শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ মে, ২০১৯ আপডেট:

বিএনপি এখন কী করবে

পাঁচ এমপির শপথে দলের ভিতরে-বাইরে সংকট, জোট-ফ্রন্টে অস্থিরতা, খালেদার মুক্তি আইনি লড়াই না রাজপথে
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি এখন কী করবে

দলের পাঁচ এমপির শপথ নিয়ে দলের ভিতরে-বাইরের সংকট এখনো কাটেনি। এরপর দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকও হয়নি। দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারকদের এ বৈঠকে স্থায়ী কমিটির সদস্যদের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা চাওয়া হবে বলে জানা গেছে। এই ইস্যুতে তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে যে আস্থার সংকট রয়েছে তা কাটাতে বিএনপিকে বেগ পেতে হবে। মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের বদ্ধমূল ধারণা, পরে একযোগে চার এমপির শপথের সঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি প্রক্রিয়া জড়িত। কিন্তু সংশ্লিষ্ট তথ্যের খবরÑ বিএনপি এমপিদের শপথের সঙ্গে বেগম জিয়ার মুক্তির কোনো সম্পর্ক নেই। তৃণমূলকে বিএনপি কী জবাব দেবেÑ এ নিয়েও দলের ভিতরে-বাইরে চলছে নানামুখী আলোচনা। বিএনপির দায়িত্বশীল নেতারা অবশ্য বলছেন, দলের ভাঙন ঠেকাতেই এমপিদের শপথে রাজি হতে হয়েছে। এর সঙ্গে বেগম জিয়ার মুক্তির কোনো সম্পর্ক নেই। এদিকে শপথ ইস্যুতে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টেও অস্থিরতা বিরাজ করছে। এ নিয়ে বিব্রত বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। দুই পক্ষকে বুঝিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে দলের সিনিয়র কয়েকজন নেতা কাজ করছেন। তবে বিএনপি কোন প্রক্রিয়ায় সামনে  এগোবে, এখন কী করবে- সেই প্রশ্নই দায়িত্বশীল নেতাদের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে বলে জানা গেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘চার এমপির শপথ ইস্যুতে দল ছাড়াও জোটফ্রন্টে কিছু প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে। এটা তো আর অস্বীকার করা যাবে না। তবে পরিস্থিতি সম্পর্কে সবাই জানতে পারলে আশা করি সংকট থাকবে না। এ নিয়ে জোট ও ফ্রন্টের সঙ্গে শিগগিরই বৈঠক হবে।’ বিএনপি সূত্রে জানা যায়, আজ রাতে গুলশান কার্যালয়ে স্থায়ী কমিটির নিয়মিত বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। ওই বৈঠকে দলের চার এমপির শপথ ইস্যুতে বিএনপির একটি দিকনির্দেশনা দেওয়া হবে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিজেই এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দেবেন। তা ছাড়া দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কেন শপথ নিলেন না সে বিষয়েও একটি স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেওয়া হবে। এ ইস্যুতে ভবিষ্যতে যেন আর কোনো প্রশ্নের সৃষ্টি না হয় সে ব্যাপারেও স্থায়ী কমিটি একটি নীতিগত অবস্থান নেবে। কোনো কারণে আজ বৈঠক না হলে পরবর্তী বৈঠকেও শপথ ইস্যুটি এজেন্ডায় থাকবে বলে জানা গেছে। এদিকে বিএনপির তৃণমূল থেকে কেন্দ্রের অধিকাংশ নেতা-কর্মীর ধারণা, চার এমপির শপথের সঙ্গে বেগম জিয়ার মুক্তি ইস্যুটি জড়িত। তারা আশা করছেন, রমজান মাসের মধ্যেই মুক্তি মিলতে পারে দলীয় প্রধানের। তারা এখন বেগম জিয়ার মুক্তির প্রহর গুনছেন। এ ব্যাপারে সম্প্রতি স্থায়ী কমিটির এক সদস্য এই প্রতিবেদককে দিনক্ষণও বলতে চান। তার মতে, রমজানেই বেগম জিয়া মুক্তি পাবেন। এই বলে তিনি একজনকে ফোনও দেন। কিন্তুও ফোন রিসিভ না হওয়ায় তিনি দিনক্ষণ বলতে পারেননি। তবে তিনি জানান, রমজানেই বিএনপি প্রধানের মুক্তি মিলবে।  এদিকে বিএনপির আরেকটি ক্ষুদ্র অংশ বলছে, বেগম জিয়ার মুক্তি প্রক্রিয়া অনেক দূর এগিয়েছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী লন্ডনে যে কথা বলেছেন, তাতে রমজান কেন দুই চার মাসে মুক্তি মেলে কি না সন্দেহ রয়েছে। তাছাড়া আইনি প্রক্রিয়ায় বেগম জিয়াকে মুক্ত করা খুবই কঠিন। এ জন্য রাজপথ উত্তপ্ত করতে হবে। তাহলে বেগম জিয়ার জামিনও ত্বরান্বিত হবে। সরকারের ওপর চাপও সৃষ্টি হবে। এ প্রসঙ্গে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও খালেদা জিয়ার আইনজীবী অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, ‘রাজপথ উত্তপ্ত করতে না পারলে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও গণতন্ত্রের মুক্তি হবে না। তাকে মুক্ত করতে হলে আন্দোলনের কোনো বিকল্প নাই।’

যে কোনো প্রক্রিয়ায় খালেদার মুক্তি চায় বিএনপি : এত দিন বিএনপি নেতাদের বড় একটি অংশই বলে আসছিল, বেগম জিয়াকে জামিনে মুক্তি দিতে হবে। প্যারোলো মুক্তিতে রাজি নন তারা। কোনো কোনো নেতা একধাপ এগিয়ে এও বলেছেন, জামিনে মুক্তি না পেয়ে কারাগারে বেগম জিয়ার ‘অঘটন’ কিছু ঘটে গেলেও তা বিএনপির রাজনীতির জন্য লাভ। এতে যে বেগম জিয়া আপসহীন নেত্রী তা আরও প্রমাণিত হবে। কিন্তু তাদের সঙ্গে একমত ছিলেন না দলের ক্ষুদ্র একটি অংশ।  এখন দলটির নীতিনির্ধারকদের প্রায় সবাই এ বিষয়ে একমত, যেকোনো প্রক্রিয়ায় বেগম জিয়ার মুক্তি চায় তারা। কারণ, বেগম জিয়ার এ মুহূর্তে বেঁচে থাকাটাই জরুরি। তার সুচিকিৎসাও জরুরি। সরকারের পক্ষ থেকে সবুজ সংকেত পেলে বিএনপি বা বেগম জিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে প্যারোলো মুক্তির আবেদন করতে পারে বলে জানা গেছে। এ প্রসঙ্গে বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের এক নেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বেগম জিয়ার স্বাস্থ্যের অবস্থা খুবই খারাপ। তাকে এখন বাঁচানোই জরুরি। তার সুচিকিৎসা দরকার। তিনি হাঁটতে পারেন না, বসতে পারেন না, দাঁড়াতে পারেন না। তাই প্যারোলো মুক্তি দিলেও বিএনপির কোনো আপত্তি নেই।

জোটফ্রন্টে অস্থিরতা : বিএনপি ও গণফোরামের সাত এমপির শপথের কারণে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০-দলীয় জোটে অস্থিরতা বিরাজ করছে। বিষয়টি এখন প্রকাশ্যে রূপ নিয়েছে। দুই জোটের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে বিএনপি। এ নিয়ে দলটি এখন অস্বস্তিতে। এত প্রতিকূল পরিস্থিতির ভিতরে দলের মধ্যে সংকট, জোটফ্রন্টে অস্থিরতা- সব মিলিয়ে বিএনপি চরম বেকায়দায় পড়েছে। এরই মধ্যে ২০-দলীয় জোট ছেড়েছেন বিএনপির পুরনো শরিক দল বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি- বিজেপি। জোটের আরেক ক্ষুদ্র দল লেবার পার্টি হুঙ্কার দিয়ে বলেছে, ২৩ মের মধ্যে ঐক্যফ্রন্ট না ছাড়লে তারা ২০ দলে থাকবে না। জোটের অন্যতম বড় শরিক জামায়াত নিজেই সংকটে। তাদের দলে সংস্কারপন্থিদের নিয়ে বেকায়দায় এ দলটি। তারাও এখন বিএনপি নিয়ে ভাবছে না। অন্যদিকে জামায়াত ছাড়তে দলের ভিতরে-বাইরের পাশাপাশি বহির্বিশ্ব থেকেও চাপ রয়েছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির বড় অংশই চায় জামায়াতের সঙ্গ ছাড়তে। খুব শিগগিরই এ বিষয়ে বিএনপি নীতিগত সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানা গেছে।

তবে বিজেপির জোট ছাড়ার ঘোষণায় একমত জোটের অনেক নেতাই। প্রকাশ্যে এ নিয়ে কথা না বললেও তারা বলছেন, বিএনপি এখন ‘ডাবল স্ট্যার্ন্ডার্ড রোল প্লে’ করছে। এখন তারা  নৈতিকভাবে সংসদ বা সরকারকে অবৈধ বলতে পারবে না। কারণ, এই ভোটবিহীন সংসদে তাদের এমপিরা অংশ নিয়ে সরকার ও সংসদকে বৈধতা দিয়েছে। এদিকে বিজেপি জোট ছাড়ার তিন দিনের মাথায় ঐক্যফ্রন্ট ছাড়ার আল্টিমেটাম দিয়েছে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ।

গত বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মতিঝিলে দলের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, আগামী এক মাসের মধ্যে ঐক্যফ্রন্টের মধ্যে যেসব অসঙ্গতি আছে, তা নিরসন করা না হলে ৮ জুন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করবে। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য ও নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জোটে কিছু অসঙ্গতি রয়েছে। তা দূর করা জন্য বিএনপি ও গণফোরামকেই উদ্যোগ নিতে হবে। শপথ ইস্যুতে তাদের ব্যাখ্যা দিতে হবে। কোনো ভুলত্রুটি হলেও তা স্বীকার করে নিতে হবে। এতে সংকটের সমাধান হবে বলে আমি আশা করছি।’ কাদের সিদ্দিকীর বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়ে গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘উনি (কাদের সিদ্দিকী) ওনার জায়গা  থেকে  তো বলতেই পারেন। আমি স্বাগত জানাই। আমরা সব সময় সরকারি দলের জবাবদিহির প্রশ্নে হইচই করেছি। আমাদেরও জবাবদিহি ও স্বচ্ছতা থাকতে হবে। জনগণও আমাদের দেখছে, কী করছি না করছি। আমরা এখন যার যার দল সামলাচ্ছি। প্রতিটা রাজনৈতিক দলের মধ্যে অস্বস্তি চলছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে