শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

শোক ঢেকে যায় আত্মপ্রচারে

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
শোক ঢেকে যায় আত্মপ্রচারে

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে করোনাকালেও থেমে নেই আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাদের আত্মপ্রচার। কারও কারও ছবির বিশালত্বে হারিয়ে গেছেন জাতির পিতা ও ১৫ আগস্টের শহীদরা। শহীদদের প্রতি ‘শ্রদ্ধাঞ্জলি’র ছবির চেয়ে বড় বড় ছবির পোস্টার, বিলবোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুন রাজধানীর প্রায় সব জায়গায়। বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়, ধানমন্ডি ৩/এ দলীয় সভানেত্রীর কার্যালয়ের সামনেসহ নগরীর বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি আবাসিক ভবন, হাসপাতাল, পাড়া-মহল্লার দেয়াল ও পিলারে জাতির পিতাকে নিয়ে বিনম্র শ্রদ্ধাসংবলিত পোস্টার-ব্যানার আর লেখনী শোভা পাচ্ছে। উঠতি, পাতি, মহানগরী, থানা এবং ওয়ার্ড নেতাদের এ আত্মপ্রচার দেখে মনে হয় ‘শোক ঢাকা পড়েছে পোস্টারে’। বিশেষ করে ঢাকা-৫ ও ঢাকা-১৮ আসনের উপনির্বাচন উপলক্ষে শোকের শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাতে সম্ভাব্য প্রার্থীদের আস্থাভাজন হতে গিয়ে কেউ কেউ জাতির পিতার ছবির চেয়ে নিজের ছবি বড় করে ছাপিয়েছেন। অনেকেই বিষয়টিকে দৃষ্টিকটু বলে মন্তব্য করেছেন।

এ প্রসঙ্গে বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যারা শোকের আত্মপ্রচারের নামে বঙ্গবন্ধুর প্রতি অবমাননা করছেন এটা খুবই ঘৃণিত কাজ। এটা আওয়ামী লীগকেই বন্ধ করতে হবে। দীর্ঘদিন দল ক্ষমতায় থাকায় অনেক কাউয়া এখন আওয়ামী লীগে ঢুকে পড়েছে। এ ব্যাপারে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে।’

রাজনৈতিক গবেষক ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যারা নানা অনুষ্ঠান কিংবা শোক দিবসের নামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি ছোট করে নিজেদের ছবি বড় করেন তারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শচ্যুত। এটা অত্যন্ত গর্হিত কাজ। শুধু মুজিবকোট পরলেই জাতির পিতার আদর্শের হওয়া যায় না। জাতির পিতা যে ত্যাগ-সাধনা ও আদর্শ রেখে গেছেন তা অন্তরে ধারণ করতে হবে। আত্মপ্রচারের নামে তারা কোনো সুবিধা আদায়কারী কিনা তা খতিয়ে দেখা উচিত।’

রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি ব্যবহারে একটা নীতিমালা থাকা উচিত। জাতির পিতা কিংবা পরিবারের কারও নামে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা কোনো স্থাপনা করতে গেলে যেমন বঙ্গবন্ধু ট্রাস্ট থেকে অনুমোদন নিতে হয়, তেমনি তাঁর ছবির ব্যবহারের ক্ষেত্রেও এমন নীতিমালা করা উচিত। তা না হলে রিজেন্টের সাহেদের মতো ব্যক্তিরা নিজেদের অপকর্ম জায়েজ করার জন্য প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে কিংবা স্থানীয় প্রশাসনকে চাপে রাখতে অথবা অনৈতিক সুবিধা আদায়ে এসব করবে। তাদের উদ্দেশ্য শোকের শ্রদ্ধাঞ্জলি নয়, আত্মপ্রচার ও অপকর্ম করা। এটা বন্ধ করা উচিত।’

গতকাল সরেজমিন ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে, ধানমন্ডি ৩/এ দলীয় সভানেত্রীর কার্যালয়, পল্টন, ফার্মগেট, মোহাম্মদপুর, শেরেবাংলানগর, মতিঝিল, যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, উত্তরা, উত্তরখান, দক্ষিণখান, খিলক্ষেতসহ বিভিন্ন এলাকায় আওয়ামী লীগ নেতাদের এ আত্মপ্রচারের ছবি, বিলবোর্ড, পোস্টার, ব্যানার ফেস্টুন ও তোরণ চোখে পড়ে। বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শতাধিক পোস্টার রয়েছে। এর মধ্যে নিজের ছবি সবচেয়ে বড় করে সাঁটিয়েছেন ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ মৎস্যজীবী লীগের সাবেক সভাপতি শাহজাহান হাওলাদার। সেখানে জাতির পিতা ও বঙ্গমাতা কিংবা ১৫ আগস্টের শহীদদের ছবি আকারে অনেক ছোট।

ঢাকা-৫ আসনের যাত্রাবাড়ী-ডেমরা রোডের ৬৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কার্যালয় থেকে কিছু দূর যেতেই ডান পাশে চোখে পড়ে একটি বিশাল ব্যানার। বাঁশের সঙ্গে টানানো এ ব্যানারে লেখা আছে- ‘১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস-জাতির পিতাসহ সকল শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি’। ব্যানারের বাঁ পাশে মাঝারি আকারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের ছবি। ক্ষুদ্র আকারে দেওয়া হয়েছে ১৫ আগস্ট নিহত সব শহীদের ছবি। আর ডান পাশে সবচেয়ে বড় আকারে দেওয়া হয়েছে মেহেরিন মোস্তফা দিশির ছবি। ছবির সৌজন্য : আহমেদ আহসান, ৬৩ ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ। ঢাকা-৫ এলাকায় এমন অনেকের ছবিই এখন শোকের শ্রদ্ধাঞ্জলির নামে আত্মপ্রচার। ডেমরা-স্টাফকোয়ার্টারের রাস্তায় বেশ কয়েকটি তোরণ স্থাপন করা হয়েছে, যা রীতিমতো চোখে পড়ার মতো। এ তোরণের ওপর লেখা আছে- ‘জাতীয় শোক দিবসে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি। আসন্ন ঢাকা-৫ উপনির্বাচনে কাজী মনিরুল ইসলাম মনু (বিএ) ভাইকে এমপি হিসেবে দেখতে চাই।’ বাঁ পাশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি। ডান পাশে মনিরুল ইসলাম মনুর বড় ছবি। মনুর ছবির ওপরে খুব ছোট আকারে দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস এবং ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগ সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী ও সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের ছবি। তোরণের নিচে কমপক্ষে ১০ ফুট আকারে মনুর ছবি ব্যবহার করা হয়েছে। এ ছবিতে শোকের আবহ চোখে পড়েনি। ডেমরা-যাত্রাবাড়ী এলাকায় এমন বিলবোর্ড ও পোস্টার চোখে পড়ে যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ মুন্না, মেহেরিন মোস্তফা দিশি, ৭০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আতিকুল ইসলাম আতিক, রিপনসহ ডজনখানেক মনোনয়নপ্রত্যাশীর। কারও ছবি কর্মী-সমর্থকরা সাঁটিয়েছেন।

ধানমন্ডিতে দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ের সামনে অনেক শ্রদ্ধাঞ্জলির পোস্টার ও ফেস্টুন চোখে পড়ে। এর মধ্যে একটা ফেস্টুনে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও কেসি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আলহাজ মো. খসরু চৌধুরীর ছবিটি শোভা পাচ্ছে। ফেস্টুনের প্রায় অর্ধেকজুড়েই তার ছবি। খসরুর এ ছবি খিলক্ষেত, উত্তরা, উত্তরখান, দক্ষিণখানসহ রাজধানীজুড়েই শোভা পাচ্ছে।

একইভাবে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে বঙ্গবন্ধু জাতীয় যুব পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির একটি বড় বিলবোর্ড সাঁটানো হয়েছে। এখানেও জাতির পিতার চেয়ে সংগঠনের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান বাবুল, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জামাল এবং বন ও পরিবেশ সম্পাদক রায়হান আহম্মেদের ছবি বড় করে দেওয়া হয়েছে। বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি সেখানে কিছুটা দেখা গেলেও ১৫ আগস্ট নিহত অন্য শহীদদের ছবি খুবই ছোট। ১৫ আগস্টের শহীদ ছাড়া আরও তিনজনের ছবি ব্যবহার করা হয়েছে এ বিলবোর্ডে। তাদের কোনো পরিচয় লেখা হয়নি। একইভাবে পল্টন থানা মৎস্যজীবী লীগ নেতা শামীম হাওলাদার, সাধারণ সম্পাদক এস এম মোহনসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতার আত্মপ্রচার চোখে পড়ে। রাস্তার মোড়ে মোড়ে শোভা পাচ্ছে ‘নাইন স্টার যুব সংঘ, ১৩ নম্বর ওয়ার্ড বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের ব্যানারের লেখা একটি ‘প্যানা পোস্টার’। সেখানেও শহীদদের চেয়ে নেতাদের আত্মপ্রচারই বেশি। শুধু দলীয় অফিসই নয়, সরকারি বিভিন্ন অফিসেও এমন আত্মপ্রচার চোখে পড়েছে। উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা ভবনে একটা ব্যানার সাঁটিয়েছেন সিপিই সরকারি কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভাপতি নজরুল ইসলাম ভুইয়া ও সাধারণ সম্পাদক এ কে এম নজরুল ইসলাম। এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যারা শোকের মাসে শ্রদ্ধাঞ্জলির নামে নিজেদের আত্মপ্রচার করেন, জাতির পিতা ও শহীদদের ছবি ছোট করে নিজেদের ছবি বড় করেন তারা বিকৃত মানসিকতার মানুষ। আসলে তারা অন্তরে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাস করেন না। নামেই তারা আওয়ামী লীগ। দলের পক্ষ থেকে বারবার এমন আত্মপ্রচার বন্ধ করতে বলা হয়েছে। কিন্তু যারা এখনো শোনেননি তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাইবিরোধী ৩০ শিক্ষক-কর্মকর্তা বরখাস্ত
জুলাইবিরোধী ৩০ শিক্ষক-কর্মকর্তা বরখাস্ত
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
সর্বশেষ খবর
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

এই মাত্র | অর্থনীতি

আট মাস পর নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে একাদশে কনওয়ে
আট মাস পর নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে একাদশে কনওয়ে

৪৭ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে আমদানি নিষিদ্ধ ৮ লাখ টাকার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ জব্দ
বেনাপোলে আমদানি নিষিদ্ধ ৮ লাখ টাকার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ জব্দ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাংনীতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
গাংনীতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যুক্তরাষ্ট্র-ভেনেজুয়েলা উত্তেজনা : সতর্ক অবস্থানে প্রতিবেশী দ্বীপরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী
যুক্তরাষ্ট্র-ভেনেজুয়েলা উত্তেজনা : সতর্ক অবস্থানে প্রতিবেশী দ্বীপরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় খ্রিস্টানদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে, বললেন ট্রাম্প
নাইজেরিয়ায় খ্রিস্টানদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে, বললেন ট্রাম্প

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ ধৈর্যের পক্ষে বিএনপি
সর্বোচ্চ ধৈর্যের পক্ষে বিএনপি

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিভাজন ভুলে সবাইকে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করার আহ্বান ড. খোন্দকার আকবর হোসেন বাবলুর
বিভাজন ভুলে সবাইকে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করার আহ্বান ড. খোন্দকার আকবর হোসেন বাবলুর

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুদানের এল-ফাশেরে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ
সুদানের এল-ফাশেরে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ কোটি ব্যবহারকারী ছাড়াল ব্লুস্কাই, আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন
৪ কোটি ব্যবহারকারী ছাড়াল ব্লুস্কাই, আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সুদানের এল-ফাশের থেকে ৬০ হাজারের বেশি মানুষ পালিয়েছে : জাতিসংঘ
সুদানের এল-ফাশের থেকে ৬০ হাজারের বেশি মানুষ পালিয়েছে : জাতিসংঘ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যালিফোর্নিয়া মিউজিয়াম থেকে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া মিউজিয়াম থেকে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় দিশেহারা উপকূলের জেলেরা
একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় দিশেহারা উপকূলের জেলেরা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে সাংবাদিক প্রবেশে নতুন বিধিনিষেধ
হোয়াইট হাউসে সাংবাদিক প্রবেশে নতুন বিধিনিষেধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে পেছনে ফেলে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন বাবর
রোহিতকে পেছনে ফেলে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন বাবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরতি দিয়ে নাটকে ফিরছেন সারিকা
বিরতি দিয়ে নাটকে ফিরছেন সারিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধ হচ্ছে অবৈধ ফোন, আপনার ফোন বৈধ কি না জানবেন কীভাবে
বন্ধ হচ্ছে অবৈধ ফোন, আপনার ফোন বৈধ কি না জানবেন কীভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা, কোনো দয়া দেখায়নি আরএসএফ
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা, কোনো দয়া দেখায়নি আরএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সুখবর দিলেন গার্দিওলা
জোড়া সুখবর দিলেন গার্দিওলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে মিনিবাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষ, নিহত ২
কক্সবাজারে মিনিবাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষ, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন বুট হাতে পেয়ে এমবাপে বললেন, ‘অনেকবার জিততে চাই’
গোল্ডেন বুট হাতে পেয়ে এমবাপে বললেন, ‘অনেকবার জিততে চাই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও টেস্ট অধিনায়কত্বে ফিরছেন শান্ত!
আবারও টেস্ট অধিনায়কত্বে ফিরছেন শান্ত!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধি স্থগিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধি স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা