শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

খালেদা জিয়ার জন্য মেডিকেল বোর্ড

করোনায় আক্রান্ত সবার জন্য দোয়া চেয়েছেন, উদ্বিগ্ন বিএনপি, সার্বিক দেখভালে ডা. জোবায়দা রহমান
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
খালেদা জিয়ার জন্য মেডিকেল বোর্ড

‘করোনায় আক্রান্ত বেগম খালেদা জিয়া ভালো আছেন। তাঁর মনোবল অত্যন্ত শক্ত। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও ভালো। এখন পর্যন্ত তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। যদি এভাবে আরও এক সপ্তাহ পার হওয়া যায় তাহলে আশা করা যায়, তিনি বিপদ থেকে মুক্ত হয়ে যাবেন। বেগম জিয়া সবার কাছে নিজের ও করোনায় আক্রান্ত হওয়া বাংলাদেশের সবার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন। নেতা-কর্মীসহ দেশবাসীর উদ্দেশে তিনি বলেছেন, সবাই যেন সাবধানে থাকেন। স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলেন।’

কথাগুলো বিএনপি চেয়ারপারসনের করোনা চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের প্রধান মেডিসিন ও বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. এফ এম সিদ্দিকীর। গতকাল বিকালে গুলশানে বেগম জিয়াকে দেখে এসে ‘ফিরোজার’ সামনে অপেক্ষমাণ সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। অধ্যাপক ডা. এফ এম সিদ্দিকীর নেতৃত্বে মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা বিকাল ৫টায় ‘ফিরোজায়’ প্রবেশ করেন। বেরিয়ে আসেন সন্ধ্যা ৬টার পরপরই। এরপর বেগম জিয়াসহ ফিরোজায় করোনায় আক্রান্ত সবার শারীরিক অবস্থা নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন। এ দিকে নানা রোগ-শোকে থাকা বেগম খালেদা জিয়ার করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় রয়েছেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর মধ্যেই দুশ্চিন্তার ছাপ। গত দুই দিন ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেতা-কর্মীদের স্ট্যাটাসে এমন উৎকণ্ঠার দেখা মেলে। দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গেও আলাপচারিতায় হতাশার ছাপ পাওয়া গেছে। তারা বলছেন, জাতীয়তাবাদী রাজনীতিতে এখন শেষ আশা ভরসার স্থল বেগম খালেদা জিয়া। এর মধ্যে ৭৫ বছর বয়সী বয়োবৃদ্ধ খালেদা জিয়ার করোনা সত্যিই উদ্বেগের। কারণ, তাঁর অ্যাজমা, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, আর্থারাইটিসহ বেশ কিছু জটিল রোগ আগে থেকেই আছে। এরই মধ্যে বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতাসহ সাড়ে চারশ নেতা-কর্মী হারিয়েছে বিএনপি। আক্রান্তও প্রায় পাঁচ হাজারের বেশি নেতা-কর্মী। তারপরও নেতা-কর্মীদের আশা, শিগগিরই সুস্থ হয়ে যাবেন বিএনপিপ্রধান। সারা দেশে গতকাল মসজিদে মসজিদে দোয়া ও মন্দিরসহ অন্যান্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হয়।

মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা সাংবাদিকদের বলেন, করোনায় আক্রান্ত ৭৫ বছর বয়সী বেগম খালেদা জিয়ার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো আছে। করোনায় আক্রান্ত বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থা খুবই স্থিতিশীল। তিনি যথেষ্ট ভালো আছেন। আজকে পর্যন্ত তিনি যথেষ্ট ভালো ও স্পিরিটেড আছেন। আশা করছি, যদি এভাবে আরও এক সপ্তাহ পার হওয়া যায় তাহলে ইনশা আল্লাহ আমরা বিপদ থেকে মুক্ত হয়ে যাব। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের সঙ্গে বাংলাদেশ, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা রয়েছেন। সবচেয়ে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ, যুক্তরাজ্যে তাঁর ছেলে তারেক রহমান ও পুত্রবধূ ডা. জোবায়দা রহমান তারা বিষয়টি তদারকি করছেন। আমরা একটা টিম ওয়ার্ক হিসেবে আলোচনা করে বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা করছি। কোথাও কোনো গ্যাপ বা কোথাও কোনো রকমের সন্দেহের কিছু অবকাশ নেই।

এ মুহূর্তে খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়ার সম্ভাবনা আছে কি না- এমন প্রশ্ন করা হলে চিকিৎসক টিমের প্রধান বলেন, ‘কভিড-১৯-এ একটি অনিশ্চয়তা আছে। পৃথিবীর কেউ বলতে পারবে না যে, করোনা প্রথম সপ্তাহে কেমন থাকবে, দ্বিতীয় সপ্তাহে কী আচরণ করবে। কারও পক্ষে বলা সম্ভব না। সেজন্যই আমাদের প্রস্তুতি আছে। বিন্দুমাত্র আমাদের যদি মনে হয় যে, তাকে হাসপাতালে নেওয়া দরকার। আমরা সেই তাৎক্ষণিক হাসপাতালে নিয়ে যাব। সেই ধরনের প্রস্তুতি আমরা রেখেছি। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময়ে চিকিৎসক দলের সদস্য বক্ষব্যাধি ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক আবদুস শাকুর খান, ইউরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন ও ডা. মো. আল মামুন পাশে ছিলেন। চিকিৎসক টিমের এই বৈঠকে অনলাইনেও আরও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অংশ নেন। এ ছাড়া লন্ডন থেকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানও ইন্টারনেটে যুক্ত থেকে বৈঠকে অংশ নেন।

অধ্যাপক এফ এম সিদ্দিকী বলেন, আমরা তিন-চারজন ছিলাম। বেগম জিয়া আমাদের সামনে এসে বসেছেন। আমি তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক দীর্ঘ বছর ধরে। এর আগেও তাঁকে যতবার আমি দেখেছি, সেভাবেই আজও দেখেছি। তিনি প্রস্তুত হয়ে এসে বসেন। আমাদের সামনে কথা বলেন। শুধু তাই নয়, আমি তাঁর পালস অক্সিমিটার দিয়ে দেখেছি। আমাদের পরীক্ষায় তাঁর কোনো শারীরিক জটিলতা দেখা যায়নি। অধ্যাপক এফ এম সিদ্দিকী বলেন, সবাই কভিড পজিটিভ। তাদের প্রত্যেককে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু ভালো দিক হচ্ছে বেশিরভাগেরই রোগের উপসর্গ আছে। প্রথম দিকে ১/২ জনের জ্বর ছিল। তাদের এখন জ্বর নাই। সবাইকে আইসোলেশনে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ম্যাডাম শুধু নিজেরই না, আক্রান্ত হওয়া অন্যদেরও খবরাখবর রাখছেন। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা যারা জাতীয়তাবাদী রাজনীতি করি, তাদের আশা-ভরসার শেষ স্থল হচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া। তাঁর করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবরে স্বাভাবিকভাবেই নেতা-কর্মীদের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। বাসায় তার চিকিৎসা চলছে। আমরা আশা করছি, শিগগিরই তিনি সুস্থ হয়ে যাবেন। তাঁর জন্য সারা দেশেই আমরা বিশেষ দোয়া ও প্রার্থনা করছি। দেশবাসীর কাছেও আমাদের গণতন্ত্রের নেত্রীর জন্য দোয়া চাই। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আমরা চেয়ারপারসনকে যেভাবে দেখেছি তাতে করে কঠিন বিপদেও তাঁর মনোবল শক্ত রাখতে পারেন। আমি যতটুকু খোঁজ নিয়েছি এখনো তাঁর মনোবল বেশ শক্ত। আশা করি, এই অবস্থায় সৃষ্টিকর্তার কৃপায় তিনি সুস্থ হয়ে উঠবেন। তাঁর অসুস্থতা খবরে নেতা-কর্মীসহ দেশের আপামর সাধারণ মানুষও তাঁর জন্য প্রার্থনা করছে। আমি শুনেছি মুসলমান ভাই-বোনেরা নফল রোজা রেখেছেন, নামাজও আদায় করছেন। সৃষ্টিকর্তা আমাদের প্রার্থনা ফেলে দিতে পারবেন না বলে আমরা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি।

সুস্থতা কামনায় দোয়া ও প্রার্থনা : খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় গতকাল দেশব্যাপী বিশেষ দোয়া ও প্রার্থনার আয়োজন করা হয়। কেন্দ্রীয়ভাবে বাদ জোহর নয়াপল্টন জামে মসজিদে বিএনপির উদ্যোগে খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি কামনা করে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আমান উল্লাহ আমান, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, ডা. রফিকুল ইসলাম, আবদুস সালাম আজাদ, শহীদুল ইসলাম বাবুল, অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, তাইফুল ইসলাম টিপু, মুনির হোসেন, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু, সালাহউদ্দিন ভুইয়া শিশির, হায়দার আলী খান লেলিন, ওমর ফারুক শাফিন প্রমুখ। দোয়া মাহফিলে মোনাজাত পরিচালনা করেন ওলামা দলের আহ্বায়ক মাওলানা শাহ নেছারুল হক।

গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়েও খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় কোরআন খতম ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেন তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন নসু, ওলামা দলের মাওলানা আবদুল খালেক, মাওলানা মো. ইব্রাহিম, মাওলানা সোবহানসহ চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক, চিকিৎসক, নার্স, কর্মকর্তা-কমচারীরাও বেগম জিয়ার সুস্বাস্থ্য কামনায় কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে কোরআন খতম ও দোয়ার আয়োজন করে। এতে অংশ নেন ডা. আবদুল কুদ্দুস, অধ্যাপক ডা. গোলাম মুইনুদ্দিন, ডা. মো. নজরুল ইসলাম, ডা. সাইফুল ইসলাম সেলিম, ডা. ছফিউল্লাহ প্রমুখ।

এ ছাড়া হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট বিকালে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে হিন্দু নেতা-কর্মীরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রার্থনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে অংশ নেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী গৌতম চক্রবর্তী এবং হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট নেতা সুকৃতি মন্ডল, অমলেন্দু দাস, রমেশ দত্ত, তরুণ দে, মিল্টন বৈদ্য প্রমুখ। এ ছাড়াও ঢাকাসহ সারা দেশে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের পক্ষ থেকে পৃথক পৃথকভাবে বিশেষ দোয়া ও প্রার্থনার আয়োজন করা হয়। দেশের বাইরেও বেগম জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়ার আয়োজন করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
সর্বশেষ খবর
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা
বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক
কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু
সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫
ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা
১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ
এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত
শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত
ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর
আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!

৩৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন
গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি
ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা
সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা

৪৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা সহ্য করা হবে না: খায়ের ভূঁইয়া
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা সহ্য করা হবে না: খায়ের ভূঁইয়া

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মামলায় আর দু’একজনের সাক্ষ্য নেয়া হবে: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনার মামলায় আর দু’একজনের সাক্ষ্য নেয়া হবে: চিফ প্রসিকিউটর

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রই মার্কিন হুমকি থেকে রক্ষার অবশ্যম্ভাবী বিকল্প: উত্তর কোরিয়া
পারমাণবিক অস্ত্রই মার্কিন হুমকি থেকে রক্ষার অবশ্যম্ভাবী বিকল্প: উত্তর কোরিয়া

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি
সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি
নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩৬

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আ. লীগের প্রেতাত্মারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
আ. লীগের প্রেতাত্মারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা