শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০ আপডেট:

লিবিয়া যেন মৃত্যুফাঁদ

দেশে আসছে না ২৬ লাশ, হামলাকারীরা খুঁজছে অন্য বাংলাদেশিদেরও, বিচার পাওয়া নিয়ে সংশয়
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
লিবিয়া যেন মৃত্যুফাঁদ

কোনো একক সরকারের নিয়ন্ত্রণে না থাকা লিবিয়ায় একসঙ্গে এতজন বাংলাদেশি খুন হওয়ার পরও বিচার পাওয়া নিয়ে সংশয় আছে। লিবিয়ায় থাকা তিনটি সরকারের মধ্যে জাতিসংঘ সমর্থিত সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করছে বাংলাদেশ সরকার। লিবিয়ার জাতিসংঘ সমর্থিত সরকারের পক্ষ থেকে হত্যাকারীদের ধরতে ওয়ারেন্ট ইস্যু করা হয়েছে। কিন্তু ঘটনাস্থল ও হত্যাকারীদের আবাসস্থলের এলাকায় কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই এই সরকারের। এর মধ্যে সেখানে চলছে যুদ্ধ। মিসাইল হামলা চলছে প্রতিনিয়ত। স্থানীয় একাধিক বাংলাদেশি বলছেন, ২৬ বাংলাদেশির মরদেহ সেখানকার মিজদা শহরেই কবর দেওয়া হচ্ছে। মরদেহগুলো পচে গন্ধ হয়ে যাচ্ছে। যুদ্ধাবস্থা চলমান থাকায় এবং হামলাকারী লিবিয়ান ওই গোষ্ঠী চরম বিক্ষুব্ধ হয়ে থাকায় বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তারা সেখানে যেতে পারেননি।  দূতাবাসের শ্রমবিষয়ক কাউন্সিলর আশরাফুল ইসলাম জানান, নিহতদের পরিবারের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে মিজদা শহরেই মরদেহগুলো দাফনের প্রক্রিয়া চলছে। লাশগুলো সেখানে (মিজদায়) দাফন করা ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। কাজেই এটা মেনে নিতেই হচ্ছে। মিজদা খুবই ছোট একটি অনুন্নত শহর, সেখানে লাশগুলো সংরক্ষণের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা নেই। এ ছাড়া যুদ্ধকবলিত এলাকা হওয়ায় এবং লিবিয়ার জাতিসংঘ সমর্থিত সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরের এলাকা হওয়ায় রাজধানী ত্রিপোলির সঙ্গে মিজদা শহরের যোগাযোগের ব্যবস্থাও বেশ খারাপ। আর করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের কারণে সব ধরনের আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল বন্ধ থাকায় লাশগুলো মিজদা শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়। এসব কারণে লাশ হস্তান্তর করার বা লাশ বাংলাদেশে পাঠানোর কোনো সুযোগ আমরা দেখছি না। তাই আমরা লাশগুলো দাফন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি এবং তাদের পরিবারের সঙ্গে কথাবার্তা বলছি। গতকাল থেকেই লাশগুলো দাফনের প্রক্রিয়া শুরুর কথাও বলেন শ্রম কাউন্সিলর। অন্যদিকে, হামলাকারীরা অন্য বাংলাদেশিদেরও খুঁজছে বলে জানান স্থানীয় বাংলাদেশিরা। লিবিয়ার বেনগাজীর বাংলাদেশ কমিউনিটির সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক বলেন, লিবিয়ার দক্ষিণাঞ্চলের অবস্থা ভালো নয়। পরিস্থিতি এত খারাপ যে, এখনো অক্ষত অবস্থায় পালাতে সক্ষম হওয়া বাংলাদেশিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। হামলাকারীরা জীবিত বাংলাদেশিদের অবস্থান জেনে যাওয়ায় ওই অঞ্চলে থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে এবং আশ্রয়দাতাসহ অনেকেই হুমকির মুখে থাকাতে উদ্ধার কাজে কিছুটা বেগ পেতে হচ্ছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘লিবিয়ায় আমাদের মিশন ত্রিপোলি সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে এবং জরুরি তদন্ত ও হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে যথাযথ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছে। বাংলাদেশ দূতাবাস জাতিসংঘ স্বীকৃত ত্রিপোলিভিত্তিক গভর্নমেন্ট অব ন্যাশনাল অ্যাকর্ডকে (জিএনএ) এই হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের পরিচয় ঢাকাকে জানাতে বলেছে। লিবিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দুষ্কৃতকারীদের গ্রেফতার করে শাস্তির মুখোমুখি করার নির্দেশ দিয়েছে। তবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন বলেন, রাজধানী ত্রিপোলি থেকে ১৮০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে মিজদা শহরে এই হত্যাকান্ড ঘটেছে, এটি গোলযোগপূর্ণ এলাকা, মাত্র এক সপ্তাহ আগে প্রতিপক্ষ বাহিনীর সঙ্গে লড়াইয়ের পর জিএনএ এই শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। হটিয়ে দেওয়া প্রতিপক্ষ বাহিনী দুই দিন আগেও বোমা হামলা চালিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে অপরাধীদের কখন কীভাবে আটক করা যাবে, সে বিষয়ে ধারণা করা কঠিন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, ২৬ বাংলাদেশির মৃতদেহ দেশে নিয়ে আসার জন্য ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশনের (আইওএম) সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। বাংলাদেশ মিশন লিবিয়া সরকারের ডিরেক্টর জেনারেল অব হেলথ অ্যান্ড আইওএমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তারা আহত বাংলাদেশিদের চিকিৎসায় সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে। আহত ১১ বাংলাদেশির মধ্যে ৫ জনের অবস্থা গুরুতর। তবে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকরা অপর ৬ জনকে ঝুঁকিমুক্ত বলে জানিয়েছেন। গুরুতর আহত ৫ জনের মধ্যে ৩ জনের সার্জারি হয়েছে। কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ লিবিয়া যেন বাংলাদেশি তরুণ ও যুবকদের মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে। অবৈধভাবে ইউরোপে যেতে গিয়ে লিবিয়ায় সলিলসমাধি হচ্ছে। কখনো ভূমধ্যসাগরে ডুবে কখনো মরুভূমিতে অপহরণকারীদের নির্মম নির্যাতনে মৃত্যুকোলে ঢলে পড়তে হচ্ছে উন্নত জীবনের আশায় থাকা তরুণদের। প্রলোভন দেখিয়ে লিবিয়ায় নিয়ে অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়ে অর্থ আদায় করা হচ্ছে দফায় দফায়। পরে ইউরোপে পাঠানোর নামে ডিঙ্গি নৌকায় তুলে ভাসিয়ে দেওয়া হচ্ছে উত্তাল সাগরে। গত পাঁচ বছরে নৌকাডুবি ও নির্যাতনে কয়েকশ বাংলাদেশির মৃত্যুই শুধু হয়নি, নিখোঁজও আছেন অনেকে। এর মধ্যেই মানব পাচারকারী ও অপহরণকারীদের অভয়ারণ্য হয়ে ওঠা লিবিয়ার মিজদা শহরে অপহরণকারীরা ২৬ জন বাংলাদেশিসহ ৩০ জনকে নির্মমভাবে হত্যা করল। জানা যায়, লিবিয়ায় মাঝে-মধ্যেই বাংলাদেশিদের পণবন্দী করে নির্যাতন ও অর্থ আদায়ের ঘটনা ঘটে। প্রায়ই সেখানে দুর্ঘটনায় বাংলাদেশিরা প্রাণ হারাচ্ছেন। সর্বশেষ ২৬ জন নিহতের ঘটনায় বেঁচে যাওয়া একজন বাংলাদেশি ঘটনার যে বিবরণ দিয়েছেন তা ছিল রোমহর্ষক। তারা দুই দলে ৩৮ জন গত ডিসেম্বর মাসে ভারত, দুবাই ও মিসর হয়ে লিবিয়ার বেনগাজিতে পৌঁছান। পরে যুদ্ধ বেড়ে যাওয়া ও করোনা পরিস্থিতির কারণে তাদের বেনগাজির বিভিন্ন স্থানে রাখা হয়। এর মধ্যেই দুই দফায় এই ৩৮ জন অপহৃত হন। একদল অপহরণ করে বাংলাদেশ থেকে স্বজনদের কাছ থেকে মুক্তিপণ নিয়ে ছেড়ে দিলে আরেক দল তাদের অপহরণ করে। দ্বিতীয় দফার অপহরণকারীরা টাকা না পেয়ে ঝুলিয়ে রড দিয়ে পেটায়। ছুড়ি দিয়ে খোঁচায়। নির্যাতনের একপর্যায়ে অপহরণকারীদের দুজনকে পিটিয়ে হত্যা করে বাংলাদেশিদের সঙ্গে থাকা সুদানিদের দলটি। পরে অন্য অপহরণকারীরা নির্বিচারে গুলি চালিয়ে হত্যা করে বাংলাদেশি ও সুদানিদের। প্রাথমিকভাবে পাচারকারীদের পরিকল্পনা ছিল, এই বাংলাদেশিদের ভূমধ্যসাগরে নৌকায় তুলে দেওয়ার। মে মাস থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত ভূমধ্যসাগর কিছুটা শান্ত থাকায় এই সময়কে মৌসুম হিসেবে ব্যবহার করে থাকে পাচারকারীদের শত শত গ্রুপ।

যেভাবে হয়ে উঠল মৃত্যুফাঁদ : গবেষণা প্রতিষ্ঠান রামরুর প্রধান তাসনিম সিদ্দিকী মনে করেন, শুধু বাংলাদেশিদের কাছে নয়, এশিয়া ও আফ্রিকার আরও বহু দেশের অবৈধ অভিবাসীদের জন্য ট্রানজিট পয়েন্ট লিবিয়া। এর শুরুটা দুই?হাজার সালের দিকে। তখন ইংল্যান্ডে অবৈধ অভিবাসীদের ধরপাকড় শুরু হলে তাদের অনেকেই স্পেন এবং ইতালি চলে যান। অন্যদিকে, লিবিয়ার ওপর আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পর ২০০৮ সালের দিকে প্রচুর বাংলাদেশি লিবিয়ায় কাজের জন্য যেতে শুরু করেন। তখনই ইতালিতে থাকা বাংলাদেশিরা তাদের আত্মীয়স্বজনদের সেখানে নিয়ে যেতে, অথবা টাকার বিনিময়ে ইউরোপে লোকজন নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করতে শুরু করেন। এ সময়ই তারা লিবিয়াকে একটা রুট হিসেবে বেছে নেন। তারা সুদান এবং আফ্রিকার নানা দেশ হয়ে প্রথমে লিবিয়ায় যান। তারপর লিবিয়া থেকে ডিঙ্গি নৌকায় করে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইতালি বা অন্য কোনো ইউরোপীয় দেশে যেতে থাকেন। প্রথমে এটা হয়তো ইতালিতে থাকা বাংলাদেশিদের আত্মীয়স্বজনকে ইউরোপে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হতো। কিন্তু পরে এই রুটে মানব পাচারের সংগঠিত চক্র আত্মপ্রকাশ করে। এই চক্রগুলোর সঙ্গে সুদান, মিসর, এবং লিবিয়াসহ নানা দেশের লোক জড়িত। প্রতিটি জায়গাতেই পাচারকারীদের এক চক্রের হাত থেকে অবৈধ অভিবাসীদের দলগুলোকে আরেক চক্রের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এ মুহূর্তে বাংলাদেশিদের সব রুটই গেছে আফ্রিকার নানা দেশের মধ্যে দিয়ে। বাংলাদেশের কিছু অসাধু জনশক্তি রিক্রুটিং এজেন্সি আছে যারা সুদানে লোক পাঠাচ্ছে। সুদানে তো গৃহযুদ্ধ চলছে, এখানে তো কাজ নেই। তারপরও সেখানে লোক যাচ্ছে। ফলে বোঝাই যাচ্ছে- এর আড়ালে একটা কিছু হচ্ছে। আসলে সুদান পর্যন্ত একটা বৈধ ট্রাভেল ডকুমেন্ট দিয়ে লোক নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সুদান থেকে তারা যাচ্ছে লিবিয়ার বেনগাজি। সুদান থেকে তারা ট্রাকে করে সীমান্ত পার হয়ে লিবিয়া ঢুকছেন। এ সীমান্ত পার হতে গিয়ে অনেকে মারাও গেছেন। পথে নানান জায়গায় তাদের দীর্ঘ সময় থাকতে হয় এক মাস-দুই মাস পর্যন্ত। আমার কাছে এমন তথ্যও আছে যে কারও কারও পাঁচ বছর লেগে গেছে ইউরোপ পর্যন্ত পৌঁছাতে। তারা ইউরোপে ঢোকেন প্রধানত ইতালি দিয়ে। তাসনিম সিদ্দিকী জানান, ২০০০ সালের দিকে যখন স্পেন ও ইতালিতে কৃষি ক্ষেত্রে কাজের সুযোগ তৈরি হলো, তখন তারা নিয়মিত শ্রমিক না নিয়ে অবৈধ অভিবাসীদের এসব কাজে লাগিয়েছে। পরবর্তীকালে এসব অভিবাসীকে তারা বৈধ করে নিয়েছে। ফলে কিছু বাংলাদেশির মনে ধারণা তৈরি হয়েছে যে, কষ্ট করে একবার ইতালি যেতে পারলে কিছু দিন পরই বৈধ হয়ে যাব। এভাবেই অবৈধ অভিবাসনের ক্ষেত্রটা তৈরি হয়েছে।

দায় অনেকেরই : গবেষণা প্রতিষ্ঠান রামরুর প্রধান তাসনিম সিদ্দিকী বলেন, যেসব রিক্রুটিং এজেন্সি লোকজনকে সুদান নিয়ে যাচ্ছেন, তারা কি জানেন না যে সুদানের পর এসব লোকেরা কীভাবে কোথায় যাবে? বহু এজেন্সি আছেন যারা এ চক্রের সঙ্গে জড়িত। এয়ারপোর্টে ইমিগ্রেশন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, সিভিল এভিয়েশন- এসবের কিছু অসাধু ব্যক্তির সঙ্গে যোগসাজশে এটা চলছে। তারা বুঝে বা না বুঝে, চোখ বন্ধ করে থেকে এই মানুষগুলোকে যেতে দিচ্ছেন। এটা যদি থামাতে হয়, তাহলে সবার আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দায়বদ্ধ হতে হবে। তাদের বুঝতে হবে যে এ মানুষগুলো ক্রমাগত লাশে পরিণত হচ্ছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেন, মানব পাচারের যে আইন আছে, তা বেশ কঠিন। এতে পাচারকারীদের কঠোর শাস্তি হওয়ার কথা। কিন্তু এ সংক্রান্ত মামলাগুলোর যে তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়, তা এতটাই দুর্বল হয় যে বিচারকরা তাদের ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। এক্ষেত্রে দায় সবারই। বিমানবন্দর, পুলিশ, প্রশাসন সবারই। সবাই মিলে সঠিক দায়িত্ব পালন না করলে মানব পাচার বন্ধ হবে না। বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশনের লোকজন বহু লোককে হেস্তনেস্ত করে, কিন্তু এরপরও এই পাচারকারীরা লোক পাঠায় কীভাবে। শুনেছি যারা গেছে তারা ঢাকা বিমানবন্দর দিয়ে বা বিভিন্ন বিমানবন্দর থেকে দুবাই হয়ে আলজেরিয়া হয়ে তারপর গেছে লিবিয়ার মরুভূমিতে। এই ব্যবসা বন্ধ করতে হবে। এটা আমাদের বদনাম, দেশের জন্য লজ্জা। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুঃখজনক যে যারা বিদেশে গিয়ে এ ধরনের পরিস্থিতিতে পড়ছেন তারা যখন  দেশে থাকতে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য ১০-১২ লাখ টাকা চাইছেন, সেটা তারা পাচ্ছেন না। আবার বিদেশে যাওয়ার জন্য হলে সঙ্গে সঙ্গে তা পাচ্ছেন। এ জন্য গণসচেতনতা প্রয়োজন। মা-বাবা-ভাই-বোন যারা টাকা দিয়ে থাকেন তাদেরও টাকা দেওয়া বন্ধ করতে হবে। বিদেশে যেতে হলে বৈধভাবেই যেতে হবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে