শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯ আপডেট:

কারাগারে গেলে বঙ্গবন্ধু বললেন, তুই পল্টনে বক্তৃতা করবি : তোফায়েল

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
কারাগারে গেলে বঙ্গবন্ধু বললেন, তুই পল্টনে বক্তৃতা করবি : তোফায়েল

বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, বরেণ্য পার্লামেন্টারিয়ান, মুজিব বাহিনীর অন্যতম প্রধান ও ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের নায়ক তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, সিরাজুল আলম খানের জবানবন্দিতে ‘আমি সিরাজুল আলম খান’ বইয়ে নিউক্লিয়াস ও তার নিজের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার যে চেষ্টা করেছেন তা ইতিহাস ও সত্যের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতাই নয়, নির্জলা মিথ্যাচার মাত্র। নিউক্লিয়াস থেকে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণের অনুমোদন ও তার ডিকটেশনের যেসব বয়ান দেওয়া হয়েছে তার কোনো দলিল দস্তাবেজ বা তথ্য উপাত্ত কোথাও না থাকার কারণ হলো এসব সত্য নয়। তিনি বলেছেন, ’৬২ সালে তিনি, আবদুর রাজ্জাক ও কাজী আরেফ আহমেদ স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেন এবং ’৬৯ সালে এসে বঙ্গবন্ধুকে অবহিত করেন। এমন অসত্য প্রলাপ বেদনাদায়ক ঘটনা ছাড়া কিছু নয়।

যেখানে ইতিহাসে রয়েছে ’৬২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার অগ্রজ ইত্তেফাক সম্পাদক তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়ার অফিসে মধ্যরাতে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় উপ-হাইকমিশনার শশাঙ্ক ব্যানার্জির সঙ্গে বাংলাদেশের স্বাধীনতা নিয়ে তাঁর পরিকল্পনা তুলে ধরেন এবং নেহেরুর সঙ্গে দেখা করার সময় চেয়ে চিঠিও দিয়েছিলেন। এমনকি তিনি সেই সময় আগরতলায় গিয়ে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে তাকে নেহেরুর কাছে পাঠিয়েছিলেন। নেহেরু চীনের সঙ্গে যুদ্ধের পরপর আরেকটি ফ্রন্ট খুলতে চাননি বলে শেখ মুজিবকে ধৈর্য ধরার বার্তা দিয়েছিলেন। সেই আগরতলা সফরের ঘটনায় এবং স্বাধীনতার কর্মতৎপরতায় পাকিস্তান সরকার রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিব নামে আগরতলা মামলা দিয়ে তাকে কারাগারে নিক্ষিপ্ত করে ফাঁসিতে ঝুলাতে চেয়েছিল। সেই ইতিহাস সিরাজুল আলম খানের বইয়ে নানাভাবে বিকৃত হয়েছে। নিজেকে বড় করতে গিয়ে নিজেকে ছোটই করেননি, তিনি ইতিহাসকে বিকৃত করেছেন। বইয়ে প্রতিটি পাতায় পাতায় ভুল তথ্য ও বিভ্রান্তিকর ঘটনা উপস্থাপন করেছেন। বঙ্গবন্ধু যেখানে বাঙালি জাতির সামনে স্বাধীনতার নেতা হিসেবে আস্থার জায়গায় নায়কের মতো উঠে এসেছেন সেখানে সিরাজুল আলম খান বলছেন, তিনি স্বাধীনতার নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য মওলানা ভাসানীসহ অনেকের কাছে গেছেন। আর পরবর্তীতে তারা নিউক্লিয়াস থেকে শেখ মুজিবকে স্বাধীনতার নেতা হিসেবে গ্রহণ করেছেন। ইতিহাসের সঙ্গে এমন তামাশা এমন প্রহসন আর কখনো দেখা যায়নি। নেতার নির্দেশে যেখানে সব চলছে তখন সেখানে তিনি মাঠের একজন কর্মী সংগঠক হয়ে মনগড়া কাল্পনিক নাটক রচনা করেছেন।

তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ’৬৯-এর সর্বদলীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে ১১ দফার আন্দোলনের ধারাবাহিক ঘটনা বর্ণনায় বললেন এক সময় সেটি এক দফা দাবিতে পরিণত হলো। আর তা হলো আইয়ুব খানের পতন শেখ মুজিবের মুক্তির দাবিতে। সেই আন্দোলনের সব কর্মসূচি ১০ ছাত্র নেতার সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদের বৈঠকে আলোচনার ভিত্তিতে গ্রহণ করেছেন। যেখানে সিরাজুল আলম খান বা নিউক্লিয়াস বলে কোনো শক্তির যোগাযোগই ছিল না। ২০ জানুয়ারি তার সভাপতিত্বে ১০ ছাত্রনেতা শহীদ মিনারে বিশাল ছাত্র সমাবেশে আসাদের রক্ত ছুঁয়ে ‘এই রক্ত বৃথা যেতে দেব না শপথ নিয়ে পল্টনের উদ্দেশ্যে মিছিল শুরু করেন। সেই মিছিলের সামনে আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও ছিলেন। তিন নেতার মাজারের কাছে মিছিল গেলে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিউগলে ভেসে আসছিল ‘ডেঞ্জার ডেঞ্জার ডোন্ট ক্রস’। আমরা তাদের বাধা উপেক্ষা করে পল্টনে গেলাম। সেখান থেকে ২১ তারিখ ১২টা পর্যন্ত হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করলে স্বতঃস্ফূর্তভাবে পালিত হয়। আর গায়েবানা জানাজায় মওলানা ভাসানী, সৈয়দ নজরুল ইসলাম থেকে মহিউদ্দিন আহমদ পর্যন্ত রাজনীতিবিদরা শরিক হন। গায়েবানা জানাজা শেষে ২২ তারিখ কালো ব্যাজ ধারণ ও কালো পতাকা উত্তোলন আর ২৩ জানুয়ারি মশাল মিছিল ও ২৪ তারিখ বেলা ২টা পর্যন্ত হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করা হলো। ২২ তারিখ মানুষ কালো ব্যাজ ধারণই করেননি, সর্বত্র কালো পতাকা উড়েছে। ২৩ তারিখ ঢাকা মশালের নগরীতে পরিণত হয়। সেকি অভূতপূর্ব দৃশ্য। শেখ মুজিবের মুক্তির দাবিতে সেকি গণজাগরণ। দাবানলের মতো বিক্ষোভের আগুন ছড়িয়ে গণঅভ্যুত্থান সৃষ্টি হলো। এ বিষয়ে আগের পর্বে তোফায়েল আহমেদ বিস্তর বলেছেন।

তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ফেব্রুয়ারির ২ তারিখে দীর্ঘদিন বলবৎ থাকা সান্ধ্য আইন প্রত্যাহার করা হয়। ৯ ফেব্রুয়ারি পল্টনে শপথ দিবসে জীবনের সবচেয়ে বিশাল জনসভায় ডাকসু ভিপি তোফায়েল আহমেদ সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের মুখপাত্র হিসেবে সভাপতিত্ব করে ৪৫ মিনিটের বক্তৃতায় আন্দোলনের প্রেক্ষাপট, চলমান পরিস্থিতি ও লক্ষ্য অর্জনের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ তুলে ধরে স্লোগান তুললেন, ‘শপথ নিলাম শপথ নিলাম- মুজিব তোমায় মুক্ত করবো। শপল নিলাম শপথ নিলাম- মাগো তোমায় মুক্ত করবো।’ সেই সময় দাবানলের মতো আন্দোলন যখন তীব্র রূপ নিল তখন কারাবন্দী শেখ মুজিবুর রহমান তোফায়েল আহমেদকে দেখতে চাইলেন।

তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, স্বাধিকার ও স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জীবন-যৌবন কারাগারে কাটিয়েছেন। আর কঠিন দুঃসময়ে পরিস্থিতি দৃঢ়তার সঙ্গে মোকাবিলা করে তার প্রিয়তমা স্ত্রী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব নেতা-কর্মীদের আগলে রেখেছেন পাশে থেকেছেন আন্দোলন-সংগ্রামে ও সাংগঠনিক কর্মকান্ডে অর্থ সাহায্য দিয়েছেন। পর্দার অন্তরালে থেকে তিনি ছিলেন দুঃসময়ে এক অসীম সাহসী মহীয়সী নারী। ১৪ ফেব্রুয়ারি ’৬৯ সাল পল্টনে ডাকের জনসভা ছিল। সেদিন সকালে শেখ হাসিনা তার স্বামী পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ আলী মিয়ার গাড়িতে করে তোফায়েল আহমেদকে বঙ্গবন্ধুর কাছে নিয়ে যান। তোফায়েল আহমেদের ভাষায়- ‘মাজদা গাড়িটি ড্রাইভ করছিলেন শ্রদ্ধেয় ওয়াজেদ ভাই। পাশের আসনে বসা ছিলেন আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর পেছনের সিটে তিনি নিজে বসা।’ বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্টের বন্দীদশায় তাকে পেয়ে বুকে টেনে নিয়ে গভীর স্নেহে আদর করে বললেন, ‘তুই আজকে পল্টনে ডাকের জনসভায় বক্তৃতা করবি’। তোফায়েল বললেন, রাজনৈতিক জনসভার মঞ্চে তো আমরা উঠি না! বঙ্গবন্ধু বললেন, ‘তুই সাংবাদিকরা যেখানে বসবে, সেখানে বসবি। জনতাই তোকে মঞ্চে তুলে নেবে’। তোফায়েল আহমেদকে সেদিন বঙ্গবন্ধু পাজামা-পাঞ্জাবি পরে যেতে বলেছিলেন। সেদিন বঙ্গবন্ধুর টানা কারাবাসের ৩৮ মাস চলছিল। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ মতো তোফায়েল ডাকের জনসভায় গিয়ে সাংবাদিকদের সারিতে বসলেন। আর মঞ্চে সভার সভাপতি হিসেবে নূরুল আমিনের নাম প্রস্তাব করার সঙ্গে সঙ্গে বিক্ষুব্ধ জনতা না না ধ্বনি তুলে প্রত্যাখ্যান করে এবং তোফায়েল আহমেদের নাম বলতে থাকে। তখন আবদুস সামাদ আজাদসহ নেতারা তোফায়েল আহমেদকে মঞ্চে তুলে নেন। তখন রাজনীতিতে দুটি প্রস্তাব ছিল গোলটেবিল বৈঠকে যাওয়া ও বঙ্গবন্ধুর প্যারোলে মুক্তি নেওয়া। তোফায়েল আহমেদ তার বক্তৃতায় দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন, ‘সেদিন বেশি দূরে নয় আমাদের নেতা শেখ মুজিব মুক্ত হয়ে তার জনগণের কাছে ফিরে আসবেন। তিনি জনতার উদ্দেশে প্রশ্ন তুললেন, আপনারা কি শেখ মুজিবকে ছাড়া গোলটেবিল বৈঠক চান? চারদিকে জনতার না না ধ্বনি ওঠে। তিনি আবার জানতে চান আপনারা কি শেখ মুজিবের প্যারোলে মুক্তি চান? তখন জনগণ আবার না না ধ্বনিতে মুখরিত করে পল্টন। এর পর সৈয়দ নজরুল থেকে ময়েজউদ্দিন আহমেদ পর্যন্ত একটি প্রতিনিধি দল গিয়ে পরিষ্কার বলে দেন শেখ মুজিব ছাড়া গোলটেবিল বৈঠকে তারা বসবেন না। এতে পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর টনক নড়ে। সেই সময় পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী খাজা সাহাবুদ্দিন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে প্যারোলে মুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ঢাকায় এসেছিলেন। অন্যদিকে সর্বজনবিদিত যে, বেগম মুজিব সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বঙ্গবন্ধুকে প্যারোলে মুক্তি না নেওয়ার পক্ষে তার মতামত জানিয়ে দেন। আর এদিকে সিরাজুল আলম খান বলছেন, সিগারেটের কাগজের টুকরায় তিনি লিখে দিয়েছিলেন- ‘আপনি প্যারোলে মুক্তি নেবেন না সিরাজুল আলম খান’। এমন মিথ্যাচার আজ শুনতে হয় জানিয়ে ত্যক্ত-বিরক্ত তোফায়েল আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুকে ডিকটেক্ট করার মতো, সিদ্ধান্ত দেওয়ার মতো কেউ ছিলেন না। তিনি নিজে সিদ্ধান্ত নিতেন এবং যা বলতেন তা নিয়ে কোনো আপস করতেন না।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, সেদিন ক্যান্টনমেন্টে সার্জেন্ট জহুরুল হককে হত্যা করে সান্ধ্য আইন জারি করা হয়। ১৮ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র উপদেষ্টা ড. জোহাকে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গুলিতে হত্যা করা হয়। এরপর ২০ ফেব্রুয়ারি তারা সান্ধ্য আইন ভঙ্গ করে মশাল মিছিল বের করেন। তারা যাতে সান্ধ্য আইন ভঙ্গ না করেন সেজন্য তৎকালীন স্বরাষ্ট্র সচিব সালাউদ্দিন, তথ্য সচিব আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ খান ও ঢাকার ডিসি এম কে আনোয়ার তৎকালীন ইকবাল হলে তোফায়েলদের সঙ্গে দেখা করেন। তারা সঙ্গে এনেছিলেন সাংবাদিক আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ও ড. বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীরকে। কিন্তু তাদের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করলে তারা বাধ্য হন কারফিউ প্রত্যাহার করে নিতে। ২১ ফেব্রুয়ারি পল্টনে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে ‘২৪ ঘণ্টার মধ্যে শেখ মুজিবসহ রাজবন্দীদের মুক্তি না দিলে সারা বাংলায় আগুন জ্বলবে’ এই মর্মে তোফায়েল আলটিমেটাম দিলে পরদিন ২২ ফেব্রুয়ারি দুপুরেই শেখ মুজিবসহ রাজবন্দীদের মুক্তি দেওয়া হয়। পল্টনে তখন লাখো লাখো মানুষ। ধানমি র ৩২ নম্বর বাড়িতে উদ্বেলিত জনতার স্রোত প্রিয় নেতার মুখ দর্শনের জন্য। সিরাজুল আলম খান জানেনই না সেদিন পল্টনে বঙ্গবন্ধুকে গণসংবর্ধনা না দিয়ে তোফায়েল আহমেদ ছাতনেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে পল্টনের সমাবেশ থেকে লাখো জনতাকে জানিয়ে দেন পরদিন ২৩ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) বঙ্গবন্ধুকে গণসংবর্ধনা দেওয়া হবে। সেদিন রাতে তৎকালীন ইকবাল হলের প্রভোস্টের রুমে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের বৈঠক হয়। বৈঠকে ছাত্র ইউনিয়নের মেনন পন্থিরা শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনায় মওলানা ভাসানীকে প্রধান অতিথি করার প্রস্তাব দেয়। অন্যদিকে মতিয়া পন্থি ছাত্র ইউনিয়ন সেটি নাকচ করে কমরেড মণি সিংকে প্রধান অতিথি করার প্রস্তাব দিলে মেনন পন্থিরা সেটিতে আপত্তি দেয়। এমনকি এনএসএফের নেতারা কারাবন্দী জুলফিকার আলী ভুট্টোর নাম প্রস্তাব করলে সবাই নাকচ করে দেন। আর ইত্তেফাক সম্পাদক শ্রদ্ধেয় তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া পরামর্শ দিয়েছিলেন গণসংবর্ধনায় জনগণ শেখ মুজিবের ভাষণ শুনতে আসবে। সেখানে আবার প্রধান অতিথির প্রয়োজন নেই। তিনিই এখন জনগণের মধ্যমণি। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় তোফায়েল আহমেদের সভাপতিত্বে শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনায় সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের চার নেতা বক্তৃতা করবেন। তারা হলেন ছাত্রলীগের আবদুর রউফ, ছাত্র ইউনিয়ন মতিয়া পন্থির শামসুদ্দোহা, মেনন পন্থি ছাত্র ইউনিয়নের মাহবুব উল্লাহ ও এনএসএফের বিদায়ী ছাত্রনেতা মাহবুবুল হক দোলন।

তোফায়েল আহমেদের মতে, ২৩ ফেব্রুয়ারি শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনার দিনটি তার জীবনের সবচেয়ে স্মরণীয় দিন, গৌরবের দিন। সেদিন গণসংবর্ধনায় ১০ লাখেরও বেশি জনতার অংশগ্রহণ ঘটে। সেদিন তার বয়স ২৫ বছর ৩ মাস ১ দিন। এমন অভূতপূর্ব সমাবেশে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানের সভাপতি হয়েও তিনি মহান নেতার আগেই তার বক্তৃতা দেন। তিনি তার বক্তৃতায় বলেন, ‘প্রিয় নেতা, জেল-জুলুম অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করে আপনি আপনার জীবন যৌবন বাংলার মানুষের জন্য উৎসর্গ করেছেন। কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্টে কাটিয়েছেন। ফাঁসির মঞ্চেও আপস করেননি। বাংলার মানুষ আপনার কাছে ঋণী। এই ঋণ আমরা কোনো দিন শোধ করতে পারব না। কিন্তু আজ একটি উপাধি দিয়ে সেই ঋণের বোঝা কিছুটা কমাতে চাই। ১০ লাখ লোক ২০ লাখ হাত তুলে তুমুল স্লোগানে কৃতজ্ঞ জাতি তাদের মহান নেতাকে বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করে। আগামীকাল শেষ পর্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে