শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সরকারি টাকায় কেনা গাড়ি নিয়ে আমলাদের তেলেসমাতি

৩০ লাখের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে ১০ লাখ টাকা, প্রতি মাসে পাচ্ছেন ৫০ হাজার টাকা, প্রতিমন্ত্রী বললেন, বিষয়টি আমাদের নলেজে এসেছে
নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারি টাকায় কেনা গাড়ি নিয়ে আমলাদের তেলেসমাতি

আমলাদের গাড়ি কেনার জন্য সুদবিহীন ঋণ দেয় সরকার। গাড়ি কেনার পর সেই গাড়ির রক্ষণাবেক্ষণ বাবদ প্রতি মাসে ওই কর্মকর্তাদের দিচ্ছে নগদ ৫০ হাজার টাকা করে। আবার গাড়ি কেনার পুরো টাকাও পরিশোধ করতে হবে না। নানান কারণে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা পরিশোধ করতে হবে। কিন্তু সেই ঋণ এবং রক্ষণাবেক্ষণের টাকা দিয়ে সরকারের কোনো লাভই হচ্ছে না। বরং লাভ হচ্ছে আমলাদের। সরকারি কর্মকর্তাদের একটা বড় অংশই সরকারের দেওয়া ঋণের টাকায় গাড়ি কিনে ভাড়ায় খাটাচ্ছেন। কেউবা পরিবারের সদস্যদের সার্বক্ষণিক ব্যবহারের জন্য বাসায় রেখে আসছেন। ঋণের টাকার গাড়ি অফিসের কাজে ব্যবহার না করে তারা সরকারের পরিবহনপুলের গাড়িই ব্যবহার করছেন। এই বিষয়টিকে মোটেই ভালো চোখে দেখছেন না সরকারের বর্তমান এবং সাবেক অনেক আমলা। তারা বলছেন, সরকার কাজের গতি বাড়াতে কর্মকর্তাদের সুযোগ-সুবিধা দিলেও কর্মকর্তারা সেই সুযোগ-সুবিধার যথেচ্ছ ব্যবহার করছেন। যা মোটেই কাম্য নয়। বিষয়টি খোদ জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী মো. ফরহাদ হোসেনও অবগত আছেন। জানতে চাইলে তিনি গত বুধবার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিষয়টি আমাদের নলেজে এসেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও অবগত আছেন। তাকে পুরো বিষয়টি জানানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন যারা সরকারের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে গাড়ি কিনে সেই গাড়ি ব্যক্তিগত, পারিবারিক বা অন্য কাজে ব্যবহার করছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য। প্রতিমন্ত্রী বলেন, যারা গাড়ি অফিসের কাজে ব্যবহার করছে নাÑ এরকম কর্মকর্তাদের সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে খোঁজ নিতে শুরু করেছি। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বলেছেন, এটা পুরোপুরি বেআইনি, ক্ষমতার অপব্যবহার। সরকারি অর্থের অপচয়। এ জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা রুজু করা উচিত। তিনি বলেন, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা চাইলে এই অপব্যবহার ১৫ দিনে বন্ধ করা সম্ভব। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রথম মেয়াদেই ২০১২-১৩ সালের দিকে প্রথমে সরকারের অতিরিক্ত সচিবদের ব্যক্তিগত গাড়ি কেনার জন্য ঋণ সুবিধা দেওয়া হয়। এরপর সেই সুবিধা পান যুগ্ম সচিবরা। সব শেষে উপ-সচিবরাও এই সুযোগ আদায় করে নেন। সরকার প্রশাসনের কাজের গতি আরও বাড়াতে সবাইকে গাড়ি কেনার সুবিধা দেয়।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে অতিরিক্ত সচিব রয়েছেন ৪৭২ জন, যুগ্ম সচিব আছেন ৮৪৪ জন এবং উপ-সচিব এক হাজার ৭০০ জন। এর মধ্যে ৯০ শতাংশ কর্মকর্তাই প্রশাসন ক্যাডারের এবং তাদের প্রায় সবাই ইতিমধ্যে সরকারের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে গাড়ি কিনেছেন। আর যারা এখনো গাড়ি কিনেননি তারা গাড়ি কেনার প্রক্রিয়ায় আছেন। গাড়ি কেনার সুবিধা পাচ্ছেন শুধু প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারাই।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে এবং গাড়ি সংক্রান্ত নীতিমালা থেকে জানা গেছে, গাড়ির জন্য ৩০ লাখ টাকা ঋণ দেওয়া হলেও পরিশোধের ক্ষেত্রে গাড়ির প্রাধিকারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদেরকে পরিশোধ করতে হবে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা। কারণ প্রতি বছর গাড়ির আয়ুষ্কাল কমে যাওয়ায় ১০ শতাংশ হারে টাকা কম পরিশোধ করতে হবে। তাছাড়া টাকা পরিশোধের কোনো সময়সীমাও নেই। এ হিসেবে দেখা যায়, উপ-সচিব, যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব মিলিয়ে প্রশাসন ক্যাডারের প্রায় দুই হাজার ৭০০ কর্মকর্তা গাড়ি নিয়েছেন সুদবিহীন সরকারি ঋণে। এতে তাদের পিছনে সরকারের ব্যয় হয়েছে প্রায় ৮১৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে তাদের পরিশোধ করতে হবে প্রায় পৌনে তিনশ কোটি টাকারও কম। আর প্রায় সাড়ে ছয়শ কোটি টাকার বেশি যাবে সরকারের তহবিল থেকে।

প্রশাসনের সূত্রগুলো বলছে, পরিবহন পুলের যানবাহন স্বল্পতার কারণে সরকার প্রথম দফায় অতিরিক্ত সচিবদের গাড়ি কিনতে সুদ বিহীন ঋণ সুবিধা দেয়। প্রত্যেককে ৩০ লাখ টাকা করে ঋণ দেওয়ার পাশাপাশি প্রতি মাসে চালক, জ্বালানি ও অন্যান্য খাতে আরও ৫০ হাজার টাকা করে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রদান করে। একইভাবে সরকার যুগ্ম সচিবদেরকেও গাড়ি কেনার সুবিধা দেয়। সর্বশেষ উপ-সচিবরাও একই সুবিধা পান। কিন্তু এত সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার পরও সরকার তার কর্মকর্তাদের কাছ থেকে সর্বোচ্চ সার্ভিসটুকু পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ উঠেছে। খোদ প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারাই এই অভিযোগ তুলেছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের দীর্ঘ অনুসন্ধানে জানা গেছে, সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব থেকে শুরু করে যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিবদের একটা বড় অংশই গাড়ি সুবিধা নিয়ে সেই গাড়ি ব্যবহার করছেন না। এমনকি একই পরিবারের দুই কর্মকর্তা গাড়ি নিয়েও সেই গাড়ি ব্যবহার না করে সরকারি দফতরের গাড়ি ব্যবহার করছেন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, সরকারের বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, সেতু বিভাগ, ভূমি মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু বিষয়ক মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়সহ প্রায় সব মন্ত্রণালয়েই অনেক কর্মকর্তা সরকারের দেওয়া ঋণের টাকায় কেনা গাড়ি ব্যবহার না করে এখনো সকালে অফিসে আসেন বিভিন্ন অধিদফতর, পরিদফতর, সংস্থা, উন্নয়ন সহযোগীর গাড়ি ব্যবহার করে। অফিস থেকে ফেরার পথে এসব কর্মকর্তা একই পদ্ধতি অবলম্বন করেন।

বিমান মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাজধানীর অদূরে একটি এলাকা থেকে তিনি নিজের ব্যক্তিগত গাড়িতে প্রতিদিন অফিসে আসেন। তার গাড়িতে ওই এলাকায় বসবাসকারী অন্য মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিবও নিয়মিত সচিবালয়ে আসেন। একাধিক দিন ওই অতিরিক্ত সচিবকে ঋণের টাকায় কেনা তার গাড়ি সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলেও ওই কর্মকর্তা কোনো জবাব দেন না।

সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের একান্ত সচিব সারওয়ার হোসেন ও প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদের একান্ত সচিব হেমন্ত হেনরী কুবি দুজনেই গাড়ির জন্য ঋণ নিয়েছেন। গাড়িও কিনেছেন। কিন্তু তারা কেউই সেই গাড়ি অফিসের কাজে ব্যবহার করেন না। তারা অফিসে যাতায়াত করেন পরিবহন পুলের গাড়িতে। একইভাবে এই মন্ত্রণালয়ের অন্তত দুজন অতিরিক্ত সচিব রয়েছেন যারা ঋণের টাকায় কেনা গাড়িতে যাতায়াত করেন না। একই চিত্র সরকারের সড়ক পরিবহন বিভাগে। এখানে অনেক কর্মকর্তাই অফিসে যাতায়াত করেন দফতর, অধিদফতরের গাড়িতে। নিজের গাড়ি হয় বাসায় রেখে আসেন নতুবা অন্য কোথাও ভাড়ায় খাটাচ্ছেন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের চিত্র আরও ভয়াবহ। এখানে কর্মকর্তাদের একটা বড় অংশ সরকারের দেওয়া ঋণের টাকায় গাড়ি কিনলেও সেই গাড়ি ব্যবহার না করে এখনো সরকারি কিংবা বিভিন্ন দফতর ও সংস্থার গাড়িতে আসা-যাওয়া করছেন। স্থানীয় সরকার বিভাগের চিত্রও একই রকম।

বাংলাদেশ শিশু একাডেমির এক্সসিলেটরিং প্রটেকশন ফর চিলড্রেন (এপিসি) প্রকল্পে পরিচালকের দায়িত্বে রয়েছেন সরকারের একজন উপ-সচিব এম এ লতিফ। তিনি সরকার থেকে নেওয়া ঋণের টাকায় গাড়ি কিনেছেন। কিন্তু তার সেই গাড়ি বাসাতেই ব্যবহার হয়। তিনি প্রকল্পের দুটি গাড়ি ব্যবহার করেন। যার একটি হচ্ছে ল্যান্ড ক্রোজার প্রাডো, নম্বর- ঢাকা মেট্রো-ঘ-১১-৫১৯৫। অন্যটি হচ্ছে ঢাকা মেট্রো-ঘ-১৩-৩০১৭। এটিও জিপ গাড়ি। এরকম আরও বহু কর্মকর্তা রয়েছেন যারা সরকারের দেওয়া ঋণের টাকায় গাড়ি কিনে অন্য কাজে ব্যবহার করছেন। তদারকির অভাবে এই সংখ্যা এখন অনেক দীর্ঘ।

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, তাদের মন্ত্রণালয়ে অনেক কর্মকর্তা আছেন যারা ঋণের টাকায় কেনা গাড়ি ব্যবহার না করে সরকারি পরিবহনপুলের গাড়ি ব্যবহার করতেই বেশি পছন্দ করেন। কিন্তু সরকারের কাছ থেকে গাড়ির মেইনটেনেন্স বাবদ দেওয়া ৫০ হাজার টাকা নিতে ভুল করেন না।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, আমার অনেক ব্যাচমেটকে তো দেখি সরকারি গাড়িতেই যাতায়াত করছেন। সরকারের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে গাড়ি কিনেছেন, সুবিধাও নিচ্ছেন আবার সরকারের গাড়িও ব্যবহার করছেন। তাহলে তো গাড়ির জন্য ঋণ দিয়ে সরকারের কোনো লাভ হলো না।

নীতিমালায় যা আছে : সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত প্রাধিকারপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাদের সুদমুক্ত বিশেষ অগ্রিম এবং গাড়ি সেবা নগদায়ন নীতিমালা, ২০১৭ (সংশোধিত) এর প্রজ্ঞাপনে বলা আছে, প্রাধিকারপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা বিশেষ অগ্রিম নিয়ে গাড়ি কেনার পরিবহন কমিশনারের ছাড়পত্র গ্রহণপূর্বক পরবর্তী মাস থেকে গাড়ি মেরামত/সংরক্ষণ, জ্বালানি, চালকের বেতন ইত্যাদি বাবদ বরাদ্দ দেওয়া অর্থ (প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা) সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা তার মাসিক বেতন বিলের সঙ্গে উত্তোলন করবেন।

নীতিমালায় গাড়ির ব্যবহার বিষয়ে বলা হয়েছে, কোনো কর্মকর্তার দাফতরিক কার্যালয় যে স্থানে অবস্থিত তার আট কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে সরকারি কাজে ভ্রমণের জন্য ওই কর্মকর্তা কোনো টিএ/ডিএ দাবি করতে পারবেন না। কোনো কর্মকর্তা চাকরিতে থাকাবস্থায় দাফতরিক প্রয়োজন শেষে গাড়িটি ব্যক্তিগত প্রয়োজনে পরিবারের সদস্যরা ব্যবহার করতে পারবেন। এক্ষেত্রে প্রাধিকারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার গাড়ি ব্যবহার বিষয়ে দূরত্ব সংক্রান্ত সরকারি নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।

নীতিমালায় সরকারি গাড়ি রিকুইজিশন নিষিদ্ধ করে বলা হয়েছে, বিশেষ অগ্রিম সুবিদা গ্রহণকারী কোনো কর্মকর্তা সাধারণভাবে তার দফতর হতে রিকুইজিশন ভিত্তিতে কোনো গাড়ি সরকারি বা ব্যক্তিগত প্রয়োজন ব্যবহার করতে পারবেন না।

সরকারের কর্মকর্তাদের গাড়ি প্রদানের বিষয়ে নীতিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে, গাড়ির প্রাধিকারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে সরকারি দায়িত্ব পালনের লক্ষ্যে সরকারি গাড়ির পরিবর্তে গাড়ি ক্রয়ের জন্য ঋণ সুবিধা দেওয়া হয়েছে। সরকারি গাড়ির আয়ুষ্কাল হচ্ছে আট বছর। এ কারণে প্রতি বছর ১০ শতাংশ হারে অবচয় বাদ দিয়ে অবশিষ্ট মূল্য পরিশোধ করে গাড়ির বন্ধককাল শেষ হবে। এক্ষেত্রে রিকন্ডিশন গাড়ির ক্ষেত্রে প্রথম বছর থেকেই এই অবচয় সুবিধা পাবেন ঋণ গ্রহীতা কর্মকর্তারা। আর ঋণ পরিশোধ হওয়ার পরই গাড়িটির মালিক হবেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা। তার আগ পর্যন্ত গাড়িটি সরকারি হিসেবেই গণ্য হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান
খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'
'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা
মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭
দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস
আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস

৪৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি
শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান
কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল
নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক
‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড
অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু
বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী
টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর
মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ
চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য