শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

বুলবুল কেড়ে নিল ২৩ প্রাণ ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত ১৩ জেলায়

বিদ্যুৎবিহীন ৪ লাখ মানুষ, ক্ষতি কমিয়েছে সুন্দরবন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বুলবুল কেড়ে নিল ২৩ প্রাণ ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত ১৩ জেলায়

উপকূলে আঘাত করা ঘূর্ণিঝড় বুলবুলে প্রাণ গেল ২৩ জনের। দমকা হাওয়ায় গাছ ও ঘরচাপা পড়ে এবং আশ্রয়কেন্দ্রে অসুস্থ হয়ে ১০ জেলায় তাদের মৃত্যু হয়। এর মধ্যে ভোলায় ১০ জন। এছাড়া খুলনা, বরগুনা ও গোপালগঞ্জে দুজন করে এবং পটুয়াখালী, শরীয়তপুর, পিরোজপুর, মাদারীপুর, বরিশাল, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাটে একজন করে মারা যান। এ ছাড়া অর্ধলক্ষাধিক ঘরবাড়ির ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। একই সঙ্গে পাঁচ জেলায় এখনো ৪ লাখ মানুষ বিদ্যুৎবিহীন রয়েছে বলে জানা গেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুন্দরবনের কারণে ভয়াল এ ঝড়ের ক্ষয়-ক্ষতি অনেক কম হয়েছে।

খুলনার দীঘলিয়া এবং দাকোপ উপজেলায় গাছচাপা পড়ে দুজন নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন- দীঘলিয়া উপজেলায় সেনহাটির আলমগীর হোসেন (৩২) এবং দাকোপের প্রমীলা ম-ল (৫২)। প্রমীলা শনিবার রাতে দক্ষিণ দাকোপ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সাইক্লোন শেল্টারে ছিলেন। ঝড় দুর্বল হওয়ার পর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তিনি নিজের বাড়ি ফিরে যান। সেখানে একটি গাছ ভেঙে পড়লে তাতে চাপা পড়ে প্রমীলার মৃত্যু হয়। অন্যদিকে সকাল ৯টার দিকে সেনহাটি গ্রামে নিজের বাসার কাছে ঝড়ে ভাঙা শজনে গাছের নিচে চাপা পড়ে আহত হন আলমগীর হোসেন। খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। শনিবার রাতে বরগুনা সদর উপজেলার এম বালিয়াতলী ইউনিয়নের এক আশ্রয়কেন্দ্রে অসুস্থ হয়ে মারা যান বানাই গ্রামের মোজাফ্ফর আলীর স্ত্রী হালিমা খাতুন (৭০)। বিকালে ঝড়ে ভেঙে পড়া গাছের ডাল কাটতে গিয়ে প্রাণ গেছে সদর উপজেলার বুড়িরচর ইউনিয়নের ছোট লবণগোলা গ্রামের বাসিন্দা মহিবুল্লাহর। ভাঙা ডাল কাটতে গাছে উঠে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হলে তাকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যায় তার মৃত্যু হয়। গোপালগঞ্জে দুপুরে কোটালীপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ি ইউনিয়নের বান্ধাবাড়ি গ্রামের হাসান উদ্দিন হাওলাদারের ছেলে সেকেল হাওলাদার (৭০) ঝড়ো হাওয়ার মধ্যে একটি গাছ ভেঙে পড়লে চাপা পড়ে মারা যান। সদর উপজেলার খাটিয়াগড় গ্রামের মৃত বাবন কাজীর স্ত্রী মাঝু বিবি (৬৭) গাছচাপা পড়েন। শনিবার রাত ৩টার দিকে দমকা হওয়ায় গাছ উপড়ে বসতঘরের ওপর পড়ে পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলায় হামেদ ফকির (৬৫) নামে এক বৃদ্ধ নিহত হন। শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলায় ঘূর্ণিঝড়ে ঘরের ওপর গাছ ভেঙে পড়লে ঘটনাস্থলেই মারা যান আলী বক্স ছৈয়াল (৭০)। পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার মালিখালী ইউনিয়নের লড়া গ্রামে শনিবার সকালে বুলবুলের তা-ব শুরু হলে গাছ উপড়ে ঘরের ওপর পড়লে মারা যান ননী শিকারী (৪২)। মাদারীপুর সদর উপজেলায় ঝড়ো হাওয়ায় ঘরচাপা পড়ে সালেহা বেগম (৪০) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। বরিশালে উজিরপুর পৌর শহরের এক নম্বর ওয়ার্ডে  আশালতা মজুমদার (৬০) মারা যান গাছের নিচে চাপা পড়ে। বাগেরহাটের রামপালে ঘরের ওপর গাছচাপা পড়ে সামিয়া খাতুন (১৫) নামে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে। শরীয়তপুরের ডামুড্যা উপজেলার বড় সিধলকুড়া গ্রামে দমকা হাওয়ায় ভেঙে পড়া গাছের নিচে চাপা পড়ে আলেয়া বেগম (৩৮) এর মৃত্যু হয়। সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ইউনিয়নের চকবারা গ্রামে আবুল কালাম নামে ৪০ বছর বয়সী এক মাছচাষি শনিবার রাতে আশ্রয়কেন্দ্রে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

৯ জেলের লাশ উদ্ধার : ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের তা-বে ভোলায় ট্রলার ডুবির ঘটনায় নিখোঁজ ১৩ জেলের মধ্যে বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার মাছকাটা নদী থেকে ৯ জনের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রাতে উপজেলার বাহাদুরপুর এলাকা থেকে নদীতে ভাসমান অবস্থায় লাশগুলো উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া লাশগুলো হচ্ছে- ভোলার দুলারহাটের মৃত নুরুল হকের ছেলে কামাল দালাল (৩৫), একই এলাকার কাদের মোল্লার ছেলে হাসান মোল্লা (৩৮), কাদের বেপারীর ছেলে নূরনবী বেপারী (৩০), ছলিমন মাতব্বরের ছেলে মফিজ মাতব্বর (৩৫), এছিন পাটোয়ারীর ছেলে নজরুল ইসলাম (৩৫), মোসলেউদ্দিন মাঝির ছেলে কবির হোসেন (৪০), ইসমাইল খানের ছেলে বিল্লাল (৩২), চরফ্যাশনের মৃত মুজিবল হক মুন্সীর ছেলে আব্বাস মুন্সী (৪৪) ও একই এলাকার মৃত জামাল বিশ্বাসের ছেলে রফিক বিশ্বাস (৪৪)। এর আগে রবিবার রাতে উদ্ধার হওয়া ব্যক্তির নাম খোরশেদ মিয়া। মেহেন্দিগঞ্জ থানার ওসি আবিদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এদিকে ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি ওজোপাডিকো কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের তা-বে খুলনা বিভাগের পাঁচ জেলায় ৪ লাখ মানুষ বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছেন। ওজোপাডিকোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিক উদ্দিন গতকাল বলেন, খুলনা বিভাগের পাঁচ জেলায় ৩২টি ফিডারের আওতায় ৪ লাখ মানুষ বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছেন। ৩২টি ফিডারের মধ্যে গতকাল পর্যন্ত ১৫টি চালুর উপযোগী হয়েছে। বাকিগুলোর কাজ শেষ করার চেষ্টা চলছে। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো আরও খবর- খুলনা : খুলনার কয়রা, দাকোপ ও পাইকগাছায় ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে প্রায় ৪৭ হাজার ২৭৫টি ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। মাটির সঙ্গে মিশে গেছে কয়েক হাজার কাঁচা বসতঘর। রাস্তাঘাটে গাছপালা উপড়ে পড়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। উপজেলা পর্যায়ে বিদ্যুৎ ব্যবস্থা এখনো স্বাভাবিক হয়নি। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর বলছে, ঘূর্ণিঝড়ে শুধু খুলনা জেলায় ২৫ হাজার হেক্টর জমির ফসল আক্রান্ত হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ১ হাজার ৯২ হেক্টর জমিতে শীতকালীন সবজি ও ভেসে গেছে কয়েক হাজার মাছের ঘের। এ ছাড়া দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ১৬ জেলার রোপা আমনের ফসল বিনষ্ট হয়েছে দুই লাখ ৮৯ হাজার হেক্টর জমির। বরগুনা : বুলবুলের প্রভাবে বরগুনার ৬টি উপজেলায় ৫ সহস্রাধিক ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে ২৫০টি কাঁচা ও আধাপাকা ঘর। আশ্রয়কেন্দ্রে বার্ধক্যজনিত কারণে ১ জন ও গাছ থেকে পড়ে ১ জন মারা গেছেন। এ ছাড়াও ৬টি উপজেলায় কমপক্ষে ১৭ জন আহত হয়েছেন। বঙ্গোপসাগরে একটি মাছ ধরা ট্রলারসহ ১৫ জেলে নিখোঁজ রয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৮৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। স্থানীয় বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বরগুনা ভা ারিয়া সঞ্চালন লাইনের ৩৬ কিলোমিটার বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন হয়েছে। উপড়ে গেছে অসংখ্য পোল। এ ছাড়াও শহরের অভ্যন্তরীণ বিতরণ লাইন ছিঁড়ে গেছে। পটুয়াখালী : বুলবুলের প্রভাবে দমকা হওয়ায় গাছ উপড়ে বসতঘরে চাপা পড়ে ঘটনাস্থলেই এক বৃদ্ধ মারা গেছেন। এদিকে ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ শক্তিশালী হয়ে প্রবল বেগে যখন বাংলাদেশের উপকূলের দিকে ধেয়ে আসছিল তখনই জন্ম নিয়েছে এক কন্যাশিশু। ঘূর্ণিঝড়ের সঙ্গে মিল রেখে তার নাম রাখা হয়েছে বুলবুলি আক্তার বন্যা। শনিবার দুপুরে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের একটি আবাসনে গর্ভবতী মা হুমায়রা বেগম এই কন্যাসন্তান প্রসব করেন। সাতক্ষীরা : বুলবুলের আঘাতে সাতক্ষীরার সুনদন সংলগ্ন উপকূলীয় উপজেলা আশাশুনি ও শ্যামনগরে ১৩ হাজার কাঁচা ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত ও ৩৩ হাজার ৪৬০টি কাঁচা ঘরবাড়ি আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে এবং ১৬ হাজার ২০০ হেক্টর ফসলের ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক এস এম মোস্তফা কামাল এবং জেলা ত্রাণ ও দুর্যোগ কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার। এ ছাড়া উপকূলীয় উপজেলায় শত শত বিঘা মৎস্য ঘের ও ফসলি জমি বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে গেছে। এ ছাড়া উপকূলীয় অঞ্চলের নরম (সফট) কাঁকড়া প্রজেক্টের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া সাতক্ষীরার দুটি পানি উন্নয়ন বোর্ডের চুনা, খোলপেটুয়া ও কপোতাক্ষ নদের ১১ কিলোমিটার বেড়িবাঁধে ব্যাপক ফাটল ও ভাঙন দেখা দিয়েছে।

লক্ষ্মীপুর : রামগতিতে ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের আঘাতে অর্ধশতাধিক কাঁচা ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। বাগেরহাট : বাগেরহাটে ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের তাণ্ডবে ১ লাখ ৩২ হাজার ৩০০ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। বিধ্বস্ত হয়েছে ৪৪ হাজার ৫৬৩টি ঘরবাড়ি। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১৮ দশমিক ৩৫ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ও ৩৫ হাজার ৫২৯ হেক্টর জমির ফসল। পানিতে ভেসে গেছে চিংড়সহ ৭ হাজার ২৩৪টি মৎস্য খামার। মাছচাষিদের ২ কোটি ৯৩ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। ভেঙে পড়েছে ৭০টি বিদ্যুতের খুঁটি, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বিদ্যুৎ লাইন। শুক্রবার রাত থেকে শরণখোলা উপজেলাসহ জেলার বিভিন্ন গ্রামে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। অন্যদিকে ঘূর্ণিঝড় বুলবুল যখন ধেয়ে আসছিল তখন বাগেরহাটের মোংলা উপজেলার মিঠাখালী এটিসি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্রে সন্তান প্রসব করেছেন মিঠাকালী গ্রামের হনুফা বেগম। শুক্রবার দিনগত রাত ১টা ১৫ মিনিটে জন্ম নেয় এই কন্যাশিশু। ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের সঙ্গে মিলিয়ে তখনই শিশুটির নাম রাখা হয় ‘বুলবুলি’। বর্তমানে মা-মেয়ে দুজনেই সুস্থ আছেন। বরিশাল : বরিশাল জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ৩ হাজার ৫০টি কঁাঁচা ঘরবাড়ি, ১ লাখ হেক্টর জমির আমন ধান, ৬ হাজার হেক্টর জমির রবিশস্য, ১ লাখ গাছপালা এবং ১২০ কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা, ২২ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম