শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

বিদেশে অবৈধ ১০ লাখ বাংলাদেশি

কারাগার-ডিটেনশন সেন্টারের বন্দী জীবনে ৮৮৪৮ জন, দীর্ঘ ভেরিফিকেশনের চক্করে আরও ২ হাজার, ট্রাভেল পারমিট বন্ধের সুপারিশে উদ্বেগ
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশে অবৈধ ১০ লাখ বাংলাদেশি

বিশ্বের ৫০টির বেশি দেশে কাগজপত্রহীন অবস্থায় অবৈধভাবে অবস্থান করছেন কমপক্ষে ১০ লাখ বাংলাদেশি। সঠিক কোনো পরিসংখ্যান না থাকলেও জনশক্তি বাজার ও অভিবাসন-সংশ্লিষ্টদের ধারণা, এ সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে। এর বেশির ভাগেরই অবশ্য ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ বা ভিন্ন পদ্ধতিতে ওসব দেশে গিয়ে অবৈধভাবে অবস্থান করছেন। এসব বাংলাদেশি মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, আরব আমিরাতের মতো শ্রমঘন দেশগুলোয় যেমন আছেন, তেমনি আছেন উন্নত বিশ্ব হিসেবে পরিচিত ইউরোপ-আমেরিকায়ও। অবৈধ অবস্থানসহ বিভিন্ন অপরাধে সম্পৃক্ততার জন্য বিদেশের কারাগারে বন্দী ৮ হাজার ৮৪৮ জনের তথ্য আছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। প্রবাসী বাংলাদেশি, জনশক্তি বাজার ও অভিবাসন-সংশ্লিষ্টদের তথ্যানুসারে উন্নত বিশ্ব হিসেবে পরিচিত যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলোতেই অবৈধভাবে অবস্থান করছেন ২ লাখের বেশি বাংলাদেশি। যুক্তরাষ্ট্র থেকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ১০ লাখ অবৈধ অভিবাসীকে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্তও ভাবিয়ে তুলেছে সেখানে থাকা বাংলাদেশিদের। ইউরোপে শুধু স্পেনে বিভিন্ন কারণে অবৈধ হয়ে পড়েছেন প্রায় ১০ হাজার বাংলাদেশি। মালয়েশিয়ায় প্রায় ৩ লাখ বাংলাদেশি যে কোনো মুহূর্তে গ্রেফতারের আতঙ্কে থাকেন। গত বুধবার মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে নিরাপত্তাবাহিনীর অভিযানে ৪৪ অবৈধ বাংলাদেশি আটক হন। ৭ জুলাই মালয়েশিয়ার সেপাং নদীর ১০০ মিটার ভিতরে জঙ্গলে অভিযান চালিয়ে ৩৩ বাংলাদেশিকে আটক করে দেশটির পুলিশ। গত চার মাসে আটকের সংখ্যা প্রায় ৪ হাজার। সৌদি আরবে কাজ হারানো ও গ্রেফতার হয়ে দেশে ফেরার শঙ্কা আছে ২ লক্ষাধিক বাংলাদেশির। মূলত সৌদি আরবে সরকারি ও বেসরকারি খাতের ১২ পেশায় প্রবাসীদের কাজ করা নিষিদ্ধ ঘোষণা করায় এসব পেশায় কর্মরত বৈধ প্রবাসী শ্রমিকদেরও ইকামা (বসবাসের অনুমতিপত্র) নবায়ন করা হচ্ছে না। ফলে দীর্ঘ সময় ধরে থাকা বৈধ প্রবাসীরাও অবৈধ হয়ে পড়ছেন। বাহরাইনে থাকা ২ লাখ বাংলাদেশির মধ্যে বিভিন্ন কারণে প্রায় ৭০ হাজার শ্রমিক অবৈধ হয়ে পড়েছেন। সম্প্রতি বাংলাদেশি শ্রমিকের বাহরাইনের ইমাম হত্যার পর থেকেই সেখানে থাকা অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক শুরু করে দেশটির আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। গত আগস্টের পর থেকে এ পর্যন্ত ৩ হাজার ৭৬৬ জন বাংলাদেশি শ্রমিককে দেশে পাঠিয়েছে বাহরাইন সরকার। ওমানে থাকা ৮ লাখের মতো বাংলাদেশির প্রায় অর্ধেকই দেশটিতে পাড়ি দিয়েছেন কথিত ফ্রি ভিসায়। অনেকেই আবার দালালের মাধ্যমে দেশটিতে গেছেন অবৈধভাবে। আবার কিছু বাংলাদেশি আছেন যারা বৈধভাবে গেলেও চুক্তি অনুযায়ী কম বেতন পাওয়া এবং মাস     শেষে বেতন না পাওয়ার কারণে মালিকের কাছ থেকে পালিয়ে অবৈধ হয়ে কাজ করছেন। প্রায়ই পুলিশের হাতে আটক হচ্ছেন তারা। গ্রেফতার আতঙ্কে রয়েছেন কাতারপ্রবাসীরাও। সেখানে প্রায়ই চলছে অবৈধ শ্রমিক গ্রেফতার অভিযান। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে অবৈধভাবে বসবাসরত ৯৩ হাজার বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে দেওয়ার চাপ কঠোর থেকে কঠোরতর করার চেষ্টা করছে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন। বিপৎসংকুল জেনেও ইউরোপে যাওয়ার পথ হিসেবে লিবিয়া, তিউনিসিয়াকে বেছে নেওয়া কয়েক হাজার ভাগ্যান্বেষী রয়েছেন চতুর্মুখী শঙ্কায়। যুক্তরাজ্যে অভিবাসন আইন নিয়ে কাজ করা ইসমাইল মিয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অবৈধ পথে অদক্ষ কর্মীদের প্রতারণার মাধ্যমে বিদেশে পাঠানোর পথ ধীরে ধীরে রুদ্ধ হয়ে আসছে। এদের সবাই যে অবৈধ পথে বা মানব পাচারের শিকার হয়ে অবৈধ হয়েছেন তা নয়, বেশির ভাগই ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় আনডকুমেন্টেড হয়েছেন। শ্রমঘন দেশগুলোয় সাধারণ ক্ষমার আওতায় বিভিন্ন সময়ে বিশেষ সুযোগ পাওয়া গেলেও বর্তমান পরিবর্তিত বিশ্ব পরিস্থিতিতে উন্নত রাষ্ট্রগুলোয় অবৈধভাবে অবস্থানের সুযোগ কমে আসছে। এ কারণে বিশালসংখ্যক এই অভিবাসী বাংলাদেশিকে থাকতে হচ্ছে অনিশ্চয়তায়।’

মালয়েশিয়াপ্রবাসী ফাহিম ইসলাম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কেউ শখ করে বিদেশে দিয়ে অবৈধ হয় না। বিভিন্ন কারণেই বাধ্য হয়ে অবৈধ হতে হয়। তাই সরকার ও হাইকমিশনের উচিত দুর্দশাগ্রস্ত মানুষগুলোর পাশে দাঁড়ানো। হাইকমিশনগুলো শুধু শিক্ষিত ও উচ্চ স্তরের মানুষের পাশে থাকবে, অর্ধশিক্ষিক দরিদ্র শ্রেণির জন্য কিছুই করবে না তা যেন না হয়।’

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, ‘প্রবাসে বাংলাদেশিদের যে কোনো সংকটে পাশে থাকার প্রত্যয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কাজ করছে। কূটনৈতিক পদক্ষেপের মাধ্যমে বিদেশের কারাগারে আটক বাংলাদেশিদের ফিরিয়ে আনতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রুটিনমাফিক দূতাবাসের সাহায্যে কাজ করে আসছে। দূতাবাস প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে প্রবাসীদের জন্য ট্রাভেল ডকুমেন্ট তৈরি করে দিচ্ছে। অনেক সময় সাজার মেয়াদ কমিয়ে দেওয়া, সাধারণ ক্ষমার সুযোগ নেওয়া অথবা আইনজীবী নিয়োগ করে মামলা পরিচালনা করে আটকদের মুক্তির ব্যবস্থা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিয়মিতভাবে করে আসছে।’

কারাগারে-ডিটেনশন সেন্টারে বন্দীজীবন : বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কারাগারে বা ডিটেনশন সেন্টারে ৮ হাজার ৮৪৮ জন বাংলাদেশি আটক আছেন বলে তথ্য আছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত এ-সংখ্যক বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। এখনো ভেরিফিকেশনের অপেক্ষায় আছেন আরও ২ হাজার। বৃহস্পতিবার সংসদে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন ৮ হাজার ৮৪৮ জনের তথ্য দিয়েছেন। সংসদে উত্থাপিত পররাষ্ট্রমন্ত্রীর তালিকা অনুসারে সবচেয়ে বেশি ২ হাজার ৪৯ বাংলাদেশি বন্দী রয়েছেন ভারতে। ভারতের কারাগারে বন্দী বাংলাদেশির একটি অংশ এখান থেকে পাচার হওয়া নারী ও শিশু। এ ছাড়া ভারতের সীমান্তরক্ষীসহ অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে আটক হওয়ায় বিভিন্ন কারাগারে বন্দী রাখা হয় তাদের। এ ছাড়া সৌদি আরবে ১ হাজার ২৮৯, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ১ হাজার ১৫৬, বাহরাইনে ৬৯৩, মালয়েশিয়ায় ৫৭২, ওমানে ৪৪২, কাতারে ৩৫১, কুয়েতে ৩১৬, তুরস্কে ৩০০ ও ইরাকে ২৭৫ জন বাংলাদেশি বন্দী আছেন। এর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রে ৭৯ ও গ্রিসে ১০৬ জন বাংলাদেশি বন্দী রয়েছেন। আর ইরানে বন্দী ২৫০ জনের মধ্যে ২৩৩ জনকে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া চলছে।

ট্রাভেল পারমিট বন্ধের সুপারিশে উদ্বেগ : বিভিন্ন দেশ থেকে বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি বা সন্ত্রাসী যেন ঢুকতে না পারে সেজন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ছাড়া ট্রাভেল পারমিট ইস্যু না করার সুপারিশে উদ্বিগ্ন প্রবাসীরা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই সুপারিশের বিপরীতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আপত্তিকে স্বাগত জানিয়েছেন প্রবাসীরা। তারা বলছেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছ থেকে পাসপোর্ট কেড়ে নেয় দালালরা। আবার অনেকেরই পাসপোর্ট হারিয়ে যায়। এ ছাড়া বিদেশে অবৈধভাবে প্রবেশের কারণে কেউ কেউ জেল খেটে দেশে ফিরতে চান। এভাবে অনেক নাগরিকেরই পাসপোর্ট থাকে না। সে কারণে তাদের দেশে ফিরতে ট্রাভেল পারমিট ইস্যু করতে হয়। সেটা নিয়েই প্রবাসীরা দেশে ফিরতে পারেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, ট্রাভেল পারমিট ইস্যুতে দীর্ঘসূত্রতার সমস্যার সম্মুখীন হয়ে প্রবাসীরা যেন বিপাকে না পড়েন সেজন্য আপত্তির বিষয় ইতিমধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। আগের মতোই প্রয়োজনে দু-এক দিনেই ট্রাভেল পারমিট পাবেন প্রবাসীরা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা