শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মে, ২০২০

রাশিয়া ইতালিসহ বিভিন্ন দেশে শিথিল হচ্ছে লকডাউন

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
রাশিয়া ইতালিসহ বিভিন্ন দেশে শিথিল হচ্ছে লকডাউন

মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস সত্ত্বেও রাশিয়া, ইতালিসহ বেশ কিছু দেশ কড়াকড়ি বা লকডাউন শিথিল করতে যাচ্ছে। এদিকে বিশ্বের সব প্রান্তে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা এখন ৩ লাখ ১০ হাজারে পৌঁছেছে। আক্রান্তের সংখ্যা ৪৭ লাখ ছাড়িয়েছে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, ইউরোপ মহাদেশে এখন মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা যথাক্রমে এক লাখ ৬১ হাজার ও ১৭ লাখ ৫২ হাজার, উত্তর আমেরিকায় এক লাখ ও ১৬ লাখ ৩৬ হাজার, দক্ষিণ আমেরিকায় ২১ হাজার ও চার লাখ তিন হাজার, ২৪ হাজার ও সাত লাখ ৬২ হাজার, আফ্রিকায় প্রায় আড়াই হাজার ও ৮০ হাজার, ওশেনিয়ায় একশ ১৯ ও সাড়ে আট হাজার।

যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস বৈশ্বিক মহামারীতে এ পর্যন্ত বিশ্বের ১৮৮টি দেশ ও অঞ্চল আক্রান্ত হয়েছে। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে মোট আক্রান্তের সংখ্যা এখন অন্তত ১৫ লাখ। মৃত্যু হয়েছে ৮৯ হাজার জনের। মৃতের হিসাবে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যুক্তরাজ্য। দেশটিতে মৃতের সংখ্যা ৩৪ হাজার ৭৭। আর আক্রান্ত হয়েছে দুই লাখ ৩৮ হাজার একজন। মৃতের হিসাবে তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে ইতালি। দেশটিতে মৃতের সংখ্যা ৩১ হাজার ৬১০। মোট আক্রান্তের সংখ্যা দুই লাখ ২৩ হাজার ৮৮৫। চতুর্থ স্থানে রয়েছে স্পেন। দেশটিতে মৃতের সংখ্যা ২৭ হাজার ৪৫৯। আক্রান্তের সংখ্যা দুই লাখ ৩০ হাজার ১৮৩। পঞ্চম স্থানে রয়েছে ফ্রান্স। দেশটিতে মৃতের সংখ্যা ২৭ হাজার ৪৫৮। আক্রান্তের সংখ্যা এক লাখ ৭৮ হাজার ৯৯৪। উৎপত্তিস্থল চীনে মৃতের সংখ্যা চার হাজার ৬৩৭।

করোনা মহামারীর ফলে দুর্ভিক্ষের ঝুঁকিতে রয়েছে আফ্রিকাসহ বেশ কিছু স্বল্পোন্নত দেশ। বিভিন্ন দেশে লকডাউন ও ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার ফলে ত্রাণ কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ায় এ শঙ্কা তৈরি হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ২০০৭-০৮ সালের দিকে খাবারের দাম বেড়ে যাওয়ায় বিশ্বজুড়ে যে ধরনের সহিংস পরিস্থিতি দেখা গিয়েছিল তার পুনরাবৃত্তি হতে পারে। বিশ্ব চাইলে আসন্ন এ সংকট ঠেকাতে পারে, তবে তা করার সময় ফুরিয়ে আসছে। খুব দ্রুতই সম্মিলিতভাবে ব্যবস্থা নিতে হবে।

হার্ভার্ড অধ্যাপকের তথ্য : করোনাভাইরাসের প্রকোপে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে আমেরিকা। যেন এই ভাইরাসের তা-বে ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর এই রাষ্ট্র। দেশটিতে প্রতি মুহূর্তে বাড়ছে এই ভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। ওয়ার্ল্ডোমিটার দেশটিতে মৃত্যুর সংখ্যা ৮৯ হাজার বললেও আমেরিকায় করোনায় মৃতের সংখ্যা এক লাখেরও বেশি বলে দাবি করেছেন হার্ভার্ডের এক অধ্যাপক। তার দাবি, করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে এমন প্রায় ২০ হাজার মৃত্যু হিসাবের বাইরেই রয়ে গেছে। ডেইলি মেইল জানিয়েছে, ওই অধ্যাপক বলেছেন, গত ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত ৭০ হাজারের বেশি আমেরিকানের মৃত্যু হয়েছে। ওই একই সময়ে করোনায় মৃতের সংখ্যা ছিল ৫২ হাজার ৪২২। অর্থাৎ কমপক্ষে ২০ হাজার মৃত্যু হিসাবের বাইরে রয়েছে। যদি ওই ২০ হাজার যোগ করা হয় তবে মৃতের সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়ে যাবে। তিনি বলেছেন, হিসাবের বাইরে মৃত্যু হওয়া ৭০ ভাগই ইলিনয়েস, ম্যাসাচুসেটস, মিশিগান, নিউইয়র্ক এবং নিউ জার্সি অঙ্গরাজ্যের। তবে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান এবং নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদন বলছে, প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ১০ হাজারের মতো মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. রাফায়েল ইরিজারি বলেছেন, কানেকটিকাট, নর্থ ক্যারোলিনা এবং পেনসিলভানিয়ায় অনেক মৃত্যুর ঘটনাই অন্তর্ভুক্ত হয়নি। ফলে হিসাবের বাইরেও অনেক মৃত্যু হয়েছে। এর আগে দেশটির শীর্ষ সংক্রামক বিশেষজ্ঞ ড. অ্যান্থনি ফসিও একই ধরনের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। গত মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, মৃতের সংখ্যা সরকারি হিসাবের চেয়ে অনেক বেশি।

আক্রান্তে চীনকে ছাড়াল ভারত : বিশ্বব্যাপী তিন লাখেরও বেশি মানুষের প্রাণ কেড়ে নেওয়া নতুন করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যায় চীন ও পেরুকে ছাড়িয়ে গেছে ভারত। গতকাল সকাল পর্যন্ত দেশটিতে ৮৫ হাজার ৯৪০ জনের দেহে কভিড-১৯-এর উপস্থিতি শনাক্ত হয়েছে বলে জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের হালনাগাদ তথ্যে জানানো হয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যায় বিশ্বের দেশগুলোর মধ্যে ১১তম স্থানে উঠে এলেও ভারতে সাম্প্রতিক দিনগুলোতে সংক্রমণের হার খানিকটা কমতে দেখা যাচ্ছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে রয়টার্স।

দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল সকাল পর্যন্ত প্রাণঘাতী নতুন করোনাভাইরাসে দুই হাজার ৭৫২ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্তদের বেশিরভাগই হয় উপসর্গবিহীন, নয়তো হালকা উপসর্গ থাকায় মৃত্যুর সংখ্যা তুলনামূলক কম বলে মনে করা হচ্ছে। প্রাদুর্ভাবের শুরুতেই দেশজুড়ে লকডাউন দিয়ে দেওয়াও এক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে, বলছেন পর্যবেক্ষকরা।

আক্রান্তের সংখ্যায় এক দিনেই যে দুটি দেশকে টপকেছে ভারত, তাদের মধ্যে চীনে গতকাল পর্যন্ত শনাক্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৮৪ হাজার ৩৮ জনে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছে জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়। মৃত্যু হয়েছে ৪ হাজার ৬৩৭ জনের। পেরুতে আক্রান্ত-মৃত্যুর অনুপাত অনেকটা ভারতের মতোই। দক্ষিণ আমেরিকার দেশটিতে এখন পর্যন্ত জ্ঞাত আক্রান্ত ৮৪ হাজার ৪৯৫, মৃত্যু দুই হাজার ৩৯২।

রাশিয়ায় শিথিল হচ্ছে লকডাউন : রাশিয়ায় গত কয়েকদিন ধরেই দিনে ১০ হাজারের বেশি কভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হচ্ছেন। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের পর বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ করোনায় আক্রান্ত দেশ হয়ে উঠেছে তারা। এরপরও লকডাউন শিথিল করে ব্যবসা-বাণিজ্য ফের চালুর কার্যক্রম শুরু করেছে রুশ সরকার। আগামী মাস থেকে সেখানে শুরু হচ্ছে ফুটবল লিগও। সূত্র : এএফপি।

পুতিন প্রশাসন বলছে, ব্যাপক হারে পরীক্ষার কারণেই রাশিয়ায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেশি দেখা যাচ্ছে। অথচ ইউরোপীয় দেশগুলোতে প্রায় একই সংখ্যক আক্রান্তের তুলনায় রাশিয়ায় মৃত্যুহার অন্তত ১০ গুণ কম।

এ পর্যন্ত আড়াই লক্ষাধিক রোগী শনাক্তের বিপরীতে সেখানে মারা গেছেন মাত্র ২ হাজার ৪০০ জনের মতো। ফলে করোনা মহামারী বেশ ভালোভাবেই নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে দাবি রুশ সরকারের। এই ভরসা থেকেই লকডাউন শিথিল করে অর্থনৈতিক কার্যক্রম ফের চালুর ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন।

রাশিয়ার ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন শুক্রবার ঘোষণা দিয়েছে, আগামী ২১ জুন থেকে তারা করোনা মহামারীতে স্থগিত হওয়া খেলাগুলো ফের শুরু করছে। তবে সেগুলো হবে আবদ্ধ জায়গায়, অর্থাৎ মাঠে কোনো দর্শক উপস্থিত থাকতে পারবে না।

রাশিয়ায় করোনা সংক্রমণের প্রায় অর্ধেকই হয়েছে মস্কোতে। মে মাসের শেষ নাগাদ শহরটিতে কড়া লকডাউন থাকছে। বাসিন্দারা জরুরি কাজ ও বিশেষ অনুমতি নিয়ে কর্মস্থলে যোগ দেওয়া ছাড়া বাইরে যেতে পারছেন না। শপিং মল, দোকানপাট, গণপরিবহনে মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

ভ্রমণেও কড়াকড়ি তুলে নিচ্ছে ইতালি : এবার ভ্রমণের ওপরও কড়াকড়ি তুলে নিচ্ছে ইতালি। দেশটির সরকার সম্প্রতি এক ডিক্রি জারি করেছে। এর আওতায় আগামী ৩ জুন থেকে ভ্রমণে কড়াকড়ি তুলে নেওয়া হচ্ছে। দেশজুড়ে লকডাউন এরই মধ্যে শিথিল করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে একের পর এক নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হচ্ছে। নতুন এই পদক্ষেপের ফলে ইতালিতে প্রবেশের অনুমতি পাবেন ভ্রমণকারীরা। একই সঙ্গে ইতালি থেকেও বিভিন্ন দেশে যাওয়া যাবে।

ভ্রমণে কড়াকড়ি তুলে নেওয়ার বিষয়ে এক ডিক্রিতে স্বাক্ষর করেছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী গিসেপে কন্তে। গতকাল এটি প্রকাশ করা হয়েছে। এদিকে আগামী ১৮ মে থেকে সেখানকার দোকানপাট এবং রেস্টুরেন্ট খুলে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ইতালির মধ্যেও এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় চলাচলে অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। দেশটিতে সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু স্থানে কঠোর বিধি-নিষেধ জারি রয়েছে।

জানা গেছে, প্রায় দুই মাস ধরে লকডাউন জারি থাকার কারণে দেশটির অর্থনীতিতে ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। অর্থনীতিকে আবারও গতিশীল করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে ইতালি। যে কয়টি দেশে প্রাণঘাতী করোনায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে তার মধ্যে ইতালি অন্যতম। যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের পর ইতালিতেই সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। তবে গত কয়েকদিনে ইতালিতে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা কমতে শুরু করেছে। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৩১ হাজার ৬১০ জন প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে।

স্লোভেনিয়ায় মহামারীর সমাপ্তি ঘোষণা : স্লোভেনিয়া করোনাভাইরাস মহামারীর সমাপ্তি ঘোষণা করেছে। শিথিল করছে সীমান্ত কড়াকড়ি। ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে স্লোভেনিয়াই প্রথম সরকারিভাবে মহামারীর সমাপ্তি ঘোষণা করল।

গত দুই সপ্তহে দেশটিতে দৈনিক করোনাভাইরাসে নতুন আক্রান্ত হয়েছেন সাতজনেরও কম মানুষ। এ পর্যন্ত স্লোভেনিয়ায় মোট আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৪৬৪ জন এবং মারা গেছেন ১০৩ জন। গত ১২ মার্চে দেশটি করোনাভাইরাস মহামারী ঘোষণা করেছিল।

বৃহস্পতিবার দেশটির প্রধানমন্ত্রী পার্লামেন্টে বলেছেন, ‘গত দুই মাস ধরে স্লোভেনিয়ায় মহামারী থিতিয়ে এসেছে, আজ ইউরোপে মহামারীর প্রেক্ষাপটে স্লোভেনিয়ার চিত্র সবচেয়ে ভালো।’

মহামারীর এ সমাপ্তি ঘোষণার ফলে করোনাভাইরাসের কারণে সংকটে পড়া নাগরিকরাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যে আর্থিক সাহায্য পেয়ে আসছিল তা মে মাসের শেষ থেকে তারা আর পাবে না। উঠে যাবে অনেক বিধিনিষেধও। তবে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখার স্বার্থে নাগরিকদেরকে মাস্ক পরা, দূরত্ব রক্ষা করা, হাত ধোয়াসহ সব সতর্কতামূলক পদক্ষেপই মেনে চলতে হবে। সীমান্তে কড়াকড়ি শিথিলের আওতায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) অন্য দেশগুলো থেকে যারা স্লোভেনিয়ায় যাবেন তাদেরকে এখন আর আগের মতো অন্তত সাত দিনের কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে না বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে সরকার। তবে ইইউ এর বাইরের দেশগুলো থেকে যারা স্লোভেনিয়ায় যাবেন তাদের জন্য অন্তত ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকার নিয়ম বহাল থাকছে। কেবল কূটনীতিক এবং পণ্য বহনকারীরা এক্ষেত্রে ছাড় পাবেন।

স্লোভেনিয়ায় গত ২০ এপ্রিল থেকেই লকডাউন শিথিল হতে শুরু করেছে। এ সপ্তাহ থেকে চালু হবে গণপরিবহন। আগামী সপ্তাহে চালু হবে স্কুল। সব বার, রেস্টুরেন্ট এবং ছোটখাটো সব হোটেলও আগামী সপ্তাহ থেকে চালু হয়ে যাবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৮ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশের সব গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ ৭২ ঘণ্টা বন্ধ রাখার পরামর্শ
দেশের সব গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ ৭২ ঘণ্টা বন্ধ রাখার পরামর্শ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা