শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

চীনে পরিস্থিতির উন্নতি, দেশে দেশে কারফিউ

ইতালির পর স্পেনের অবস্থা ভয়াবহ

করোনায় বিশ্বে মৃত্যু ১৬,১০৪, আক্রান্ত ৩ লাখ ৫৩ হাজার ৭৫৯ জন
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
ইতালির পর স্পেনের অবস্থা ভয়াবহ

করোনাভাইরাস বৈশ্বিক মহামারীতে এ পর্যন্ত বিশ্বের ১৯২টি দেশ ও অঞ্চলে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৫৩ হাজার ৭৫৯-এ। মৃত্যু হয়েছে ১৬ হাজার ১০৪ জনের। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ লাখ ৬২৩ জন। গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ৭৮১ জন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ১৬ হাজার ৩২৯ জন। করোনার উৎপত্তিস্থল চীনের পরিস্থিতি ব্যাপকভাবে উন্নতির দিকে গেলেও এখন সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় রয়েছে ইতালি ও স্পেন। দেশ দুটিতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার কমার বদলে বেড়েই চলেছে। এ ক্ষেত্রে ইরানকে ছাড়িয়ে চলেছে স্পেন। চীনে ২৪ ঘণ্টায় এদিন মৃত্যুর সংখ্যা ৯ এবং আক্রান্তের সংখ্যা ছিল মাত্র ৩৯। এদিকে ভাইরাস ঠেকাতে দেশে দেশে চলছে কারফিউ ও লকডাউন। গতকাল থেকে সৌদি আরব, কুয়েত, বাহরাইন, ভারত, গোটা আফ্রিকায় কারফিউ ও লকডাউন কার্যকর করা হয়েছে।

সন্ধ্যা পর্যন্ত পাওয়া ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্যানুযায়ী ইতালির পর সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর সংখ্যা ছিল স্পেনে। সেখানে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় মারা যান ৪৩৫ জন, আক্রান্ত হন ২ হাজার ২০৬ জন। আগের দিন মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৩৭৫। ইতালিতে মারা গেছেন ৬০২ জন। পাশাপাশি গতকাল ২৪ ঘণ্টায় ইরানে মারা গেছেন ১২৭ জন, আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৮১২ জন। এ ছাড়া ২৪ ঘণ্টায় বেশি মৃত্যুর দেশগুলোর মধ্যে ছিল যুক্তরাষ্ট্রে ৪০, সুইজারল্যান্ডে ২০, জার্মানিতে ২১, চীনে ৯, পর্তুগালে ৯, ফিলিপাইনে ৮, যুক্তরাজ্যে ৮, দক্ষিণ কোরিয়ায় ৭ ও মালয়েশিয়ায় ৪ জন। এদিন ভারতেও নতুন করে একজন মারা গেছেন।

স্পেন-ইতালির অবস্থা ভয়াবহ : ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে ইতালি ও স্পেনে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে করোনাভাইরাসের প্রকোপ। গতকাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মাদ্রিদের একটি হাসপাতালের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। এতে দেখা যায়, হাসপাতালে শয্যা না পেয়ে শত শত মানুষ বারান্দায়, ব্যালকনিতে কিংবা হাসপাতাল কক্ষের সামনে শুয়ে আছেন। তাদের মধ্যে অনেকেই হাঁচি-কাশি দিচ্ছেন, অনেকেই অক্সিজেন নিচ্ছেন। এ ছাড়া আরও শত শত মানুষকে হাসপাতালের ওয়েটিং রুমে অপেক্ষা করতে দেখা যায়, যারা চিকিৎসা নেওয়ার জন্য মাদ্রিদের ওই হাসপাতালে এসেছেন। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, নভেল করোনাভাইরাসে শনিবার ইতালিতে ৭৯৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন। রবিবার প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ৭০০। চীনের উহান প্রদেশেও এক দিনে এতসংখ্যক মানুষের মৃত্যুর নজির নেই। যে হারে প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে চলেছে, তাতে দেশটি ইউরোপের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে। এখন পর্যন্ত উত্তরের লম্বার্ডির পরিস্থিতি সবচেয়ে ভয়ঙ্কর। কভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সেখানে ৩ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেখানে সেনা নামানো হয়েছে, যাতে হাঁটাচলা করতে ও বাড়ির বাইরে কেউ পা রাখতে না পারে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর দেশটি কখনো এমন ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জুসেপ্পে কন্তে। পরিস্থিতি বিবেচনা করে দেশের সব কারখানা বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

পাশাপাশি করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে হিমশিম খাচ্ছে স্পেন। হাসপাতাল কর্মীদের সংগঠন জেনারেল ইউনিয়ন অব ওয়ার্কারের নেতা জাভিয়ার গার্সিয়া স্থানীয় দৈনিক এল মুন্ডকে বলেন, হাসপাতালের ইমারজেন্সি ওয়ার্ডগুলোর ধারণক্ষমতার চেয়ে তিন গুণ বেশি রোগী ভর্তি রয়েছে। তার মধ্যে অনেকেই শয্যা না পেয়ে মেঝেতে অথবা প্লাস্টিকের চেয়ারে ৩০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে বসে থাকছেন।

পশ্চিমবঙ্গে প্রথম মৃত্যু : গতকাল পশ্চিমবঙ্গে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু ঘটেছে। দমদমের এই বাসিন্দার বয়স আনুমানিক ৫৭ বছর। দুপুরে সল্টলেকের বেসরকারি হাসপাতাল (আমরি)-এর ভেনটিলেশনে থাকাকালে তিনি মারা যান। শ্বাসকষ্ট ও কাশি নিয়ে ১৬ মার্চ তিনি ভর্তি হন। এরপর তার করোনাভাইরাসের সংক্রমণ আছে কিনা, তা জানতে নমুনা পাঠানো হয় পরীক্ষাগারে। শনিবার তার শরীরে এ ভাইরাসের নমুনা মেলে। বিষয়টি হাসপাতালের তরফ থেকে স্বাস্থ্য দফতরকে জানানো হয়। পরে স্বাস্থ্য দফতর থেকে বলা হয়, ওই ব্যক্তির লাশ তার পরিবারকে দেওয়া যাবে না। নিয়ম মেনেই লাশ ডিসপোজাল করতে হবে। সে কারণে এখন মৃতের স্ত্রী, পুত্র এবং আরও দুই আত্মীয়কে রাজারহাটের কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। বাড়ির পরিচারিকাকে রাখা হয়েছে বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে। হাসপাতালসূত্রে জানা গেছে, মৃত ওই ব্যক্তির পুত্র ইতালিতে পড়াশোনা করেন। সম্প্রতি ইতালি থেকে বাড়ি ফেরেন তিনি। দুই সপ্তাহ আগে ছত্তিশগড়ের বিলাসপুরে একটি পারিবারিক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে আজাদ হিন্দ এক্সপ্রেসে করে দমদমের বাসায় ফেরেন ওই ব্যক্তি।

নিউইয়র্কে চিকিৎসাসামগ্রীর সংকট : নিউইয়র্কের মেয়র বিল ডি ব্লাজিও তার শহরে করোনা মোকাবিলার চিকিৎসাসামগ্রীর অভাবের ব্যাপারে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। তিনি বলেছেন, বর্তমান গতিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকলে আগামী ১০ দিনের মধ্যে নিউইয়র্ক শহরে কৃত্রিম নিঃশ্বাস গ্রহণের যন্ত্রসহ অন্যান্য চিকিৎসাসামগ্রীর সংকট দেখা দেবে।

সৌদি আরব, কুয়েত, বাহরাইনে কারফিউ : করোনাভাইরাস সংক্রমণ সামাল দিতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো কারফিউ জারির মতো সিদ্ধান্তে গেছে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতি সামাল দিতে সৌদি আরব কর্তৃপক্ষ তিন সপ্তাহের জন্য রাত্রিকালীন কারফিউ ঘোষণা করেছে। কারফিউ ঘোষণা করেছে কুয়েত ও বাহরাইনও। রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা এসপিএর বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, সন্ধ্যা ৭টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত পুরো সৌদি আরবে কারফিউ বলবৎ থাকবে। গতকাল শুরু হয়ে আগামী ২১ দিন এ আদেশ কার্যকর থাকবে। চিকিৎসাসহ জরুরি সেবা এ বিধিনিষেধের বাইরে থাকবে। উল্লেখ্য, সৌদি আরবে এ পর্যন্ত ৫১১ জনের করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। এর মধ্যে রবিবারই ১১৯ জন আক্রান্ত হয়েছেন বলে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। এদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাত সব ধরনের যাত্রীবাহী বিমান চলাচল বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে। ট্রানজিট ফ্লাইটও আপাতত বন্ধ থাকবে। দেশটির সব শপিং মলও এরই মধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। রেস্তোরাঁ থেকে কেবল হোম ডেলিভারি দেওয়ার অনুমতি রয়েছে। তবে ওষুধ ও কাঁচাবাজার খোলা রাখা যাবে।

লকডাউন নিউজিল্যান্ড : নিউজিল্যান্ডে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে লকডাউন বলবৎ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন। গতকাল তিনি বলেছেন, নিউজিল্যান্ডে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, অপ্রয়োজনীয় সব সেবা, স্কুল ও সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ হবে। মদের বার, ক্যাফে, রেস্টুরেন্ট ও সিনেমা হলও বন্ধ থাকবে। তবে সুপার মার্কেট, ফার্মেসি চালু থাকবে। দেশে সরবরাহব্যবস্থাও চালু থাকবে। তবে আজ থেকে দেশের সব স্কুল বন্ধ থাকবে। তিনি বলেন, নিউজিল্যান্ড এখন স্বেচ্ছা আইসোলেশনে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। উল্লেখ্য, নিউজিল্যান্ডে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১০২ জন, এর সবাই চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এখন পর্যন্ত মারা গেছেন চারজন।

লকডাউন গোটা আফ্রিকায় : ইবোলা, জিকার মতো ভাইরাসের সংক্রমণের সাক্ষী আফ্রিকা মহাদেশ। সে অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়েছেন নাগরিকরা। সচেতনতা থাকায় ইউরোপের মতো এখানে সংক্রমণ ছড়ায়নি। কিন্তু মহাদেশজুড়ে আক্রান্তের সংখ্যা হাজার পেরোতেই বিপদের গন্ধ ছড়িয়েছে সেখানেও। লকডাউন শুরু হয়েছে বিভিন্ন দেশে। মহাদেশের ৫৪টি দেশের মধ্যে ৪১টিতে সংক্রমণ ছড়িয়েছে। সংক্রমণ ছড়ানোর জন্য ইউরোপ থেকে আগত পর্যটকদেরই দায়ী করেছে আফ্রিকান দেশগুলোর সরকার। শুক্রবার থেকে মহাদেশের ব্যস্ততম বিমানবন্দর, দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে বিদেশিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ইথিওপিয়ান ও দক্ষিণ আফ্রিকান এয়ারওয়েজ আন্তর্জাতিক সার্ভিস বাতিল করেছে। শনিবার নাইজেরিয়ার রাজধানীতে প্রথম আক্রান্তের খোঁজ মেলার পর আগামী এক মাসের জন্য সব আন্তর্জাতিক বিমানের অবতরণ নিষিদ্ধ করেছে সে দেশের সরকার। রুয়ান্ডায়ও আগামী দুই সপ্তাহ অপ্রয়োজনে নাগরিকদের রাস্তায় বেরোনোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ হয়েছে। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ১৭। তা সত্ত্বেও সরকারি-বেসরকারি সব কর্মীকে বাড়িতে থেকে কাজের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তিউনিসিয়ায়ও লকডাউনের ঘোষণা করেছে সরকার। কার্গোকে বাদ রেখে সবার জন্য সীমান্ত বন্ধ করেছে উগান্ডা। গতকাল থেকে ইথিওপিয়ায় আগত যাত্রীদের বাধ্যতামূলকভাবে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হচ্ছে। একই সতর্কতা নেওয়া হয়েছে সোমালিয়ায়ও। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, সচেতনতায় ইউরোপের থেকে অনেকটাই এগিয়ে আফ্রিকার দেশগুলো। মেসি-ম্যারাডোনার দেশ আর্জেন্টিনায় শুক্রবার থেকে লকডাউন চলছে। ব্রাজিলসহ লাতিন আমেরিকার অন্যান্য দেশও সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে।

অস্ট্রেলিয়ায় পাব, ক্লাব, সিনেমা হলের সঙ্গে উপাসনালয়ও বন্ধ : অস্ট্রেলিয়ায় করোনাভাইরাস সংক্রমণ দ্রুত বাড়তে থাকায় এর বিস্তার ঠেকাতে পাব, ক্লাব, জিম, ক্যাফে, সিনেমা হল ও উপাসনালয়ের মতো সব প্রতিষ্ঠান গতকাল দুপুর থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন জাতীয় মন্ত্রিসভার এক বৈঠকের পর এ কড়াকড়ির পদক্ষেপ ঘোষণা করেছেন।

প্রথমবারের মতো মার্কিন সিনেটর করোনাভাইরাসে আক্রান্ত : জ্ঞাতসারে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কোনো ব্যক্তির সংস্পর্শ ছাড়াই মার্কিন সিনেটর র‌্যান্ড পল এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। কেনটাকি থেকে নির্বাচিত রিপাবলিকান সিনেটর র‌্যান্ড পলের মুখপাত্র সের্জিও গোর স্থানীয় সময় গত রবিবার এ খবর জানান। গোর বলেছেন, ‘সিনেটর র‌্যান্ড পলের শরীরে কভিড-১৯ ধরা পড়েছে। তবে তিনি সুস্থবোধ করছেন এবং কোয়ারেন্টাইনে আছেন। তার শরীরে কোনো লক্ষণ না থাকা সত্ত্বেও ব্যাপকভাবে সফর ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের কারণে করোনাভাইরাসের পরীক্ষা করিয়েছিলেন এবং তাতে এ ভাইরাস ধরা পড়ে।’

উল্লেখ্য, র‌্যান্ড পল প্রথম কোনো মার্কিন সিনেটর যিনি এ প্রাণঘাতী রোগে আক্রান্ত হলেন। অবশ্য তার আগে মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের দুই সদস্য ম্যারিও দিয়াজ-ব্যালার্ট ও বেন ম্যাকঅ্যাডামস করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন।

বেশি গরমে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারবে না : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের গবেষণাসংক্রান্ত একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে মার্কিন দৈনিক নিউইয়র্ক টাইমসে। তাতে বলা হয়েছে, গড় তাপমাত্রা যেখানে কম (৩ থেকে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস) সেখানে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা বেশি। পারদ যেখানে বেশি সেখানে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা কম। দক্ষিণ গোলার্ধ ও নিরক্ষীয় অঞ্চলের দেশগুলোয় করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কম। উল্লেখ্য, দক্ষিণ গোলার্ধে এখনো গ্রীষ্মকাল চলছে। কিছুদিনের মধ্যেই সেখানে শীত পড়বে। বিজ্ঞানীদের দাবি, গড় পারদ যেখানে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি, সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা গোটা বিশ্বের মধ্যে মাত্র ৬ শতাংশ। গবেষণার সঙ্গে যুক্ত বিজ্ঞানী কাসিম বুখারি বলেন, ‘আবহাওয়া যেখানে ঠান্ডা, সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা অনেকটাই বেশি। ইউরোপের দেশগুলো দেখলেই সেটা বোঝা যাবে।’?তাঁর দাবি, উষ্ণ আবহাওয়ার অ্যারিজোনা, ফ্লোরিডা আর টেক্সাসে সংক্রমণ ছড়ানোর গতি ওয়াশিংটন, নিউইয়র্ক, কলোরাডোর মতো শীতল অঞ্চলের থেকে অনেকটাই কম। শুধু ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয় নয়, আরও অন্তত দুটি গবেষণা একই সিদ্ধান্তে এসেছে যে, গরমের আবহাওয়ায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনা কম। তবে সতর্ক করে দিয়েছেন ড. বুখারি। তাঁর দাবি, ভাইরাসের সংক্রমণ কমিয়ে দেওয়ার সব থেকে বড় অস্ত্র হলো লকডাউন। তিনি বলেন, ‘গরম আবহাওয়ায় এ ভাইরাসের সংক্রমণের গতি কমতে পারে, কিন্তু তা বলে সে সংক্রমণ ছড়াবে না, সেটা কিন্তু আমরা বলছি না।’? বর্তমানে ভাইরাস নিজের থেকে তিন দিন পর্যন্ত বাঁচতে পারে। তিনি জানান, গরমে এ ভাইরাস হয়তো অনেক দিন বাঁচবে না। কিন্তু কয়েক ঘণ্টা বাঁচবে। ফলে সংক্রমণ ছড়াবেই।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা
শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি
স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি

২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা
জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ
ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক

১৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি
ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি
মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার
ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ
অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার
শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা
নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল
মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি
চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ
মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর
গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা