শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

পর্যাপ্ত মজুদের পরও বেড়েছে চালের দাম

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পর্যাপ্ত মজুদের পরও বেড়েছে চালের দাম

খাদ্য অধিদফতরের তথ্যমতে, সরকারের হাতে মজুদ রয়েছে ১৪ লাখ ২৯ হাজার টন চাল। যে কোনো আপৎকাল মোকাবিলায় এ পরিমাণ চাল যথেষ্ট। এ ছাড়া সামনেই বোরো মৌসুম। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই শুরু হবে ধান কাটা ও মাড়াই। অন্যদিকে বেসরকারি খাতে ও মিলমালিকদের কাছেও বিপুল পরিমাণ চালের মজুদ রয়েছে। শুধু রাজশাহী, নওগাঁ, বগুড়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জের মিলমালিকদের হাতেই অন্তত ১ কোটি টন চাল মজুদ রয়েছে। এর বাইরে সারা দেশে ধনাঢ্য কিংবা মধ্য শ্রেণির কৃষকের ঘরে ঘরেও রয়েছে নিজেদের প্রয়োজনীয় চালের মজুদ। এর পরও করোনাভাইরাস আতঙ্কের সুযোগ কাজে লাগিয়ে দফায় দফায় চালের দাম বাড়াচ্ছেন মুনাফাখোর ব্যবসায়ীরা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটা সত্য যে, করোনা আতঙ্কের কারণে মানুষ কিছুটা অস্থিরতার মধ্যে রয়েছে। এ কারণে তারা ঘরে কিছু খাদ্যপণ্য মজুদ করছে। ফলে এক সপ্তাহে চাহিদা কিছুটা বেড়েছে। আর এ সুযোগটা কাজে লাগিয়ে অসৎ ব্যবসায়ীরা চালের বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছেন। দফায় দফায় দাম বাড়ছে। অথচ সরবরাহ চেইনে কোথাও কোনো সংকট নেই। শুধু তা-ই নয়, এ সুযোগে নিত্যপণ্যের বাজারে কোনো সংকট না থাকা সত্ত্বেও পিয়াজ, ডিম, মসুর ডালসহ অনেক পণ্যেরই দাম বেড়ে গেছে। এমনকি ডিম ও পিয়াজের দাম বাড়ছে ঘণ্টায় ঘণ্টায়। আগের দিন রাতে প্রতি ডজন ডিম ১০৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। সে ডিম গতকাল সকালে বিক্রি হয়েছে ১২০ টাকায়। আবার গতকাল বিকালে কোথাও কোথাও ১২৫ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। এমন পরিস্থিতিতে চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে ভোক্তাদের আতঙ্কিত না হয়ে সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। যারা কোনো কারণ ছাড়াই অতিরিক্ত চাল, ডাল, পিয়াজ কিনে মজুদ করছেন, তারা তাদের মজুদ না করার পরামর্শ দিয়েছেন। রাজধানীসহ সারা দেশের চালের আড়তদারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাত্র তিন দিনের ব্যবধানে মিনিকেট চালের দাম কেজিতে ১২ টাকা বেড়েছে। গতকাল রাজধানীর কোথাও কোথাও ৬৬ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে মিনিকেট চাল। এ চাল মাত্র তিন দিন আগে বিক্রি হয়েছিল ৫২ থেকে ৫৪ টাকায়। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাদামতলী ও বাবুবাজার চাল আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজী মো. নিজাম উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘হঠাৎ চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় চালের দাম কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। কেজিতে ৪-৫ টাকা বেড়েছে। এটা তেমন কিছু না। সংকটকালে চালের সরবরাহ যেন ঠিক থাকে সেটাই আপনাদের লেখা উচিত। পাইকারি বাজারে তো তেমন দাম বাড়েনি। খুচরা বাজারে বেড়েছে। সেখানে সরকারের নজরদারি দরকার।’ তিনি বলেন, ‘এ সংকটকালে দাম বাড়লেও চাল যে পাওয়া যাচ্ছে সেটাই তো বেশি। ফলে আপনাদের এগুলো লেখা উচিত যে দাম বেশি হলেও চাল পাওয়া যাচ্ছে।’ তবে এক সপ্তাহের মধ্যেই বাজার স্বাভাবিক হয়ে আসবে বলে তিনি জানান। আর সাবেক কৃষি সচিব আনোয়ার ফারুক এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের প্রধান খাদ্য ভাত, ডাল, মাছ, মাংস, আটা ও শাকসবজি। এগুলো সবই আমাদের অভ্যন্তরীণভাবে উৎপাদিত। ফলে নিত্যপণ্য নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই। এ মুহূর্তে দেশে অন্তত এক বছরের প্রয়োজনীয় খাদ্য মজুদ রয়েছে। আর যারা হঠাৎ করে দাম বাড়িয়েছেন, তারা নিশ্চয়ই সুযোগসন্ধানী।’ জানা গেছে, বাজারে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে রশিদ ও মোজাম্মেল ব্র্যান্ডের মিনিকেট চালের দাম। এ চাল সপ্তাহের শুরুতে ছিল প্রতি বস্তা ২ হাজার ৫০০ টাকা। এখন হয়ে গেছে ২ হাজার ৮০০ টাকা। খুচরায় এখন বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজিতে, যা গত সপ্তাহে ছিল ৫৩ টাকা। বাসমতী চালের দাম কেজি ৬৫ থেকে বেড়ে ৭০ টাকা হয়েছে।

নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের দামই ঊর্ধ্বমুখী : সপ্তাহের ব্যবধানে ঊর্ধ্বমুখী মাছ, মুরগি ও সবজির বাজার। বেড়েছে চাল ও পিয়াজের দামও। কেজিতে ১০ থেকে ৫০ টাকা বেড়েছে মাছের দাম। কেজিতে ৫ থেকে ১৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে সবজির দাম। দাম বেড়েছে মুরগিরও। এ ছাড়া আগের বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে গরু, মহিষ ও খাসির মাংস এবং তেল ও মশলা। শুক্রবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার, খিলগাঁও, মতিঝিল টিঅ্যান্ডটি বাজার, ফকিরাপুল কাঁচাবাজার এবং শান্তিনগর কাঁচাবাজার ঘুরে এসব চিত্র পাওয়া গেছে। মাছ, মুরগি ও সবজির মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে ভিন্নমত দেখা গেছে ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে। বিক্রেতারা বলছেন, করোনা আতঙ্কে বাজারে পণ্যের সরবরাহ কমায় দাম বেড়েছে পণ্যের। আর ক্রেতারা বলছেন, করোনা আতঙ্ক নয়, বিভিন্ন সমস্যায় ব্যবসায়ীরা জনগণের পাশে না থেকে পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেন। বাজারে পণ্যের সরবরাহে ঘাটতি না থাকলেও দাম বাড়ানো হয়েছে। গতকাল বাজারে দেশি পিয়াজ কেজি বিক্রি হয়েছে ৬০ থেকে ৭৫ টাকা, যা বুধবারও ৪০-৪৫ টাকা ছিল। এসব বাজারে দেশি রসুনের কেজি বিক্রি হতে দেখা যায় ১২০ থেকে ১৩০ টাকায়, যা দুই দিন আগে ছিল ৭০-৮০ টাকা। আমদানি করা রসুন বিক্রি হয়েছে ১৮০ থেকে ১৯০ টাকা, যা বুধবার ছিল ১৪০-১৫০ টাকা। ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া আদার দাম বেড়ে হয়েছে ১৭০-১৮০ টাকা। আর ১৮-২০ টাকা কেজির গোল আলু বিক্রি হয়েছে ২৫-২৮ টাকায়। বেড়েছে সবজির দামও। কেজিপ্রতি ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়ে আকারভেদে চিচিঙ্গা ১০০-১২০, শিম ৫০-৬০, টমেটো ৪০-৬০, কাঁচামরিচ ১০০-১২০, করলা ৮০-১১০, উস্তা ১২০, বেগুন ৬০-১০০, গাজর ৪০-৬০, পেঁপে ৩০-৪০, কচুর লতি ৮০-১০০, বড় কচু ৫০-৬০, বিট ৪০-৬০ ও শসা ৪০-৬০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়ে প্রতি পিস লাউ বিক্রি হয়েছে ৬০-৮০, চালকুমড়া ৫০, প্রতি পিস বাঁধাকপি ৪০-৫০, ফুলকপি ৬০-৮০ টাকা। বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০, লেয়ার ২২০-২৩০, সাদা লেয়ার ১৮০-২০০, সোনালি ২৬০-২৮০ টাকা। দাম বেড়েছে মাছেরও। এসব বাজারে ১ কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হয়েছে ১১০০-১২০০, ৭৫০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ৭০০-৭৫০, ছোট ইলিশ আকারভেদে ৪০০-৪৫০ টাকা কেজি দরে। এ ছাড়া প্রতি কেজি কাঁচকি ৩৫০-৪০০, মলা ৩৫০-৪০০, ছোট পুঁটি (তাজা) ৫০০-৫৫০, শিং ৪০০-৬৫০, পাবদা ৪০০-৫৫০, গলদা চিংড়ি ৪৫০-৭৫০, বাগদা ৪৫০-৯৫০, দেশি চিংড়ি ৩৫০-৫০০, রুই (আকারভেদে) ২৫০-৩৫০, মৃগেল ২২০-৩৫০, পাঙ্গাশ ১৩০-১৮০, তেলাপিয়া ১৫০-২০০, কই ২০০-২২০, কাতল ২২০-৩২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, করোনাভাইরাসের কারণে আতঙ্ক ছড়িয়ে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন অসাধু ব্যবসায়ীরা। এতে আতঙ্কিত হয়ে অনেকে বাড়তি দামেই চাহিদার অতিরিক্ত পণ্য কিনে মজুদ করে রাখছেন। যার প্রভাবে বাজারে পণ্যের সংকট তৈরি হতে পারে। এ অবস্থায় পরিবারপ্রতি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের পরিমাণ নির্ধারণ করে দিয়েছে সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলা প্রশাসন। শুক্রবার বিকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সফি উল্লাহ এক বিজ্ঞপ্তিতে পণ্যের এ পরিমাণ নির্ধারণ করে দেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, একটি পরিবারের বাজারকারী প্রতি বাজারে ১ বস্তা চাল, ২ কেজি পিয়াজ, ১ কেজি ছানাবুট, ২ কেজি আলু, ১ কেজি ডাল, ২ লিটার তেল ও ১ কেজি রসুন কিনতে পারবেন। যদি নির্ধারণ করে দেওয়া পরিমাণের বেশি পণ্য কোনো ব্যক্তি কেনেন তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়