শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বুড়িগঙ্গার বিষ মিশছে পদ্মা-মেঘনায়

বিষাক্ত পানি ছড়িয়ে পড়ছে পাঁচ নদীতে, নৌযানগুলোতে নেই মানববর্জ্য ব্যবস্থাপনা
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
বুড়িগঙ্গার বিষ মিশছে পদ্মা-মেঘনায়

বুড়িগঙ্গার দূষণ এখন আর বুড়িগঙ্গাতেই থেমে নেই। মারাত্মকভাবে দূষিত হয়ে পড়া বুড়িগঙ্গা নদীর পানি ছড়িয়ে পড়ছে পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, আড়িয়াল খাঁ, ধলেশ্বরী ও শীতলক্ষ্যায়। আবার বর্ষাকালে এই দূষিত পানি বিভিন্ন নদী হয়ে গিয়ে পড়ছে বঙ্গোপসাগরে। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, অদূর ভবিষ্যতে অন্য নদীর পানিও বুড়িগঙ্গার মতোই ভয়াবহ দূষণের কবলে পড়বে। বুড়িগঙ্গার দুই তীরে গড়ে ওঠা সব কল-কারখানার বর্জ্য যুগ যুগ ধরে ফেলা হচ্ছে নদীতে। সদরঘাটের দূষণ এখন আর বুড়িগঙ্গায় সীমাবদ্ধ নেই। আবর্জনার সঙ্গে প্রচ- দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে চাঁদপুর অঞ্চলের পদ্মা এবং মেঘনার মোহনায়ও। এ ছাড়া সদরঘাট থেকে নদীপথে মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর, চাঁদপুর, বরিশাল, ভোলা ঘুরে দেখা গেছে, বুড়িগঙ্গার দূষিত পানি ছড়িয়ে পড়ছে পদ্মা ও মেঘনার মতো দেশের বৃহৎ নদী ছাড়াও আড়িয়াল খাঁ, গোমতী, ধলেশ্বরী আর শীতলক্ষ্যার বিভিন্ন প্রান্তে। এদিকে দখল আর দূষণের ফলে তুরাগ এখন একটি মরা নদ। বাঁচার জন্য যুদ্ধ করছে বুড়িগঙ্গাও।

সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, সদরঘাটের দূষণ এখন আর বুড়িগঙ্গায় সীমাবদ্ধ নেই। আবর্জনার সঙ্গে প্রচ- দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে চাঁদপুর অঞ্চলের পদ্মা এবং মেঘনার মোহনায়ও। আবার এই দূষিত পানি গিয়ে পড়ছে অন্য নদীগুলোতে। বর্ষাকালে স্রোতের তোড়ে বুড়িগঙ্গার এই দূষিত পানি বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পড়ছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। ফলে বর্ষাকালে বুড়িগঙ্গাসহ অন্য নদীগুলোর পানিতে দূষণ কিছুটা কম পরিলক্ষিত হয়। তবে বছরের বেশির ভাগ সময়ই প্রচ- দুর্গন্ধে নাক, মুখ চেপে লঞ্চে ওঠানামা করতে হয় যাত্রীদের। আবার এই যাত্রীরাও হরহামেশাই নদীতে ময়লা ফেলেন। গত কয়েক বছরে ঢাকা-বরিশাল, ভোলা রুটে অসংখ্য বিলাসবহুল নৌযানের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। যেগুলোর মধ্যে ফুডকোর্ট, লিফট, এসি, টিভি, ফ্রিজসহ অত্যাধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা থাকলেও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ন্যূনতম কোনো সুবিধা নেই। এমনকি পয়ঃবর্জ্যও ফেলা হচ্ছে সরাসরি নদীতে। অথচ ভারত, ভিয়েতনাম, শ্রীলঙ্কার মতো দেশে নদীতে চলাচলকারী যানগুলোতে মানব বর্জ্য ব্যবস্থাপনার চমৎকার ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে এর কোনো বালাই নেই। এতে নদীর পানি মারাত্মকভাবে দূষিত হচ্ছে। অবশ্য নৌ-আইন অনুযায়ী লঞ্চে যাতায়াতকারীদের পয়ঃবর্জ্য রিজার্ভ ট্যাংকে সংগ্রহ করে নির্দিষ্ট ডাম্পিং স্টেশনে ফেলার নিয়ম রয়েছে। যেটি বাস্তবায়নে পরিবেশ অধিদফতর ও নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব থাকলেও তারা কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছেন না। এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ভিয়েতনামসহ অনেক উন্নয়ন দেশেই নৌযানের বর্জ্য ব্যবস্থায় চমৎকার ব্যবস্থা রয়েছে। তারা মানব বর্জ্যগুলোকে সঠিকভাবে ট্রিটমেন্ট করে নির্দিষ্ট স্থানে সরিয়ে নেয়। যেমন ব্যবস্থা রয়েছে বিমানের ক্ষেত্রে। বাংলাদেশের বিমানের ক্ষেত্রে সে ব্যবস্থা থাকলেও নৌযানের ক্ষেত্রে তা আমরা করতে পারিনি। এটা আমাদের পরিবেশ এবং পানির জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। যা মানব শরীরের জন্যই হুমকি। কেননা মানুষের শরীরে যেসব রোগ বাসা বাঁধে তার বেশির ভাগই ছড়ায় পানির মাধ্যমে। এখানে এ ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে যাত্রী, সরকার, লঞ্চ মালিক সমিতি, বিআইডব্লিউটিএসহ সব পক্ষেরই সচেতন হওয়া জরুরি। অন্যথায় অদূর ভবিষ্যতে আমাদের অন্য নদীগুলোও বুুড়িগঙ্গার মতোই বিষাক্ত হয়ে যাবে।’

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ভয়াবহ এই দূষণ রোধ করতে না পারলে অদূর ভবিষ্যতে এসব নদীর পানিও বিষাক্ত হতে হতে একটা সময় ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে যাবে। খোদ সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) বলছে, নদীপথে সদরঘাট থেকে শুধু বরিশাল অঞ্চলে প্রতিদিন দুই সহস্রাধিক নিবন্ধিত যাত্রীবাহী নৌযান চলাচল করছে। এসব যানে প্রতিদিন প্রায় ৫ লাখ মানুষ যাতায়াত করে। এদের ত্যাগ করা কমপক্ষে ৫ হাজার ঘনমিটার বর্জ্য প্রতিদিন বুড়িগঙ্গাসহ এসব নদীতে সরাসরি ফেলা হচ্ছে। দেশে নিবন্ধিত আরও ২০ হাজার ৮০০ মালবাহী নৌযানেরও একই অবস্থা। ময়লা সংরক্ষণ বা ডিসপোজ করার ব্যবস্থা না থাকায় সব ধরনের ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে নদীতে। এতে নদীর পানি হয়ে উঠছে ব্যবহারের অনুপযোগী। আর বুড়িগঙ্গার পানি ইতিমধ্যে এতটাই বিষাক্ত হয়েছে যে- মাছ, পোকা-মাকড়সহ কোনো প্রাণীই এ পানিতে বেঁচে থাকতে পারছে না। প্রচ- দুর্গন্ধ থেকে বাঁচতে নাকে-মুখে রুমাল চেপে সদরঘাট ছাড়তে হচ্ছে যাত্রীদের। এমনকি হঠাৎ করে কোনো মানুষের গায়ে এই পানি লাগলে শরীর প্রচ- চুলকায়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে মারাত্মক চর্মরোগ হওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে। শুধু তাই নয়, বুড়িগঙ্গার সঙ্গে যাদের প্রতিদিনের উঠাবসা তাদের পেটের পীড়া, খোস-পাঁচড়াসহ বিভিন্ন রকমের চর্মরোগে ভোগার তথ্য পেয়েছে আইসিডিডিআরবি। সরেজমিন দেখা গেছে, শুধু মানব বর্জ্যই নয়, শিল্প-কারখানা বর্জ্য, নগরীর বর্জ্য, দোকানপাটের ময়লা-আবর্জনা এবং নৌযানের সব ধরনের ময়লা-আবর্জনা নির্বিচারে ফেলা হচ্ছে বুড়িগঙ্গাসহ সংশ্লিষ্ট নদীগুলোতে। সদরঘাট থেকে চলাচলকারী বড় বড় লঞ্চের ভিতরে ময়লা ফেলার বিন রয়েছে। লঞ্চের যাত্রীদের অনেকেই এসব বিনে ময়লা ফেলছেনও। কিন্তু দিন শেষে লঞ্চ কর্তৃপক্ষ এসব বিনে জমানো পুরো ময়লাই সদরঘাট পৌঁছে বুড়িগঙ্গায় কিংবা বরিশাল, শরীয়তপুর, চাঁদপুর বা অন্য কোনো ঘাটে পৌঁছে সে অঞ্চলের নদীতে ফেলে দিচ্ছেন। কেননা সে ময়লা অন্যত্র নেওয়ার কোনো ব্যবস্থাই নেই। আর মানব বর্জ্য সাময়িকভাবে সংরক্ষণের কোনো ব্যবস্থা নেই এসব নৌযানে। বুড়িগঙ্গা নদীর ওপর দিয়ে অনেক ভিআইপি লঞ্চ চলে। সেগুলোতেও নেই  তেমন কোনো বর্জ্য ব্যবস্থাপনা। পরিবেশ আন্দোলন বাংলাদেশের (পবা) চেয়ারম্যান আবু নাসের খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রতিদিন যেভাবে বুড়িগঙ্গাকে দূষিত করা হচ্ছে, যার প্রভাবে অন্য অন্তত ছয়টি নদীও মারাত্মকভাবে দূষণের শিকার হচ্ছে। তাতে আগামী এক দশক পর হয়তো বুড়িগঙ্গার এই দূষণ মারাত্মকভাবে ছড়িয়ে পড়বে পদ্মা, মেঘনা, শীতলক্ষ্যা, আড়িয়াল খাঁ, গোমতী এবং ধলেশ্বরীতে। বিশেষ করে নৌযানগুলো কোনো ধরনের নিয়মকানুন না মানা এবং বাংলাদেশে চলাচলকারী কোনো নৌযানেই মানব বর্জ্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা না থাকায় এই দূষণ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে অন্য নদীতে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় বলছে, রাজধানী ঢাকার ভিতরে-বাইরে দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে মোট ১৮টি ছোট-বড় নদী। দখল আর দূষণে এর সবই আজ বিপন্ন। অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে প্রতিপক্ষ মানুষের বিরুদ্ধে লড়ছে বুড়িগঙ্গা, বালু, তুরাগ ও শীতলক্ষ্যা। আর জোয়ার-ভাটার মাধ্যমে বুড়িগঙ্গার দূষিত পচা পানি ছড়িয়ে পড়ছে পদ্মা, মেঘনা, শীতলক্ষ্যা, আড়িয়াল খাঁ, গোমতী এবং ধলেশ্বরীতে।

জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সদস্য ড. মালিক ফিদা আবদুল্লাহ খান এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা অত্যন্ত হতভাগা জাতি যে, নিজের ভালোটাও বুঝি না। এই নদী যদি না থাকে তাহলে পরিবেশ যে মারাত্মকভাবে বিপর্যয়ের মুখে পড়বে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। ইতিমধ্যে এর প্রভাব তো পড়তেও শুরু করেছে। নদীর পানিতে বর্জ্য বা যে কোনো ধরনের ময়লা ফেলা অন্যায়। আমাদের দেশে অবশ্য সে ব্যবস্থা এখনো গড়ে ওঠেনি, যার মাধ্যমে নৌযানগুলো নদীতে ময়লা ফেলা বন্ধ করতে পারে। এ ছাড়া বুড়িগঙ্গাকে বাঁচাতে, এর পরিবেশ রক্ষায় এবং যাত্রীবাহী নৌযানের বর্জ্য সংরক্ষণ ও সঠিক ব্যবস্থাপনার জন্য কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া জরুরি বলে তিনি মনে করেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, লঞ্চ বা অন্য নৌযান বানানোর আগে যে নকশা করা হয় সেই নকশায়ও এ ধরনের কোনো নির্দেশনা থাকে না। ফলে মানব বর্জ্য সংরক্ষণ এবং অন্য ময়লা ধরে রেখে তা ডিসপোজ করার কোনো ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি নৌযানে কিংবা ঘাটে। জানা গেছে, এসব নদীতে চলাচলকারী ৭ শতাধিক যাত্রীবাহী নৌযানের কোনোটিতেই মানব বর্জ্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেই। এমনকি বিলাসবহুল জলযানেও সে ব্যবস্থা নেই। বাংলাদেশের নদীপথে চলাচলকারী কোনো নৌযানেই তৈরির সময় এমন ব্যবস্থা রাখা হয় না, যাতে মানব বর্জ্য সংরক্ষণ করা যায়। কিংবা অন্য ময়লা-আবর্জনা ফেলারও কোনো ব্যবস্থা নেই। যার ফলে নদীদূষণের মাত্রা দিন দিন বাড়ছে। মানুষের একটা ধারণাই সৃষ্টি হয়েছে যে, নদীতেই ময়লা ফেলতে হবে। অথচ আগে কিন্তু এমন ধারণা ছিল না। আগে নদীকে পবিত্র ভাবা হতো। নদী বাঁচাতে না পারলে আমরাও বাঁচব না। জাহাজ মালিকরা শুধু তাদের স্বার্থের কথা ভাবেন কিন্তু নদীর কথা ভাবেন না। এই নদীই যদি না থাকে তাহলে তারা জাহাজ কোথায় চালাবেন এটা ভাবা উচিত। পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) মনে করে- বুড়িগঙ্গার পানি এতটাই দূষিত যে সেখানে মাছ বা কোনো পোকামাকড় বেঁচে থাকতে পারে না। বুড়িগঙ্গার এই মরণদশার বড় কারণ মানব বর্জ্য আর হাজারীবাগের ট্যানারি শিল্প-কারখানা। হাজারীবাগের ট্যানারি পল্লী সাভারে স্থানান্তর করা হলেও এর কোনো সুরাহা হয়নি। কেননা সেখানেও ইটিপি ঠিকমতো কাজ করছে না। যার ফলে সাভারের ট্যানারি পল্লীর ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে ধলেশ্বরীতে। এটা মূলত বুড়িগঙ্গার পর এখন গলা টিপে মারা হচ্ছে ধলেশ্বরীকেও। আর এই ধলেশ্বরী এবং বুড়িগঙ্গার দূষিত পানি গিয়ে মিশছে অন্য নদীগুলোতে। জানা গেছে, এসব কারখানা থেকে প্রতিদিন প্রায় ২২ হাজার ঘনমিটার তরল বর্জ্য ও ১০ টন কঠিন বর্জ্যরে বেশির ভাগই ফেলা হয় ধলেশ্বরী আর বুড়িগঙ্গার পানিতে। এ বিষয়ে লঞ্চ মালিক সমিতির সভাপতি মাহবুব উদ্দিন আহমেদ বলেন, লঞ্চ মালিকসহ যাত্রীদেরও সচেতনতার দরকার আছে। একই সঙ্গে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন। এ ছাড়া যে কোনো লঞ্চের নকশা করার সময়ই এসব ব্যবস্থা নিশ্চিত করা গেলে এ ধরনের সমস্যা থাকবে না বলে তিনি মনে করেন। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক বলেন, সিটি করপোরেশনের সহায়তায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে নতুন কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিনের ময়লা যেন নদীতে না ফেলা হয় সে ব্যাপারে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আমরা একসঙ্গে কাজ করছি।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি