শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

বরগুনার সন্ত্রাসীদের পৃষ্ঠপোষক কে

দোষ স্বীকার, কারাগারে আয়েশা সিদ্দিকী মিন্নি, বাবা বললেন পুলিশের নাটক
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বরগুনার সন্ত্রাসীদের পৃষ্ঠপোষক কে

বরগুনার আলোচিত রিফাত হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী গ্রেফতার আয়শা সিদ্দিকা মিন্নিকে গতকাল কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, মিন্নি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। পরে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। এর আগে ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছিল মিন্নিকে। রিমান্ডের দ্বিতীয় দিনেই তাকে কারাগারে পাঠানো হলো। আদালত থেকে বেরিয়ে পুলিশ ভ্যানে যাওয়ার সময় ঠিকমতো হাঁটতে পারছিলেন না মিন্নি। এ সময় তিনি খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটছিলেন এবং অনেকটা বিমর্ষ দেখা যাচ্ছিল। এদিকে এ মামলার অন্যতম আসামি রিশান ফরাজীকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। গতকাল তাকে রিমান্ডে নেওয়া হয়। আদালত থেকে কারাগারে নিয়ে যাওয়ার পরপরই মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন দাবি করেছেন, নির্যাতন ও জোরজবরদস্তি করে তার মেয়ের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে।

এ দিন সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে মিন্নির বাবা মোজ্জাম্মেল হোসেন আদালত প্রাঙ্গণে এসে চিৎকার করে বলছিলেন, তার মেয়ে অসুস্থ, গতকাল রাতে একজন পুলিশ সদস্য তার বাসায় গিয়ে চিকিৎসাপত্র নিয়ে এসেছেন। আজকে জোরজবরদস্তি ও নির্যাতন করে তার মেয়ের কাছ থেকে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আমার মেয়ে জীবন বাজি রেখে তার স্বামীকে রক্ষা করতে গেছে। এটাই তার অপরাধ? এসব কিছুই  স্থানীয় সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শ¤ভুর খেলা। তার ছেলে সুনাম দেবনাথকে বাঁচাতে আমাদের বলি দেওয়া হচ্ছে।

মিন্নিকে যখন আদালত থেকে বের করা হচ্ছিলেন, তখন তাকে পুলিশের দুজন নারী সদস্য ধরে ছিলেন। ছোট পিকআপে তোলার সময় মিন্নি কিছু একটা বলার জন্য চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু পাশে থাকা নারী পুলিশ সদস্য এ সময় মিন্নির মুখ চেপে ধরেন। মিন্নির বাবা অভিযোগ করেন, মিন্নিকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে একটি তালাবন্ধ রুমে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তিনি প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের দাবি জানান। মিন্নির বাবা অভিযোগ করেন, তার মেয়ের সঙ্গে তাকে কথা বলতে দেয়নি পুলিশ। মিন্নির রিমান্ডের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই গতকাল বিকালে বরগুনা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। এখানে প্রায় ৩ ঘণ্টা তার জবানবন্দি গ্রহণ করেন চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সিরাজুল ইসলাম গাজী। তবে হঠাৎ মিন্নিকে আদালতে হাজির করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি গ্রহণকে সবাই রহস্যজনক মনে করছেন। জিজ্ঞাসাবাদের পরে সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে মিন্নিকে বরগুনা জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।

জানা গেছে, বরগুনার সার্বিক অবস্থা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মহলে এখনো ঝড় বয়ে যাচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন,  পৃষ্ঠপোষক ও প্রভাবশালীদের রক্ষায় পুলিশ যে লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছিল, আদালতে মিন্নিকে দিয়ে জবানবন্দি দেওয়ার মধ্য দিয়ে তা অনেকটাই এগিয়ে গেল। অভিযোগ উঠেছে, পুলিশ মিন্নিকে ভয়ভীতি দেখিয়ে এই জবানবন্দি দেওয়াতে রাজি করায়। তবে ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের সেই দানবে পরিণত হওয়া গ্রেফতার রিশান ফরাজীর বিষয়ে পুলিশের তেমন কোনো কর্মকা- নেই। দিনের বেলায় প্রকাশ্যে রিশান ফরাজী ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে কুপিয়ে মধ্যযুগীয় কায়দায় রিফাতকে হত্যা করলেও তাকে জিজ্ঞাসাবাদেও পুলিশ খুব একটা আগ্রহী নয়। বরগুনা দাপিয়ে বেড়ানো নয়ন বন্ড বাহিনীর বিরুদ্ধে পুলিশ কী কারণে এতদিন কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বরং বরগুনা শহরে মূর্তিমান আতঙ্ক নয়ন বন্ড বাহিনী প্রকাশ্যেই ক্ষমতার দাপট নিয়ে অপরাধ কার্যক্রম চালাত। তাদের বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে কোনো অভিযোগ করে কোনো লাভ হতো না। এর আগেও নয়ন মাদকসহ আটকের পরও পুলিশ তার বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত তথ্য না দেওয়ার কারণে একদিন পরই আদালত থেকে ছাড়া পেয়ে যায়। সূত্র জানায়, বরগুনার অপরাধী চক্র তাদের সব কর্মকা- করত পুলিশ ও রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতায়। মাদক ব্যবসা ও খুনোখুনি থেকে শুরু করে এমন কোনো অপরাধ নেই, যা তারা করত না। বছর দেড়েক আগে বরগুনার পৌর কাউন্সিলর ফরুক শিকদার নিজে নয়নকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেন। একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি ওই কাউন্সিলরকে ফোন করে নয়নকে কেন পুলিশে দেওয়া হয়েছে সে ব্যাপারে জানতে চান। একদিন পরই নয়ন পুলিশের হাত থেকে ছাড়া পেয়ে যায়।

নয়ন বন্ড ও রিফাত ফরাজী মিলে বরগুনায় চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসা থেকে শুরু করে গ্যাং কালচার শুরু করে। এক সময়ের শান্ত বরগুনা পরিণত হয় সন্ত্রাসের জনপদে। দিনে দিনে এরা সন্ত্রাসীদের গডফাদার হয়ে ওঠে। এরা এতটাই ভয়ঙ্কর রিফাতের ওপর হামলা করে সেদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত এলাকায় বুক চিতিয়ে ঘুরেছে। পুলিশের সঙ্গেও তাদের কথা বার্তা বলতে দেখেছে অনেকেই। 

তবে এই বিষয়গুলো আগেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোরভাবে দেখভালের দায়িত্ব ছিল এবং যাদের ছত্রছায়ায় ছিল তাদেরও দায়িত্ব ছিল বলে মন্তব্য করেন পুলিশের সাবেক কর্মকর্তারা। এত কিছুর পরও প্রভাবশালী খলনায়ক কী ধরছোঁয়ার বাইরে থাকবে?Ñএমন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে বিভিন্ন মহলে। এমনকি ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্তের জন্য রিফাত হত্যা মামলা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনে (পিবিআই) স্থানান্তরের দাবি উঠছে বিভিন্ন মহলে।

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজি) এ কে এম শহীদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নয়ন বন্ড যখন থেকে এলাকা দাপিয়ে বেড়াতো তখনই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বিষয়টি কঠোরভাবে দেখভাল করতে হতো। এক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সেখানে তা করতে ব্যর্থ হয়েছে। 

গবেষক ও কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, বন্ডের ঘটনাটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। বরগুনায় যা ঘটেছে তা গোটা দেশের অভিন্ন চিত্র। সব এলাকাতেই কোনো না কোনো ধরনের বন্ডেরা আছে। তারা বেড়ে ওঠে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নাকের ডগায়। শুধু পুলিশের প্রশ্রয়ই নয়, সরকারি দলের নেতাদের স্বার্থে তাদের প্রেম-ভালোবাসায় নয়নদের তৈরি করা হয়। সুতরাং একা নয়নেরা দায়ী নয়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য এবং স্থানীয় নেতারাও দায়ী। আর প্রধানত দায়ী নষ্ট রাজনীতি। তবে রিফাত হত্যা মামলাটি প্রভাবমুক্ত রেখে নিরপেক্ষ তদন্তের জন্য পিবিআইতে স্থানান্তরের দাবি করেন তিনি। জানা যায়, অবৈধ ব্যবসার সঙ্গে নয়ন বন্ডের কোটি কোটি টাকার সম্পৃক্ততা ছিল। বরগুনার পুলিশও এই চক্রের ব্যাপারে অবহিত ছিল। নয়ন বন্ড অনেকবারই পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়। কিন্তু কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় রাজনীতিবিদ ও আইনশৃঙ্খলা  রক্ষাকারী বাহিনীর ছত্রছায়ায় থাকত সে। এমনকি পুলিশের সোর্স হিসেবে নয়ন কাজ করে আসছিল। পাইকারি মাদক কারবারি হিসেবে নয়ন খুচরা কারবারিদের কাছে মাদক বিক্রির পর সে পুলিশকে খবর দিত। পরে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ধরতে গিয়ে পুলিশ অভিযান চালানোর নামে গ্রেফতার বাণিজ্য করত। এভাবে খুচরা মাদক কারবারিদের ব্যাপারে তথ্য দিয়ে নয়ন পুলিশকে ঘুষ খাওয়ার পথ তৈরি করে দেয়। তবে বরগুনা থানা পুলিশ সূত্র জানায়, পৌর শহরের বিকেবি রোডের ধানসিঁড়ি এলাকার আবু বক্কর সিদ্দিকের ছেলে নয়ন (২৫)। গত ১০ বছর ধরেই সে ছোটখাটো বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িত। বিশেষ করে চুরি ও ছিনতাই ছিল তার মূল পেশা। তবে নয়ন ২০১৫ সালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরে আসে। এর পর ২০১৭ সালে নয়ন বন্ড মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে আবির্ভূত হয়। একই বছরের মার্চ মাসে প্রায় ১২ লাখ টাকার ৪৫০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ১ গ্রাম হেরোইন ও ১২ বোতল ফেনসিডিল নিয়ে ধরা পড়ে। রিফাত হত্যার আগে তার বিরুদ্ধে দুটি হত্যাচেষ্টা, চাঁদাবাজি ও মাদকসহ ৮টি মামলা হয়। প্রত্যেকটিতেই নয়নকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দেয় পুলিশ।

রিমান্ডে রিশান ফরাজী : এদিকে বরগুনায় আলোচিত রিফাত হত্যাকা-ে  অন্যতম আসামি রিশান ফরাজীকে গতকাল বেলা সাড়ে ১০টায় বরগুনার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে ব্যাপকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে ৭ দিনের রিমান্ড প্রার্থনা করেন। আদালতের বিচারক মো. সিরাজুল ইসলাম গাজী তদন্তকারী কর্মকর্তার বক্তব্য শেষে ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।  বৃহস্পতিবার বেলা ১০টা ৫ মিনিটে রিফাত শরীফ হত্যা মামলার ৩ নম্বর আসামি রিশান ফরাজীকে পুলিশ গ্রেফতার করে। পরে পুলিশ সুপারের কার্যালয় পুলিশ সুপার মারুফ হোসেন সাংবাদিকদের সামনে রিশান ফরাজীকে উপস্থিত করেন। রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় এ পর্যন্ত মামলার এজাহারভুক্ত ৮ জনসহ ১৫ জনকে জীবিত গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মামলার ১ নম্বর সাক্ষী আয়শা সিদ্দিকা মিন্নিকে মঙ্গলবার রাত ৯টায় গ্রেফতার এবং বুধবার ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। মামলার প্রধান আসামি নয়ন বন্ড গত ২ জুলাই পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে মারা গেছে। এ মামলার ১২ জন আসামি রিফাত হত্যার দায় স্বীকার করে বরগুনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্র্রেট মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম গাজীর আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে। বর্তমানে এই মামলার অন্যতম আসামি রিফাত ফরাজী, রিশান ফরাজী ও মামলার ১ নম্বর সাক্ষী নিহত রিফাত শরীফের স্ত্রী আয়শা সিদ্দিকা মিন্নিসহ ৩ জনকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসা করছে পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
আইএমএফ দল আসছে কাল
আইএমএফ দল আসছে কাল
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
সর্বশেষ খবর
এক বছরে টেকনাফ বিজিবির সাফল্য, বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেফতার ১৭৯
এক বছরে টেকনাফ বিজিবির সাফল্য, বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেফতার ১৭৯

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে পলিথিন কারখানায় অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা
টঙ্গীতে পলিথিন কারখানায় অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌকাসহ চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
নৌকাসহ চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে চতুর্থ দিনের আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে চতুর্থ দিনের আপিল শুনানি চলছে

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকনাফে পাচারকালে অপহৃত ২২ জনকে উদ্ধার
টেকনাফে পাচারকালে অপহৃত ২২ জনকে উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীরে স্প্লিন্টার নিয়ে মৃত্যুর কাছে হার মানলেন ‘জুলাই যোদ্ধা’ সালাউদ্দিন
শরীরে স্প্লিন্টার নিয়ে মৃত্যুর কাছে হার মানলেন ‘জুলাই যোদ্ধা’ সালাউদ্দিন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু বাস্তবায়নে ১৩ সদস্যের কমিশন গঠন
শাকসু বাস্তবায়নে ১৩ সদস্যের কমিশন গঠন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ট্রেনের ধাক্কায় সিরাজগঞ্জে সাংবাদিক নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় সিরাজগঞ্জে সাংবাদিক নিহত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায় মন্দা রাজস্বে ঘাটতি
ব্যবসায় মন্দা রাজস্বে ঘাটতি

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ এখনও শেষ হয়নি, ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ এখনও শেষ হয়নি, ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামাজিক বিচ্ছিন্নতা সুস্থতার জন্য বড় হুমকি: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
সামাজিক বিচ্ছিন্নতা সুস্থতার জন্য বড় হুমকি: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ত্যাগের গল্প শোনালেন তারেক রহমান
ত্যাগের গল্প শোনালেন তারেক রহমান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
লালমনিরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির সদস্য ফরম বিতরণ
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির সদস্য ফরম বিতরণ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ের আঘাত, জ্যামাইকায় তাণ্ডবের শঙ্কা
বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ের আঘাত, জ্যামাইকায় তাণ্ডবের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক-এগারো বাংলাদেশে আর আসবে না: মঈন খান
এক-এগারো বাংলাদেশে আর আসবে না: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দু'পক্ষের সংঘর্ষে যুবক নিহত
চট্টগ্রামে দু'পক্ষের সংঘর্ষে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পশ্চিম তীরের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান নিয়ন্ত্রণে কোটি ডলার বরাদ্দ ইসরায়েলের
পশ্চিম তীরের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান নিয়ন্ত্রণে কোটি ডলার বরাদ্দ ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকবে আজ ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকবে আজ ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইনু-হানিফের অভিযোগ গঠনে আসামিপক্ষের শুনানি আজ
ইনু-হানিফের অভিযোগ গঠনে আসামিপক্ষের শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১
৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়
অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোটেল থেকে জায়নামাজ চুরি করলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
হোটেল থেকে জায়নামাজ চুরি করলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০
প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০

দেশগ্রাম