শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

বরগুনার সন্ত্রাসীদের পৃষ্ঠপোষক কে

দোষ স্বীকার, কারাগারে আয়েশা সিদ্দিকী মিন্নি, বাবা বললেন পুলিশের নাটক
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বরগুনার সন্ত্রাসীদের পৃষ্ঠপোষক কে

বরগুনার আলোচিত রিফাত হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী গ্রেফতার আয়শা সিদ্দিকা মিন্নিকে গতকাল কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, মিন্নি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। পরে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। এর আগে ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছিল মিন্নিকে। রিমান্ডের দ্বিতীয় দিনেই তাকে কারাগারে পাঠানো হলো। আদালত থেকে বেরিয়ে পুলিশ ভ্যানে যাওয়ার সময় ঠিকমতো হাঁটতে পারছিলেন না মিন্নি। এ সময় তিনি খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটছিলেন এবং অনেকটা বিমর্ষ দেখা যাচ্ছিল। এদিকে এ মামলার অন্যতম আসামি রিশান ফরাজীকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। গতকাল তাকে রিমান্ডে নেওয়া হয়। আদালত থেকে কারাগারে নিয়ে যাওয়ার পরপরই মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন দাবি করেছেন, নির্যাতন ও জোরজবরদস্তি করে তার মেয়ের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে।

এ দিন সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে মিন্নির বাবা মোজ্জাম্মেল হোসেন আদালত প্রাঙ্গণে এসে চিৎকার করে বলছিলেন, তার মেয়ে অসুস্থ, গতকাল রাতে একজন পুলিশ সদস্য তার বাসায় গিয়ে চিকিৎসাপত্র নিয়ে এসেছেন। আজকে জোরজবরদস্তি ও নির্যাতন করে তার মেয়ের কাছ থেকে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আমার মেয়ে জীবন বাজি রেখে তার স্বামীকে রক্ষা করতে গেছে। এটাই তার অপরাধ? এসব কিছুই  স্থানীয় সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শ¤ভুর খেলা। তার ছেলে সুনাম দেবনাথকে বাঁচাতে আমাদের বলি দেওয়া হচ্ছে।

মিন্নিকে যখন আদালত থেকে বের করা হচ্ছিলেন, তখন তাকে পুলিশের দুজন নারী সদস্য ধরে ছিলেন। ছোট পিকআপে তোলার সময় মিন্নি কিছু একটা বলার জন্য চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু পাশে থাকা নারী পুলিশ সদস্য এ সময় মিন্নির মুখ চেপে ধরেন। মিন্নির বাবা অভিযোগ করেন, মিন্নিকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে একটি তালাবন্ধ রুমে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তিনি প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের দাবি জানান। মিন্নির বাবা অভিযোগ করেন, তার মেয়ের সঙ্গে তাকে কথা বলতে দেয়নি পুলিশ। মিন্নির রিমান্ডের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই গতকাল বিকালে বরগুনা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। এখানে প্রায় ৩ ঘণ্টা তার জবানবন্দি গ্রহণ করেন চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সিরাজুল ইসলাম গাজী। তবে হঠাৎ মিন্নিকে আদালতে হাজির করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি গ্রহণকে সবাই রহস্যজনক মনে করছেন। জিজ্ঞাসাবাদের পরে সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে মিন্নিকে বরগুনা জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।

জানা গেছে, বরগুনার সার্বিক অবস্থা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মহলে এখনো ঝড় বয়ে যাচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন,  পৃষ্ঠপোষক ও প্রভাবশালীদের রক্ষায় পুলিশ যে লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছিল, আদালতে মিন্নিকে দিয়ে জবানবন্দি দেওয়ার মধ্য দিয়ে তা অনেকটাই এগিয়ে গেল। অভিযোগ উঠেছে, পুলিশ মিন্নিকে ভয়ভীতি দেখিয়ে এই জবানবন্দি দেওয়াতে রাজি করায়। তবে ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের সেই দানবে পরিণত হওয়া গ্রেফতার রিশান ফরাজীর বিষয়ে পুলিশের তেমন কোনো কর্মকা- নেই। দিনের বেলায় প্রকাশ্যে রিশান ফরাজী ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে কুপিয়ে মধ্যযুগীয় কায়দায় রিফাতকে হত্যা করলেও তাকে জিজ্ঞাসাবাদেও পুলিশ খুব একটা আগ্রহী নয়। বরগুনা দাপিয়ে বেড়ানো নয়ন বন্ড বাহিনীর বিরুদ্ধে পুলিশ কী কারণে এতদিন কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বরং বরগুনা শহরে মূর্তিমান আতঙ্ক নয়ন বন্ড বাহিনী প্রকাশ্যেই ক্ষমতার দাপট নিয়ে অপরাধ কার্যক্রম চালাত। তাদের বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে কোনো অভিযোগ করে কোনো লাভ হতো না। এর আগেও নয়ন মাদকসহ আটকের পরও পুলিশ তার বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত তথ্য না দেওয়ার কারণে একদিন পরই আদালত থেকে ছাড়া পেয়ে যায়। সূত্র জানায়, বরগুনার অপরাধী চক্র তাদের সব কর্মকা- করত পুলিশ ও রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতায়। মাদক ব্যবসা ও খুনোখুনি থেকে শুরু করে এমন কোনো অপরাধ নেই, যা তারা করত না। বছর দেড়েক আগে বরগুনার পৌর কাউন্সিলর ফরুক শিকদার নিজে নয়নকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেন। একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি ওই কাউন্সিলরকে ফোন করে নয়নকে কেন পুলিশে দেওয়া হয়েছে সে ব্যাপারে জানতে চান। একদিন পরই নয়ন পুলিশের হাত থেকে ছাড়া পেয়ে যায়।

নয়ন বন্ড ও রিফাত ফরাজী মিলে বরগুনায় চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসা থেকে শুরু করে গ্যাং কালচার শুরু করে। এক সময়ের শান্ত বরগুনা পরিণত হয় সন্ত্রাসের জনপদে। দিনে দিনে এরা সন্ত্রাসীদের গডফাদার হয়ে ওঠে। এরা এতটাই ভয়ঙ্কর রিফাতের ওপর হামলা করে সেদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত এলাকায় বুক চিতিয়ে ঘুরেছে। পুলিশের সঙ্গেও তাদের কথা বার্তা বলতে দেখেছে অনেকেই। 

তবে এই বিষয়গুলো আগেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোরভাবে দেখভালের দায়িত্ব ছিল এবং যাদের ছত্রছায়ায় ছিল তাদেরও দায়িত্ব ছিল বলে মন্তব্য করেন পুলিশের সাবেক কর্মকর্তারা। এত কিছুর পরও প্রভাবশালী খলনায়ক কী ধরছোঁয়ার বাইরে থাকবে?Ñএমন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে বিভিন্ন মহলে। এমনকি ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্তের জন্য রিফাত হত্যা মামলা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনে (পিবিআই) স্থানান্তরের দাবি উঠছে বিভিন্ন মহলে।

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজি) এ কে এম শহীদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নয়ন বন্ড যখন থেকে এলাকা দাপিয়ে বেড়াতো তখনই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বিষয়টি কঠোরভাবে দেখভাল করতে হতো। এক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সেখানে তা করতে ব্যর্থ হয়েছে। 

গবেষক ও কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, বন্ডের ঘটনাটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। বরগুনায় যা ঘটেছে তা গোটা দেশের অভিন্ন চিত্র। সব এলাকাতেই কোনো না কোনো ধরনের বন্ডেরা আছে। তারা বেড়ে ওঠে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নাকের ডগায়। শুধু পুলিশের প্রশ্রয়ই নয়, সরকারি দলের নেতাদের স্বার্থে তাদের প্রেম-ভালোবাসায় নয়নদের তৈরি করা হয়। সুতরাং একা নয়নেরা দায়ী নয়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য এবং স্থানীয় নেতারাও দায়ী। আর প্রধানত দায়ী নষ্ট রাজনীতি। তবে রিফাত হত্যা মামলাটি প্রভাবমুক্ত রেখে নিরপেক্ষ তদন্তের জন্য পিবিআইতে স্থানান্তরের দাবি করেন তিনি। জানা যায়, অবৈধ ব্যবসার সঙ্গে নয়ন বন্ডের কোটি কোটি টাকার সম্পৃক্ততা ছিল। বরগুনার পুলিশও এই চক্রের ব্যাপারে অবহিত ছিল। নয়ন বন্ড অনেকবারই পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়। কিন্তু কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় রাজনীতিবিদ ও আইনশৃঙ্খলা  রক্ষাকারী বাহিনীর ছত্রছায়ায় থাকত সে। এমনকি পুলিশের সোর্স হিসেবে নয়ন কাজ করে আসছিল। পাইকারি মাদক কারবারি হিসেবে নয়ন খুচরা কারবারিদের কাছে মাদক বিক্রির পর সে পুলিশকে খবর দিত। পরে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ধরতে গিয়ে পুলিশ অভিযান চালানোর নামে গ্রেফতার বাণিজ্য করত। এভাবে খুচরা মাদক কারবারিদের ব্যাপারে তথ্য দিয়ে নয়ন পুলিশকে ঘুষ খাওয়ার পথ তৈরি করে দেয়। তবে বরগুনা থানা পুলিশ সূত্র জানায়, পৌর শহরের বিকেবি রোডের ধানসিঁড়ি এলাকার আবু বক্কর সিদ্দিকের ছেলে নয়ন (২৫)। গত ১০ বছর ধরেই সে ছোটখাটো বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িত। বিশেষ করে চুরি ও ছিনতাই ছিল তার মূল পেশা। তবে নয়ন ২০১৫ সালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরে আসে। এর পর ২০১৭ সালে নয়ন বন্ড মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে আবির্ভূত হয়। একই বছরের মার্চ মাসে প্রায় ১২ লাখ টাকার ৪৫০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ১ গ্রাম হেরোইন ও ১২ বোতল ফেনসিডিল নিয়ে ধরা পড়ে। রিফাত হত্যার আগে তার বিরুদ্ধে দুটি হত্যাচেষ্টা, চাঁদাবাজি ও মাদকসহ ৮টি মামলা হয়। প্রত্যেকটিতেই নয়নকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দেয় পুলিশ।

রিমান্ডে রিশান ফরাজী : এদিকে বরগুনায় আলোচিত রিফাত হত্যাকা-ে  অন্যতম আসামি রিশান ফরাজীকে গতকাল বেলা সাড়ে ১০টায় বরগুনার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে ব্যাপকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে ৭ দিনের রিমান্ড প্রার্থনা করেন। আদালতের বিচারক মো. সিরাজুল ইসলাম গাজী তদন্তকারী কর্মকর্তার বক্তব্য শেষে ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।  বৃহস্পতিবার বেলা ১০টা ৫ মিনিটে রিফাত শরীফ হত্যা মামলার ৩ নম্বর আসামি রিশান ফরাজীকে পুলিশ গ্রেফতার করে। পরে পুলিশ সুপারের কার্যালয় পুলিশ সুপার মারুফ হোসেন সাংবাদিকদের সামনে রিশান ফরাজীকে উপস্থিত করেন। রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় এ পর্যন্ত মামলার এজাহারভুক্ত ৮ জনসহ ১৫ জনকে জীবিত গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মামলার ১ নম্বর সাক্ষী আয়শা সিদ্দিকা মিন্নিকে মঙ্গলবার রাত ৯টায় গ্রেফতার এবং বুধবার ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। মামলার প্রধান আসামি নয়ন বন্ড গত ২ জুলাই পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে মারা গেছে। এ মামলার ১২ জন আসামি রিফাত হত্যার দায় স্বীকার করে বরগুনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্র্রেট মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম গাজীর আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে। বর্তমানে এই মামলার অন্যতম আসামি রিফাত ফরাজী, রিশান ফরাজী ও মামলার ১ নম্বর সাক্ষী নিহত রিফাত শরীফের স্ত্রী আয়শা সিদ্দিকা মিন্নিসহ ৩ জনকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসা করছে পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
শেয়ারবাজারে সাত দিন টানা দরপতন
শেয়ারবাজারে সাত দিন টানা দরপতন
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ৮
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ৮
সর্বশেষ খবর
পাসওয়ার্ড ছাড়া ওয়াই-ফাই শেয়ারের তিন উপায়
পাসওয়ার্ড ছাড়া ওয়াই-ফাই শেয়ারের তিন উপায়

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে ছয় ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও হোটেলে অভিযান, জরিমানা
সিলেটে ছয় ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও হোটেলে অভিযান, জরিমানা

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর মৃত্যুর গুঞ্জন
বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর মৃত্যুর গুঞ্জন

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

আফগানিস্তান সীমান্তে পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ২০
আফগানিস্তান সীমান্তে পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ২০

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র
দিল্লি পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পেসার নাসিম শাহর বাড়িতে দুর্বৃত্তদের গুলি
পাকিস্তানি পেসার নাসিম শাহর বাড়িতে দুর্বৃত্তদের গুলি

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে ৫ জনের প্রাণহানি
ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে ৫ জনের প্রাণহানি

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালকেল্লা বিস্ফোরণ: বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও নেপাল সীমান্তে উচ্চ সতর্কতা
লালকেল্লা বিস্ফোরণ: বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও নেপাল সীমান্তে উচ্চ সতর্কতা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে ১০ম দিনের আপিল শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে ১০ম দিনের আপিল শুনানি শুরু

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালি পেটে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
খালি পেটে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা

৪৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আবু সাঈদ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আজ ১১তম দিনের সাক্ষ্য
আবু সাঈদ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আজ ১১তম দিনের সাক্ষ্য

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি ট্রাম্পকে ভয় পাই না: জেলেনস্কি
আমি ট্রাম্পকে ভয় পাই না: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর যেসব স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলো ডিএমপি
রাজধানীর যেসব স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলো ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংকটে সক্ষমতা হারাচ্ছেন করদাতারা
সংকটে সক্ষমতা হারাচ্ছেন করদাতারা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে যারা
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনডোর প্ল্যান্টের উপকারিতা
ইনডোর প্ল্যান্টের উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জটিল ঘূর্ণিপাকে রাজনীতি
জটিল ঘূর্ণিপাকে রাজনীতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজিপুরে ধানের শীষের পক্ষে প্রচারণা মিছিল
কাজিপুরে ধানের শীষের পক্ষে প্রচারণা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ, ঢাকার বাতাসও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ, ঢাকার বাতাসও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় ৩১ বন্দি নিহত
ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় ৩১ বন্দি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের সভাপতি মনোয়ার ও সম্পাদক মমিন নির্বাচিত
নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের সভাপতি মনোয়ার ও সম্পাদক মমিন নির্বাচিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাদ্দাফি অর্থ কেলেঙ্কারি: ২০ দিনেই কারামুক্ত ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
গাদ্দাফি অর্থ কেলেঙ্কারি: ২০ দিনেই কারামুক্ত ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেঁতুলিয়ায় শীতের অনুভূতি বাড়ছে
তেঁতুলিয়ায় শীতের অনুভূতি বাড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়