শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

পিছনে ফেলে আসি

শওকত ওসমানের মায়াবী হাত

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
শওকত ওসমানের মায়াবী হাত

শওকত ওসমান বসে আছেন নওরোজ কিতাবস্থানে। বাংলাবাজারে নওরোজ  কিতাবস্থানের বিশাল শোরুম। শিশুসাহিত্যিক মোহাম্মদ নাসির আলী সাহেবের বড় ছেলে ইফতেখার রসুল জর্জ প্রতিষ্ঠানের পরিচালক। তার সামনে বসে আছেন শওকত ওসমান। চা-শিঙাড়া খাচ্ছেন। তিরাশি-চুরাশি সালের কথা। আমি থাকি গেন্ডারিয়ায়। লেখালেখি ছাড়া আর কিছু করি না। ১১-১২টার দিকে প্রতিদিন যাই বাংলাবাজারে। জর্জ ভাইয়ের সঙ্গে আড্ডা দিই। চা-শিঙাড়া খাই। ফুক ফুক করে সিগারেট টানি। অনেক লেখক কবিই আসেন এই আড্ডায়। প্রচ্ছদ শিল্পীরা আসেন। সারাক্ষণ জমজমাট নওরোজ কিতাবস্থান। হেদায়েত হোসেন মোর্শেদ আসতেন নিয়মিত। এক-দেড় বছর পর আসতে শুরু করেছিলেন হুমায়ূন আহমেদ। শিল্পী মাসুক হেলাল আসতেন নিয়মিত। শওকত ওসমানকে চেহারায় চিনতাম। এত বড় লেখক এত শ্রদ্ধেয়জন তাঁকে না চিনবার কারণ নেই। পত্রপত্রিকায় কত ছবি দেখেছি তাঁর, কত লেখা পড়েছি। ‘জননী’, ‘কৃতদাসের হাসি’। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ছিলেন কলকাতায়। ‘আনন্দবাজার’ না ‘দেশ’ পত্রিকার পুজো সংখ্যায় লিখলেন ‘জাহান্নম হইতে বিদায়’ নামে উপন্যাস। ‘জলসা’ না ‘উল্টোরথ’। পত্রিকায় যেন লিখলেন ‘জলাঙ্গী’ নামে উপন্যাস। পাঠ্যবইতে তাঁর গল্প পড়েছি। শিক্ষক এবং পণ্ডিত হিসেবে বিখ্যাত। কলকাতার বড় লেখকদের পাশাপাশি তাঁর নাম উচ্চারিত হয়। সেই মানুষ বসে আছেন জর্জ ভাইয়ের সামনে। জর্জ ভাই তাঁকে চাচা ডাকেন। কারণ তিনি মোহাম্মদ নাসির আলী সাহেবের বন্ধু। জর্জ ভাই তাঁর প্রকাশকও। তিনি চারটা বই ছেপেছেন। ‘চৌরসন্ধী’ ‘পিতৃপুরুষের পাপ’ ‘শংকর, সংকীর্তন’, মির্জা সাহেবের গল্প’। ‘জলাঙ্গী’ বইটাও জর্জ ভাই ছেপেছিলেন। পরে দেখেছি নওরোজ কিতাবস্থানে ঢুকেই শওকত ভাই বলছেন, বাবা, আমাকে একটা কোক খাওয়াও। আমি কিন্তু সেভেন্টি টু নট আউট। অর্থাৎ শওকত ভাইয়ের বয়স তখন ৭২ বছর। জর্জ ভাইকে ডাকতেন বাবা। জর্জ ভাই সঙ্গে সঙ্গে কোকের অর্ডার দিতেন। শওকত ওসমানের সঙ্গে জর্জ ভাই পরিচয় করিয়ে দিলেন। শওকত ভাই গভীর আন্তরিকতা নিয়ে আমার সঙ্গে কথা বললেন। আমার দুয়েকটা লেখা তিনি পড়েছেন। সেই সব লেখার কথা বললেন। তাঁর স্মৃতিশক্তি অত্যন্ত প্রখর। পড়াশোনা এবং ভাবনার জগিট বিশাল আর মানুষটি শিশুর মতো সরল। সেই যে পরিচয় হলো তারপর বিভিন্ন জায়গায় শওকত ভাইয়ের সঙ্গে দেখা হয়। দেখা হলেই নিবিড় স্নেহের গলায় কথা বলেন। লেখালেখির খোঁজখবর নেন। ‘রোববার’ পত্রিকায় আমার একটি উপন্যাস ছাপা হলো। উপন্যাসের নাম ‘বনমানুষ’। শওকত ভাইয়ের সঙ্গে পরিচয়ের বছর দু-তিনেক কেটে গেছে। ‘বনমানুষ’ উপন্যাসটি লেখা হয়েছিল নতুন আঙ্গিকে। পুরো উপন্যাসটিই শুধু সংলাপে লেখা। ভাষা ব্যবহারেও নতুনত্ব ছিল। আমি বলতে চেয়েছিলাম যে, মানুষ যখন তার ঘরে একেবারে নিজস্ব আবহে কথা বলে তখন তার ভাষা থাকে একরকম, যখন সে ঘরের বাইরে বড় পরিবেশে যায় তখন তার ভাষা হয় অন্যরকম, আর যখন সে তার স্ত্রী কিংবা প্রেমিকার সঙ্গে গভীর কোনো বনে একা হয়ে যায়, শরীরী প্রেমে মগ্ন হয় তখন এই পরিচিতি প্রেমিক-প্রেমিকা কিংবা স্বামী-স্ত্রীটির ভাষা হয়ে ওঠে ক্লাসিকস। এই উপন্যাস পড়ে শওকত ভাই আমাকে তিন পৃষ্ঠার একটি চিঠি লিখলেন। নওরোজ কিতাবস্থানের ঠিকানায়। ডাকে। সেই চিঠি আমার সাহিত্যিক জীবনের এক বিশাল প্রাপ্তি। আরেকজন বিশাল মাপের কবি ঔপন্যাসিক প্রাবন্ধিক এবং শিক্ষক পণ্ডিত হুমায়ুন আজাদও উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করলেন এই উপন্যাসের। উপন্যাসটি হুমায়ুন আজাদকে উৎসর্গ করা। পরে এই উপন্যাস নিয়ে তিনি একটি প্রবন্ধও লিখেছিলেন। সেও আমার জীবনের এক বড় প্রাপ্তি। কত বড় বড় সাহিত্যিক বুদ্ধিজীবী ছিলেন আমাদের। মৃত্যু তাঁদের বহুদূর সরিয়ে নিয়েছে। ‘পিছনে ফেলে আসি’ কলামটি আমি লিখি আসলে সেইসব মহান লেখক শিল্পীর প্রতি শ্রদ্ধা জানাবার জন্য।

দিন চলে যায়। শওকত ভাইকে দেখি প্রায় প্রতিদিনই বেইলি রোডের সাগর পাবলিশার্সে বসে আড্ডা দেন। প্রতিষ্ঠানটির মালিক আমাদের সবার প্রিয় এম আর আকতার মুকুল। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের বিখ্যাত শব্দ সৈনিক। একাত্তর সালে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে প্রতি রাতে ‘চরমপত্র’ নামে তিনি তাঁর লেখা পাঠ করতেন। সেই লেখা মানে কোথায় কোথায় পাকিস্তানিরা বেধড়ক মার খাচ্ছে মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে, অত্যন্ত রসালো ভাষায় এবং ভঙ্গিতে তিনি তা পরিবেশন করতেন। মুকুল ভাইয়ের ‘চরমপত্র’ ছিল স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সবচাইতে জনপ্রিয় অনুষ্ঠান। বাঙালি জাতি উন্মুখ হয়ে থাকত এই অনুষ্ঠান শোনার জন্য। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অনেকগুলো বই লিখেছেন মুকুল ভাই। তাঁর সবচাইতে জনপ্রিয় বই ‘আমি বিজয় দেখেছি’ লাখ লাখ কপি বিক্রি হয়েছে। ‘চরমপত্র’ নামেও তাঁর একটি বই আছে। সাগর পাবলিশার্সের স্লোগান ছিল ‘তবুও বই পড়ুন’। এখনো সেই স্লোগান ধারণ করে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। মালিকানা বদল হয়েছে মুকুল ভাই চলে যাওয়ার কয়েক বছর পর।

এক বিকালে সাগর পাবলিশার্সে গেছি। দেখি শওকত ভাই বসে মুকুল ভাইয়ের সঙ্গে গল্প করছেন। সৈয়দ শামসুল হক এলেন। অতি ভক্তিভরে শওকত ভাইয়ের পায়ে হাত দিয়ে সালাম করলেন। আমি শিখলাম একজন বড় লেখক কীভাবে আরেকজন বড় লেখককে সম্মান করেন। তারপর থেকে দেখা হলে শওকত ওসমান এবং সৈয়দ শামসুল হক দুজনকেই আমি পায়ে হাত দিয়ে সালাম করতাম। এবার একটি বিস্ময়কর ঘটনার কথা বলি। আমার ছোট মেয়েটির তখন আড়াই বছর বয়স। এমন জ্বর হয়েছে, আমরা দিশাহারা। শান্তিনগরের একটা ক্লিনিকে ভর্তি করিয়েছি। আমার স্ত্রী বসে আছেন মেয়ের শিয়রে। ডাক্তাররা চিন্তিত। আমার মন খুবই খারাপ। হাঁটতে হাঁটতে গেছি সাগর পাবলিশার্সে। গিয়ে দেখি শওকত ভাই বসে আছেন। চশমার ভিতর থেকে তীক্ষ চোখে তাকালেন আমার দিকে। মুখটা এমন দেখাচ্ছে কেন, মিলন? কী হয়েছে? মেয়ের কথা বললাম। তিনি কিছুক্ষণ আমার দিকে তাকিয়ে রইলেন, আশ্বস্ত করা গলায় বললেন, চিন্তা কর না। ঠিক হয়ে যাবে।

রাত ৯টার দিকে গেছি ক্লিনিকে। স্ত্রী বললেন, বয়স্ক এক ভদ্রলোক এসেছিলেন। নাম বলেননি। মেয়ের কথা শুনে তাকে দেখতে এসেছেন। মেয়ের মাথায় কিছুক্ষণ হাত বুলিয়ে বলেছেন, বউমা, তোমরা চিন্তা কর না। মেয়ে সুস্থ হয়ে যাবে। আমি সঙ্গে সঙ্গে বুঝে গেলাম, আরে, এ তো শওকত ভাই! আমার মুখে মেয়ের জ্বরের কথা শুনে তাকে দেখতে এসেছিলেন। আমার স্ত্রী তাঁকে চিনতে পারেননি। আমার মুখে শওকত ভাইয়ের কথা শুনে খুবই লজ্জা পেলেন ভদ্র মহিলা। পরে শওকত ভাইয়ের সঙ্গে তাকে আমি পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলাম। শওকত ভাইকে আমার গেন্ডারিয়ার বাসায় নিয়েও গিয়েছিলাম। আশ্চর্যের বিষয় হলো, সেই যে ক্লিনিকে গিয়ে শওকত ভাই আমার মেয়ের মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়েছিলেন, সেই মুহূর্ত থেকে মেয়ের জ্বর কমতে লাগল। সেই রাতে জ্বর আর এলোই না। পরদিন সকালে সে অনেকখানি সুস্থ। একদিন পর তাকে আমরা বাসায় নিয়ে এলাম। এই ঘটনা কি কোনো মানুষের পক্ষে ভোলা সম্ভব? শওকত ভাইয়ের কথা মনে হলেই ঘটনাটি আমার মনে পড়ে। কত বড় মানুষ হলে আমার মতো তুচ্ছ এক লেখকের মেয়ের অসুস্থতার কথা শুনে তাকে দেখতে ক্লিনিকে ছুটে যান! নিজের পরিচয়ও দেন না! শওকত ভাইয়ের মতো মানুষরাই তো চিরস্মরণীয়। সাহিত্যিক হিসেবে, মানুষ হিসেবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম