শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ মে, ২০১৯ আপডেট:

বিএনপি এখন কী করবে

পাঁচ এমপির শপথে দলের ভিতরে-বাইরে সংকট, জোট-ফ্রন্টে অস্থিরতা, খালেদার মুক্তি আইনি লড়াই না রাজপথে
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি এখন কী করবে

দলের পাঁচ এমপির শপথ নিয়ে দলের ভিতরে-বাইরের সংকট এখনো কাটেনি। এরপর দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকও হয়নি। দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারকদের এ বৈঠকে স্থায়ী কমিটির সদস্যদের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা চাওয়া হবে বলে জানা গেছে। এই ইস্যুতে তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে যে আস্থার সংকট রয়েছে তা কাটাতে বিএনপিকে বেগ পেতে হবে। মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের বদ্ধমূল ধারণা, পরে একযোগে চার এমপির শপথের সঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি প্রক্রিয়া জড়িত। কিন্তু সংশ্লিষ্ট তথ্যের খবরÑ বিএনপি এমপিদের শপথের সঙ্গে বেগম জিয়ার মুক্তির কোনো সম্পর্ক নেই। তৃণমূলকে বিএনপি কী জবাব দেবেÑ এ নিয়েও দলের ভিতরে-বাইরে চলছে নানামুখী আলোচনা। বিএনপির দায়িত্বশীল নেতারা অবশ্য বলছেন, দলের ভাঙন ঠেকাতেই এমপিদের শপথে রাজি হতে হয়েছে। এর সঙ্গে বেগম জিয়ার মুক্তির কোনো সম্পর্ক নেই। এদিকে শপথ ইস্যুতে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টেও অস্থিরতা বিরাজ করছে। এ নিয়ে বিব্রত বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। দুই পক্ষকে বুঝিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে দলের সিনিয়র কয়েকজন নেতা কাজ করছেন। তবে বিএনপি কোন প্রক্রিয়ায় সামনে  এগোবে, এখন কী করবে- সেই প্রশ্নই দায়িত্বশীল নেতাদের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে বলে জানা গেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘চার এমপির শপথ ইস্যুতে দল ছাড়াও জোটফ্রন্টে কিছু প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে। এটা তো আর অস্বীকার করা যাবে না। তবে পরিস্থিতি সম্পর্কে সবাই জানতে পারলে আশা করি সংকট থাকবে না। এ নিয়ে জোট ও ফ্রন্টের সঙ্গে শিগগিরই বৈঠক হবে।’ বিএনপি সূত্রে জানা যায়, আজ রাতে গুলশান কার্যালয়ে স্থায়ী কমিটির নিয়মিত বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। ওই বৈঠকে দলের চার এমপির শপথ ইস্যুতে বিএনপির একটি দিকনির্দেশনা দেওয়া হবে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিজেই এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দেবেন। তা ছাড়া দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কেন শপথ নিলেন না সে বিষয়েও একটি স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেওয়া হবে। এ ইস্যুতে ভবিষ্যতে যেন আর কোনো প্রশ্নের সৃষ্টি না হয় সে ব্যাপারেও স্থায়ী কমিটি একটি নীতিগত অবস্থান নেবে। কোনো কারণে আজ বৈঠক না হলে পরবর্তী বৈঠকেও শপথ ইস্যুটি এজেন্ডায় থাকবে বলে জানা গেছে। এদিকে বিএনপির তৃণমূল থেকে কেন্দ্রের অধিকাংশ নেতা-কর্মীর ধারণা, চার এমপির শপথের সঙ্গে বেগম জিয়ার মুক্তি ইস্যুটি জড়িত। তারা আশা করছেন, রমজান মাসের মধ্যেই মুক্তি মিলতে পারে দলীয় প্রধানের। তারা এখন বেগম জিয়ার মুক্তির প্রহর গুনছেন। এ ব্যাপারে সম্প্রতি স্থায়ী কমিটির এক সদস্য এই প্রতিবেদককে দিনক্ষণও বলতে চান। তার মতে, রমজানেই বেগম জিয়া মুক্তি পাবেন। এই বলে তিনি একজনকে ফোনও দেন। কিন্তুও ফোন রিসিভ না হওয়ায় তিনি দিনক্ষণ বলতে পারেননি। তবে তিনি জানান, রমজানেই বিএনপি প্রধানের মুক্তি মিলবে।  এদিকে বিএনপির আরেকটি ক্ষুদ্র অংশ বলছে, বেগম জিয়ার মুক্তি প্রক্রিয়া অনেক দূর এগিয়েছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী লন্ডনে যে কথা বলেছেন, তাতে রমজান কেন দুই চার মাসে মুক্তি মেলে কি না সন্দেহ রয়েছে। তাছাড়া আইনি প্রক্রিয়ায় বেগম জিয়াকে মুক্ত করা খুবই কঠিন। এ জন্য রাজপথ উত্তপ্ত করতে হবে। তাহলে বেগম জিয়ার জামিনও ত্বরান্বিত হবে। সরকারের ওপর চাপও সৃষ্টি হবে। এ প্রসঙ্গে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও খালেদা জিয়ার আইনজীবী অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, ‘রাজপথ উত্তপ্ত করতে না পারলে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও গণতন্ত্রের মুক্তি হবে না। তাকে মুক্ত করতে হলে আন্দোলনের কোনো বিকল্প নাই।’

যে কোনো প্রক্রিয়ায় খালেদার মুক্তি চায় বিএনপি : এত দিন বিএনপি নেতাদের বড় একটি অংশই বলে আসছিল, বেগম জিয়াকে জামিনে মুক্তি দিতে হবে। প্যারোলো মুক্তিতে রাজি নন তারা। কোনো কোনো নেতা একধাপ এগিয়ে এও বলেছেন, জামিনে মুক্তি না পেয়ে কারাগারে বেগম জিয়ার ‘অঘটন’ কিছু ঘটে গেলেও তা বিএনপির রাজনীতির জন্য লাভ। এতে যে বেগম জিয়া আপসহীন নেত্রী তা আরও প্রমাণিত হবে। কিন্তু তাদের সঙ্গে একমত ছিলেন না দলের ক্ষুদ্র একটি অংশ।  এখন দলটির নীতিনির্ধারকদের প্রায় সবাই এ বিষয়ে একমত, যেকোনো প্রক্রিয়ায় বেগম জিয়ার মুক্তি চায় তারা। কারণ, বেগম জিয়ার এ মুহূর্তে বেঁচে থাকাটাই জরুরি। তার সুচিকিৎসাও জরুরি। সরকারের পক্ষ থেকে সবুজ সংকেত পেলে বিএনপি বা বেগম জিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে প্যারোলো মুক্তির আবেদন করতে পারে বলে জানা গেছে। এ প্রসঙ্গে বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের এক নেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বেগম জিয়ার স্বাস্থ্যের অবস্থা খুবই খারাপ। তাকে এখন বাঁচানোই জরুরি। তার সুচিকিৎসা দরকার। তিনি হাঁটতে পারেন না, বসতে পারেন না, দাঁড়াতে পারেন না। তাই প্যারোলো মুক্তি দিলেও বিএনপির কোনো আপত্তি নেই।

জোটফ্রন্টে অস্থিরতা : বিএনপি ও গণফোরামের সাত এমপির শপথের কারণে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০-দলীয় জোটে অস্থিরতা বিরাজ করছে। বিষয়টি এখন প্রকাশ্যে রূপ নিয়েছে। দুই জোটের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে বিএনপি। এ নিয়ে দলটি এখন অস্বস্তিতে। এত প্রতিকূল পরিস্থিতির ভিতরে দলের মধ্যে সংকট, জোটফ্রন্টে অস্থিরতা- সব মিলিয়ে বিএনপি চরম বেকায়দায় পড়েছে। এরই মধ্যে ২০-দলীয় জোট ছেড়েছেন বিএনপির পুরনো শরিক দল বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি- বিজেপি। জোটের আরেক ক্ষুদ্র দল লেবার পার্টি হুঙ্কার দিয়ে বলেছে, ২৩ মের মধ্যে ঐক্যফ্রন্ট না ছাড়লে তারা ২০ দলে থাকবে না। জোটের অন্যতম বড় শরিক জামায়াত নিজেই সংকটে। তাদের দলে সংস্কারপন্থিদের নিয়ে বেকায়দায় এ দলটি। তারাও এখন বিএনপি নিয়ে ভাবছে না। অন্যদিকে জামায়াত ছাড়তে দলের ভিতরে-বাইরের পাশাপাশি বহির্বিশ্ব থেকেও চাপ রয়েছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির বড় অংশই চায় জামায়াতের সঙ্গ ছাড়তে। খুব শিগগিরই এ বিষয়ে বিএনপি নীতিগত সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানা গেছে।

তবে বিজেপির জোট ছাড়ার ঘোষণায় একমত জোটের অনেক নেতাই। প্রকাশ্যে এ নিয়ে কথা না বললেও তারা বলছেন, বিএনপি এখন ‘ডাবল স্ট্যার্ন্ডার্ড রোল প্লে’ করছে। এখন তারা  নৈতিকভাবে সংসদ বা সরকারকে অবৈধ বলতে পারবে না। কারণ, এই ভোটবিহীন সংসদে তাদের এমপিরা অংশ নিয়ে সরকার ও সংসদকে বৈধতা দিয়েছে। এদিকে বিজেপি জোট ছাড়ার তিন দিনের মাথায় ঐক্যফ্রন্ট ছাড়ার আল্টিমেটাম দিয়েছে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ।

গত বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মতিঝিলে দলের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, আগামী এক মাসের মধ্যে ঐক্যফ্রন্টের মধ্যে যেসব অসঙ্গতি আছে, তা নিরসন করা না হলে ৮ জুন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করবে। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য ও নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জোটে কিছু অসঙ্গতি রয়েছে। তা দূর করা জন্য বিএনপি ও গণফোরামকেই উদ্যোগ নিতে হবে। শপথ ইস্যুতে তাদের ব্যাখ্যা দিতে হবে। কোনো ভুলত্রুটি হলেও তা স্বীকার করে নিতে হবে। এতে সংকটের সমাধান হবে বলে আমি আশা করছি।’ কাদের সিদ্দিকীর বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়ে গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘উনি (কাদের সিদ্দিকী) ওনার জায়গা  থেকে  তো বলতেই পারেন। আমি স্বাগত জানাই। আমরা সব সময় সরকারি দলের জবাবদিহির প্রশ্নে হইচই করেছি। আমাদেরও জবাবদিহি ও স্বচ্ছতা থাকতে হবে। জনগণও আমাদের দেখছে, কী করছি না করছি। আমরা এখন যার যার দল সামলাচ্ছি। প্রতিটা রাজনৈতিক দলের মধ্যে অস্বস্তি চলছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যন আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যন আব্দুস সালাম

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে