শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

সমৃদ্ধির পথে দেশ, কমেনি বৈষম্য

স্বাধীনতার ৪৮ বছর, আগামী দুই দশকে দাতাদেশ হওয়ার লক্ষ্য, ভারত-পাকিস্তান অনেক ক্ষেত্রেই পিছিয়ে
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
সমৃদ্ধির পথে দেশ, কমেনি বৈষম্য

১৯৭০ সালের ৬ জুন। নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করে আওয়ামী লীগ। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের অর্থনৈতিক মুক্তির আশ্বাস দেওয়া হয় ওই ইশতেহারে। আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতা হিসেবে শেখ মুজিবুর রহমান প্রতিশ্র“তি দেন যমুনা ও পদ্মা নদীতে সেতু নির্মাণের। দীর্ঘ পথপরিক্রমা শেষে ২০১০ সালে এসে বিশ্বব্যাংকসহ কয়েকটি দাতা সংস্থার অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের চুক্তি করে বাংলাদেশ। কিন্তু দুর্নীতি, সন্দেহ, অবিশ্বাস ও অপবাদ দিয়ে দুই বছর পর সেই চুক্তি বাতিল করে পশ্চিমা মদদপুষ্ট বিশ্বব্যাংক। পরে বিশ্বব্যাংকের বাইরে অন্যদের কাছ থেকে অর্থায়নের চেষ্টা করা হয়। জাইকা, এডিবি, আইডিবি ছাড়াও যাওয়া হয় চীন ও মালয়েশিয়ায়। সেখান থেকেও ফিরতে হয় খালি হাতে। কিছুতেই কিছু না হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দেন নিজস্ব অর্থায়নে বিশাল এ প্রকল্প বাস্তবায়নের। এখন পদ্মা সেতু কোনো স্বপ্ন নয়, একটি বাস্তবতা। আশা করা হচ্ছে, আসছে বছর সেতুতে চলবে গাড়ি। প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকার এ মেগা প্রকল্প নিজের অর্থায়নে বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ। এটি সম্ভব হয়েছে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির কারণে। কিন্তু যে বৈষম্যের কারণে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জনÑ সেই ধনী-গরিব ও উঁচু-নিচুর বৈষম্য এখন হু হু করে বাড়ছে বলে মনে করছে অর্থনীতি নিয়ে কাজ করা সংস্থাগুলো।

জানা যায়, ’৭১-এর ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা ও নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীনতার পর সহায়সম্বলহীন যুদ্ধবিধ্বস্ত জাতিকে সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বিপুল জনসংখ্যার সদ্যস্বাধীন দেশটি পৃথিবীর সবচেয়ে গরিব দেশ হিসেবে চিহ্নিত ছিল। ’৭১-এ ফসলের মাঠে দুই ফোঁটা পানির জন্য আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকত বাংলার মানুষ। সাড়ে ৭ কোটি মানুষের মুখে সামান্য খাবার তুলে দিতে সাহায্যের ঝুলি নিয়ে ঘুরতে হয়েছে ধনী দেশগুলোর দ্বারে দ্বারে। যুদ্ধবিধ্বস্ত অবকাঠামো আর শূন্য ভা ার নিয়ে যাত্রা করা বাংলাদেশ এখন আর সে অবস্থায় নেই। নানা চড়াই-উতরাই পার হয়ে শক্ত ভিত্তি করে উন্নয়ন-অগ্রযাত্রার অনেকটা পথ পাড়ি দিয়েছে বাংলাদেশ। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের প্রাথমিক স্বীকৃতি অর্জনকারী দেশ এখন বাংলাদেশ। বিপুল জনগোষ্ঠীকে দক্ষ মানবসম্পদে রূপান্তরের মধ্য দিয়ে আগামী দুই দশকের মধ্যেই বিশ্বে দাতা দেশ হওয়ার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ। এ উন্নয়নও বিশ্বস্বীকৃত। ২০১৫ সালেই বিশ্বব্যাংকের মানদে  নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশের কাতারে নাম উঠেছে বাংলাদেশের। অর্থনীতির আকারের দিক থেকে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে ৪৩, আর ক্রয়ক্ষমতা বিবেচনায় বিশ্বের ৩৪তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। যুক্তরাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা প্রাইস ওয়াটার কুপার হাউস (পিডব্লিউসি) বলছে, ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের ২৮তম বড় অর্থনীতির দেশ, ২০৫০ সালে আরও ৫ ধাপ এগিয়ে আসবে ২৩ নম্বরে।

 

অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণা সংস্থা দ্য হেরিটেজ ফাউন্ডেশন কয়েক বছর ধরেই ধারাবাহিক ক্রমতালিকা প্রকাশ করছে। সর্বশেষ প্রকাশিত তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ১৮০ দেশের মধ্যে ১২৮তম ও এশিয়ায় ৪১ দেশের মধ্যে ২৮তম। তবে লক্ষণীয় বিষয় হলো, বাংলাদেশ প্রতি বছরই এ তালিকায় ওপরের দিকে উঠে এসেছে এবং ভারত-পাকিস্তানের মতো দেশকে টপকেছে। এ তালিকায় যথাক্রমে ১৩০ ও ১৩১তম অবস্থানে আছে ভারত ও পাকিস্তান। গবেষণা সংস্থাটির মতে, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা হচ্ছে ব্যবসায়িক পরিবেশের চেয়ে বেশি কিছু। অর্থাৎ এমন পরিবেশ নিশ্চিত করা যেখানে উদ্যোক্তারা মুক্তভাবে তাদের কর্মকা  করতে পারবেন এবং দেশের অগ্রগতি ত্বরান্বিত হবে। অর্থনৈতিক স্বাধীনতার মধ্য দিয়ে মানুষের ক্ষমতায়ন হবে এবং সর্বশ্রেণির মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটবে। অর্থনৈতিক স্বাধীনতা সূচক তৈরিতে আইনের শাসন, সরকারি আয়-ব্যয়ের পরিমাণ, নিয়ন্ত্রণগত দক্ষতা ও মুক্তবাজার এ চারটি বিষয় বিবেচনায় নিয়ে প্রতিটিকে আবার তিনটি সূচকে মূল্যায়ন করে মোট ১২টি মাপকাঠির মাধ্যমে একটি দেশের অবস্থান ব্যাখ্যা করা হয়েছে। ১২টি মাপকাঠির মধ্যে আইনের শাসনের অধীনে রয়েছে সম্পদের অধিকার, বিচারিক কার্যকারিতা ও সরকারের শুদ্ধতা। সরকারি আয়-ব্যয়ের মধ্যে রয়েছে করের বোঝা, সরকারি ব্যয় ও রাজস্ব অবস্থা। নিয়ন্ত্রণগত দক্ষতার মধ্যে রয়েছে ব্যবসায়িক স্বাধীনতা, শ্রমিক অধিকার ও মুদ্রানীতির স্বাধীনতা। মুক্তবাজারের মধ্যে রয়েছে বাণিজ্যিক সুযোগ, বিনিয়োগ সুযোগ ও আর্থিক সুযোগ।

একসময় যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতির শিক্ষকতা করেছেন বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। তার মতে, ‘স্বাধীনতা ও মুক্তি দুটি ভিন্ন বিষয়। ১৯৭১-এ আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। কিন্তু অর্থনৈতিক-সামাজিক মুক্তির জন্য লড়াই চলছে। মুক্তি হলো বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার, যেখানে সবার জন্য অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা নিশ্চিত হবে। যেখানে ধনী-দরিদ্রের আকাশসম ফারাক থাকবে না। প্রত্যেকের সমান সুযোগ-সুবিধা থাকবে। আইন সবার জন্য সমান হবে। এটা ছিল বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার স্বপ্ন। এটা আমাদেরও স্বপ্ন। বঙ্গবন্ধু তাঁর স্বল্পকালীন সরকারে অনেক কিছুই করেছেন, কিন্তু যে জিনিসটি করে তিনি আমাদের ঘুম হারাম করে দিয়েছেন তা হচ্ছে, তাঁর সোনার বাংলার স্বপ্ন। আমাদের মনন-মগজে সোনার বাংলার স্বপ্ন তিনি দিয়ে গেছেন।’

এখনো সেই বৈষম্য : মুক্তিযোদ্ধা, সাবেক মন্ত্রী ও ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেছেন, ‘উন্নয়ন সূচকে আমরা এগিয়ে আছি। প্রবৃদ্ধি এখন ৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ। কিন্তু সেই সঙ্গে বৈষম্যও বৃদ্ধি পেয়েছে।’ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, ‘ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্যের ব্যবধান ১২১ গুণ বেড়েছে। অঞ্চলভিত্তিক বৈষম্যও বৃদ্ধি পেয়েছে আগের চেয়ে অনেক বেশি। যদিও সংবিধানে সমতা ও সাম্যের কথা বলা আছে।’

দেশে দ্রুতহারে ধনীর সংখ্যা বৃদ্ধির লক্ষণ ভালো নয় বলে মনে করেন বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. জামাল উদ্দিন আহমেদও। তার মতে, ‘সামগ্রিকভাবে সকল পর্যায়ের জনগোষ্ঠীর মধ্যে সঠিকভাবে ব্যাংক ঋণ বিতরণ হচ্ছে না। গ্রাম থেকে যে পরিমাণ আমানত ব্যাংকগুলো সংগ্রহ করছে, সে পরিমাণে ঋণ গ্রামের মানুষ পাচ্ছে না। এটা সমভাবে করতে পারলে শহর ও গ্রামের সম-উন্নয়ন হতো। কিন্তু একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠী ব্যাংক ঋণের সুবিধা নিচ্ছে। এতে বৈষম্য বাড়ছে। এটা রোধ করার জন্য এখনই ব্যবস্থা নিতে হবে। এজন্য সুষম অর্থনৈতিক বণ্টন ব্যবস্থাপনা দরকার।’ ড. জামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশে গ্রাম ও শহরের ব্যবধান বিস্তরভাবে বাড়ছে। এ কারণে সারা দেশের মানুষ শহরে থাকতে চায়। ধনীরা আমানত কম করে। ঋণ বেশি নেয়। সেই ঋণ থেকে টাকা বাইরে পাচার করে। এসব কারণে বৈষম্য বেড়ে অতিধনীর সংখ্যা দ্রুতহারে বাড়ছে দিন দিন।’ এই অর্থনীতিবিদের মতে, ‘বাংলাদেশে একসময় সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি ছিল। সেই অর্থনীতি থেকে বাংলাদেশ এখন চলছে বাজার অর্থনীতিতে। এ কারণে ধনী-গরিব বৈষম্য বাড়তে পারে। তবে এটা বন্ধের জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোকে শক্তিশালী করা দরকার। এজন্য প্রগতিশীল করকাঠামো ও রাজস্ব বাড়ানোর বিকল্প নেই।’

এই বিভাগের আরও খবর
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
সর্বশেষ খবর
বিয়ের মঞ্চে বরকে ছুরিকাঘাত, ঘাতককে ২ কি.মি. ধাওয়া করল ড্রোন!
বিয়ের মঞ্চে বরকে ছুরিকাঘাত, ঘাতককে ২ কি.মি. ধাওয়া করল ড্রোন!

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রূপগঞ্জে যুবদল নেতাকে গুলি করে টাকা ছিনতাই
রূপগঞ্জে যুবদল নেতাকে গুলি করে টাকা ছিনতাই

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু
রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় এলেন যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী
ঢাকায় এলেন যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ
হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ

১৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত
চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত

২০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান না ছাড়তে খেলোয়াড়দের কড়া বার্তা লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের
পাকিস্তান না ছাড়তে খেলোয়াড়দের কড়া বার্তা লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম
রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা
শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭
পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক
মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়
পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড
কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে
পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহায়তা চাইলেন সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহায়তা চাইলেন সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল
লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে
লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম