শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯ আপডেট:

কারাগারে গেলে বঙ্গবন্ধু বললেন, তুই পল্টনে বক্তৃতা করবি : তোফায়েল

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
কারাগারে গেলে বঙ্গবন্ধু বললেন, তুই পল্টনে বক্তৃতা করবি : তোফায়েল

বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, বরেণ্য পার্লামেন্টারিয়ান, মুজিব বাহিনীর অন্যতম প্রধান ও ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের নায়ক তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, সিরাজুল আলম খানের জবানবন্দিতে ‘আমি সিরাজুল আলম খান’ বইয়ে নিউক্লিয়াস ও তার নিজের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার যে চেষ্টা করেছেন তা ইতিহাস ও সত্যের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতাই নয়, নির্জলা মিথ্যাচার মাত্র। নিউক্লিয়াস থেকে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণের অনুমোদন ও তার ডিকটেশনের যেসব বয়ান দেওয়া হয়েছে তার কোনো দলিল দস্তাবেজ বা তথ্য উপাত্ত কোথাও না থাকার কারণ হলো এসব সত্য নয়। তিনি বলেছেন, ’৬২ সালে তিনি, আবদুর রাজ্জাক ও কাজী আরেফ আহমেদ স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেন এবং ’৬৯ সালে এসে বঙ্গবন্ধুকে অবহিত করেন। এমন অসত্য প্রলাপ বেদনাদায়ক ঘটনা ছাড়া কিছু নয়।

যেখানে ইতিহাসে রয়েছে ’৬২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার অগ্রজ ইত্তেফাক সম্পাদক তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়ার অফিসে মধ্যরাতে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় উপ-হাইকমিশনার শশাঙ্ক ব্যানার্জির সঙ্গে বাংলাদেশের স্বাধীনতা নিয়ে তাঁর পরিকল্পনা তুলে ধরেন এবং নেহেরুর সঙ্গে দেখা করার সময় চেয়ে চিঠিও দিয়েছিলেন। এমনকি তিনি সেই সময় আগরতলায় গিয়ে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে তাকে নেহেরুর কাছে পাঠিয়েছিলেন। নেহেরু চীনের সঙ্গে যুদ্ধের পরপর আরেকটি ফ্রন্ট খুলতে চাননি বলে শেখ মুজিবকে ধৈর্য ধরার বার্তা দিয়েছিলেন। সেই আগরতলা সফরের ঘটনায় এবং স্বাধীনতার কর্মতৎপরতায় পাকিস্তান সরকার রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিব নামে আগরতলা মামলা দিয়ে তাকে কারাগারে নিক্ষিপ্ত করে ফাঁসিতে ঝুলাতে চেয়েছিল। সেই ইতিহাস সিরাজুল আলম খানের বইয়ে নানাভাবে বিকৃত হয়েছে। নিজেকে বড় করতে গিয়ে নিজেকে ছোটই করেননি, তিনি ইতিহাসকে বিকৃত করেছেন। বইয়ে প্রতিটি পাতায় পাতায় ভুল তথ্য ও বিভ্রান্তিকর ঘটনা উপস্থাপন করেছেন। বঙ্গবন্ধু যেখানে বাঙালি জাতির সামনে স্বাধীনতার নেতা হিসেবে আস্থার জায়গায় নায়কের মতো উঠে এসেছেন সেখানে সিরাজুল আলম খান বলছেন, তিনি স্বাধীনতার নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য মওলানা ভাসানীসহ অনেকের কাছে গেছেন। আর পরবর্তীতে তারা নিউক্লিয়াস থেকে শেখ মুজিবকে স্বাধীনতার নেতা হিসেবে গ্রহণ করেছেন। ইতিহাসের সঙ্গে এমন তামাশা এমন প্রহসন আর কখনো দেখা যায়নি। নেতার নির্দেশে যেখানে সব চলছে তখন সেখানে তিনি মাঠের একজন কর্মী সংগঠক হয়ে মনগড়া কাল্পনিক নাটক রচনা করেছেন।

তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ’৬৯-এর সর্বদলীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে ১১ দফার আন্দোলনের ধারাবাহিক ঘটনা বর্ণনায় বললেন এক সময় সেটি এক দফা দাবিতে পরিণত হলো। আর তা হলো আইয়ুব খানের পতন শেখ মুজিবের মুক্তির দাবিতে। সেই আন্দোলনের সব কর্মসূচি ১০ ছাত্র নেতার সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদের বৈঠকে আলোচনার ভিত্তিতে গ্রহণ করেছেন। যেখানে সিরাজুল আলম খান বা নিউক্লিয়াস বলে কোনো শক্তির যোগাযোগই ছিল না। ২০ জানুয়ারি তার সভাপতিত্বে ১০ ছাত্রনেতা শহীদ মিনারে বিশাল ছাত্র সমাবেশে আসাদের রক্ত ছুঁয়ে ‘এই রক্ত বৃথা যেতে দেব না শপথ নিয়ে পল্টনের উদ্দেশ্যে মিছিল শুরু করেন। সেই মিছিলের সামনে আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও ছিলেন। তিন নেতার মাজারের কাছে মিছিল গেলে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিউগলে ভেসে আসছিল ‘ডেঞ্জার ডেঞ্জার ডোন্ট ক্রস’। আমরা তাদের বাধা উপেক্ষা করে পল্টনে গেলাম। সেখান থেকে ২১ তারিখ ১২টা পর্যন্ত হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করলে স্বতঃস্ফূর্তভাবে পালিত হয়। আর গায়েবানা জানাজায় মওলানা ভাসানী, সৈয়দ নজরুল ইসলাম থেকে মহিউদ্দিন আহমদ পর্যন্ত রাজনীতিবিদরা শরিক হন। গায়েবানা জানাজা শেষে ২২ তারিখ কালো ব্যাজ ধারণ ও কালো পতাকা উত্তোলন আর ২৩ জানুয়ারি মশাল মিছিল ও ২৪ তারিখ বেলা ২টা পর্যন্ত হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করা হলো। ২২ তারিখ মানুষ কালো ব্যাজ ধারণই করেননি, সর্বত্র কালো পতাকা উড়েছে। ২৩ তারিখ ঢাকা মশালের নগরীতে পরিণত হয়। সেকি অভূতপূর্ব দৃশ্য। শেখ মুজিবের মুক্তির দাবিতে সেকি গণজাগরণ। দাবানলের মতো বিক্ষোভের আগুন ছড়িয়ে গণঅভ্যুত্থান সৃষ্টি হলো। এ বিষয়ে আগের পর্বে তোফায়েল আহমেদ বিস্তর বলেছেন।

তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ফেব্রুয়ারির ২ তারিখে দীর্ঘদিন বলবৎ থাকা সান্ধ্য আইন প্রত্যাহার করা হয়। ৯ ফেব্রুয়ারি পল্টনে শপথ দিবসে জীবনের সবচেয়ে বিশাল জনসভায় ডাকসু ভিপি তোফায়েল আহমেদ সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের মুখপাত্র হিসেবে সভাপতিত্ব করে ৪৫ মিনিটের বক্তৃতায় আন্দোলনের প্রেক্ষাপট, চলমান পরিস্থিতি ও লক্ষ্য অর্জনের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ তুলে ধরে স্লোগান তুললেন, ‘শপথ নিলাম শপথ নিলাম- মুজিব তোমায় মুক্ত করবো। শপল নিলাম শপথ নিলাম- মাগো তোমায় মুক্ত করবো।’ সেই সময় দাবানলের মতো আন্দোলন যখন তীব্র রূপ নিল তখন কারাবন্দী শেখ মুজিবুর রহমান তোফায়েল আহমেদকে দেখতে চাইলেন।

তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, স্বাধিকার ও স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জীবন-যৌবন কারাগারে কাটিয়েছেন। আর কঠিন দুঃসময়ে পরিস্থিতি দৃঢ়তার সঙ্গে মোকাবিলা করে তার প্রিয়তমা স্ত্রী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব নেতা-কর্মীদের আগলে রেখেছেন পাশে থেকেছেন আন্দোলন-সংগ্রামে ও সাংগঠনিক কর্মকান্ডে অর্থ সাহায্য দিয়েছেন। পর্দার অন্তরালে থেকে তিনি ছিলেন দুঃসময়ে এক অসীম সাহসী মহীয়সী নারী। ১৪ ফেব্রুয়ারি ’৬৯ সাল পল্টনে ডাকের জনসভা ছিল। সেদিন সকালে শেখ হাসিনা তার স্বামী পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ আলী মিয়ার গাড়িতে করে তোফায়েল আহমেদকে বঙ্গবন্ধুর কাছে নিয়ে যান। তোফায়েল আহমেদের ভাষায়- ‘মাজদা গাড়িটি ড্রাইভ করছিলেন শ্রদ্ধেয় ওয়াজেদ ভাই। পাশের আসনে বসা ছিলেন আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর পেছনের সিটে তিনি নিজে বসা।’ বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্টের বন্দীদশায় তাকে পেয়ে বুকে টেনে নিয়ে গভীর স্নেহে আদর করে বললেন, ‘তুই আজকে পল্টনে ডাকের জনসভায় বক্তৃতা করবি’। তোফায়েল বললেন, রাজনৈতিক জনসভার মঞ্চে তো আমরা উঠি না! বঙ্গবন্ধু বললেন, ‘তুই সাংবাদিকরা যেখানে বসবে, সেখানে বসবি। জনতাই তোকে মঞ্চে তুলে নেবে’। তোফায়েল আহমেদকে সেদিন বঙ্গবন্ধু পাজামা-পাঞ্জাবি পরে যেতে বলেছিলেন। সেদিন বঙ্গবন্ধুর টানা কারাবাসের ৩৮ মাস চলছিল। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ মতো তোফায়েল ডাকের জনসভায় গিয়ে সাংবাদিকদের সারিতে বসলেন। আর মঞ্চে সভার সভাপতি হিসেবে নূরুল আমিনের নাম প্রস্তাব করার সঙ্গে সঙ্গে বিক্ষুব্ধ জনতা না না ধ্বনি তুলে প্রত্যাখ্যান করে এবং তোফায়েল আহমেদের নাম বলতে থাকে। তখন আবদুস সামাদ আজাদসহ নেতারা তোফায়েল আহমেদকে মঞ্চে তুলে নেন। তখন রাজনীতিতে দুটি প্রস্তাব ছিল গোলটেবিল বৈঠকে যাওয়া ও বঙ্গবন্ধুর প্যারোলে মুক্তি নেওয়া। তোফায়েল আহমেদ তার বক্তৃতায় দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন, ‘সেদিন বেশি দূরে নয় আমাদের নেতা শেখ মুজিব মুক্ত হয়ে তার জনগণের কাছে ফিরে আসবেন। তিনি জনতার উদ্দেশে প্রশ্ন তুললেন, আপনারা কি শেখ মুজিবকে ছাড়া গোলটেবিল বৈঠক চান? চারদিকে জনতার না না ধ্বনি ওঠে। তিনি আবার জানতে চান আপনারা কি শেখ মুজিবের প্যারোলে মুক্তি চান? তখন জনগণ আবার না না ধ্বনিতে মুখরিত করে পল্টন। এর পর সৈয়দ নজরুল থেকে ময়েজউদ্দিন আহমেদ পর্যন্ত একটি প্রতিনিধি দল গিয়ে পরিষ্কার বলে দেন শেখ মুজিব ছাড়া গোলটেবিল বৈঠকে তারা বসবেন না। এতে পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর টনক নড়ে। সেই সময় পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী খাজা সাহাবুদ্দিন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে প্যারোলে মুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ঢাকায় এসেছিলেন। অন্যদিকে সর্বজনবিদিত যে, বেগম মুজিব সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বঙ্গবন্ধুকে প্যারোলে মুক্তি না নেওয়ার পক্ষে তার মতামত জানিয়ে দেন। আর এদিকে সিরাজুল আলম খান বলছেন, সিগারেটের কাগজের টুকরায় তিনি লিখে দিয়েছিলেন- ‘আপনি প্যারোলে মুক্তি নেবেন না সিরাজুল আলম খান’। এমন মিথ্যাচার আজ শুনতে হয় জানিয়ে ত্যক্ত-বিরক্ত তোফায়েল আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুকে ডিকটেক্ট করার মতো, সিদ্ধান্ত দেওয়ার মতো কেউ ছিলেন না। তিনি নিজে সিদ্ধান্ত নিতেন এবং যা বলতেন তা নিয়ে কোনো আপস করতেন না।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, সেদিন ক্যান্টনমেন্টে সার্জেন্ট জহুরুল হককে হত্যা করে সান্ধ্য আইন জারি করা হয়। ১৮ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র উপদেষ্টা ড. জোহাকে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গুলিতে হত্যা করা হয়। এরপর ২০ ফেব্রুয়ারি তারা সান্ধ্য আইন ভঙ্গ করে মশাল মিছিল বের করেন। তারা যাতে সান্ধ্য আইন ভঙ্গ না করেন সেজন্য তৎকালীন স্বরাষ্ট্র সচিব সালাউদ্দিন, তথ্য সচিব আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ খান ও ঢাকার ডিসি এম কে আনোয়ার তৎকালীন ইকবাল হলে তোফায়েলদের সঙ্গে দেখা করেন। তারা সঙ্গে এনেছিলেন সাংবাদিক আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ও ড. বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীরকে। কিন্তু তাদের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করলে তারা বাধ্য হন কারফিউ প্রত্যাহার করে নিতে। ২১ ফেব্রুয়ারি পল্টনে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে ‘২৪ ঘণ্টার মধ্যে শেখ মুজিবসহ রাজবন্দীদের মুক্তি না দিলে সারা বাংলায় আগুন জ্বলবে’ এই মর্মে তোফায়েল আলটিমেটাম দিলে পরদিন ২২ ফেব্রুয়ারি দুপুরেই শেখ মুজিবসহ রাজবন্দীদের মুক্তি দেওয়া হয়। পল্টনে তখন লাখো লাখো মানুষ। ধানমি র ৩২ নম্বর বাড়িতে উদ্বেলিত জনতার স্রোত প্রিয় নেতার মুখ দর্শনের জন্য। সিরাজুল আলম খান জানেনই না সেদিন পল্টনে বঙ্গবন্ধুকে গণসংবর্ধনা না দিয়ে তোফায়েল আহমেদ ছাতনেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে পল্টনের সমাবেশ থেকে লাখো জনতাকে জানিয়ে দেন পরদিন ২৩ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) বঙ্গবন্ধুকে গণসংবর্ধনা দেওয়া হবে। সেদিন রাতে তৎকালীন ইকবাল হলের প্রভোস্টের রুমে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের বৈঠক হয়। বৈঠকে ছাত্র ইউনিয়নের মেনন পন্থিরা শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনায় মওলানা ভাসানীকে প্রধান অতিথি করার প্রস্তাব দেয়। অন্যদিকে মতিয়া পন্থি ছাত্র ইউনিয়ন সেটি নাকচ করে কমরেড মণি সিংকে প্রধান অতিথি করার প্রস্তাব দিলে মেনন পন্থিরা সেটিতে আপত্তি দেয়। এমনকি এনএসএফের নেতারা কারাবন্দী জুলফিকার আলী ভুট্টোর নাম প্রস্তাব করলে সবাই নাকচ করে দেন। আর ইত্তেফাক সম্পাদক শ্রদ্ধেয় তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া পরামর্শ দিয়েছিলেন গণসংবর্ধনায় জনগণ শেখ মুজিবের ভাষণ শুনতে আসবে। সেখানে আবার প্রধান অতিথির প্রয়োজন নেই। তিনিই এখন জনগণের মধ্যমণি। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় তোফায়েল আহমেদের সভাপতিত্বে শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনায় সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের চার নেতা বক্তৃতা করবেন। তারা হলেন ছাত্রলীগের আবদুর রউফ, ছাত্র ইউনিয়ন মতিয়া পন্থির শামসুদ্দোহা, মেনন পন্থি ছাত্র ইউনিয়নের মাহবুব উল্লাহ ও এনএসএফের বিদায়ী ছাত্রনেতা মাহবুবুল হক দোলন।

তোফায়েল আহমেদের মতে, ২৩ ফেব্রুয়ারি শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনার দিনটি তার জীবনের সবচেয়ে স্মরণীয় দিন, গৌরবের দিন। সেদিন গণসংবর্ধনায় ১০ লাখেরও বেশি জনতার অংশগ্রহণ ঘটে। সেদিন তার বয়স ২৫ বছর ৩ মাস ১ দিন। এমন অভূতপূর্ব সমাবেশে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানের সভাপতি হয়েও তিনি মহান নেতার আগেই তার বক্তৃতা দেন। তিনি তার বক্তৃতায় বলেন, ‘প্রিয় নেতা, জেল-জুলুম অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করে আপনি আপনার জীবন যৌবন বাংলার মানুষের জন্য উৎসর্গ করেছেন। কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্টে কাটিয়েছেন। ফাঁসির মঞ্চেও আপস করেননি। বাংলার মানুষ আপনার কাছে ঋণী। এই ঋণ আমরা কোনো দিন শোধ করতে পারব না। কিন্তু আজ একটি উপাধি দিয়ে সেই ঋণের বোঝা কিছুটা কমাতে চাই। ১০ লাখ লোক ২০ লাখ হাত তুলে তুমুল স্লোগানে কৃতজ্ঞ জাতি তাদের মহান নেতাকে বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করে। আগামীকাল শেষ পর্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
সর্বশেষ খবর
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে
ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা
ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা

দেশগ্রাম

পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড
পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম