শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

বরগুনা এখন নিউ টেকনাফ

মাদকের এই সাম্রাজ্যে নতুন মাফিয়াদের বসবাস
আরাফাত মুন্না, বরগুনা থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
বরগুনা এখন নিউ টেকনাফ

দেশের উপকূলীয় জেলা বরগুনা এখন নতুন মাদক সাম্রাজ্য। ইয়াবার বড় চালান সমুদ্রপথে দেশে ঢুকে বরগুনায় খালাস হয়। এখান থেকেই বিভিন্ন পথে ঢাকাসহ সারা দেশে পাঠানো হয় ইয়াবার চালান। এ কারণেই বরগুনায় তৈরি হচ্ছে নতুন মাফিয়া চক্র। এলাকার তরুণ প্রজন্মের অনেকেই ইয়াবা সেবন ও ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে। স্থানীয় এমপিপুত্র সুনাম দেবনাথই এই চক্রের নিয়ন্ত্রক বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের বরগুনা কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ইয়াবাই এ এলাকার প্রধান মাদক। তুলনামূলক কম দামেই বরগুনার শহর-গ্রামে ইয়াবা মেলে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে প্রকাশ্যে রিফাত শরীফ হত্যার পেছনেও ইয়াবাই দায়ী। তারা বলছেন, ইয়াবার কারণে নানা ধরনের অপরাধ বেড়েছে। এখানে ইয়াবার সহজলভ্যতা যেভাবে হয়েছে, কদিন পর তা টেকনাফকেও হার মানাবে। কেউ কেউ বরগুনাকে ‘নিউ টেকনাফ’ বলেও আখ্যায়িত করেছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর ছেলে জেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক সুনাম দেবনাথই নতুন রুটের ইয়াবা কারবারিদের নিয়ন্ত্রক। স্থানীয় পর্যায়ে ইয়াবা কারবারিরাও তার ঘনিষ্ঠ। রিফাত শরীফ হত্যা মামলার অন্তত সাত আসামি ইয়াবাসহ বিভিন্ন মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। নয়ন বন্ডসহ এসব আসামি সুনামের প্রশ্রয়ে নানা ধরনের অপরাধ করে বেড়াত।

চলতি বছর ২ এপ্রিল ঢাকায় বরগুনা থেকে আসা লঞ্চ সপ্তবর্ণা-১ থেকে প্রায় ৫০ কোটি টাকা মূল্যের ৮ লাখ ৪৫ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিনজনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। গ্রেফতার তিন আসামি তুহিন, সবুজ ও শাহজাহান র‌্যাবকে জানিয়েছেন, চার-পাঁচ মাস পর পর পাঁচ-সাত লাখ ইয়াবা ঢাকায় নিয়ে আসেন তারা। মিয়ানমার থেকে আসা ইয়াবার চালান মাছধরার ট্রলারে কক্সবাজার থেকে উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালী ও বরগুনায় আসে। এর পর সেখান থেকে লঞ্চে করে বাহক দিয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাঠানো হয়। এ ছাড়া আশপাশের জেলায় সড়কপথেও ইয়াবার চালান পাঠানো হয়। ইয়াবা পাচার ও পরিবহনের সঙ্গে বরগুনার ট্রলার মালিকদের একটি অংশও জড়িত বলে গ্রেফতার আসামিরা র‌্যাবকে জানিয়েছেন। এর পর থেকেই মূলত ইয়াবার নতুন রুট হিসেবে দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলো নজরে এসেছে।

২৪ জুলাই বরগুনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায়ও এলাকার মাদক সমস্যা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অনেকে। সভায় জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার আবদুর রশিদ বলেন, বরগুনা এখন মাদকে সয়লাব হয়ে গেছে। যেখানে-সেখানে ইয়াবা-গাঁজা পাওয়া যাচ্ছে। এ এলাকা দিয়ে এখন ইয়াবার বড় চালানও আসছে। মাদকের কারণে নানা অপরাধ বেড়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। তাই দ্রুত মাদক সমস্যা নির্মূল করতে হবে।

জানতে চাইলে বরগুনা প্রেস ক্লাব সভাপতি ও খেলাঘর জাতীয় কমিটির সহসভাপতি চিত্তরঞ্জন শীল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গত কয়েক বছরে এলাকায় মাদকের সমস্যা অনেক বেড়েছে। এলাকার তরুণসমাজ মাদকে আসক্ত হয়ে ধ্বংসের দিকে যাচ্ছে। তিনি বলেন, বরগুনায় এখন যেখানে-সেখানে ইয়াবা পাওয়া যায়। এটা রোধ করতে হবে। নয় তো একসময় টেকনাফকেও হার মানাবে বরগুনা।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র, তালতলীর শুভসন্ধ্যা ও টেংরাগিরিচর হয়ে ইয়াবার বড় চালান ঢুকছে বরগুনায়। বরগুনা থেকেই সড়ক ও নৌপথে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাঠানো হচ্ছে ইয়াবা। খুচরা ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে কিছু অংশ বরগুনায়ও বিক্রি হয়। অনুসন্ধানে আরও জানা গেছে, বরগুনার অনেক ইয়াবা ব্যবসায়ীর শ্বশুরবাড়ি টেকনাফে। টেনাফের ইয়াবা কারবারিদের সঙ্গে তারাই সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষা করেন।

পাথরঘাটায় মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের কাজ করেন এমন এক ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, সব ট্রলার এ কাজে জড়িত নয়। কিছু ট্রলার ইয়াবার চালান আনার জন্যই তৈরি হয়েছে। মাছ নিয়ে অন্য ট্রলারগুলো আসার আগেই ওই ট্রলারগুলো চলে আসে। আবার কখনো কখনো অনেক দেরি করে আসে। তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশকে ম্যানেজ করেই তারা এসব করে। তাই আমরাও এ বিষয়ে কথা বলি না।’ মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কাজ করা এই ব্যক্তি জানান, বরগুনা পৌরসভার ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোস্তাফিজুর রহমান সোহেলের লোকজন এসব কাজে জড়িত। মোস্তাফিজুর রহমান সোহেলের কাছে জানতে চাইলে তিনি এমন অভিযোগ অস্বীকার করলেও তার বিরুদ্ধে থানায় একটি মাদকের মামলা রয়েছে। তিনি সুনাম দেবনাথের লোক। তাই তাকে কেউ কিছু বলতে সাহস পায় না।

সুনামের লোকজনের হাতে বিশেষ ট্যাটু : স্থানীয় সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, সুনাম দেবনাথের সহযোগীদের প্রত্যক্ষ মদদ থাকায় উঠতি ইয়াবা কারবারিদের কেউ কিছু বলতে সাহস পেত না। তাদের বক্তব্যের প্রমাণ দিয়ে এক তরুণ জানান, নয়ন বন্ডের বাঁ হাতে কব্জির নিচে ট্যাটু আঁকা ছিল। অন্য আসামি রিফাত ফরাজী ও সাগরের হাতে একই ট্যাটু দেখা গেছে। একই ট্যাটু আঁকা আছে সুনামের শ্যালক শাওন তালুকদারের হাতেও। এই ট্যাটু তাদের রক্ষাকবচ হিসেবেও কাজ করত বলে অভিযোগ।

স্থানীয় বাসিন্দাদের তথ্য অনুযায়ী, বরগুনা শহরের মাদকের সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর ছেলে সুনাম দেবনাথের দুই সহযোগী মঞ্জুরুল আলম জন ও শাওন তালুকদার। বরগুনা সরকারি কলেজের ভিতরে ও পাশে রিফাত হত্যা মামলার প্রধান আসামি পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত নয়ন বন্ড চক্র ইয়াবা বিক্রি করত। শহরের সদর রোডের দায়িত্বে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হায়দার। তানভীর নিজেও মাদকে আসক্ত। তানভীরের ফেনসিডিল সেবনের ছবি বাংলাদেশ প্রতিদিনের হাতে রয়েছে। এ ছাড়া এমপিপুত্র সুনাম দেবনাথের সঙ্গে কয়েকজন ইয়াবা কারবারির ছবিও রয়েছে বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে।

স্থানীয় সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, সুনাম দেবনাথ ও শাওন সিন্ডিকেটের ঘনিষ্ঠ সদস্য টাক রাসেলের বিরুদ্ধে মাদকের মামলা আছে। তাদের ঘনিষ্ঠ আরেকজন ব্রাঞ্চ রোডের মাওলা মীরের ছেলে অয়ন মীর প্রায় দুই বছর ধরে এলাকাছাড়া। আমতলীতে দেড় হাজার বোতলের একটি ফেনসিডিল চালান ধরা পড়লে অয়নের নাম উঠে আসে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের সূত্র জানান, নয়ন, রিফাত ফরাজী ছাড়াও সুনামের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত মুসার বিরুদ্ধে মাদকের মামলা আছে।

ইয়াবার সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে জানতে বাংলাদেশ প্রতিদিন মঞ্জুরুল আলম জন ও সুনাম দেবনাথের সঙ্গে বেশ কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছে। রিফাত হত্যার কয়েক দিন পর থেকেই এলাকাছাড়া জন। আর এলাকায় থাকলেও সাংবাদিকদের সঙ্গে দেখা করেন না সুনাম দেবনাথ। তার মোবাইল ফোনে বেশ কয়েকবার কল করে এবং এসএমএস দিয়েও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।

বড় কিছু মনে করছে না পুলিশ : এদিকে রিফাত শরীফ হত্যাকান্ডের পর ইয়াবার সঙ্গে জড়িত প্রভাবশালীদের মদদের বিষয়টি সামনে চলে আসায় বিব্রত স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। এ হত্যার সঙ্গে মাদকের সংশ্লিষ্টতা তারা কোনোভাবেই মানতে চান না। ইয়াবার নতুন রুট যে বরগুনা তা মানতে চান না এ এলাকার পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মারুফ হোসেন। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ইয়াবার ছোটখাটো চালান ধরা পড়লেও এটা বড় কোনো বিষয় নয়। এর পরও আমরা মাদক নির্মূলে সচেষ্ট। পাথরঘাটা মৎস্য আহরণ কেন্দ্রে সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া ট্রলারগুলোর একটি রেজিস্টার মেনটেইন করছি। সেখানে আমাদের একজন এসআই ট্রলারগুলো যাওয়া-আসার সময় তাদের বিস্তারিত লিখে রাখেন।’ মাদক নির্মূলে নিজের উদ্যোগের কথা জানিয়ে এসপি বলেন, ‘এখানকার অনেক মাদক ব্যবসায়ী আত্মসমর্পণ করেছেন। আমরা তাদের পুনর্বাসন করছি। এ জন্য ‘‘নবদিগন্ত’’ নামে একটি সংগঠনও করা হয়েছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

২৭ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে