শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

শ্রমবাজারে ঘোর অন্ধকার

চাকরি হারিয়ে দেশে ৮৫ হাজার শ্রমিক, আটকে থাকা ৬ লাখ ২৪ হাজার শ্রমিকের মধ্যে কর্মস্থলে ফিরেছে মাত্র ১০ হাজার, মধ্যপ্রাচ্যের বাজারে অস্থিরতা, আশ্বাসে আটকে আছে মালয়েশিয়া, পরিস্থিতি নিয়ে শঙ্কায় মিশনগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ, নতুন বাজার খোঁজার টার্গেট
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
শ্রমবাজারে ঘোর অন্ধকার

বিশ্ব মহামারী করোনা থামিয়ে দিয়েছে বিদেশে জনশক্তি রপ্তানি। কাজ হারিয়ে এরই মধ্যে দেশে ফিরে বেকার সময় পার করছেন লাখো প্রবাসী। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে করোনা কারণে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে মন্দাভাব। দিন দিন শ্রমবাজার সংকুচিত হয়ে আসছে। দীর্ঘ মেয়াদে বৈদেশিক শ্রমবাজারের দরজা বন্ধ হওয়ার আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে। এর সঙ্গে কিছু শ্রমবাজারে তৈরি হয়েছে বাড়তি সংকট। সব মিলিয়ে শ্রমবাজারের সামনে ঘোর অন্ধকার। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে বড় ধসের আশঙ্কা করা করা হচ্ছে। অবশ্য সংকট থেকে বের হতে বিকল্প শ্রমবাজার খুঁজতে শুরু করেছে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়। পূর্ব এশিয়া বা ইউরোপে অন্তত দুটি বাজার খোঁজার টার্গেট নেওয়া হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকেও কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপই সন্তোষজনক নয় বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুসারে গত ১ এপ্রিল থেকে ২৭ আগস্ট পর্যন্ত পাঁচ মাসে ২৬টি দেশ থেকে ৮৫ হাজার ৭৯০ জন প্রবাসী কর্মী দেশে ফিরেছেন, যার মধ্যে ৫ হাজার ৬৫৭ জন নারী রয়েছেন। বিদেশফেরতের মধ্যে মোট ২৭ হাজার ৬৫৮ জন ফিরেছেন সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে আর ১৭ হাজার ৩১৭ জন ফিরেছেন সৌদি আরব থেকে। এর অধিকাংশই করোনাভাইরাসের সংক্রমণ পরিস্থিতিতে বেকার হয়ে দেশে ফিরেছেন। এর বাইরে গত ২১ জানুয়ারি থেকে ১৭ মার্চ পর্যন্ত বিভিন্ন দেশ থেকে ছুটিতে আসা ৬ লাখ ২৪ হাজার শ্রমিকের বড় অংশ আটকে গেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে কিছু কিছু করে আটকে পড়া শ্রমিকের একটি অংশ ফিরতে শুরু করেছেন। কিন্তু সে সংখ্যাও বেশি নয়।

জানা যায়, বিশ্বের প্রায় ১৬০টি দেশে শ্রমিক প্রেরণ করে বাংলাদেশ। তবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার সৌদি আরব। এর পরের অবস্থানে ওমান, কাতার, জর্ডান ও কুয়েত। সম্প্রতি সিঙ্গাপুরও বাংলাদেশের জন্য ভালো বাজার হয়ে উঠেছে। তবে করোনার থাবায় জনশক্তি রপ্তানিতে রীতিমতো হোঁচট। ২০১৯ সালে বাংলাদেশ থেকে ৭ লাখের বেশি কর্মী চাকরি নিয়ে গেছেন বিভিন্ন দেশে। এর মধ্যে সৌদি আরবে সর্বোচ্চ ৪ লাখের মতো, ওমানে ৭২ হাজার ও কাতারে গেছেন ৫০ হাজারের কিছু বেশি। চলতি বছরে ১০ লাখ কর্মী পাঠানোর লক্ষ্য থাকলেও প্রথম তিন মাসে পাঠানো সম্ভব হয়েছে মাত্র ১ লাখ ৮১ হাজার। এর পর থেকেই করোনা মহামারীতে বন্ধ শ্রমিক প্রেরণ। এর মধ্যে শুধু সৌদি আরবেই গেছেন ১ লাখ ৩৪ হাজার এবং ওমানে ১৭ হাজার। বাকি বাজারগুলোয় গেছেন হাতে গোনা কয়েকজন। সব মিলিয়ে এখন বাংলাদেশের একমাত্র অবলম্বন সৌদি আরবের শ্রমবাজার। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির আগেই সে শ্রমবাজার নিয়েও নানা শঙ্কা দেখা দেয় পরিবর্তিত রাষ্ট্রীয় নীতি ও কর্মক্ষেত্রে অটোমেশনের (স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রপাতির ব্যবহার) কারণে। এর সঙ্গে যুক্ত হয় করোনা মহামারী, তেলের দামে ধস ও দেশে ছুটিতে আসা বিশালসংখ্যক শ্রমিকের আটকে যাওয়া। এখন সৌদি আরবের বাজার বন্ধ হলে জনশক্তি রপ্তানিতে বড় ধস নামার আশঙ্কা জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সংগঠন বায়রার।

সংশ্লিষ্টরা জানান, আশার আলো হয়ে থাকা মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার আশ্বাসেই আটকে আছে। দুই দফা বৈঠকের পর নতুন পদ্ধতিতে শ্রমিক নিয়োগের তালিকায় বাংলাদেশকে অন্তর্ভুক্ত করে মালয়েশিয়া। দেশটির পক্ষ থেকে নতুন অনলাইন পদ্ধতিতে কর্মী নেওয়ার বিষয়ে আশ্বস্তও করা হয়। এর মধ্যে নতুন সংকট হিসেবে দেখা দিয়েছে করোনা। বর্তমান বাস্তবতার পাশাপাশি নানা অসাধু কর্মকান্ডও বিরূপ প্রভাব ফেলেছে শ্রমবাজারের ওপর। কুয়েতে এমপি পাপুলের কেলেঙ্কারিতেই বাংলাদেশি শ্রমিক প্রেরণের বিষয়টি পড়েছে হুমকিতে। বিপুল কর্মযজ্ঞ চলা কাতারে একশ্রেণির প্রতারক তৈরি করছে ইমেজ সংকট। ফ্রি ভিসা নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতারে পাড়ি জমানো বড়সংখ্যক প্রবাসী শ্রমিক এমনিতেই বিপাকে। আবার এসব কর্মহীন প্রবাসীকে দিয়ে দীর্ঘদিন কাজ করিয়ে মজুরি না দিয়ে পালিয়ে যাচ্ছে প্রতারক চক্র। ফ্রি ভিসার শ্রমিকদের কাজের চুক্তিপত্র না থাকায় তেমন কোনো উদ্যোগও নেওয়া যাচ্ছে না কাতারে। গেল কয়েক বছর ধরেই নানামুখী সংকটে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ লেবাননের শ্রমবাজার। বর্তমানে ১ লাখ নারী শ্রমিকসহ প্রায় ১ লাখ ৬৮ হাজার বাংলাদেশি লেবাননে পড়েছেন মহাবিপাকে। বৈরুত বিস্ফোরণের পর দেশটির রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অচলাবস্থা আরও প্রকট হয়েছে। বন্ধ হতে বসেছে শ্রমবাজার। মাসের পর মাস বেতন না পাওয়া, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও অর্থের মান কমে যাওয়ায় দেশটিতে থাকার আশা একেবারেই ছেড়ে দিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। কারণ দেশটিতে বাংলাদেশি বেশির ভাগেরই কাজ নেই। যাদেরও বা কাজ রয়েছে তারা এখন অনেক কম পারিশ্রমিক পাচ্ছেন। দেশে অর্থ পাঠানো দূরের কথা, নিজেই তিন বেলা খেয়ে-পরে থাকতে পারছেন না। এ অবস্থায় দেশে ফেরাকেই একমাত্র সমাধান দেখছেন তারা।

সংকট কাটবে, সম্ভাবনার দ্বার খুলে যাবে বলে আশাবাদী প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ বলেন, ‘দুটি নতুন মার্কেট যদি ধরতে পারি তবে ওই মার্কেটের তো কর্মী নেওয়ার অবস্থা থাকতে হবে। এখন পর্যন্ত ওই অবস্থা তৈরি হয়নি। যেভাবে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন আমরা সে লক্ষ্যেই এগিয়ে যাচ্ছি। সেই সঙ্গে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোর লক্ষ্যেই কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।’

আটকে পড়ারা মহাবিপাকে : করোনা মহামারীতে আটকে পড়া প্রবাসীদের ফিরে যাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ছে। ট্রাভেল এজেন্টরা জানাচ্ছেন, ফ্লাইট অপারেশন বন্ধ। অনেকের টিকিটের মেয়াদ চলে গেছে। আসছেন রি-শিডিউল করার জন্য। কিন্তু ফ্লাইট চালু না হলে তো টিকিট দেওয়া যাচ্ছে না। এর ওপর করোনা সনদ লাগছে। একটা অ্যাপ্রুভাল লেটার আবার অনলাইনে পাঠাতে হচ্ছে দেশগুলোর সংশ্লিষ্ট সংস্থার কাছে। সেটা ছাড়া অনেকে গিয়েও আবার ফেরত এসেছেন। প্রতিদিনই প্রবাসীরা ট্রাভেল এজেন্টগুলোর অফিসে ধরনা দিচ্ছেন কিন্তু কেউ কোনো আশ্বাস দিতে পারছে না। অন্যদিকে, দেশে আটকে থাকার পর অর্থকষ্টে পড়েছেন প্রবাসীদের বড় একটি অংশ। প্রতিদিন শত শত প্রবাসীর পক্ষ থেকে মানবিক সহায়তার আবেদন পড়ছে জনশক্তির কার্যালয়গুলোয়। সারা দেশে এমন কয়েক হাজার আবেদনে খাদ্যসহায়তার পাশাপাশি আর্থিক অনুদানও চেয়েছেন প্রবাসীরা। অনেকে ঋণ সহায়তার আবেদনও করছেন। কিন্তু কোনোটিতেই এখন পর্যন্ত সেভাবে সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা রিফিউজি অ্যান্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্ট রিসার্চ ইউনিট-রামরুর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. তাসনিম সিদ্দিকীর মতে প্রবাসীরা দেশের অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখা সত্ত্বেও এ পরিস্থিতিতে তাদের পরিবারগুলোকে একটু বেঁচে থাকার জন্য যে সুযোগ তৈরি করে দেওয়ার দরকার ছিল তা আমরা এখন পর্যন্ত দেখতে পাইনি। তাদের পরিবারগুলোর জন্য এখনো কিছুই করা হয়নি। তবে সরকারের ঋণ প্রকল্পের যে ব্যবস্থাগুলো করা হয়েছে তা ভালো উদ্যোগ।

শঙ্কিত সংসদীয় কমিটির মিশনগুলোকে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ : মহামারী করোনার প্রভাবে বিশ্বে বাংলাদেশের শ্রমবাজারে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। এতে শ্রমবাজার সংকুচিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই প্রবাসে অবস্থানরত জনশক্তির শ্রমবাজার যেন সংকুচিত না হয় সেজন্য বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনগুলোকে সতর্ক থাকতে বলেছে সংসদীয় কমিটি। কমিটির সর্বশেষ বৈঠকে এ বিষয়ে মিশনগুলোকে কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করার সুপারিশ করা হয়েছে। বৈঠকে বিকল্প শ্রমবাজার কম্বোডিয়া, পোল্যান্ড, চীন, রুমানিয়া, ক্রোয়েশিয়া ও সিশেলসে কর্মী পাঠানোর উদ্যোগ দ্রুত বাস্তবায়নের তাগিদ দেওয়া হয়। এ ছাড়া করোনাভাইরাসের কারণে বিভিন্ন দেশে কর্মহীন হয়ে পড়া বাংলাদেশি কর্মীরা করোনা-পরবর্তী সময়ে যেন ফের সে দেশে যেতে পারেন সে বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশনাও দেওয়া হয়।

কর্মস্থলে ফিরতে ও আর্থিক সহায়তার জন্য প্রবাসীদের মানববন্ধন : মালয়েশিয়ায় কর্মস্থলে ফিরে যেতে সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ছুটিতে আসা প্রবাসীরা। গতকাল এ দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেন তারা। প্রবাসীরা জানান, মালয়েশিয়া থেকে কেউ সাত মাস কেউ আট মাস আগে ছুটিতে দেশে এসেছিলেন। তিন-চার মাসের ছুটি শেষে আবার ফিরে যাবেন কর্মস্থলে। কিন্তু ছুটি ও ভিসার মেয়াদ শেষ হলেও তারা যেতে পারছেন না। করোনাভাইরাসের কারণে মালয়েশিয়ায় বিদেশিদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের আর ফেরা হয়নি। কবে উঠবে নিষেধাজ্ঞা, কবে তারা ফিরতে পারবেন তার ঠিক নেই। এ অবস্থায় দেশে ফেরা প্রবাসীরা স্ত্রী-সন্তান নিয়ে খুব কষ্টে দিনাতিপাত করছেন। প্রবাসীদের দাবি, তারা মালয়েশিয়ায় দ্রুত কর্মস্থলে ফিরে যেতে সরকারের সহযোগিতা চান। এ ব্যাপারে কূটনৈতিক তৎপরতা বৃদ্ধি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেন। এ ছাড়া যত দিন তারা মালয়েশিয়ায় ফিরতে না পারবেন তত দিন তাদের আর্থিক সহায়তা প্রদানের দাবি তোলা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি