শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ মে, ২০১৯ আপডেট:

বিএনপি এখন কী করবে

পাঁচ এমপির শপথে দলের ভিতরে-বাইরে সংকট, জোট-ফ্রন্টে অস্থিরতা, খালেদার মুক্তি আইনি লড়াই না রাজপথে
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি এখন কী করবে

দলের পাঁচ এমপির শপথ নিয়ে দলের ভিতরে-বাইরের সংকট এখনো কাটেনি। এরপর দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকও হয়নি। দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারকদের এ বৈঠকে স্থায়ী কমিটির সদস্যদের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা চাওয়া হবে বলে জানা গেছে। এই ইস্যুতে তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে যে আস্থার সংকট রয়েছে তা কাটাতে বিএনপিকে বেগ পেতে হবে। মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের বদ্ধমূল ধারণা, পরে একযোগে চার এমপির শপথের সঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি প্রক্রিয়া জড়িত। কিন্তু সংশ্লিষ্ট তথ্যের খবরÑ বিএনপি এমপিদের শপথের সঙ্গে বেগম জিয়ার মুক্তির কোনো সম্পর্ক নেই। তৃণমূলকে বিএনপি কী জবাব দেবেÑ এ নিয়েও দলের ভিতরে-বাইরে চলছে নানামুখী আলোচনা। বিএনপির দায়িত্বশীল নেতারা অবশ্য বলছেন, দলের ভাঙন ঠেকাতেই এমপিদের শপথে রাজি হতে হয়েছে। এর সঙ্গে বেগম জিয়ার মুক্তির কোনো সম্পর্ক নেই। এদিকে শপথ ইস্যুতে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টেও অস্থিরতা বিরাজ করছে। এ নিয়ে বিব্রত বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। দুই পক্ষকে বুঝিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে দলের সিনিয়র কয়েকজন নেতা কাজ করছেন। তবে বিএনপি কোন প্রক্রিয়ায় সামনে  এগোবে, এখন কী করবে- সেই প্রশ্নই দায়িত্বশীল নেতাদের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে বলে জানা গেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘চার এমপির শপথ ইস্যুতে দল ছাড়াও জোটফ্রন্টে কিছু প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে। এটা তো আর অস্বীকার করা যাবে না। তবে পরিস্থিতি সম্পর্কে সবাই জানতে পারলে আশা করি সংকট থাকবে না। এ নিয়ে জোট ও ফ্রন্টের সঙ্গে শিগগিরই বৈঠক হবে।’ বিএনপি সূত্রে জানা যায়, আজ রাতে গুলশান কার্যালয়ে স্থায়ী কমিটির নিয়মিত বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। ওই বৈঠকে দলের চার এমপির শপথ ইস্যুতে বিএনপির একটি দিকনির্দেশনা দেওয়া হবে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিজেই এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দেবেন। তা ছাড়া দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কেন শপথ নিলেন না সে বিষয়েও একটি স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেওয়া হবে। এ ইস্যুতে ভবিষ্যতে যেন আর কোনো প্রশ্নের সৃষ্টি না হয় সে ব্যাপারেও স্থায়ী কমিটি একটি নীতিগত অবস্থান নেবে। কোনো কারণে আজ বৈঠক না হলে পরবর্তী বৈঠকেও শপথ ইস্যুটি এজেন্ডায় থাকবে বলে জানা গেছে। এদিকে বিএনপির তৃণমূল থেকে কেন্দ্রের অধিকাংশ নেতা-কর্মীর ধারণা, চার এমপির শপথের সঙ্গে বেগম জিয়ার মুক্তি ইস্যুটি জড়িত। তারা আশা করছেন, রমজান মাসের মধ্যেই মুক্তি মিলতে পারে দলীয় প্রধানের। তারা এখন বেগম জিয়ার মুক্তির প্রহর গুনছেন। এ ব্যাপারে সম্প্রতি স্থায়ী কমিটির এক সদস্য এই প্রতিবেদককে দিনক্ষণও বলতে চান। তার মতে, রমজানেই বেগম জিয়া মুক্তি পাবেন। এই বলে তিনি একজনকে ফোনও দেন। কিন্তুও ফোন রিসিভ না হওয়ায় তিনি দিনক্ষণ বলতে পারেননি। তবে তিনি জানান, রমজানেই বিএনপি প্রধানের মুক্তি মিলবে।  এদিকে বিএনপির আরেকটি ক্ষুদ্র অংশ বলছে, বেগম জিয়ার মুক্তি প্রক্রিয়া অনেক দূর এগিয়েছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী লন্ডনে যে কথা বলেছেন, তাতে রমজান কেন দুই চার মাসে মুক্তি মেলে কি না সন্দেহ রয়েছে। তাছাড়া আইনি প্রক্রিয়ায় বেগম জিয়াকে মুক্ত করা খুবই কঠিন। এ জন্য রাজপথ উত্তপ্ত করতে হবে। তাহলে বেগম জিয়ার জামিনও ত্বরান্বিত হবে। সরকারের ওপর চাপও সৃষ্টি হবে। এ প্রসঙ্গে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও খালেদা জিয়ার আইনজীবী অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, ‘রাজপথ উত্তপ্ত করতে না পারলে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও গণতন্ত্রের মুক্তি হবে না। তাকে মুক্ত করতে হলে আন্দোলনের কোনো বিকল্প নাই।’

যে কোনো প্রক্রিয়ায় খালেদার মুক্তি চায় বিএনপি : এত দিন বিএনপি নেতাদের বড় একটি অংশই বলে আসছিল, বেগম জিয়াকে জামিনে মুক্তি দিতে হবে। প্যারোলো মুক্তিতে রাজি নন তারা। কোনো কোনো নেতা একধাপ এগিয়ে এও বলেছেন, জামিনে মুক্তি না পেয়ে কারাগারে বেগম জিয়ার ‘অঘটন’ কিছু ঘটে গেলেও তা বিএনপির রাজনীতির জন্য লাভ। এতে যে বেগম জিয়া আপসহীন নেত্রী তা আরও প্রমাণিত হবে। কিন্তু তাদের সঙ্গে একমত ছিলেন না দলের ক্ষুদ্র একটি অংশ।  এখন দলটির নীতিনির্ধারকদের প্রায় সবাই এ বিষয়ে একমত, যেকোনো প্রক্রিয়ায় বেগম জিয়ার মুক্তি চায় তারা। কারণ, বেগম জিয়ার এ মুহূর্তে বেঁচে থাকাটাই জরুরি। তার সুচিকিৎসাও জরুরি। সরকারের পক্ষ থেকে সবুজ সংকেত পেলে বিএনপি বা বেগম জিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে প্যারোলো মুক্তির আবেদন করতে পারে বলে জানা গেছে। এ প্রসঙ্গে বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের এক নেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বেগম জিয়ার স্বাস্থ্যের অবস্থা খুবই খারাপ। তাকে এখন বাঁচানোই জরুরি। তার সুচিকিৎসা দরকার। তিনি হাঁটতে পারেন না, বসতে পারেন না, দাঁড়াতে পারেন না। তাই প্যারোলো মুক্তি দিলেও বিএনপির কোনো আপত্তি নেই।

জোটফ্রন্টে অস্থিরতা : বিএনপি ও গণফোরামের সাত এমপির শপথের কারণে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০-দলীয় জোটে অস্থিরতা বিরাজ করছে। বিষয়টি এখন প্রকাশ্যে রূপ নিয়েছে। দুই জোটের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে বিএনপি। এ নিয়ে দলটি এখন অস্বস্তিতে। এত প্রতিকূল পরিস্থিতির ভিতরে দলের মধ্যে সংকট, জোটফ্রন্টে অস্থিরতা- সব মিলিয়ে বিএনপি চরম বেকায়দায় পড়েছে। এরই মধ্যে ২০-দলীয় জোট ছেড়েছেন বিএনপির পুরনো শরিক দল বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি- বিজেপি। জোটের আরেক ক্ষুদ্র দল লেবার পার্টি হুঙ্কার দিয়ে বলেছে, ২৩ মের মধ্যে ঐক্যফ্রন্ট না ছাড়লে তারা ২০ দলে থাকবে না। জোটের অন্যতম বড় শরিক জামায়াত নিজেই সংকটে। তাদের দলে সংস্কারপন্থিদের নিয়ে বেকায়দায় এ দলটি। তারাও এখন বিএনপি নিয়ে ভাবছে না। অন্যদিকে জামায়াত ছাড়তে দলের ভিতরে-বাইরের পাশাপাশি বহির্বিশ্ব থেকেও চাপ রয়েছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির বড় অংশই চায় জামায়াতের সঙ্গ ছাড়তে। খুব শিগগিরই এ বিষয়ে বিএনপি নীতিগত সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানা গেছে।

তবে বিজেপির জোট ছাড়ার ঘোষণায় একমত জোটের অনেক নেতাই। প্রকাশ্যে এ নিয়ে কথা না বললেও তারা বলছেন, বিএনপি এখন ‘ডাবল স্ট্যার্ন্ডার্ড রোল প্লে’ করছে। এখন তারা  নৈতিকভাবে সংসদ বা সরকারকে অবৈধ বলতে পারবে না। কারণ, এই ভোটবিহীন সংসদে তাদের এমপিরা অংশ নিয়ে সরকার ও সংসদকে বৈধতা দিয়েছে। এদিকে বিজেপি জোট ছাড়ার তিন দিনের মাথায় ঐক্যফ্রন্ট ছাড়ার আল্টিমেটাম দিয়েছে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ।

গত বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মতিঝিলে দলের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, আগামী এক মাসের মধ্যে ঐক্যফ্রন্টের মধ্যে যেসব অসঙ্গতি আছে, তা নিরসন করা না হলে ৮ জুন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করবে। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য ও নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জোটে কিছু অসঙ্গতি রয়েছে। তা দূর করা জন্য বিএনপি ও গণফোরামকেই উদ্যোগ নিতে হবে। শপথ ইস্যুতে তাদের ব্যাখ্যা দিতে হবে। কোনো ভুলত্রুটি হলেও তা স্বীকার করে নিতে হবে। এতে সংকটের সমাধান হবে বলে আমি আশা করছি।’ কাদের সিদ্দিকীর বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়ে গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘উনি (কাদের সিদ্দিকী) ওনার জায়গা  থেকে  তো বলতেই পারেন। আমি স্বাগত জানাই। আমরা সব সময় সরকারি দলের জবাবদিহির প্রশ্নে হইচই করেছি। আমাদেরও জবাবদিহি ও স্বচ্ছতা থাকতে হবে। জনগণও আমাদের দেখছে, কী করছি না করছি। আমরা এখন যার যার দল সামলাচ্ছি। প্রতিটা রাজনৈতিক দলের মধ্যে অস্বস্তি চলছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা