শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে অণুজীব বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল

দেশে জানুয়ারির মধ্যে করোনার ভয়াবহতা ৮০ ভাগ কমবে

করোনা এখন অনেকাংশে দুর্বল, পিক টাইম চলে গেছে আর লকডাউনের প্রয়োজন নেই, বাতাস-পানিতেও ছড়ায় ভ্যাকসিন খুব একটা কার্যকর হবে বলে মনে হয় না
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে জানুয়ারির মধ্যে করোনার ভয়াবহতা ৮০ ভাগ কমবে

বাংলাদেশের অণুজীব বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল বলেছেন, আগামী শীত মৌসুমে অর্থাৎ ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যেই বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ৮০ ভাগ কমে আসবে। এরই মধ্যে এই সংক্রমণ অনেকটাই দুর্বল হয়ে গেছে। তিনি বলেন, আমাদের দেশে করোনা পরিস্থিতির ‘পিক টাইম’ চলে গেছে। যদিও এটা এখন সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। তাই সুনির্দিষ্ট এলাকা ধরে আর লকডাউনের প্রয়োজন নেই। সমস্যা হলো- এটা বাতাস ও পানিতেও ছড়ায়। তাই এখন ভ্যাকসিন খুব একটা কার্যকর হবে বলে মনে হয় না।

গত মঙ্গলবার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে ফোনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। ড. বিজন কুমার শীল বর্তমানে গণবিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং গণস্বাস্থ্য ফার্মাসিউটিক্যালের প্রধান বিজ্ঞানী। আলাপচারিতায় তিনি বর্তমান বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি, আলোচিত ভ্যাকসিন, বিশ্ব পরিস্থিতি, গণস্বাস্থ্যের উৎপাদিত র‌্যাপিড কিটসহ নানা দিক তুলে ধরেন। দেশবাসীর উদ্দেশে ড. বিজন বলেন, নিজের স্বাস্থ্য নিজেকেই রক্ষা করতে হবে। এ জন্য সবাইকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বাংলাদেশ সরকার ঘোষিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা জরুরি। নিচে তার সাক্ষাৎকারটি প্রশ্নোত্তর আকারে তুলে ধরা হলো।

প্রশ্ন : বর্তমানে বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?

বিজন কুমার শীল : কোনো সন্দেহ নেই, করোনা এখন সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। তবে ভয়ের কোনো কারণ নেই। হার্ড ইমিউনিটি থাকায় এর ভয়াবহতা কমে আসছে। পাশাপাশি করোনাভাইরাস দীর্ঘদিন ধরে অবস্থানের ফলে সংক্রমণের তীব্রতাও কমছে। তবে করোনা সংক্রমণের ধরনও বদলাচ্ছে। এখন কিছু মানুষের ডায়রিয়া হচ্ছে। রক্তচাপ উঠানামা করছে। এর সঙ্গেও করোনার সংক্রমণের সম্পর্ক রয়েছে। করোনা দীর্ঘযাত্রায় এখন অনেকাংশে দুর্বল। তবে করোনার সংক্রমণ বাড়ছে। করোনার ‘পিক টাইম’ চলে গেছে। ধরা যাক, করোনা পাহাড়ের চূড়ায় উঠেছে। এখন তা নিচের দিকে ধীরে ধীরে নামছে। এ ভাইরাসে কেউ আক্রান্ত হলে কিছুটা সময় লাগে। ১৫-২০ দিন বা কারও মাস লাগে। মাঝখানে এত গরম আবহাওয়া পরিস্থিতির কারণে আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে সমস্যা হয়েছে। এ সময় সুস্থ মানুষও অসুস্থ হয়ে যায়। সেখানে অসুস্থ মানুষের ইমিউনিটি আরও নিম্নমুখী হয়। গত ১২ দিন একদিকে গরম আরেক দিকে বন্যার পানি-দুটোই করোনা আক্রান্ত মানুষকে আরও ‘অসুস্থ’ করেছে। তবে আমাদের দেশে করোনা আক্রান্তে মৃত্যুর হার অনেক দেশের তুলনায় কম। এটা একটি ভালো দিক। আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতেও কিন্তু মৃত্যু বাড়ছে।

প্রশ্ন : বাংলাদেশে করোনায় টেস্টের পরিমাণ কম হচ্ছে। এতে সংক্রমণ কি বাড়ার আশঙ্কা আছে?

বিজন কুমার শীল : পরীক্ষায় মানুষ কখন যায়? যখন সে বাধ্য হয়, তখনই। তবে অনেকে যায়, তারা অধিক সচেতনতার অংশ হিসেবে। বিশেষ করে শ্বাসকষ্ট, জ্বর, ডায়রিয়া, রক্তচাপ উঠানামা করছে বা করোনার উপসর্গ নিয়ে পরীক্ষা করান। প্রথম দিকে মানুষ যেভাবে পরীক্ষা করাতেন, এখন অনেকটা কমেছে। মানুষ অনেকটা সচেতন হয়েছে। তারা এখন বুঝতে পারছেন, এটা বড় কোনো সমস্যা নয়। একটু সচেতন হলে এটাকে প্রতিরোধ করা যায়।

প্রশ্ন : অভিযোগ আছে, সরকার করোনা পরীক্ষায় ফি নির্ধারণ করার কারণে অনেকেই পরীক্ষা করাতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। আপনি কী মনে করেন?

বিজন কুমার শীল : বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক ও চিকিৎসার প্রেক্ষাপটে ২০০ টাকা খুব একটা বড় কিছু নয়। কোনো ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গেলে তারা কিন্তু ঠিকই বিশাল বিল ধরিয়ে দেন। ২০০ টাকা ভালো হয়েছে এ জন্য, অনেকেই বিনা পয়সায় তিনটি টেস্ট করাত। আবার অনেকেই টেস্ট করাতে পারছে না। কেউ কেউ ইচ্ছা করেই যাচ্ছে। তবে ফি নির্ধারণে এই প্রবণতা কমছে। যার না গেলেই নয়, তিনিই কিন্তু এখন পরীক্ষা করাতে যাচ্ছেন। এটা শুরু থেকেই দরকার ছিল। তাতে উপসর্গহীন রোগীরা যেত না। 

প্রশ্ন : করোনা সংক্রমণ শূন্যের কোটায় নিয়ে আসতে কী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত?

বিজন কুমার শীল : এখনো এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া খুবই জটিল। ২০০৩ সালে আমরা করোনাভাইরাসকে একটি গন্ডির মধ্যে আটকে দিয়েছিলাম। এটাকে প্রকাশ্যে ধ্বংস করে দিয়েছিলাম, যার জন্য ওই সময় করোনা বেরুতে পারেনি। এবার সারা বিশ্বে করোনা ছড়িয়ে গেছে। এটাকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনা এখন আর সম্ভব নয়। এটা এখন বাতাসে বা পানিতেও ছড়াচ্ছে। কোন বাতাসে করোনা ছড়াচ্ছে তা বলা যাবে না। করোনা আক্রান্ত একজন মানুষ জোরে হাঁচি দিল, সেখানের বাতাস আশপাশের মানুষকে ছড়িয়ে দিতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা শুরুতে এটা স্বীকার করতে চায়নি। পরে অবশ্য তারা বলেছে, এটা বাতাসেও ছড়ায়। করোনার এখন অনেক রোগীর ডায়রিয়া সমস্যাও হচ্ছে। পানির কারণেও এটা ছড়াচ্ছে। আবার এটাও ঠিক, বন্যায় ভাইরাস কমিয়ে নিয়েও যাচ্ছে। ধরা যাক, একজন মানুষের করোনা হওয়ার জন্য এক লাখ ভাইরাস প্রয়োজন। সেখানে পানিতে ছড়িয়ে যাওয়ার কারণে তিনি ১০ হাজার ভাইরাস পেলেন। এ কারণে তার কোনো সমস্যা হচ্ছে না। এটা একটা ভালো দিকও।

প্রশ্ন : সারা দেশে লকডাউনের পর লাল, হলুদ, সবুজ লকডাউন হয়েছে। এটা কি করোনা প্রতিরোধে কার্যকর পদ্ধতি?

বিজন কুমার শীল : এ মুহূর্তে আর লকডাউনের প্রয়োজন নেই। সারা দেশেই করোনাভাইরাস ছড়িয়ে গেছে। কোথায় এখন লকডাউন হবে? এখন মানুষকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। তাদের আতঙ্কিত করা যাবে না। করোনায় আক্রান্ত হলে প্রাথমিক চিকিৎসাগুলো কী, তা সবাইকে জানাতে হবে। মানুষকে ভয় দেখানো যাবে না। তবে মার্চ-এপ্রিলে দেশজুড়ে কার্যকর লকডাউন করতে পারলে আজকের এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো না। অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা যেত। এখন একমাত্র জনসচেতনতাই জরুরি।

প্রশ্ন : কোরবানির ঈদ গেল। অনেকেই বাড়ি গেছেন এবং এসেছেনও। পশু কোরবানি দিয়েছেন। এতে কি সংক্রমণ বেড়েছে?

বিজন কুমার শীল : করোনা পরিস্থিতিতে মানুষ বাইরে চলাফেরা করলে সংক্রমণ কিছুটা বাড়বে-এটাই স্বাভাবিক। ঢাকা থেকে অনেকে যাত্রীবাহী বাহনে বাড়ি গেছেন। আবার ঢাকায় ফিরেও এসেছেন। এই সময় প্রচ- গরমও ছিল। এ কারণে আমার মনে হয়, করোনা সংক্রমণ কিছুটা বেড়েছে। তবে যেই হারে সংক্রমণ বাড়ার আশঙ্কা করা হয়েছিল, তা হয়নি। এটা ভালো দিক। 

প্রশ্ন : করোনা প্রতিরোধে ভ্যাকসিন শিগগিরই আসছে। এটা কতটুকু কার্যকর বলে আপনি মনে করেন?

বিজন কুমার শীল : করোনার বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রথম ধাপের ভ্যাকসিন খুব একটা কার্যকর হবে বলে আমার মনে হয় না। কারণ, এ ধরনের বাতাসে পানিতে ছড়ানো ভাইরাসে ভ্যাকসিন কাজ করে না। তবে একটা ভ্যাকসিন আসা জরুরি। ভবিষ্যতে কোনো দিন করোনাভাইরাস এলে এটা রোধ করা যাবে। কারও যদি ন্যাচারাল ইনফেকশন হয় বা তিনি যদি ভাইরাস প্রটেশন দিতে না পারেন, তাহলে ভ্যাকসিন কোনো কাজ করবে না। পরিবেশের মাধ্যমে ছড়ানো ভাইরাস ছড়িয়ে থাকলে কোনো ভ্যাকসিন কাজ করে না। তবে আমরা আশা করি, ভ্যাকসিন আসুক। পরবর্তীকালে আবার কখনো করোনা হলে এটা বেশি কার্যকর হবে। আরেকটি বিষয়, ভ্যাকসিন শুধু ইনজেকশন আকারে নয়, এটা উড়াল সিস্টেমও হওয়া উচিত। কারণ, ভ্যাকসিন ভাইরাসকে ইনেকটিভ করে ফেলে। ইনজেকশন হলে ইনফেকশন হওয়ারও সম্ভাবনা থাকে। এক্ষেত্রে আমাদের দেশের পোলিও, ইনু বা স্যালাইনের মতো ভ্যাকসিন হওয়া উচিত। অবশ্য ভারত ও চীন এ ধরনের ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ করছে। দুটি পদ্ধতিতেই ভ্যাকসিন থাকা উচিত। একটা হলো, যে রাস্তা দিয়ে ভ্যাকসিন প্রবেশ করবে সেটাকে প্রটেকশন দেবে এবং আরেকটা ভিতরে গিয়ে  কেন্দ্রীয়ভাবে প্রভাব বিস্তার করবে।

প্রশ্ন : গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ‘জিআর-কভিড-১৯ র‌্যাপিড টেস্ট’ কিট নিয়ে সর্বশেষ অবস্থানের ব্যাখ্যা চাই?

বিজন কুমার শীল : প্রথম যখন র‌্যাপিড টেস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) কর্তৃপক্ষকে আমাদের উদ্ভাবিত কিট জমা দিই, তখন কোনো গাইডলাইন ছিল না। আমেরিকান ওষুধ প্রশাসন-এফডিএ আমব্রেলা যখন গাইডলাইন দিল, তখন আমরা দেখলাম, এটা অনেক সহজ। আমরা যে জটিল প্রক্রিয়ায় কাজ করেছি, তা দরকার ছিল না। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের সাড়ে ৫০০ স্যাম্পল পরীক্ষা করেছে। এটা মাত্র ১৫০টি টেস্ট করলেই চলত। কিন্তু সমস্যা হয়, স্যাম্পলগুলোকে ক্যারেক্টারাইজ করা হয়নি। এটা করার জন্য যে পদ্ধতি দরকার, সেটা আমাদের কাছে নেই। আমরা ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কাছ থেকে এটা আনার অনুমতি চেয়েছি। আমরা এটা বঙ্গবন্ধু মেডিকেলকে দেব। তারা এটা ট্রায়াল দেবে। এফডিএ গাইডলাইন অনুসরণ করে তারা এটা করবে। আমরা শুধু র‌্যাপিড টেস্ট নয়, আরেকটি টেস্ট আছে সেটাও দেব। আশা করি, দুটোতেই সফল হবে। আমরা বিজ্ঞানী। আমরা কখনই আশাহত হই না। আমার বিশ্বাস, আমরা সফল হব।

প্রশ্ন : মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে এ উদ্যোগ কতটা ভূমিকা পালন করবে?

ড. বিজন কুমার শীল : এটা ভালো দিক। তবে সবাইকে এটা মানতে হবে। এটাকে আমাদের সবাইকে অভ্যাসে পরিণত করতে হবে। এটা আরও আগে থেকেই বাধ্যতামূলক করা উচিত ছিল।

প্রশ্ন : বাংলাদেশে স্বাভাবিকতা ফিরে আসতে কতদিন সময় লাগতে পারে?

ড. বিজন কুমার শীল : আগামী ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে (শীত মৌসুম) ৮০ ভাগ করোনাভাইরাস চলে যাবে। আমরা অনেকাংশেই করোনা থেকে মুক্তি পাব। আগামী শীতের মধ্যেই এই ভাইরাসের সংক্রমণ অনেকাংশে কমে যাবে।

প্রশ্ন : করোনা সচেতনতায় দেশবাসীর উদ্দেশে কিছু বলবেন?

বিজন কুমার শীল : আমরা কিন্তু মেজর সমস্যাটা অতিক্রম করে এসেছি। এখন যে সংক্রমণ আছে, তার ভয়াবহতা নেই। দেশবাসীকে বলব, স্বাস্থ্যসচেতন হোন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন। স্বাস্থ্য নিজের, ভাবনাও নিজের। এখন আর সেই আতঙ্কের কারণ নেই। আমরা অবশ্যই করোনাকে জয় করব।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

এই মাত্র | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন