শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

জোটের রাজনীতি ভোটেই শেষ

গত জাতীয় নির্বাচনের আগে আটটি জোটের দৌড়ঝাঁপ ছিল, এখন সবই নিষ্ক্রিয়, একলা চল নীতিতে প্রধান দুই দল
মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
জোটের রাজনীতি ভোটেই শেষ

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ব্যাপক তোড়জোড় শুরু হয় জোটের রাজনীতিতে। বিশেষ করে সংসদের আসন ভাগাভাগি নিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কাছে জোটের শরিক দলগুলো অস্বাভাবিক আবদার করে। যদিও শেষ পর্যন্ত শরিক দলগুলোকে গুটিকয়েক আসনেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ভোট শেষ হয়ে যাওয়ার পর ক্রমেই জোটের রাজনীতিতে ভাটা পড়ে। প্রধান রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টি এখন অনেকটাই একলা চল নীতিতে এগোচ্ছে। শরিক দলগুলো এখন অনেকটাই গুরুত্বহীন। সর্বশেষ সরকারের মন্ত্রিসভায় ঠাঁই মেলেনি শরিক জোটের কোনো নেতার। ক্ষোভে ফুঁসলেও মুখ ফুটে বলছেন না কেউই। অন্যদিকে জাতীয় নির্বাচনের পর বিএনপি ২০-দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে এড়িয়ে চলছে। জাতীয় পার্টি, যুক্তফ্রন্ট বা বিএনএ জোটের তো কোনো অস্তিত্বই নেই। একাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে ব্যাপক আলোচনায় থাকা জোটগুলোর মধ্যে রয়েছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোট, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট, বিএনপি ও ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট, অধ্যাপক ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্ট, জাতীয় পার্টির মরহুম চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের নেতৃত্বাধীন অর্ধশত নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে সম্মিলিত জাতীয় জোট, ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার নেতৃত্বাধীন বেশ কয়েকটি নামসর্বস্ব দলের সমন্বয়ে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট এলায়েন্স (বিএনএ), বামপন্থি রাজনৈতিক আদর্শের পতাকাবাহী আটটি রাজনৈতিক দলের জোট গণতান্ত্রিক বাম জোট। এখন প্রায় সব জোটের কার্যক্রম নেই বললেই চলে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, রাজনৈতিক জোটগুলো হয় মূলত ভোটকে ঘিরে। বিশেষ করে বড় দলগুলোর সঙ্গে ছোট দলগুলো জোট বাঁধে। সবারই লক্ষ্য নির্বাচন। এসব জোটের কেউ প্রধান দুই দলের পৃষ্ঠপোষকতা চায়, আবার কোনো কোনো জোট বিকল্প শক্তি হিসেবে নিজেদের জানান দিতে চায়। এর কারণ, অনেক ছোট দলের তাদের নিজের পায়ে ভর করে ক্ষমতায় যাওয়া বা এমপি হওয়ার সুযোগ নেই। তাই তারা জোট-মহাজোটের সান্নিধ্যে থেকে এমপি-মন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখে। এক নেতার এক দল নিয়েই অধিকাংশ জোট। কিন্তু ভোট শেষ জোটও শেষ। আবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে জোটের রাজনীতি দেখা যাবে। ’৯০-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটা হয়ে আসছে। 

এ প্রসঙ্গে কলামিস্ট ও গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ভিন্ন নীতি আদর্শের অনেক দুর্বল সংগঠনের যোগফলে একটি বড় শক্তি হয় না। নির্বাচনের আগে দুটি প্রধান দলের (আওয়ামী লীগ-বিএনপি) সঙ্গে গিয়ে জোট বাঁধে ছোট ছোট অনেক দল। তাতে শুধু বড় দল দুটিরই জোর বাড়ে। পরবর্তীতে যে দল ক্ষমতায় যায়, তার থেকে ছিটেফোঁটা সুবিধা নিয়েই ছোট দলের নেতারা সন্তুষ্ট। যে দল ক্ষমতায় যেতে পারে না, সেই জোটও অনেকটা অকার্যকর হয়ে পড়ে। এটা কোনো সুস্থ রাজনীতি নয়। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন নীতি আদর্শ কোনো বিবেচ্য বিষয় নয়। সবচেয়ে প্রধান বিষয় সুবিধাবাদ।’

একলা চল নীতিতে আওয়ামী লীগ : আওয়ামী লীগের ‘একলা চল নীতি’তে ক্ষুব্ধ শরিক জোটের নেতারা। আন্দোলন, নির্বাচন একসঙ্গে হলেও অনেক বিষয় জোটের শরিকদের কাছে এখনো ‘অস্পষ্ট’ বলে মনে করছেন তারা। বিগত দুটি নির্বাচনের পর সরকার গঠনে শরিক দলের নেতারা মন্ত্রিসভায় থাকলেও এবার কাউকে রাখা হয়নি। সে কারণে শুধু ভোটের কারণেই জোট- এমনটাই বলছেন শরিক দলের নেতারা। কোনো কাজের জন্য সরকারের মন্ত্রীদের কাছে তাদের ধরনা দিতে হয় সচিবালয়ে। সচিবালয়ে যাওয়া-আসার কারণে অনেক নেতাকে ‘দালাল’ তিরস্কার শব্দও শুনতে হয়েছে। জোটের একাধিক নেতা জানিয়েছেন, এখন নতুন কৌশল নিয়ে এগোচ্ছে ১৪ দল। একচেটিয়া বিজয়ের পর শরিকদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে আওয়ামী লীগের। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ের পর শরিক দলগুলোকে বিরোধী দলে আসতে বলা হয়েছিল। তারা সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করতে রাজি হয়নি। জোট করার ক্ষেত্রে যে ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার কথা ছিল তা না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ তারা। এ প্রসঙ্গে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সঙ্গে আমরা তিন ধাপের চুক্তিতে জোট করেছিলাম। তার ধারাবাহিকতায় ২০০৮, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে নির্বাচন করেছি। ২০০৮ ও ২০১৪ সালে জোটের শরিকরা সরকারে ছিল। এখন নেই। এটা নিয়ে কারও মনোমালিন্য থাকতে পারে। তিনি বলেন, জোটের মধ্যে কিছু সমস্যা থাকতে পারে। যেমন- দুর্নীতি, দলবাজি, ক্ষমতাবাজি ও দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে লড়তে হবে। বাংলাদেশকে নিরাপদ রাখতে ১৪-দলীয় জোট ঐক্যবদ্ধভাবেই কাজ করবে।’  জোটের শরিক দলের নেতারা জানান, ১৪-দলীয় জোট এখন কেবল কাগুজে জোটে পরিণত হতে চলেছে। আওয়ামী লীগ আর আগের মতো শরিকদের গুরুত্ব দিচ্ছে না। সে কারণে এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে। ভোটের সময় তাদের ডাকা হলেও অথবা কদর থাকলেও এখন সে কদর নেই, যা ক্ষোভের সৃষ্টি করছে। যখন খুশি তখন শরিকদের ব্যবহার করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগ শক্তিশালী দল হিসেবে যখন প্রয়োজন তখন শরিকদের ডাকছে। অন্য সময় পাত্তা দেয় না। ফলে জোটের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভের সৃষ্টি হচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা এমপি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১৪-দলীয় জোটকে শক্তিশালী করতে যারা দায়িত্বে আছেন তারাই হয়তো সিরিয়াস নন। বর্তমান পরিস্থিতিতে যে কোনো সংকট দেখা দিলে যদি রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে সক্ষম না হই তাহলে অন্যভাবে সম্ভব হবে না, এটা আওয়ামী লীগকে মনে রাখতে হবে।’ 

জোটের অন্যতম শরিক তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি বলেন, করোনাকালে জোটের কাজ যেভাবে করা দরকার ছিল তা করা হয়নি। জোটের শরিক দলের নেতাদের জেলা পর্যায়ের আইনশৃঙ্খলা কমিটিসহ বিভিন্ন কমিটিতে রাখা প্রয়োজন। কিন্তু তা করা হয়নি।

জোটের আরেক শরিক নেতা ন্যাপের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন বলেন, ভোটের সময় জোটের গুরুত্ব ছিল, এখন তা কমে গেছে।

জোট-ফ্রন্ট ছাড়াই চলছে বিএনপি : একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর জোট-ফ্রন্টের শরিকদের এড়িয়ে চলছে বিএনপি। এই দুই জোটের সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই বিএনপি এককভাবে অনেক সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। এমনকি বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে এককভাবে মাঠে রয়েছে। ২০-দলীয় জোট ও ঐক্যফ্রন্টে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ২০-দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন শরিকরা।

জোট নেতারা জানান, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর সংসদ সদস্যদের শপথ নেওয়ার সিদ্ধান্তের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেছিলেন শরিক দলের অনেকেই। এ নিয়ে প্রকাশ্যে বিএনপির সমালোচনাও করেন কেউ কেউ। ভোটের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার যৌক্তিকতাও হারিয়েছে বিএনপি। এর মাশুল দিতে হবে আগামী দিনের রাজনীতিতে। জোট নেতারা জানান, সিটি নির্বাচন, উপনির্বাচন বা স্থানীয় সরকারের অন্য সব নির্বাচনে অংশ নিতে হলে বিএনপির উচিত প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়ার আগে অন্তত জোট নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করা, যাতে ভোটের মাঠে সবাইকে পাশে পাওয়া যায়। তা না করায় এসব নির্বাচনে বিএনপি একাই মাঠে ছিল। জোট-ফ্রন্টের নেতা-কর্মীদের দেখা যায়নি। এ ছাড়া গত সংসদ নির্বাচনের পর দুই জোটের সঙ্গে নামেমাত্র  দু-একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হলেও গুরুত্বপূর্ণ কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এ অবস্থায় দুই জোট এখন অকার্যকর ও কাগুজে হয়ে পড়েছে।

বিএনপির একাধিক নীতিনির্ধারক জানান, এ মুহূর্তে দল নিয়ে বেশি ভাবছে হাইকমান্ড। এ ছাড়া দলের অধিকাংশ নেতা-কর্মী মনে করেন, দুই জোটের কারণে বিএনপিই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জোটের ব্যানারে কোনো কর্মসূচি দিলে সেখানে বিএনপির নেতা-কর্মীরাই থাকেন। ২০-দলীয় জোট বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা-কর্মীদের পাওয়া যায় না। বিএনপির সিনিয়র এক নেতা বলেন, ২০-দলীয় জোট বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠন করা হয়েছিল একটি বিশেষ প্রেক্ষাপটে। তাদের সঙ্গে বিএনপির আদর্শিক জোট হয়নি, এটা একটি নির্বাচন ও আন্দোলনকেন্দ্রিক জোট। তবে দুই জোটের সঙ্গে টানাপোড়েন চলছে, তা বলা যাবে না। সরাসরি বৈঠক কম হলেও জোটের সিনিয়র নেতাদের যোগাযোগ অব্যাহত আছে। আবার এটাও ঠিক, গণফোরামসহ কয়েকটি শরিক দলে অভ্যন্তরীণ কোন্দল চলছে। আবার এখনো করোনাভাইরাস সংক্রমণ আছে। এ মুহূর্তে কৌশলগত কারণেই কোনো জোটের সঙ্গে বৈঠক করা হচ্ছে না। তবে শিগগিরই ভার্চুয়ালে কিংবা সরাসরি বৈঠক করা হবে। এ প্রসঙ্গে সিঙ্গাপুর থেকে ফোনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দুই জোটে কোনো সমস্যা নেই। করোনাভাইরাসের কারণে হয়তো দেখা হয় না; বৈঠক হয় না। কিন্তু সবার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে। ফ্রন্ট ও জোটের ঐক্য অটুট আছে। তবে এ মুহূর্তে আমরা দল নিয়ে বেশি ভাবছি। দল গোছানোর কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি।’ 

জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম শরিক নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘গত সংসদ নির্বাচনের পর জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে দূরত্ব বাড়ছে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। এখন কোনো বৈঠকও হয় না। এ জন্য বিএনপিই অনেকাংশে দায়ী। বর্তমানে উপনির্বাচন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপি এককভাবে অংশ নিচ্ছে। কিন্তু অংশ নিয়ে তাদের যেমন কোনো লাভ হবে না, জনগণেরও কোনো লাভ হবে না। এসবের মাধ্যমে বিএনপি দু-একটি আসনে জিতলেও জনগণের কিছু আসে-যায় না।’ ২০-দলীয় জোটের শরিক দল ডেমোক্র্যাটিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন মনি বলেন, ‘এটা সত্য যে ২০-দলীয় জোট এখন অনেকটাই গুরুত্বহীন। মাঝেমধ্যে কথাবার্তা হলেও কার্যকর কোনো সিদ্ধান্ত হয় না। বিএনপি নিজেদের নিয়েই ব্যস্ত বেশি। কোনো কোনো দল নতুন কিছু করার চিন্তাভাবনাও করছে। তবে আবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জোটের গুরুত্ব বাড়বে।’

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
শততম ম্যাচে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম ম্যাচে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট
রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি
ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ
জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের
দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৬ বছরের ইতিহাস ভেঙে ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মিচেল
৪৬ বছরের ইতিহাস ভেঙে ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মিচেল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের
ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন
টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত
ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন