শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

কী হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

গণতন্ত্রে কলঙ্কিত অধ্যায়

------ ড. আলী রীয়াজ
যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রে কলঙ্কিত অধ্যায়

যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘বুধবার ৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে কলঙ্কিত দিন।’ ওই দিন সন্ধ্যায় তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন।

সাক্ষাৎকারকালে মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ইলেকটোরাল কলেজের ভোট সার্টিফাইড করার অনুষ্ঠানে নির্বাচনে পরাজিত  প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আহ্বানে হামলার ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হলো সে বিষয়ে তাঁর সঙ্গে কথা হয়েছে।

ড. রীয়াজ বলেন, আজকের (বুধবার) দিনটি অত্যন্ত কলঙ্কজনক, সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে কলঙ্কজনক একটি দিন বলেই সর্বত্র চিহ্নিত হবে। অনভিপ্রেত এবং অকল্পনীয়ও বলা যেতে পারে। তবে এ ঘটনা যে একেবারেই বিস্ময়কর তা কিন্তু নয়। কয়েক বছর ধরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যেভাবে এ দেশের উগ্রপন্থিদের উসকে দিয়েছেন, তাতে এ ধরনের একটি সন্ত্রাসী তৎপরতা ঘটা বিস্ময়কর নয়। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে যে কোনো ধরনের সহিংস আচরণে ক্ষমতা বদল করতে চায়, তাকে বলা যায় সন্ত্রাসী তৎপরতা। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বেপরোয়া হয়ে সেটা উসকে দিয়েছেন। প্রকাশ্যে সমাবেশ করে উসকে দিয়েছেন। আজকের সমাবেশটিও পরিকল্পিত। ট্রাম্প বেশ কদিন ধরেই তার সমর্থকদের আহ্বান জানাচ্ছিলেন ওয়াশিংটন ডিসিতে আসার জন্য। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এর আগে রক্তপাতের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া হয়নি, এটাই আমরা প্রথম দেখতে পেলাম। এটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। গণতন্ত্রের জন্য যে বড় রকমের হুমকি তৈরি হলো, তা আমরা খুব স্পষ্টতই বুঝতে পারলাম। চার বছর ধরেই দেখতে পাচ্ছিলাম যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রের মধ্যে যে এক ধরনের ভঙ্গুরতা রয়েছে, বিশেষ করে এক ধরনের কর্তৃত্ববাদী নেতৃত্ব ট্রাম্পের মধ্য দিয়ে দেখতে পেলাম আমরা, উগ্রপন্থার যে বিকাশ দেখতে পেলাম, এটা সে সবেরই একটি পরিণতি। এবার তিনি একা নন, সিনেটে এবং হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসেও তার সমর্থক রয়েছে। সারা দেশে লাখ লাখ মানুষ তার পক্ষে রয়েছে। বিশেষ করে রিপাবলিকান পার্টির নেতৃত্ব যে ধরনের আচরণ করেছেন গত চার বছর, বিশেষ করে নির্বাচনের পরে এই মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে যে তারা দাঁড়াননি তারই পরিণতি এটা। একটি সাংবিধানিক প্রক্রিয়া বন্ধ করার জন্য যে তৎপরতা চালানো হয়েছে তা যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রের জন্য এবং জাতীয় নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বড় হুমকি হয়ে দাঁড়াল।

প্রশ্ন : এমন আচরণ উসকে দেওয়ার জন্য কি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর সুযোগ আছে?

আলী রীয়াজ : প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে এ মুহূর্তে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের সুযোগ অত্যন্ত সীমিত। বিশেষ করে ক্ষমতা হস্তান্তরের ১৪ দিন আগে এমন অকল্পনীয়-অবিশ্বাস্য ঘটনার কারণে না কংগ্রেস অথবা অন্য কেউ কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে। প্রেসিডেন্ট থাকাকালে সব কাজের একটি দায়মুক্তির বিধি রয়েছে। তবে অনুমান করছি, হয়তো হাউসে তাঁকে ইমপিচমেন্টের জন্য আরেক দফা প্রস্তাব উঠতে পারে। আমি আরও মনে করি, বাইডেন প্রশাসন দায়িত্ব গ্রহণের পর বিচার বিভাগের উচিত হবে এসবের তদন্ত করা এবং সাবেক এই প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ না নিতে পারলেও তাঁর এ আচরণ যে বেআইনি অথবা আইনি সীমার বাইরে ছিল সেগুলো সুনির্দিষ্টভাবে আমেরিকানদের অবহিত করা। তাঁর অপকর্মে যারা সহযোগিতা করেছেন, যারা উসকে দিয়েছেন, পরামর্শ দিয়েছেন, সহায়তা করেছেন এ ধরনের সহিংসতা, সন্ত্রাসী তৎপরতায়, বিদ্রোহে মদদ দিয়েছেন তাদেরও চিহ্নিত করার প্রয়োজন রয়েছে।

প্রশ্ন : ৩ নভেম্বরের নির্বাচনের পর ভোট চুরি, ভোট ডাকাতি ইত্যাদি যেসব উদ্ভট অভিযোগ করেছেন তা সত্ত্বেও জর্জিয়ার সিনেট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থীরা বিপুল ভোট পেয়েছেন। তা কীভাবে সম্ভব?

আলী রীয়াজ : জর্জিয়াসহ স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক রকমের বিবেচ্য বিষয় থাকে। প্রার্থীদের নিজস্ব এলাকার বিবেচনা থাকে। রিপাবলিকান পার্টির যে সমর্থক গোষ্ঠী রয়েছে, যারা দীর্ঘদিন ধরে এ পার্টিতে আছেন তারা ভাবেন দলের লোকজনকে জেতানো দরকার। এ ধরনের অনেক কিছু বিবেচনায় থাকে। তবে অবশ্যই মি. ট্রাম্পের সমর্থক আছে। আজ ছিল বুধবার, দুপুরের মধ্যে যে সমাবেশ, যে আক্রমণ, যে সন্ত্রাসী তৎপরতা সেসবেও ট্রাম্পের সমর্থনের ব্যাপারটি দেখা গেছে। তারা উগ্রপন্থি এবং টাম্পেরই সমর্থক। তবে এটা খুবই দুঃখজনক, দুর্ভাগ্যজনক যে সেই লোকগুলো রাজনীতিকে বিবেচনায় রাখছেন না। ব্যক্তি ট্রাম্পের পূজারি হয়েছেন। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, এত বছর পরও সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ তাঁকে সমর্থন দিচ্ছেন না। জর্জিয়ার নির্বাচন প্রমাণ করল, এখন তারা মনে করেন যে সিনেটেও ডেমোক্র্যাটদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকা দরকার, যাতে গত চার বছরের অ-আমেরিকান এবং গণবিরোধী পদক্ষেপগুলো পরিবর্তনে বাইডেন প্রশাসন সক্ষম হয়। জর্জিয়ার ফলাফল অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি দীর্ঘদিন যাবৎ রিপাবলিকানদের দখলে ছিল। এই প্রথম সেখানে বাইডেন জিতেছেন এবং ইউএস সিনেটের দুটি আসনেই রিপাবলিকানদের পরাজিত করেছেন ডেমোক্র্যাটরা। ফলে এর একটা ইতিবাচক দিকও বিবেচনায় নিতে হবে।

প্রশ্ন : ডেমোক্র্যাটদের এ বিজয়ের ক্রেডিট দিতে চাচ্ছে ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসকে শীর্ষস্থানীয় দৈনিক ওয়াশিংটন পোস্ট ও নিউইয়র্ক টাইমস। তারা পর্যালোচনা নিবন্ধে উল্লেখ করেছে, কমলা হ্যারিসের কারণে সাউথ এশিয়ান ও আফ্রিকান-আমেরিকানরা অনেক বেশি সোচ্চার হয়েছেন ভোট প্রদানের ক্ষেত্রে। আপনার কী মনে হয়?

আলী রীয়াজ : আমার দৃষ্টিতে ক্রেডিট দেওয়া উচিত স্ট্র্যাসি এব্রামকে। তিনি তৃণমূলে জাগরণ সৃষ্টির ক্ষেত্রে অবিস্মরণীয় ভূমিকা পালন করেছেন। জর্জিয়াসহ দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্য উইসকনসিন, ইলিনয়, অ্যারিজোনা এসব রাজ্যে ভোটারদের উজ্জীবিত করেছেন দারুণভাবে। ৩ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ও ৫ জানুয়ারির জর্জিয়ার বিশেষ নির্বাচন প্রমাণ করেছে, তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের কাছে পৌঁছানোর পর তাদের ভোটের পক্ষে উজ্জীবিত করার বিকল্প নেই। তার সঙ্গে অবশ্যই কমলা হ্যারিসকে রানিংমেট করার বিষয়টিও ভূমিকা রেখেছে। দক্ষিণাঞ্চলের কোনো স্টেট থেকে এই প্রথম একজন কৃষ্ণাঙ্গ ইউএস সিনেটে জয়ী হলেন। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় ডেমোক্র্যাটদের বিজয়ের ক্ষেত্রে।

প্রশ্ন : কংগ্রেসের উভয় কক্ষ ডেমোক্র্যাটদের দখলে আসায় বাইডেনের কাছে আমেরিকানদের পরিবর্তনের প্রত্যাশা বিশেষ করে ইমিগ্রেশন ইস্যু, মুসলিম নিষিদ্ধ, আন্তর্জাতিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ইমেজ পুনরুদ্ধার ইত্যাদি ব্যাপার কি দ্রুত সমাধান পাবে বলে মনে করেন?

আলী রীয়াজ : কংগ্রেসে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ায় অনেক এজেন্ডাই বাস্তবায়ন করা সহজ হবে। তবে মনে রাখতে হবে, যত বেশি জনসমর্থন তত বেশি চ্যালেঞ্জ। দায়িত্বও বেড়ে গেছে মানুষের প্রত্যাশা বাড়ায়। রিপাবলিকানদের পরাজিত করেছে বাইডেনের দল- এটি বড় ঘটনা এবং ডেমোক্র্যাটদের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে সুশাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং দেশের মধ্যে যে বিবাদ-বিভক্তি তৈরি হয়েছে তার শান্তিপূর্ণ সমাধান। যারা বিভক্তি আর উগ্রবাদ উসকে দিয়েছে তাদের মোকাবিলা করতে হবে আইনিভাবেই। পাশাপাশি বিভক্তি তৈরি সত্ত্বেও গণতান্ত্রিক শক্তি হিসেবে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে সমাধানের পথে এগোতে হবে। পররাষ্ট্র ইস্যুতে বাইডেন প্রশাসন চাইলেই তো তৎক্ষণাৎ কিছু করতে পারবে না। কংগ্রেস চাইলেও করতে পারবে না। পৃথিবী অনেক বদলে গেছে। চীনের উত্থান আমরা দেখতে পাচ্ছি অনেক দিন ধরেই। মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি পরিবর্তিত হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ায়ও পরিবর্তন ঘটেছে। এশিয়ায়ও অর্থনীতির একটা পরিবর্তন এসেছে। সব মিলিয়ে সামগ্রিক বৈশ্বিক পরিবর্তনের সঙ্গে সংগতি রেখে যুক্তরাষ্ট্রের যে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি, নতুন পররাষ্ট্রনীতি, নতুন করে নিজকে নেতৃত্বে নিয়ে আসার যে চেষ্টা তা সহজ নয়। এগুলো চাইলেই এক দিনে হবে, ছয় মাসে হবে এমন আশা করাও ঠিক নয়।

প্রশ্ন : মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রক্রিয়ায় সম্প্রতি ট্রাম্পের যেসব উদ্যোগ দেখা গেছে তার কোনো প্রভাব কি বাইডেন প্রশাসনে পড়বে অথবা বাইডেন কি সেগুলো অব্যাহত রাখবেন?

আলী রীয়াজ : ট্রাম্পের শেষ দিনগুলোয় যেসব শান্তিচুক্তি ও শান্তির উদ্যোগ দেখতে পেয়েছি সেগুলো বিবেচনাপ্রসূত হয়েছে অথবা সামগ্রিকভাবে ওই অঞ্চলের শান্তি প্রক্রিয়ায় ইতিবাচক হয়েছে- এমনটি বলা যাবে না। তার কারণ হচ্ছে, এতে ইসরায়েলের যে বড় ধরনের শক্তি সঞ্চয়ের সুযোগ হলো তা শান্তি প্রক্রিয়ার অনুকূল কি না, খুবই বড় ধরনের প্রশ্ন। তাই বাইডেন প্রশাসনের জন্য মধ্যপ্রাচ্যের ক্ষেত্রে এসব বিবেচনায় নিয়ে নতুন করে অনেক কিছু ঢেলে সাজাতে হবে। ইরানের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র যখন নতুন করে ভাবনাচিন্তা করবে তখন ইসরায়েল কী প্রতিক্রিয়া দেখায়, ইসরায়েলের সঙ্গে তারা যে চুক্তি করেছে তার পরিপ্রেক্ষিতে তারা কীভাবে দেখে- এসব বিবেচনায় রাখতে হবে।

প্রশ্ন : যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশনব্যবস্থা ঢেলে সাজিয়ে সোয়া কোটি কাগজপত্রহীন অভিবাসীকে নাগরিকত্ব প্রদানের প্রক্রিয়ার ব্যাপারে বাইডেনের অঙ্গীকার প্রসঙ্গে আপনি কতটা আশাবাদী?

আলী রীয়াজ : যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন নীতির একটি বড় রকমের সংস্কার দরকার। কমপ্রিহেনসিভ ইমিগ্রেশন রিফর্ম দরকার। এর চেষ্টা করেছিলেন প্রেসিডেন্ট ওবামা ২০১৩ সালে। কিন্তু সিনেটে সংখ্যাগরিষ্ঠ রিপাবলিকানরা তা সমর্থন করেননি। বর্তমান পরিস্থিতিতে আমি আশাবাদী বড় ধরনের একটি সংস্কারের ক্ষেত্রে ১০০ দিনের মধ্যে না হলেও বাইডেন প্রশাসন একটি কার্যকর পদক্ষেপ নেবে।

প্রশ্ন : বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে চমৎকার সম্পর্ক গড়ার জন্য বাংলাদেশের এ মুহূর্তে কী কী করণীয়?

আলী রীয়াজ : প্রথম কথা বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক অত্যন্ত ভালো। ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক ভালো কি না সে প্রশ্ন আসতে পারে। আশা করা হচ্ছে বাইডেন প্রশাসন গণতন্ত্র আর মানবাধিকারের ওপর গুরুত্ব দেবে, তাই যেসব বিষয়ে মতপার্থক্য হতে পারে। ক্ষমতাসীনদের উচিত সে জায়গাগুলো চিহ্নিত করে সংশোধনের পদক্ষেপ নেওয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা