শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৩ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

ভুয়া রপ্তানি দেখিয়ে বন্ডের নামে রাজস্ব ডাকাতি

ট্রাকে ট্রাকে শুল্ক ফাঁকির পণ্য যাচ্ছে কালোবাজারে, ধ্বংস হচ্ছে দেশীয় শিল্প, দেড় মাসে ২৬ ঝটিকা অভিযান, প্রায় ৩০ কোটি টাকার অনিয়ম ধরেছে ঢাকা কাস্টমস বন্ড কমিশনারেট
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
ভুয়া রপ্তানি দেখিয়ে বন্ডের নামে রাজস্ব ডাকাতি

ভুয়া রপ্তানি দেখিয়ে বন্ডেড ওয়্যারহাউস সুবিধার আড়ালে রাজস্ব ডাকাতির তথ্য মিলেছে। সরেজমিন দেখা যায়, প্রতিদিন গভীর রাতে ট্রাকে ট্রাকে খালাস হয় কাপড়, প্লাস্টিক ও কাগজ জাতীয় বিভিন্ন পণ্য। চোরাকারবারিরা এসব পণ্য বিক্রি করছে কালোবাজারে। রপ্তানিমুখী শিল্পের জন্য শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানি হওয়া পণ্যের অবৈধ বাণিজ্যে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশীয় শিল্প খাত। এতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ব্যবসায়ীরা।

বন্ড সুবিধার পণ্য কালোবাজারে বিক্রি এবং চোরাকারবারি ঠেকাতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন ভুঁইয়ার নির্দেশনার আলোকে গত দেড় মাসে ২৬ ঝটিকা অভিযান চালিয়েছে ঢাকা কাস্টমস বন্ড কমিশনারেট। সংস্থাটি জানিয়েছে, এসব অভিযানে ৪০টি প্রতিষ্ঠানের ৩০ কোটি টাকার অনিয়ম উদ্ঘাটন করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, যেসব রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক ও নির্বাচিত স্থানীয় শিল্প খাতে শুল্কমুক্ত সুবিধায় যারা কাঁচামাল আমদানি করে পণ্য তৈরি ও তা রপ্তানি করেন, তাদেরকে সরকার বন্ড সুবিধা দেয়। ২০০০ সাল থেকে তৈরি পোশাক ও স্থানীয় শিল্প কূটনৈতিক বন্ডের আওতায় এ সুবিধা দেওয়া হয়।

সরেজমিন দেখা যায়, গত কয়েক দিনের গভীর রাতেই ট্রাকে ট্রাকে কাপড় ও কাগজ জাতীয় পণ্যসামগ্রী বোঝাই ট্রাক খালাস হয় রাজধানীর ইসলামপুর, নয়াবাজার, চকবাজার মোড়, সাভার ও গাজীপুরের বিভিন্ন স্থানে। নিয়মানুযায়ী রপ্তানির শর্তে শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানি হওয়া পণ্যসামগ্রী খালাস হওয়ার কথা আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর ওয়্যারহাউসে। কিন্তু চোরাকারবারিতে জড়িত সংঘবদ্ধ ব্যবসায়ী চক্র সে পণ্য বিক্রি করছে কালোবাজারে। এর মধ্যে বটম গ্যালারি, ট্রাউজার ওয়ার্ল্ডসহ ৭টি প্রতিষ্ঠান প্রায় রাতে কালোবাজারে বিক্রি করছে। সম্প্রতি গভীর রাতের এক অভিযানে ওই প্রতিষ্ঠানগুলোর পণ্য বোঝাই ট্রাক হাতেনাতে আটক করেছেন ঢাকা কাস্টমস বন্ডের কর্মকর্তারা।

বন্ডের অনিয়ম বন্ধে তিনটি সুপারিশ করে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গোপন প্রতিবেদনে বলা হয়, বন্ডেড ওয়্যারহাউস ব্যবস্থা স্বয়ংক্রিয় বা অটোমেশন না হওয়ায় দেশীয় শিল্প হুমকির মুখে পড়ছে। একশ্রেণির ব্যবসায়ী ও কাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারী বন্ডের অব্যবস্থাপনা ও অস্বচ্ছতার সুযোগ নিচ্ছেন। এতে বন্ডের কার্যক্রমকে শুধু প্রশ্নবিদ্ধ নয়, বরং রাজস্ব ফাঁকি ও দেশীয় শিল্পকে হুমকির সম্মুখীন করছেন। বন্ডেড ওয়্যারহাউস ব্যবসায় প্রতি বছর ৩০ হাজার কোটি টাকার সুবিধা দেয় সরকার।

সূত্র জনায়, বন্ড লাইসেন্সধারী বেশকিছু প্রতিষ্ঠান চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রয়োজনের তুলনায় অধিক পরিমাণে পণ্য আমদানি করে। সে পণ্য কালোবাজারে বিক্রি করে কয়েক শ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে ওই সংঘবদ্ধ ব্যবসায়ী চক্র। সৈয়দপুর রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (ইপিজেড) ফারদিন এক্সেসরিস ও কোয়েস্ট নামের দুটি প্রতিষ্ঠান অস্বাভাবিকভাবে পণ্য আমদানি করে কালোবাজারে বিক্রি করেছে। এর মধ্যে কোয়েস্টই প্রায় ১৫ লাখ কেজি বিওপিপি ফিল্ম আমদানি করে, যার একটি বড় অংশ কালোবাজারে বিক্রি করে বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। ফারদিন এক্সেসরিজ ৫ লাখ ২ হাজার কেজি বিওপিপি ফিল্ম আমদানি করে, যা ব্যবহার করার মতো উন্নত প্রযুক্তি নীলফামারী ইপিজেডে নেই। ফারদিন এক্সেসরিজসহ অনেক প্রতিষ্ঠান প্রতিদিনই গভীর রাতে ট্রাকে ট্রাকে বন্ডের পণ্য খালাস করে।

আদমজী ইপিজেডের প্রতিষ্ঠান চেক পয়েন্ট সিস্টেম বিডি লিমিটেড বন্ডে লাইসেন্সে পণ্য আমদানির অনুমোদন রয়েছে অস্বাভাবিকভাবে। প্রতিষ্ঠানটির চলতি অর্থবছরে ৩৩ হাজার টন পণ্য আমদানির অনুমোদন রয়েছে। কিন্তু এত বিপুল পরিমাণে পণ্যের উৎপাদন ক্ষমতা তাদের নেই। অথচ চেক পয়েন্ট সিস্টেম বিডি লিমিটেড পেপার অ্যান্ড পেপার বোর্ড, সেলফ এডিসিড পেপার, ইন্টিগ্রেটেড সিকিউরিটি লেভেল, ওভেন লেভেলস, রিবন, ফাস্ট্রনার, স্ট্রিংসহ বিভিন্ন জাতীয় পণ্য শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানি করেছে। সূত্র জানায়, প্রতিষ্ঠানটির আমদানি ও রপ্তানি অস্বাভাবিক হওয়ায় মোট প্রাপ্যতা ৩৩ হাজার টন থেকে যুক্তিসংগতভাবে কমিয়ে আনার আইনি প্রক্রিয়া চলছে।

ঢাকার কেরানীগঞ্জের ওয়েবকোয়াট নামের প্রতিষ্ঠানে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ঝটিকা অভিযান চালায় ঢাকা কাস্টমস বন্ড কমিশনারেটের উপকমিশনার নাজিউর রহমানের নেতৃত্বধীন একটি দল। অভিযানে রিলিস পেপার, সেলফ পেপার, প্রিন্ট ইনক, টিস্যু পেপার, হট মেইল্ড গ্লু, কোটেড পেপার, ক্রাফট পেপার, অফসেট পেপার ইত্যাদি কাঁচামাল কালোবাজারে বিক্রিসহ কোটি কোটি টাকার অনিয়ম থাকার মামলা চলমান রয়েছে।

জানা গেছে, বন্ডেড ওয়্যারহাউস সুবিধার অপব্যবহার ও চুরির সঙ্গে সরাসরি জড়িত ইপিজেডগুলোর কর্মকর্তারা। আর কিছুসংখ্যক ব্যবসায়ী শুল্ক দিয়ে সামান্য পণ্য আমদানি করেন, বাকি পণ্য বন্ড থেকে অপসারিত পণ্যের সঙ্গে মিলিয়ে এক ভ্যাট চালানের রসিদ ব্যবহার করেন। এসব অনিয়ম ও চোরাচালান ঠেকাতে সক্রিয় উদ্যোগ নিয়েছে এনবিআর। ইতিমধ্যে এনবিআর চেয়ারম্যান শুল্ক গোয়েন্দা, বন্ড কমিশনারেটসহ সব কাস্টমস কমিশনারকে নির্দেশনা দিয়েছেন। সে নির্দেশনার আলোকে সর্বশক্তি দিয়ে অভিযান পরিচালনা ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম খতিয়ে দেখছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা কাস্টমস বন্ড কমিশনারেটের কমিশনার এস এম হুমায়ন কবির গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বন্ডের অপব্যবহার রোধে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করছি। তথাকথিত রপ্তানি খতিয়ে দেখা শুরু হয়েছে। অবৈধ বাজারে সার্বক্ষণিক নজরদারি বাড়ানো হচ্ছে।

বন্ডের শীর্ষ কর্মকর্তার সঙ্গে একমত পোষণ করে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. সহিদুল ইসলাম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকার রপ্তানি উৎসাহিত করছে। একই সঙ্গে দেশীয় শিল্প খাতের উন্নয়ন ও সুরক্ষার বিষয়টিও অগ্রাধিকার রয়েছে। তাই বন্ড সুবিধার অপব্যবহার বন্ধে আমাদের সার্বক্ষণিক নজরদারি রয়েছে। দেশীয় শিল্প সুরক্ষায় আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এদিকে বন্ড সুবিধার অপব্যবহারে দেশের টেক্সটাইল শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ)। সংস্থাটির দেওয়া তথ্যানুযায়ী, বিগত এক বছর বা তারও বেশি সময় যাবৎ স্থানীয় চাহিদা পূরণের জন্য যেসব মিল সুতা ও কাপড় তৈরি করে, সে মিলগুলো তাদের পণ্য বাজারজাতকরণে ব্যর্থ হচ্ছে। শুল্ক ও করমুক্ত এবং মিথ্যা ঘোষণার মাধ্যমে আমদানি হওয়া সুতা-কাপড়সহ বিভিন্ন ড্রেস ম্যাটেরিয়ালের স্থানীয় বাজারে ব্যাপক ও অবাধ বিক্রি হচ্ছে। এর প্রভাব দেশের রপ্তানিমুখী স্পিনিং ও উইভিং মিলগুলোতেও পড়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, কাস্টমস বন্ড ও কাস্টমস হাউসগুলো এ ধরনের অনৈতিক কর্মকা  বন্ধে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও তা এখনো অব্যাহত আছে। দেশের টেক্সটাইল মিলগুলো বর্তমানে শ্রমিক-কর্মচারীর বেতন, মজুরি ও অন্যান্য ইউটিলিটি ব্যয় নির্বাহের জন্য উৎপাদন খরচ অপেক্ষা নিম্ন মূল্যে সুতা ও কাপড় বিক্রি করছে।

এ প্রসঙ্গে বিটিএমএ সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রায় ২০টির মতো প্রতিষ্ঠান আমদানি করা সুতা ও কাপড় দেশের বিভিন্ন মোকামে বাজারজাতকরণে জড়িত রয়েছে। এ ছাড়া অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলো কার্যত বন্ধ কিন্তু তাদের বন্ড লাইসেন্সগুলো বিভিন্ন পন্থায় কার্যকর রেখে সুবিধা গ্রহণ করছে। আমরা মনে করি বন্ডেড ওয়্যারহাউস লাইসেন্সধারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা চিহ্নিত এবং তাদের মধ্যে কতটি চালু রয়েছে তা নির্ধারণ করে বাকি প্রতিষ্ঠানগুলোর বন্ড লাইসেন্স বাতিল করা দরকার। বন্ধ কারখানার বন্ড লাইসেন্স ব্যবহারের অনৈতিক কার্যকলাপ বন্ধ হলে দেশীয় শিল্প সুরক্ষা পাবে।

ইপিজেড ও কাস্টমস সূত্র জানায়, সম্প্রতি মোংলা ইপিজেডের মুন স্টার, সৈয়দপুর ইপিজেডের ফারদিন এক্সেসরিজ ও কোয়েস্ট এবং ঢাকার কেরানীগঞ্জের ওয়েবকোয়াট নামের চারটি বন্ড লাইসেন্সধারী প্রতিষ্ঠান বন্ড সুবিধায় শুল্কমুক্ত কাগজ জাতীয় পণ্য রাজধানীর নয়াবাজারে কয়েক দফা বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এর আগেই এসব প্রতিষ্ঠানের ব্যাপক অনিয়ম ধরা পড়ে। কিন্তু কোনো প্রকার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়ায় পুনরায় চোরাকারবারিতে জড়িয়ে পড়েছে ওই চার প্রতিষ্ঠান।

জানা গেছে, মোংলা ইপিজেডের প্রতিষ্ঠান মুন স্টারের মালিক অত্যন্ত প্রতাপশালী। তার অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের নামে কয়েকটি মামলা করেছে শুল্ক গোয়েন্দা। তবু থামেনি চোরাচালান। সম্প্রতি মুন স্টার কাগজের একটি বড় চালান কালোবাজারে বিক্রি করেছে বলে নিশ্চিত করেছে মোংলা ইপিজেড।

সৈয়দপুর ইপিজেডের ফারদিন এক্সেসরিজ ও কোয়েস্টের শুল্কমুক্ত পণ্য কালোবাজারে বিক্রির সঙ্গে ইপিজেড কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার বিষয়টি অস্বীকার করেন সৈয়দপুর ইপিজেডের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) আকতার আলম মুসতারি। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অনুমোদন ছাড়া কোনোভাবেই শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানি পণ্য কেউ খোলাবাজারে বিক্রি করতে পারে না।

এর আগে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার কাছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক-১২ মোহাম্মদ মমিনুর রহমান স্বাক্ষরিত ওই বিশেষ প্রতিবেদন গত বছর ২৬ জুলাই পাঠানো হয়। প্রতিবেদনে দেশীয় শিল্পের গুরুত্ব তুলে ধরে বলা হয়- বন্ড কার্যক্রম স্থানীয় শিল্প বিকাশের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত। সরকার এ লক্ষ্যে বন্ডেড ওয়্যারহাউসের মাধ্যমে সর্বোচ্চ সুবিধা দিয়ে থাকে। স্থানীয় বাজারে অবৈধভাবে শুল্কমুক্ত পণ্য প্রবেশের মাধ্যমে অসম প্রতিযোগিতা সৃষ্টি হচ্ছে, যা স্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে হুমকির সম্মুখীন এবং বেসরকারি রাজস্বের বিপুল পরিমাণ ক্ষতি করছে। ম্যানুয়াল কার্যক্রমে অদক্ষতার সৃষ্টি হচ্ছে। ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান ধরে রাখা কঠিন হবে। এতে রপ্তানিমুখী ব্যবসার খরচ ক্রমাগত বাড়বে। কিন্তু বন্ডের কাঁচামালের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারলে রপ্তানি প্রক্রিয়া এগিয়ে যাবে। স্থানীয় বাজারে অবৈধভাবে শুল্কমুক্ত পণ্য প্রবেশ বন্ধ করা সম্ভব হবে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশীয় রপ্তানিমুখী শিল্পকে সুবিধা দেওয়া ও ব্যবসার প্রসার ঘটাতে বন্ডেড ওয়্যারহাউসের মাধ্যমে প্রতি বছর প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকার সুবিধা দেয় সরকার। কিন্তু বন্ডের বিদ্যমান সামগ্রিক ম্যানুয়াল ব্যবস্থার ওপর নিয়ন্ত্রণ নেই। অনুমোদন ছাড়াই গুরুত্বপূর্ণ নথি চালাচালির কারণে দলিলাদি হারিয়ে যাচ্ছে ও চুরি হচ্ছে। কাস্টমস কর্মচারীদের মাধ্যমে সহজেই তথ্য আড়ালসহ অনিয়মের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) জারি করা ইউটিলাইজেশন ডিক্লারেশন বা ইউডি যথাযথভাবে তদারকি না থাকায় বন্ড সুবিধার অপব্যবহার বাড়ছে। নিয়মতান্ত্রিক হিসাব রাখা হয় না, বরং স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা প্রয়োগ করা হয়। প্রতিদিনের নথি ব্যবস্থাপনায়ও আছে জটিলতা।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বিশেষ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়- বন্ডে সঠিক জবাবদিহিতা ও ব্যবস্থাগত পদ্ধতির অভাবে নিরীক্ষা কাজের বিশ্বাসযোগ্যতার ঘাটতি রয়েছে- ব্যাংক ও অন্যান্য সুফলভোগীর কাছ থেকে তথ্য পেতে প্রচুর সময়ের অপচয় হওয়া। দৈনন্দিন কার্যক্রমে বন্ড লাইসেন্স নবায়ন, নিরীক্ষা, আন্তবন্ড স্থানান্তর ইত্যাদিতে কালবিলম্ব ও দ্বৈততা।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ