শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ জুন, ২০১৯ আপডেট:

গতি নেই চলে না রেল

বুড়ো ইঞ্জিন, ভাঙাচোরা বগি-ওয়াগন, রেললাইনে জোড়াতালি, জরাজীর্ণ সেতু, সমস্যার শেষ নেই
সাইদুর রহমান রিমন ও সাইদুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
গতি নেই চলে না রেল

মেয়াদোত্তীর্ণ ইঞ্জিন ও বগি নিয়েই চলছে বিপজ্জনক ট্রেনযাত্রা। এ ছাড়া প্রায় অর্ধেক পণ্যবাহী ওয়াগন ও রিলিফ ট্রেনের মেয়াদও শেষ অনেক আগেই। রেলপথগুলোর অবস্থাও শোচনীয়। লাইনে পর্যাপ্ত পাথর থাকার কথা থাকলেও তা নেই। পাথরের পরিবর্তে ফেলে রাখা হয়েছে নানারকম আবর্জনা। অনেক স্থানে খুলে নেওয়া হয়েছে রেল ক্লিপ। কোথাও কোথাও কাঠের স্লিপারগুলো উধাও হয়েছে। ভাঙাচোরা স্লিপারগুলোকে জোড়া দিয়ে রাখা আছে। দেশজুড়েই রেললাইনের অভিন্ন চিত্র বিরাজমান। এসব কারণেই রেল চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। সেই সঙ্গে বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি। সম্প্রতি রেলওয়ের নিজস্ব এক পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনেও রেলওয়ের নানা অরাজকতার চিত্র ফুটে উঠেছে।

যদিও বর্তমান সরকার ২০০৮ সালের পরই রেলওয়ে খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে শুরু করে। তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় এসেও সরকার রেলে পর্যাপ্ত বরাদ্দ অব্যাহত রাখে। কিন্তু রেল প্রশাসনের বিভিন্ন দফতরের সমন্বয়হীনতা, প্রকৌশল বিভাগের অব্যবস্থাপনা, ১০০ থেকে ১৫০ বছরের পুরনো রেলসেতু, দীর্ঘ বছরের মেয়াদোত্তীর্ণ ইঞ্জিন, পাথরহীন রেলপথ, সংস্কারহীন পুরনো রেললাইনের কারণে রেলপথে ঝুঁকি ক্রমে চরম আকার ধারণ করেছে। তবে এসব জটিলতা নিরসনে নানামুখী প্রকল্প থাকলেও বাস্তবায়নে রেলওয়ে প্রশাসন ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে আসছে বলে অভিযোগ আছে। সর্বশেষ ২৩ জুন ঢাকা-সিলেট রুটের উপবন এক্সপ্রেস ট্রেন ৪৬ নম্বর নড়বড়ে রেলসেতু ভেঙে ছয়জন নিহত ও শতাধিক আহত হওয়ার ঘটনায় রেলওয়ের অভ্যন্তরীণ সংকট, ব্যর্থতা, প্রকৌশল বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের অব্যবস্থাপনা, সমন্বয়হীনতার বিষয়টি সামনে আসে। সংকট কাটাতে রেল প্রশাসন ট্রেনের গতি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করলেও এর সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। গত পাঁচ বছরে রেল খাতে ২০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ হলেও ইঞ্জিন কেনা হয়েছে মাত্র ৪৬টি। সিংহভাগ অর্থই ব্যয় করা হয়েছে ভবন ভেঙে নতুন স্টাইলের ভবন নির্মাণ ও স্টেশনগুলো রি-মডেলিং করার কাজে। অথচ এর বিপরীতে ইঞ্জিন-বগির সমস্যায় রেলই যে অচল হয়ে পড়ছে-  সেদিকে কারও ভ্রুক্ষেপ নেই।

বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক (ডিজি) কাজী মো. রফিকুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রেলের সার্বিক অবকাঠামো উন্নয়নে ৩০ বছরের মাস্টারপ্ল্যান রয়েছে। এ মাস্টারপ্ল্যান নিয়েই রেলওয়ে কাজ করছে। আধুনিক ও উন্নতমানের রেল অবকাঠামো গড়তে ৫ লাখ কোটি টাকার ২৩০টি প্রকল্পও রয়েছে। ধারাবাহিকভাবে এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে রেলওয়ের দৃশ্যমান উন্নতির সুফল পাবে দেশের মানুষ। রেললাইন ও সেতুগুলো রেলওয়ের নিজস্ব রাজস্ব থেকে অর্থ ব্যয় করে দ্রুত মেরামত করা হবে।’

পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত জেনারেল ম্যানেজার (এডিজিএম) সরদার শাহাদাত আলী বলেন, ‘বর্তমান সরকার রেলওয়ের উন্নয়নে আন্তরিক। প্রয়োজনীয় প্রকল্পও দিচ্ছে। রেলমন্ত্রীসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা রেলওয়ে দুর্ঘটনাসহ নানা কাজে তাৎক্ষণিক প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করেন।’

ইঞ্জিন সমস্যা : রেলের ৭০ শতাংশ ইঞ্জিনই মেয়াদোত্তীর্ণ। রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে সর্বমোট ইঞ্জিনের সংখ্যা ১৫৪। এর মধ্যে নিয়মিত পাওয়া যায় ৯৮ থেকে ১০০টি। অন্যদিকে পশ্চিমাঞ্চলে ইঞ্জিন রয়েছে ১২৪টি। যদিও চাহিদা অনুযায়ী প্রতিদিন ১০০ থেকে সর্বোচ্চ ১০৫টি ইঞ্জিন। রেলের দুই অঞ্চলে সর্বমোট ২৭৮টি ইঞ্জিনের মধ্যে পশ্চিমাঞ্চলের ৪০ ও পূর্বাঞ্চলে ৫০টি ইঞ্জিনের এখনো অর্থনৈতিক আয়ুষ্কাল রয়েছে। বাকি ইঞ্জিনগুলো প্রতিনিয়ত মেরামতের মাধ্যমে কোনোরকম খুঁড়িয়ে চলছে। প্রসঙ্গত, ব্রিটিশ আমলে ট্রেন চলত বাষ্পীয় ইঞ্জিনে। ১৯৫৩ সালে রেলে প্রথম লোকোমোটিভ ইঞ্জিন যুক্ত হয়। এমইজি-১১ মডেলের আমেরিকান ইঞ্জিন রেলওয়ের লাইনে যুক্ত হয় ১৯৫৩ সালের ২৭ ডিসেম্বর। ৬০ বছর পেরিয়ে গেলেও সেসব ইঞ্জিনের ৮টি এখনো ব্যবহার করা হচ্ছে।

সেতু সমস্যা : রেলওয়ের মোট সেতু ৩ হাজার ৬২৯টি। পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের অধীনে সেতু রয়েছে ২ হাজার ৯৪ আর পশ্চিমাঞ্চলে ১ হাজার ৫৩৫টি। এর মধ্যে ৩ হাজার ২০০ সেতুই মেয়াদোত্তীর্ণ। এসব সেতুর ৭৪টি গুরুত্বপূর্ণ, ৪২৪টি মেজর ও ৩ হাজার ১৩১টি মাইনর। মূলত কালভার্টসহ সব শ্রেণির সেতুকে রেলওয়ে সেতু বলা হয়। রেলওয়ের অধিকাংশ সেতু ব্রিটিশ আমলে নির্মাণ করা হয়েছিল। নড়বড়ে, মেয়াদোত্তীর্ণ সেতুর কারণে রেলওয়েতে নতুন লাইন নির্মাণ সত্ত্বেও ট্রেনের গতি কম থাকে। এতে বিপুল বিনিয়োগের পরও রেলওয়ের গতিবেগ পাশের অনেক দেশের তুলনায় কম। অর্থাৎ এসব সেতুর আয়ুষ্কাল শেষ হয়ে গেলেও নতুন সেতু নির্মিত হয়নি। এসব কারণে কয়েক বছর ধরে রেলের দুর্ঘটনা দিন দিন বাড়ছে।

কোচ সমস্যা : ২০১৭ সালের রেলওয়ে ইনফরমেশন বুকের তথ্যমতে, রেলওয়েতে কোচের সংখ্যা ১ হাজার ৪১০। এরই মধ্যে পুরনো শতাধিক কোচ ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে ইন্দোনেশিয়া থেকে দুই দফায় ১২০টি কোচ দেশে এসেছে। আরও ১৫০টি কোচের একটি প্রকল্প শেষ হবে আগামী বছরের মে মাসে। এসব কোচ দিয়ে রেলওয়ে বছরে প্রায় ৯ কোটির অধিক যাত্রী পরিবহন করে; যা সারা বিশে^ বিরল। তীব্র কোচ সংকট রয়েছে দ্বিতীয় শ্রেণির ট্রেনগুলোয়। দীর্ঘদিনের পুরনো কোচ দ্বারা জোড়াতালি দিয়ে ট্রেন চলায় অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহনের সময় রেললাইনে দুলতে থাকে ট্রেনগুলো; যা ট্রেন দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে বলে স্বীকার করেছেন রেল প্রকৌশল বিভাগের কর্মকর্তারা। তবে রেল কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন সময়ে কোচ সংকটের কথা জানালেও সমস্যা সমাধানে মেরামতেই বেশি আগ্রহী।

পাথরহীন রেলপথ : নিরাপদ ট্রেন পরিচালনায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রেলপথে পাথরের আধিক্য। পর্যাপ্ত পাথর থাকলে গতিবেগ বাড়লেও ট্রেনের ঝুঁকি কমে যায়। তবে সাম্প্রতিক সময়ে রেলপথে পাথরের পরিমাণ কমে আসছে। যা ট্রেন দুর্ঘটনা বাড়িয়ে দিচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। রেল ট্র্যাকের আধুনিকায়নে নানা প্রকল্প নেওয়া হলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো শর্তানুযায়ী পাথর ব্যবহার করে না।

নড়বড়ে ট্র্যাক : ১৯৭০ সালে রেলের ট্র্যাক বা সারা দেশে রেলপথের পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৪৪৮ কিলোমিটার। পরে বিভিন্ন সরকারের সময় রেলের প্রতি বিমাতাসুলভ আচরণে রেলপথের পরিমাণ কমে নেমে আসে ৩ হাজার ৯৭৩ কিলোমিটারে। তবে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ সালে রেলপথ বেড়ে হয় ৩ হাজার ৯৭৭ কিলোমিটার। সর্বশেষ ২০১৭ সালে দেশের সর্বমোট রেলপথ হয়েছে ৪ হাজার ২৯২ কিলোমিটারে। বর্তমানে পূর্বাঞ্চলে সর্বমোট রেলপথ ২ হাজার ১৫২ কিলোমিটার ও পশ্চিমাঞ্চলে ২ হাজার ১৪০ কিলোমিটার। তবে রেলপথ বাড়লেও দীর্ঘদিনের পুরনো লাইনগুলো ঠিকমতো সংস্কার না হওয়ায় রেল দুর্ঘটনা বাড়ছে। পুরনো লাইনগুলো মেরামতে বিভিন্ন প্রকল্প নেওয়া হলেও স্লিপার, ফিশপ্লেটসহ বিভিন্ন উপকরণ নিম্নমানের ব্যবহার হওয়ায় দ্রুতগতির ট্রেন চলায় ব্যাঘাত ঘটছে প্রতিনিয়ত।

অব্যবস্থাপনা ও সমন্বয়হীনতা : রেলওয়ে দুই অঞ্চলে ট্রেন পরিচালনায় একাধিক দফতর বা বিভাগ রয়েছে। কিন্তু বিভাগগুলোর মধ্যে নেই সমন্বয়। জটিলতা তৈরি হলে একটি বিভাগ অন্য বিভাগের ওপর দায় চাপিয়ে সমস্যা সমাধান করতে চায়। পরিবহন বিভাগ অধিকসংখ্যক ট্রেন ও কোচ সংযোজনে আগ্রহী হলেও যান্ত্রিক প্রকৌশল বিভাগ কোচ মেরামত ও ছাড়করণে অনীহা দেখায়। আবার বাণিজ্যিক বিভাগ আয় বৃদ্ধি ও নির্ধারিত সময়ে ট্রেন গন্তব্যে পৌঁছাতে চাইলে প্রকৌশল বিভাগ থেকে লাইনের সমস্যা দেখিয়ে ট্রেনের গতি কমিয়ে দেয়। এসব সমস্যা সমাধানে অভ্যন্তরীণ মাসিক সমন্বয় সভা হলেও বাস্তবায়নে দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি নেই। দীর্ঘদিন ধরে রেলের মাঠ পর্যায়ের কর্মী সংকট থাকলেও লোকবল নিয়োগে রেলের গাফিলতি এখন দৃশ্যমান।

গতি কমিয়ে ঝুঁকি কমানোর চেষ্টা : পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন সেকশনে সর্বমোট ১৮টি গতি নিয়ন্ত্রণাদেশ রয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ সেতু বা কালভার্ট, নড়বড়ে রেললাইন ছাড়াও বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার কারণে রেলের প্রকৌশল দফতর এসব সেকশনে সুনির্দিষ্ট গতি নিয়ন্ত্রণাদেশ দিয়েছে। সর্বশেষ ২৫ জুন পর্যন্ত রেলের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, চট্টগ্রাম-আখাউড়া সেকশনে ৩টি, ঢাকা-আখাউড়া সেকশনে ২টি, আখাউড়া-সিলেট সেকশনে ৬টি, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ সেকশনে ২টি, ভৈরববাজার-ময়মনসিংহ সেকশনে ২টি, টঙ্গী-ময়মনসিংহ সেকশনে ৩টি, জামালপুর-বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব সেকশনে ২টি এবং জামালপুর-দেওয়ানগঞ্জ বাজার সেকশনে ১টি গতি নিয়ন্ত্রণাদেশ দেওয়া আছে। এসব নিয়ন্ত্রণাদেশের মধ্যে ৫টিতে ডেড স্পট (ট্রেন সম্পূর্ণ বন্ধ করে রেলের একটি বালাম খাতায় চালক স্বাক্ষর করে মাত্র ৫ কিলোমিটার গতিবেগে ট্রেন চালাতে হয়) দেওয়া আছে। সর্বশেষ দুর্ঘটনা হওয়া আখাউড়া-সিলেট সেকশনের ৪টি গতি নিয়ন্ত্রণাদেশের মধ্যে ২টিতেই রয়েছে ডেড স্পট। ভাটেরাবাজার-মাইজগাঁও ও কুলাউড়া-বরমচালে ডেড স্পট দেওয়া হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ রেলপথ হওয়ায় এই সেকশনের সেতু ও রেলপথ পার হতে সর্বনিম্ন ৫ থেকে সর্বোচ্চ ১০ কিলোমিটার গতি নিয়ন্ত্রাণদেশ দিয়েছে রেলের প্রকৌশল বিভাগ। পঞ্চিমাঞ্চল রেলওয়েতেও একই পদ্ধতিতে ঝুঁকিপূর্ণ রেলপথ দিয়ে ট্রেন চালানো হয় বলে স্বীকার করেছেন প্রকৌশল বিভাগের কর্মকর্তারা।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
সর্বশেষ খবর
বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব
বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব

৫২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সাগরে গভীর নিম্নচাপ, সন্ধ্যায় ঘূর্ণিঝড়ে রুপ নিতে পারে
সাগরে গভীর নিম্নচাপ, সন্ধ্যায় ঘূর্ণিঝড়ে রুপ নিতে পারে

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টির কারণে ৩৫ মিনিট দেরিতে টস, ব্যাটিং করবে বাংলাদেশ
বৃষ্টির কারণে ৩৫ মিনিট দেরিতে টস, ব্যাটিং করবে বাংলাদেশ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুলছাত্রী অপহরণের ৪ মাস পর আদালতে মামলা
স্কুলছাত্রী অপহরণের ৪ মাস পর আদালতে মামলা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়া থেকে ট্রাম্পের এশিয়া সফর শুরু
মালয়েশিয়া থেকে ট্রাম্পের এশিয়া সফর শুরু

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট চেম্বারের নির্বাচন স্থগিত
সিলেট চেম্বারের নির্বাচন স্থগিত

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ল্যুভর জাদুঘরে চুরির ঘটনায় দুজন গ্রেপ্তার
ল্যুভর জাদুঘরে চুরির ঘটনায় দুজন গ্রেপ্তার

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপদ সড়ক নিশ্চিতে আক্কেলপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
নিরাপদ সড়ক নিশ্চিতে আক্কেলপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রায়পুরায় বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ ও আলোচনা সভা
রায়পুরায় বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ ও আলোচনা সভা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত ‘রাঙ্গা বাহিনী’র প্রধান অস্ত্র-গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত ‘রাঙ্গা বাহিনী’র প্রধান অস্ত্র-গুলিসহ আটক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিক্টোরিয়ায় ভোটার নিবন্ধন ও এনআইডি তথ্য বিনিময় সভা
ভিক্টোরিয়ায় ভোটার নিবন্ধন ও এনআইডি তথ্য বিনিময় সভা

৩০ মিনিট আগে | পরবাস

বিমানবন্দর স্টেশনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ আটক ৪
বিমানবন্দর স্টেশনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ আটক ৪

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবি ছাত্রদলের উদ্যোগে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি
শাবিপ্রবি ছাত্রদলের উদ্যোগে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত তিন শতাধিক শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত তিন শতাধিক শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘যুবদল গণমানুষের অধিকার রক্ষার সংগ্রামে রাজপথে ছিল, থাকবে’
‌‘যুবদল গণমানুষের অধিকার রক্ষার সংগ্রামে রাজপথে ছিল, থাকবে’

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা কলেজের পুকুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান, ফিরে এলো নান্দনিক পরিবেশ
ঢাকা কলেজের পুকুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান, ফিরে এলো নান্দনিক পরিবেশ

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিন্নতা থাকলেও জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: গোলাম পরওয়ার
ভিন্নতা থাকলেও জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতের চেষ্টা করা হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতের চেষ্টা করা হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিডনিতে কৃষি কাজে আগ্রহ বৃদ্ধিতে হর্টিকালচারাল প্রোডাক্টসের যাত্রা শুরু
সিডনিতে কৃষি কাজে আগ্রহ বৃদ্ধিতে হর্টিকালচারাল প্রোডাক্টসের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামো চায় ইউট্যাব
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামো চায় ইউট্যাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, পথচারী নারী নিহত
মাদারীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, পথচারী নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে স্মার্টফোন রক্ষায় করণীয়
বৃষ্টিতে স্মার্টফোন রক্ষায় করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঘুষ নিয়ে ভাইরাল সেই শিক্ষা কর্মকর্তার ঘুষ-দুর্নীতি বন্ধ হয়নি
ঘুষ নিয়ে ভাইরাল সেই শিক্ষা কর্মকর্তার ঘুষ-দুর্নীতি বন্ধ হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়ার নবীনতম দেশ এখন আসিয়ানের ১১তম সদস্য
এশিয়ার নবীনতম দেশ এখন আসিয়ানের ১১তম সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর ছুরিকাঘাতের চারদিন পর স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর ছুরিকাঘাতের চারদিন পর স্ত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২ দিনে ডিএমপির ২৫০৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২ দিনে ডিএমপির ২৫০৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ
বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান
রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮১২
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮১২

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম