শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

জোটের রাজনীতি ভোটেই শেষ

গত জাতীয় নির্বাচনের আগে আটটি জোটের দৌড়ঝাঁপ ছিল, এখন সবই নিষ্ক্রিয়, একলা চল নীতিতে প্রধান দুই দল
মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
জোটের রাজনীতি ভোটেই শেষ

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ব্যাপক তোড়জোড় শুরু হয় জোটের রাজনীতিতে। বিশেষ করে সংসদের আসন ভাগাভাগি নিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কাছে জোটের শরিক দলগুলো অস্বাভাবিক আবদার করে। যদিও শেষ পর্যন্ত শরিক দলগুলোকে গুটিকয়েক আসনেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ভোট শেষ হয়ে যাওয়ার পর ক্রমেই জোটের রাজনীতিতে ভাটা পড়ে। প্রধান রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টি এখন অনেকটাই একলা চল নীতিতে এগোচ্ছে। শরিক দলগুলো এখন অনেকটাই গুরুত্বহীন। সর্বশেষ সরকারের মন্ত্রিসভায় ঠাঁই মেলেনি শরিক জোটের কোনো নেতার। ক্ষোভে ফুঁসলেও মুখ ফুটে বলছেন না কেউই। অন্যদিকে জাতীয় নির্বাচনের পর বিএনপি ২০-দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে এড়িয়ে চলছে। জাতীয় পার্টি, যুক্তফ্রন্ট বা বিএনএ জোটের তো কোনো অস্তিত্বই নেই। একাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে ব্যাপক আলোচনায় থাকা জোটগুলোর মধ্যে রয়েছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোট, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট, বিএনপি ও ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট, অধ্যাপক ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্ট, জাতীয় পার্টির মরহুম চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের নেতৃত্বাধীন অর্ধশত নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে সম্মিলিত জাতীয় জোট, ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার নেতৃত্বাধীন বেশ কয়েকটি নামসর্বস্ব দলের সমন্বয়ে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট এলায়েন্স (বিএনএ), বামপন্থি রাজনৈতিক আদর্শের পতাকাবাহী আটটি রাজনৈতিক দলের জোট গণতান্ত্রিক বাম জোট। এখন প্রায় সব জোটের কার্যক্রম নেই বললেই চলে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, রাজনৈতিক জোটগুলো হয় মূলত ভোটকে ঘিরে। বিশেষ করে বড় দলগুলোর সঙ্গে ছোট দলগুলো জোট বাঁধে। সবারই লক্ষ্য নির্বাচন। এসব জোটের কেউ প্রধান দুই দলের পৃষ্ঠপোষকতা চায়, আবার কোনো কোনো জোট বিকল্প শক্তি হিসেবে নিজেদের জানান দিতে চায়। এর কারণ, অনেক ছোট দলের তাদের নিজের পায়ে ভর করে ক্ষমতায় যাওয়া বা এমপি হওয়ার সুযোগ নেই। তাই তারা জোট-মহাজোটের সান্নিধ্যে থেকে এমপি-মন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখে। এক নেতার এক দল নিয়েই অধিকাংশ জোট। কিন্তু ভোট শেষ জোটও শেষ। আবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে জোটের রাজনীতি দেখা যাবে। ’৯০-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটা হয়ে আসছে। 

এ প্রসঙ্গে কলামিস্ট ও গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ভিন্ন নীতি আদর্শের অনেক দুর্বল সংগঠনের যোগফলে একটি বড় শক্তি হয় না। নির্বাচনের আগে দুটি প্রধান দলের (আওয়ামী লীগ-বিএনপি) সঙ্গে গিয়ে জোট বাঁধে ছোট ছোট অনেক দল। তাতে শুধু বড় দল দুটিরই জোর বাড়ে। পরবর্তীতে যে দল ক্ষমতায় যায়, তার থেকে ছিটেফোঁটা সুবিধা নিয়েই ছোট দলের নেতারা সন্তুষ্ট। যে দল ক্ষমতায় যেতে পারে না, সেই জোটও অনেকটা অকার্যকর হয়ে পড়ে। এটা কোনো সুস্থ রাজনীতি নয়। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন নীতি আদর্শ কোনো বিবেচ্য বিষয় নয়। সবচেয়ে প্রধান বিষয় সুবিধাবাদ।’

একলা চল নীতিতে আওয়ামী লীগ : আওয়ামী লীগের ‘একলা চল নীতি’তে ক্ষুব্ধ শরিক জোটের নেতারা। আন্দোলন, নির্বাচন একসঙ্গে হলেও অনেক বিষয় জোটের শরিকদের কাছে এখনো ‘অস্পষ্ট’ বলে মনে করছেন তারা। বিগত দুটি নির্বাচনের পর সরকার গঠনে শরিক দলের নেতারা মন্ত্রিসভায় থাকলেও এবার কাউকে রাখা হয়নি। সে কারণে শুধু ভোটের কারণেই জোট- এমনটাই বলছেন শরিক দলের নেতারা। কোনো কাজের জন্য সরকারের মন্ত্রীদের কাছে তাদের ধরনা দিতে হয় সচিবালয়ে। সচিবালয়ে যাওয়া-আসার কারণে অনেক নেতাকে ‘দালাল’ তিরস্কার শব্দও শুনতে হয়েছে। জোটের একাধিক নেতা জানিয়েছেন, এখন নতুন কৌশল নিয়ে এগোচ্ছে ১৪ দল। একচেটিয়া বিজয়ের পর শরিকদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে আওয়ামী লীগের। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ের পর শরিক দলগুলোকে বিরোধী দলে আসতে বলা হয়েছিল। তারা সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করতে রাজি হয়নি। জোট করার ক্ষেত্রে যে ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার কথা ছিল তা না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ তারা। এ প্রসঙ্গে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সঙ্গে আমরা তিন ধাপের চুক্তিতে জোট করেছিলাম। তার ধারাবাহিকতায় ২০০৮, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে নির্বাচন করেছি। ২০০৮ ও ২০১৪ সালে জোটের শরিকরা সরকারে ছিল। এখন নেই। এটা নিয়ে কারও মনোমালিন্য থাকতে পারে। তিনি বলেন, জোটের মধ্যে কিছু সমস্যা থাকতে পারে। যেমন- দুর্নীতি, দলবাজি, ক্ষমতাবাজি ও দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে লড়তে হবে। বাংলাদেশকে নিরাপদ রাখতে ১৪-দলীয় জোট ঐক্যবদ্ধভাবেই কাজ করবে।’  জোটের শরিক দলের নেতারা জানান, ১৪-দলীয় জোট এখন কেবল কাগুজে জোটে পরিণত হতে চলেছে। আওয়ামী লীগ আর আগের মতো শরিকদের গুরুত্ব দিচ্ছে না। সে কারণে এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে। ভোটের সময় তাদের ডাকা হলেও অথবা কদর থাকলেও এখন সে কদর নেই, যা ক্ষোভের সৃষ্টি করছে। যখন খুশি তখন শরিকদের ব্যবহার করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগ শক্তিশালী দল হিসেবে যখন প্রয়োজন তখন শরিকদের ডাকছে। অন্য সময় পাত্তা দেয় না। ফলে জোটের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভের সৃষ্টি হচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা এমপি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১৪-দলীয় জোটকে শক্তিশালী করতে যারা দায়িত্বে আছেন তারাই হয়তো সিরিয়াস নন। বর্তমান পরিস্থিতিতে যে কোনো সংকট দেখা দিলে যদি রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে সক্ষম না হই তাহলে অন্যভাবে সম্ভব হবে না, এটা আওয়ামী লীগকে মনে রাখতে হবে।’ 

জোটের অন্যতম শরিক তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি বলেন, করোনাকালে জোটের কাজ যেভাবে করা দরকার ছিল তা করা হয়নি। জোটের শরিক দলের নেতাদের জেলা পর্যায়ের আইনশৃঙ্খলা কমিটিসহ বিভিন্ন কমিটিতে রাখা প্রয়োজন। কিন্তু তা করা হয়নি।

জোটের আরেক শরিক নেতা ন্যাপের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন বলেন, ভোটের সময় জোটের গুরুত্ব ছিল, এখন তা কমে গেছে।

জোট-ফ্রন্ট ছাড়াই চলছে বিএনপি : একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর জোট-ফ্রন্টের শরিকদের এড়িয়ে চলছে বিএনপি। এই দুই জোটের সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই বিএনপি এককভাবে অনেক সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। এমনকি বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে এককভাবে মাঠে রয়েছে। ২০-দলীয় জোট ও ঐক্যফ্রন্টে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ২০-দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন শরিকরা।

জোট নেতারা জানান, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর সংসদ সদস্যদের শপথ নেওয়ার সিদ্ধান্তের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেছিলেন শরিক দলের অনেকেই। এ নিয়ে প্রকাশ্যে বিএনপির সমালোচনাও করেন কেউ কেউ। ভোটের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার যৌক্তিকতাও হারিয়েছে বিএনপি। এর মাশুল দিতে হবে আগামী দিনের রাজনীতিতে। জোট নেতারা জানান, সিটি নির্বাচন, উপনির্বাচন বা স্থানীয় সরকারের অন্য সব নির্বাচনে অংশ নিতে হলে বিএনপির উচিত প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়ার আগে অন্তত জোট নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করা, যাতে ভোটের মাঠে সবাইকে পাশে পাওয়া যায়। তা না করায় এসব নির্বাচনে বিএনপি একাই মাঠে ছিল। জোট-ফ্রন্টের নেতা-কর্মীদের দেখা যায়নি। এ ছাড়া গত সংসদ নির্বাচনের পর দুই জোটের সঙ্গে নামেমাত্র  দু-একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হলেও গুরুত্বপূর্ণ কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এ অবস্থায় দুই জোট এখন অকার্যকর ও কাগুজে হয়ে পড়েছে।

বিএনপির একাধিক নীতিনির্ধারক জানান, এ মুহূর্তে দল নিয়ে বেশি ভাবছে হাইকমান্ড। এ ছাড়া দলের অধিকাংশ নেতা-কর্মী মনে করেন, দুই জোটের কারণে বিএনপিই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জোটের ব্যানারে কোনো কর্মসূচি দিলে সেখানে বিএনপির নেতা-কর্মীরাই থাকেন। ২০-দলীয় জোট বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা-কর্মীদের পাওয়া যায় না। বিএনপির সিনিয়র এক নেতা বলেন, ২০-দলীয় জোট বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠন করা হয়েছিল একটি বিশেষ প্রেক্ষাপটে। তাদের সঙ্গে বিএনপির আদর্শিক জোট হয়নি, এটা একটি নির্বাচন ও আন্দোলনকেন্দ্রিক জোট। তবে দুই জোটের সঙ্গে টানাপোড়েন চলছে, তা বলা যাবে না। সরাসরি বৈঠক কম হলেও জোটের সিনিয়র নেতাদের যোগাযোগ অব্যাহত আছে। আবার এটাও ঠিক, গণফোরামসহ কয়েকটি শরিক দলে অভ্যন্তরীণ কোন্দল চলছে। আবার এখনো করোনাভাইরাস সংক্রমণ আছে। এ মুহূর্তে কৌশলগত কারণেই কোনো জোটের সঙ্গে বৈঠক করা হচ্ছে না। তবে শিগগিরই ভার্চুয়ালে কিংবা সরাসরি বৈঠক করা হবে। এ প্রসঙ্গে সিঙ্গাপুর থেকে ফোনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দুই জোটে কোনো সমস্যা নেই। করোনাভাইরাসের কারণে হয়তো দেখা হয় না; বৈঠক হয় না। কিন্তু সবার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে। ফ্রন্ট ও জোটের ঐক্য অটুট আছে। তবে এ মুহূর্তে আমরা দল নিয়ে বেশি ভাবছি। দল গোছানোর কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি।’ 

জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম শরিক নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘গত সংসদ নির্বাচনের পর জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে দূরত্ব বাড়ছে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। এখন কোনো বৈঠকও হয় না। এ জন্য বিএনপিই অনেকাংশে দায়ী। বর্তমানে উপনির্বাচন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপি এককভাবে অংশ নিচ্ছে। কিন্তু অংশ নিয়ে তাদের যেমন কোনো লাভ হবে না, জনগণেরও কোনো লাভ হবে না। এসবের মাধ্যমে বিএনপি দু-একটি আসনে জিতলেও জনগণের কিছু আসে-যায় না।’ ২০-দলীয় জোটের শরিক দল ডেমোক্র্যাটিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন মনি বলেন, ‘এটা সত্য যে ২০-দলীয় জোট এখন অনেকটাই গুরুত্বহীন। মাঝেমধ্যে কথাবার্তা হলেও কার্যকর কোনো সিদ্ধান্ত হয় না। বিএনপি নিজেদের নিয়েই ব্যস্ত বেশি। কোনো কোনো দল নতুন কিছু করার চিন্তাভাবনাও করছে। তবে আবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জোটের গুরুত্ব বাড়বে।’

এই বিভাগের আরও খবর
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় কবরস্থান থেকে ১৮ কঙ্কাল চুরি
গাইবান্ধায় কবরস্থান থেকে ১৮ কঙ্কাল চুরি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টানা পাঁচ ঘণ্টা ধরে অবরুদ্ধ জবি উপাচার্য-কোষাধ্যক্ষ-প্রক্টর ও রেজিস্ট্রার
টানা পাঁচ ঘণ্টা ধরে অবরুদ্ধ জবি উপাচার্য-কোষাধ্যক্ষ-প্রক্টর ও রেজিস্ট্রার

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাটা জার্নালিজম আধুনিক গণমাধ্যমের শক্তিশালী ক্ষেত্র : ইফতেখারুজ্জামান
ডাটা জার্নালিজম আধুনিক গণমাধ্যমের শক্তিশালী ক্ষেত্র : ইফতেখারুজ্জামান

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অপহরণের সময় হাতেনাতে ধরা পড়ল দুই যুবক
অপহরণের সময় হাতেনাতে ধরা পড়ল দুই যুবক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : বরকত উল্লাহ বুলু
দেশের স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : বরকত উল্লাহ বুলু

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরকার ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : ধর্ম উপদেষ্টা
সরকার ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : ধর্ম উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রামুতে বাস ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
রামুতে বাস ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শীতলক্ষ্যা থেকে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
সিদ্ধিরগঞ্জে শীতলক্ষ্যা থেকে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ৩ বাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় ৩ বাড়িতে ডাকাতি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক করাবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক করাবারি গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে ফিরোজায় পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে ফিরোজায় পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

রণবীর-আলিয়ার আড়াইশো কোটি রুপির বাংলোর কাজ প্রায় শেষ
রণবীর-আলিয়ার আড়াইশো কোটি রুপির বাংলোর কাজ প্রায় শেষ

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন: অংশ নেবেন ৭৪০ প্রার্থী
৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন: অংশ নেবেন ৭৪০ প্রার্থী

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রশ্নে কোনো আপস করেননি আবদুস শহিদ
গণতন্ত্র ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রশ্নে কোনো আপস করেননি আবদুস শহিদ

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

৫২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গাছের চারা বিতরণ
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গাছের চারা বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ডগড়া জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল অস্ট্রেলিয়া
রেকর্ডগড়া জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোর-৬ আসন অপরিবর্তিত রাখার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ, স্মারকলিপি
যশোর-৬ আসন অপরিবর্তিত রাখার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ, স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে রাতভর অভিযানে উদ্ধার ৬০ হাজার ঘনফুট পাথর
সিলেটে রাতভর অভিযানে উদ্ধার ৬০ হাজার ঘনফুট পাথর

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজীপুর সদর উপজেলা জাসাসের নবগঠিত কমিটির আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত
গাজীপুর সদর উপজেলা জাসাসের নবগঠিত কমিটির আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রাফিক সদস্যদের স্বচ্ছতা নিশ্চিতে লাগানো হচ্ছে বডিঅন ক্যামেরা
গাজীপুরে ট্রাফিক সদস্যদের স্বচ্ছতা নিশ্চিতে লাগানো হচ্ছে বডিঅন ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিটোরিয়াসের প্রধান কোচ হচ্ছেন সৌরভ
প্রিটোরিয়াসের প্রধান কোচ হচ্ছেন সৌরভ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাস্তগীর স্কুলের মাঠ বেচাকেনার অভিযোগ তদন্তে দুদক
খাস্তগীর স্কুলের মাঠ বেচাকেনার অভিযোগ তদন্তে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে ট্রাক চাপায় মোটর সাইকেল চালক নিহত
রাঙামাটিতে ট্রাক চাপায় মোটর সাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে দুদকের ১৮১তম গণশুনানি অনুষ্ঠিত
সিরাজগঞ্জে দুদকের ১৮১তম গণশুনানি অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন সেঞ্চুরিতে অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ
তিন সেঞ্চুরিতে অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবিতে বর্ণিল আয়োজনে 
জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
হাবিপ্রবিতে বর্ণিল আয়োজনে  জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দফা দাবিতে ববি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ
তিন দফা দাবিতে ববি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা