শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯ আপডেট:

কারাগারে গেলে বঙ্গবন্ধু বললেন, তুই পল্টনে বক্তৃতা করবি : তোফায়েল

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
কারাগারে গেলে বঙ্গবন্ধু বললেন, তুই পল্টনে বক্তৃতা করবি : তোফায়েল

বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, বরেণ্য পার্লামেন্টারিয়ান, মুজিব বাহিনীর অন্যতম প্রধান ও ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের নায়ক তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, সিরাজুল আলম খানের জবানবন্দিতে ‘আমি সিরাজুল আলম খান’ বইয়ে নিউক্লিয়াস ও তার নিজের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার যে চেষ্টা করেছেন তা ইতিহাস ও সত্যের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতাই নয়, নির্জলা মিথ্যাচার মাত্র। নিউক্লিয়াস থেকে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণের অনুমোদন ও তার ডিকটেশনের যেসব বয়ান দেওয়া হয়েছে তার কোনো দলিল দস্তাবেজ বা তথ্য উপাত্ত কোথাও না থাকার কারণ হলো এসব সত্য নয়। তিনি বলেছেন, ’৬২ সালে তিনি, আবদুর রাজ্জাক ও কাজী আরেফ আহমেদ স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেন এবং ’৬৯ সালে এসে বঙ্গবন্ধুকে অবহিত করেন। এমন অসত্য প্রলাপ বেদনাদায়ক ঘটনা ছাড়া কিছু নয়।

যেখানে ইতিহাসে রয়েছে ’৬২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার অগ্রজ ইত্তেফাক সম্পাদক তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়ার অফিসে মধ্যরাতে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় উপ-হাইকমিশনার শশাঙ্ক ব্যানার্জির সঙ্গে বাংলাদেশের স্বাধীনতা নিয়ে তাঁর পরিকল্পনা তুলে ধরেন এবং নেহেরুর সঙ্গে দেখা করার সময় চেয়ে চিঠিও দিয়েছিলেন। এমনকি তিনি সেই সময় আগরতলায় গিয়ে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে তাকে নেহেরুর কাছে পাঠিয়েছিলেন। নেহেরু চীনের সঙ্গে যুদ্ধের পরপর আরেকটি ফ্রন্ট খুলতে চাননি বলে শেখ মুজিবকে ধৈর্য ধরার বার্তা দিয়েছিলেন। সেই আগরতলা সফরের ঘটনায় এবং স্বাধীনতার কর্মতৎপরতায় পাকিস্তান সরকার রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিব নামে আগরতলা মামলা দিয়ে তাকে কারাগারে নিক্ষিপ্ত করে ফাঁসিতে ঝুলাতে চেয়েছিল। সেই ইতিহাস সিরাজুল আলম খানের বইয়ে নানাভাবে বিকৃত হয়েছে। নিজেকে বড় করতে গিয়ে নিজেকে ছোটই করেননি, তিনি ইতিহাসকে বিকৃত করেছেন। বইয়ে প্রতিটি পাতায় পাতায় ভুল তথ্য ও বিভ্রান্তিকর ঘটনা উপস্থাপন করেছেন। বঙ্গবন্ধু যেখানে বাঙালি জাতির সামনে স্বাধীনতার নেতা হিসেবে আস্থার জায়গায় নায়কের মতো উঠে এসেছেন সেখানে সিরাজুল আলম খান বলছেন, তিনি স্বাধীনতার নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য মওলানা ভাসানীসহ অনেকের কাছে গেছেন। আর পরবর্তীতে তারা নিউক্লিয়াস থেকে শেখ মুজিবকে স্বাধীনতার নেতা হিসেবে গ্রহণ করেছেন। ইতিহাসের সঙ্গে এমন তামাশা এমন প্রহসন আর কখনো দেখা যায়নি। নেতার নির্দেশে যেখানে সব চলছে তখন সেখানে তিনি মাঠের একজন কর্মী সংগঠক হয়ে মনগড়া কাল্পনিক নাটক রচনা করেছেন।

তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ’৬৯-এর সর্বদলীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে ১১ দফার আন্দোলনের ধারাবাহিক ঘটনা বর্ণনায় বললেন এক সময় সেটি এক দফা দাবিতে পরিণত হলো। আর তা হলো আইয়ুব খানের পতন শেখ মুজিবের মুক্তির দাবিতে। সেই আন্দোলনের সব কর্মসূচি ১০ ছাত্র নেতার সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদের বৈঠকে আলোচনার ভিত্তিতে গ্রহণ করেছেন। যেখানে সিরাজুল আলম খান বা নিউক্লিয়াস বলে কোনো শক্তির যোগাযোগই ছিল না। ২০ জানুয়ারি তার সভাপতিত্বে ১০ ছাত্রনেতা শহীদ মিনারে বিশাল ছাত্র সমাবেশে আসাদের রক্ত ছুঁয়ে ‘এই রক্ত বৃথা যেতে দেব না শপথ নিয়ে পল্টনের উদ্দেশ্যে মিছিল শুরু করেন। সেই মিছিলের সামনে আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও ছিলেন। তিন নেতার মাজারের কাছে মিছিল গেলে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিউগলে ভেসে আসছিল ‘ডেঞ্জার ডেঞ্জার ডোন্ট ক্রস’। আমরা তাদের বাধা উপেক্ষা করে পল্টনে গেলাম। সেখান থেকে ২১ তারিখ ১২টা পর্যন্ত হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করলে স্বতঃস্ফূর্তভাবে পালিত হয়। আর গায়েবানা জানাজায় মওলানা ভাসানী, সৈয়দ নজরুল ইসলাম থেকে মহিউদ্দিন আহমদ পর্যন্ত রাজনীতিবিদরা শরিক হন। গায়েবানা জানাজা শেষে ২২ তারিখ কালো ব্যাজ ধারণ ও কালো পতাকা উত্তোলন আর ২৩ জানুয়ারি মশাল মিছিল ও ২৪ তারিখ বেলা ২টা পর্যন্ত হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করা হলো। ২২ তারিখ মানুষ কালো ব্যাজ ধারণই করেননি, সর্বত্র কালো পতাকা উড়েছে। ২৩ তারিখ ঢাকা মশালের নগরীতে পরিণত হয়। সেকি অভূতপূর্ব দৃশ্য। শেখ মুজিবের মুক্তির দাবিতে সেকি গণজাগরণ। দাবানলের মতো বিক্ষোভের আগুন ছড়িয়ে গণঅভ্যুত্থান সৃষ্টি হলো। এ বিষয়ে আগের পর্বে তোফায়েল আহমেদ বিস্তর বলেছেন।

তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ফেব্রুয়ারির ২ তারিখে দীর্ঘদিন বলবৎ থাকা সান্ধ্য আইন প্রত্যাহার করা হয়। ৯ ফেব্রুয়ারি পল্টনে শপথ দিবসে জীবনের সবচেয়ে বিশাল জনসভায় ডাকসু ভিপি তোফায়েল আহমেদ সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের মুখপাত্র হিসেবে সভাপতিত্ব করে ৪৫ মিনিটের বক্তৃতায় আন্দোলনের প্রেক্ষাপট, চলমান পরিস্থিতি ও লক্ষ্য অর্জনের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ তুলে ধরে স্লোগান তুললেন, ‘শপথ নিলাম শপথ নিলাম- মুজিব তোমায় মুক্ত করবো। শপল নিলাম শপথ নিলাম- মাগো তোমায় মুক্ত করবো।’ সেই সময় দাবানলের মতো আন্দোলন যখন তীব্র রূপ নিল তখন কারাবন্দী শেখ মুজিবুর রহমান তোফায়েল আহমেদকে দেখতে চাইলেন।

তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, স্বাধিকার ও স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জীবন-যৌবন কারাগারে কাটিয়েছেন। আর কঠিন দুঃসময়ে পরিস্থিতি দৃঢ়তার সঙ্গে মোকাবিলা করে তার প্রিয়তমা স্ত্রী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব নেতা-কর্মীদের আগলে রেখেছেন পাশে থেকেছেন আন্দোলন-সংগ্রামে ও সাংগঠনিক কর্মকান্ডে অর্থ সাহায্য দিয়েছেন। পর্দার অন্তরালে থেকে তিনি ছিলেন দুঃসময়ে এক অসীম সাহসী মহীয়সী নারী। ১৪ ফেব্রুয়ারি ’৬৯ সাল পল্টনে ডাকের জনসভা ছিল। সেদিন সকালে শেখ হাসিনা তার স্বামী পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ আলী মিয়ার গাড়িতে করে তোফায়েল আহমেদকে বঙ্গবন্ধুর কাছে নিয়ে যান। তোফায়েল আহমেদের ভাষায়- ‘মাজদা গাড়িটি ড্রাইভ করছিলেন শ্রদ্ধেয় ওয়াজেদ ভাই। পাশের আসনে বসা ছিলেন আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর পেছনের সিটে তিনি নিজে বসা।’ বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্টের বন্দীদশায় তাকে পেয়ে বুকে টেনে নিয়ে গভীর স্নেহে আদর করে বললেন, ‘তুই আজকে পল্টনে ডাকের জনসভায় বক্তৃতা করবি’। তোফায়েল বললেন, রাজনৈতিক জনসভার মঞ্চে তো আমরা উঠি না! বঙ্গবন্ধু বললেন, ‘তুই সাংবাদিকরা যেখানে বসবে, সেখানে বসবি। জনতাই তোকে মঞ্চে তুলে নেবে’। তোফায়েল আহমেদকে সেদিন বঙ্গবন্ধু পাজামা-পাঞ্জাবি পরে যেতে বলেছিলেন। সেদিন বঙ্গবন্ধুর টানা কারাবাসের ৩৮ মাস চলছিল। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ মতো তোফায়েল ডাকের জনসভায় গিয়ে সাংবাদিকদের সারিতে বসলেন। আর মঞ্চে সভার সভাপতি হিসেবে নূরুল আমিনের নাম প্রস্তাব করার সঙ্গে সঙ্গে বিক্ষুব্ধ জনতা না না ধ্বনি তুলে প্রত্যাখ্যান করে এবং তোফায়েল আহমেদের নাম বলতে থাকে। তখন আবদুস সামাদ আজাদসহ নেতারা তোফায়েল আহমেদকে মঞ্চে তুলে নেন। তখন রাজনীতিতে দুটি প্রস্তাব ছিল গোলটেবিল বৈঠকে যাওয়া ও বঙ্গবন্ধুর প্যারোলে মুক্তি নেওয়া। তোফায়েল আহমেদ তার বক্তৃতায় দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন, ‘সেদিন বেশি দূরে নয় আমাদের নেতা শেখ মুজিব মুক্ত হয়ে তার জনগণের কাছে ফিরে আসবেন। তিনি জনতার উদ্দেশে প্রশ্ন তুললেন, আপনারা কি শেখ মুজিবকে ছাড়া গোলটেবিল বৈঠক চান? চারদিকে জনতার না না ধ্বনি ওঠে। তিনি আবার জানতে চান আপনারা কি শেখ মুজিবের প্যারোলে মুক্তি চান? তখন জনগণ আবার না না ধ্বনিতে মুখরিত করে পল্টন। এর পর সৈয়দ নজরুল থেকে ময়েজউদ্দিন আহমেদ পর্যন্ত একটি প্রতিনিধি দল গিয়ে পরিষ্কার বলে দেন শেখ মুজিব ছাড়া গোলটেবিল বৈঠকে তারা বসবেন না। এতে পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর টনক নড়ে। সেই সময় পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী খাজা সাহাবুদ্দিন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে প্যারোলে মুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ঢাকায় এসেছিলেন। অন্যদিকে সর্বজনবিদিত যে, বেগম মুজিব সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বঙ্গবন্ধুকে প্যারোলে মুক্তি না নেওয়ার পক্ষে তার মতামত জানিয়ে দেন। আর এদিকে সিরাজুল আলম খান বলছেন, সিগারেটের কাগজের টুকরায় তিনি লিখে দিয়েছিলেন- ‘আপনি প্যারোলে মুক্তি নেবেন না সিরাজুল আলম খান’। এমন মিথ্যাচার আজ শুনতে হয় জানিয়ে ত্যক্ত-বিরক্ত তোফায়েল আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুকে ডিকটেক্ট করার মতো, সিদ্ধান্ত দেওয়ার মতো কেউ ছিলেন না। তিনি নিজে সিদ্ধান্ত নিতেন এবং যা বলতেন তা নিয়ে কোনো আপস করতেন না।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, সেদিন ক্যান্টনমেন্টে সার্জেন্ট জহুরুল হককে হত্যা করে সান্ধ্য আইন জারি করা হয়। ১৮ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র উপদেষ্টা ড. জোহাকে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গুলিতে হত্যা করা হয়। এরপর ২০ ফেব্রুয়ারি তারা সান্ধ্য আইন ভঙ্গ করে মশাল মিছিল বের করেন। তারা যাতে সান্ধ্য আইন ভঙ্গ না করেন সেজন্য তৎকালীন স্বরাষ্ট্র সচিব সালাউদ্দিন, তথ্য সচিব আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ খান ও ঢাকার ডিসি এম কে আনোয়ার তৎকালীন ইকবাল হলে তোফায়েলদের সঙ্গে দেখা করেন। তারা সঙ্গে এনেছিলেন সাংবাদিক আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ও ড. বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীরকে। কিন্তু তাদের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করলে তারা বাধ্য হন কারফিউ প্রত্যাহার করে নিতে। ২১ ফেব্রুয়ারি পল্টনে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে ‘২৪ ঘণ্টার মধ্যে শেখ মুজিবসহ রাজবন্দীদের মুক্তি না দিলে সারা বাংলায় আগুন জ্বলবে’ এই মর্মে তোফায়েল আলটিমেটাম দিলে পরদিন ২২ ফেব্রুয়ারি দুপুরেই শেখ মুজিবসহ রাজবন্দীদের মুক্তি দেওয়া হয়। পল্টনে তখন লাখো লাখো মানুষ। ধানমি র ৩২ নম্বর বাড়িতে উদ্বেলিত জনতার স্রোত প্রিয় নেতার মুখ দর্শনের জন্য। সিরাজুল আলম খান জানেনই না সেদিন পল্টনে বঙ্গবন্ধুকে গণসংবর্ধনা না দিয়ে তোফায়েল আহমেদ ছাতনেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে পল্টনের সমাবেশ থেকে লাখো জনতাকে জানিয়ে দেন পরদিন ২৩ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) বঙ্গবন্ধুকে গণসংবর্ধনা দেওয়া হবে। সেদিন রাতে তৎকালীন ইকবাল হলের প্রভোস্টের রুমে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের বৈঠক হয়। বৈঠকে ছাত্র ইউনিয়নের মেনন পন্থিরা শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনায় মওলানা ভাসানীকে প্রধান অতিথি করার প্রস্তাব দেয়। অন্যদিকে মতিয়া পন্থি ছাত্র ইউনিয়ন সেটি নাকচ করে কমরেড মণি সিংকে প্রধান অতিথি করার প্রস্তাব দিলে মেনন পন্থিরা সেটিতে আপত্তি দেয়। এমনকি এনএসএফের নেতারা কারাবন্দী জুলফিকার আলী ভুট্টোর নাম প্রস্তাব করলে সবাই নাকচ করে দেন। আর ইত্তেফাক সম্পাদক শ্রদ্ধেয় তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া পরামর্শ দিয়েছিলেন গণসংবর্ধনায় জনগণ শেখ মুজিবের ভাষণ শুনতে আসবে। সেখানে আবার প্রধান অতিথির প্রয়োজন নেই। তিনিই এখন জনগণের মধ্যমণি। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় তোফায়েল আহমেদের সভাপতিত্বে শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনায় সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের চার নেতা বক্তৃতা করবেন। তারা হলেন ছাত্রলীগের আবদুর রউফ, ছাত্র ইউনিয়ন মতিয়া পন্থির শামসুদ্দোহা, মেনন পন্থি ছাত্র ইউনিয়নের মাহবুব উল্লাহ ও এনএসএফের বিদায়ী ছাত্রনেতা মাহবুবুল হক দোলন।

তোফায়েল আহমেদের মতে, ২৩ ফেব্রুয়ারি শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনার দিনটি তার জীবনের সবচেয়ে স্মরণীয় দিন, গৌরবের দিন। সেদিন গণসংবর্ধনায় ১০ লাখেরও বেশি জনতার অংশগ্রহণ ঘটে। সেদিন তার বয়স ২৫ বছর ৩ মাস ১ দিন। এমন অভূতপূর্ব সমাবেশে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবের গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানের সভাপতি হয়েও তিনি মহান নেতার আগেই তার বক্তৃতা দেন। তিনি তার বক্তৃতায় বলেন, ‘প্রিয় নেতা, জেল-জুলুম অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করে আপনি আপনার জীবন যৌবন বাংলার মানুষের জন্য উৎসর্গ করেছেন। কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্টে কাটিয়েছেন। ফাঁসির মঞ্চেও আপস করেননি। বাংলার মানুষ আপনার কাছে ঋণী। এই ঋণ আমরা কোনো দিন শোধ করতে পারব না। কিন্তু আজ একটি উপাধি দিয়ে সেই ঋণের বোঝা কিছুটা কমাতে চাই। ১০ লাখ লোক ২০ লাখ হাত তুলে তুমুল স্লোগানে কৃতজ্ঞ জাতি তাদের মহান নেতাকে বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করে। আগামীকাল শেষ পর্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
পক্ষপাত আশা করি না
পক্ষপাত আশা করি না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের হামলার প্রতিবাদে পিসিসিপির বিক্ষোভ
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের হামলার প্রতিবাদে পিসিসিপির বিক্ষোভ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য মাঠের বাইরে পেদ্রি
অনির্দিষ্টকালের জন্য মাঠের বাইরে পেদ্রি

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের
শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ
উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী
ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা
বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা

দেশগ্রাম

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

দেশগ্রাম

বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম