শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

মৃত্যুর বিভীষিকায় যুক্তরাষ্ট্র

বিশ্বে আক্রান্ত সাড়ে পাঁচ লাখ, মৃত্যুর মিছিল ২৬ হাজার ছাড়িয়ে
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুর বিভীষিকায় যুক্তরাষ্ট্র

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত দেশগুলোর মধ্যে চীন, ইতালি, স্পেনকে ছাড়িয়ে শীর্ষে উঠে এসেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে এখন মৃত্যুর বিভীষিকা বিরাজ করছে। এখানে করোনায় আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা দাঁড়িয়ে গেছে ৮৬ হাজারে। ফলে চীনের অবস্থান চলে গেছে দ্বিতীয়তে। এ দেশটিতে গতকাল পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় সাড়ে ৮১ হাজার মানুষ। এ ছাড়া তৃতীয় অবস্থানে থাকা ইতালিতে আক্রান্তের সংখ্যা ৮০ হাজার ৬০০। চতুর্থ অবস্থানে থাকা স্পেনে এ সংখ্যা ৬৫ হাজার, পঞ্চম অবস্থানে থাকা জার্মানিতে সাড়ে ৪৭ হাজার, ষষ্ঠ অবস্থানে থাকা ইরানে সাড়ে ৩২ হাজার এবং সপ্তম অবস্থানে থাকা ফ্রান্সে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৩০ হাজার। সূত্র : আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম।

গত রাত ১২টায় পাওয়া ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্যানুযায়ী বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মোট মৃতের সংখ্যা ছিল ২৬ হাজার ৪১৩, মোট আক্রান্ত ৫ লাখ ৭৬ হাজার ৩১১ জন, সুস্থ হওয়ার সংখ্যা ১ লাখ ২৯ হাজার ৯২৯। ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ১ হাজার ৩৪২ জনের এবং আক্রান্ত ৩৩ হাজার ২৪৫ জন।

আক্রান্তের শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র : চীনসহ বিশ্বের সব দেশকে ছাড়িয়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের দিক থেকে শীর্ষে অবস্থান করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে এক দিনে নতুন আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে ১৭ হাজারের বেশি মানুষকে। সব মিলিয়ে গতকাল সকাল পর্যন্ত আমেরিকায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৮৫ হাজার ৯৯১। জনস হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যানুযায়ী বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৫ লাখ ৩২ হাজার ৭৮৮ জন। এর মধ্যে চীনে ৮১ হাজার ৭৮২ জন। এর পরই আছে ইতালি, সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ৮০ হাজার ৫৮৯। তারপর স্পেনের অবস্থান।

গত বৃহস্পতিবার নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, কঠোরভাবে সামাজিক দূরত্ব মেনে চললেও করোনাজনিত কভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হয়ে আগামী চার মাসে আমেরিকায় মৃতের সংখ্যা ৮১ হাজারে পৌঁছাতে পারে। ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটনের স্কুল অব মেডিসিনের হেলথ মেট্রিকস্ অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন ইনস্টিটিউটের গবেষণা অনুযায়ী আগামী এপ্রিল নাগাদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিদিন ২ হাজার ৩০০ মানুষ কভিড-১৯ রোগে মারা যেতে পারে। এ বাস্তবতায় যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে এখন মৃত্যুর বিভীষিকা বিরাজ করছে। মানুষ আতঙ্কে দিশাহারা হয়ে পড়েছে।

যুক্তরাজ্যে প্রতি ১৩ মিনিটে মৃত্যু একজনের : বর্তমানে করোনাভাইরাস সংক্রমণের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে ইউরোপ। ইতালি, স্পেন, ফ্রান্স রীতিমতো মৃত্যুপুরী। জার্মানি, সুইজারল্যান্ড, যুক্তরাজ্যের অবস্থাও ভয়াবহ। যুক্তরাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৬৫৮, মারা গেছেন ৫৭৮ জন। ডেইলি মেইল জানায়, গতকাল সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় নতুন রোগী শনাক্ত হন ২ হাজার ১২৯ জন, প্রাণ হারান ১১৫ জন। অর্থাৎ যুক্তরাজ্যে প্রতি ১৩ মিনিটে একজন মারা যাচ্ছেন করোনায়।

স্পেনে মৃত্যুর মিছিল : মৃত্যুর দিক থেকে ইতালির পর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে স্পেন। দেশটিতে মারা গেছেন ৪ হাজার ৩৬৫ জন। প্রাণঘাতী করোনায় মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে দেশটিতে। এখানে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৭৬৯ জন। গতকাল স্পেনের স্বাস্থ্যমন্ত্রী এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ২৪ ঘণ্টায় স্পেনে করোনায় রেকর্ড আরও ৭৬৯ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে দেশটিতে করোনায় মোট প্রাণহানির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৮৫৮-এ।

ব্রিটিশ দৈনিক দ্য গার্ডিয়ান বলছে, করোনার প্রকোপ শুরু হওয়ার পর দেশটিতে এক দিনে সর্বোচ্চ প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে গত ২৪ ঘণ্টায়। আগের ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৭৩৮ জনের প্রাণহানির রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে শুক্রবারের এ প্রাণহানি। এ ছাড়া দেশটিতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও ৭ হাজার ৮৭১ জন করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন; যা নিয়ে দেশটিতে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা পৌঁছেছে ৬৪ হাজার ৫৯-এ। বৃহস্পতিবারও এ সংখ্যা ছিল ৫৬ হাজার ১৮৮।

ইতালির অবস্থা ভয়াবহ : ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে করোনার ভয়াবহ প্রকোপ চলছে ইতালিতে। দেশটির স্বাস্থ্য খাতের কর্মীরা করোনা সংক্রমিতদের চিকিৎসাসেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন। করোনায় প্রাণহানিতে চীনকে ছাড়িয়ে গেছে ইতালি, স্পেন। ইতালিতে এখন পর্যন্ত করোনায় মারা গেছেন ৮ হাজার ২১৫ জন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ৮০ হাজার ৫৮৯ জন। এর মধ্যে গতকাল সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে মারা গেছেন ৭২৩ জন।

সৌদি আরবে থুথু ফেললেও শিরন্ডেদ : সৌদি আরবে একটি বিপণিবিতানের ট্রলিতে থুথু ফেলায় এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে তার শিরন্ডেদ করা হতে পারে। গালফ নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি আরবের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় হাইলে শপিং ট্রলিতে অজ্ঞাত ওই ব্যক্তি থুথু ফেলেন। তিনি এমন সময় কাজটি করলেন, যখন প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সর্বাত্মক জোর চেষ্টা চালাচ্ছে সৌদি সরকার। সৌদি অনলাইন ওয়েবসাইট আজেলের খবরে বলা হয়েছে, বিপণিবিতানে থুথু ফেলা সৌদিতে বড় ধরনের অপরাধ। এ ধরনের কাজ ধর্মীয় ও আইনগতভাবে নিন্দনীয়। আর এ আইন লঙ্ঘনকে সমাজে ইচ্ছাকৃতভাবে করোনাভাইরাস ও জনমনে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। কাজেই এ অপরাধের সাজা হিসেবে ওই ব্যক্তির শিরন্ডেদ করা হতে পারে। উল্লেখ্য, ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে ২৬ মার্চ পর্যন্ত সৌদিতে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। আর দেশটিতে মোট ১ হাজার ১২ জন আক্রান্ত হয়েছেন।

ইসরায়েলে প্রাণ গেছে আটজনের : প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে ইসরায়েলে ২ হাজার ৬৯৩ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন আটজন। আক্রান্তের মধ্যে ৪৬ জনের অবস্থা সংকটপূর্ণ। জেরুজালেম পোস্ট জানায়, ইসরায়েলের পার্লামেন্ট নেসেটের করোনাভাইরাস-বিষয়ক কমিটি সংসদের প্রথম বৈঠকে গত বৃহস্পতিবার এ পরিসংখ্যান তুলে ধরে। এ-বিষয়ক প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে নেসেটের রিসার্চ অ্যান্ট ইনফরমেশন সেন্টার। কমিটির সদস্য ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ডিরেক্টর জেনারেল মোশে বার সিমান বলেন, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দেশে মোট ২ হাজার ৬৯৩ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ৪৬ জনের অবস্থা সংকটপূর্ণ। এ পর্যন্ত মারা গেছেন আটজন। বৃহস্পতিবার মারা গেছেন পাঁচজন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এমন এক পরিস্থিতিতে রয়েছি যেখানে প্রতি তিন দিনে রোগীর সংখ্যা বেড়ে দ্বিগুণ হচ্ছে।’

জার্মানিতে লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্ত : জার্মানিতে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা। দেশটিতে গতকাল সকাল পর্যন্ত করোনায় আক্রান্তের মোট সংখ্যা ছিল ৪২ হাজার ২৮৮। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ২৫৩ জন। দেশটির সংক্রমণ রোগবিষয়ক সংস্থা রবার্ট কোচ ইনস্টিটিউট এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

পাঁচ ট্রিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি জি-২০ নেতাদের : মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসের কারণে হতে যাওয়া অর্থনৈতিক ক্ষতি মোকাবিলা এবং যে কোনো মূল্যে কভিড-১৯ এর বিপর্যয় থেকে ঘুরে দাঁড়াতে ৫ ট্রিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বিশ্বের শীর্ষ ২০ অর্থনীতির দেশের নেতারা। খবর বিডিনিউজের

গতকাল দেশগুলোর রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানরা প্রাণঘাতী নভেল করোনাভাইরাস মোকাবিলায় জি-২০র পদক্ষেপ কি হতে পারে তা ঠিক করতে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ জরুরি সম্মেলনে যোগ দেন বলে জানিয়েছে রয়টার্স। সৌদি বাদশা সালমানের সভাপতিত্বে সম্মেলনে তারা ভাইরাসটির বিস্তৃতি রুখতে কার্যকর স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা নির্মাণ ও প্রয়োজনীয় সব ধরনের বিনিয়োগ করারও আশ্বাস দিয়েছেন।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে হওয়া প্রায় সব জি-২০ সম্মেলনেই সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বাণিজ্য বিষয়ে যে মতবিরোধ দেখা যাচ্ছিল বৃহস্পতিবারের বিবৃতিতে তা ছিল একেবারেই অনুপস্থিত। এ দিনের বৈঠকে শীর্ষ অর্থনীতির  দেশগুলো সীমান্ত দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা উপকরণ ও অন্যান্য পণ্যের প্রবাহ যেন সচল থাকে তা নিশ্চিত করা এবং সাপ্লাই চেইনের সংকট মোকাবিলায় এক হওয়ার কথাও বলেছেন। সবার জন্য দেখা দেওয়া এই হুমকির বিরুদ্ধে লড়তে ঐক্যবদ্ধ ফ্রন্ট উপস্থাপনে আমরা দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ- যৌথ বিবৃতিতে এমনটাই বলেছেন দেশগুলোর রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানরা।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় জি-২০র ধীর প্রতিক্রিয়া নিয়ে সমালোচনার মুখে জোটের বর্তমান চেয়ার সৌদি আরব ভিডিও কনফারেন্সে এ সম্মেলন করার উদ্যোগ নেয়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পরে জানান, করোনাভাইরাসজনিত সংকট মোকাবিলায় ‘অভূতপূর্ব উদ্দীপনা’ দেখিয়েছে জি-২০র ভিডিও কনফারেন্স।  ট্রাম্প গতকাল ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সঙ্গে টেলিফোনে আলাদা করে কথাও বলেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা