শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

বরগুনা এখন নিউ টেকনাফ

মাদকের এই সাম্রাজ্যে নতুন মাফিয়াদের বসবাস
আরাফাত মুন্না, বরগুনা থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
বরগুনা এখন নিউ টেকনাফ

দেশের উপকূলীয় জেলা বরগুনা এখন নতুন মাদক সাম্রাজ্য। ইয়াবার বড় চালান সমুদ্রপথে দেশে ঢুকে বরগুনায় খালাস হয়। এখান থেকেই বিভিন্ন পথে ঢাকাসহ সারা দেশে পাঠানো হয় ইয়াবার চালান। এ কারণেই বরগুনায় তৈরি হচ্ছে নতুন মাফিয়া চক্র। এলাকার তরুণ প্রজন্মের অনেকেই ইয়াবা সেবন ও ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে। স্থানীয় এমপিপুত্র সুনাম দেবনাথই এই চক্রের নিয়ন্ত্রক বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের বরগুনা কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ইয়াবাই এ এলাকার প্রধান মাদক। তুলনামূলক কম দামেই বরগুনার শহর-গ্রামে ইয়াবা মেলে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে প্রকাশ্যে রিফাত শরীফ হত্যার পেছনেও ইয়াবাই দায়ী। তারা বলছেন, ইয়াবার কারণে নানা ধরনের অপরাধ বেড়েছে। এখানে ইয়াবার সহজলভ্যতা যেভাবে হয়েছে, কদিন পর তা টেকনাফকেও হার মানাবে। কেউ কেউ বরগুনাকে ‘নিউ টেকনাফ’ বলেও আখ্যায়িত করেছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর ছেলে জেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক সুনাম দেবনাথই নতুন রুটের ইয়াবা কারবারিদের নিয়ন্ত্রক। স্থানীয় পর্যায়ে ইয়াবা কারবারিরাও তার ঘনিষ্ঠ। রিফাত শরীফ হত্যা মামলার অন্তত সাত আসামি ইয়াবাসহ বিভিন্ন মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। নয়ন বন্ডসহ এসব আসামি সুনামের প্রশ্রয়ে নানা ধরনের অপরাধ করে বেড়াত।

চলতি বছর ২ এপ্রিল ঢাকায় বরগুনা থেকে আসা লঞ্চ সপ্তবর্ণা-১ থেকে প্রায় ৫০ কোটি টাকা মূল্যের ৮ লাখ ৪৫ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিনজনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। গ্রেফতার তিন আসামি তুহিন, সবুজ ও শাহজাহান র‌্যাবকে জানিয়েছেন, চার-পাঁচ মাস পর পর পাঁচ-সাত লাখ ইয়াবা ঢাকায় নিয়ে আসেন তারা। মিয়ানমার থেকে আসা ইয়াবার চালান মাছধরার ট্রলারে কক্সবাজার থেকে উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালী ও বরগুনায় আসে। এর পর সেখান থেকে লঞ্চে করে বাহক দিয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাঠানো হয়। এ ছাড়া আশপাশের জেলায় সড়কপথেও ইয়াবার চালান পাঠানো হয়। ইয়াবা পাচার ও পরিবহনের সঙ্গে বরগুনার ট্রলার মালিকদের একটি অংশও জড়িত বলে গ্রেফতার আসামিরা র‌্যাবকে জানিয়েছেন। এর পর থেকেই মূলত ইয়াবার নতুন রুট হিসেবে দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলো নজরে এসেছে।

২৪ জুলাই বরগুনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায়ও এলাকার মাদক সমস্যা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অনেকে। সভায় জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার আবদুর রশিদ বলেন, বরগুনা এখন মাদকে সয়লাব হয়ে গেছে। যেখানে-সেখানে ইয়াবা-গাঁজা পাওয়া যাচ্ছে। এ এলাকা দিয়ে এখন ইয়াবার বড় চালানও আসছে। মাদকের কারণে নানা অপরাধ বেড়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। তাই দ্রুত মাদক সমস্যা নির্মূল করতে হবে।

জানতে চাইলে বরগুনা প্রেস ক্লাব সভাপতি ও খেলাঘর জাতীয় কমিটির সহসভাপতি চিত্তরঞ্জন শীল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গত কয়েক বছরে এলাকায় মাদকের সমস্যা অনেক বেড়েছে। এলাকার তরুণসমাজ মাদকে আসক্ত হয়ে ধ্বংসের দিকে যাচ্ছে। তিনি বলেন, বরগুনায় এখন যেখানে-সেখানে ইয়াবা পাওয়া যায়। এটা রোধ করতে হবে। নয় তো একসময় টেকনাফকেও হার মানাবে বরগুনা।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র, তালতলীর শুভসন্ধ্যা ও টেংরাগিরিচর হয়ে ইয়াবার বড় চালান ঢুকছে বরগুনায়। বরগুনা থেকেই সড়ক ও নৌপথে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাঠানো হচ্ছে ইয়াবা। খুচরা ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে কিছু অংশ বরগুনায়ও বিক্রি হয়। অনুসন্ধানে আরও জানা গেছে, বরগুনার অনেক ইয়াবা ব্যবসায়ীর শ্বশুরবাড়ি টেকনাফে। টেনাফের ইয়াবা কারবারিদের সঙ্গে তারাই সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষা করেন।

পাথরঘাটায় মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের কাজ করেন এমন এক ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, সব ট্রলার এ কাজে জড়িত নয়। কিছু ট্রলার ইয়াবার চালান আনার জন্যই তৈরি হয়েছে। মাছ নিয়ে অন্য ট্রলারগুলো আসার আগেই ওই ট্রলারগুলো চলে আসে। আবার কখনো কখনো অনেক দেরি করে আসে। তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশকে ম্যানেজ করেই তারা এসব করে। তাই আমরাও এ বিষয়ে কথা বলি না।’ মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কাজ করা এই ব্যক্তি জানান, বরগুনা পৌরসভার ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোস্তাফিজুর রহমান সোহেলের লোকজন এসব কাজে জড়িত। মোস্তাফিজুর রহমান সোহেলের কাছে জানতে চাইলে তিনি এমন অভিযোগ অস্বীকার করলেও তার বিরুদ্ধে থানায় একটি মাদকের মামলা রয়েছে। তিনি সুনাম দেবনাথের লোক। তাই তাকে কেউ কিছু বলতে সাহস পায় না।

সুনামের লোকজনের হাতে বিশেষ ট্যাটু : স্থানীয় সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, সুনাম দেবনাথের সহযোগীদের প্রত্যক্ষ মদদ থাকায় উঠতি ইয়াবা কারবারিদের কেউ কিছু বলতে সাহস পেত না। তাদের বক্তব্যের প্রমাণ দিয়ে এক তরুণ জানান, নয়ন বন্ডের বাঁ হাতে কব্জির নিচে ট্যাটু আঁকা ছিল। অন্য আসামি রিফাত ফরাজী ও সাগরের হাতে একই ট্যাটু দেখা গেছে। একই ট্যাটু আঁকা আছে সুনামের শ্যালক শাওন তালুকদারের হাতেও। এই ট্যাটু তাদের রক্ষাকবচ হিসেবেও কাজ করত বলে অভিযোগ।

স্থানীয় বাসিন্দাদের তথ্য অনুযায়ী, বরগুনা শহরের মাদকের সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর ছেলে সুনাম দেবনাথের দুই সহযোগী মঞ্জুরুল আলম জন ও শাওন তালুকদার। বরগুনা সরকারি কলেজের ভিতরে ও পাশে রিফাত হত্যা মামলার প্রধান আসামি পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত নয়ন বন্ড চক্র ইয়াবা বিক্রি করত। শহরের সদর রোডের দায়িত্বে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হায়দার। তানভীর নিজেও মাদকে আসক্ত। তানভীরের ফেনসিডিল সেবনের ছবি বাংলাদেশ প্রতিদিনের হাতে রয়েছে। এ ছাড়া এমপিপুত্র সুনাম দেবনাথের সঙ্গে কয়েকজন ইয়াবা কারবারির ছবিও রয়েছে বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে।

স্থানীয় সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, সুনাম দেবনাথ ও শাওন সিন্ডিকেটের ঘনিষ্ঠ সদস্য টাক রাসেলের বিরুদ্ধে মাদকের মামলা আছে। তাদের ঘনিষ্ঠ আরেকজন ব্রাঞ্চ রোডের মাওলা মীরের ছেলে অয়ন মীর প্রায় দুই বছর ধরে এলাকাছাড়া। আমতলীতে দেড় হাজার বোতলের একটি ফেনসিডিল চালান ধরা পড়লে অয়নের নাম উঠে আসে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের সূত্র জানান, নয়ন, রিফাত ফরাজী ছাড়াও সুনামের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত মুসার বিরুদ্ধে মাদকের মামলা আছে।

ইয়াবার সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে জানতে বাংলাদেশ প্রতিদিন মঞ্জুরুল আলম জন ও সুনাম দেবনাথের সঙ্গে বেশ কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছে। রিফাত হত্যার কয়েক দিন পর থেকেই এলাকাছাড়া জন। আর এলাকায় থাকলেও সাংবাদিকদের সঙ্গে দেখা করেন না সুনাম দেবনাথ। তার মোবাইল ফোনে বেশ কয়েকবার কল করে এবং এসএমএস দিয়েও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।

বড় কিছু মনে করছে না পুলিশ : এদিকে রিফাত শরীফ হত্যাকান্ডের পর ইয়াবার সঙ্গে জড়িত প্রভাবশালীদের মদদের বিষয়টি সামনে চলে আসায় বিব্রত স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। এ হত্যার সঙ্গে মাদকের সংশ্লিষ্টতা তারা কোনোভাবেই মানতে চান না। ইয়াবার নতুন রুট যে বরগুনা তা মানতে চান না এ এলাকার পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মারুফ হোসেন। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ইয়াবার ছোটখাটো চালান ধরা পড়লেও এটা বড় কোনো বিষয় নয়। এর পরও আমরা মাদক নির্মূলে সচেষ্ট। পাথরঘাটা মৎস্য আহরণ কেন্দ্রে সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া ট্রলারগুলোর একটি রেজিস্টার মেনটেইন করছি। সেখানে আমাদের একজন এসআই ট্রলারগুলো যাওয়া-আসার সময় তাদের বিস্তারিত লিখে রাখেন।’ মাদক নির্মূলে নিজের উদ্যোগের কথা জানিয়ে এসপি বলেন, ‘এখানকার অনেক মাদক ব্যবসায়ী আত্মসমর্পণ করেছেন। আমরা তাদের পুনর্বাসন করছি। এ জন্য ‘‘নবদিগন্ত’’ নামে একটি সংগঠনও করা হয়েছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন