শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

বিদেশে অবৈধ ১০ লাখ বাংলাদেশি

কারাগার-ডিটেনশন সেন্টারের বন্দী জীবনে ৮৮৪৮ জন, দীর্ঘ ভেরিফিকেশনের চক্করে আরও ২ হাজার, ট্রাভেল পারমিট বন্ধের সুপারিশে উদ্বেগ
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশে অবৈধ ১০ লাখ বাংলাদেশি

বিশ্বের ৫০টির বেশি দেশে কাগজপত্রহীন অবস্থায় অবৈধভাবে অবস্থান করছেন কমপক্ষে ১০ লাখ বাংলাদেশি। সঠিক কোনো পরিসংখ্যান না থাকলেও জনশক্তি বাজার ও অভিবাসন-সংশ্লিষ্টদের ধারণা, এ সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে। এর বেশির ভাগেরই অবশ্য ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ বা ভিন্ন পদ্ধতিতে ওসব দেশে গিয়ে অবৈধভাবে অবস্থান করছেন। এসব বাংলাদেশি মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, আরব আমিরাতের মতো শ্রমঘন দেশগুলোয় যেমন আছেন, তেমনি আছেন উন্নত বিশ্ব হিসেবে পরিচিত ইউরোপ-আমেরিকায়ও। অবৈধ অবস্থানসহ বিভিন্ন অপরাধে সম্পৃক্ততার জন্য বিদেশের কারাগারে বন্দী ৮ হাজার ৮৪৮ জনের তথ্য আছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। প্রবাসী বাংলাদেশি, জনশক্তি বাজার ও অভিবাসন-সংশ্লিষ্টদের তথ্যানুসারে উন্নত বিশ্ব হিসেবে পরিচিত যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলোতেই অবৈধভাবে অবস্থান করছেন ২ লাখের বেশি বাংলাদেশি। যুক্তরাষ্ট্র থেকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ১০ লাখ অবৈধ অভিবাসীকে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্তও ভাবিয়ে তুলেছে সেখানে থাকা বাংলাদেশিদের। ইউরোপে শুধু স্পেনে বিভিন্ন কারণে অবৈধ হয়ে পড়েছেন প্রায় ১০ হাজার বাংলাদেশি। মালয়েশিয়ায় প্রায় ৩ লাখ বাংলাদেশি যে কোনো মুহূর্তে গ্রেফতারের আতঙ্কে থাকেন। গত বুধবার মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে নিরাপত্তাবাহিনীর অভিযানে ৪৪ অবৈধ বাংলাদেশি আটক হন। ৭ জুলাই মালয়েশিয়ার সেপাং নদীর ১০০ মিটার ভিতরে জঙ্গলে অভিযান চালিয়ে ৩৩ বাংলাদেশিকে আটক করে দেশটির পুলিশ। গত চার মাসে আটকের সংখ্যা প্রায় ৪ হাজার। সৌদি আরবে কাজ হারানো ও গ্রেফতার হয়ে দেশে ফেরার শঙ্কা আছে ২ লক্ষাধিক বাংলাদেশির। মূলত সৌদি আরবে সরকারি ও বেসরকারি খাতের ১২ পেশায় প্রবাসীদের কাজ করা নিষিদ্ধ ঘোষণা করায় এসব পেশায় কর্মরত বৈধ প্রবাসী শ্রমিকদেরও ইকামা (বসবাসের অনুমতিপত্র) নবায়ন করা হচ্ছে না। ফলে দীর্ঘ সময় ধরে থাকা বৈধ প্রবাসীরাও অবৈধ হয়ে পড়ছেন। বাহরাইনে থাকা ২ লাখ বাংলাদেশির মধ্যে বিভিন্ন কারণে প্রায় ৭০ হাজার শ্রমিক অবৈধ হয়ে পড়েছেন। সম্প্রতি বাংলাদেশি শ্রমিকের বাহরাইনের ইমাম হত্যার পর থেকেই সেখানে থাকা অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক শুরু করে দেশটির আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। গত আগস্টের পর থেকে এ পর্যন্ত ৩ হাজার ৭৬৬ জন বাংলাদেশি শ্রমিককে দেশে পাঠিয়েছে বাহরাইন সরকার। ওমানে থাকা ৮ লাখের মতো বাংলাদেশির প্রায় অর্ধেকই দেশটিতে পাড়ি দিয়েছেন কথিত ফ্রি ভিসায়। অনেকেই আবার দালালের মাধ্যমে দেশটিতে গেছেন অবৈধভাবে। আবার কিছু বাংলাদেশি আছেন যারা বৈধভাবে গেলেও চুক্তি অনুযায়ী কম বেতন পাওয়া এবং মাস     শেষে বেতন না পাওয়ার কারণে মালিকের কাছ থেকে পালিয়ে অবৈধ হয়ে কাজ করছেন। প্রায়ই পুলিশের হাতে আটক হচ্ছেন তারা। গ্রেফতার আতঙ্কে রয়েছেন কাতারপ্রবাসীরাও। সেখানে প্রায়ই চলছে অবৈধ শ্রমিক গ্রেফতার অভিযান। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে অবৈধভাবে বসবাসরত ৯৩ হাজার বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে দেওয়ার চাপ কঠোর থেকে কঠোরতর করার চেষ্টা করছে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন। বিপৎসংকুল জেনেও ইউরোপে যাওয়ার পথ হিসেবে লিবিয়া, তিউনিসিয়াকে বেছে নেওয়া কয়েক হাজার ভাগ্যান্বেষী রয়েছেন চতুর্মুখী শঙ্কায়। যুক্তরাজ্যে অভিবাসন আইন নিয়ে কাজ করা ইসমাইল মিয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অবৈধ পথে অদক্ষ কর্মীদের প্রতারণার মাধ্যমে বিদেশে পাঠানোর পথ ধীরে ধীরে রুদ্ধ হয়ে আসছে। এদের সবাই যে অবৈধ পথে বা মানব পাচারের শিকার হয়ে অবৈধ হয়েছেন তা নয়, বেশির ভাগই ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় আনডকুমেন্টেড হয়েছেন। শ্রমঘন দেশগুলোয় সাধারণ ক্ষমার আওতায় বিভিন্ন সময়ে বিশেষ সুযোগ পাওয়া গেলেও বর্তমান পরিবর্তিত বিশ্ব পরিস্থিতিতে উন্নত রাষ্ট্রগুলোয় অবৈধভাবে অবস্থানের সুযোগ কমে আসছে। এ কারণে বিশালসংখ্যক এই অভিবাসী বাংলাদেশিকে থাকতে হচ্ছে অনিশ্চয়তায়।’

মালয়েশিয়াপ্রবাসী ফাহিম ইসলাম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কেউ শখ করে বিদেশে দিয়ে অবৈধ হয় না। বিভিন্ন কারণেই বাধ্য হয়ে অবৈধ হতে হয়। তাই সরকার ও হাইকমিশনের উচিত দুর্দশাগ্রস্ত মানুষগুলোর পাশে দাঁড়ানো। হাইকমিশনগুলো শুধু শিক্ষিত ও উচ্চ স্তরের মানুষের পাশে থাকবে, অর্ধশিক্ষিক দরিদ্র শ্রেণির জন্য কিছুই করবে না তা যেন না হয়।’

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, ‘প্রবাসে বাংলাদেশিদের যে কোনো সংকটে পাশে থাকার প্রত্যয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কাজ করছে। কূটনৈতিক পদক্ষেপের মাধ্যমে বিদেশের কারাগারে আটক বাংলাদেশিদের ফিরিয়ে আনতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রুটিনমাফিক দূতাবাসের সাহায্যে কাজ করে আসছে। দূতাবাস প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে প্রবাসীদের জন্য ট্রাভেল ডকুমেন্ট তৈরি করে দিচ্ছে। অনেক সময় সাজার মেয়াদ কমিয়ে দেওয়া, সাধারণ ক্ষমার সুযোগ নেওয়া অথবা আইনজীবী নিয়োগ করে মামলা পরিচালনা করে আটকদের মুক্তির ব্যবস্থা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিয়মিতভাবে করে আসছে।’

কারাগারে-ডিটেনশন সেন্টারে বন্দীজীবন : বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কারাগারে বা ডিটেনশন সেন্টারে ৮ হাজার ৮৪৮ জন বাংলাদেশি আটক আছেন বলে তথ্য আছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত এ-সংখ্যক বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। এখনো ভেরিফিকেশনের অপেক্ষায় আছেন আরও ২ হাজার। বৃহস্পতিবার সংসদে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন ৮ হাজার ৮৪৮ জনের তথ্য দিয়েছেন। সংসদে উত্থাপিত পররাষ্ট্রমন্ত্রীর তালিকা অনুসারে সবচেয়ে বেশি ২ হাজার ৪৯ বাংলাদেশি বন্দী রয়েছেন ভারতে। ভারতের কারাগারে বন্দী বাংলাদেশির একটি অংশ এখান থেকে পাচার হওয়া নারী ও শিশু। এ ছাড়া ভারতের সীমান্তরক্ষীসহ অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে আটক হওয়ায় বিভিন্ন কারাগারে বন্দী রাখা হয় তাদের। এ ছাড়া সৌদি আরবে ১ হাজার ২৮৯, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ১ হাজার ১৫৬, বাহরাইনে ৬৯৩, মালয়েশিয়ায় ৫৭২, ওমানে ৪৪২, কাতারে ৩৫১, কুয়েতে ৩১৬, তুরস্কে ৩০০ ও ইরাকে ২৭৫ জন বাংলাদেশি বন্দী আছেন। এর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রে ৭৯ ও গ্রিসে ১০৬ জন বাংলাদেশি বন্দী রয়েছেন। আর ইরানে বন্দী ২৫০ জনের মধ্যে ২৩৩ জনকে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া চলছে।

ট্রাভেল পারমিট বন্ধের সুপারিশে উদ্বেগ : বিভিন্ন দেশ থেকে বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি বা সন্ত্রাসী যেন ঢুকতে না পারে সেজন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ছাড়া ট্রাভেল পারমিট ইস্যু না করার সুপারিশে উদ্বিগ্ন প্রবাসীরা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই সুপারিশের বিপরীতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আপত্তিকে স্বাগত জানিয়েছেন প্রবাসীরা। তারা বলছেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছ থেকে পাসপোর্ট কেড়ে নেয় দালালরা। আবার অনেকেরই পাসপোর্ট হারিয়ে যায়। এ ছাড়া বিদেশে অবৈধভাবে প্রবেশের কারণে কেউ কেউ জেল খেটে দেশে ফিরতে চান। এভাবে অনেক নাগরিকেরই পাসপোর্ট থাকে না। সে কারণে তাদের দেশে ফিরতে ট্রাভেল পারমিট ইস্যু করতে হয়। সেটা নিয়েই প্রবাসীরা দেশে ফিরতে পারেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, ট্রাভেল পারমিট ইস্যুতে দীর্ঘসূত্রতার সমস্যার সম্মুখীন হয়ে প্রবাসীরা যেন বিপাকে না পড়েন সেজন্য আপত্তির বিষয় ইতিমধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। আগের মতোই প্রয়োজনে দু-এক দিনেই ট্রাভেল পারমিট পাবেন প্রবাসীরা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর