাঁর গল্প পড়েছি। শিক্ষক এবং পণ্ডিত হিসেবে বিখ্যাত। কলকাতার বড় লেখকদের পাশাপাশি তাঁর নাম উচ্চারিত হয়। সেই মানুষ বসে আছেন জর্জ ভাইয়ের সামনে। জর্জ ভাই তাঁকে চাচা ডাকেন। কারণ তিনি মোহাম্মদ নাসির আলী সাহেবের বন্ধু। জর্জ ভাই তাঁর প্রকাশকও। তিনি চারটা বই ছেপেছেন। ‘চৌরসন্ধী’ ‘পিতৃপুরুষের পাপ’ ‘শংকর, সংকীর্তন’, মির্জা সাহেবের গল্প’। ‘জলাঙ্গী’ বইটাও জর্জ ভাই ছেপেছিলেন। পরে দেখেছি নওরোজ কিতাবস্থানে ঢুকেই শওকত ভাই বলছেন, বাবা, আমাকে একটা কোক খাওয়াও। আমি কিন্তু সেভেন্টি টু নট আউট। অর্থাৎ শওকত ভাইয়ের বয়স তখন ৭২ বছর। জর্জ ভাইকে ডাকতেন বাবা। জর্জ ভাই সঙ্গে সঙ্গে কোকের অর্ডার দিতেন। শওকত ওসমানের সঙ্গে জর্জ ভাই পরিচয় করিয়ে দিলেন। শওকত ভাই গভীর আন্তরিকতা নিয়ে আমার সঙ্গে কথা বললেন। আমার দুয়েকটা লেখা তিনি পড়েছেন। সেই সব লেখার কথা বললেন। তাঁর স্মৃতিশক্তি অত্যন্ত প্রখর। পড়াশোনা এবং ভাবনার জগিট বিশাল আর মানুষটি শিশুর মতো সরল। সেই যে পরিচয় হলো তারপর বিভিন্ন জায়গায় শওকত ভাইয়ের সঙ্গে দেখা হয়। দেখা হলেই নিবিড় স্নেহের গলায় কথা বলেন। লেখালেখির খোঁজখবর নেন। ‘রোববার’ পত্রিকায় আমার একটি উপন্যাস ছাপা হলো। উপন্যাসের নাম ‘বনমানুষ’। শওকত ভাইয়ের সঙ্গে পরিচয়ের বছর দু-তিনেক কেটে গেছে। ‘বনমানুষ’ উপন্যাসটি লেখা হয়েছিল নতুন আঙ্গিকে। পুরো উপন্যাসটিই শুধু সংলাপে লেখা। ভাষা ব্যবহারেও নতুনত্ব ছিল। আমি বলতে চেয়েছিলাম যে, মানুষ যখন তার ঘরে একেবারে নিজস্ব আবহে কথা বলে তখন তার ভাষা থাকে একরকম, যখন সে ঘরের বাইরে বড় পরিবেশে যায় তখন তার ভাষা হয় অন্যরকম, আর যখন সে তার স্ত্রী কিংবা প্রেমিকার সঙ্গে গভীর কোনো বনে একা হয়ে যায়, শরীরী প্রেমে মগ্ন হয় তখন এই পরিচিতি প্রেমিক-প্রেমিকা কিংবা স্বামী-স্ত্রীটির ভাষা হয়ে ওঠে ক্লাসিকস। এই উপন্যাস পড়ে শওকত ভাই আমাকে তিন পৃষ্ঠার একটি চিঠি লিখলেন। নওরোজ কিতাবস্থানের ঠিকানায়। ডাকে। সেই চিঠি আমার সাহিত্যিক জীবনের এক বিশাল প্রাপ্তি। আরেকজন বিশাল মাপের কবি ঔপন্যাসিক প্রাবন্ধিক এবং শিক্ষক পণ্ডিত হুমায়ুন আজাদও উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করলেন এই উপন্যাসের। উপন্যাসটি হুমায়ুন আজাদকে উৎসর্গ করা। পরে এই উপন্যাস নিয়ে তিনি একটি প্রবন্ধও লিখেছিলেন। সেও আমার জীবনের এক বড় প্রাপ্তি। কত বড় বড় সাহিত্যিক বুদ্ধিজীবী ছিলেন আমাদের। মৃত্যু তাঁদের বহুদূর সরিয়ে নিয়েছে। ‘পিছনে ফেলে আসি’ কলামটি আমি লিখি আসলে সেইসব মহান লেখক শিল্পীর প্রতি শ্রদ্ধা জানাবার জন্য।

দিন চলে যায়। শওকত ভাইকে দেখি প্রায় প্রতিদিনই বেইলি রোডের সাগর পাবলিশার্সে বসে আড্ডা দেন। প্রতিষ্ঠানটির মালিক আমাদের সবার প্রিয় এম আর আকতার মুকুল। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের বিখ্যাত শব্দ সৈনিক। একাত্তর সালে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে প্রতি রাতে ‘চরমপত্র’ নামে তিনি তাঁর লেখা পাঠ করতেন। সেই লেখা মানে কোথায় কোথায় পাকিস্তানিরা বেধড়ক মার খাচ্ছে মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে, অত্যন্ত রসালো ভাষায় এবং ভঙ্গিতে তিনি তা পরিবেশন করতেন। মুকুল ভাইয়ের ‘চরমপত্র’ ছিল স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সবচাইতে জনপ্রিয় অনুষ্ঠান। বাঙালি জাতি উন্মুখ হয়ে থাকত এই অনুষ্ঠান শোনার জন্য। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অনেকগুলো বই লিখেছেন মুকুল ভাই। তাঁর সবচাইতে জনপ্রিয় বই ‘আমি বিজয় দেখেছি’ লাখ লাখ কপি বিক্রি হয়েছে। ‘চরমপত্র’ নামেও তাঁর একটি বই আছে। সাগর পাবলিশার্সের স্লোগান ছিল ‘তবুও বই পড়ুন’। এখনো সেই স্লোগান ধারণ করে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। মালিকানা বদল হয়েছে মুকুল ভাই চলে যাওয়ার কয়েক বছর পর।

এক বিকালে সাগর পাবলিশার্সে গেছি। দেখি শওকত ভাই বসে মুকুল ভাইয়ের সঙ্গে গল্প করছেন। সৈয়দ শামসুল হক এলেন। অতি ভক্তিভরে শওকত ভাইয়ের পায়ে হাত দিয়ে সালাম করলেন। আমি শিখলাম একজন বড় লেখক কীভাবে আরেকজন বড় লেখককে সম্মান করেন। তারপর থেকে দেখা হলে শওকত ওসমান এবং সৈয়দ শামসুল হক দুজনকেই আমি পায়ে হাত দিয়ে সালাম করতাম। এবার একটি বিস্ময়কর ঘটনার কথা বলি। আমার ছোট মেয়েটির তখন আড়াই বছর বয়স। এমন জ্বর হয়েছে, আমরা দিশাহারা। শান্তিনগরের একটা ক্লিনিকে ভর্তি করিয়েছি। আমার স্ত্রী বসে আছেন মেয়ের শিয়রে। ডাক্তাররা চিন্তিত। আমার মন খুবই খারাপ। হাঁটতে হাঁটতে গেছি সাগর পাবলিশার্সে। গিয়ে দেখি শওকত ভাই বসে আছেন। চশমার ভিতর থেকে তীক্ষ চোখে তাকালেন আমার দিকে। মুখটা এমন দেখাচ্ছে কেন, মিলন? কী হয়েছে? মেয়ের কথা বললাম। তিনি কিছুক্ষণ আমার দিকে তাকিয়ে রইলেন, আশ্বস্ত করা গলায় বললেন, চিন্তা কর না। ঠিক হয়ে যাবে।

রাত ৯টার দিকে গেছি ক্লিনিকে। স্ত্রী বললেন, বয়স্ক এক ভদ্রলোক এসেছিলেন। নাম বলেননি। মেয়ের কথা শুনে তাকে দেখতে এসেছেন। মেয়ের মাথায় কিছুক্ষণ হাত বুলিয়ে বলেছেন, বউমা, তোমরা চিন্তা কর না। মেয়ে সুস্থ হয়ে যাবে। আমি সঙ্গে সঙ্গে বুঝে গেলাম, আরে, এ তো শওকত ভাই! আমার মুখে মেয়ের জ্বরের কথা শুনে তাকে দেখতে এসেছিলেন। আমার স্ত্রী তাঁকে চিনতে পারেননি। আমার মুখে শওকত ভাইয়ের কথা শুনে খুবই লজ্জা পেলেন ভদ্র মহিলা। পরে শওকত ভাইয়ের সঙ্গে তাকে আমি পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলাম। শওকত ভাইকে আমার গেন্ডারিয়ার বাসায় নিয়েও গিয়েছিলাম। আশ্চর্যের বিষয় হলো, সেই যে ক্লিনিকে গিয়ে শওকত ভাই আমার মেয়ের মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়েছিলেন, সেই মুহূর্ত থেকে মেয়ের জ্বর কমতে লাগল। সেই রাতে জ্বর আর এলোই না। পরদিন সকালে সে অনেকখানি সুস্থ। একদিন পর তাকে আমরা বাসায় নিয়ে এলাম। এই ঘটনা কি কোনো মানুষের পক্ষে ভোলা সম্ভব? শওকত ভাইয়ের কথা মনে হলেই ঘটনাটি আমার মনে পড়ে। কত বড় মানুষ হলে আমার মতো তুচ্ছ এক লেখকের মেয়ের অসুস্থতার কথা শুনে তাকে দেখতে ক্লিনিকে ছুটে যান! নিজের পরিচয়ও দেন না! শওকত ভাইয়ের মতো মানুষরাই তো চিরস্মরণীয়। সাহিত্যিক হিসেবে, মানুষ হিসেবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন

৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক
৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক

দেশগ্রাম

খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত
খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত

নগর জীবন

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ