শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯ আপডেট:

কারাগারে গেলে বঙ্গবন্ধু বললেন, তুই পল্টনে বক্তৃতা করবি : তোফায়েল

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
কারাগারে গেলে বঙ্গবন্ধু বললেন, তুই পল্টনে বক্তৃতা করবি : তোফায়েল

বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, বরেণ্য পার্লামেন্টারিয়ান, মুজিব বাহিনীর অন্যতম প্রধান ও ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের নায়ক তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, সিরাজুল আলম খানের জবানবন্দিতে ‘আমি সিরাজুল আলম খান’ বইয়ে নিউক্লিয়াস ও তার নিজের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার যে চেষ্টা করেছেন তা ইতিহাস ও সত্যের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতাই নয়, নির্জলা মিথ্যাচার মাত্র। নিউক্লিয়াস থেকে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণের অনুমোদন ও তার ডিকটেশনের যেসব বয়ান দেওয়া হয়েছে তার কোনো দলিল দস্তাবেজ বা তথ্য উপাত্ত কোথাও না থাকার কারণ হলো এসব সত্য নয়। তিনি বলেছেন, ’৬২ সালে তিনি, আবদুর রাজ্জাক ও কাজী আরেফ আহমেদ স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেন এবং ’৬৯ সালে এসে বঙ্গবন্ধুকে অবহিত করেন। এমন অসত্য প্রলাপ বেদনাদায়ক ঘটনা ছাড়া কিছু নয়।

যেখানে ইতিহাসে রয়েছে ’৬২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার অগ্রজ ইত্তেফাক সম্পাদক তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়ার অফিসে মধ্যরাতে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় উপ-হাইকমিশনার শশাঙ্ক ব্যানার্জির সঙ্গে বাংলাদেশের স্বাধীনতা নিয়ে তাঁর পরিকল্পনা তুলে ধরেন এবং নেহেরুর সঙ্গে দেখা করার সময় চেয়ে চিঠিও দিয়েছিলেন। এমনকি তিনি সেই সময় আগরতলায় গিয়ে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে তাকে নেহেরুর কাছে পাঠিয়েছিলেন। নেহেরু চীনের সঙ্গে যুদ্ধের পরপর আরেকটি ফ্রন্ট খুলতে চাননি বলে শেখ মুজিবকে ধৈর্য ধরার বার্তা দিয়েছিলেন। সেই আগরতলা সফরের ঘটনায় এবং স্বাধীনতার কর্মতৎপরতায় পাকিস্তান সরকার রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিব নামে আগরতলা মামলা দিয়ে তাকে কারাগারে নিক্ষিপ্ত করে ফাঁসিতে ঝুলাতে চেয়েছিল। সেই ইতিহাস সিরাজুল আলম খানের বইয়ে নানাভাবে বিকৃত হয়েছে। নিজেকে বড় করতে গিয়ে নিজেকে ছোটই করেননি, তিনি ইতিহাসকে বিকৃত করেছেন। বইয়ে প্রতিটি পাতায় পাতায় ভুল তথ্য ও বিভ্রান্তিকর ঘটনা উপস্থাপন করেছেন। বঙ্গবন্ধু যেখানে বাঙালি জাতির সামনে স্বাধীনতার নেতা হিসেবে আস্থার জায়গায় নায়কের মতো উঠে এসেছেন সেখানে সিরাজুল আলম খান বলছেন, তিনি স্বাধীনতার নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য মওলানা ভাসানীসহ অনেকের কাছে গেছেন। আর পরবর্তীতে তারা নিউক্লিয়াস থেকে শেখ মুজিবকে স্বাধীনতার নেতা হিসেবে গ্রহণ করেছেন। ইতিহাসের সঙ্গে এমন তামাশা এমন প্রহসন আর কখনো দেখা যায়নি। নেতার নির্দেশে যেখানে সব চলছে তখন সেখানে তিনি মাঠের একজন কর্মী সংগঠক হয়ে মনগড়া কাল্পনিক নাটক রচনা করেছেন।

তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ’৬৯-এর সর্বদলীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে ১১ দফার আন্দোলনের ধারাবাহিক ঘটনা বর্ণনায় বললেন এক সময় সেটি এক দফা দাবিতে পরিণত হলো। আর তা হলো আইয়ুব খানের পতন শেখ মুজিবের মুক্তির দাবিতে। সেই আন্দোলনের সব কর্মসূচি ১০ ছাত্র নেতার সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদের বৈঠকে আলোচনার ভিত্তিতে গ্রহণ করেছেন। যেখানে সিরাজুল আলম খান বা নিউক্লিয়াস বলে কোনো শক্তির যোগাযোগই ছিল না। ২০ জানুয়ারি তার সভাপতিত্বে ১০ ছাত্রনেতা শহীদ মিনারে বিশাল ছাত্র সমাবেশে আসাদের রক্ত ছুঁয়ে ‘এই রক্ত বৃথা যেতে দেব না শপথ নিয়ে পল্টনের উদ্দেশ্যে মিছিল শুরু করেন। সেই মিছিলের সামনে আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও ছিলেন। তিন নেতার মাজারের কাছে মিছিল গেলে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিউগলে ভেসে আসছিল ‘ডেঞ্জার ডেঞ্জার ডোন্ট ক্রস’। আমরা তাদের বাধা উপেক্ষা করে পল্টনে গেলাম। সেখান থেকে ২১ তারিখ ১২টা পর্যন্ত হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করলে স্বতঃস্ফূর্তভাবে পালিত হয়। আর গায়েবানা জানাজায় মওলানা ভাসানী, সৈয়দ নজরুল ইসলাম থেকে মহিউদ্দিন আহমদ পর্যন্ত রাজনীতিবিদরা শরিক হন। গায়েবানা জানাজা শেষে ২২ তারিখ কালো ব্যাজ ধারণ ও কালো পতাকা উত্তোলন আর ২৩ জানুয়ারি মশাল মিছিল ও ২৪ তারিখ বেলা ২টা পর্যন্ত হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করা হলো। ২২ তারিখ মানুষ কালো ব্যাজ ধারণই করেননি, সর্বত্র কালো পতাকা উড়েছে। ২৩ তারিখ ঢাকা মশালের নগরীতে পরিণত হয়। সেকি অভূতপূর্ব দৃশ্য। শেখ মুজিবের মুক্তির দাবিতে সেকি গণজাগরণ। দাবানলের মতো বিক্ষোভের আগুন ছড়িয়ে গণঅভ্যুত্থান সৃষ্টি হলো। এ বিষয়ে আগের পর্বে তোফায়েল আহমেদ বিস্তর বলেছেন।

তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ফেব্রুয়ারির ২ তারিখে দীর্ঘদিন বলবৎ থাকা সান্ধ্য আইন প্রত্যাহার করা হয়। ৯ ফেব্রুয়ারি পল্টনে শপথ দিবসে জীবনের সবচেয়ে বিশাল জনসভায় ডাকসু ভিপি তোফায়েল আহমেদ সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের মুখপাত্র হিসেবে সভাপতিত্ব করে ৪৫ মিনিটের বক্তৃতায় আন্দোলনের প্রেক্ষাপট, চলমান পরিস্থিতি ও লক্ষ্য অর্জনের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ তুলে ধরে স্লোগান তুললেন, ‘শপথ নিলাম শপথ নিলাম- মুজিব তোমায় মুক্ত করবো। শপল নিলাম শপথ নিলাম- মাগো তোমায় মুক্ত করবো।’ সেই সময় দাবানলের মতো আন্দোলন যখন তীব্র রূপ নিল তখন কারাবন্দী শেখ মুজিবুর রহমান তোফায়েল আহমেদকে দেখতে চাইলেন।

তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, স্বাধিকার ও স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জীবন-যৌবন কারাগারে কাটিয়েছেন। আর কঠিন দুঃসময়ে পরিস্থিতি দৃঢ়তার সঙ্গে মোকাবিলা করে তার প্রিয়তমা স্ত্রী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব নেতা-কর্মীদের আগলে রেখেছেন পাশে থেকেছেন আন্দোলন-সংগ্রামে ও সাংগঠনিক কর্মকান্ডে অর্থ সাহায্য দিয়েছেন। পর্দার অন্তরালে থেকে তিনি ছিলেন দুঃসময়ে এক অসীম সাহসী মহীয়সী নারী। ১৪ ফেব্রুয়ারি ’৬৯ সাল পল্টনে ডাকের জনসভা ছিল। সেদিন সকালে শেখ হাসিনা তার স্বামী পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ আলী মিয়ার গাড়িতে করে তোফায়েল আহমেদকে বঙ্গবন্ধুর কাছে নিয়ে যান। তোফায়েল আহমেদের ভাষায়- ‘মাজদা গাড়িটি ড্রাইভ করছিলেন শ্রদ্ধেয় ওয়াজেদ ভাই। পাশের আসনে বসা ছিলেন আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর পেছনের সিটে তিনি নিজে বসা।’ বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্টের বন্দীদশায় তাকে পেয়ে বুকে টেনে নিয়ে গভীর স্নেহে আদর করে বললেন, ‘তুই আজকে পল্টনে ডাকের জনসভায় বক্তৃতা করবি’। তোফায়েল বললেন, রাজনৈতিক জনসভার মঞ্চে তো আমরা উঠি না! বঙ্গবন্ধু বললেন, ‘তুই সাংবাদিকরা যেখানে বসবে, সেখানে বসবি। জনতাই তোকে মঞ্চে তুলে নেবে’। তোফায়েল আহমেদকে সেদিন বঙ্গবন্ধু পাজামা-পাঞ্জাবি পরে যেতে বলেছিলেন। সেদিন বঙ্গবন্ধুর টানা কারাবাসের ৩৮ মাস চলছিল। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ মতো তোফায়েল ডাকের জনসভায় গিয়ে সাংবাদিকদের সারিতে বসলেন। আর মঞ্চে সভার সভাপতি হিসেবে নূরুল আমিনের নাম প্রস্তাব করার সঙ্গে সঙ্গে বিক্ষুব্ধ জনতা না না ধ্বনি তুলে প্রত্যাখ্যান করে এবং তোফায়েল আহমেদের নাম বলতে থাকে। তখন আবদুস সামাদ আজাদসহ নেতারা তোফায়েল আহমেদকে মঞ্চে তুলে নেন। তখন রাজনীতিতে দুটি প্রস্তাব ছিল গোলটেবিল বৈঠকে যাওয়া ও বঙ্গবন্ধুর প্যারোলে মুক্তি নেওয়া। তোফায়েল আহমেদ তার বক্তৃতায় দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন, ‘সেদিন বেশি দূরে নয় আমাদের নেতা শেখ মুজিব মুক্ত হয়ে তার জনগণের কাছে ফিরে আসবেন। তিনি জনতার উদ্দেশে প্রশ্ন তুললেন, আপনারা কি শেখ মুজিবকে ছাড়া গোলটেবিল বৈঠক চান? চারদিকে জনতার না না ধ্বনি ওঠে। তিনি আবার জানতে চান আপনারা কি শেখ মুজিবের প্যারোলে মুক্তি চান? তখন জনগণ আবার না না ধ্বনিতে মুখরিত করে পল্টন। এর পর সৈয়দ নজরুল থেকে ময়েজউদ্দিন আহমেদ পর্যন্ত একটি প্রতিনিধি দল গিয়ে পরিষ্কার বলে দেন শেখ মুজিব ছাড়া গোলটেবিল বৈঠকে তারা বসবেন না। এতে পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর টনক নড়ে। সেই সময় পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী খাজা সাহাবুদ্দিন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে প্যারোলে মুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ঢাকায় এসেছিলেন। অন্যদিকে সর্বজনবিদিত যে, বেগম মুজিব সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বঙ্গবন্ধুকে প্যারোলে মুক্তি না নেওয়ার পক্ষে তার মতামত জানিয়ে দেন। আর এদিকে সিরাজুল আলম খান বলছেন, সিগারেটের কাগজের টুকরায় তিনি লিখে দিয়েছিলেন- ‘আপনি প্যারোলে মুক্তি নেবেন না সিরাজুল আলম খান’। এমন মিথ্যাচার আজ শুনতে হয় জানিয়ে ত্যক্ত-বিরক্ত তোফায়েল আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুকে ডিকটেক্ট করার মতো, সিদ্ধান্ত দেওয়ার মতো কেউ ছিলেন না। তিনি নিজে সিদ্ধান্ত নিতেন এবং যা বলতেন তা নিয়ে কোনো আপস করতেন না।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, সেদিন ক্যান্টনমেন্টে সার্জেন্ট জহুরুল হককে হত্যা করে সান্ধ্য আইন জারি করা হয়। ১৮ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র উপদেষ্টা ড. জোহাকে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গুলিতে হত্যা করা হয়। এরপর ২০ ফেব্রুয়ারি তারা সান্ধ্য আইন ভঙ্গ করে মশাল মিছিল বের করেন। তারা যাতে সান্ধ্য আইন ভঙ্গ না করেন সেজন্য তৎকালীন স্বরাষ্ট্র সচিব সালাউদ্দিন, তথ্য সচিব আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ খান ও ঢাকার ডিসি এম কে আনোয়ার তৎকালীন ইকবাল হলে তোফায়েলদের সঙ্গে দেখা করেন। তারা সঙ্গে এনেছিলেন সাংবাদিক আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ও ড. বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীরকে। কিন্তু তাদের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করলে তারা বাধ্য হন কারফিউ প্রত্যাহার করে নিতে। ২১ ফেব্রুয়ারি পল্টনে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে ‘২৪ ঘণ্টার মধ্যে শেখ মুজিবসহ রাজবন্দীদের মুক্তি না দিলে সারা বাংলায় আগুন জ্বলবে’ এই মর্মে তোফায়েল আলটিমেটাম দিলে পরদিন ২২ ফেব্রুয়ারি দুপুরেই শেখ মুজিবসহ রাজবন্দীদের মুক্তি দেওয়া হয়। পল্টনে তখন লাখো লাখো মানুষ। ধানমি র ৩২ নম্বর বাড়িতে উদ্বেলিত জনতার স্রোত প্রিয় নেতার মুখ দর্শনের জন্য। সিরাজুল আলম খান জানেনই না সেদিন পল্টনে বঙ্গবন্ধুকে গণসংবর্ধনা না দিয়ে তোফায়েল আহমেদ ছাতনেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে পল্টনের সমাবেশ থেকে লাখো জনতাকে জানিয়ে দেন পরদিন ২৩ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) বঙ্গবন্ধুকে গণসংবর্ধনা দেওয়া হবে। সেদিন রাতে তৎকালীন ইকবাল হলের প্রভোস্টের রুমে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের বৈঠক হয়। বৈঠকে ছাত্র ইউনিয়নের মেনন পন্থিরা শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনায় মওলানা ভাসানীকে প্রধান অতিথি করার প্রস্তাব দেয়। অন্যদিকে মতিয়া পন্থি ছাত্র ইউনিয়ন সেটি নাকচ করে কমরেড মণি সিংকে প্রধান অতিথি করার প্রস্তাব দিলে মেনন পন্থিরা সেটিতে আপত্তি দেয়। এমনকি এনএসএফের নেতারা কারাবন্দী জুলফিকার আলী ভুট্টোর নাম প্রস্তাব করলে সবাই নাকচ করে দেন। আর ইত্তেফাক সম্পাদক শ্রদ্ধেয় তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া পরামর্শ দিয়েছিলেন গণসংবর্ধনায় জনগণ শেখ মুজিবের ভাষণ শুনতে আসবে। সেখানে আবার প্রধান অতিথির প্রয়োজন নেই। তিনিই এখন জনগণের মধ্যমণি। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় তোফায়েল আহমেদের সভাপতিত্বে শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনায় সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের চার নেতা বক্তৃতা করবেন। তারা হলেন ছাত্রলীগের আবদুর রউফ, ছাত্র ইউনিয়ন মতিয়া পন্থির শামসুদ্দোহা, মেনন পন্থি ছাত্র ইউনিয়নের মাহবুব উল্লাহ ও এনএসএফের বিদায়ী ছাত্রনেতা মাহবুবুল হক দোলন।

তোফায়েল আহমেদের মতে, ২৩ ফেব্রুয়ারি শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনার দিনটি তার জীবনের সবচেয়ে স্মরণীয় দিন, গৌরবের দিন। সেদিন গণসংবর্ধনায় ১০ লাখেরও বেশি জনতার অংশগ্রহণ ঘটে। সেদিন তার বয়স ২৫ বছর ৩ মাস ১ দিন। এমন অভূতপূর্ব সমাবেশে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানের সভাপতি হয়েও তিনি মহান নেতার আগেই তার বক্তৃতা দেন। তিনি তার বক্তৃতায় বলেন, ‘প্রিয় নেতা, জেল-জুলুম অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করে আপনি আপনার জীবন যৌবন বাংলার মানুষের জন্য উৎসর্গ করেছেন। কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্টে কাটিয়েছেন। ফাঁসির মঞ্চেও আপস করেননি। বাংলার মানুষ আপনার কাছে ঋণী। এই ঋণ আমরা কোনো দিন শোধ করতে পারব না। কিন্তু আজ একটি উপাধি দিয়ে সেই ঋণের বোঝা কিছুটা কমাতে চাই। ১০ লাখ লোক ২০ লাখ হাত তুলে তুমুল স্লোগানে কৃতজ্ঞ জাতি তাদের মহান নেতাকে বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করে। আগামীকাল শেষ পর্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
সর্বশেষ খবর
দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন