শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০১৯ আপডেট:

চ্যালেঞ্জ ও স্বস্তি ফেরানোর বাজেট আজ

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
চ্যালেঞ্জ ও স্বস্তি ফেরানোর বাজেট আজ

আজ জাতীয় সংসদে ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের জন্য ৫,২৩,১৯০ কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এ বাজেটকে তিনি খুব সহজ ও সংক্ষিপ্ত আকারে উপস্থাপনের ঘোষণা দিয়েছেন। বিশাল এই বাজেটে থাকছে বিরাট অঙ্কের ঘাটতিও। আসন্ন বাজেটে জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ধরা হচ্ছে ৮ দশমিক ২৫ শতাংশ। এ ছাড়া নতুন বাজেটে মূল্যস্ফীতির চাপ ৫ দশমিক ৫ শতাংশে রাখার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

সীমিত সম্পদের সুষম ব্যবহারের মাধ্যমে সমগ্র দেশের উন্নয়ন করতে চায় সরকার। বিশেষ করে গ্রাম ও শহরের মধ্যকার বৈষম্য নিরসনে গ্রামাঞ্চলে মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির পরিকল্পনা করা হচ্ছে। অন্যদিকে ভ্যাট ও করের বোঝা কমিয়ে অর্থের সংস্থানে করজাল বিস্তৃত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০২৪ সালের আগেই বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে চূড়ান্ত প্রবেশ করানোর জন্য আগামী ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের বাজেটকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। কেননা চলমান মেগা প্রকল্পগুলোর মধ্যে পদ্মা সেতু, পদ্মা সেতুর রেলসংযোগ, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ অধিকাংশ বৃহৎ প্রকল্পই দু-এক বছরের মধ্যে সমাপ্ত হবে। ফলে এসব প্রকল্পে যেন কোনোভাবেই অর্থায়ন সংক্রান্ত সমস্যার সৃষ্টি না হয় সেদিকে বিশেষ নজর থাকছে।

নতুন এই বাজেটে প্রথমবারের মতো বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার ২ লাখ কোটি টাকা ছাড়াচ্ছে। তেমনিভাবে বাজেটের মোট আকারও প্রথমবারের মতো ৫ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। অন্যদিকে সরকারের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রাও তিন লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে এবার। এ ছাড়া ক্ষয়িষ্ণু ব্যাংকিং খাত ও টালমাটাল আর্থিক খাতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে ব্যাপক সংস্কারের ঘোষণা দিতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী। ফলে নতুন এই বাজেটে সামগ্রিক উন্নয়ন কর্মকা- সচল রেখে করের বোঝা কমিয়ে জনগণকে এক ধরনের স্বস্তির বার্তা দিতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ সরকার।

‘সমৃদ্ধ আগামীর পথযাত্রায় বাংলাদেশ : সময় এখন আমাদের, সময় এখন বাংলাদেশের’ শিরোনামের এই বাজেট হবে প্রচলিত ধারার বাইরে। এবারের বাজেট হবে ‘স্মার্ট বাজেট’। সেখানে অর্থমন্ত্রী দেশের ১৬ কোটি মানুষের স্বপ্ন পূরণের অঙ্গীকার তুলে ধরবেন। তিনি সেখানে শুধু এক বছরের জন্য নয়, সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য নিয়ে বিশেষ করে ২০৪১ সালকে লক্ষ্য করে বাজেট তৈরি করেছেন।

আওয়ামী লীগ সরকারের টানা তৃতীয় মেয়াদে প্রথম অর্থবছরের বাজেটের সম্ভাব্য আকার ধরা হয়েছে ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা। এবারের বাজেট বক্তৃতার কলেবর কমিয়ে আনা হয়েছে ১৩৫ পৃষ্ঠায়। এর মধ্যে ১০০ পৃষ্ঠার বাজেট বক্তৃতা, বাকি ৩৫ পৃষ্ঠা পরিশিষ্ট। চলতি বছরের বাজেট বক্তৃতার কলেবর ছিল ১৫৬ পৃষ্ঠাবিশিষ্ট। চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটের চেয়ে আগামী বাজেট ১২ দশমিক ৬১ ও সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ১৮ দশমিক ২২ শতাংশ বড়। এটি দেশের ৪৮তম, আওয়ামী লীগ সরকারের ২০তম ও অর্থমন্ত্রী হিসেবে আ হ ম মুস্তফা কামালের প্রথম বাজেট। তবে ১৯৯৬-৯৭ সালে একটি অন্তর্বর্তী বাজেট দেওয়া হয়। সেটাকে ধরা হলে এটি হবে ৪৯তম বাজেট। ১৭২-৭৩ সালের প্রথম বাজেটের আকার ছিল মাত্র ৭৮৬ কোটি টাকা।

এরই মধ্যে বাজেট উপস্থাপনের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। আজ বেলা সাড়ে ১২টায় মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর অর্থমন্ত্রী বিকাল ৩টায় জাতীয় সংসদে তা উপস্থাপন করবেন। সেখানে তিনি আয়-ব্যয়ের হিসাব তুলে ধরবেন। করের মাধ্যমে মানুষের কাছ থেকে আয় করবেন। আবার মানুষের জন্য উন্নয়ন প্রকল্পে ব্যয় করবেন।

সরকারের গত ১০ বছরের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে আজকের বাজেটে। উন্নয়ন পরিকল্পনার একটি সমন্বিত রূপরেখা দাঁড় করতে চায় সরকার। এক ছাতার নিচে আসবে সব উন্নয়ন এজেন্ডা, দিকনির্দেশনা দেবেন অর্থমন্ত্রী। আগামী অর্থবছরের বাজেটে সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার সর্বশেষ বছর। উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট ২০৩০, অর্থনীতির কাঠামোগত রূপান্তর-২০৪১, দ্বিতীয় প্রেক্ষিত পরিকল্পনা (২০২১-৪১) এবং অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা প্রণয়ন প্রস্তুতিকে বিবেচনায় নিয়ে এবারের নীতি-কৌশল ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হচ্ছে।

অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায় একসঙ্গে সব উন্নয়ন এজেন্ডা এবং লক্ষ্য নির্দিষ্ট করার প্রয়াস থাকবে। সব উন্নয়ন লক্ষ্যের সঙ্গে সমন্বয় করে তুলে ধরা হবে বাজেট। অর্থাৎ কোন খাতে ব্যয় বরাদ্দ দেওয়া দরকার, কোথায় বরাদ্দ কমিয়ে আনতে হবে তাও খতিয়ে দেখা হবে। বিশেষ করে সরকারের স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদি উন্নয়ন এজেন্ডা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অর্থায়ন এবং কাজের রোডম্যাপ স্পষ্ট করা হবে। একই সঙ্গে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যাতে লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, থাকবে তারও প্রয়াস। এজন্য অর্থমন্ত্রীর নজর থাকবে সম্পদের পুনর্বণ্টন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং আয় বাড়ানোর মাধ্যমে অর্থনীতির টেকসই প্রবৃদ্ধির। এই লক্ষ্য পূরণে আগামী অর্থবছরে বাজেটের আয়তনও বাড়ানো হয়েছে।

নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, আগামী অর্থবছরের বাজেটের সম্ভাব্য আকার থাকবে ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা। এই ব্যয়ের মধ্যে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) ২ লাখ ২ হাজার ৭২১ কোটি টাকা। আর রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা হতে পারে ৩ লাখ ৭৭ হাজার ৮১০ কোটি টাকা। এর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) আদায় করতে হবে সোয়া ৩ লাখ ২৫ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। নন এনবিআর রাজস্ব ১৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। করবহির্ভূত রাজস্ব ৩৭ হাজার ৭১০ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের বাজেট ছিল ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকার।

নতুন বাজেটে সামগ্রিক ঘাটতি থাকছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৩৮০ কোটি টাকা। বরাবরের মতো ঘাটতি জিডিপির ৫ শতাংশের মধ্যেই থাকবে। তবে সমস্যা মূলত ঘাটতি অর্থায়নের উৎস নিয়ে। যেমন নতুন বাজেটে ঘাটতি পূরণে বৈদেশিক উৎস থেকে আসবে ৬৩ হাজার ৮৪৮ কোটি টাকা। আর অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে আসবে ৭৭ হাজার ৩৬৩ কোটি টাকা। বাজেটে পরিচালন ব্যয় ধরা হচ্ছে ৩ লাখ ১০ হাজার ২৬২ কোটি টাকা। উন্নয়ন ব্যয় ধরা হচ্ছে ২ লাখ ১১ হাজার ৬৮৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার ২ লাখ ২ হাজার ৭২১ কোটি টাকা। ২০১৯-২০ অর্থবছরে অনুদান ছাড়া বাজেট ঘাটতি হতে পারে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৩৮০ কোটি টাকা। এ ঘাটতি চলতি অর্থবছরের বাজেটে ছিল ১ লাখ ২৫ হাজার ২৯৩ কোটি টাকা। ঘাটতি মেটাতে বিদেশ থেকে ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে ৬৩ হাজার ৮৪৮ কোটি টাকা। আর অভ্যন্তরীণ খাত থেকে নেওয়া হবে ৭৭ হাজার ৩৬৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ৪৭ হাজার ৩৬৪ কোটি টাকা এবং জাতীয় সঞ্চয়পত্র থেকে ২৭ হাজার কোটি টাকা নেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
সর্বশেষ খবর
দেশের মানুষ ভারতীয় আধিপত্যবাদ আর মেনে নেবে না: রাশেদ প্রধান
দেশের মানুষ ভারতীয় আধিপত্যবাদ আর মেনে নেবে না: রাশেদ প্রধান

এই মাত্র | রাজনীতি

তৃণমূলের খেলোয়াড়দের উৎসাহ দিতে জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট : শামীম
তৃণমূলের খেলোয়াড়দের উৎসাহ দিতে জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট : শামীম

৬ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেতানিয়াহুর সঙ্গে মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের বৈঠক
নেতানিয়াহুর সঙ্গে মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের বৈঠক

৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও আফগানিস্তানে দূতাবাস চালু করলো ভারত
আবারও আফগানিস্তানে দূতাবাস চালু করলো ভারত

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড: আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা শিক্ষার্থীদের
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড: আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা শিক্ষার্থীদের

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উদযাপন
বগুড়ায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উদযাপন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ৫ শতাধিক কুকুর-বিড়ালকে জলাতঙ্কের টিকা প্রদান
কলাপাড়ায় ৫ শতাধিক কুকুর-বিড়ালকে জলাতঙ্কের টিকা প্রদান

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর ‘শেষ অন্ধকার’ আকাশ, যেখানে আজও তারারা কথা বলে
পৃথিবীর ‘শেষ অন্ধকার’ আকাশ, যেখানে আজও তারারা কথা বলে

১২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও ইলিশ আহরণ করছে ভারতীয় জেলেরা : মৎস্য উপদেষ্টা
নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও ইলিশ আহরণ করছে ভারতীয় জেলেরা : মৎস্য উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাসচাপায় অটোরিকশার চালক নিহত
বাসচাপায় অটোরিকশার চালক নিহত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে ছাত্র-জনতার অবস্থান কর্মসূচি
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে ছাত্র-জনতার অবস্থান কর্মসূচি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৬২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৬২

২৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বৃত্তির আবেদনের সময়সীমা বাড়াল জবি প্রশাসন
বৃত্তির আবেদনের সময়সীমা বাড়াল জবি প্রশাসন

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অধিনায়ক ও খেলোয়াড় পাঠিয়ে ভারতকে ট্রফি নিতে বললেন নাকভি
অধিনায়ক ও খেলোয়াড় পাঠিয়ে ভারতকে ট্রফি নিতে বললেন নাকভি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস
বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়ার বিরল খনিজ চুক্তির প্রতিক্রিয়ায় যা বলল চীন
যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়ার বিরল খনিজ চুক্তির প্রতিক্রিয়ায় যা বলল চীন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ার্ল্ড হ্যান্ডরাইটিং প্রতিযোগিতায় বিজয়ী রংপুরের দুই শিক্ষার্থী
ওয়ার্ল্ড হ্যান্ডরাইটিং প্রতিযোগিতায় বিজয়ী রংপুরের দুই শিক্ষার্থী

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হাড়ের যত্নে গুরুত্বপূর্ণ যেসব উপাদান
হাড়ের যত্নে গুরুত্বপূর্ণ যেসব উপাদান

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

এক সাঁকোতে ৪ হাজার মানুষের দুঃখ লাঘব
এক সাঁকোতে ৪ হাজার মানুষের দুঃখ লাঘব

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শপথ নিলেন পিএসসির নতুন সদস্য
শপথ নিলেন পিএসসির নতুন সদস্য

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে কৃষকের তিন গরুর মৃত্যু
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে কৃষকের তিন গরুর মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে ভেলা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
ঝালকাঠিতে ভেলা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা দখল নিয়ে মতবিরোধ, নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
গাজা দখল নিয়ে মতবিরোধ, নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ইসরায়েলে ব্রিটিশ সেনা মোতায়েন
গাজা যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ইসরায়েলে ব্রিটিশ সেনা মোতায়েন

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর মরদেহ রেখে স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা উধাও
গৃহবধূর মরদেহ রেখে স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা উধাও

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা ফটকে গাড়ির ধাক্কা, চালক গ্রেফতার
হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা ফটকে গাড়ির ধাক্কা, চালক গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
নীলফামারীতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে