শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

নাগরিকত্ব আইন বাতিল দাবি

ভারতে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে লাখ লাখ মানুষ বিক্ষোভে

একে একে বন্ধ করা হচ্ছে মোবাইল পরিষেবা
নয়াদিল্লি ও কলকাতা প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে লাখ লাখ মানুষ বিক্ষোভে

বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইন বাতিলের দাবিতে গতকাল ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে লাখ লাখ মানুষ বিক্ষোভ-সমাবেশ করেছেন। ব্যাপক লাঠিচার্জ এবং গ্রেফতার অভিযান চালিয়েও এ বিক্ষোভ ঠেকানো যায়নি। এ অবস্থায় কর্তৃপক্ষ বিক্ষুব্ধ

অঞ্চলগুলোতে একের পর এক মোবাইল ও ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দিচ্ছে। এদিকে ম্যাঙ্গালুরুও লখনৌতে তিন বিক্ষোভকারী নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, সারা দেশে নাগরিকত্ববিরোধী বিক্ষোভ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে পুলিশ। জারি করা হয়েছে ১৪৪ ধারা। কিন্তু এ নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গ করে গতকাল লাখ লাখ মানুষ বিক্ষোভ করেছেন রাজধানী দিল্লি, উত্তর প্রদেশ, বেঙ্গালুরু, হায়দরাবাদ, কর্ণাটক, পাটনা, চ-ীগড়, কলকাতাসহ ১০টি রাজ্যের শহরগুলোতে। এ সময় গণহারে গ্রেফতার করা হয়েছে বিক্ষোভকারীদের। এক হিসাব অনুযায়ী, এক দিনেই অন্তত দেড় হাজার মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে বেঙ্গালুরুর খ্যাতনামা ইতিহাসবিদ ও সরকারের

সমালোচক রামাচান্দ গুহও রয়েছেন। তিনি জানান, তিনি ভারতের মোহনদাস গান্ধীর একটি ছবি নিয়ে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ করছিলেন, তখন তাকে পুলিশ আটক করে। এ ছাড়া বিক্ষোভ দেখাতে গিয়ে লখনৌয়ে নিহত হয়েছেন এক বিক্ষোভকারী।

তার নাম মহম্মদ ভাকিল। পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষে ভাকিল নিহত হন বলে জানা গেছে। এদিন সকাল থেকেই লখনৌ ও উত্তরপ্রদেশের কয়েকটি জায়গায় তা-ব চালান বিক্ষোভকারীরা। তারা বাস, গাড়ি, পুলিশ  থানা ভাঙচুরের পাশাপাশি অগ্নিসংযোগ করেন। উত্তেজিত জনতাকে ঠেকাতে পুলিশ লাঠিপেটা ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে।

প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, বিক্ষোভ ঠেকাতে দিল্লির সঙ্গে জয়পুরকে সংযুক্ত করা মহাসড়কে পুলিশ ব্যারিকেড বসিয়ে রাজধানীতে প্রবেশ করা সব গাড়িতে তল্লাশি করছে। এতে ব্যাপক যানজট তৈরি হয়েছে এবং অনেকেই তাদের বিমানযাত্রার নির্ধারিত ফ্লাইট ধরতে পারেননি। দিল্লির বেশ কয়েকটি মেট্রো স্টেশনও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া দুপুরের দিকে জামিয়া মিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের সড়কে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শত শত সাধারণ মানুষ জোহরের নামাজ আদায় করেছেন। এ সময় তাদের চারদিকে নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরি করেন হিন্দুসহ অন্যান্য ধর্মের অনুসারীরা। কলকাতা ও বিহারে বামপন্থিরা বিশাল বিক্ষোভ-সমাবেশ করেছে। তাদের ডাকে এ দুই জায়গায় সর্বাত্মক বন্ধ পালিত হয়েছে। দিল্লিতে মোবাইল পরিষেবা কেন বন্ধ রাখা হয়েছে, সে প্রশ্নে এয়ারটেল কর্তৃপক্ষ সাংবাদিকদের জানিয়েছে, সরকারি নির্দেশে দিল্লির কয়েকটি জায়গায় মোবাইল ইন্টারনেট, ভয়েস কল ও এসএমএস পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, সীলামপুর ব্রিজপুরী, দিল্লির আইটিও এবং উত্তর-পূর্ব দিল্লিতে মোবাইল পরিষেবা বন্ধ রয়েছে। খবরে আরও জানা গেছে, দিল্লির মান্ডি হাউস এলাকায় বিক্ষোভ দেখাতে গিয়ে গতকাল পুলিশের হাতে আটক হয়েছেন সিপিআইএম নেতা সীতারাম ইয়েচরি, সিপিআই সাধারণ সম্পাদক ডি. রাজা, কংগ্রেস নেতা সন্দীপ দিক্ষীত। বিক্ষোভের জেরে দিল্লিতে অন্তত ১৪ মেট্রো রেল স্টেশন বন্ধ করে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া এদিন আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা মৌন মিছিলে অংশ নেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের এডুকেশন ক্লাব থেকে শুরু হয়ে এ মিছিল যায় পুরানি চুঙ্গি এলাকা পর্যন্ত। মিছিলে বিশাল অংশে ছিলেন নারী শিক্ষকরা। অশান্তির আগুন ছড়িয়ে পড়েছে যোগীর রাজ্য উত্তরপ্রদেশেও। রাজ্যটির একাধিক জায়গায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়েছে। একাধিক জায়গায় ১৪৪ ধারা জারি করা হলেও সম্বল জেলা ও লখনৌয়ের একাধিক স্থানে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। মাধেগঞ্জ এলাকায় একাধিক গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়। সম্বলে পোড়ানো হয় কয়েকটি সরকারি বাস। হাসানগঞ্জে থানায় ঢুকে পুলিশের বাইকে আগুন ধরিয়ে দেন বিক্ষোভকারীরা। পুলিশ বলছে, কেবলমাত্র লখনৌয়ে ২০ মোটরসাইকেল, ১০টি গাড়ি, তিনটি আস, চারটি গণমাধ্যমের ওবি ভ্যান পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বিশাল সংখ্যক বিক্ষোভকারী জমায়েত হন কর্ণাটক রাজ্যের বেঙ্গালুরুর টাউন হলের সামনে। বিক্ষোভ দেখাতে গিয়ে কংগ্রেস বিধায়ক রিজওয়ান আরশাদসহ অনেককে গ্রেফতার করে পুলিশ। মুম্বাইয়ের ক্রান্তি ময়দানেও বিক্ষোভ দেখানো হয়। সেখানে অংশ নেন হুমা কুরেশি, সুশান্ত সিং, রাহুল বোস, সিদ্ধার্থ মালহোত্রা, ফারহান আখতারের মতো সেলিব্রেটি তারকারাও। অন্যদিকে কলকাতার ধর্মতলার রানী রাসমণি এভিনিউয়ে সভায় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি নাগরিকত্ব আইন নিয়ে জাতিসংঘের অধীনে গণভোট দাবি করেন। এদিকে সন্ধ্যায় দিল্লিতে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর বাসভবনেও দলের কোর কমিটির বৈঠক বসে। এ সময় ২৮ ডিসেম্বর দেশজুড়ে ‘ভারত বাঁচাও, সংবিধান বাঁচাও’ কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জরুরি বৈঠক : বিক্ষোভ সামাল দিয়ে করণীয় কী হবেÑ তা ঠিক করতে বৈঠক করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তবে রাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বৈঠকের সিদ্ধান্ত সম্পর্কে জানা যায়নি।

বিবিসি জানায়, আসামের গুয়াহাটিতে যে সহিংসতা হয়েছিল, তার জন্য সরকার দায়ী করছে মুসলমানদের একটি দল এবং কংগ্রেসের কয়েকজন মুসলমান নেতাকে।

 তাদের কয়েকজনকে গ্রেফতারও করা হয়েছে। তবে ‘পপুলার ফ্রন্ট অব ইন্ডিয়া’ নামে মুসলিমদের ওই সংগঠনটি তাদের কোনো সদস্যের সহিংসতায় জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করছে।

বিক্ষোভের আরও খবর : দিল্লির মান্ডি হাউজ এলাকায় বিক্ষোভ দেখাতে গিয়ে গতকাল পুলিশের হাতে আটক হয়েছেন সিপিআইএম নেতা সীতারাম ইয়েচরি, সিপিআই সাধারণ সম্পাদক ডি. রাজা, কংগ্রেস নেতা সন্দীপ দিক্ষীত। বিক্ষোভের জেরে দিল্লিতে অন্তত ১৪ মেট্রো রেল স্টেশন বন্ধ করে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া এদিন আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা মৌন মিছিলে অংশ নেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের এডুকেশন ক্লাব থেকে শুরু হয়ে এ মিছিল যায় পুরানি চুঙ্গি এলাকা পর্যন্ত। মিছিলে বিশাল অংশে ছিলেন নারী শিক্ষকরা। অশান্তির আগুন ছড়িয়ে পড়েছে যোগীর রাজ্য উত্তরপ্রদেশেও। রাজ্যটির একাধিক জায়গায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়েছে। একাধিক জায়গায় ১৪৪ ধারা জারি করা হলেও সম্বল জেলা ও লখনৌয়ের একাধিক স্থানে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। মাধেগঞ্জ এলাকায় একাধিক গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়। সম্বলে পোড়ানো হয় কয়েকটি সরকারি বাস। হাসানগঞ্জে থানায় ঢুকে পুলিশের বাইকে আগুন ধরিয়ে দেন বিক্ষোভকারীরা। পুলিশ বলছে, কেবলমাত্র লখনৌয়ে ২০ মোটরসাইকেল, ১০টি গাড়ি, তিনটি আস, চারটি গণমাধ্যমের ওবি ভ্যান পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া বিশাল সংখ্যক বিক্ষোভকারী জমায়েত হন কর্নাটক রাজ্যের বেঙ্গালুরুর টাউন হলের সামনে। বিক্ষোভ দেখাতে গিয়ে কংগ্রেস বিধায়ক রিজওয়ান আরশাদসহ অনেককে গ্রেফতার করে পুলিশ। মুম্বাইয়ের ক্রান্তি ময়দানেও বিক্ষোভ দেখানো হয়। সেখানে অংশ নেন হুমা কুরেশি, সুশান্ত সিং, রাহুল বোস, সিদ্ধার্থ মালহোত্রা, ফারহান আখতারের মতো সেলিব্রেটি তারকারাও। চন্ডীগড়ে সিএএ এবং এনআরসির প্রতিবাদে বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয়। চেন্নাইতে বিজেপি ও এআইএডিএম-এর বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ দেখানো হয়। তেলেঙ্গানায় শতাধিক বিক্ষোভকারীকে গ্রেফতার করা হয়। বিহারে বাম শিক্ষার্থী সংগঠনের আক্রমণ থেকে রেহাই পায়নি অ্যাম্বুলেন্সও। পাটনা, দ্বারভাঙাসহ একাধিক জায়গায় ট্রেন চলাচলে প্রভাব পড়েছে, বাস চলাচলও ছিল প্রায় বন্ধ। রাজেন্দ্রনগর বাস টার্মিনালে রীতিমতো তা ব চালায় অল ইন্ডিয়া স্টুডেন্টস ফেডারেশন (এআইএসএফ) নামে একটি সংগঠন। কলকাতায় মৌলালির রামলীলা ময়দানেই ১৭টি বাম দল জমায়েত করে। তারা মিছিল করে পার্ক সার্কাস ময়দানে লেডি ব্রাবোর্ন কলেজের সামনে পর্যন্ত যায়।

অন্যদিকে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) ও জাতীয় নাগরিক পঞ্জির (এনআরসি) বিরুদ্ধে কলকাতার ধর্মতলার রানী রাসমণি এভিনিউয়ে সভা করেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। এ সময় তিনি নাগরিকত্ব আইন নিয়ে জাতিসংঘের অধীনে গণভোট দাবি করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা