শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

সেদিন ব্যর্থতা ছিল সবার

রাজনীতিবিদ সেনাবাহিনী রক্ষীবাহিনী বিডিআর গোয়েন্দা সংস্থা কেউই এগিয়ে আসেনি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সেদিন ব্যর্থতা ছিল সবার

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রক্ষা করতে রাজনীতিবিদ, রক্ষীবাহিনী, সেনাবাহিনীসহ কেউই এগিয়ে আসেনি। সেদিন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশের কয়েকজন সদস্য জীবন দেন। হামলার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর চেষ্টা করেন কেবল বঙ্গবন্ধুর প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল উদ্দিন আহমেদ। ৩২ নম্বর সড়কের বাড়িতে পৌঁছানের আগেই তাকে হত্যা করা হয় সোবহানবাগ মসজিদের কাছে। দীর্ঘ ৪৪ বছরেও মীমাংসিত হলো না জাতির জনককে রক্ষা করতে না পারার ব্যর্থতার দায় কার? সে সময়ের রাজনীতিবিদ, সেনাবাহিনী, রক্ষীবাহিনী, গোয়েন্দারা কী করেছিলেন? প্রশ্ন উঠেছে, বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জন্মদাতাকে নির্মমভাবে হত্যার প্রতিরোধে একটি গুলিও হলো না কেন?

বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার সাক্ষীদের সাক্ষ্য থেকে জানা যায়, হত্যাকান্ডের আগের দিন ১৪ আগস্ট বিকাল ৪টায় খুনি ডালিম ও সাড়ে ৫টায় খুনি ক্যাপ্টেন বজলুল হুদাকে বঙ্গবন্ধুর বাড়ির পাশে মোটরসাইকেলে ঘুরতে দেখা গেছে। অর্থাৎ হত্যা মিশনের সদস্যরা কীভাবে বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে ঢুকবে, কীভাবে অপারেশন শেষ করবে তা ঠিক করতেই তারা বঙ্গবন্ধুর বাড়ির অবস্থান এবং আশপাশ রেকি করে যায়। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এটা ঊর্ধ্বতনদের কেউ জানালেন না কেন? না সেনাবাহিনী, না রক্ষীবাহিনী, না পুলিশ, না রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দÑ কেউ এ বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার মতো কাউকে কিছু জানাননি।

মামলাসূত্রে জানা যায়, ভোরে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িতে ঘাতকরা আক্রমণ করে। এর মধ্যেই আবদুর রব সেরনিয়াবাতকে হত্যার খবর জেনে যান বঙ্গবন্ধু। প্রধান গেটেও চলছিল হট্টগোল। নিচতলায় ছিলেন বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিগত সহকারী এ এফ এম মহিতুল ইসলাম। মহিতুলকে টেলিফোনে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘সেরনিয়াবাতের বাসায় দুষ্কৃতকারীরা আক্রমণ করেছে। জলদি পুলিশ কন্ট্রোল রুমে ফোন লাগা...।’ একপর্যায়ে নিচতলায় অভ্যর্থনা কক্ষে গিয়ে বঙ্গবন্ধু টেলিফোনের রিসিভার নিয়ে বলেন, ‘আমি প্রেসিডেন্ট শেখ মুজিব...’। এরপর গুলি শুরু হয়। অভ্যর্থনা কক্ষ থেকে বেরিয়ে এসে পাহারায় থাকা সেনা ও পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশ করে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘এত গুলি হচ্ছে, তোমরা কী করছ?’ নিচতলার বারান্দা তখন রক্তে ভাসছে। বঙ্গবন্ধু তাঁর সামরিক সচিব কর্নেল জামিলকে ফোন করে বলেন, ‘জামিল! তুমি তাড়াতাড়ি আসো। আর্মির লোকেরা আমার বাসা অ্যাটাক করেছে। সফিউল্লাহকে ফোর্স পাঠাতে বল।’ তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল সফিউল্লাহকে নিজেও ফোন করেন রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান। তাকে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘সফিউল্লাহ! তোমার ফোর্স আমার বাড়ি অ্যাটাক করেছে। কামালকে (শেখ কামাল) বোধহয় মেরে ফেলেছে। তুমি জলদি ফোর্স পাঠাও।’ ফোনেও ওপাশ থেকে সফিউল্লাহ বলেন, ‘আই অ্যাম ডুয়িং সামথিং, ক্যান ইউ গেট আউট?’ এ ছাড়া অনেক রাজনীতিবিদ, বিডিআর, রক্ষীবাহিনীর কাছে টেলিফোন করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু কেউ তাকে রক্ষায় এগিয়ে আসেননি। রাষ্ট্রপতি বা প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত নিরাপত্তার দায়িত্ব থাকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের হাতে। ১৯৭৫ সালে স্বরাষ্ট্র সচিব আবদুর রহিম ও পুলিশের আইজি তছলিম উদ্দিনের ভূমিকা নিয়েও আছে প্রশ্ন। বঙ্গবন্ধুর আশপাশে থাকা রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এত বড় চক্রান্ত কিছুতেই রুখতে পারবেন না, এটা মানা যায় না। এত নামি রাজনৈতিক ব্যক্তিদেরও দায় এড়ানোর সুযোগ নিয়ে প্রশ্ন আছে। সেদিন যদি তারা নিজ নিজ অবস্থান থেকে এগিয়ে আসতেন তাহলে ইতিহাস ভিন্ন হতে পারত। যে রক্ষীবাহিনীকে অনেক আদরযতেœ বিশেষ ক্ষমতা দিয়ে গড়ে তোলা হয়েছিল, তারাই বা কী করল? বঙ্গবন্ধু হত্যার পর রক্ষীবাহিনীর প্রতিক্রিয়া না থাকাও অনেক প্রশ্নের জন্ম দেয়। বরং রক্ষীবাহিনীর তৎকালীন দুই শীর্ষ কর্মকর্তা মোশতাক সরকারকে সমর্থন দেন। বলা হয়, নানা অপকৌশলে রক্ষীবাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। প্রশ্ন হলো, রক্ষীবাহিনীর মতো অত্যাধুনিক অস্ত্রধারী বাহিনীকে এত সহজে শুধু কথার কৌশলে নিয়ন্ত্রণ করা কি সত্যিই সম্ভব? নাকি তারা নিজেরাই নিজেদের নিয়ন্ত্রিত রেখেছিলেন? সে সময় বিডিআর কী করেছিল? ঐতিহাসিক নানা বক্তব্য ও গ্রন্থ থেকে এটা পরিষ্কার যে, ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রায় চার মাস আগেই ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সতর্ক করেছিলেন। এরপর সম্ভাব্য বিপদ সম্পর্কে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ আর সোভিয়েত গোয়েন্দা সংস্থা ‘কেজিবি’ বঙ্গবন্ধুকে সতর্ক করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু একে তেমন গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। কথা উঠেছে, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর তৎকালীন গোয়েন্দা বিভাগ কী করেছে, তাদের ভূমিকা কী ছিল? কারণ সাধারণভাবেই সামরিক গোয়েন্দাদের কাছে নিজস্ব বাহিনীর আগাম তথ্য থাকার কথা। অথচ অন্তত দুই ডজন আত্মজীবনীতে এ তথ্য পাওয়া গেছে যে, খুনি ডালিম ও রশীদরা প্রায় এক বছর আগে থেকেই হত্যার পরিকল্পনা করে আসছিল এবং এ পরিকল্পনা নিয়ে তারা তৎকালীন সেনাবাহিনীর উপপ্রধান জিয়াউর রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেছে। পরবর্তীতে খুনি ফারুক-রশীদ ১৯৭৬ সালে সানডে টাইমস ও বিদেশি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাে  জেনারেল জিয়ার মদদ দেওয়ার কথা বিশ্ববাসীকে জানিয়ে দেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার নয় দিন পর খুনিচক্র জিয়াকে সেনাপ্রধান হিসেবে পদোন্নতি দেয়। শুধু জিয়াই নন, জেনারেল ওসমানী, খালেদ মোশাররফ, জেনারেল এরশাদ, কর্নেল তাহেরসহ আরও অনেকের ঐতিহাসিক ভূমিকাই ছিল সন্দেহজনক। ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ সম্পর্কে লেখা এক বইয়ে গবেষক অলোক রায় লিখেছেন, অভ্যুত্থানের আগে সে বিষয়ে আলোচনার জন্য জিয়ার বাসায় ফারুক, রশীদ ও জেনারেল ওসমানী বৈঠক করেছিলেন। এ খবর পাওয়ার পর ‘র’-এর প্রধান কাউ এসে কথা পর্যন্ত বলেছিলেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় হাই কোর্টে দায়িত্বপ্রাপ্ত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘৭৫-এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার দায় কেউ এড়াতে পারে না। সেনাবাহিনী, রক্ষীবাহিনী ও রাজনীতিবিদ সবাই সেদিন ব্যর্থ হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর অ্যাডভোকেট সিরাজুল হকসহ দু-একজন ছাড়া কোনো রাজনীতিবিদ সেদিন শক্ত ভাষায় প্রতিবাদও করেনি। একে একে সবাই খুনিদের দলে ভিড়েছে।’ তিনি বলেন, ‘সেদিন রাত ৩টার দিকে তৎকালীন সেনাপ্রধানকে ঘটনা বর্ণনা করে মেসেজ দিয়েছিল ৪৬ ব্রিগেড। কিন্তু সেনাপ্রধান যথাসময়ে অ্যাকশন নেননি। আর এনএসআইর প্রধান তো ছিলেন একজন পাকিস্তানপন্থি লোক। একমাত্র কর্নেল জামিল এগিয়ে এলেও তাকেও ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের কাছেই মেরে ফেলা হয়। এর ফলে সপরিবারে প্রাণ দিতে হয়েছে বাঙালি জাতির স্বপ্নদ্রষ্টা বঙ্গবন্ধুকে। সেদিন যাদের এই হত্যাকা- প্রতিরোধে দায়িত্ব নেওয়ার কথা ছিল, তারা নেননি। ইতিহাস কখনই তাদের ক্ষমা করবে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
সর্বশেষ খবর
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়
প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা
পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ
কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

৫৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার
গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ
ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের
জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী
একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি
ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড
বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়
অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু
মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান
লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের
সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢামেকে হাজতির মৃত্যু
ঢামেকে হাজতির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’
‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি
তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির
জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু
রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা
নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কাজী জহুরুল হক কলেজে এইচএসসিতে পাসের হার ৯৪.৯৪ শতাংশ
গোপালগঞ্জে কাজী জহুরুল হক কলেজে এইচএসসিতে পাসের হার ৯৪.৯৪ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে বিরল রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিলক
বাংলাদেশ সফরে বিরল রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিলক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

মিনি ট্রেন চাপায় প্রাণ গেল শিশুর
মিনি ট্রেন চাপায় প্রাণ গেল শিশুর

দেশগ্রাম

দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত বিএনপি নেতা
দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত বিএনপি নেতা

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা
অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা

দেশগ্রাম

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

ছয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১
ছয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা নারী আটক
ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা নারী আটক

দেশগ্রাম