শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সরকারি টাকায় কেনা গাড়ি নিয়ে আমলাদের তেলেসমাতি

৩০ লাখের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে ১০ লাখ টাকা, প্রতি মাসে পাচ্ছেন ৫০ হাজার টাকা, প্রতিমন্ত্রী বললেন, বিষয়টি আমাদের নলেজে এসেছে
নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারি টাকায় কেনা গাড়ি নিয়ে আমলাদের তেলেসমাতি

আমলাদের গাড়ি কেনার জন্য সুদবিহীন ঋণ দেয় সরকার। গাড়ি কেনার পর সেই গাড়ির রক্ষণাবেক্ষণ বাবদ প্রতি মাসে ওই কর্মকর্তাদের দিচ্ছে নগদ ৫০ হাজার টাকা করে। আবার গাড়ি কেনার পুরো টাকাও পরিশোধ করতে হবে না। নানান কারণে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা পরিশোধ করতে হবে। কিন্তু সেই ঋণ এবং রক্ষণাবেক্ষণের টাকা দিয়ে সরকারের কোনো লাভই হচ্ছে না। বরং লাভ হচ্ছে আমলাদের। সরকারি কর্মকর্তাদের একটা বড় অংশই সরকারের দেওয়া ঋণের টাকায় গাড়ি কিনে ভাড়ায় খাটাচ্ছেন। কেউবা পরিবারের সদস্যদের সার্বক্ষণিক ব্যবহারের জন্য বাসায় রেখে আসছেন। ঋণের টাকার গাড়ি অফিসের কাজে ব্যবহার না করে তারা সরকারের পরিবহনপুলের গাড়িই ব্যবহার করছেন। এই বিষয়টিকে মোটেই ভালো চোখে দেখছেন না সরকারের বর্তমান এবং সাবেক অনেক আমলা। তারা বলছেন, সরকার কাজের গতি বাড়াতে কর্মকর্তাদের সুযোগ-সুবিধা দিলেও কর্মকর্তারা সেই সুযোগ-সুবিধার যথেচ্ছ ব্যবহার করছেন। যা মোটেই কাম্য নয়। বিষয়টি খোদ জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী মো. ফরহাদ হোসেনও অবগত আছেন। জানতে চাইলে তিনি গত বুধবার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিষয়টি আমাদের নলেজে এসেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও অবগত আছেন। তাকে পুরো বিষয়টি জানানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন যারা সরকারের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে গাড়ি কিনে সেই গাড়ি ব্যক্তিগত, পারিবারিক বা অন্য কাজে ব্যবহার করছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য। প্রতিমন্ত্রী বলেন, যারা গাড়ি অফিসের কাজে ব্যবহার করছে নাÑ এরকম কর্মকর্তাদের সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে খোঁজ নিতে শুরু করেছি। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বলেছেন, এটা পুরোপুরি বেআইনি, ক্ষমতার অপব্যবহার। সরকারি অর্থের অপচয়। এ জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা রুজু করা উচিত। তিনি বলেন, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা চাইলে এই অপব্যবহার ১৫ দিনে বন্ধ করা সম্ভব। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রথম মেয়াদেই ২০১২-১৩ সালের দিকে প্রথমে সরকারের অতিরিক্ত সচিবদের ব্যক্তিগত গাড়ি কেনার জন্য ঋণ সুবিধা দেওয়া হয়। এরপর সেই সুবিধা পান যুগ্ম সচিবরা। সব শেষে উপ-সচিবরাও এই সুযোগ আদায় করে নেন। সরকার প্রশাসনের কাজের গতি আরও বাড়াতে সবাইকে গাড়ি কেনার সুবিধা দেয়।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে অতিরিক্ত সচিব রয়েছেন ৪৭২ জন, যুগ্ম সচিব আছেন ৮৪৪ জন এবং উপ-সচিব এক হাজার ৭০০ জন। এর মধ্যে ৯০ শতাংশ কর্মকর্তাই প্রশাসন ক্যাডারের এবং তাদের প্রায় সবাই ইতিমধ্যে সরকারের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে গাড়ি কিনেছেন। আর যারা এখনো গাড়ি কিনেননি তারা গাড়ি কেনার প্রক্রিয়ায় আছেন। গাড়ি কেনার সুবিধা পাচ্ছেন শুধু প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারাই।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে এবং গাড়ি সংক্রান্ত নীতিমালা থেকে জানা গেছে, গাড়ির জন্য ৩০ লাখ টাকা ঋণ দেওয়া হলেও পরিশোধের ক্ষেত্রে গাড়ির প্রাধিকারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদেরকে পরিশোধ করতে হবে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা। কারণ প্রতি বছর গাড়ির আয়ুষ্কাল কমে যাওয়ায় ১০ শতাংশ হারে টাকা কম পরিশোধ করতে হবে। তাছাড়া টাকা পরিশোধের কোনো সময়সীমাও নেই। এ হিসেবে দেখা যায়, উপ-সচিব, যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব মিলিয়ে প্রশাসন ক্যাডারের প্রায় দুই হাজার ৭০০ কর্মকর্তা গাড়ি নিয়েছেন সুদবিহীন সরকারি ঋণে। এতে তাদের পিছনে সরকারের ব্যয় হয়েছে প্রায় ৮১৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে তাদের পরিশোধ করতে হবে প্রায় পৌনে তিনশ কোটি টাকারও কম। আর প্রায় সাড়ে ছয়শ কোটি টাকার বেশি যাবে সরকারের তহবিল থেকে।

প্রশাসনের সূত্রগুলো বলছে, পরিবহন পুলের যানবাহন স্বল্পতার কারণে সরকার প্রথম দফায় অতিরিক্ত সচিবদের গাড়ি কিনতে সুদ বিহীন ঋণ সুবিধা দেয়। প্রত্যেককে ৩০ লাখ টাকা করে ঋণ দেওয়ার পাশাপাশি প্রতি মাসে চালক, জ্বালানি ও অন্যান্য খাতে আরও ৫০ হাজার টাকা করে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রদান করে। একইভাবে সরকার যুগ্ম সচিবদেরকেও গাড়ি কেনার সুবিধা দেয়। সর্বশেষ উপ-সচিবরাও একই সুবিধা পান। কিন্তু এত সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার পরও সরকার তার কর্মকর্তাদের কাছ থেকে সর্বোচ্চ সার্ভিসটুকু পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ উঠেছে। খোদ প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারাই এই অভিযোগ তুলেছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের দীর্ঘ অনুসন্ধানে জানা গেছে, সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব থেকে শুরু করে যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিবদের একটা বড় অংশই গাড়ি সুবিধা নিয়ে সেই গাড়ি ব্যবহার করছেন না। এমনকি একই পরিবারের দুই কর্মকর্তা গাড়ি নিয়েও সেই গাড়ি ব্যবহার না করে সরকারি দফতরের গাড়ি ব্যবহার করছেন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, সরকারের বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, সেতু বিভাগ, ভূমি মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু বিষয়ক মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়সহ প্রায় সব মন্ত্রণালয়েই অনেক কর্মকর্তা সরকারের দেওয়া ঋণের টাকায় কেনা গাড়ি ব্যবহার না করে এখনো সকালে অফিসে আসেন বিভিন্ন অধিদফতর, পরিদফতর, সংস্থা, উন্নয়ন সহযোগীর গাড়ি ব্যবহার করে। অফিস থেকে ফেরার পথে এসব কর্মকর্তা একই পদ্ধতি অবলম্বন করেন।

বিমান মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাজধানীর অদূরে একটি এলাকা থেকে তিনি নিজের ব্যক্তিগত গাড়িতে প্রতিদিন অফিসে আসেন। তার গাড়িতে ওই এলাকায় বসবাসকারী অন্য মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিবও নিয়মিত সচিবালয়ে আসেন। একাধিক দিন ওই অতিরিক্ত সচিবকে ঋণের টাকায় কেনা তার গাড়ি সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলেও ওই কর্মকর্তা কোনো জবাব দেন না।

সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের একান্ত সচিব সারওয়ার হোসেন ও প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদের একান্ত সচিব হেমন্ত হেনরী কুবি দুজনেই গাড়ির জন্য ঋণ নিয়েছেন। গাড়িও কিনেছেন। কিন্তু তারা কেউই সেই গাড়ি অফিসের কাজে ব্যবহার করেন না। তারা অফিসে যাতায়াত করেন পরিবহন পুলের গাড়িতে। একইভাবে এই মন্ত্রণালয়ের অন্তত দুজন অতিরিক্ত সচিব রয়েছেন যারা ঋণের টাকায় কেনা গাড়িতে যাতায়াত করেন না। একই চিত্র সরকারের সড়ক পরিবহন বিভাগে। এখানে অনেক কর্মকর্তাই অফিসে যাতায়াত করেন দফতর, অধিদফতরের গাড়িতে। নিজের গাড়ি হয় বাসায় রেখে আসেন নতুবা অন্য কোথাও ভাড়ায় খাটাচ্ছেন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের চিত্র আরও ভয়াবহ। এখানে কর্মকর্তাদের একটা বড় অংশ সরকারের দেওয়া ঋণের টাকায় গাড়ি কিনলেও সেই গাড়ি ব্যবহার না করে এখনো সরকারি কিংবা বিভিন্ন দফতর ও সংস্থার গাড়িতে আসা-যাওয়া করছেন। স্থানীয় সরকার বিভাগের চিত্রও একই রকম।

বাংলাদেশ শিশু একাডেমির এক্সসিলেটরিং প্রটেকশন ফর চিলড্রেন (এপিসি) প্রকল্পে পরিচালকের দায়িত্বে রয়েছেন সরকারের একজন উপ-সচিব এম এ লতিফ। তিনি সরকার থেকে নেওয়া ঋণের টাকায় গাড়ি কিনেছেন। কিন্তু তার সেই গাড়ি বাসাতেই ব্যবহার হয়। তিনি প্রকল্পের দুটি গাড়ি ব্যবহার করেন। যার একটি হচ্ছে ল্যান্ড ক্রোজার প্রাডো, নম্বর- ঢাকা মেট্রো-ঘ-১১-৫১৯৫। অন্যটি হচ্ছে ঢাকা মেট্রো-ঘ-১৩-৩০১৭। এটিও জিপ গাড়ি। এরকম আরও বহু কর্মকর্তা রয়েছেন যারা সরকারের দেওয়া ঋণের টাকায় গাড়ি কিনে অন্য কাজে ব্যবহার করছেন। তদারকির অভাবে এই সংখ্যা এখন অনেক দীর্ঘ।

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, তাদের মন্ত্রণালয়ে অনেক কর্মকর্তা আছেন যারা ঋণের টাকায় কেনা গাড়ি ব্যবহার না করে সরকারি পরিবহনপুলের গাড়ি ব্যবহার করতেই বেশি পছন্দ করেন। কিন্তু সরকারের কাছ থেকে গাড়ির মেইনটেনেন্স বাবদ দেওয়া ৫০ হাজার টাকা নিতে ভুল করেন না।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, আমার অনেক ব্যাচমেটকে তো দেখি সরকারি গাড়িতেই যাতায়াত করছেন। সরকারের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে গাড়ি কিনেছেন, সুবিধাও নিচ্ছেন আবার সরকারের গাড়িও ব্যবহার করছেন। তাহলে তো গাড়ির জন্য ঋণ দিয়ে সরকারের কোনো লাভ হলো না।

নীতিমালায় যা আছে : সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত প্রাধিকারপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাদের সুদমুক্ত বিশেষ অগ্রিম এবং গাড়ি সেবা নগদায়ন নীতিমালা, ২০১৭ (সংশোধিত) এর প্রজ্ঞাপনে বলা আছে, প্রাধিকারপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা বিশেষ অগ্রিম নিয়ে গাড়ি কেনার পরিবহন কমিশনারের ছাড়পত্র গ্রহণপূর্বক পরবর্তী মাস থেকে গাড়ি মেরামত/সংরক্ষণ, জ্বালানি, চালকের বেতন ইত্যাদি বাবদ বরাদ্দ দেওয়া অর্থ (প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা) সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা তার মাসিক বেতন বিলের সঙ্গে উত্তোলন করবেন।

নীতিমালায় গাড়ির ব্যবহার বিষয়ে বলা হয়েছে, কোনো কর্মকর্তার দাফতরিক কার্যালয় যে স্থানে অবস্থিত তার আট কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে সরকারি কাজে ভ্রমণের জন্য ওই কর্মকর্তা কোনো টিএ/ডিএ দাবি করতে পারবেন না। কোনো কর্মকর্তা চাকরিতে থাকাবস্থায় দাফতরিক প্রয়োজন শেষে গাড়িটি ব্যক্তিগত প্রয়োজনে পরিবারের সদস্যরা ব্যবহার করতে পারবেন। এক্ষেত্রে প্রাধিকারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার গাড়ি ব্যবহার বিষয়ে দূরত্ব সংক্রান্ত সরকারি নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।

নীতিমালায় সরকারি গাড়ি রিকুইজিশন নিষিদ্ধ করে বলা হয়েছে, বিশেষ অগ্রিম সুবিদা গ্রহণকারী কোনো কর্মকর্তা সাধারণভাবে তার দফতর হতে রিকুইজিশন ভিত্তিতে কোনো গাড়ি সরকারি বা ব্যক্তিগত প্রয়োজন ব্যবহার করতে পারবেন না।

সরকারের কর্মকর্তাদের গাড়ি প্রদানের বিষয়ে নীতিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে, গাড়ির প্রাধিকারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে সরকারি দায়িত্ব পালনের লক্ষ্যে সরকারি গাড়ির পরিবর্তে গাড়ি ক্রয়ের জন্য ঋণ সুবিধা দেওয়া হয়েছে। সরকারি গাড়ির আয়ুষ্কাল হচ্ছে আট বছর। এ কারণে প্রতি বছর ১০ শতাংশ হারে অবচয় বাদ দিয়ে অবশিষ্ট মূল্য পরিশোধ করে গাড়ির বন্ধককাল শেষ হবে। এক্ষেত্রে রিকন্ডিশন গাড়ির ক্ষেত্রে প্রথম বছর থেকেই এই অবচয় সুবিধা পাবেন ঋণ গ্রহীতা কর্মকর্তারা। আর ঋণ পরিশোধ হওয়ার পরই গাড়িটির মালিক হবেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা। তার আগ পর্যন্ত গাড়িটি সরকারি হিসেবেই গণ্য হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
তিন পোশাক কারখানায় বিক্ষোভ একটি বন্ধ ঘোষণা
তিন পোশাক কারখানায় বিক্ষোভ একটি বন্ধ ঘোষণা
নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে
নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে
ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই
ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই
ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার
ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার
সরাসরি আলোচনা চান পুতিন
সরাসরি আলোচনা চান পুতিন
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা
একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র
একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র
সর্বশেষ খবর
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র
একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি আলোচনা চান পুতিন
সরাসরি আলোচনা চান পুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল
নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল

নগর জীবন

গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই
ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক
২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক

দেশগ্রাম

মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ
মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

গরম ও লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন
গরম ও লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন

নগর জীবন

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি

দেশগ্রাম

সৌদি ভিশন ২০৩০-এর কর্মসূচি
সৌদি ভিশন ২০৩০-এর কর্মসূচি

নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে
নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে

প্রথম পৃষ্ঠা