শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

আইসিজেতে রোহিঙ্গা গণহত্যার বিচার

উই ওয়ান্ট জাস্টিস

সু চি ও তার আইনজীবীদের উদ্ভট নানা তথ্য, কক্সবাজার ক্যাম্পের রোহিঙ্গাদের ধিক্কার
কূটনৈতিক প্রতিবেদক ও কক্সবাজার প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
উই ওয়ান্ট জাস্টিস

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সংঘটিত গণহত্যার বিষয়টি আন্তর্জাতিক আদালতে আনার সমালোচনা করেছেন দেশটির স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চি। তিনি বলেন, জাতিগত সংঘাত নয়, সশস্ত্র গোষ্ঠীর আধিপত্যের কারণে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে যেতে বাধ্য হয়েছে। বাংলাদেশ সময় বেলা ৩টায় হেগের ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসে (আইসিজে) দ্বিতীয় দিনের শুনানিতে মিয়ানমারের পক্ষে সাফাই তুলে ধরেন তিনি। অন্যদিকে কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে থাকা রোহিঙ্গারা টেলিভিশন ও মোবাইল ফোনে সু চি ও মিয়ানমারের আইনজীবীদের বক্তব্য শুনে ধিক্কার দিতে থাকেন। ক্যাম্পে মিছিল-সমাবেশের অনুমতি না থাকলেও রোহিঙ্গাদের মুখে মুখে স্লোগান ওঠে, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’। শুনানি শুরুর আগেই দ্য হেগে আইসিজের সামনে সু চির সমর্থনে জড়ো হন মিয়ানমারের নাগরিকরা। তারা বিভিন্ন প্লাকার্ড বহন করেন, গালে-বুকে মিয়ানমারের নেত্রীর পক্ষে সমর্থন জানাতে স্লোগান দেন আইসিজের আদালত কক্ষের বাইরে। পরে বেলা ৩টার ঠিক আগে আগে আদালত কক্ষে প্রবেশ করেন সু চি। পরে বিচারকরা আসন গ্রহণ করলে প্রথমেই সাফাই বক্তব্য দেন মিয়ানমারের নেত্রী। সু চি বলেন, ‘মিয়ানমারের রক্ষী বাহিনীর সদস্যরা যদি গণহত্যা চালিয়ে থাকে, তাহলে মিয়ানমারের সংবিধান অনুযায়ী সামরিক বিচার ব্যবস্থায় তাদের বিচার করা হবে। মিয়ানমারের সামরিক আইন অত্যন্ত কঠোর এবং আন্তর্জাতিক মানের। আমরা মনে করি এ ঘটনাটি মানবাধিকার লঙ্ঘন বলে বিবেচনা করা উচিত। রাখাইনে অনেকে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন, সম্পদ হারিয়েছেন এ অভিযোগ প্রমাণিত হলে তা কোনোভাবেই ১৯৪৮ সালের জেনোসাইড কনভেনশনের আওতায় পড়ে না। আমরা আন্তর্জাতিক আইন সম্পর্কে জানি এবং তা মেনে চলি। মিয়ানমারের সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন। রাখাইন ইস্যুতে আন্তর্জাতিক মহল একচোখা অবস্থান নিয়েছে। এ অবস্থানের কারণে রাখাইন রাজ্যে শান্তি ও সম্প্রীতি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তারা শুধু নেতিবাচক বক্তব্যই দিচ্ছে না, তাদের ভাষাগত সমস্যায় চূড়ান্ত রকমের বিভ্রান্তি তৈরি হচ্ছে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক আইন এখানে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে।’ ১৯৮০ সাল থেকেই মিয়ানমার তার অভ্যন্তরীণ সম্প্রীতি বজায় রাখতে কাজ করে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। সু চি বলেন, ‘আশির দশকের আগে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসী চক্রের বিষয়টিও বিবেচনায় রাখা দরকার। আমাদের ধর্মীয় সম্প্রীতির মানসিকতা লালন করতে হবে। এটা একজন নেতার বড় দায়িত্ব। মিয়ানমার সরকার দেশের ভিতরে সম্প্রীতি বজায় রাখতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। আমরা অংশীদারদের সহযোগিতায় চেষ্টা করে যাচ্ছি সব ধর্মের মানুষ যেন মৌলিক অধিকার উপভোগ করতে পারে। নাগরিকত্ব যাচাই ও নিবন্ধনে একটি ভ্রাম্যমাণ দল কাজ শুরু করেছে। রাখাইনে জন্ম নেওয়া প্রতিটি শিশুকেই জন্মসনদ দেওয়া হচ্ছে। মিয়ানমারের যে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকেই তারা স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পাচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘মানুষের জীবনমান উন্নয়ন, নিরাপত্তা ও সুখী জীবন নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে মিয়ানমার সরকার। রাখাইন রাজ্যের সব সম্প্রদায়ের পরিচয় নিশ্চিত করে তাদের সামাজিক মানোন্নয়নে আমরা পদক্ষেপ নিচ্ছি। ইতিমধ্যে রাখাইন রাজ্য থেকে তিনটি সেনাক্যাম্প সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করার কৌশল হিসেবেই আমরা এ উদ্যোগ নিয়েছি। মিয়ানমারও চায় রোহিঙ্গারা স্বেচ্ছায়, নিরাপদে এবং মর্যাদাসম্পন্নভাবে প্রত্যাবাসিত হোক। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে একটি ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তিও আমরা সম্পাদন করেছি।’ গণহত্যার মানসিকতা থাকলে মিয়ানমারের পক্ষ থেকে কীভাবে এ উদ্যোগগুলো নেওয়া হলো, প্রশ্ন রাখেন সু চি। সবশেষে তিনি বলেন, ‘রাখাইনে যা হয়েছে তা আরাকান বুড্ডিস্ট আর্মি ও রক্ষী বাহিনীর মধ্যে সশস্ত্র সংঘর্ষ। সেখানে মুসলিমদের কোনো দায় ছিল না। সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে তাদের বাস্তুচ্যুত হতে হয়েছে। এখনো সেখানে সংঘর্ষ চলমান। আমরা চাইছি আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক ফেডেরাল মিয়ানমারের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে।’ এরপর মিয়ানমারের পক্ষ থেকে বিস্তারিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন প্রফেসর উইলিয়াম সিবার্স। তিনি আদালতে তোলা গাম্বিয়ার অভিযোগের বিভিন্ন অংশ উপস্থাপন ও রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যা চালানোর অভিযোগ খন্ডানোর চেষ্টা করেন। প্রফেসর সিবার্স বলেন, ‘গাম্বিয়ার আবেদনে কোথাও হতাহতের হিসাব দেওয়া হয়নি। তিনটি গ্রামের কয়েকশ মৃত্যুর কথা বলা হয়েছে। আবেদনে যে জাতিসংঘের তদন্তের কথা বলা হয়েছে, তাতে ১০ হাজার পর্যন্ত রোহিঙ্গার প্রাণহানির কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এ সংখ্যার কোনো প্রমাণ দেওয়া হয়নি। গ্রাম ধ্বংসের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এর প্রমাণ দেওয়া হয়নি। ক্রোয়েশিয়ার মামলায় সাড়ে ১২ হাজার মৃত্যুর কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু সে সংখ্যা জনসংখ্যার তুলনায় কম বলে গণ্য করা হয়েছিল। মিয়ানমারে ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গার মধ্যে ১০ হাজারের প্রাণহানির তথ্যের ক্ষেত্রেও একই প্রশ্ন ওঠে। গ্রাম ধ্বংসের ক্ষেত্রে গণহত্যার উদ্দেশ্য প্রমাণিত হয়নি।’ তিনি বলেন, ‘ক্রোয়েশিয়ার মামলার রায়ে জোরপূর্বক বিতাড়ন জনগোষ্ঠীকে নির্মূলের উদ্দেশ্য হিসেবে গণ্য করা হয়নি। এ ক্ষেত্রেও তেমনটি গণ্য হওয়া উচিত। আদালতের উচিত আবেদনটি প্রত্যাখ্যান করা।’ এ ছাড়া জাতিসংঘের তদন্ত দলের অনুসন্ধান ত্রুটিপূর্ণ। ওই তদন্ত প্রতিবেদনকে আদালতের উপেক্ষা করা উচিত বলে দাবি করেন প্রফেসর সিবার্স। পরে মিয়ানমারের আরেক আইনজীবী ক্রিস্টোফার স্টকার বলেন, গাম্বিয়া নামমাত্র আবেদনকারী হলেও দেশটি আবেদন করেছে ইসলামী সম্মেলন সংস্থার (ওআইসি) পক্ষে। মামলার অর্থায়ন করছে ওআইসি। গাম্বিয়া গত অক্টোবরে মিয়ানমারকে কূটনৈতিক পত্র (নোট ভারবাল) দেওয়ার এক সপ্তাহ আগেই ওআইসি আইনগত পদক্ষেপ শুরু করেছে। স্টকারের দাবি, ওআইসি শীর্ষ সম্মেলনেও আন্তর্জাতিক আদালতে মামলার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত হয়, সেখানেও রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে নৃশংসতার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এগুলোতে গণহত্যার ভিত্তি হিসেবে কোনো তথ্যপ্রমাণের কথা বলা হয়নি। ওআইসির ঢাকা ঘোষণায় ‘গণহত্যা’ বিশেষণ ব্যবহার করা হয়নি। এতে জাতিগত নির্মূলের কথা বলা হয়েছে। গাম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে গত সেপ্টেম্বরে যে বক্তব্য দিয়েছেন, সেখানেও গণহত্যার কথা বলেননি। স্টকার বলেন, ‘ওআইসির প্রতিনিধি গাম্বিয়া মামলা করায় বিষয়টি আদালতের এখতিয়ারের আওতায় আসে না। ওআইসি ছাড়া আরও কারা অর্থায়ন করছে তা স্পষ্ট নয়। গাম্বিয়া আইসিজের বিধিমালাকে পাশ কাটানোর জন্য ওআইসির হয়ে মামলা করেছে। কেননা সনদভুক্ত রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বিরোধের মামলা কেবল একটি রাষ্ট্রই করতে পারে, কোনো সংস্থা বা জোট নয়।’ মামলাটি ওআইসি করেছে এমন ধারণা প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে ক্রিস্টোফার স্টকার বলেন, ‘গণহত্যা সনদের অধীনে গাম্বিয়ার যদি সত্যি কোনো বিরোধ থাকত, তাহলে দেশটি শুরু থেকে সে কথা বলেনি কেন। গণহত্যা সনদের কথা তারা তুলেছে শুধু ওআইসির তরফে মামলার প্রস্তুতি গ্রহণ সম্পন্ন হওয়ার পর। আর মিয়ানমারের ঘটনাবলিতে যদি কোনো দেশ সংক্ষুব্ধ হয়ে থাকে, সেটি হওয়ার কথা বাংলাদেশের। কিন্তু বাংলাদেশ গণহত্যা সনদের স্বাক্ষরকারী দেশ না হওয়ায় তারা মামলা করার অধিকার রাখে না। কার্যত লাওস ছাড়া মিয়ানমারের অন্য কোনো প্রতিবেশীই এমন মামলা করতে পারে না।’ গতকাল শেষ বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন আইনজীবী ফোবে ওকোয়া। তিনি সামরিক বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলোর বিষয়ে তদন্তে নেওয়া ব্যবস্থাগুলোর বিবরণ তুলে ধরেন। ফোবে ওকোয়া জানান, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থার মাধ্যমে জবাবদিহি নিশ্চিত করার উদ্যোগকে সমর্থন দিয়েছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মিয়ানমার সফর করেছেন এবং প্রত্যাবাসনে সহযোগিতার কথা বলেছেন। প্রতিবেশী তিনটি দেশের মধ্যে এ বিষয়ে সমন্বয় প্রত্যাবাসনের সহায়ক হতে পারে। ফোবে ওকোয়ার দাবি, ‘সবচেয়ে বড় বোঝা যাদের ঘাড়ে পড়েছে, সেই বাংলাদেশ মিয়ানমারে আশু কোনো গণহত্যার ঝুঁকির কথা বলছে না। তারা মিয়ানমারের সঙ্গে একটি সম্মত কার্যবিবরণীতে প্রত্যাবাসনের বিষয়ে একমত হয়েছে। বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় সহায়তা করছে। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা এবং জাতিসংঘ উন্নয়ন সংস্থা বাস্তুচ্যুতদের পুনর্বাসনের জন্য বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করছে। ইউএনএইচসিআর মাঠপর্যায় থেকে প্রত্যাবাসন তদারক করবে এবং কোনো ধরনের ঝুঁকি দেখলে তারা তা জানাতে পারবে। সুতরাং প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া চলতে দেওয়া উচিত।’ পরে ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসের বিচারকদের সভাপতিত্ব করা সোমালিয়ার বিচারপতি আবদুল কাবি আহমেদ ইউসুফ দ্বিতীয় দিনের মতো শুনানি মুলতবি করেন। আজ দুই সেশনে গাম্বিয়া ও মিয়ানমার উভয়ে ৯০ মিনিট করে যুক্তিখ-ন উপস্থাপনের সুযোগ পাবে বলে জানান বিচারপতি আহমেদ ইউসুফ। ২০১৭ সালের আগস্টে মিয়ানমারের রাখাইনে রোহিঙ্গা মুসলিমদের লক্ষ্য করে অভিযান চালায় দেশটির সেনাবাহিনী। ওই অভিযানে রোহিঙ্গা মুসলিমদের হত্যা, ধর্ষণ ও তাদের সম্পদ লুণ্ঠনের অভিযোগ ওঠে। অভিযানের মুখে ১১ লাখ রোহিঙ্গা সীমান্ত-সংলগ্ন বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার অস্থায়ী ক্যাম্পে আশ্রয় নেন। সে সময় মিয়ানমারের সেনাসদস্য, পুলিশ ও বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারীরা রোহিঙ্গাদের নিধনে সরাসরি অংশ নিয়েছে বলে জাতিসংঘের তদন্তে প্রমাণ মিলেছে। গত ১১ নভেম্বর জাতিসংঘের সর্বোচ্চ এই আদালতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে মামলা করে পশ্চিম আফ্রিকার দেশ গাম্বিয়া। ৫৭ সদস্যের অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক করপোরেশন (ওআইসি) মিয়ানমারে বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো সমর্থন করছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিশেষ প্রার্থনা : শরণার্থী শিবিরে থাকা রোহিঙ্গারা ন্যায়বিচার পাওয়ার আশায় ওই শুনানির দিকে তাকিয়ে আছে। আদালতে সু চির উপস্থিতি নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে তারা। সু চিকে গণহত্যার প্রতীক আখ্যা দিয়ে এক সময়কার গণতন্ত্রপন্থি ওই নেত্রীর প্রতি তীব্র ঘৃণা প্রকাশ করেছে রোহিঙ্গারা। ক্যাম্পের মসজিদে মসজিদে দোয়া-মাহফিলের আয়োজন করেন রোহিঙ্গারা। ফজরের নামাজের পর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মসজিদগুলোতে ছিল বিশেষ মোনাজাত। বেশ কিছু স্থানে মসজিদের আঙ্গিনা এবং খোলা মাঠে প্রার্থনা করেন রোহিঙ্গারা।

সু চিকে গণহত্যার দায় স্বীকারের আহ্বান ৮ নোবেল বিজয়ীর : রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে গণহত্যাসহ যেসব অপরাধ সংঘটিত হয়েছে তা স্বীকার করে নেওয়ার জন্য মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসসহ শান্তিতে নোবেলজয়ী আট আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব। ড. ইউনূসসহ এই নোবেলজয়ীরা এক বিবৃতিতে উল্লেখ করেন, সেনাবাহিনীর শীর্ষ নেতৃত্বের পাশাপাশি অং সান সু চির সংঘটিত ফৌজদারি অপরাধের জন্য অবশ্যই জবাবদিহি করা উচিত।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা