শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুলাই, ২০২০

সাক্ষাৎকারে র‌্যাবের এডিজি কর্নেল তোফায়েল

চিকিৎসায় অনিয়ম সহ্য করা হবে না

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
চিকিৎসায় অনিয়ম সহ্য করা হবে না

হাসপাতালের কোনো সুবিধা ছাড়াই ভয়ঙ্কর ভাইরাস করোনার সফল মোকাবিলা করছে এলিট ফোর্স র‌্যাব। বাহিনীর ২০ শতাংশ সদস্য আক্রান্ত হলেও ইতিমধ্যে ৮০ শতাংশ সুস্থ হয়ে কাজে ফিরে গেছেন। বাকিরা সুস্থ হওয়ার পথে। আর এটা হয়েছে সঠিক ব্যবস্থাপনার কারণে। র‌্যাবের করোনা মোকাবিলার পদ্ধতি অনুসরণ করে এরই মধ্যে সিলেটে দুটি কভিড হাসপাতাল হয়েছে। প্রশংসা করেছে দেশ-বিদেশের স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে র‌্যাব সদর দফতরে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’-এর সঙ্গে খোলামেলা কথা বলছিলেন র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (এডিজি-অপস্্) কর্নেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার। র‌্যাবে যোগদানের পর থেকে ক্যাসিনো সংশ্লিষ্ট দুর্নীতি, মাদক এবং জঙ্গিবিরোধী অভিযানে একের পর এক নেতৃত্ব এবং দিকনির্দেশনা দিয়ে এরই মধ্যে প্রশংসা কুড়িয়েছেন চৌকস এই কর্মকর্তা। অভিযান এবং সফলতার দিক দিয়ে মাঝে বেশ কিছু দিন ঝিমিয়ে পড়লেও আবার নড়েচড়ে বসেছে র‌্যাব। তিনি কথা বলেছেন কভিড-১৯ ভাইরাসের সচেতনতাসহ নানা বিষয় নিয়ে। হাসপাতালের চিকিৎসার অব্যবস্থাপনা এবং দুর্নীতির বিষয়েও নজর রাখা হচ্ছে জানিয়ে র‌্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, চিকিৎসা ব্যবস্থায় অনিয়ম-দুর্নীতি সহ্য করা হবে না। প্রয়োজনে র‌্যাবের মোবাইল কোর্ট দিয়ে অভিযান চালানো হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : র‌্যাবের করোনা মোকাবিলার পদ্ধতি নিয়ে সর্বত্র আলোচনা হচ্ছে। এত কম ক্ষয়ক্ষতিতে কীভাবে করোনা মোকাবিলা করলেন? আগামী দিনগুলোতে র‌্যাবের অবস্থান কী হবে?

এডিজি : দেখুন, র‌্যাব ফোর্সেস একটা বিশেষায়িত বাহিনী। সে হিসেবে আমাদের অনেক সুবিধা যেমন রয়েছে তেমন কিছু অসুবিধাও আছে। যেমন আমাদের নিজস্ব কোনো হাসপাতাল নেই। আমরা বিভিন্ন বাহিনীর হাসপাতালে ভর্তি হই। এ পরিস্থিতিতে বিভিন্ন হাসপাতাল তাদের নিজস্ব বাহিনীর রোগী নিয়ে ব্যস্ত থাকতে পারে। ফলে করোনা মহামারী যখন বিশ্বকে আঘাত করে এবং বাংলাদেশে সংক্রমণ শুরু হওয়ার আগেই আমরা প্রস্তুতি নিতে শুরু করি। আমরা বিবেচনায় নিয়েছি যে, আমাদের ডাক্তারের সংখ্যা হাতেগোনা। আমরা সিদ্ধান্ত নিই যে, অপারেশন কার্যক্রম আগের গতিতে চাঙ্গা রেখেই করোনাকে আমরা মোকাবিলা করব। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন মেনে মৃদু ও মাঝারি সংক্রমিত রোগীদের চিকিৎসা শুরু করি আইসোলেশন সেন্টারে। আমরা সিদ্ধান্ত নিই যে, হালকা এবং মাঝারি সংক্রমিত রোগীদের আমরা বড় হাসপাতালে দেব না। তাহলে বড় হাসপাতালের চিকিৎসকরা জরুরি রোগীদের ওপর বেশি মনোনিবেশ করতে পারবেন। ফলে মৃত্যুর হার কমবে।

বা. প্র. : কেমন প্রস্তুতি ছিল?

এডিজি : আমরা আইসোলেশন সেন্টারগুলোকে সিসি ক্যামেরার আওতায় এনেছি। প্রতিটি ব্যাটালিয়নে একটি করে আইসোলেশন সেন্টার তৈরি আমরা নিশ্চিত করেছি যেন একজন রোগী পাঁচ মিনিটের বেশি অক্সিজেন স্বল্পতায় না ভোগে। সময়মতো যেন অক্সিজেন দিতে পারি। আমাদের গুটিকয়েক চিকিৎসক ও আমরা করোনা আক্রান্ত রোগীদেরই প্রশিক্ষিত করেছি। কীভাবে অক্সিজেন লেভেল মাপতে হয়। কীভাবে অক্সিজেন কনসেনট্রেটর ফিট করতে হয়। ফলে একজন রোগী তার পাশের বেডের আরেক রোগীকে সাহায্য করেছে। একজন নার্সকে সারা দিন-রাত অপেক্ষায় থেকে ডিউটি করতে হয়নি। ডাক্তার এসে দেখেছেন রোগী ঠিকমতো অক্সিজেন নিতে পারছে। প্রত্যেকের কাছে গরম পানির ভাপ নেওয়ার ব্যবস্থাসহ অন্যান্য ব্যবস্থাপত্র সহজলভ্য করা হয়েছে। চিকিৎসক এবং প্যারামেডিক্স ভাড়া করেছি।

বা. প্র. : যতদূর জেনেছি র‌্যাবে মাত্র তিনজন চিকিৎসক রয়েছেন। এত অল্প চিকিৎসক দিয়ে কীভাবে এ অবস্থার মোকাবিলা করলেন?

এডিজি : আমরা আউট সোর্সিংয়ের মাধ্যমে কিছু সংখ্যক চিকিৎসক এবং প্যারামেডিক্স নিয়েছি। করোনা চিকিৎসার ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে র‌্যাবের অ্যাপসটি বিশেষ ভূমিকা রেখেছে। (বড় পর্দায় সেই অ্যাপসটির সংক্রমণের ডিজিটাল গ্রাফ দেখিয়ে তিনি বলেন) যে ব্যাটালিয়নে সংক্রমণ নিচের দিকে চলে আসছিল সেখান থেকে চিকিৎসাসামগ্রী অন্য ব্যাটালিয়নে যেখানে সংক্রমণ উপরের দিকে সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রতি ১৫ মিনিট পর পর র‌্যাবের নিজস্ব অ্যাপসে করোনা পরিস্থিতির আপডেট করা হচ্ছে। সঠিক ব্যবস্থাপনা করতে পারলে করোনা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব বলে আমাদের মনে হয়েছে। করোনায় চিকিৎসার চেয়ে ব্যবস্থাপনাটাই বেশি জরুরি। একজন করোনা আক্রান্ত র‌্যাব সদস্যকে বরিশাল থেকে হেলিকপ্টারে করে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকায় আনা হয়েছে। তার অক্সিজেন লেভেল ৫০ শতাংশে নেমে গিয়েছিল। কিন্তু আমরা হেলিকপ্টারেই রিচার্জেবল অক্সিজেন কনসেনট্রেটর ব্যবহার করেছি। তাকে যখন ঢাকায় আনা হয় তখন চিকিৎসকরাই অবাক হয়ে বলেছেন, এই রোগীকে আপনারা কীভাবে বাঁচালেন! সেই সদস্য কিন্তু এখন পুরোপুরি সুস্থ। গণমাধ্যমের সহায়তা নিয়ে তাকে প্লাজমাও দেওয়া হয়েছে। র‌্যাবের যেসব সদস্য সেরে উঠেছে তারাও চাহিদা অনুসারে এখন প্লাজমা দিচ্ছেন। 

সাক্ষাৎকারের একপর্যায়ে করোনা পরিসংখ্যান র‌্যাব থেকে সরবরাহকৃত তথ্যে দেখা যায়, গতকাল পর্যন্ত র‌্যাবে মোট করোনা সংক্রমিত হয়েছেন ১৮৭৬ জন। এরই মধ্যে ১৫০৯ জন সুস্থ হয়েছেন। আইসোলেশনে রয়েছেন ৩৬৭ জন। সে অনুসারে সুস্থ হয়েছেন ৮০ ভাগ। তিনজন র‌্যাব সদস্য আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

কর্নেল তোফায়েল বলছিলেন, শুরুর দিকে আমরা লক্ষ্য করি করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ভয়ে, আতঙ্কে যত মানুষ মারা যাচ্ছে সত্যিকার অর্থে করোনায় তত মানুষ মারা যাচ্ছে না। আমাদের তিনজন র‌্যাব সদস্য একেবারে শুরুর দিকে রিপোর্টে কভিড পজিটিভ শোনার পরপরই আতঙ্কে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। আমরা বাহিনীর সদস্যদের মনোবলটা ভাঙতে দিইনি। করোনায় র‌্যাবের অপারেশনও ভেঙে পড়েনি।

বা. প্র. : করোনা মোকাবিলায় র‌্যাবের মডেল যেটি সফল বলে আপনারা দাবি করছেন সেই মডেলটি আপনারা পুলিশের সঙ্গে বা অন্য কোনো বাহিনীর সঙ্গে বিনিময় করেছেন?

এডিজি : হ্যাঁ, আমরা করেছি। তবে এই যে সংক্রমণ কমিয়ে আনার মডেল এখানে কিন্তু কারও একার কৃতিত্ব নেই। এখানে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা আছে। তবে একটা কথা বলতে পারি, একজন র‌্যাব সদস্যও বলতে পারবেন না যে, তিনি সময়মতো ওষুধ বা গরম পানি অথবা আনুষঙ্গিক জিনিস পাননি।

বা. প্র. : করোনার সময় গুজব বা জঙ্গিবাদের বিস্তার নিয়ে কথা হচ্ছে।

এডিজি : দেখুন, লকডাউনে মানুষ ঘরের মধ্যে দীর্ঘ সময় বসেছিল। ফলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন গুজব বা জঙ্গিবাদে দীক্ষা নেওয়া- এসবের দিকে কেউ কেউ হয়তো ঝুঁকেছে। তবে সবাই যে এ কাজে যুক্ত ছিল বিষয়টা এমন নয়। আমরা গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করে অনেককে আটক করেছি। তাদের জঙ্গিবাদের দীক্ষা থেকে ফেরানোর জন্য মানসিকভাবে প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। তবে এটা বুঝতে হবে, গুজব কিন্তু স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে তৈরি হয় না। ভেজা বা স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে যেমন আগাছা বা ফার্ন জন্মে তেমনি গুজবের জন্য একটা অস্বাভাবিক পরিবেশ লাগে। ঘোলাটে পরিবেশে গুজব সৃষ্টিকারীরা তাদের মনগড়া কাহিনি প্রচার শুরু করে। করোনা পরিস্থিতির কারণেও আমরা অনেক ধরনের গুজব লক্ষ্য করেছি। যেমন গুজব ছড়ানো হচ্ছে- লাখ লাখ মানুষ মরছে, গোপন করা হচ্ছে, লুকিয়ে ফেলা হচ্ছে এসব। কিন্তু বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কল্যাণে, নাগরিক সাংবাদিকতার কারণে কোনো বিষয় গোপন করা কঠিন। এখন সবাই জানে বাংলাদেশে সেভাবে লাখ লাখ মানুষ মারা যায়নি। যারা এ ধরনের গুজব ছড়িয়েছে তাদের মধ্যে যাদের আইনের আওতায় আনা প্রয়োজন তাদের আনা হয়েছে। গুজব রটনাকারীদের দৌরাত্ম্য নিয়ন্ত্রণ করা গেছে।

বা. প্র. : চলমান মহামারীর সময়ে অনেক রোগী বিনা চিকিৎসায় মারা যাচ্ছেন এমন অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। কভিড হাসপাতালেও পজিটিভ রিপোর্ট ছাড়া রোগী না নেওয়া এবং নন-কভিড হাসপাতালে নেগেটিভ রিপোর্ট ছাড়া রোগী ভর্তি না নেওয়ার অভিযোগও বিস্তর। অতীতে চিকিৎসা ব্যবস্থার অনিয়ম দুর্নীতি নিয়ে কাজ করলেও বর্তমানে র‌্যাব নিশ্চুপ কেন?

এডিজি : করোনা আক্রান্তদের মধ্যে ৯০ শতাংশেরই মৃদু বা মাঝারি উপসর্গ দেখা দেয়। আইসোলেশন সেন্টার বা বাড়িতেই চিকিৎসা হতে পারে। খারাপ পরিস্থিতি হলে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নেওয়ার প্রয়োজন হয়। আমরা যদি ডাক্তারদের ওপর চাপ কমাতে পারি, সচেতন হই তবে ঢাকার বাইরে থেকে আসা জটিল রোগীরা হাসপাতালে সহজেই জায়গা পাবে। যেসব ক্লিনিক বা হাসপাতাল করোনা বা অন্য রোগীদের চিকিৎসা না দিয়ে ফিরিয়ে দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত চলবে। আমরা অতীতে যেভাবে সন্ত্রাস-দুর্নীতির বিরুদ্ধে কাজ করেছি এখনো সেভাবেই করব। কিন্তু সন্ত্রাস বা জঙ্গিবাদের ক্ষেত্রে যেমন সরাসরি গ্রেফতার করে ব্যবস্থা নেওয়া যায়, দুর্নীতির ক্ষেত্রে বিষয়টি একটু ভিন্ন। এক্ষেত্রে দলিল-দস্তাবেজ না দেখে তাড়াহুড়া করে দুর্নীতির বিরুদ্ধে মামলা করলে ফাঁকফোকর থেকে যায়। ফলে জামিনে বের হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে আমাদের নজরদারি অব্যাহত আছে। চিকিৎসা-সংক্রান্ত দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের কার্যক্রমের প্রমাণ আমরা যথাসময়ে দেব।

বা. প্র. : করোনার সময় মাদক ব্যবসা বন্ধ হয়নি। করোনা সবকিছু কোনো না কোনোভাবে স্থবির করলেও মাদক ব্যবসাকে স্থবির করতে পারেনি। ক্ষেত্রবিশেষে বরং বেড়েছে। আপনার পর্যবেক্ষণ কী?

এডিজি : প্রথমেই বলি, র‌্যাবের মাদকবিরোধী অভিযান অব্যাহত আছে। আমরা পরিসংখ্যান যদি দেখি তাহলে দেখব গত বছরের মাদক উদ্ধারের কাছাকাছি আমরা আছি। তবে দাবি করছি না যে, আমরা সব ধরে ফেলেছি। সব মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার হয়েছে। তা হয়নি। তবে আমাদের অভিযান চলছে। গণমাধ্যমের কাছ থেকে, আমাদের নিজস্ব গোয়েন্দা চ্যানেলে তথ্য সংগ্রহ করে আমরা অভিযান অব্যাহত রেখেছি।

বা. প্র. : করোনাকালে ক্যাসিনো কারবারি বা অন্য দুর্নীতিবাজরা তদন্ত থেকে দূরে থাকার সুযোগ পাচ্ছে?

এডিজি : একেবারেই না। যারা করোনা পরিস্থিতির কারণে একটা দায়মুক্তির সুযোগ খুঁজছিলেন তারা ইতিমধ্যে বার্তা পেয়ে গেছেন যে, আমরা ঘরে বসে নেই। ফলে তাদের নিস্তার পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এ ছাড়া ভেজাল বা নকলের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত ছিল, এখনো থাকবে। ভেজাল ওষুধ বা নকল সুরক্ষা সামগ্রীর বিরুদ্ধে অভিযান আমরা আরও বেগবান করব।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা