শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

চীনে পরিস্থিতির উন্নতি, দেশে দেশে কারফিউ

ইতালির পর স্পেনের অবস্থা ভয়াবহ

করোনায় বিশ্বে মৃত্যু ১৬,১০৪, আক্রান্ত ৩ লাখ ৫৩ হাজার ৭৫৯ জন
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
ইতালির পর স্পেনের অবস্থা ভয়াবহ

করোনাভাইরাস বৈশ্বিক মহামারীতে এ পর্যন্ত বিশ্বের ১৯২টি দেশ ও অঞ্চলে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৫৩ হাজার ৭৫৯-এ। মৃত্যু হয়েছে ১৬ হাজার ১০৪ জনের। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ লাখ ৬২৩ জন। গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ৭৮১ জন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ১৬ হাজার ৩২৯ জন। করোনার উৎপত্তিস্থল চীনের পরিস্থিতি ব্যাপকভাবে উন্নতির দিকে গেলেও এখন সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় রয়েছে ইতালি ও স্পেন। দেশ দুটিতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার কমার বদলে বেড়েই চলেছে। এ ক্ষেত্রে ইরানকে ছাড়িয়ে চলেছে স্পেন। চীনে ২৪ ঘণ্টায় এদিন মৃত্যুর সংখ্যা ৯ এবং আক্রান্তের সংখ্যা ছিল মাত্র ৩৯। এদিকে ভাইরাস ঠেকাতে দেশে দেশে চলছে কারফিউ ও লকডাউন। গতকাল থেকে সৌদি আরব, কুয়েত, বাহরাইন, ভারত, গোটা আফ্রিকায় কারফিউ ও লকডাউন কার্যকর করা হয়েছে।

সন্ধ্যা পর্যন্ত পাওয়া ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্যানুযায়ী ইতালির পর সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর সংখ্যা ছিল স্পেনে। সেখানে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় মারা যান ৪৩৫ জন, আক্রান্ত হন ২ হাজার ২০৬ জন। আগের দিন মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৩৭৫। ইতালিতে মারা গেছেন ৬০২ জন। পাশাপাশি গতকাল ২৪ ঘণ্টায় ইরানে মারা গেছেন ১২৭ জন, আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৮১২ জন। এ ছাড়া ২৪ ঘণ্টায় বেশি মৃত্যুর দেশগুলোর মধ্যে ছিল যুক্তরাষ্ট্রে ৪০, সুইজারল্যান্ডে ২০, জার্মানিতে ২১, চীনে ৯, পর্তুগালে ৯, ফিলিপাইনে ৮, যুক্তরাজ্যে ৮, দক্ষিণ কোরিয়ায় ৭ ও মালয়েশিয়ায় ৪ জন। এদিন ভারতেও নতুন করে একজন মারা গেছেন।

স্পেন-ইতালির অবস্থা ভয়াবহ : ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে ইতালি ও স্পেনে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে করোনাভাইরাসের প্রকোপ। গতকাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মাদ্রিদের একটি হাসপাতালের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। এতে দেখা যায়, হাসপাতালে শয্যা না পেয়ে শত শত মানুষ বারান্দায়, ব্যালকনিতে কিংবা হাসপাতাল কক্ষের সামনে শুয়ে আছেন। তাদের মধ্যে অনেকেই হাঁচি-কাশি দিচ্ছেন, অনেকেই অক্সিজেন নিচ্ছেন। এ ছাড়া আরও শত শত মানুষকে হাসপাতালের ওয়েটিং রুমে অপেক্ষা করতে দেখা যায়, যারা চিকিৎসা নেওয়ার জন্য মাদ্রিদের ওই হাসপাতালে এসেছেন। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, নভেল করোনাভাইরাসে শনিবার ইতালিতে ৭৯৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন। রবিবার প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ৭০০। চীনের উহান প্রদেশেও এক দিনে এতসংখ্যক মানুষের মৃত্যুর নজির নেই। যে হারে প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে চলেছে, তাতে দেশটি ইউরোপের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে। এখন পর্যন্ত উত্তরের লম্বার্ডির পরিস্থিতি সবচেয়ে ভয়ঙ্কর। কভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সেখানে ৩ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেখানে সেনা নামানো হয়েছে, যাতে হাঁটাচলা করতে ও বাড়ির বাইরে কেউ পা রাখতে না পারে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর দেশটি কখনো এমন ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জুসেপ্পে কন্তে। পরিস্থিতি বিবেচনা করে দেশের সব কারখানা বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

পাশাপাশি করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে হিমশিম খাচ্ছে স্পেন। হাসপাতাল কর্মীদের সংগঠন জেনারেল ইউনিয়ন অব ওয়ার্কারের নেতা জাভিয়ার গার্সিয়া স্থানীয় দৈনিক এল মুন্ডকে বলেন, হাসপাতালের ইমারজেন্সি ওয়ার্ডগুলোর ধারণক্ষমতার চেয়ে তিন গুণ বেশি রোগী ভর্তি রয়েছে। তার মধ্যে অনেকেই শয্যা না পেয়ে মেঝেতে অথবা প্লাস্টিকের চেয়ারে ৩০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে বসে থাকছেন।

পশ্চিমবঙ্গে প্রথম মৃত্যু : গতকাল পশ্চিমবঙ্গে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু ঘটেছে। দমদমের এই বাসিন্দার বয়স আনুমানিক ৫৭ বছর। দুপুরে সল্টলেকের বেসরকারি হাসপাতাল (আমরি)-এর ভেনটিলেশনে থাকাকালে তিনি মারা যান। শ্বাসকষ্ট ও কাশি নিয়ে ১৬ মার্চ তিনি ভর্তি হন। এরপর তার করোনাভাইরাসের সংক্রমণ আছে কিনা, তা জানতে নমুনা পাঠানো হয় পরীক্ষাগারে। শনিবার তার শরীরে এ ভাইরাসের নমুনা মেলে। বিষয়টি হাসপাতালের তরফ থেকে স্বাস্থ্য দফতরকে জানানো হয়। পরে স্বাস্থ্য দফতর থেকে বলা হয়, ওই ব্যক্তির লাশ তার পরিবারকে দেওয়া যাবে না। নিয়ম মেনেই লাশ ডিসপোজাল করতে হবে। সে কারণে এখন মৃতের স্ত্রী, পুত্র এবং আরও দুই আত্মীয়কে রাজারহাটের কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। বাড়ির পরিচারিকাকে রাখা হয়েছে বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে। হাসপাতালসূত্রে জানা গেছে, মৃত ওই ব্যক্তির পুত্র ইতালিতে পড়াশোনা করেন। সম্প্রতি ইতালি থেকে বাড়ি ফেরেন তিনি। দুই সপ্তাহ আগে ছত্তিশগড়ের বিলাসপুরে একটি পারিবারিক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে আজাদ হিন্দ এক্সপ্রেসে করে দমদমের বাসায় ফেরেন ওই ব্যক্তি।

নিউইয়র্কে চিকিৎসাসামগ্রীর সংকট : নিউইয়র্কের মেয়র বিল ডি ব্লাজিও তার শহরে করোনা মোকাবিলার চিকিৎসাসামগ্রীর অভাবের ব্যাপারে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। তিনি বলেছেন, বর্তমান গতিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকলে আগামী ১০ দিনের মধ্যে নিউইয়র্ক শহরে কৃত্রিম নিঃশ্বাস গ্রহণের যন্ত্রসহ অন্যান্য চিকিৎসাসামগ্রীর সংকট দেখা দেবে।

সৌদি আরব, কুয়েত, বাহরাইনে কারফিউ : করোনাভাইরাস সংক্রমণ সামাল দিতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো কারফিউ জারির মতো সিদ্ধান্তে গেছে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতি সামাল দিতে সৌদি আরব কর্তৃপক্ষ তিন সপ্তাহের জন্য রাত্রিকালীন কারফিউ ঘোষণা করেছে। কারফিউ ঘোষণা করেছে কুয়েত ও বাহরাইনও। রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা এসপিএর বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, সন্ধ্যা ৭টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত পুরো সৌদি আরবে কারফিউ বলবৎ থাকবে। গতকাল শুরু হয়ে আগামী ২১ দিন এ আদেশ কার্যকর থাকবে। চিকিৎসাসহ জরুরি সেবা এ বিধিনিষেধের বাইরে থাকবে। উল্লেখ্য, সৌদি আরবে এ পর্যন্ত ৫১১ জনের করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। এর মধ্যে রবিবারই ১১৯ জন আক্রান্ত হয়েছেন বলে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। এদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাত সব ধরনের যাত্রীবাহী বিমান চলাচল বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে। ট্রানজিট ফ্লাইটও আপাতত বন্ধ থাকবে। দেশটির সব শপিং মলও এরই মধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। রেস্তোরাঁ থেকে কেবল হোম ডেলিভারি দেওয়ার অনুমতি রয়েছে। তবে ওষুধ ও কাঁচাবাজার খোলা রাখা যাবে।

লকডাউন নিউজিল্যান্ড : নিউজিল্যান্ডে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে লকডাউন বলবৎ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন। গতকাল তিনি বলেছেন, নিউজিল্যান্ডে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, অপ্রয়োজনীয় সব সেবা, স্কুল ও সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ হবে। মদের বার, ক্যাফে, রেস্টুরেন্ট ও সিনেমা হলও বন্ধ থাকবে। তবে সুপার মার্কেট, ফার্মেসি চালু থাকবে। দেশে সরবরাহব্যবস্থাও চালু থাকবে। তবে আজ থেকে দেশের সব স্কুল বন্ধ থাকবে। তিনি বলেন, নিউজিল্যান্ড এখন স্বেচ্ছা আইসোলেশনে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। উল্লেখ্য, নিউজিল্যান্ডে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১০২ জন, এর সবাই চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এখন পর্যন্ত মারা গেছেন চারজন।

লকডাউন গোটা আফ্রিকায় : ইবোলা, জিকার মতো ভাইরাসের সংক্রমণের সাক্ষী আফ্রিকা মহাদেশ। সে অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়েছেন নাগরিকরা। সচেতনতা থাকায় ইউরোপের মতো এখানে সংক্রমণ ছড়ায়নি। কিন্তু মহাদেশজুড়ে আক্রান্তের সংখ্যা হাজার পেরোতেই বিপদের গন্ধ ছড়িয়েছে সেখানেও। লকডাউন শুরু হয়েছে বিভিন্ন দেশে। মহাদেশের ৫৪টি দেশের মধ্যে ৪১টিতে সংক্রমণ ছড়িয়েছে। সংক্রমণ ছড়ানোর জন্য ইউরোপ থেকে আগত পর্যটকদেরই দায়ী করেছে আফ্রিকান দেশগুলোর সরকার। শুক্রবার থেকে মহাদেশের ব্যস্ততম বিমানবন্দর, দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে বিদেশিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ইথিওপিয়ান ও দক্ষিণ আফ্রিকান এয়ারওয়েজ আন্তর্জাতিক সার্ভিস বাতিল করেছে। শনিবার নাইজেরিয়ার রাজধানীতে প্রথম আক্রান্তের খোঁজ মেলার পর আগামী এক মাসের জন্য সব আন্তর্জাতিক বিমানের অবতরণ নিষিদ্ধ করেছে সে দেশের সরকার। রুয়ান্ডায়ও আগামী দুই সপ্তাহ অপ্রয়োজনে নাগরিকদের রাস্তায় বেরোনোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ হয়েছে। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ১৭। তা সত্ত্বেও সরকারি-বেসরকারি সব কর্মীকে বাড়িতে থেকে কাজের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তিউনিসিয়ায়ও লকডাউনের ঘোষণা করেছে সরকার। কার্গোকে বাদ রেখে সবার জন্য সীমান্ত বন্ধ করেছে উগান্ডা। গতকাল থেকে ইথিওপিয়ায় আগত যাত্রীদের বাধ্যতামূলকভাবে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হচ্ছে। একই সতর্কতা নেওয়া হয়েছে সোমালিয়ায়ও। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, সচেতনতায় ইউরোপের থেকে অনেকটাই এগিয়ে আফ্রিকার দেশগুলো। মেসি-ম্যারাডোনার দেশ আর্জেন্টিনায় শুক্রবার থেকে লকডাউন চলছে। ব্রাজিলসহ লাতিন আমেরিকার অন্যান্য দেশও সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে।

অস্ট্রেলিয়ায় পাব, ক্লাব, সিনেমা হলের সঙ্গে উপাসনালয়ও বন্ধ : অস্ট্রেলিয়ায় করোনাভাইরাস সংক্রমণ দ্রুত বাড়তে থাকায় এর বিস্তার ঠেকাতে পাব, ক্লাব, জিম, ক্যাফে, সিনেমা হল ও উপাসনালয়ের মতো সব প্রতিষ্ঠান গতকাল দুপুর থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন জাতীয় মন্ত্রিসভার এক বৈঠকের পর এ কড়াকড়ির পদক্ষেপ ঘোষণা করেছেন।

প্রথমবারের মতো মার্কিন সিনেটর করোনাভাইরাসে আক্রান্ত : জ্ঞাতসারে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কোনো ব্যক্তির সংস্পর্শ ছাড়াই মার্কিন সিনেটর র‌্যান্ড পল এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। কেনটাকি থেকে নির্বাচিত রিপাবলিকান সিনেটর র‌্যান্ড পলের মুখপাত্র সের্জিও গোর স্থানীয় সময় গত রবিবার এ খবর জানান। গোর বলেছেন, ‘সিনেটর র‌্যান্ড পলের শরীরে কভিড-১৯ ধরা পড়েছে। তবে তিনি সুস্থবোধ করছেন এবং কোয়ারেন্টাইনে আছেন। তার শরীরে কোনো লক্ষণ না থাকা সত্ত্বেও ব্যাপকভাবে সফর ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের কারণে করোনাভাইরাসের পরীক্ষা করিয়েছিলেন এবং তাতে এ ভাইরাস ধরা পড়ে।’

উল্লেখ্য, র‌্যান্ড পল প্রথম কোনো মার্কিন সিনেটর যিনি এ প্রাণঘাতী রোগে আক্রান্ত হলেন। অবশ্য তার আগে মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের দুই সদস্য ম্যারিও দিয়াজ-ব্যালার্ট ও বেন ম্যাকঅ্যাডামস করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন।

বেশি গরমে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারবে না : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের গবেষণাসংক্রান্ত একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে মার্কিন দৈনিক নিউইয়র্ক টাইমসে। তাতে বলা হয়েছে, গড় তাপমাত্রা যেখানে কম (৩ থেকে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস) সেখানে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা বেশি। পারদ যেখানে বেশি সেখানে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা কম। দক্ষিণ গোলার্ধ ও নিরক্ষীয় অঞ্চলের দেশগুলোয় করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কম। উল্লেখ্য, দক্ষিণ গোলার্ধে এখনো গ্রীষ্মকাল চলছে। কিছুদিনের মধ্যেই সেখানে শীত পড়বে। বিজ্ঞানীদের দাবি, গড় পারদ যেখানে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি, সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা গোটা বিশ্বের মধ্যে মাত্র ৬ শতাংশ। গবেষণার সঙ্গে যুক্ত বিজ্ঞানী কাসিম বুখারি বলেন, ‘আবহাওয়া যেখানে ঠান্ডা, সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা অনেকটাই বেশি। ইউরোপের দেশগুলো দেখলেই সেটা বোঝা যাবে।’?তাঁর দাবি, উষ্ণ আবহাওয়ার অ্যারিজোনা, ফ্লোরিডা আর টেক্সাসে সংক্রমণ ছড়ানোর গতি ওয়াশিংটন, নিউইয়র্ক, কলোরাডোর মতো শীতল অঞ্চলের থেকে অনেকটাই কম। শুধু ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয় নয়, আরও অন্তত দুটি গবেষণা একই সিদ্ধান্তে এসেছে যে, গরমের আবহাওয়ায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনা কম। তবে সতর্ক করে দিয়েছেন ড. বুখারি। তাঁর দাবি, ভাইরাসের সংক্রমণ কমিয়ে দেওয়ার সব থেকে বড় অস্ত্র হলো লকডাউন। তিনি বলেন, ‘গরম আবহাওয়ায় এ ভাইরাসের সংক্রমণের গতি কমতে পারে, কিন্তু তা বলে সে সংক্রমণ ছড়াবে না, সেটা কিন্তু আমরা বলছি না।’? বর্তমানে ভাইরাস নিজের থেকে তিন দিন পর্যন্ত বাঁচতে পারে। তিনি জানান, গরমে এ ভাইরাস হয়তো অনেক দিন বাঁচবে না। কিন্তু কয়েক ঘণ্টা বাঁচবে। ফলে সংক্রমণ ছড়াবেই।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা