শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুককে অব্যাহতি

গণভবনে ঢুকতে পারেননি শেখ মারুফ, কংগ্রেস কমিটির আহ্বায়ক চয়ন, সদস্য সচিব হারুন, বয়স সর্বোচ্চ ৫৫
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুককে অব্যাহতি

আওয়ামী লীগের অন্যতম সহযোগী সংগঠন যুবলীগ নিয়ে জিরো টলারেন্সে রয়েছেন দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নানা বিতর্কিতমূলক কর্মকান্ডে র অভিযোগ থাকায় যুবলীগের চেয়ারম্যানের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরীকে। গতকাল সন্ধ্যায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। অন্যদিকে গতকাল গণভবনে প্রবেশ করতে পারেননি যুবলীগের প্রভাবশালী প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুর রহমান মারুফ। গণভবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাকে ফটক থেকে ফিরে যেতে হয়েছে। এ ছাড়া নানা অভিযোগ থাকায় যুবলীগের অপর দুই প্রেসিডিয়াম সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি ও শেখ আতিয়ার রহমান দীপুকেও গণভবনের বৈঠকে যেতে দেওয়া হয়নি। গতকালের বৈঠকে যুবলীগের আসন্ন জাতীয় কংগ্রেসের প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক করা হয় সংগঠনের প্রেসিডিয়াম সদস্য চয়ন ইসলামকে। সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদ। এ ছাড়া আগামী কংগ্রেস থেকে যুবলীগের পদ পেতে বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৫৫ বছর নির্ধারণ করা হয়। বৈঠক শেষে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে তাদের সবাইকে অব্যাহতি দিতে নেত্রী নির্দেশ দিয়েছেন। ওমর ফারুক চৌধুরীকে বহিষ্কার করা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, তা করা হয়নি। তবে চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বৈঠকে যুবলীগের প্রেসিডিয়ামের ২৪ জন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ৫ জন, সাংগঠনিক সম্পাদক ৯ জন ছাড়াও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের উপস্থিত ছিলেন। যুবলীগের জাতীয় কংগ্রেস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করার কথা ছিল গতকাল বিকাল ৫টায়। বিকাল সাড়ে ৩টা থেকে যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকরা গণভবনের সামনে আসেন। একে একে তারা গণভবনে প্রবেশ করেন। বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে গণভবনের গেটে আসেন যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুর রহমান মারুফ। এ সময় তিনি নাম বললে, তার পাস নেই বলে জানিয়ে দেন নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এরপর কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে তিনি চলে যান বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। সংগঠনের নেতারা জানান, বিতর্কিত ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠায় যুবলীগ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরী, প্রেসিডিয়াম সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনের আগে থেকেই গণভবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ছিল। গতকালের বৈঠকের জন্য প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুর রহমান মারুফ ও আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ আতিউর রহমান দিপুর নাম গণভবনে পাঠানো হলেও তাদের পাস দেওয়া হয়নি। অন্যদিকে দুপুরের আগেই বিষয়টি জানতেন প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ আতিউর রহমান দিপু। সে কারণে তিনি আসেননি। তারা আগামীতে যুবলীগের কোনো কর্মকান্ডে  সম্পৃক্ত হতে পারবেন না। সংগঠনের জাতীয় কংগ্রেসেও তাদের সম্পৃক্ততা থাকবে না। নেতারা জানান, অতীতে আর কখনই সংগঠনের কংগ্রেসের আগে এ ধরনের বৈঠক হয়নি। কিছু নেতার বিতর্কিত ও প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকার কারণে গণভবনে বৈঠকটি হয়।  বৈঠকের শুরুতেই সূচনা বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান আমরা অব্যাহত রাখব। এক্ষেত্রে অপরাধীদের কোনো ক্ষমা নেই। তাদের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নেব। আমরা যখন দেশকে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাই, স্বাভাবিকভাবেই কিছু মানুষের ভিতর একটা লোভের সৃষ্টি হয়। যার ফলাফল আমাদের সমাজটাকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায়। কাজেই এ ধরনের অন্যায়-অবিচার বরদাস্ত করা হবে না। বৈঠকে উপস্থিত একাধিক সূত্রের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কেন্দ্রীয় কমিটি গঠনের পর ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ যুবলীগের কমিটি গঠনের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রেসিডিয়াম সদস্য আবুল বাশার মহানগরের দুই কমিটির সম্মেলন নিয়ে কথা বললে দলীয় সভানেত্রী এ নির্দেশ দেন। সূচনা বক্তব্যের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদকে কথা বলার নির্দেশ দেন। এ সময় হারুনুর রশিদ সংগঠনের প্রেসিডিয়ামের বৈঠকে যুবলীগের দফতর সম্পাদক কাজী আনিসকে বহিষ্কার করার বিষয়টি বৈঠকে অবহিত করেন। একই সঙ্গে আগামী কাউন্সিলে নেতৃত্ব কে দেবেন, এ নির্দেশনা চান সাংগঠনিক নেত্রীর কাছে। এরপর প্রেসিডিয়াম সদস্য শহীদ সেরনিয়াবাত বলেন, জাতির জনকের হাতে গড়া ঐতিহ্যবাহী সংগঠন যুবলীগে এখন ইমেজ সংকট রয়েছে। সংগঠনে চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়েছে। কেন্দ্র থেকে সরাসরি থানা পর্যায়ে কমিটি দেওয়ায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। জেলা নেতাদের নির্দেশনা মানেন না উপজেলা নেতারা। হারানো ইমেজ ফিরিয়ে আনতে ক্লিন ইমেজের নেতৃত্ব আনতে হবে। এ সময় যুবলীগ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরীর বিরুদ্ধে অর্থের বিনিময়ে কমিটি দেওয়ার অভিযোগ করেন সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক হাসান তুহিন। তিনি বলেন, সাভার ও আশুলিয়া কমিটি গঠনে অর্থের বিনিময়ে অন্য দলের নেতাকে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়া হয়েছে। প্রেসিডিয়াম সদস্য বেলাল হোসেন বলেন, চেয়ারম্যান কাউকে মানেননি। সবাইকে গালাগাল করতেন। এ সময় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু বলেন, নেত্রী যখন স্বপ্রণোদিত হয়ে ধরছেন, তখন কেন এসব বলা হচ্ছে? এতদিন তোমরা কোথায় ছিলে? আমাদের কাছেও তো কিছু বলনি? এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, ‘থাক, কারোর কিছু বলতে হবে না। আমি সব জানি। তোমরা সবাই দায়ী। এসব কথা তোমরা আগে বলনি কেন? অনেকের সঙ্গেই তো আমার দেখা হয়েছে। অনেকেই তো গণভবনে এসেছ। কই কেউ তো কখনই কিছু বলনি? আমি যখন নিজেই উদ্যোগী হয়ে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরু করেছি, অপরাধীদের বিরুদ্ধে যখন ব্যবস্থা নিচ্ছি, তখন আর তোমাদের এসব কথা বলার দরকার নেই। ’ 

বৈঠক সূত্র জানায়, বৈঠকে যুবলীগ চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতিতে কাউকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়ার প্রসঙ্গ উঠলে শেখ হাসিনা বলেন, এখন আর কাউকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করার দরকার নেই। সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়কই কংগ্রেসে সভাপতিত্ব করবেন। যুবলীগের বিতর্কিতদের যেন কোনো কাজে সম্পৃক্ত করা না হয়। একই সঙ্গে বর্তমান কমিটি কোনো কমিটি অনুমোদন বা ভাঙতে পারবে না।

কংগ্রেস প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক চয়ন ইসলামের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, তোমাকে নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। বদনাম না থাকায় তোমাকে দায়িত্ব দিলাম।

বয়স নিয়ে শেখ হাসিনার হাস্যরস : বৈঠকে যুবলীগের বয়সসীমা নিয়ে আলোচনা শুরু হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমুকে উদ্দেশ করে বলেন, আগে বয়স কত ছিল? জবাবে আমু বলেন, নেত্রী আমি যখন চেয়ারম্যান হই তখন আমার ৩৮ বছর বয়স ছিল। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তাহলে এবার ৪৫ করে দিই, কী বলেন? এ সময় যুবলীগের এক প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, নেত্রী এখন মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে। জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, তাহলে পাঁচ বছর বাড়িয়ে দিই? এ সময় আমির হোসেন আমু বলেন, নেত্রী যেটা ভালো মনে করেন। তখন প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাহলে আরও বাড়াতে হবে? এ সময় এবারের কংগ্রেসে বয়স নির্ধারণ না করে আগামী কংগ্রেস থেকে নির্ধারণের অনুরোধ জানান প্রেসিডিয়াম সদস্য মুজিবুর রহমান চৌধুরী ও ফারুক হোসেন। জবাবে শেখ হাসিনা ফারুক হোসেনকে বলেন, জেলায় গিয়ে আওয়ামী লীগ কর। জেলাগুলোতে আওয়ামী লীগের তরুণ নেতৃত্ব দরকার।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম