শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে অণুজীব বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল

দেশে জানুয়ারির মধ্যে করোনার ভয়াবহতা ৮০ ভাগ কমবে

করোনা এখন অনেকাংশে দুর্বল, পিক টাইম চলে গেছে আর লকডাউনের প্রয়োজন নেই, বাতাস-পানিতেও ছড়ায় ভ্যাকসিন খুব একটা কার্যকর হবে বলে মনে হয় না
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে জানুয়ারির মধ্যে করোনার ভয়াবহতা ৮০ ভাগ কমবে

বাংলাদেশের অণুজীব বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল বলেছেন, আগামী শীত মৌসুমে অর্থাৎ ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যেই বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ৮০ ভাগ কমে আসবে। এরই মধ্যে এই সংক্রমণ অনেকটাই দুর্বল হয়ে গেছে। তিনি বলেন, আমাদের দেশে করোনা পরিস্থিতির ‘পিক টাইম’ চলে গেছে। যদিও এটা এখন সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। তাই সুনির্দিষ্ট এলাকা ধরে আর লকডাউনের প্রয়োজন নেই। সমস্যা হলো- এটা বাতাস ও পানিতেও ছড়ায়। তাই এখন ভ্যাকসিন খুব একটা কার্যকর হবে বলে মনে হয় না।

গত মঙ্গলবার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে ফোনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। ড. বিজন কুমার শীল বর্তমানে গণবিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং গণস্বাস্থ্য ফার্মাসিউটিক্যালের প্রধান বিজ্ঞানী। আলাপচারিতায় তিনি বর্তমান বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি, আলোচিত ভ্যাকসিন, বিশ্ব পরিস্থিতি, গণস্বাস্থ্যের উৎপাদিত র‌্যাপিড কিটসহ নানা দিক তুলে ধরেন। দেশবাসীর উদ্দেশে ড. বিজন বলেন, নিজের স্বাস্থ্য নিজেকেই রক্ষা করতে হবে। এ জন্য সবাইকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বাংলাদেশ সরকার ঘোষিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা জরুরি। নিচে তার সাক্ষাৎকারটি প্রশ্নোত্তর আকারে তুলে ধরা হলো।

প্রশ্ন : বর্তমানে বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?

বিজন কুমার শীল : কোনো সন্দেহ নেই, করোনা এখন সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। তবে ভয়ের কোনো কারণ নেই। হার্ড ইমিউনিটি থাকায় এর ভয়াবহতা কমে আসছে। পাশাপাশি করোনাভাইরাস দীর্ঘদিন ধরে অবস্থানের ফলে সংক্রমণের তীব্রতাও কমছে। তবে করোনা সংক্রমণের ধরনও বদলাচ্ছে। এখন কিছু মানুষের ডায়রিয়া হচ্ছে। রক্তচাপ উঠানামা করছে। এর সঙ্গেও করোনার সংক্রমণের সম্পর্ক রয়েছে। করোনা দীর্ঘযাত্রায় এখন অনেকাংশে দুর্বল। তবে করোনার সংক্রমণ বাড়ছে। করোনার ‘পিক টাইম’ চলে গেছে। ধরা যাক, করোনা পাহাড়ের চূড়ায় উঠেছে। এখন তা নিচের দিকে ধীরে ধীরে নামছে। এ ভাইরাসে কেউ আক্রান্ত হলে কিছুটা সময় লাগে। ১৫-২০ দিন বা কারও মাস লাগে। মাঝখানে এত গরম আবহাওয়া পরিস্থিতির কারণে আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে সমস্যা হয়েছে। এ সময় সুস্থ মানুষও অসুস্থ হয়ে যায়। সেখানে অসুস্থ মানুষের ইমিউনিটি আরও নিম্নমুখী হয়। গত ১২ দিন একদিকে গরম আরেক দিকে বন্যার পানি-দুটোই করোনা আক্রান্ত মানুষকে আরও ‘অসুস্থ’ করেছে। তবে আমাদের দেশে করোনা আক্রান্তে মৃত্যুর হার অনেক দেশের তুলনায় কম। এটা একটি ভালো দিক। আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতেও কিন্তু মৃত্যু বাড়ছে।

প্রশ্ন : বাংলাদেশে করোনায় টেস্টের পরিমাণ কম হচ্ছে। এতে সংক্রমণ কি বাড়ার আশঙ্কা আছে?

বিজন কুমার শীল : পরীক্ষায় মানুষ কখন যায়? যখন সে বাধ্য হয়, তখনই। তবে অনেকে যায়, তারা অধিক সচেতনতার অংশ হিসেবে। বিশেষ করে শ্বাসকষ্ট, জ্বর, ডায়রিয়া, রক্তচাপ উঠানামা করছে বা করোনার উপসর্গ নিয়ে পরীক্ষা করান। প্রথম দিকে মানুষ যেভাবে পরীক্ষা করাতেন, এখন অনেকটা কমেছে। মানুষ অনেকটা সচেতন হয়েছে। তারা এখন বুঝতে পারছেন, এটা বড় কোনো সমস্যা নয়। একটু সচেতন হলে এটাকে প্রতিরোধ করা যায়।

প্রশ্ন : অভিযোগ আছে, সরকার করোনা পরীক্ষায় ফি নির্ধারণ করার কারণে অনেকেই পরীক্ষা করাতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। আপনি কী মনে করেন?

বিজন কুমার শীল : বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক ও চিকিৎসার প্রেক্ষাপটে ২০০ টাকা খুব একটা বড় কিছু নয়। কোনো ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গেলে তারা কিন্তু ঠিকই বিশাল বিল ধরিয়ে দেন। ২০০ টাকা ভালো হয়েছে এ জন্য, অনেকেই বিনা পয়সায় তিনটি টেস্ট করাত। আবার অনেকেই টেস্ট করাতে পারছে না। কেউ কেউ ইচ্ছা করেই যাচ্ছে। তবে ফি নির্ধারণে এই প্রবণতা কমছে। যার না গেলেই নয়, তিনিই কিন্তু এখন পরীক্ষা করাতে যাচ্ছেন। এটা শুরু থেকেই দরকার ছিল। তাতে উপসর্গহীন রোগীরা যেত না। 

প্রশ্ন : করোনা সংক্রমণ শূন্যের কোটায় নিয়ে আসতে কী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত?

বিজন কুমার শীল : এখনো এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া খুবই জটিল। ২০০৩ সালে আমরা করোনাভাইরাসকে একটি গন্ডির মধ্যে আটকে দিয়েছিলাম। এটাকে প্রকাশ্যে ধ্বংস করে দিয়েছিলাম, যার জন্য ওই সময় করোনা বেরুতে পারেনি। এবার সারা বিশ্বে করোনা ছড়িয়ে গেছে। এটাকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনা এখন আর সম্ভব নয়। এটা এখন বাতাসে বা পানিতেও ছড়াচ্ছে। কোন বাতাসে করোনা ছড়াচ্ছে তা বলা যাবে না। করোনা আক্রান্ত একজন মানুষ জোরে হাঁচি দিল, সেখানের বাতাস আশপাশের মানুষকে ছড়িয়ে দিতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা শুরুতে এটা স্বীকার করতে চায়নি। পরে অবশ্য তারা বলেছে, এটা বাতাসেও ছড়ায়। করোনার এখন অনেক রোগীর ডায়রিয়া সমস্যাও হচ্ছে। পানির কারণেও এটা ছড়াচ্ছে। আবার এটাও ঠিক, বন্যায় ভাইরাস কমিয়ে নিয়েও যাচ্ছে। ধরা যাক, একজন মানুষের করোনা হওয়ার জন্য এক লাখ ভাইরাস প্রয়োজন। সেখানে পানিতে ছড়িয়ে যাওয়ার কারণে তিনি ১০ হাজার ভাইরাস পেলেন। এ কারণে তার কোনো সমস্যা হচ্ছে না। এটা একটা ভালো দিকও।

প্রশ্ন : সারা দেশে লকডাউনের পর লাল, হলুদ, সবুজ লকডাউন হয়েছে। এটা কি করোনা প্রতিরোধে কার্যকর পদ্ধতি?

বিজন কুমার শীল : এ মুহূর্তে আর লকডাউনের প্রয়োজন নেই। সারা দেশেই করোনাভাইরাস ছড়িয়ে গেছে। কোথায় এখন লকডাউন হবে? এখন মানুষকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। তাদের আতঙ্কিত করা যাবে না। করোনায় আক্রান্ত হলে প্রাথমিক চিকিৎসাগুলো কী, তা সবাইকে জানাতে হবে। মানুষকে ভয় দেখানো যাবে না। তবে মার্চ-এপ্রিলে দেশজুড়ে কার্যকর লকডাউন করতে পারলে আজকের এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো না। অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা যেত। এখন একমাত্র জনসচেতনতাই জরুরি।

প্রশ্ন : কোরবানির ঈদ গেল। অনেকেই বাড়ি গেছেন এবং এসেছেনও। পশু কোরবানি দিয়েছেন। এতে কি সংক্রমণ বেড়েছে?

বিজন কুমার শীল : করোনা পরিস্থিতিতে মানুষ বাইরে চলাফেরা করলে সংক্রমণ কিছুটা বাড়বে-এটাই স্বাভাবিক। ঢাকা থেকে অনেকে যাত্রীবাহী বাহনে বাড়ি গেছেন। আবার ঢাকায় ফিরেও এসেছেন। এই সময় প্রচ- গরমও ছিল। এ কারণে আমার মনে হয়, করোনা সংক্রমণ কিছুটা বেড়েছে। তবে যেই হারে সংক্রমণ বাড়ার আশঙ্কা করা হয়েছিল, তা হয়নি। এটা ভালো দিক। 

প্রশ্ন : করোনা প্রতিরোধে ভ্যাকসিন শিগগিরই আসছে। এটা কতটুকু কার্যকর বলে আপনি মনে করেন?

বিজন কুমার শীল : করোনার বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রথম ধাপের ভ্যাকসিন খুব একটা কার্যকর হবে বলে আমার মনে হয় না। কারণ, এ ধরনের বাতাসে পানিতে ছড়ানো ভাইরাসে ভ্যাকসিন কাজ করে না। তবে একটা ভ্যাকসিন আসা জরুরি। ভবিষ্যতে কোনো দিন করোনাভাইরাস এলে এটা রোধ করা যাবে। কারও যদি ন্যাচারাল ইনফেকশন হয় বা তিনি যদি ভাইরাস প্রটেশন দিতে না পারেন, তাহলে ভ্যাকসিন কোনো কাজ করবে না। পরিবেশের মাধ্যমে ছড়ানো ভাইরাস ছড়িয়ে থাকলে কোনো ভ্যাকসিন কাজ করে না। তবে আমরা আশা করি, ভ্যাকসিন আসুক। পরবর্তীকালে আবার কখনো করোনা হলে এটা বেশি কার্যকর হবে। আরেকটি বিষয়, ভ্যাকসিন শুধু ইনজেকশন আকারে নয়, এটা উড়াল সিস্টেমও হওয়া উচিত। কারণ, ভ্যাকসিন ভাইরাসকে ইনেকটিভ করে ফেলে। ইনজেকশন হলে ইনফেকশন হওয়ারও সম্ভাবনা থাকে। এক্ষেত্রে আমাদের দেশের পোলিও, ইনু বা স্যালাইনের মতো ভ্যাকসিন হওয়া উচিত। অবশ্য ভারত ও চীন এ ধরনের ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ করছে। দুটি পদ্ধতিতেই ভ্যাকসিন থাকা উচিত। একটা হলো, যে রাস্তা দিয়ে ভ্যাকসিন প্রবেশ করবে সেটাকে প্রটেকশন দেবে এবং আরেকটা ভিতরে গিয়ে  কেন্দ্রীয়ভাবে প্রভাব বিস্তার করবে।

প্রশ্ন : গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ‘জিআর-কভিড-১৯ র‌্যাপিড টেস্ট’ কিট নিয়ে সর্বশেষ অবস্থানের ব্যাখ্যা চাই?

বিজন কুমার শীল : প্রথম যখন র‌্যাপিড টেস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) কর্তৃপক্ষকে আমাদের উদ্ভাবিত কিট জমা দিই, তখন কোনো গাইডলাইন ছিল না। আমেরিকান ওষুধ প্রশাসন-এফডিএ আমব্রেলা যখন গাইডলাইন দিল, তখন আমরা দেখলাম, এটা অনেক সহজ। আমরা যে জটিল প্রক্রিয়ায় কাজ করেছি, তা দরকার ছিল না। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের সাড়ে ৫০০ স্যাম্পল পরীক্ষা করেছে। এটা মাত্র ১৫০টি টেস্ট করলেই চলত। কিন্তু সমস্যা হয়, স্যাম্পলগুলোকে ক্যারেক্টারাইজ করা হয়নি। এটা করার জন্য যে পদ্ধতি দরকার, সেটা আমাদের কাছে নেই। আমরা ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কাছ থেকে এটা আনার অনুমতি চেয়েছি। আমরা এটা বঙ্গবন্ধু মেডিকেলকে দেব। তারা এটা ট্রায়াল দেবে। এফডিএ গাইডলাইন অনুসরণ করে তারা এটা করবে। আমরা শুধু র‌্যাপিড টেস্ট নয়, আরেকটি টেস্ট আছে সেটাও দেব। আশা করি, দুটোতেই সফল হবে। আমরা বিজ্ঞানী। আমরা কখনই আশাহত হই না। আমার বিশ্বাস, আমরা সফল হব।

প্রশ্ন : মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে এ উদ্যোগ কতটা ভূমিকা পালন করবে?

ড. বিজন কুমার শীল : এটা ভালো দিক। তবে সবাইকে এটা মানতে হবে। এটাকে আমাদের সবাইকে অভ্যাসে পরিণত করতে হবে। এটা আরও আগে থেকেই বাধ্যতামূলক করা উচিত ছিল।

প্রশ্ন : বাংলাদেশে স্বাভাবিকতা ফিরে আসতে কতদিন সময় লাগতে পারে?

ড. বিজন কুমার শীল : আগামী ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে (শীত মৌসুম) ৮০ ভাগ করোনাভাইরাস চলে যাবে। আমরা অনেকাংশেই করোনা থেকে মুক্তি পাব। আগামী শীতের মধ্যেই এই ভাইরাসের সংক্রমণ অনেকাংশে কমে যাবে।

প্রশ্ন : করোনা সচেতনতায় দেশবাসীর উদ্দেশে কিছু বলবেন?

বিজন কুমার শীল : আমরা কিন্তু মেজর সমস্যাটা অতিক্রম করে এসেছি। এখন যে সংক্রমণ আছে, তার ভয়াবহতা নেই। দেশবাসীকে বলব, স্বাস্থ্যসচেতন হোন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন। স্বাস্থ্য নিজের, ভাবনাও নিজের। এখন আর সেই আতঙ্কের কারণ নেই। আমরা অবশ্যই করোনাকে জয় করব।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ
সর্বশেষ খবর
চতুর্থ সেরা ওপেনিং জুটি গড়ে ফিরলেন সাদমান
চতুর্থ সেরা ওপেনিং জুটি গড়ে ফিরলেন সাদমান

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কনার ‘ভিতরও বাহিরে’ আসছে কাল
কনার ‘ভিতরও বাহিরে’ আসছে কাল

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যে সেই চীনা ক্রিপ্টোকুইনের ১১ বছর ৮ মাসের কারাদণ্ড
যুক্তরাজ্যে সেই চীনা ক্রিপ্টোকুইনের ১১ বছর ৮ মাসের কারাদণ্ড

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলম্বিয়ায় সেনা অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত
কলম্বিয়ায় সেনা অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সবুজ-লাল আলোয় রঙিন রাতের আকাশ
সবুজ-লাল আলোয় রঙিন রাতের আকাশ

৩১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ রাজা এখন ঢাকায়
পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ রাজা এখন ঢাকায়

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গল্পলেখা প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গল্পলেখা প্রতিযোগিতা

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরল আরও ২ শিক্ষার্থী
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরল আরও ২ শিক্ষার্থী

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও গোয়েন্দাপ্রধান গ্রেফতার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও গোয়েন্দাপ্রধান গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়াঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফুটপাত ও ড্রেন দখল, পথচারীদের ভোগান্তি
ঘোড়াঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফুটপাত ও ড্রেন দখল, পথচারীদের ভোগান্তি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রথমবারের মতো অর্থোপেডিক অপারেশন
নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রথমবারের মতো অর্থোপেডিক অপারেশন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে নদী থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নদী থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্ধকারে গাজা: যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও বিদ্যুৎবিহীন বাসিন্দারা
অন্ধকারে গাজা: যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও বিদ্যুৎবিহীন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ফুটবল দলকে নিষিদ্ধ করতে উয়েফাকে চিঠি
ইসরায়েলি ফুটবল দলকে নিষিদ্ধ করতে উয়েফাকে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেস্টে দুই স্তরের ভাবনা বাতিল, ফিরতে পারে ওয়ানডে সুপার লিগ
টেস্টে দুই স্তরের ভাবনা বাতিল, ফিরতে পারে ওয়ানডে সুপার লিগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে অপরিবর্তিত থাকবে দিন-রাতের তাপমাত্রা
সারাদেশে অপরিবর্তিত থাকবে দিন-রাতের তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৬৯ প্রাণ
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৬৯ প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা
অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প
পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?
কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন