শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

স্থানীয়রা মাদকের সংশ্লিষ্টতা দেখলেও এসপির না

মিন্নির দুই আবেদন বাতিল
আরাফাত মুন্না ও মো. হাসানুর রহমান ঝন্টু, বরগুনা থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
স্থানীয়রা মাদকের সংশ্লিষ্টতা দেখলেও এসপির না

বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে প্রকাশ্যে রিফাত শরীফকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনার নেপথ্যে মাদকের বিষয়টি উঠে আসে ঘটনার পর পরই। নাগরিক অধিকার সংরক্ষণ কমিটির এক মানববন্ধনেও এমনটাই দাবি করা হয়েছিল। স্থানীয় সাধারণ মানুষও বলছে, মাদক নিয়ে দ্বন্দ্বের জের ধরেই রিফাত শরীফকে হত্যা করা হয়েছে। তবে পুলিশের তদন্তে মাদক ইস্যুটি গুরুত্ব পাচ্ছে না। আসামিদের অনেকেই মাদক সেবন ও ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেও এ জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মারুফ হোসেন হত্যার পেছনে মাদকের সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করতে চান না। এখনো পর্যন্ত তদন্তে মাদকের কোনো সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়নি বলেই গতকাল নিজ কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান এসপি। এদিকে রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় গ্রেফতার তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির দুটি আবেদন নামঞ্জুর করেছে আদালত। এ ছাড়া বিকালে মামলার এজাহারভুক্ত আসামি রিশান ফরাজী ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। ীয় সূত্র বলছে, হত্যার ঘটনার আগেও রিফাত শরীফের সঙ্গে নয়ন বন্ড ও রিফাত ফরাজীদের মারামারির ঘটনা ঘটেছে। মাদক ব্যবসাকে কেন্দ্র করে একবার রিফাত শরীফ রিফাত ফরাজীকে হাতুরিপেটা পর্যন্ত করেছিল। নয়ন বন্ড ১০০ জনের বেশি সদস্য নিয়ে মেসেঞ্জার গ্রুপ ‘০০৭’ চালাত। এ গ্রুপের বেশিরভাগ সদস্যই মাদকের সঙ্গে জড়িত। এমনকি হত্যাকান্ডের শিকার হওয়া রিফাত শরীফও এক সময় নয়ন বন্ডের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল। বরগুনা সদর থানায় দায়ের হওয়া মাদকের একটি মামলায় রিফাত ফরাজী ও রিফাত শরীফ দুজনেই আসামি হিসেবে রয়েছে। পরে মাদক ব্যবসার লেনদেনকে কেন্দ্র করেই তাদের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়। নয়ন বন্ড ও রিফাত ফরাজীর বিরুদ্ধে বরগুনা সদর থানায় বেশ কয়েকটি মামলাও রয়েছে। এর মধ্যে নয়ন বন্ডের নামে ৮টি ও রিফাত ফরাজীর নামে ৪টি মামলা রয়েছে। যার অধিকাংশই মাদকের মামলা।

রিফাত শরীফ হত্যার সঙ্গে মাদক সংশ্লিষ্টতা রয়েছে কি-না- এমন প্রশ্নের জবাবে বরগুনা জেলা পুলিশ সুপার মো. মারুফ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এ মামলায় যাদের আসামি করা হয়েছে তাদের কেউ কেউ মাদক সেবন বা বিক্রির দায়ে দু-একবার আটক হলেও হত্যার পেছনে আমরা এখনো পর্যন্ত মাদক সংশ্লিষ্টতা পাইনি। তাহলে এ হত্যার মূলে কী কারণ থাকতে পারে- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তদন্ত শেষ হলেই বিস্তারিত জানতে পারবেন। নিহত রিফাত শরীফের মাদক সংশ্লিষ্টা বিষয়ে প্রশ্নে এসপি বলেন, সে তো ভিকটিম। এ বিষয়ে মন্তব্য করতে চাই না। মাদকের বিষয়টি এড়িয়ে গিয়ে পুলিশ কাউকে বাঁচাতে চাইছে কি-না- এমন প্রশ্নে এসপি মারুফ বলেন, আমরা কাকে বাঁচাতে চাইব। এ ঘটনার অন্যতম দুই আসামি রিফাত ফরাজী ও রিশান ফরাজী জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য দেলোয়ার হোসেনের ভায়রার ছেলে। তাদের জন্যও তো কোনো প্রকার কোনো সুপারিশ আমাদের কাছে কেউ করেনি। এজাহারভুক্ত অধিকাংশ আসামিকেই আমরা গ্রেফতার করেছি। এক আসামি বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছে। তদন্তও শেষ পর্যায়ে আছে বলে জানান পুলিশ সুপার।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ১১ মে রাত পৌনে ২টার দিকে রিফাত শরীফ ১০০ পিস ইয়াবাসহ গোয়েন্দা পুলিশের হাতে আটক হয়েছিল। এ সময় রিফাত শরীফকে আটকের দৃশ্য মোবাইল ফোনে ভিডিও করে নয়ন বন্ড, রিফাত ফরাজী ও তার সহযোগীরা। তারা ওইদিনই ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছেড়ে দেয়। ওই মামলায় আটকের পরে রিফাত শরীফ ১৯ দিন কারাগারে ছিল। কারাগার থেকে বের হয়ে রিফাত শরীফ তার প্রতিপক্ষ রিফাত ফরাজী ও নয়ন বন্ডের কাছে জানতে চায়, কেন তারা ইয়াবা দিয়ে পুলিশে ধরিয়ে দিয়েছে। কেন তারা তাকে আটকের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছেড়েছে। এ নিয়ে দ্বন্দ্বের একপর্যায়ে রিফাত ফরাজীকে হাতুড়িপেটা করে রিফাত শরীফের নেতৃত্বে তার সহযোগীরা।

স্থানীয় সূত্র জানায়, নয়ন বন্ড বড় ধরনের মাদক কারবারি ছিল। ২০১৭ সালের ৫ মার্চ নয়ন ও তার দুই সহযোগীকে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেফতার করা হয়েছিল। এ সময় তার কাছ থেকে ৩০০ পিস ইয়াবা, ১২ বোতল ফেনসিডিল ও ১০০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করে পুলিশ।

নয়ন জেলে যাওয়ার পর রিফাত ফরাজীসহ নয়নের সহযোগীরা মাদক ব্যবসা চালিয়ে যায়।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে রিফাত ফরাজীর এক স্কুল শিক্ষক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নয়ন বন্ডের ঘনিষ্ঠ সহযোগী রিফাত ফরাজী স্কুল লাইফ থেকেই উগ্র প্রকৃতির ছিল। বরগুনা জেলা স্কুলে সহপাঠীদের মারধরের ঘটনায় বেশ কয়েকবার রিফাত ফরাজীর অভিভাবকদের স্কুলে ডেকে সতর্ক করা হয়েছিল। তাতেও থামেনি রিফাত ফরাজীর কুকর্ম। দিনে দিনে মাদক ব্যবসা, মাদক সেবন ও ছিনতাইসহ নানা অপকর্মে জরিয়ে পড়ে রিফাত ফারাজী।

জানা গেছে, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন ভায়রার ছেলে রিফাত ফরাজীর কাছে প্রতিবেশী ও স্থানীয়দের ওপর হামলা, মারধর করা ছিল নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। এসব কারণে কয়েকবার গ্রেফতার হলেও রহস্যজনক কারণে খুব স্বল্প সময়েই মুক্তি পায় সে। ২০১৭ সালের ১৫ জুলাই সন্ধ্যায় তরিকুল ইসলাম (২১) নামে এক প্রতিবেশীকে কুপিয়ে মারাত্মক যখম করে রিফাত ফারাজী। এ ঘটনায় তারিকুলের বাবা থানায় মামলা দায়ের করলেও তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি।

পুলিশ মাদক ইস্যু এড়িয়ে যাচ্ছে : রিফাত শরীফ হত্যা মামলার তদন্তে পুলিশ মাদক ইস্যু এড়িয়ে যাচ্ছে বলে মনে করেন স্থানীয় নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বরগুনা জেলা নাগরিক অধিকার সংরক্ষণ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এ মামলায় যারা আসামি ও যে হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছে, তারা সবাই মাদক ব্যবসা ও সেবনের সঙ্গে জড়িত। এ কারণে হত্যাকান্ডের পেছনে প্রধান কারণ হতে পারে মাদক। এছাড়া অন্য কারণও থাকতে পারে। তবে আমরা দেখছি পুলিশ মাদক ইস্যুকে বাদ দিয়ে তদন্ত করছে। যেটা মোটেও ঠিক নয়। পুলিশের এমন আচরণের পেছনে কী কারণ, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে ঢাকার সদরঘাটে বরগুনা থেকে ঢাকাগামী একটি লঞ্চ থেকে প্রায় ৫০ কোটি টাকার ইয়াবা উদ্ধার করেছে ঢাকার পুলিশ। এ চালান কিন্তু বরগুনা থেকেই গে ছে। অথচ বরগুনা পুলিশ কিন্তু এখনো পর্যন্ত মাদকের বড় চালান আটক করতে পারেনি। তারা হয়তো এ জেলাকে মাদকমুক্ত দেখানোর জন্যই এমন কাজ করছে।

জানতে চাইলে বরগুনা প্রেস ক্লাব সভাপতি ও খেলাঘর জাতীয় কমিটির সহ-সভাপতি চিত্তরঞ্জন শীল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যে ছেলেটা মারা গেছে এবং যারা আসামি তারা সব একই গ্রুপের সদস্য ছিল। মাদক, ছিনতাইসহ নানা ধরনের অভিযোগ রয়েছে এদের বিরুদ্ধে। তবে পুলিশ কেন জানি মাদকের বিষয়টা এড়িয়ে যাচ্ছে সেটা বুঝতে পারছি না। হয়তো তাদের কোনো কৌশল থাকতে পারে। তবে আমি মনে করি হত্যাকান্ডের প্রকৃত রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশের সব বিষয়ই আমলে নিতে হবে।

মিন্নির দুই আবেদন নামঞ্জুর : বরগুনায় আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় গ্রেফতার তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির দুটি আবেদন নামঞ্জুর করেছে আদালত। গতকাল সকালে মিন্নির চিকিৎসা ও তাকে আদালতে উপস্থিত করার জন্য তার আইনজীবী আদালতে দুটি আবেদন করেন। দুপুর ১২টায় বরগুনার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সিরাজুল ইসলাম গাজী আবেদন দুটি নামঞ্জুর করেন। আদালত বলেছে, জেল কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

এ বিষয়ে মিন্নির আইনজীবী মাহবুবুল বারী আসলাম জানান, মিন্নির চিকিৎসা এবং আদালতে দেওয়া ১৬৪ ধারার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রত্যাখ্যানের আবেদনে তার স্বাক্ষরের দরকার। তাই তাকে আদালতে হাজির করতে আদালতের অনুমতির জন্য দুটি আবেদন করা হয়। বিচারক দুটি আবেদনই খারিজ করে দিয়েছেন। তিনি বলেন, এ আবেদনের বিষয় কারা কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। এ ছাড়া মিন্নির জামিনের জন্য আমরা আদেশের সইমোহর তোলার জন্য আবেদন করেছি। যখনই পাব, তখনই আমরা জজ কোর্টে জামিনের আবেদন করব।

রিশান ফরাজীর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি গ্রহণ : রিফাত শরীফ হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মো. রাশিদুল হাসান ওরফে রিশান ফরাজী ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। গতকাল বিকালে বরগুনার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সিরাজুল ইসলাম গাজীর কাছে রিশান ফরাজী এ জবানবন্দি দেয়। এর আগে গত ১৯ জুলাই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও বরগুনা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আসামি রিশান ফরাজীকে আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড চায়। আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে। রিশান বরগুনা পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের ধানসিঁড়ি রোডের দুলাল ফরাজীর ছেলে ও মামলার দ্বিতীয় আসামি রিফাত ফরাজীর ছোটভাই।

প্রসঙ্গত, গত ২৬ জুন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে রামদা দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে রিফাত শরীফকে। তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি হামলাকারীদের সঙ্গে লড়াই করেও তাদের দমাতে পারেননি। গুরুতর আহত রিফাতকে ওইদিন বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে বিকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। এ ঘটনায় রিফাতের বাবা দুলাল শরীফ বাদী হয়ে ১২ জনের নাম উল্লেখ ও পাঁচ-ছয়জনকে অজ্ঞাত আসামি করে বরগুনা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় পুলিশ এ পর্যন্ত ১৪ জনকে গ্রেফতার করেছে। গত ২ জুলাই ভোরে মামলার প্রধান আসামি নয়ন বন্ড পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়। পরে মিন্নিকেও রিফাত হত্যা মামলার আসামি করে গ্রেফতার দেখানো হয়।

গত ১৬ জুলাই সকাল পৌনে ১০টার দিকে রিফাত হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী ও প্রত্যক্ষদর্শী মিন্নিকে জবানবন্দি গ্রহণের কথা বলে বাড়ি থেকে নিয়ে আসে পুলিশ। সোয়া একঘণ্টা পর রাত ৯টার দিকে রিফাত হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ তাকে গ্রেফতার দেখায়। এরপর ১৭ জুলাই তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেয় পুলিশ। রিমান্ড শেষ না হতেই ১৯ জুলাই তাকে আদালতে হাজির করে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি নেওয়া হয়। মিন্নিকে গ্রেফতারের পর থেকেই তার পরিবার দাবি করে আসছে পুলিশ প্রভাবশালীদের ইশারায় তার মেয়েকে গ্রেফতার করেছে। মূল অপরাধীদের বাঁচাতেই মামলার প্রধান সাক্ষী মিন্নিকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলেও অভিযোগ মিন্নির বাবার।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

২১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা