শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ জুন, ২০১৯

নিখোঁজ ও বিদেশে পলাতক জঙ্গিদের নিয়ে যত উদ্বেগ

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
নিখোঁজ ও বিদেশে পলাতক জঙ্গিদের নিয়ে যত উদ্বেগ

বিদেশে থাকা পলাতক জঙ্গিদের নিয়েই যত উদ্বেগ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের। তবে নিখোঁজদের নিয়েও উৎকণ্ঠা কম নয় গোয়েন্দাদের। নিখোঁজের কারণ বের করার আগ পর্যন্ত আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের নাওয়া-খাওয়া অনেকটা বন্ধ হওয়ার উপক্রম। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দাবি অনুযায়ী, উগ্রবাদে জড়িত হয়ে দেশ ছাড়া ব্যক্তির সংখ্যা ২০-২৫ জন বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে তা অর্ধশতাধিক হবে বলে নিশ্চিত করেছে একাধিক সূত্র। তবে এই তালিকায় বাংলাদেশি বংশো™ভূত ভিনদেশি নাগরিকরাও রয়েছেন। তাদের দেশে ফেরা ঠেকাতে বিমান, সমুদ্র এবং সব স্থলবন্দরে সতর্কবার্তা পাঠানো হয়েছে। অন্যদিকে, জঙ্গিবাদ ঠেকাতে সরকারের নানা উদ্যোগের অংশ হিসেবে ঢাকা মহানগর পুলিশের পক্ষ থেকে পালন করা হচ্ছে ‘নাগরিক তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহ’। কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের পক্ষ থেকে এরই মধ্যে বিভিন্ন উদ্যোগের মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, পেশাজীবীদের মধ্যে নেওয়া হয়েছে সফট অ্যাপ্রোচের প্রোগ্রাম। তবে রোহিঙ্গাদের টার্গেট করে জঙ্গিদের একটি অংশ অতি গোপনে নীরব তৎপরতা চালাচ্ছে এমন খবর একাধিক সূত্রের।

জানা গেছে, গত বছরের মাঝামাঝিতে চট্টগ্রাম থেকে সাদনান সৌমিক নামের এমআইএসটি থেকে পাস করা এক মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার নিখোঁজ হন। জঙ্গিবাদে তার জড়িত থাকার অভিযোগ ছিল। সম্প্রতি এপ্রিল মাসে সাদ্দাম হোসেন নামে এক মেরিন ইঞ্জিনিয়ার নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এর বাইরে সিলেটে গত তিন মাসের ব্যবধানে তিন যুবকের সন্ধান মিলছে না বলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সূত্রে জানা গেছে। নিখোঁজদের বেশির ভাগের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সন্দেহজনক। ধারণা করা হচ্ছে, তাদের বেশির ভাগই উগ্রবাদের উদ্দেশ্যে ঘর ছেড়েছেন।

অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের (এটিইউ) অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘জঙ্গিবাদ বিস্তারে অনেক ধরনের ঝুঁকির মধ্যে নিখোঁজ হওয়া একটি। তবে আমরা আমাদের কাজটি করে যাচ্ছি। এর মধ্যে অনেক সফলতাও এসেছে। জঙ্গিবাদ রুখতে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের সহযোগিতা প্রয়োজন।’

কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) উপকমিশনার মুহিবুল ইসলাম খান বলেন, ‘জঙ্গিবাদ রুখতে সফট্ অ্যাপ্রোচের সঙ্গে আমাদের কিছু রুটিনওয়ার্ক চলছে। তবে নিখোঁজ সবাই যে জঙ্গিবাদের কারণে তা কিন্তু ঠিক নয়। সিলেটের নিখোঁজগুলো আমরা খতিয়ে দেখছি।’ খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জঙ্গিবাদে জড়িত হয়ে কতজন দেশ ছেড়েছেন এর সঠিক হিসাব নেই বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা ধারণা করেন, এ সংখ্যা বিশের বেশি নয়। তবে প্রকৃত সংখ্যা পঞ্চাশের বেশি। এদের নিয়েই যত উদ্বেগ আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর। বিশেষ করে সম্প্রতি শ্রীলঙ্কার চার্চে হামলার পর থেকে এই আতঙ্ক কাজ করছে তাদের মধ্যে। তদন্তে উঠে এসেছে আইএসের হয়ে ইরাক-সিরিয়ায় অংশ নেওয়া শ্রীলঙ্কান নাগরিকরাই এই হামলায় অংশ নিয়েছেন কিংবা নেপথ্যে মদদ দিয়েছেন। সিটিটিসি সূত্র বলছে, জঙ্গিবাদে জড়িত হয়ে দেশ ছেড়েছেন ২০ জনের মতো। তবে এদের বেশির ভাগই নিহত হয়েছেন। এখনো যারা ইরাক কিংবা সিরিয়ায় আছেন, তারা যাতে কোনোভাবেই দেশে প্রবেশ না করতে পারেন সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। সন্দেহভাজনদের নামের তালিকা ইমিগ্রেশন পয়েন্টগুলোতে দেওয়া আছে। তাদের ব্ল্যাক লিস্টেড করা হয়েছে। ইমিগ্রেশন পুলিশও এ বিষয়ে সতর্ক। এরই মধ্যে গাজী কামরুল ইসলাম ওরফে সোহানকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। সর্বশেষ ৫ মে আইএসের হয়ে সিরিয়ার যুদ্ধে অংশ নেওয়া সৌদি বংশো™ভূত বাংলাদেশি নাগরিক মুতাজ আবদুল মজিদ কফিল উদ্দিন বেপারি ওরফে মুতাজকে (৩৩) গ্রেফতার করেছে সিটিটিসি। বর্তমানে তাদের দুজনই কারাগারে। সূত্র আরও বলছে, মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের টার্গেট করে অতি গোপনে কর্মকারাহিঙ্গাদের দুর্বলতা ও অসহায়ত্বকে পুঁজি করে তাদের জঙ্গিবাদের দিকে ধাবিত করতে চলছে নানা কর্মকা । র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস্্) কর্নেল জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘দেখুন’ আমরাই প্রথম পবিত্র কোরআনের অপব্যাখ্যার বিষয়টি তুলে এনেছিলাম। র‌্যাবের পক্ষ থেকে একটি বুকলেট প্রকাশ করেছিলাম। শিগগিরই আমরা প্রতিটি ব্যাটালিয়নের উদ্যোগে সচেতনতামূলক কর্মসূচির আয়োজন করতে যাচ্ছি। পর্যায়ক্রমে এটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় যাবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালের শেষ দিকে ‘এক্স-ক্যাডেট ইসলামিক লার্নিং ফোরাম’ নামে একটি গ্রুপ ইরাক-সিরিয়ায় যুদ্ধ করতে বাংলাদেশি তরুণদের দেশগুলোতে পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছিল। ফেসবুকভিত্তিক এই গ্রুপটির অ্যাডমিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন জাপান প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিক নওমুসলিম সাইফুল্লাহ ও’জাকি ওরফে সুজিত দেবনাথ। তার সঙ্গে বাংলাদেশ থেকে আমিনুল ইসলাম বেগ, সাকিব বিন কামাল, জুন্নুন শিকদার, নজিবুল্লাহ আনসারী, আসাদুল্লাহ গালিব, অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী এটিএম তাজউদ্দিনসহ ২০-২৫ জনের একটি দল ছিল। সিলেট ক্যাডেট কলেজ থেকে পাস করা ও পরবর্তীতে  সেনাবাহিনীর প্যারাকমান্ডোর সদস্য থাকা অবস্থায় স্বেচ্ছায় অবসর  নেওয়া মুহিব জাপানে গিয়ে নিখোঁজ হন। ২০১৪ সালের মাঝামাঝি ওজাকি যখন বাংলাদেশে আসেন, তখন তার প্ররোচনায় গাজী সোহান ও নজিবুল্লাহ আনসারী সিরিয়া গিয়েছিলেন। সিরিয়ায় অবস্থানকারী বাংলাদেশির মধ্যে ধানমন্ডির বাসিন্দা জুবায়েদুর রহিম দেশত্যাগ করেন ২০১৪ সালের ২০ জানুয়ারি। তিনি ঢাকার ইউরোপিয়ান স্ট্যান্ডার্ড স্কুলে পড়াশোনা শেষে মালয়েশিয়ার ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজিতে পড়তেন। ওই বছরেরই ৫ নভেম্বর ডা. আরাফাত হোসেন তুষার ইস্তাম্বুল হয়ে সিরিয়ায় যান। ২০১৫ সালের ২৩ এপ্রিল তুরস্ক হয়ে সিরিয়ায় যান তাহিমদ রহমান সাফি। পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর জামিনে থাকা জঙ্গি জুন্নুন শিকদার দেশ ছাড়েন ২০১৫ সালের ২০ এপ্রিল। ২০১৫ সালের ৮ জুলাই সিরিয়ার উদ্দেশে দেশ ছাড়েন ইব্রাহীম হাসান খান। সঙ্গে তার ভাই জুনায়েদ হাসান খানও  দেশ ছেড়ে সিরিয়ায় চলে যান বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে। ২০১৫ সালের কোনো এক সময় সিরিয়ার উদ্দেশে দেশ ছাড়েন কলাবাগানের বাসিন্দা আশরাফ মোহাম্মদ ইসলাম ও আসাদুল্লাহ গালিব। অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী এটিএম তাজউদ্দিন ঢাকা থেকে সর্বশেষ ২০১৩ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি তুরস্কের ইস্তাম্বুলে যান। এরপর  থেকেই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করেন তিনি। খিলগাঁওয়ের বাসিন্দা ডা. রোকন উদ্দিন খন্দকার, তার স্ত্রী নাঈমা আক্তার ও দুই মেয়ে রেজোয়ানা রোকন, রমিতা রোকন এবং জামাতা সাদ কায়েস সিরিয়ার উদ্দেশে ২০১৫ সালের ১০ জুলাই  দেশ ছেড়ে যান। প্রায় একই সময়ে স্ত্রী রিদিতা রাহেলা ও শিশুসন্তানকে নিয়ে সৌদি হয়ে সিরিয়ায় চলে যান ব্যারিস্টার এ কে এম তাকিউর রহমান। ঢাকার কাঁঠালবাগানের বাসিন্দা দুই ভাই মাইনউদ্দিন শরীফ ও রেজোয়ান শরীফ পরিবার নিয়ে মালয়েশিয়া হয়ে সিরিয়ায় চলে গেছেন বলে গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের ধারণা। এ  ছাড়া আলামিন মোল্যা, সফিউল আলম, মেহেদী হাসান, শাহরিয়ার খান ওরফে শাজাহান, মাকসুদ ও এমদাদুল হক বিভিন্ন দেশে গিয়ে নিখোঁজ রয়েছেন। এর বাইরে ২০১৫ সালের জুলাইয়ে লন্ডন থেকে সিলেটে ফিরে  মোহাম্মদ আবদুল মান্নান নামে এক ব্যক্তি স্ত্রী মিনারা খাতুন, মেয়ে রাজিয়া খানম, ছেলে মোহাম্মদ জায়েদ হোসেন ও তৌফিক  হোসেন; আবুল কাশেম ও তার স্ত্রী সাইদা খান এবং ছালেহ  হোসাইন স্ত্রী রোশনারা বেগম তাদের তিন শিশুসন্তানসহ ১২ জন একসঙ্গে তুরস্ক হয়ে সিরিয়ায় চলে যান।

ইরাক-সিরিয়ায় গিয়ে নিহত যারা : আমেরিকার বিমান হামলায় সিরিয়ার রাক্কায় লন্ডন প্রবাসী সাইফুল ইসলাম সুজনের মৃত্যুর পর আরও কিছু বাংলাদেশির নাম প্রকাশিত হয়েছে। এদের মধ্যে বিডিআর বিদ্রোহে নিহত এক সেনা কর্মকর্তার ছেলে আশিকুর রহমান জিলানীর নাম রয়েছে। আইএসের মুখপত্র ‘দাবিক’-এর ১৪তম সংখ্যায় জিলানীকে আবু জান্দাল আল বাঙালি নামে পরিচয় দিয়ে তার মৃত্যুর খবর প্রকাশ করা হয়। ২০১৫ সালের ৫ জুন ইস্তাম্বুল হয়ে সিরিয়ায় প্রবেশ করেন চট্টগ্রামের বাসিন্দা নিয়াজ  মোর্শেদ। ওই বছরের শেষের দিকে অক্টোবরে যুদ্ধরত অবস্থায় মারা যান আবু মরিয়াম আল বাঙালি নাম নেওয়া এক যুবক। বাংলাদেশ থেকে সাইপ্রাস গিয়েছিলেন তাজ রহমান নামে আরেক যুবক। পরবর্তীতে তাজের একটি ছবিসহ তার নিহত হওয়ার খবর প্রকাশ করে আত-তামকিন মিডিয়া। এর বাইরে ২০১৬ সালের ১৬ এপ্রিল আবু দুজানা আল বাঙালি নামে এক যুবকের মৃত্যুর খবর প্রকাশ করে আত-তামকিন মিডিয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

৩০ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

১ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা