শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুককে অব্যাহতি

গণভবনে ঢুকতে পারেননি শেখ মারুফ, কংগ্রেস কমিটির আহ্বায়ক চয়ন, সদস্য সচিব হারুন, বয়স সর্বোচ্চ ৫৫
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুককে অব্যাহতি

আওয়ামী লীগের অন্যতম সহযোগী সংগঠন যুবলীগ নিয়ে জিরো টলারেন্সে রয়েছেন দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নানা বিতর্কিতমূলক কর্মকান্ডে র অভিযোগ থাকায় যুবলীগের চেয়ারম্যানের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরীকে। গতকাল সন্ধ্যায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। অন্যদিকে গতকাল গণভবনে প্রবেশ করতে পারেননি যুবলীগের প্রভাবশালী প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুর রহমান মারুফ। গণভবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাকে ফটক থেকে ফিরে যেতে হয়েছে। এ ছাড়া নানা অভিযোগ থাকায় যুবলীগের অপর দুই প্রেসিডিয়াম সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি ও শেখ আতিয়ার রহমান দীপুকেও গণভবনের বৈঠকে যেতে দেওয়া হয়নি। গতকালের বৈঠকে যুবলীগের আসন্ন জাতীয় কংগ্রেসের প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক করা হয় সংগঠনের প্রেসিডিয়াম সদস্য চয়ন ইসলামকে। সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদ। এ ছাড়া আগামী কংগ্রেস থেকে যুবলীগের পদ পেতে বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৫৫ বছর নির্ধারণ করা হয়। বৈঠক শেষে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে তাদের সবাইকে অব্যাহতি দিতে নেত্রী নির্দেশ দিয়েছেন। ওমর ফারুক চৌধুরীকে বহিষ্কার করা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, তা করা হয়নি। তবে চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বৈঠকে যুবলীগের প্রেসিডিয়ামের ২৪ জন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ৫ জন, সাংগঠনিক সম্পাদক ৯ জন ছাড়াও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের উপস্থিত ছিলেন। যুবলীগের জাতীয় কংগ্রেস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করার কথা ছিল গতকাল বিকাল ৫টায়। বিকাল সাড়ে ৩টা থেকে যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকরা গণভবনের সামনে আসেন। একে একে তারা গণভবনে প্রবেশ করেন। বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে গণভবনের গেটে আসেন যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুর রহমান মারুফ। এ সময় তিনি নাম বললে, তার পাস নেই বলে জানিয়ে দেন নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এরপর কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে তিনি চলে যান বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। সংগঠনের নেতারা জানান, বিতর্কিত ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠায় যুবলীগ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরী, প্রেসিডিয়াম সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনের আগে থেকেই গণভবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ছিল। গতকালের বৈঠকের জন্য প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুর রহমান মারুফ ও আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ আতিউর রহমান দিপুর নাম গণভবনে পাঠানো হলেও তাদের পাস দেওয়া হয়নি। অন্যদিকে দুপুরের আগেই বিষয়টি জানতেন প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ আতিউর রহমান দিপু। সে কারণে তিনি আসেননি। তারা আগামীতে যুবলীগের কোনো কর্মকান্ডে  সম্পৃক্ত হতে পারবেন না। সংগঠনের জাতীয় কংগ্রেসেও তাদের সম্পৃক্ততা থাকবে না। নেতারা জানান, অতীতে আর কখনই সংগঠনের কংগ্রেসের আগে এ ধরনের বৈঠক হয়নি। কিছু নেতার বিতর্কিত ও প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকার কারণে গণভবনে বৈঠকটি হয়।  বৈঠকের শুরুতেই সূচনা বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান আমরা অব্যাহত রাখব। এক্ষেত্রে অপরাধীদের কোনো ক্ষমা নেই। তাদের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নেব। আমরা যখন দেশকে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাই, স্বাভাবিকভাবেই কিছু মানুষের ভিতর একটা লোভের সৃষ্টি হয়। যার ফলাফল আমাদের সমাজটাকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায়। কাজেই এ ধরনের অন্যায়-অবিচার বরদাস্ত করা হবে না। বৈঠকে উপস্থিত একাধিক সূত্রের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কেন্দ্রীয় কমিটি গঠনের পর ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ যুবলীগের কমিটি গঠনের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রেসিডিয়াম সদস্য আবুল বাশার মহানগরের দুই কমিটির সম্মেলন নিয়ে কথা বললে দলীয় সভানেত্রী এ নির্দেশ দেন। সূচনা বক্তব্যের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদকে কথা বলার নির্দেশ দেন। এ সময় হারুনুর রশিদ সংগঠনের প্রেসিডিয়ামের বৈঠকে যুবলীগের দফতর সম্পাদক কাজী আনিসকে বহিষ্কার করার বিষয়টি বৈঠকে অবহিত করেন। একই সঙ্গে আগামী কাউন্সিলে নেতৃত্ব কে দেবেন, এ নির্দেশনা চান সাংগঠনিক নেত্রীর কাছে। এরপর প্রেসিডিয়াম সদস্য শহীদ সেরনিয়াবাত বলেন, জাতির জনকের হাতে গড়া ঐতিহ্যবাহী সংগঠন যুবলীগে এখন ইমেজ সংকট রয়েছে। সংগঠনে চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়েছে। কেন্দ্র থেকে সরাসরি থানা পর্যায়ে কমিটি দেওয়ায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। জেলা নেতাদের নির্দেশনা মানেন না উপজেলা নেতারা। হারানো ইমেজ ফিরিয়ে আনতে ক্লিন ইমেজের নেতৃত্ব আনতে হবে। এ সময় যুবলীগ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরীর বিরুদ্ধে অর্থের বিনিময়ে কমিটি দেওয়ার অভিযোগ করেন সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক হাসান তুহিন। তিনি বলেন, সাভার ও আশুলিয়া কমিটি গঠনে অর্থের বিনিময়ে অন্য দলের নেতাকে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়া হয়েছে। প্রেসিডিয়াম সদস্য বেলাল হোসেন বলেন, চেয়ারম্যান কাউকে মানেননি। সবাইকে গালাগাল করতেন। এ সময় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু বলেন, নেত্রী যখন স্বপ্রণোদিত হয়ে ধরছেন, তখন কেন এসব বলা হচ্ছে? এতদিন তোমরা কোথায় ছিলে? আমাদের কাছেও তো কিছু বলনি? এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, ‘থাক, কারোর কিছু বলতে হবে না। আমি সব জানি। তোমরা সবাই দায়ী। এসব কথা তোমরা আগে বলনি কেন? অনেকের সঙ্গেই তো আমার দেখা হয়েছে। অনেকেই তো গণভবনে এসেছ। কই কেউ তো কখনই কিছু বলনি? আমি যখন নিজেই উদ্যোগী হয়ে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরু করেছি, অপরাধীদের বিরুদ্ধে যখন ব্যবস্থা নিচ্ছি, তখন আর তোমাদের এসব কথা বলার দরকার নেই। ’ 

বৈঠক সূত্র জানায়, বৈঠকে যুবলীগ চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতিতে কাউকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়ার প্রসঙ্গ উঠলে শেখ হাসিনা বলেন, এখন আর কাউকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করার দরকার নেই। সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়কই কংগ্রেসে সভাপতিত্ব করবেন। যুবলীগের বিতর্কিতদের যেন কোনো কাজে সম্পৃক্ত করা না হয়। একই সঙ্গে বর্তমান কমিটি কোনো কমিটি অনুমোদন বা ভাঙতে পারবে না।

কংগ্রেস প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক চয়ন ইসলামের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, তোমাকে নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। বদনাম না থাকায় তোমাকে দায়িত্ব দিলাম।

বয়স নিয়ে শেখ হাসিনার হাস্যরস : বৈঠকে যুবলীগের বয়সসীমা নিয়ে আলোচনা শুরু হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমুকে উদ্দেশ করে বলেন, আগে বয়স কত ছিল? জবাবে আমু বলেন, নেত্রী আমি যখন চেয়ারম্যান হই তখন আমার ৩৮ বছর বয়স ছিল। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তাহলে এবার ৪৫ করে দিই, কী বলেন? এ সময় যুবলীগের এক প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, নেত্রী এখন মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে। জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, তাহলে পাঁচ বছর বাড়িয়ে দিই? এ সময় আমির হোসেন আমু বলেন, নেত্রী যেটা ভালো মনে করেন। তখন প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাহলে আরও বাড়াতে হবে? এ সময় এবারের কংগ্রেসে বয়স নির্ধারণ না করে আগামী কংগ্রেস থেকে নির্ধারণের অনুরোধ জানান প্রেসিডিয়াম সদস্য মুজিবুর রহমান চৌধুরী ও ফারুক হোসেন। জবাবে শেখ হাসিনা ফারুক হোসেনকে বলেন, জেলায় গিয়ে আওয়ামী লীগ কর। জেলাগুলোতে আওয়ামী লীগের তরুণ নেতৃত্ব দরকার।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম