শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ জুন, ২০১৯

নিখোঁজ ও বিদেশে পলাতক জঙ্গিদের নিয়ে যত উদ্বেগ

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
নিখোঁজ ও বিদেশে পলাতক জঙ্গিদের নিয়ে যত উদ্বেগ

বিদেশে থাকা পলাতক জঙ্গিদের নিয়েই যত উদ্বেগ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের। তবে নিখোঁজদের নিয়েও উৎকণ্ঠা কম নয় গোয়েন্দাদের। নিখোঁজের কারণ বের করার আগ পর্যন্ত আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের নাওয়া-খাওয়া অনেকটা বন্ধ হওয়ার উপক্রম। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দাবি অনুযায়ী, উগ্রবাদে জড়িত হয়ে দেশ ছাড়া ব্যক্তির সংখ্যা ২০-২৫ জন বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে তা অর্ধশতাধিক হবে বলে নিশ্চিত করেছে একাধিক সূত্র। তবে এই তালিকায় বাংলাদেশি বংশো™ভূত ভিনদেশি নাগরিকরাও রয়েছেন। তাদের দেশে ফেরা ঠেকাতে বিমান, সমুদ্র এবং সব স্থলবন্দরে সতর্কবার্তা পাঠানো হয়েছে। অন্যদিকে, জঙ্গিবাদ ঠেকাতে সরকারের নানা উদ্যোগের অংশ হিসেবে ঢাকা মহানগর পুলিশের পক্ষ থেকে পালন করা হচ্ছে ‘নাগরিক তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহ’। কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের পক্ষ থেকে এরই মধ্যে বিভিন্ন উদ্যোগের মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, পেশাজীবীদের মধ্যে নেওয়া হয়েছে সফট অ্যাপ্রোচের প্রোগ্রাম। তবে রোহিঙ্গাদের টার্গেট করে জঙ্গিদের একটি অংশ অতি গোপনে নীরব তৎপরতা চালাচ্ছে এমন খবর একাধিক সূত্রের।

জানা গেছে, গত বছরের মাঝামাঝিতে চট্টগ্রাম থেকে সাদনান সৌমিক নামের এমআইএসটি থেকে পাস করা এক মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার নিখোঁজ হন। জঙ্গিবাদে তার জড়িত থাকার অভিযোগ ছিল। সম্প্রতি এপ্রিল মাসে সাদ্দাম হোসেন নামে এক মেরিন ইঞ্জিনিয়ার নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এর বাইরে সিলেটে গত তিন মাসের ব্যবধানে তিন যুবকের সন্ধান মিলছে না বলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সূত্রে জানা গেছে। নিখোঁজদের বেশির ভাগের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সন্দেহজনক। ধারণা করা হচ্ছে, তাদের বেশির ভাগই উগ্রবাদের উদ্দেশ্যে ঘর ছেড়েছেন।

অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের (এটিইউ) অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘জঙ্গিবাদ বিস্তারে অনেক ধরনের ঝুঁকির মধ্যে নিখোঁজ হওয়া একটি। তবে আমরা আমাদের কাজটি করে যাচ্ছি। এর মধ্যে অনেক সফলতাও এসেছে। জঙ্গিবাদ রুখতে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের সহযোগিতা প্রয়োজন।’

কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) উপকমিশনার মুহিবুল ইসলাম খান বলেন, ‘জঙ্গিবাদ রুখতে সফট্ অ্যাপ্রোচের সঙ্গে আমাদের কিছু রুটিনওয়ার্ক চলছে। তবে নিখোঁজ সবাই যে জঙ্গিবাদের কারণে তা কিন্তু ঠিক নয়। সিলেটের নিখোঁজগুলো আমরা খতিয়ে দেখছি।’ খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জঙ্গিবাদে জড়িত হয়ে কতজন দেশ ছেড়েছেন এর সঠিক হিসাব নেই বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা ধারণা করেন, এ সংখ্যা বিশের বেশি নয়। তবে প্রকৃত সংখ্যা পঞ্চাশের বেশি। এদের নিয়েই যত উদ্বেগ আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর। বিশেষ করে সম্প্রতি শ্রীলঙ্কার চার্চে হামলার পর থেকে এই আতঙ্ক কাজ করছে তাদের মধ্যে। তদন্তে উঠে এসেছে আইএসের হয়ে ইরাক-সিরিয়ায় অংশ নেওয়া শ্রীলঙ্কান নাগরিকরাই এই হামলায় অংশ নিয়েছেন কিংবা নেপথ্যে মদদ দিয়েছেন। সিটিটিসি সূত্র বলছে, জঙ্গিবাদে জড়িত হয়ে দেশ ছেড়েছেন ২০ জনের মতো। তবে এদের বেশির ভাগই নিহত হয়েছেন। এখনো যারা ইরাক কিংবা সিরিয়ায় আছেন, তারা যাতে কোনোভাবেই দেশে প্রবেশ না করতে পারেন সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। সন্দেহভাজনদের নামের তালিকা ইমিগ্রেশন পয়েন্টগুলোতে দেওয়া আছে। তাদের ব্ল্যাক লিস্টেড করা হয়েছে। ইমিগ্রেশন পুলিশও এ বিষয়ে সতর্ক। এরই মধ্যে গাজী কামরুল ইসলাম ওরফে সোহানকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। সর্বশেষ ৫ মে আইএসের হয়ে সিরিয়ার যুদ্ধে অংশ নেওয়া সৌদি বংশো™ভূত বাংলাদেশি নাগরিক মুতাজ আবদুল মজিদ কফিল উদ্দিন বেপারি ওরফে মুতাজকে (৩৩) গ্রেফতার করেছে সিটিটিসি। বর্তমানে তাদের দুজনই কারাগারে। সূত্র আরও বলছে, মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের টার্গেট করে অতি গোপনে কর্মকারাহিঙ্গাদের দুর্বলতা ও অসহায়ত্বকে পুঁজি করে তাদের জঙ্গিবাদের দিকে ধাবিত করতে চলছে নানা কর্মকা । র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস্্) কর্নেল জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘দেখুন’ আমরাই প্রথম পবিত্র কোরআনের অপব্যাখ্যার বিষয়টি তুলে এনেছিলাম। র‌্যাবের পক্ষ থেকে একটি বুকলেট প্রকাশ করেছিলাম। শিগগিরই আমরা প্রতিটি ব্যাটালিয়নের উদ্যোগে সচেতনতামূলক কর্মসূচির আয়োজন করতে যাচ্ছি। পর্যায়ক্রমে এটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় যাবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালের শেষ দিকে ‘এক্স-ক্যাডেট ইসলামিক লার্নিং ফোরাম’ নামে একটি গ্রুপ ইরাক-সিরিয়ায় যুদ্ধ করতে বাংলাদেশি তরুণদের দেশগুলোতে পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছিল। ফেসবুকভিত্তিক এই গ্রুপটির অ্যাডমিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন জাপান প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিক নওমুসলিম সাইফুল্লাহ ও’জাকি ওরফে সুজিত দেবনাথ। তার সঙ্গে বাংলাদেশ থেকে আমিনুল ইসলাম বেগ, সাকিব বিন কামাল, জুন্নুন শিকদার, নজিবুল্লাহ আনসারী, আসাদুল্লাহ গালিব, অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী এটিএম তাজউদ্দিনসহ ২০-২৫ জনের একটি দল ছিল। সিলেট ক্যাডেট কলেজ থেকে পাস করা ও পরবর্তীতে  সেনাবাহিনীর প্যারাকমান্ডোর সদস্য থাকা অবস্থায় স্বেচ্ছায় অবসর  নেওয়া মুহিব জাপানে গিয়ে নিখোঁজ হন। ২০১৪ সালের মাঝামাঝি ওজাকি যখন বাংলাদেশে আসেন, তখন তার প্ররোচনায় গাজী সোহান ও নজিবুল্লাহ আনসারী সিরিয়া গিয়েছিলেন। সিরিয়ায় অবস্থানকারী বাংলাদেশির মধ্যে ধানমন্ডির বাসিন্দা জুবায়েদুর রহিম দেশত্যাগ করেন ২০১৪ সালের ২০ জানুয়ারি। তিনি ঢাকার ইউরোপিয়ান স্ট্যান্ডার্ড স্কুলে পড়াশোনা শেষে মালয়েশিয়ার ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজিতে পড়তেন। ওই বছরেরই ৫ নভেম্বর ডা. আরাফাত হোসেন তুষার ইস্তাম্বুল হয়ে সিরিয়ায় যান। ২০১৫ সালের ২৩ এপ্রিল তুরস্ক হয়ে সিরিয়ায় যান তাহিমদ রহমান সাফি। পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর জামিনে থাকা জঙ্গি জুন্নুন শিকদার দেশ ছাড়েন ২০১৫ সালের ২০ এপ্রিল। ২০১৫ সালের ৮ জুলাই সিরিয়ার উদ্দেশে দেশ ছাড়েন ইব্রাহীম হাসান খান। সঙ্গে তার ভাই জুনায়েদ হাসান খানও  দেশ ছেড়ে সিরিয়ায় চলে যান বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে। ২০১৫ সালের কোনো এক সময় সিরিয়ার উদ্দেশে দেশ ছাড়েন কলাবাগানের বাসিন্দা আশরাফ মোহাম্মদ ইসলাম ও আসাদুল্লাহ গালিব। অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী এটিএম তাজউদ্দিন ঢাকা থেকে সর্বশেষ ২০১৩ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি তুরস্কের ইস্তাম্বুলে যান। এরপর  থেকেই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করেন তিনি। খিলগাঁওয়ের বাসিন্দা ডা. রোকন উদ্দিন খন্দকার, তার স্ত্রী নাঈমা আক্তার ও দুই মেয়ে রেজোয়ানা রোকন, রমিতা রোকন এবং জামাতা সাদ কায়েস সিরিয়ার উদ্দেশে ২০১৫ সালের ১০ জুলাই  দেশ ছেড়ে যান। প্রায় একই সময়ে স্ত্রী রিদিতা রাহেলা ও শিশুসন্তানকে নিয়ে সৌদি হয়ে সিরিয়ায় চলে যান ব্যারিস্টার এ কে এম তাকিউর রহমান। ঢাকার কাঁঠালবাগানের বাসিন্দা দুই ভাই মাইনউদ্দিন শরীফ ও রেজোয়ান শরীফ পরিবার নিয়ে মালয়েশিয়া হয়ে সিরিয়ায় চলে গেছেন বলে গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের ধারণা। এ  ছাড়া আলামিন মোল্যা, সফিউল আলম, মেহেদী হাসান, শাহরিয়ার খান ওরফে শাজাহান, মাকসুদ ও এমদাদুল হক বিভিন্ন দেশে গিয়ে নিখোঁজ রয়েছেন। এর বাইরে ২০১৫ সালের জুলাইয়ে লন্ডন থেকে সিলেটে ফিরে  মোহাম্মদ আবদুল মান্নান নামে এক ব্যক্তি স্ত্রী মিনারা খাতুন, মেয়ে রাজিয়া খানম, ছেলে মোহাম্মদ জায়েদ হোসেন ও তৌফিক  হোসেন; আবুল কাশেম ও তার স্ত্রী সাইদা খান এবং ছালেহ  হোসাইন স্ত্রী রোশনারা বেগম তাদের তিন শিশুসন্তানসহ ১২ জন একসঙ্গে তুরস্ক হয়ে সিরিয়ায় চলে যান।

ইরাক-সিরিয়ায় গিয়ে নিহত যারা : আমেরিকার বিমান হামলায় সিরিয়ার রাক্কায় লন্ডন প্রবাসী সাইফুল ইসলাম সুজনের মৃত্যুর পর আরও কিছু বাংলাদেশির নাম প্রকাশিত হয়েছে। এদের মধ্যে বিডিআর বিদ্রোহে নিহত এক সেনা কর্মকর্তার ছেলে আশিকুর রহমান জিলানীর নাম রয়েছে। আইএসের মুখপত্র ‘দাবিক’-এর ১৪তম সংখ্যায় জিলানীকে আবু জান্দাল আল বাঙালি নামে পরিচয় দিয়ে তার মৃত্যুর খবর প্রকাশ করা হয়। ২০১৫ সালের ৫ জুন ইস্তাম্বুল হয়ে সিরিয়ায় প্রবেশ করেন চট্টগ্রামের বাসিন্দা নিয়াজ  মোর্শেদ। ওই বছরের শেষের দিকে অক্টোবরে যুদ্ধরত অবস্থায় মারা যান আবু মরিয়াম আল বাঙালি নাম নেওয়া এক যুবক। বাংলাদেশ থেকে সাইপ্রাস গিয়েছিলেন তাজ রহমান নামে আরেক যুবক। পরবর্তীতে তাজের একটি ছবিসহ তার নিহত হওয়ার খবর প্রকাশ করে আত-তামকিন মিডিয়া। এর বাইরে ২০১৬ সালের ১৬ এপ্রিল আবু দুজানা আল বাঙালি নামে এক যুবকের মৃত্যুর খবর প্রকাশ করে আত-তামকিন মিডিয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'
১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম