শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

নতুন রুটে অস্ত্র পাচার

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন রুটে অস্ত্র পাচার

সিলেটের গোয়াইনঘাটের বিছানাকান্দি সীমান্ত। ওপারেই ভারতের মেঘালয় রাজ্যের ‘লাকাট হাট’। সপ্তাহে তিন দিন সেই হাট বসে। ওই হাটকে কেন্দ্র করে সীমান্তের এপারেও জমে ওঠে হাট-বাজার। যাকে সীমান্ত হাট বলা হয়ে থাকে। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য কেনার সুযোগ দিতে কিছু সময়ের জন্য সীমান্ত খুলে দেওয়া হয়। এ সময় দুই দেশের মানুষ বিভিন্ন পণ্য নিয়ে দুই দেশে অবাধ যাতায়াত করতে পারে।

বিছানাকান্দির সীমান্ত গ্রাম নোয়াগাঁওয়ের কৃষক আরব আলীও এই সীমান্ত হাটে নিয়মিত যান। ভারতীয় পণ্য কারবারিদের সঙ্গে তার পরিচয়। একসময় পরিচয় হয় ভারতীয় অস্ত্র কারবারিদের সঙ্গে। অস্ত্র পাচারে অনেক টাকা-এমন ধারণা তার মাথায় ঢুকে গেলে কৃষিকাজে অমনোযোগী হয়ে পড়ে। জড়িয়ে পড়েন অস্ত্র পাচারে। ভারতীয় কারবারিদের কাছ থেকে অস্ত্রের চালান নিয়ে নিজ বাড়িতে রাখেন। বাড়িতে বসেই অস্ত্র বেচাকেনা করেন। অল্পদিনেই আরব আলী কৃষক থেকে হয়ে ওঠেন অস্ত্র কারবারি। তার এই অস্ত্র আরও দুবার হাতবদল হয়ে পৌঁছে যায় দেশের অপরাধীদের কাছে। দুই দেশের সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়নে চালু করা সীমান্ত হাট হয়ে ওঠে অস্ত্র পাচারের নিরাপদ রুট।

যশোর বেনাপোলের সীমান্ত গ্রাম পুটখালী। ওপারে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনার সীমান্ত গ্রাম আংরাইল। এই দুই গ্রামের মাঝে দিয়ে বয়ে গেছে ইছামতী নদী। ওপারের অস্ত্র কারবারিরা গোসল করতে নেমে প্লাস্টিকের ব্যাগে ভরে অস্ত্রের চালান ভাসিয়ে দেয়। ভাসতে ভাসতে সেই অস্ত্রের চালান প্রবেশ করে বাংলাদেশের নদীর অংশে। এপারের ব্যবসায়ীরা একই ভাবে গোসল করতে নেমে সেই চালান নদী থেকে তুলে নেয়। সেই অস্ত্র ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে।

অস্ত্রের চালানসহ গ্রেফতার হওয়া ব্যবসায়ীদের জেরা ও পুলিশের ব্যাপক অনুসন্ধানে নতুন রুটের এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য মিলেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, সিলেটের বিছানাকন্দি সীমান্ত হাট বা ইছামতী নদী শুধু নয়, অস্ত্র কারবারিরা নতুন রুট তৈরি করে নিরাপদেই এভাবে অস্ত্র নিয়ে আসছে। আর এসব অস্ত্র সারা দেশের অপরাধীদের কাছে ছড়িয়ে পড়ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্র জানায়, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের চিহ্নিত ১০টি পয়েন্ট দিয়ে অস্ত্র পাচার হয়ে আসছে। নজরদারির কারণে অস্ত্র ব্যবসায়ীরা তাদের রুট পাল্টে বিভিন্ন কৌশলে অস্ত্র নিয়ে আসছে। জানা গেছে, গত ৫ সেপ্টেম্বর রাজধানীর সায়েদাবাদে তিন অস্ত্র চোরাকারবারিকে গ্রেফতার করে। তাদের কাছ থেকে গুলিসহ একটি ০.২২ বোর ১২ চেম্বার রিভলভার এবং দুটি ০.৩২ বোর ছয় চেম্বার রিভলভার উদ্ধার হয়। এর কদিন আগে রাজধানীর মিরপুরে টেকনিক্যাল মোড়ে অস্ত্র ব্যবসায়ী হাফিজুর রহমানকে ম্যাগাজিনযুক্ত নাইন এমএম একটি পিস্তল, দুটি ওয়ানশুটার এবং একটি বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র ও ১৭ রাউন্ড গুলিসহ  গ্রেফতার করা হয়। এর আগে গত ১ জুলাই রাজধানীর সায়েদাবাদ এলাকা থেকে সিটিটিসি ইউনিট কামাল হোসেন এবং সাইদুল ইসলাম মজুমদার ওরফে রুবেল নামের দুজন অস্ত্র চোরাচালানিকে একটি একে-২২ রাইফেলসহ গ্রেফতার করে। ১৯ জুলাই রাজধানীর গেন্ডারিয়ায় চারটি বিদেশি পিস্তল, দুটি বিদেশি রিভলবার, সাতটি ম্যাগাজিন ও ১২৮টি গুলিসহ গ্রেফতার করা হয় শীর্ষ মাদক কারবারি মিনহাজুল ইসলাম মিমসহ তিনজনকে। তাদের তথ্যের ভিত্তিতে খিলগাঁও এলাকার একটি বাসা থেকে একে-২২ রাইফেল, চারটি বিদেশি পিস্তল, একটি বিদেশি রিভলবার ও বিভিন্ন অস্ত্রের ৪৭টি গুলিসহ গ্রেফতার করা হয় খান মোহাম্মদ ফয়সাল, জিয়াউল আবেদীন ওরফে জুয়েল ও জাহিদ আল আবেদিন ওরফে রুবেলকে। অল্প সময়ের ব্যবধানে বেশ কয়েকটি অস্ত্র চালান আটকের পর পুলিশ ও গোয়েন্দাদের ভাবীয়ে তোলে। অস্ত্র ব্যবসায়ীদের জেরা ও ব্যাপক অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে অস্ত্র পাচারের অজানা তথ্য। কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার দল সূত্রে জানা যায়, সাধারণত ১২-চেম্বারের শটগান হয়। কিন্তু ১২ চেম্বারের রিভলবার হতে পারে, উদ্ধারের আগ পর্যন্ত তা গোয়েন্দাদের ধারণাই ছিল না। ১২ চেম্বারের রিভলবার বাংলাদেশে এই প্রথম উদ্ধার করা হয়েছে বলে বাহিনীটির পক্ষ থেকে জানানো হয়। সূত্র জানায়, মেঘালয়ের লাকাট হাট ছাড়াও সিলেট সীমান্তঘেঁষা মেঘালয় ও আসামে রয়েছে এ ধরনের আরও অন্তত পাঁচটি সীমান্ত হাট, যেখান দিয়ে মাঝে মধ্যেই অবৈধ অস্ত্রের চালান নিয়ে আসছে চোরাকারবারিরা। সিটিটিসির তদন্তকারী কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সায়েদাবাদ থেকে গ্রেফতারকৃত ১২ চেম্বারের রিভলবারসহ গ্রেফতার কৃত শহীদ জানিয়েছে, তিনি (শহীদ) গত দুই বছরে সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে ২৪৪টি অবৈধ অস্ত্র কিনেছে। বিছানাকান্দির কৃষক আরব আলীর কাছ থেকেই তার এই অস্ত্রের চালান এসেছে। তদন্ত সংশ্লিষ্টরা বলছে, ভারতীয় ব্যবসায়ী খাইস্যার কাছ থেকে আরব আলী নিয়ম করে অবৈধ অস্ত্রের চালান সীমান্ত হাট থেকে নিয়ে আসে। জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশ জানতে পারে, আরব আলীর কাছ থেকে প্রতিটি রিভলবার ২০-২৫ হাজার টাকায় কেনেন আনছার ও শহীদ। এরপর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দোলন ও আমিনের কাছে প্রতিটি বিক্রি করেন ৪০-৫০ হাজার টাকায়। তারা পেশাদার সন্ত্রাসীদের কাছে প্রতিটি অস্ত্র ৬৫-৭০ হাজার টাকায় বিক্রি করেন। এ ঘটনাটি তদন্তের সঙ্গে যুক্ত পুলিশের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, এর আগে চাঁপাইনবাবগঞ্জ, যশোরের বেনাপোল, কুষ্টিয়া, হিলি, আখাউড়া, ঠাকুরগাঁও ও পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকাসহ মোটা দাগে ১০টি পয়েন্ট দিয়ে অস্ত্র পাচার হয়ে আসত। পুলিশের তালিকাভুক্ত অস্ত্র ব্যবসায়ী এরাই দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ অস্ত্র আনছে। ইতিমধ্যে পাচার হয়ে আসা বেশ কিছু অত্যাধুনিক অস্ত্র উদ্ধারও হয়েছে। উদ্ধার হওয়া ছোট অবৈধ অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে উগনি কোম্পানির রিভলবার, মাউজার পিস্তল, ইউএস তাউরাস পিস্তল, ইতালির প্রেটো বেরোটা পিস্তল, জার্মানির রুবি পিস্তল, ইউএস রিভলবার, যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি নাইন এমএম পিস্তল ও মেঘনাম কোম্পানির থ্রি টু বোরের রিভলবার। স্প্যানিশ অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্রও পাওয়া যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র, বেলজিয়াম, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, ইতালি, জাপান, ব্রাজিল, বুলগেরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, পাকিস্তান, চীন, ইসরায়েল, জার্মানি ও রাশিয়ার তৈরি অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা এবং ভারত ও মিয়ানমার থেকে বঙ্গোপসাগর হয়ে দেশে ঢুকছে। চাইনিজ রাইফেল, পিস্তল, রিভলবার, স্টেনগান, মেশিনগান, সাব-মেশিনগান, কালাশনিকভ সিরিজের একে-৪৬, একে-৪৭, একে-৫৪, একে-৫৬, একে-৭৪ ও এম-১৬-এর মতো ভয়ঙ্কর অস্ত্রও আসছে। তবে এবারই প্রথম গোয়েন্দারা জানতে পারেন, সিলেটের গোয়াইনঘাটের বিছনাকান্দি সীমান্ত হয়ে একটি সংঘবদ্ধ চক্র অস্ত্র আনছে। অস্ত্র আসছে ইছামতী নদী হয়ে। দায়িত্বশীল সূত্র মতে, সীমান্তের ওপারে বাংলাদেশি সন্ত্রাসীদের টার্গেট করেই অস্ত্র তৈরি করা হচ্ছে। পাহাড়ের গহিন জঙ্গলে এসব অস্ত্র কারবারিরা আত্মগোপনে থাকেন। লোকাল প্রযুক্তিতে এসব অস্ত্র তৈরি করা হলেও তার গায়ে লেখা থাকে ‘ইউএসএ’। সিলেটের ওই রুট ব্যবহার করে মাসে অন্তত দুটি চালান আসত। একেকটি চালানে ৩-৫টি অস্ত্র ছিল। পুলিশ সূত্র জানায়, পেশাদার সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর কাছে পিস্তলের চেয়ে রিভলবার বেশি পছন্দ। কারণ পিস্তল ব্যবহার করে গুলি করলে অনেক সময় তা ম্যাগাজিনে আটকে যায়। পরে আবার গুলি করতে হলে কয়েক মিনিট সময় লাগে। তবে রিভলবারে একটি গুলি ব্যর্থ হলে পরেরটি সময়ক্ষেপণ ছাড়াই স্বয়ংক্রিয়ভাবে বের হয়ে যায়। দেশের ব্যবহৃত রিভলবারের ৯৯ শতাংশ ৬ চেম্বারের। তবে এর আগে ডা. জাহিদুল আলম কাদির নামে ময়মনসিংহ থেকে গ্রেফতার হওয়া একজনের কাছে ৮ চেম্বারের রিভলবার পাওয়া যায়। কিশোরগঞ্জের একটি লেদ মেশিনে বিশেষ অর্ডার দিয়ে ওই রিভলবার তৈরি করা হয়েছিল। স্পেশাল অ্যাকশন গ্রুপের এডিসি জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এই প্রথম ১২ চেম্বারের অত্যাধুনিক রিভলবার জব্দ করা হয়েছে। যে রুট ব্যবহার করে অস্ত্র আসছিল সেটি একেবারে নতুন। অস্ত্র কারবারিরা এই রুট ব্যবহার করছেন তা আগে জানা ছিল না। এ চক্রের অন্যদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। তদন্তকারীরা দেখতে পেরেছেন যে, গত দুই বছরে চোরাচালানকারীরা আড়াইশর বেশি আগ্নেয়াস্ত্র বাংলাদেশে এনেছে এবং এর প্রধান গ্রাহক হচ্ছে ছিনতাইকারী, চাঁদাবাজ ও রাজনৈতিক সন্ত্রাসীরা। সূত্র জানায়, সিন্ডিকেটগুলো ভারত থেকে বেশিরভাগ আনে ৭.৬৫ এবং ৯ এমএম পিস্তল এবং .৩২ রিভলভার। তারা একে ২২ এবং একনলা বন্দুকও আনে। তবে এগুলোর চাহিদা বেশি নেই বলে উঠে এসেছে পুলিশ তদন্তে। ভারতে একটি ৭.৬৫ পিস্তলের দাম ২০ হাজার টাকা হলেও বাংলাদেশে তা বিক্রি হয় ৪০-৮০ হাজার টাকায়। ভারতে .৩২ রিভলবারের দাম ২০ হাজার টাকা এবং ৯ এমএম পিস্তলের ৪০ হাজার টাকা। এগুলো এখানে ৭০ থেকে ৯০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। গ্রেফতারকৃত সিন্ডিকেটের এক সদস্যদের বরাত দিয়ে তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, বাংলাদেশে একটি একে ২২ বন্দুকের দাম প্রায় সাড়ে সাত লাখ টাকা এবং ভারতে এর দাম প্রায় সাড়ে ৪ লাখ টাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক
দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত
গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর
প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট
অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল
ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ

১৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না
গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন
বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট
ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’
‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল
রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড
মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি
একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন
ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা