শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

ব্যাংক জালিয়াতি ও শেয়ারবাজার হোতাদের ধরা হবে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যাংক জালিয়াতি ও শেয়ারবাজার হোতাদের ধরা হবে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘যারা দুর্নীতি করছে তাদেরই ধরা হচ্ছে। এখানে কোনো ক্রাইটেরিয়ায় ধরা হচ্ছে না। এখানে আইওয়াশের কিছু নেই। যে অপরাধী সে অপরাধীই। আমি আপন-পর দেখছি না।’ তিনি বলেন, ‘শুধু ক্যাসিনো নয়, ব্যাংক জালিয়াতি ও শেয়ারবাজারের হোতাদেরও ধরা হবে।’ গতকাল বিকালে গণভবনে ন্যাম শীর্ষ সম্মেলনের অভিজ্ঞতা জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মঞ্চে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ছিলেন।

বিএনপিকে ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘যারা আপাদমস্তক দুর্নীতিবাজ, যাদের বিরুদ্ধে খুন-দুর্নীতি-অগ্নিসন্ত্রাস-অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে, যে দলের শীর্ষ দুজনই দুর্নীতির দায়ে দি ত, তারা দুর্নীতিবিরোধী অভিযান নিয়ে কথা বলে কোন মুখে, কোন সাহসে! অপরাধী অপরাধীই। সবাইকে ধরা হবে। কখন কাকে ধরা হবে, তা সময়ই বলে দেবে। আর অপেক্ষা করুন, চলমান অভিযান আইওয়াশ কিনা তা দেখতে পারবেন।’ তিনি বলেন, ‘জীবনের ভয় বলে কোনো কথা আমার ডিকশনারিতে নেই। ভয় থাকলে এমন অভিযানে নামতাম না।’

বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানের নিষেধাজ্ঞা বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিসিবি বলেছে তারা সাকিবের পাশে থাকবে। এ বিষয়ে আমাদের আসলে বেশি কিছু করার নেই। তবে বিসিবি সব সময় সাকিবের সঙ্গে আছে এবং সবরকম সহযোগিতা দেবে। তবু আমরা এটুকু বলব যে, আমাদের দেশের একটা ছেলে, সারা বিশ্বে ক্রিকেটে তার একটা আলাদা অবস্থান আছে। ভুল সে করেছে এটা ঠিক। সে এটা বুঝতেও পেরেছে। তার পরও আমরা, বিশেষ করে বিসিবি বলেছে তার পাশে থাকবে। তবে খুব বেশি কিছু যে করণীয় আছে তা কিন্তু নয়।’ সাকিব আল হাসানের মতো বিশ্বসেরা খেলোয়াড়দের ওপর জুয়াড়িদের নজর থাকার বিষয়টি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এ ধরনের ক্রিকেট খেলোয়াড়দের সঙ্গে যারা ক্রিকেট জুয়াড়ি থাকে তারা যোগাযোগটা করে। ওর (সাকিব) যা উচিত ছিল যখন ফিক্সিংয়ের যোগাযোগ করেছে, তখন ও এটাকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়নি। ফলে সে এ কথাটা আইসিসিকে জানায়নি। নিয়মটা হচ্ছে সঙ্গে সঙ্গে আইসিসিকে জানানো। এখানে সে একটা ভুল করেছে।’ ক্রিকেটারদের হঠাৎ করে আন্দোলন প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, ‘ক্রিকেটারদের কোনো দাবি-দাওয়া থাকলে তা বিসিবিকে জানাতে পারত। কথাবার্তা নেই, হঠাৎ করে ধর্মঘট ডাকা জীবনে শুনিনি। ক্রিকেটাররা এভাবে ধর্মঘট ডাকে তা-ও শুনিনি। তবে সেটা এখন মিটমাট হয়ে গেছে। কেননা, আমরা যেভাবে আমাদের ক্রিকেটারদের সমর্থন দিই, পৃথিবীর খুব কম দেশই আছে এমন সমর্থন দেয়। আমাদের ক্রিকেটাররা খেলছেও ভালো।’

মূল দুর্নীতিবাজরা শাস্তি পেয়েছে : শেখ হাসিনা বলেন, ‘মূল যারা দুর্নীতিবাজ তারা তো আগেই শাস্তি পেয়ে গেছে। খালেদা জিয়া পেয়েছেন। তারেক রহমানেরও সাজা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘দেশকে দুর্নীতিবাজ বানানো তো বিএনপিই করেছে। মানি লন্ডারিং, ঋণখেলাপি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্ত্রের ঝনঝনানি তো জিয়াউর রহমানই শুরু করেছে। তারপর যে আসছেন এরশাদ, আরও একধাপ এগিয়ে নিলেন। পরে খালেদা জিয়া এসে তো আরও শুরু করলেন। একদিকে হাওয়া ভবন অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ঘুষের লেনদেন।’

নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তুললে তিনিও বিতর্কিত হবেন : ‘গত নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি’ ১৪ দলের শরিক ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা রাশেদ খান মেননের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তিনি ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারেন না, কারণ তিনি নিজেও ওই ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।’ তবে মেনন এ ব্যাপারে দুঃখ প্রকাশ করায় এখন আর কোনো বক্তব্য থাকতে পারে না বলে জানান ১৪-দলীয় জোটের প্রধান শেখ হাসিনা। মেননকে উদ্দেশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের এক নেতা হয়তো একটা কথা বলেছেন। তার মনে হয়তো একটা ক্ষোভ, দুঃখ থাকতে পারে। তিনি জেনে হোক বা না জেনেই হোক তাকে একটা ক্লাবের চেয়ারম্যান করা হয়েছে। সেটা নিয়ে অনেক কথা আসছে। কিন্তু তিনি হয়তো চলে গেছেন, এই নির্বাচনে তিনিও নির্বাচিত হয়ে এসেছেন। নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তুললে তিনিও বিতর্কিত হয়ে পড়েন।’ মেনন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ছাত্র আন্দোলন থেকে তিনি (রাশেদ খান মেনন) এমন আচরণ করছেন। স্বাধীনতার আগে বলেছেন, “ভোটের বাক্সে লাথি মারো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো”, পরে ইন্দিরা-মুজিব আমলে স্থলসীমানা চুক্তির সময় বলেছেন, “বেরুবাড়ী বেচে দিল”। এমন কথা তিনি অনেক বলেছেন।’ মেনন প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘কিছু কিছু রাজনীতিবিদ আছেন তারা কথা বলেন। এটা তো আপনাদের জন্য ভালো। কারণ লেখার খোরাক পান। তবে এখন তিনি দুঃখ প্রকাশ করেছেন।’

ভয় শব্দ আমার ডিকশনারিতে নেই : এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি ছোটবেলা থেকে রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। রাজনৈতিক পরিবারে আমার জন্ম। আমার বাবাকে (জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু) দেখেছি কীভাবে সাহসের সঙ্গে বাংলাদেশকে স্বাধীন করে গেছেন। কাজেই ভয় শব্দটা আমার ডিকশনারিতে নেই। ভয় পাওয়ার লোক আমি না। ভয় পেলে এ অভিযানে আমি নামতাম না। আর আমি যখন নেমেছি, তখন সে কী করে, কোন দলের তা আমার কাছে বিবেচ্য নয়।’ শেখ হাসিনা অভিযোগ করে বলেন, ‘বিএনপি আমেরিকায় এফবিআইর অফিসারকে কিনে ফেলল। তাদের টাকার এত জোর! জয়কে অপহরণের চেষ্টা করল। কিন্তু এটা ধরা পড়ে গেছে। তাদের উদ্দেশ্য ছিল, জয়কে কিডন্যাপ করে হত্যা করবে। এটা কিন্তু আমরা নই, তারাই বের করেছে।’

পিয়াজ প্রসঙ্গ : পিয়াজের দাম সহনীয় করা সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘পিয়াজ নিয়ে এত অস্থির হওয়ার কিছু নেই। কারণ পিয়াজ ছাড়াও রান্না করা যায়।’ তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যে ৫০ লাখ মেট্রিক টন পিয়াজ এসেছে। এটা সাময়িক সমস্যা। এ সমস্যা থাকবে না।’ পিয়াজ যারা মজুদ করে রেখেছেন তাদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, ‘যারা মজুদ করে রাখছেন তারা কত দিন রাখতে পারবেন কে জানে। কারণ পিয়াজ কিন্তু পচে যায়। সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে গিয়ে তাদের কিন্তু লোকসান হতে পারে।’

পদ্মা সেতু উদ্বোধনের সময় নির্ধারণ হয়নি : মুজিববর্ষে পদ্মা সেতু উদ্বোধন করা যাবে কিনাÑ এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘পদ্মা সেতু উদ্বোধনের কোনো সুনির্দিষ্ট সময় বলা যাবে না। পদ্মা সেতুর পুরো প্রক্রিয়াটাই হাইলি টেকনিক্যাল বিষয়। সেতুর নিচের অংশে ট্রেন, ওপরের অংশে গাড়ি চলবে। এটার টেকনোলজিটাই ভিন্ন। এ ছাড়া নদীর চরিত্রও একটা বড় ব্যাপার।’

বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দেশে ফেরাতে আলোচনা চলছে : মুজিববর্ষের মধ্যেই বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনিদের দেশে ফিরিয়ে বিচার নিশ্চিত করা সম্ভব কিনাÑ এমন এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমেরিকার সঙ্গে আলোচনা চলছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে চিঠিও দিয়েছিলাম। নূর আছে কানাডায়, তার ব্যাপারেও কানাডা সরকারের সঙ্গে কথা চলছে। ট্রুডোর (কানাডার প্রধানমন্ত্রী) সঙ্গেও কথা হয়েছে।

ক্যাসিনোর খবর গণমাধ্যমে আগে আসেনি কেন? : সংবাদমাধ্যমের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকদের সামনে রেখে ক্যাসিনোর খবর আগে না আসা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা এত খবর রাখেন, এ রকম আধুনিক সব যন্ত্রপাতি এসে গেছে, এত কিছু হলো, আপনারা কেউ খবর রাখলেন না? কেউ খবর পেলেন না? কোনো দিন কেউ তো নিউজ করলেন না। কীভাবে হয়? ক্রিকেটারদের আন্দোলন নিয়ে প্রশ্ন করতে গিয়ে বিসিবি পরিচালক লোকমানের প্রসঙ্গ টেনে একজন সাংবাদিক বলেন, বোর্ডে একজন ‘ক্যাসিনোবাজ’ ঢুকে পড়েছেন, এখনো বহাল তবিয়তে আছেন। বোর্ড ‘প্রপারলি ফাংশন’ করছে কিনা সেই প্রশ্ন উঠেছে। উত্তরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ক্রিকেটারদের আন্দোলনের সঙ্গে ক্যাসিনো টেনে আনা ঠিক হচ্ছে না। এই ক্যাসিনো খেলার সঙ্গে কে কে জড়িত তা তো ক্রিকেট বোর্ডের বিষয় নয়। হয়তো এখানে একজন ছিল। সে রকম তো আপনাদের সাংবাদিক মহলেও যদি খোঁজ করা যায়, অনেককে খুঁজে পাওয়া যেতে পারে। ভবিষ্যতে যদি খুঁজে পাওয়া যায় তো কী করব আমি? সেটাও তো আপনাদের ভাবতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘ক্যাসিনোকাে র সেই পরিচালক ধরা পড়েছে। সে বহাল তবিয়তে আছে, তাও নয়। তাকে তো ধরা হয়েছে। এটা কিন্তু আপনারা কেউ কখনো নিউজ করেননি। কোনো সাংবাদিক, কোনো সংবাদপত্রে কিন্তু একটা নিউজও আসেনি যে বাংলাদেশে এ রকম ক্যাসিনো খেলা হয়।’ এ সময় সাংবাদিকরা কিছু বলার চেষ্টা করলে তাদের থামিয়ে দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘নো, নো, কোথাও আমি নিউজ পাইনি, এটা বলে লাভ নেই। ক্যাসিনো সম্পর্কে কেউ কোনো নিউজ দেননি। এটা ধরার দায়িত্ব আমি নিয়েছিলাম। আমি খুঁজে পেয়েছিলাম, আমিই করিয়েছি, এতে কোনো সন্দেহ নেই।’ সংবাদমাধ্যম কেন সেই খবর আগে দিল নাÑ আবারও সেই প্রশ্ন রেখে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এ রকম একটা বিষয় বাংলাদেশে ঘটে যাচ্ছে নীরবে, বাংলাদেশে সব থেকে বেশি সংবাদপত্র, কয়েক হাজার সংবাদপত্র, বেসরকারি চ্যানেল বাংলাদেশে আগে তো একটাই ছিল। আমিই তো সব ওপেন করে দিলাম। ৪৪টি চ্যানেলকে আমরা পারমিশন দিয়েছি, তার মধ্যে ৩২টির মতো চালু। কোনো একটা চ্যানেল থেকে কোনো দিন এই নিউজটা কেন দিতে পারলেন না, এই জবাবটা কি জাতির কাছে দিতে পারবেন? পারবেন না। তাহলে আপনারা কাকে দোষ দেবেন?’ উপস্থিত সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘ধরব আমরা, আর এ ব্যাপারে আমাদেরই প্রশ্ন করবেন, তা তো হয় না। এখন আরেকটু সাহায্য করেন, খুঁজে বের করেন কোথায় কী পাওয়া যায়।’ ক্রিকেটকে নদীতে নিয়ে যাচ্ছেন কেন : বাংলাদেশ-ভারত টেস্ট ম্যাচ দেখতে ভারত যাবেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে তিস্তা নিয়ে কোনো আলাপ হতে পারে কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ক্রিকেটকে নদীতে নিয়ে যাচ্ছেন কেন? এটা প্রধানমন্ত্রীরও না, মুখ্যমন্ত্রীর দাওয়াতও না। একজন বাঙালি ছেলে সৌরভ গাঙ্গুলী দাওয়াত দিয়েছে। আমি রাজি হয়েছি। ওখানে আমি ক্রিকেট খেলা দেখতে যাব, সেখানে তিস্তা নিয়ে কেন তিক্ততা তৈরি করব?’

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা