শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯ আপডেট:

কারাগারে গেলে বঙ্গবন্ধু বললেন, তুই পল্টনে বক্তৃতা করবি : তোফায়েল

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
কারাগারে গেলে বঙ্গবন্ধু বললেন, তুই পল্টনে বক্তৃতা করবি : তোফায়েল

বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, বরেণ্য পার্লামেন্টারিয়ান, মুজিব বাহিনীর অন্যতম প্রধান ও ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের নায়ক তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, সিরাজুল আলম খানের জবানবন্দিতে ‘আমি সিরাজুল আলম খান’ বইয়ে নিউক্লিয়াস ও তার নিজের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার যে চেষ্টা করেছেন তা ইতিহাস ও সত্যের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতাই নয়, নির্জলা মিথ্যাচার মাত্র। নিউক্লিয়াস থেকে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণের অনুমোদন ও তার ডিকটেশনের যেসব বয়ান দেওয়া হয়েছে তার কোনো দলিল দস্তাবেজ বা তথ্য উপাত্ত কোথাও না থাকার কারণ হলো এসব সত্য নয়। তিনি বলেছেন, ’৬২ সালে তিনি, আবদুর রাজ্জাক ও কাজী আরেফ আহমেদ স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেন এবং ’৬৯ সালে এসে বঙ্গবন্ধুকে অবহিত করেন। এমন অসত্য প্রলাপ বেদনাদায়ক ঘটনা ছাড়া কিছু নয়।

যেখানে ইতিহাসে রয়েছে ’৬২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার অগ্রজ ইত্তেফাক সম্পাদক তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়ার অফিসে মধ্যরাতে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় উপ-হাইকমিশনার শশাঙ্ক ব্যানার্জির সঙ্গে বাংলাদেশের স্বাধীনতা নিয়ে তাঁর পরিকল্পনা তুলে ধরেন এবং নেহেরুর সঙ্গে দেখা করার সময় চেয়ে চিঠিও দিয়েছিলেন। এমনকি তিনি সেই সময় আগরতলায় গিয়ে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে তাকে নেহেরুর কাছে পাঠিয়েছিলেন। নেহেরু চীনের সঙ্গে যুদ্ধের পরপর আরেকটি ফ্রন্ট খুলতে চাননি বলে শেখ মুজিবকে ধৈর্য ধরার বার্তা দিয়েছিলেন। সেই আগরতলা সফরের ঘটনায় এবং স্বাধীনতার কর্মতৎপরতায় পাকিস্তান সরকার রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিব নামে আগরতলা মামলা দিয়ে তাকে কারাগারে নিক্ষিপ্ত করে ফাঁসিতে ঝুলাতে চেয়েছিল। সেই ইতিহাস সিরাজুল আলম খানের বইয়ে নানাভাবে বিকৃত হয়েছে। নিজেকে বড় করতে গিয়ে নিজেকে ছোটই করেননি, তিনি ইতিহাসকে বিকৃত করেছেন। বইয়ে প্রতিটি পাতায় পাতায় ভুল তথ্য ও বিভ্রান্তিকর ঘটনা উপস্থাপন করেছেন। বঙ্গবন্ধু যেখানে বাঙালি জাতির সামনে স্বাধীনতার নেতা হিসেবে আস্থার জায়গায় নায়কের মতো উঠে এসেছেন সেখানে সিরাজুল আলম খান বলছেন, তিনি স্বাধীনতার নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য মওলানা ভাসানীসহ অনেকের কাছে গেছেন। আর পরবর্তীতে তারা নিউক্লিয়াস থেকে শেখ মুজিবকে স্বাধীনতার নেতা হিসেবে গ্রহণ করেছেন। ইতিহাসের সঙ্গে এমন তামাশা এমন প্রহসন আর কখনো দেখা যায়নি। নেতার নির্দেশে যেখানে সব চলছে তখন সেখানে তিনি মাঠের একজন কর্মী সংগঠক হয়ে মনগড়া কাল্পনিক নাটক রচনা করেছেন।

তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ’৬৯-এর সর্বদলীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে ১১ দফার আন্দোলনের ধারাবাহিক ঘটনা বর্ণনায় বললেন এক সময় সেটি এক দফা দাবিতে পরিণত হলো। আর তা হলো আইয়ুব খানের পতন শেখ মুজিবের মুক্তির দাবিতে। সেই আন্দোলনের সব কর্মসূচি ১০ ছাত্র নেতার সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদের বৈঠকে আলোচনার ভিত্তিতে গ্রহণ করেছেন। যেখানে সিরাজুল আলম খান বা নিউক্লিয়াস বলে কোনো শক্তির যোগাযোগই ছিল না। ২০ জানুয়ারি তার সভাপতিত্বে ১০ ছাত্রনেতা শহীদ মিনারে বিশাল ছাত্র সমাবেশে আসাদের রক্ত ছুঁয়ে ‘এই রক্ত বৃথা যেতে দেব না শপথ নিয়ে পল্টনের উদ্দেশ্যে মিছিল শুরু করেন। সেই মিছিলের সামনে আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও ছিলেন। তিন নেতার মাজারের কাছে মিছিল গেলে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিউগলে ভেসে আসছিল ‘ডেঞ্জার ডেঞ্জার ডোন্ট ক্রস’। আমরা তাদের বাধা উপেক্ষা করে পল্টনে গেলাম। সেখান থেকে ২১ তারিখ ১২টা পর্যন্ত হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করলে স্বতঃস্ফূর্তভাবে পালিত হয়। আর গায়েবানা জানাজায় মওলানা ভাসানী, সৈয়দ নজরুল ইসলাম থেকে মহিউদ্দিন আহমদ পর্যন্ত রাজনীতিবিদরা শরিক হন। গায়েবানা জানাজা শেষে ২২ তারিখ কালো ব্যাজ ধারণ ও কালো পতাকা উত্তোলন আর ২৩ জানুয়ারি মশাল মিছিল ও ২৪ তারিখ বেলা ২টা পর্যন্ত হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করা হলো। ২২ তারিখ মানুষ কালো ব্যাজ ধারণই করেননি, সর্বত্র কালো পতাকা উড়েছে। ২৩ তারিখ ঢাকা মশালের নগরীতে পরিণত হয়। সেকি অভূতপূর্ব দৃশ্য। শেখ মুজিবের মুক্তির দাবিতে সেকি গণজাগরণ। দাবানলের মতো বিক্ষোভের আগুন ছড়িয়ে গণঅভ্যুত্থান সৃষ্টি হলো। এ বিষয়ে আগের পর্বে তোফায়েল আহমেদ বিস্তর বলেছেন।

তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ফেব্রুয়ারির ২ তারিখে দীর্ঘদিন বলবৎ থাকা সান্ধ্য আইন প্রত্যাহার করা হয়। ৯ ফেব্রুয়ারি পল্টনে শপথ দিবসে জীবনের সবচেয়ে বিশাল জনসভায় ডাকসু ভিপি তোফায়েল আহমেদ সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের মুখপাত্র হিসেবে সভাপতিত্ব করে ৪৫ মিনিটের বক্তৃতায় আন্দোলনের প্রেক্ষাপট, চলমান পরিস্থিতি ও লক্ষ্য অর্জনের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ তুলে ধরে স্লোগান তুললেন, ‘শপথ নিলাম শপথ নিলাম- মুজিব তোমায় মুক্ত করবো। শপল নিলাম শপথ নিলাম- মাগো তোমায় মুক্ত করবো।’ সেই সময় দাবানলের মতো আন্দোলন যখন তীব্র রূপ নিল তখন কারাবন্দী শেখ মুজিবুর রহমান তোফায়েল আহমেদকে দেখতে চাইলেন।

তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, স্বাধিকার ও স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জীবন-যৌবন কারাগারে কাটিয়েছেন। আর কঠিন দুঃসময়ে পরিস্থিতি দৃঢ়তার সঙ্গে মোকাবিলা করে তার প্রিয়তমা স্ত্রী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব নেতা-কর্মীদের আগলে রেখেছেন পাশে থেকেছেন আন্দোলন-সংগ্রামে ও সাংগঠনিক কর্মকান্ডে অর্থ সাহায্য দিয়েছেন। পর্দার অন্তরালে থেকে তিনি ছিলেন দুঃসময়ে এক অসীম সাহসী মহীয়সী নারী। ১৪ ফেব্রুয়ারি ’৬৯ সাল পল্টনে ডাকের জনসভা ছিল। সেদিন সকালে শেখ হাসিনা তার স্বামী পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ আলী মিয়ার গাড়িতে করে তোফায়েল আহমেদকে বঙ্গবন্ধুর কাছে নিয়ে যান। তোফায়েল আহমেদের ভাষায়- ‘মাজদা গাড়িটি ড্রাইভ করছিলেন শ্রদ্ধেয় ওয়াজেদ ভাই। পাশের আসনে বসা ছিলেন আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর পেছনের সিটে তিনি নিজে বসা।’ বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্টের বন্দীদশায় তাকে পেয়ে বুকে টেনে নিয়ে গভীর স্নেহে আদর করে বললেন, ‘তুই আজকে পল্টনে ডাকের জনসভায় বক্তৃতা করবি’। তোফায়েল বললেন, রাজনৈতিক জনসভার মঞ্চে তো আমরা উঠি না! বঙ্গবন্ধু বললেন, ‘তুই সাংবাদিকরা যেখানে বসবে, সেখানে বসবি। জনতাই তোকে মঞ্চে তুলে নেবে’। তোফায়েল আহমেদকে সেদিন বঙ্গবন্ধু পাজামা-পাঞ্জাবি পরে যেতে বলেছিলেন। সেদিন বঙ্গবন্ধুর টানা কারাবাসের ৩৮ মাস চলছিল। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ মতো তোফায়েল ডাকের জনসভায় গিয়ে সাংবাদিকদের সারিতে বসলেন। আর মঞ্চে সভার সভাপতি হিসেবে নূরুল আমিনের নাম প্রস্তাব করার সঙ্গে সঙ্গে বিক্ষুব্ধ জনতা না না ধ্বনি তুলে প্রত্যাখ্যান করে এবং তোফায়েল আহমেদের নাম বলতে থাকে। তখন আবদুস সামাদ আজাদসহ নেতারা তোফায়েল আহমেদকে মঞ্চে তুলে নেন। তখন রাজনীতিতে দুটি প্রস্তাব ছিল গোলটেবিল বৈঠকে যাওয়া ও বঙ্গবন্ধুর প্যারোলে মুক্তি নেওয়া। তোফায়েল আহমেদ তার বক্তৃতায় দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন, ‘সেদিন বেশি দূরে নয় আমাদের নেতা শেখ মুজিব মুক্ত হয়ে তার জনগণের কাছে ফিরে আসবেন। তিনি জনতার উদ্দেশে প্রশ্ন তুললেন, আপনারা কি শেখ মুজিবকে ছাড়া গোলটেবিল বৈঠক চান? চারদিকে জনতার না না ধ্বনি ওঠে। তিনি আবার জানতে চান আপনারা কি শেখ মুজিবের প্যারোলে মুক্তি চান? তখন জনগণ আবার না না ধ্বনিতে মুখরিত করে পল্টন। এর পর সৈয়দ নজরুল থেকে ময়েজউদ্দিন আহমেদ পর্যন্ত একটি প্রতিনিধি দল গিয়ে পরিষ্কার বলে দেন শেখ মুজিব ছাড়া গোলটেবিল বৈঠকে তারা বসবেন না। এতে পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর টনক নড়ে। সেই সময় পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী খাজা সাহাবুদ্দিন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে প্যারোলে মুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ঢাকায় এসেছিলেন। অন্যদিকে সর্বজনবিদিত যে, বেগম মুজিব সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বঙ্গবন্ধুকে প্যারোলে মুক্তি না নেওয়ার পক্ষে তার মতামত জানিয়ে দেন। আর এদিকে সিরাজুল আলম খান বলছেন, সিগারেটের কাগজের টুকরায় তিনি লিখে দিয়েছিলেন- ‘আপনি প্যারোলে মুক্তি নেবেন না সিরাজুল আলম খান’। এমন মিথ্যাচার আজ শুনতে হয় জানিয়ে ত্যক্ত-বিরক্ত তোফায়েল আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুকে ডিকটেক্ট করার মতো, সিদ্ধান্ত দেওয়ার মতো কেউ ছিলেন না। তিনি নিজে সিদ্ধান্ত নিতেন এবং যা বলতেন তা নিয়ে কোনো আপস করতেন না।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, সেদিন ক্যান্টনমেন্টে সার্জেন্ট জহুরুল হককে হত্যা করে সান্ধ্য আইন জারি করা হয়। ১৮ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র উপদেষ্টা ড. জোহাকে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গুলিতে হত্যা করা হয়। এরপর ২০ ফেব্রুয়ারি তারা সান্ধ্য আইন ভঙ্গ করে মশাল মিছিল বের করেন। তারা যাতে সান্ধ্য আইন ভঙ্গ না করেন সেজন্য তৎকালীন স্বরাষ্ট্র সচিব সালাউদ্দিন, তথ্য সচিব আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ খান ও ঢাকার ডিসি এম কে আনোয়ার তৎকালীন ইকবাল হলে তোফায়েলদের সঙ্গে দেখা করেন। তারা সঙ্গে এনেছিলেন সাংবাদিক আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ও ড. বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীরকে। কিন্তু তাদের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করলে তারা বাধ্য হন কারফিউ প্রত্যাহার করে নিতে। ২১ ফেব্রুয়ারি পল্টনে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে ‘২৪ ঘণ্টার মধ্যে শেখ মুজিবসহ রাজবন্দীদের মুক্তি না দিলে সারা বাংলায় আগুন জ্বলবে’ এই মর্মে তোফায়েল আলটিমেটাম দিলে পরদিন ২২ ফেব্রুয়ারি দুপুরেই শেখ মুজিবসহ রাজবন্দীদের মুক্তি দেওয়া হয়। পল্টনে তখন লাখো লাখো মানুষ। ধানমি র ৩২ নম্বর বাড়িতে উদ্বেলিত জনতার স্রোত প্রিয় নেতার মুখ দর্শনের জন্য। সিরাজুল আলম খান জানেনই না সেদিন পল্টনে বঙ্গবন্ধুকে গণসংবর্ধনা না দিয়ে তোফায়েল আহমেদ ছাতনেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে পল্টনের সমাবেশ থেকে লাখো জনতাকে জানিয়ে দেন পরদিন ২৩ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) বঙ্গবন্ধুকে গণসংবর্ধনা দেওয়া হবে। সেদিন রাতে তৎকালীন ইকবাল হলের প্রভোস্টের রুমে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের বৈঠক হয়। বৈঠকে ছাত্র ইউনিয়নের মেনন পন্থিরা শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনায় মওলানা ভাসানীকে প্রধান অতিথি করার প্রস্তাব দেয়। অন্যদিকে মতিয়া পন্থি ছাত্র ইউনিয়ন সেটি নাকচ করে কমরেড মণি সিংকে প্রধান অতিথি করার প্রস্তাব দিলে মেনন পন্থিরা সেটিতে আপত্তি দেয়। এমনকি এনএসএফের নেতারা কারাবন্দী জুলফিকার আলী ভুট্টোর নাম প্রস্তাব করলে সবাই নাকচ করে দেন। আর ইত্তেফাক সম্পাদক শ্রদ্ধেয় তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া পরামর্শ দিয়েছিলেন গণসংবর্ধনায় জনগণ শেখ মুজিবের ভাষণ শুনতে আসবে। সেখানে আবার প্রধান অতিথির প্রয়োজন নেই। তিনিই এখন জনগণের মধ্যমণি। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় তোফায়েল আহমেদের সভাপতিত্বে শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনায় সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের চার নেতা বক্তৃতা করবেন। তারা হলেন ছাত্রলীগের আবদুর রউফ, ছাত্র ইউনিয়ন মতিয়া পন্থির শামসুদ্দোহা, মেনন পন্থি ছাত্র ইউনিয়নের মাহবুব উল্লাহ ও এনএসএফের বিদায়ী ছাত্রনেতা মাহবুবুল হক দোলন।

তোফায়েল আহমেদের মতে, ২৩ ফেব্রুয়ারি শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনার দিনটি তার জীবনের সবচেয়ে স্মরণীয় দিন, গৌরবের দিন। সেদিন গণসংবর্ধনায় ১০ লাখেরও বেশি জনতার অংশগ্রহণ ঘটে। সেদিন তার বয়স ২৫ বছর ৩ মাস ১ দিন। এমন অভূতপূর্ব সমাবেশে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানের সভাপতি হয়েও তিনি মহান নেতার আগেই তার বক্তৃতা দেন। তিনি তার বক্তৃতায় বলেন, ‘প্রিয় নেতা, জেল-জুলুম অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করে আপনি আপনার জীবন যৌবন বাংলার মানুষের জন্য উৎসর্গ করেছেন। কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্টে কাটিয়েছেন। ফাঁসির মঞ্চেও আপস করেননি। বাংলার মানুষ আপনার কাছে ঋণী। এই ঋণ আমরা কোনো দিন শোধ করতে পারব না। কিন্তু আজ একটি উপাধি দিয়ে সেই ঋণের বোঝা কিছুটা কমাতে চাই। ১০ লাখ লোক ২০ লাখ হাত তুলে তুমুল স্লোগানে কৃতজ্ঞ জাতি তাদের মহান নেতাকে বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করে। আগামীকাল শেষ পর্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম