শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সরকারি টাকায় কেনা গাড়ি নিয়ে আমলাদের তেলেসমাতি

৩০ লাখের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে ১০ লাখ টাকা, প্রতি মাসে পাচ্ছেন ৫০ হাজার টাকা, প্রতিমন্ত্রী বললেন, বিষয়টি আমাদের নলেজে এসেছে
নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারি টাকায় কেনা গাড়ি নিয়ে আমলাদের তেলেসমাতি

আমলাদের গাড়ি কেনার জন্য সুদবিহীন ঋণ দেয় সরকার। গাড়ি কেনার পর সেই গাড়ির রক্ষণাবেক্ষণ বাবদ প্রতি মাসে ওই কর্মকর্তাদের দিচ্ছে নগদ ৫০ হাজার টাকা করে। আবার গাড়ি কেনার পুরো টাকাও পরিশোধ করতে হবে না। নানান কারণে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা পরিশোধ করতে হবে। কিন্তু সেই ঋণ এবং রক্ষণাবেক্ষণের টাকা দিয়ে সরকারের কোনো লাভই হচ্ছে না। বরং লাভ হচ্ছে আমলাদের। সরকারি কর্মকর্তাদের একটা বড় অংশই সরকারের দেওয়া ঋণের টাকায় গাড়ি কিনে ভাড়ায় খাটাচ্ছেন। কেউবা পরিবারের সদস্যদের সার্বক্ষণিক ব্যবহারের জন্য বাসায় রেখে আসছেন। ঋণের টাকার গাড়ি অফিসের কাজে ব্যবহার না করে তারা সরকারের পরিবহনপুলের গাড়িই ব্যবহার করছেন। এই বিষয়টিকে মোটেই ভালো চোখে দেখছেন না সরকারের বর্তমান এবং সাবেক অনেক আমলা। তারা বলছেন, সরকার কাজের গতি বাড়াতে কর্মকর্তাদের সুযোগ-সুবিধা দিলেও কর্মকর্তারা সেই সুযোগ-সুবিধার যথেচ্ছ ব্যবহার করছেন। যা মোটেই কাম্য নয়। বিষয়টি খোদ জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী মো. ফরহাদ হোসেনও অবগত আছেন। জানতে চাইলে তিনি গত বুধবার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিষয়টি আমাদের নলেজে এসেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও অবগত আছেন। তাকে পুরো বিষয়টি জানানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন যারা সরকারের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে গাড়ি কিনে সেই গাড়ি ব্যক্তিগত, পারিবারিক বা অন্য কাজে ব্যবহার করছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য। প্রতিমন্ত্রী বলেন, যারা গাড়ি অফিসের কাজে ব্যবহার করছে নাÑ এরকম কর্মকর্তাদের সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে খোঁজ নিতে শুরু করেছি। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বলেছেন, এটা পুরোপুরি বেআইনি, ক্ষমতার অপব্যবহার। সরকারি অর্থের অপচয়। এ জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা রুজু করা উচিত। তিনি বলেন, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা চাইলে এই অপব্যবহার ১৫ দিনে বন্ধ করা সম্ভব। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রথম মেয়াদেই ২০১২-১৩ সালের দিকে প্রথমে সরকারের অতিরিক্ত সচিবদের ব্যক্তিগত গাড়ি কেনার জন্য ঋণ সুবিধা দেওয়া হয়। এরপর সেই সুবিধা পান যুগ্ম সচিবরা। সব শেষে উপ-সচিবরাও এই সুযোগ আদায় করে নেন। সরকার প্রশাসনের কাজের গতি আরও বাড়াতে সবাইকে গাড়ি কেনার সুবিধা দেয়।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে অতিরিক্ত সচিব রয়েছেন ৪৭২ জন, যুগ্ম সচিব আছেন ৮৪৪ জন এবং উপ-সচিব এক হাজার ৭০০ জন। এর মধ্যে ৯০ শতাংশ কর্মকর্তাই প্রশাসন ক্যাডারের এবং তাদের প্রায় সবাই ইতিমধ্যে সরকারের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে গাড়ি কিনেছেন। আর যারা এখনো গাড়ি কিনেননি তারা গাড়ি কেনার প্রক্রিয়ায় আছেন। গাড়ি কেনার সুবিধা পাচ্ছেন শুধু প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারাই।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে এবং গাড়ি সংক্রান্ত নীতিমালা থেকে জানা গেছে, গাড়ির জন্য ৩০ লাখ টাকা ঋণ দেওয়া হলেও পরিশোধের ক্ষেত্রে গাড়ির প্রাধিকারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদেরকে পরিশোধ করতে হবে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা। কারণ প্রতি বছর গাড়ির আয়ুষ্কাল কমে যাওয়ায় ১০ শতাংশ হারে টাকা কম পরিশোধ করতে হবে। তাছাড়া টাকা পরিশোধের কোনো সময়সীমাও নেই। এ হিসেবে দেখা যায়, উপ-সচিব, যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব মিলিয়ে প্রশাসন ক্যাডারের প্রায় দুই হাজার ৭০০ কর্মকর্তা গাড়ি নিয়েছেন সুদবিহীন সরকারি ঋণে। এতে তাদের পিছনে সরকারের ব্যয় হয়েছে প্রায় ৮১৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে তাদের পরিশোধ করতে হবে প্রায় পৌনে তিনশ কোটি টাকারও কম। আর প্রায় সাড়ে ছয়শ কোটি টাকার বেশি যাবে সরকারের তহবিল থেকে।

প্রশাসনের সূত্রগুলো বলছে, পরিবহন পুলের যানবাহন স্বল্পতার কারণে সরকার প্রথম দফায় অতিরিক্ত সচিবদের গাড়ি কিনতে সুদ বিহীন ঋণ সুবিধা দেয়। প্রত্যেককে ৩০ লাখ টাকা করে ঋণ দেওয়ার পাশাপাশি প্রতি মাসে চালক, জ্বালানি ও অন্যান্য খাতে আরও ৫০ হাজার টাকা করে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রদান করে। একইভাবে সরকার যুগ্ম সচিবদেরকেও গাড়ি কেনার সুবিধা দেয়। সর্বশেষ উপ-সচিবরাও একই সুবিধা পান। কিন্তু এত সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার পরও সরকার তার কর্মকর্তাদের কাছ থেকে সর্বোচ্চ সার্ভিসটুকু পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ উঠেছে। খোদ প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারাই এই অভিযোগ তুলেছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের দীর্ঘ অনুসন্ধানে জানা গেছে, সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব থেকে শুরু করে যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিবদের একটা বড় অংশই গাড়ি সুবিধা নিয়ে সেই গাড়ি ব্যবহার করছেন না। এমনকি একই পরিবারের দুই কর্মকর্তা গাড়ি নিয়েও সেই গাড়ি ব্যবহার না করে সরকারি দফতরের গাড়ি ব্যবহার করছেন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, সরকারের বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, সেতু বিভাগ, ভূমি মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু বিষয়ক মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়সহ প্রায় সব মন্ত্রণালয়েই অনেক কর্মকর্তা সরকারের দেওয়া ঋণের টাকায় কেনা গাড়ি ব্যবহার না করে এখনো সকালে অফিসে আসেন বিভিন্ন অধিদফতর, পরিদফতর, সংস্থা, উন্নয়ন সহযোগীর গাড়ি ব্যবহার করে। অফিস থেকে ফেরার পথে এসব কর্মকর্তা একই পদ্ধতি অবলম্বন করেন।

বিমান মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাজধানীর অদূরে একটি এলাকা থেকে তিনি নিজের ব্যক্তিগত গাড়িতে প্রতিদিন অফিসে আসেন। তার গাড়িতে ওই এলাকায় বসবাসকারী অন্য মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিবও নিয়মিত সচিবালয়ে আসেন। একাধিক দিন ওই অতিরিক্ত সচিবকে ঋণের টাকায় কেনা তার গাড়ি সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলেও ওই কর্মকর্তা কোনো জবাব দেন না।

সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের একান্ত সচিব সারওয়ার হোসেন ও প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদের একান্ত সচিব হেমন্ত হেনরী কুবি দুজনেই গাড়ির জন্য ঋণ নিয়েছেন। গাড়িও কিনেছেন। কিন্তু তারা কেউই সেই গাড়ি অফিসের কাজে ব্যবহার করেন না। তারা অফিসে যাতায়াত করেন পরিবহন পুলের গাড়িতে। একইভাবে এই মন্ত্রণালয়ের অন্তত দুজন অতিরিক্ত সচিব রয়েছেন যারা ঋণের টাকায় কেনা গাড়িতে যাতায়াত করেন না। একই চিত্র সরকারের সড়ক পরিবহন বিভাগে। এখানে অনেক কর্মকর্তাই অফিসে যাতায়াত করেন দফতর, অধিদফতরের গাড়িতে। নিজের গাড়ি হয় বাসায় রেখে আসেন নতুবা অন্য কোথাও ভাড়ায় খাটাচ্ছেন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের চিত্র আরও ভয়াবহ। এখানে কর্মকর্তাদের একটা বড় অংশ সরকারের দেওয়া ঋণের টাকায় গাড়ি কিনলেও সেই গাড়ি ব্যবহার না করে এখনো সরকারি কিংবা বিভিন্ন দফতর ও সংস্থার গাড়িতে আসা-যাওয়া করছেন। স্থানীয় সরকার বিভাগের চিত্রও একই রকম।

বাংলাদেশ শিশু একাডেমির এক্সসিলেটরিং প্রটেকশন ফর চিলড্রেন (এপিসি) প্রকল্পে পরিচালকের দায়িত্বে রয়েছেন সরকারের একজন উপ-সচিব এম এ লতিফ। তিনি সরকার থেকে নেওয়া ঋণের টাকায় গাড়ি কিনেছেন। কিন্তু তার সেই গাড়ি বাসাতেই ব্যবহার হয়। তিনি প্রকল্পের দুটি গাড়ি ব্যবহার করেন। যার একটি হচ্ছে ল্যান্ড ক্রোজার প্রাডো, নম্বর- ঢাকা মেট্রো-ঘ-১১-৫১৯৫। অন্যটি হচ্ছে ঢাকা মেট্রো-ঘ-১৩-৩০১৭। এটিও জিপ গাড়ি। এরকম আরও বহু কর্মকর্তা রয়েছেন যারা সরকারের দেওয়া ঋণের টাকায় গাড়ি কিনে অন্য কাজে ব্যবহার করছেন। তদারকির অভাবে এই সংখ্যা এখন অনেক দীর্ঘ।

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, তাদের মন্ত্রণালয়ে অনেক কর্মকর্তা আছেন যারা ঋণের টাকায় কেনা গাড়ি ব্যবহার না করে সরকারি পরিবহনপুলের গাড়ি ব্যবহার করতেই বেশি পছন্দ করেন। কিন্তু সরকারের কাছ থেকে গাড়ির মেইনটেনেন্স বাবদ দেওয়া ৫০ হাজার টাকা নিতে ভুল করেন না।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, আমার অনেক ব্যাচমেটকে তো দেখি সরকারি গাড়িতেই যাতায়াত করছেন। সরকারের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে গাড়ি কিনেছেন, সুবিধাও নিচ্ছেন আবার সরকারের গাড়িও ব্যবহার করছেন। তাহলে তো গাড়ির জন্য ঋণ দিয়ে সরকারের কোনো লাভ হলো না।

নীতিমালায় যা আছে : সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত প্রাধিকারপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাদের সুদমুক্ত বিশেষ অগ্রিম এবং গাড়ি সেবা নগদায়ন নীতিমালা, ২০১৭ (সংশোধিত) এর প্রজ্ঞাপনে বলা আছে, প্রাধিকারপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা বিশেষ অগ্রিম নিয়ে গাড়ি কেনার পরিবহন কমিশনারের ছাড়পত্র গ্রহণপূর্বক পরবর্তী মাস থেকে গাড়ি মেরামত/সংরক্ষণ, জ্বালানি, চালকের বেতন ইত্যাদি বাবদ বরাদ্দ দেওয়া অর্থ (প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা) সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা তার মাসিক বেতন বিলের সঙ্গে উত্তোলন করবেন।

নীতিমালায় গাড়ির ব্যবহার বিষয়ে বলা হয়েছে, কোনো কর্মকর্তার দাফতরিক কার্যালয় যে স্থানে অবস্থিত তার আট কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে সরকারি কাজে ভ্রমণের জন্য ওই কর্মকর্তা কোনো টিএ/ডিএ দাবি করতে পারবেন না। কোনো কর্মকর্তা চাকরিতে থাকাবস্থায় দাফতরিক প্রয়োজন শেষে গাড়িটি ব্যক্তিগত প্রয়োজনে পরিবারের সদস্যরা ব্যবহার করতে পারবেন। এক্ষেত্রে প্রাধিকারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার গাড়ি ব্যবহার বিষয়ে দূরত্ব সংক্রান্ত সরকারি নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।

নীতিমালায় সরকারি গাড়ি রিকুইজিশন নিষিদ্ধ করে বলা হয়েছে, বিশেষ অগ্রিম সুবিদা গ্রহণকারী কোনো কর্মকর্তা সাধারণভাবে তার দফতর হতে রিকুইজিশন ভিত্তিতে কোনো গাড়ি সরকারি বা ব্যক্তিগত প্রয়োজন ব্যবহার করতে পারবেন না।

সরকারের কর্মকর্তাদের গাড়ি প্রদানের বিষয়ে নীতিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে, গাড়ির প্রাধিকারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে সরকারি দায়িত্ব পালনের লক্ষ্যে সরকারি গাড়ির পরিবর্তে গাড়ি ক্রয়ের জন্য ঋণ সুবিধা দেওয়া হয়েছে। সরকারি গাড়ির আয়ুষ্কাল হচ্ছে আট বছর। এ কারণে প্রতি বছর ১০ শতাংশ হারে অবচয় বাদ দিয়ে অবশিষ্ট মূল্য পরিশোধ করে গাড়ির বন্ধককাল শেষ হবে। এক্ষেত্রে রিকন্ডিশন গাড়ির ক্ষেত্রে প্রথম বছর থেকেই এই অবচয় সুবিধা পাবেন ঋণ গ্রহীতা কর্মকর্তারা। আর ঋণ পরিশোধ হওয়ার পরই গাড়িটির মালিক হবেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা। তার আগ পর্যন্ত গাড়িটি সরকারি হিসেবেই গণ্য হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

২৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা