শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

কেরোসিন কেনে শামীম ডেকে নেয় পপি আগুন দেয় জাবেদ

ভয়ঙ্কর হত্যার বর্ণনা, নুসরাতকে আগুনে পুড়িয়ে পরীক্ষা দেয় দুই ছাত্রী, পপিই সেই শম্পা, ওসির বিরুদ্ধে মামলা, বিচারের দাবিতে ক্ষোভ-বিক্ষোভ মানববন্ধন অব্যাহত
সাখাওয়াত কাওসার, ঢাকা ও জমির বেগ, ফেনী
প্রিন্ট ভার্সন
কেরোসিন কেনে শামীম ডেকে নেয় পপি আগুন দেয় জাবেদ

সোনাগাজী ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার ছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে নৃশংসভাবে আগুনে পুড়িয়ে মারতে কেরোসিন কেনে শাহাদত হোসেন শামীম (২০)। পরীক্ষার হল থেকে নুসরাতকে ডেকে নেয় উম্মে সুলতানা পপি ওরফে শম্পা নামের এক ছাত্রী। আর ম্যাচের কাঠি দিয়ে নুসরাতের শরীরে আগুন দেয় জাবেদ হোসেন (১৯)। ফেনীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসেনের আদালতে ১৬৪ ধারায় দেওয়া নূর উদ্দীন ও শাহাদত হোসেন শামীমের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে উঠে এসেছে রাফিকে আগুনে পোড়ানোর গা শিউরে ওঠা সব তথ্য। অন্যদিকে পরীক্ষার হল থেকে নুসরাত জাহান রাফিকে ছাদে ডেকে নিয়ে নির্মমভাবে আগুনে পোড়ানোর পর ওই দিন আলিম পরীক্ষায় অংশ নেয় উম্মে সুলতানা পপি ও কামরুন নাহার মমি নামের আরেক ছাত্রী। হৃদয়বিদারক ওই ‘অপারেশন’ শেষ করার পর শাহাদত হোসেন শামীম ফোন করে তা অবহিত করে মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির এক প্রভাবশালী সদস্যকে। এদিকে গতকাল ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে সোনাগাজী থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এ ছাড়া নুসরাত হত্যা মামলায় তদন্ত-সংশ্লিষ্ট ও আদালত সূত্র জানায়, কারাবন্দী অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলা ও আওয়ামী লীগ নেতা রুহুল আমিনের মধ্যকার বিশেষ সম্পর্কের বিষয়টি এলাকায় ওপেন সিক্রেট। নুসরাতকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা এবং পরবর্তী সময়ে গ্রেফতার- পুরো বিষয়টি ধামাচাপা দিতে রুহুল আমিনের সব ধরনের চেষ্টা ব্যর্থ হয়। তবে কোনো ধরনের কূলকিনারা করতে না পারায় নুসরাতকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারার নির্দেশ দেন কারাবন্দী অধ্যক্ষ সিরাজ। অপারেশনে অংশ নেয় শাহাদত হোসেন শামীম, জাবেদ হোসেন, জুবায়ের, উম্মে সুলতানা পপি ওরফে শম্পা ও আরেক ছাত্রী। পপি ওরফে শম্পা অধ্যক্ষ সিরাজের জ্যাঠাসের মেয়ে। নুসরাতকে নিষ্ঠুরভাবে পুড়িয়ে পপি ও আরেক ছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নেয়।

যেভাবে আগুন দেওয়া হয় : সূত্র জানায়, ৬ এপ্রিল সকাল সাড়ে ৯টা থেকে ৯টা ৪৫ মিনিটের মধ্যে ঘটানো হয় নুসরাতকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা চেষ্টার ঘটনা। নিশাতকে ছাদে মারধর করা হচ্ছে, পপির এমন তথ্যের ভিত্তিতে নুসরাত ছাদে ওঠে। ছাদে নিশাতকে না দেখলেও সেখানে আগে থেকে অপেক্ষমাণ ছিল শামীম, জাবেদ, জুবায়ের ও বোরকা পরিহিত আরেক ছাত্রী। পরে পপি ছাদে ওঠে। মামলা প্রত্যাহার করার জন্য নুসরাতকে বারবার হুমকি দেওয়ার পরও কোনো কাজ না হলে তাকে মুখ চেপে ধরে শামীম। নুসরাতকে ওড়না দিয়ে বুকে চাপ দেয় পপি। ওড়নার একটি অংশ দিয়ে নুসরাতের পা বেঁধে ফেলে আরেক ছাত্রী। এরই মধ্যে নুসরাতের শরীরে কেরোসিন ঢেলে দেয় জুবায়ের। সর্বশেষ ম্যাচের কাঠি দিয়ে নুসরাতের শরীরে আগুন ধরিয়ে দেয় জাবেদ। সকাল ১০টা ১২ মিনিটে ছয় সেকেন্ডের একটি কল করে শাহাদত হোসেন শামীম অবহিত করে ম্যানেজিং কমিটির এক প্রভাবশালী সদস্যকে। গতকাল পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধান বনজ কুমার মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নুসরাত হত্যা মামলাটির তদন্তে আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। এরই মধ্যে যথেষ্ট সফলতাও এসেছে। শিগগিরই বাকি অপরাধীদের গ্রেফতার করতে সক্ষম হব আমরা।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আগুনে পোড়ানোর ঘটনায় অংশ নেওয়া দুই ছাত্রীর একজন অধ্যক্ষ সিরাজের জ্যাঠাসের মেয়ে। ওই দিনও তারা পরীক্ষায় অংশ নেয়।

মাকসুদের পাঁচ দিনের রিমান্ড : নুসরাত হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মাকসুদ আলমের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শরাফ উদ্দিনের আদালত। এর আগে বৃহস্পতিবার পিবিআই মাকসুদুর রহমানকে আদালতে তুলে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে আদালত সোমবার শুনানির দিন ধার্য করে। গতকাল তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। মাকসুদ সোনাগাজী ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার পরিচালনা কমিটির সদস্য।

বাদীপক্ষে অ্যাডভোকেট শাহজাহান সাজু জানান, ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেওয়া দুই আসামি নূর উদ্দীন ও শাহাদত হোসেন শামীম তাদের জবানবন্দিতে মাকসুদকে অর্থের জোগানদাতা হিসেবে উল্লেখ করেছে। মাকসুদকে রিমান্ডে নেওয়ার ফলে আরও তথ্য বের হয়ে আসবে। অন্যদিকে হত্যাকান্ডে সম্পৃক্ততার অভিযোগে শামীম আহমেদ নামে আরও একজনকে গ্রেফতার করেছে পিবিআই। আসামি নূর উদ্দীন ও শাহাদত হোসেন শামীমের জবানবন্দিতে তার নাম উঠে এসেছে।

পপিই শম্পা : নুসরাত হত্যা মামলায় ৯ এপ্রিল পুলিশের হাতে আটক পপিই হলো শম্পা বলে জানিয়েছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআইর পরিদর্শক শাহ আলম। শম্পা মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলার জ্যাঠাসের মেয়ে। নুসরাত মৃত্যুর আগে এক অডিওবার্তায় বলে গেছেন, তিনি চার মুখোশধারী বোরকা পরা মেয়েদের মধ্যে শুধু শম্পাকে চিনতে পেরেছেন। বর্তমানে শম্পা পাঁচ দিনের রিমান্ডে রয়েছে।

দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন : মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে হত্যার প্রতিবাদে আজও উত্তপ্ত ছিল ফেনীর সোনাগাজী। সকালে সোনাগাজীর বিভিন্ন স্কুল, মাদ্রাসা, নুসরাতের স্বজন, পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডের হাজার হাজার মানুষ সোনাগাজীর জিরো পয়েন্টে বিক্ষোভ করেন। বিক্ষোভ শেষে তারা মানববন্ধন করেন। এ সময় বক্তারা নুসরাতের শ্লীলতাহানি ও হত্যার ঘটনায় সোনাগাজী সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলাসহ সব অপরাধীকে শনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন। কোনোভাবে যেন মামলা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত না হয় সে জন্য সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করেন তারা। একই দাবিতে ফেনীর আদালতপাড়ায় বিক্ষোভ করেছেন আইনজীবীরা। এ ছাড়া শহরের বিভিন্ন স্থানে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করে।

ওসির বিরুদ্ধে মামলা : অপমানজনক ভাষা প্রয়োগ করে অসৎ উদ্দেশ্যে আইনবহির্ভূতভাবে বিচারপ্রার্থী নুসরাতের ভিডিও ধারণের পর ওয়েবসাইটে ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে ফেনীর সোনাগাজী থানার সাবেক ওসি মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। ঢাকায় অবস্থিত দেশের একমাত্র সাইবার ট্রাইব্যুনালে বাদী হয়ে এ মামলা করেন সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন নামের একজন আইনজীবী। এ বিষয়ে আদালতের পেশকার শামীম-আল-মামুন সাংবাদিকদের জানান, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৬, ২৯ ও ৩১ ধারায় মামলা করা হয়েছে। পরে বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে বিচারক মোহাম্মাদ আস্ সামছ জগলুল হোসেন ঘটনার বিষয়ে তদন্ত করে পিবিআইর ডিআইজি পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তাকে ৩০ এপ্রিলের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। গতকাল সন্ধ্যায় মামলার বাদী সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘থানার ওসিদের কক্ষ নিরাপদ না হলে ভুক্তভোগীরা কোথায় যাবে? কোথায় নিরাপত্তা খুঁজবে? আশা করছি এর যথাযথ বিহিত হবে।’ প্রসঙ্গত, ৬ এপ্রিল সকালে নুসরাত জাহান রাফি আলিম শ্রেণির আরবি প্রথম পত্র পরীক্ষা দিতে গেলে মাদ্রাসায় দুর্বৃত্তরা গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এ ঘটনায় দগ্ধ নুসরাত ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পাঁচ দিন পর বুধবার রাতে মারা যান। বৃহস্পতিবার বিকালে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তার লাশ দাফন করা হয়। এ ঘটনায় মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলাকে প্রধান আসামি করে, আটজনের নাম উল্লেখ করে, অজ্ঞাত আরও চার-পাঁচজনকে আসামি করে নুসরাতের ভাই নোমান মামলা করেন। ওই মামলায় এজাহারনামীয় সাতজনসহ এ পর্যন্ত ১৩ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৪৮ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণে মানতে হবে ৯ নিয়ম
এইচএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণে মানতে হবে ৯ নিয়ম

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

৩৫ বছর পর রাকসু নির্বাচন আজ
৩৫ বছর পর রাকসু নির্বাচন আজ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিপিং ব্যয় বাড়ার প্রভাব পড়বে ভোক্তাদের ওপর
শিপিং ব্যয় বাড়ার প্রভাব পড়বে ভোক্তাদের ওপর

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বৃষ্টিতে ভেসে গেল পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলাপাড়ায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
কলাপাড়ায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে সুনামগঞ্জ জামায়াতের মানববন্ধন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে সুনামগঞ্জ জামায়াতের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা
ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী
জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল

নগর জীবন