শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

কেরোসিন কেনে শামীম ডেকে নেয় পপি আগুন দেয় জাবেদ

ভয়ঙ্কর হত্যার বর্ণনা, নুসরাতকে আগুনে পুড়িয়ে পরীক্ষা দেয় দুই ছাত্রী, পপিই সেই শম্পা, ওসির বিরুদ্ধে মামলা, বিচারের দাবিতে ক্ষোভ-বিক্ষোভ মানববন্ধন অব্যাহত
সাখাওয়াত কাওসার, ঢাকা ও জমির বেগ, ফেনী
প্রিন্ট ভার্সন
কেরোসিন কেনে শামীম ডেকে নেয় পপি আগুন দেয় জাবেদ

সোনাগাজী ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার ছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে নৃশংসভাবে আগুনে পুড়িয়ে মারতে কেরোসিন কেনে শাহাদত হোসেন শামীম (২০)। পরীক্ষার হল থেকে নুসরাতকে ডেকে নেয় উম্মে সুলতানা পপি ওরফে শম্পা নামের এক ছাত্রী। আর ম্যাচের কাঠি দিয়ে নুসরাতের শরীরে আগুন দেয় জাবেদ হোসেন (১৯)। ফেনীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসেনের আদালতে ১৬৪ ধারায় দেওয়া নূর উদ্দীন ও শাহাদত হোসেন শামীমের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে উঠে এসেছে রাফিকে আগুনে পোড়ানোর গা শিউরে ওঠা সব তথ্য। অন্যদিকে পরীক্ষার হল থেকে নুসরাত জাহান রাফিকে ছাদে ডেকে নিয়ে নির্মমভাবে আগুনে পোড়ানোর পর ওই দিন আলিম পরীক্ষায় অংশ নেয় উম্মে সুলতানা পপি ও কামরুন নাহার মমি নামের আরেক ছাত্রী। হৃদয়বিদারক ওই ‘অপারেশন’ শেষ করার পর শাহাদত হোসেন শামীম ফোন করে তা অবহিত করে মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির এক প্রভাবশালী সদস্যকে। এদিকে গতকাল ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে সোনাগাজী থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এ ছাড়া নুসরাত হত্যা মামলায় তদন্ত-সংশ্লিষ্ট ও আদালত সূত্র জানায়, কারাবন্দী অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলা ও আওয়ামী লীগ নেতা রুহুল আমিনের মধ্যকার বিশেষ সম্পর্কের বিষয়টি এলাকায় ওপেন সিক্রেট। নুসরাতকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা এবং পরবর্তী সময়ে গ্রেফতার- পুরো বিষয়টি ধামাচাপা দিতে রুহুল আমিনের সব ধরনের চেষ্টা ব্যর্থ হয়। তবে কোনো ধরনের কূলকিনারা করতে না পারায় নুসরাতকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারার নির্দেশ দেন কারাবন্দী অধ্যক্ষ সিরাজ। অপারেশনে অংশ নেয় শাহাদত হোসেন শামীম, জাবেদ হোসেন, জুবায়ের, উম্মে সুলতানা পপি ওরফে শম্পা ও আরেক ছাত্রী। পপি ওরফে শম্পা অধ্যক্ষ সিরাজের জ্যাঠাসের মেয়ে। নুসরাতকে নিষ্ঠুরভাবে পুড়িয়ে পপি ও আরেক ছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নেয়।

যেভাবে আগুন দেওয়া হয় : সূত্র জানায়, ৬ এপ্রিল সকাল সাড়ে ৯টা থেকে ৯টা ৪৫ মিনিটের মধ্যে ঘটানো হয় নুসরাতকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা চেষ্টার ঘটনা। নিশাতকে ছাদে মারধর করা হচ্ছে, পপির এমন তথ্যের ভিত্তিতে নুসরাত ছাদে ওঠে। ছাদে নিশাতকে না দেখলেও সেখানে আগে থেকে অপেক্ষমাণ ছিল শামীম, জাবেদ, জুবায়ের ও বোরকা পরিহিত আরেক ছাত্রী। পরে পপি ছাদে ওঠে। মামলা প্রত্যাহার করার জন্য নুসরাতকে বারবার হুমকি দেওয়ার পরও কোনো কাজ না হলে তাকে মুখ চেপে ধরে শামীম। নুসরাতকে ওড়না দিয়ে বুকে চাপ দেয় পপি। ওড়নার একটি অংশ দিয়ে নুসরাতের পা বেঁধে ফেলে আরেক ছাত্রী। এরই মধ্যে নুসরাতের শরীরে কেরোসিন ঢেলে দেয় জুবায়ের। সর্বশেষ ম্যাচের কাঠি দিয়ে নুসরাতের শরীরে আগুন ধরিয়ে দেয় জাবেদ। সকাল ১০টা ১২ মিনিটে ছয় সেকেন্ডের একটি কল করে শাহাদত হোসেন শামীম অবহিত করে ম্যানেজিং কমিটির এক প্রভাবশালী সদস্যকে। গতকাল পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধান বনজ কুমার মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নুসরাত হত্যা মামলাটির তদন্তে আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। এরই মধ্যে যথেষ্ট সফলতাও এসেছে। শিগগিরই বাকি অপরাধীদের গ্রেফতার করতে সক্ষম হব আমরা।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আগুনে পোড়ানোর ঘটনায় অংশ নেওয়া দুই ছাত্রীর একজন অধ্যক্ষ সিরাজের জ্যাঠাসের মেয়ে। ওই দিনও তারা পরীক্ষায় অংশ নেয়।

মাকসুদের পাঁচ দিনের রিমান্ড : নুসরাত হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মাকসুদ আলমের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শরাফ উদ্দিনের আদালত। এর আগে বৃহস্পতিবার পিবিআই মাকসুদুর রহমানকে আদালতে তুলে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে আদালত সোমবার শুনানির দিন ধার্য করে। গতকাল তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। মাকসুদ সোনাগাজী ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার পরিচালনা কমিটির সদস্য।

বাদীপক্ষে অ্যাডভোকেট শাহজাহান সাজু জানান, ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেওয়া দুই আসামি নূর উদ্দীন ও শাহাদত হোসেন শামীম তাদের জবানবন্দিতে মাকসুদকে অর্থের জোগানদাতা হিসেবে উল্লেখ করেছে। মাকসুদকে রিমান্ডে নেওয়ার ফলে আরও তথ্য বের হয়ে আসবে। অন্যদিকে হত্যাকান্ডে সম্পৃক্ততার অভিযোগে শামীম আহমেদ নামে আরও একজনকে গ্রেফতার করেছে পিবিআই। আসামি নূর উদ্দীন ও শাহাদত হোসেন শামীমের জবানবন্দিতে তার নাম উঠে এসেছে।

পপিই শম্পা : নুসরাত হত্যা মামলায় ৯ এপ্রিল পুলিশের হাতে আটক পপিই হলো শম্পা বলে জানিয়েছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআইর পরিদর্শক শাহ আলম। শম্পা মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলার জ্যাঠাসের মেয়ে। নুসরাত মৃত্যুর আগে এক অডিওবার্তায় বলে গেছেন, তিনি চার মুখোশধারী বোরকা পরা মেয়েদের মধ্যে শুধু শম্পাকে চিনতে পেরেছেন। বর্তমানে শম্পা পাঁচ দিনের রিমান্ডে রয়েছে।

দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন : মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে হত্যার প্রতিবাদে আজও উত্তপ্ত ছিল ফেনীর সোনাগাজী। সকালে সোনাগাজীর বিভিন্ন স্কুল, মাদ্রাসা, নুসরাতের স্বজন, পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডের হাজার হাজার মানুষ সোনাগাজীর জিরো পয়েন্টে বিক্ষোভ করেন। বিক্ষোভ শেষে তারা মানববন্ধন করেন। এ সময় বক্তারা নুসরাতের শ্লীলতাহানি ও হত্যার ঘটনায় সোনাগাজী সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলাসহ সব অপরাধীকে শনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন। কোনোভাবে যেন মামলা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত না হয় সে জন্য সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করেন তারা। একই দাবিতে ফেনীর আদালতপাড়ায় বিক্ষোভ করেছেন আইনজীবীরা। এ ছাড়া শহরের বিভিন্ন স্থানে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করে।

ওসির বিরুদ্ধে মামলা : অপমানজনক ভাষা প্রয়োগ করে অসৎ উদ্দেশ্যে আইনবহির্ভূতভাবে বিচারপ্রার্থী নুসরাতের ভিডিও ধারণের পর ওয়েবসাইটে ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে ফেনীর সোনাগাজী থানার সাবেক ওসি মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। ঢাকায় অবস্থিত দেশের একমাত্র সাইবার ট্রাইব্যুনালে বাদী হয়ে এ মামলা করেন সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন নামের একজন আইনজীবী। এ বিষয়ে আদালতের পেশকার শামীম-আল-মামুন সাংবাদিকদের জানান, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৬, ২৯ ও ৩১ ধারায় মামলা করা হয়েছে। পরে বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে বিচারক মোহাম্মাদ আস্ সামছ জগলুল হোসেন ঘটনার বিষয়ে তদন্ত করে পিবিআইর ডিআইজি পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তাকে ৩০ এপ্রিলের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। গতকাল সন্ধ্যায় মামলার বাদী সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘থানার ওসিদের কক্ষ নিরাপদ না হলে ভুক্তভোগীরা কোথায় যাবে? কোথায় নিরাপত্তা খুঁজবে? আশা করছি এর যথাযথ বিহিত হবে।’ প্রসঙ্গত, ৬ এপ্রিল সকালে নুসরাত জাহান রাফি আলিম শ্রেণির আরবি প্রথম পত্র পরীক্ষা দিতে গেলে মাদ্রাসায় দুর্বৃত্তরা গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এ ঘটনায় দগ্ধ নুসরাত ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পাঁচ দিন পর বুধবার রাতে মারা যান। বৃহস্পতিবার বিকালে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তার লাশ দাফন করা হয়। এ ঘটনায় মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলাকে প্রধান আসামি করে, আটজনের নাম উল্লেখ করে, অজ্ঞাত আরও চার-পাঁচজনকে আসামি করে নুসরাতের ভাই নোমান মামলা করেন। ওই মামলায় এজাহারনামীয় সাতজনসহ এ পর্যন্ত ১৩ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম