শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

কী হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

গণতন্ত্রে কলঙ্কিত অধ্যায়

------ ড. আলী রীয়াজ
যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রে কলঙ্কিত অধ্যায়

যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘বুধবার ৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে কলঙ্কিত দিন।’ ওই দিন সন্ধ্যায় তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন।

সাক্ষাৎকারকালে মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ইলেকটোরাল কলেজের ভোট সার্টিফাইড করার অনুষ্ঠানে নির্বাচনে পরাজিত  প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আহ্বানে হামলার ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হলো সে বিষয়ে তাঁর সঙ্গে কথা হয়েছে।

ড. রীয়াজ বলেন, আজকের (বুধবার) দিনটি অত্যন্ত কলঙ্কজনক, সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে কলঙ্কজনক একটি দিন বলেই সর্বত্র চিহ্নিত হবে। অনভিপ্রেত এবং অকল্পনীয়ও বলা যেতে পারে। তবে এ ঘটনা যে একেবারেই বিস্ময়কর তা কিন্তু নয়। কয়েক বছর ধরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যেভাবে এ দেশের উগ্রপন্থিদের উসকে দিয়েছেন, তাতে এ ধরনের একটি সন্ত্রাসী তৎপরতা ঘটা বিস্ময়কর নয়। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে যে কোনো ধরনের সহিংস আচরণে ক্ষমতা বদল করতে চায়, তাকে বলা যায় সন্ত্রাসী তৎপরতা। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বেপরোয়া হয়ে সেটা উসকে দিয়েছেন। প্রকাশ্যে সমাবেশ করে উসকে দিয়েছেন। আজকের সমাবেশটিও পরিকল্পিত। ট্রাম্প বেশ কদিন ধরেই তার সমর্থকদের আহ্বান জানাচ্ছিলেন ওয়াশিংটন ডিসিতে আসার জন্য। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এর আগে রক্তপাতের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া হয়নি, এটাই আমরা প্রথম দেখতে পেলাম। এটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। গণতন্ত্রের জন্য যে বড় রকমের হুমকি তৈরি হলো, তা আমরা খুব স্পষ্টতই বুঝতে পারলাম। চার বছর ধরেই দেখতে পাচ্ছিলাম যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রের মধ্যে যে এক ধরনের ভঙ্গুরতা রয়েছে, বিশেষ করে এক ধরনের কর্তৃত্ববাদী নেতৃত্ব ট্রাম্পের মধ্য দিয়ে দেখতে পেলাম আমরা, উগ্রপন্থার যে বিকাশ দেখতে পেলাম, এটা সে সবেরই একটি পরিণতি। এবার তিনি একা নন, সিনেটে এবং হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসেও তার সমর্থক রয়েছে। সারা দেশে লাখ লাখ মানুষ তার পক্ষে রয়েছে। বিশেষ করে রিপাবলিকান পার্টির নেতৃত্ব যে ধরনের আচরণ করেছেন গত চার বছর, বিশেষ করে নির্বাচনের পরে এই মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে যে তারা দাঁড়াননি তারই পরিণতি এটা। একটি সাংবিধানিক প্রক্রিয়া বন্ধ করার জন্য যে তৎপরতা চালানো হয়েছে তা যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রের জন্য এবং জাতীয় নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বড় হুমকি হয়ে দাঁড়াল।

প্রশ্ন : এমন আচরণ উসকে দেওয়ার জন্য কি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর সুযোগ আছে?

আলী রীয়াজ : প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে এ মুহূর্তে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের সুযোগ অত্যন্ত সীমিত। বিশেষ করে ক্ষমতা হস্তান্তরের ১৪ দিন আগে এমন অকল্পনীয়-অবিশ্বাস্য ঘটনার কারণে না কংগ্রেস অথবা অন্য কেউ কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে। প্রেসিডেন্ট থাকাকালে সব কাজের একটি দায়মুক্তির বিধি রয়েছে। তবে অনুমান করছি, হয়তো হাউসে তাঁকে ইমপিচমেন্টের জন্য আরেক দফা প্রস্তাব উঠতে পারে। আমি আরও মনে করি, বাইডেন প্রশাসন দায়িত্ব গ্রহণের পর বিচার বিভাগের উচিত হবে এসবের তদন্ত করা এবং সাবেক এই প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ না নিতে পারলেও তাঁর এ আচরণ যে বেআইনি অথবা আইনি সীমার বাইরে ছিল সেগুলো সুনির্দিষ্টভাবে আমেরিকানদের অবহিত করা। তাঁর অপকর্মে যারা সহযোগিতা করেছেন, যারা উসকে দিয়েছেন, পরামর্শ দিয়েছেন, সহায়তা করেছেন এ ধরনের সহিংসতা, সন্ত্রাসী তৎপরতায়, বিদ্রোহে মদদ দিয়েছেন তাদেরও চিহ্নিত করার প্রয়োজন রয়েছে।

প্রশ্ন : ৩ নভেম্বরের নির্বাচনের পর ভোট চুরি, ভোট ডাকাতি ইত্যাদি যেসব উদ্ভট অভিযোগ করেছেন তা সত্ত্বেও জর্জিয়ার সিনেট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থীরা বিপুল ভোট পেয়েছেন। তা কীভাবে সম্ভব?

আলী রীয়াজ : জর্জিয়াসহ স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক রকমের বিবেচ্য বিষয় থাকে। প্রার্থীদের নিজস্ব এলাকার বিবেচনা থাকে। রিপাবলিকান পার্টির যে সমর্থক গোষ্ঠী রয়েছে, যারা দীর্ঘদিন ধরে এ পার্টিতে আছেন তারা ভাবেন দলের লোকজনকে জেতানো দরকার। এ ধরনের অনেক কিছু বিবেচনায় থাকে। তবে অবশ্যই মি. ট্রাম্পের সমর্থক আছে। আজ ছিল বুধবার, দুপুরের মধ্যে যে সমাবেশ, যে আক্রমণ, যে সন্ত্রাসী তৎপরতা সেসবেও ট্রাম্পের সমর্থনের ব্যাপারটি দেখা গেছে। তারা উগ্রপন্থি এবং টাম্পেরই সমর্থক। তবে এটা খুবই দুঃখজনক, দুর্ভাগ্যজনক যে সেই লোকগুলো রাজনীতিকে বিবেচনায় রাখছেন না। ব্যক্তি ট্রাম্পের পূজারি হয়েছেন। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, এত বছর পরও সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ তাঁকে সমর্থন দিচ্ছেন না। জর্জিয়ার নির্বাচন প্রমাণ করল, এখন তারা মনে করেন যে সিনেটেও ডেমোক্র্যাটদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকা দরকার, যাতে গত চার বছরের অ-আমেরিকান এবং গণবিরোধী পদক্ষেপগুলো পরিবর্তনে বাইডেন প্রশাসন সক্ষম হয়। জর্জিয়ার ফলাফল অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি দীর্ঘদিন যাবৎ রিপাবলিকানদের দখলে ছিল। এই প্রথম সেখানে বাইডেন জিতেছেন এবং ইউএস সিনেটের দুটি আসনেই রিপাবলিকানদের পরাজিত করেছেন ডেমোক্র্যাটরা। ফলে এর একটা ইতিবাচক দিকও বিবেচনায় নিতে হবে।

প্রশ্ন : ডেমোক্র্যাটদের এ বিজয়ের ক্রেডিট দিতে চাচ্ছে ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসকে শীর্ষস্থানীয় দৈনিক ওয়াশিংটন পোস্ট ও নিউইয়র্ক টাইমস। তারা পর্যালোচনা নিবন্ধে উল্লেখ করেছে, কমলা হ্যারিসের কারণে সাউথ এশিয়ান ও আফ্রিকান-আমেরিকানরা অনেক বেশি সোচ্চার হয়েছেন ভোট প্রদানের ক্ষেত্রে। আপনার কী মনে হয়?

আলী রীয়াজ : আমার দৃষ্টিতে ক্রেডিট দেওয়া উচিত স্ট্র্যাসি এব্রামকে। তিনি তৃণমূলে জাগরণ সৃষ্টির ক্ষেত্রে অবিস্মরণীয় ভূমিকা পালন করেছেন। জর্জিয়াসহ দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্য উইসকনসিন, ইলিনয়, অ্যারিজোনা এসব রাজ্যে ভোটারদের উজ্জীবিত করেছেন দারুণভাবে। ৩ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ও ৫ জানুয়ারির জর্জিয়ার বিশেষ নির্বাচন প্রমাণ করেছে, তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের কাছে পৌঁছানোর পর তাদের ভোটের পক্ষে উজ্জীবিত করার বিকল্প নেই। তার সঙ্গে অবশ্যই কমলা হ্যারিসকে রানিংমেট করার বিষয়টিও ভূমিকা রেখেছে। দক্ষিণাঞ্চলের কোনো স্টেট থেকে এই প্রথম একজন কৃষ্ণাঙ্গ ইউএস সিনেটে জয়ী হলেন। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় ডেমোক্র্যাটদের বিজয়ের ক্ষেত্রে।

প্রশ্ন : কংগ্রেসের উভয় কক্ষ ডেমোক্র্যাটদের দখলে আসায় বাইডেনের কাছে আমেরিকানদের পরিবর্তনের প্রত্যাশা বিশেষ করে ইমিগ্রেশন ইস্যু, মুসলিম নিষিদ্ধ, আন্তর্জাতিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ইমেজ পুনরুদ্ধার ইত্যাদি ব্যাপার কি দ্রুত সমাধান পাবে বলে মনে করেন?

আলী রীয়াজ : কংগ্রেসে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ায় অনেক এজেন্ডাই বাস্তবায়ন করা সহজ হবে। তবে মনে রাখতে হবে, যত বেশি জনসমর্থন তত বেশি চ্যালেঞ্জ। দায়িত্বও বেড়ে গেছে মানুষের প্রত্যাশা বাড়ায়। রিপাবলিকানদের পরাজিত করেছে বাইডেনের দল- এটি বড় ঘটনা এবং ডেমোক্র্যাটদের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে সুশাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং দেশের মধ্যে যে বিবাদ-বিভক্তি তৈরি হয়েছে তার শান্তিপূর্ণ সমাধান। যারা বিভক্তি আর উগ্রবাদ উসকে দিয়েছে তাদের মোকাবিলা করতে হবে আইনিভাবেই। পাশাপাশি বিভক্তি তৈরি সত্ত্বেও গণতান্ত্রিক শক্তি হিসেবে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে সমাধানের পথে এগোতে হবে। পররাষ্ট্র ইস্যুতে বাইডেন প্রশাসন চাইলেই তো তৎক্ষণাৎ কিছু করতে পারবে না। কংগ্রেস চাইলেও করতে পারবে না। পৃথিবী অনেক বদলে গেছে। চীনের উত্থান আমরা দেখতে পাচ্ছি অনেক দিন ধরেই। মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি পরিবর্তিত হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ায়ও পরিবর্তন ঘটেছে। এশিয়ায়ও অর্থনীতির একটা পরিবর্তন এসেছে। সব মিলিয়ে সামগ্রিক বৈশ্বিক পরিবর্তনের সঙ্গে সংগতি রেখে যুক্তরাষ্ট্রের যে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি, নতুন পররাষ্ট্রনীতি, নতুন করে নিজকে নেতৃত্বে নিয়ে আসার যে চেষ্টা তা সহজ নয়। এগুলো চাইলেই এক দিনে হবে, ছয় মাসে হবে এমন আশা করাও ঠিক নয়।

প্রশ্ন : মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রক্রিয়ায় সম্প্রতি ট্রাম্পের যেসব উদ্যোগ দেখা গেছে তার কোনো প্রভাব কি বাইডেন প্রশাসনে পড়বে অথবা বাইডেন কি সেগুলো অব্যাহত রাখবেন?

আলী রীয়াজ : ট্রাম্পের শেষ দিনগুলোয় যেসব শান্তিচুক্তি ও শান্তির উদ্যোগ দেখতে পেয়েছি সেগুলো বিবেচনাপ্রসূত হয়েছে অথবা সামগ্রিকভাবে ওই অঞ্চলের শান্তি প্রক্রিয়ায় ইতিবাচক হয়েছে- এমনটি বলা যাবে না। তার কারণ হচ্ছে, এতে ইসরায়েলের যে বড় ধরনের শক্তি সঞ্চয়ের সুযোগ হলো তা শান্তি প্রক্রিয়ার অনুকূল কি না, খুবই বড় ধরনের প্রশ্ন। তাই বাইডেন প্রশাসনের জন্য মধ্যপ্রাচ্যের ক্ষেত্রে এসব বিবেচনায় নিয়ে নতুন করে অনেক কিছু ঢেলে সাজাতে হবে। ইরানের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র যখন নতুন করে ভাবনাচিন্তা করবে তখন ইসরায়েল কী প্রতিক্রিয়া দেখায়, ইসরায়েলের সঙ্গে তারা যে চুক্তি করেছে তার পরিপ্রেক্ষিতে তারা কীভাবে দেখে- এসব বিবেচনায় রাখতে হবে।

প্রশ্ন : যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশনব্যবস্থা ঢেলে সাজিয়ে সোয়া কোটি কাগজপত্রহীন অভিবাসীকে নাগরিকত্ব প্রদানের প্রক্রিয়ার ব্যাপারে বাইডেনের অঙ্গীকার প্রসঙ্গে আপনি কতটা আশাবাদী?

আলী রীয়াজ : যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন নীতির একটি বড় রকমের সংস্কার দরকার। কমপ্রিহেনসিভ ইমিগ্রেশন রিফর্ম দরকার। এর চেষ্টা করেছিলেন প্রেসিডেন্ট ওবামা ২০১৩ সালে। কিন্তু সিনেটে সংখ্যাগরিষ্ঠ রিপাবলিকানরা তা সমর্থন করেননি। বর্তমান পরিস্থিতিতে আমি আশাবাদী বড় ধরনের একটি সংস্কারের ক্ষেত্রে ১০০ দিনের মধ্যে না হলেও বাইডেন প্রশাসন একটি কার্যকর পদক্ষেপ নেবে।

প্রশ্ন : বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে চমৎকার সম্পর্ক গড়ার জন্য বাংলাদেশের এ মুহূর্তে কী কী করণীয়?

আলী রীয়াজ : প্রথম কথা বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক অত্যন্ত ভালো। ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক ভালো কি না সে প্রশ্ন আসতে পারে। আশা করা হচ্ছে বাইডেন প্রশাসন গণতন্ত্র আর মানবাধিকারের ওপর গুরুত্ব দেবে, তাই যেসব বিষয়ে মতপার্থক্য হতে পারে। ক্ষমতাসীনদের উচিত সে জায়গাগুলো চিহ্নিত করে সংশোধনের পদক্ষেপ নেওয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন