শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

খালেদা জিয়ার জন্য মেডিকেল বোর্ড

করোনায় আক্রান্ত সবার জন্য দোয়া চেয়েছেন, উদ্বিগ্ন বিএনপি, সার্বিক দেখভালে ডা. জোবায়দা রহমান
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
খালেদা জিয়ার জন্য মেডিকেল বোর্ড

‘করোনায় আক্রান্ত বেগম খালেদা জিয়া ভালো আছেন। তাঁর মনোবল অত্যন্ত শক্ত। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও ভালো। এখন পর্যন্ত তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। যদি এভাবে আরও এক সপ্তাহ পার হওয়া যায় তাহলে আশা করা যায়, তিনি বিপদ থেকে মুক্ত হয়ে যাবেন। বেগম জিয়া সবার কাছে নিজের ও করোনায় আক্রান্ত হওয়া বাংলাদেশের সবার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন। নেতা-কর্মীসহ দেশবাসীর উদ্দেশে তিনি বলেছেন, সবাই যেন সাবধানে থাকেন। স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলেন।’

কথাগুলো বিএনপি চেয়ারপারসনের করোনা চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের প্রধান মেডিসিন ও বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. এফ এম সিদ্দিকীর। গতকাল বিকালে গুলশানে বেগম জিয়াকে দেখে এসে ‘ফিরোজার’ সামনে অপেক্ষমাণ সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। অধ্যাপক ডা. এফ এম সিদ্দিকীর নেতৃত্বে মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা বিকাল ৫টায় ‘ফিরোজায়’ প্রবেশ করেন। বেরিয়ে আসেন সন্ধ্যা ৬টার পরপরই। এরপর বেগম জিয়াসহ ফিরোজায় করোনায় আক্রান্ত সবার শারীরিক অবস্থা নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন। এ দিকে নানা রোগ-শোকে থাকা বেগম খালেদা জিয়ার করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় রয়েছেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর মধ্যেই দুশ্চিন্তার ছাপ। গত দুই দিন ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেতা-কর্মীদের স্ট্যাটাসে এমন উৎকণ্ঠার দেখা মেলে। দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গেও আলাপচারিতায় হতাশার ছাপ পাওয়া গেছে। তারা বলছেন, জাতীয়তাবাদী রাজনীতিতে এখন শেষ আশা ভরসার স্থল বেগম খালেদা জিয়া। এর মধ্যে ৭৫ বছর বয়সী বয়োবৃদ্ধ খালেদা জিয়ার করোনা সত্যিই উদ্বেগের। কারণ, তাঁর অ্যাজমা, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, আর্থারাইটিসহ বেশ কিছু জটিল রোগ আগে থেকেই আছে। এরই মধ্যে বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতাসহ সাড়ে চারশ নেতা-কর্মী হারিয়েছে বিএনপি। আক্রান্তও প্রায় পাঁচ হাজারের বেশি নেতা-কর্মী। তারপরও নেতা-কর্মীদের আশা, শিগগিরই সুস্থ হয়ে যাবেন বিএনপিপ্রধান। সারা দেশে গতকাল মসজিদে মসজিদে দোয়া ও মন্দিরসহ অন্যান্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হয়।

মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা সাংবাদিকদের বলেন, করোনায় আক্রান্ত ৭৫ বছর বয়সী বেগম খালেদা জিয়ার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো আছে। করোনায় আক্রান্ত বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থা খুবই স্থিতিশীল। তিনি যথেষ্ট ভালো আছেন। আজকে পর্যন্ত তিনি যথেষ্ট ভালো ও স্পিরিটেড আছেন। আশা করছি, যদি এভাবে আরও এক সপ্তাহ পার হওয়া যায় তাহলে ইনশা আল্লাহ আমরা বিপদ থেকে মুক্ত হয়ে যাব। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের সঙ্গে বাংলাদেশ, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা রয়েছেন। সবচেয়ে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ, যুক্তরাজ্যে তাঁর ছেলে তারেক রহমান ও পুত্রবধূ ডা. জোবায়দা রহমান তারা বিষয়টি তদারকি করছেন। আমরা একটা টিম ওয়ার্ক হিসেবে আলোচনা করে বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা করছি। কোথাও কোনো গ্যাপ বা কোথাও কোনো রকমের সন্দেহের কিছু অবকাশ নেই।

এ মুহূর্তে খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়ার সম্ভাবনা আছে কি না- এমন প্রশ্ন করা হলে চিকিৎসক টিমের প্রধান বলেন, ‘কভিড-১৯-এ একটি অনিশ্চয়তা আছে। পৃথিবীর কেউ বলতে পারবে না যে, করোনা প্রথম সপ্তাহে কেমন থাকবে, দ্বিতীয় সপ্তাহে কী আচরণ করবে। কারও পক্ষে বলা সম্ভব না। সেজন্যই আমাদের প্রস্তুতি আছে। বিন্দুমাত্র আমাদের যদি মনে হয় যে, তাকে হাসপাতালে নেওয়া দরকার। আমরা সেই তাৎক্ষণিক হাসপাতালে নিয়ে যাব। সেই ধরনের প্রস্তুতি আমরা রেখেছি। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময়ে চিকিৎসক দলের সদস্য বক্ষব্যাধি ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক আবদুস শাকুর খান, ইউরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন ও ডা. মো. আল মামুন পাশে ছিলেন। চিকিৎসক টিমের এই বৈঠকে অনলাইনেও আরও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অংশ নেন। এ ছাড়া লন্ডন থেকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানও ইন্টারনেটে যুক্ত থেকে বৈঠকে অংশ নেন।

অধ্যাপক এফ এম সিদ্দিকী বলেন, আমরা তিন-চারজন ছিলাম। বেগম জিয়া আমাদের সামনে এসে বসেছেন। আমি তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক দীর্ঘ বছর ধরে। এর আগেও তাঁকে যতবার আমি দেখেছি, সেভাবেই আজও দেখেছি। তিনি প্রস্তুত হয়ে এসে বসেন। আমাদের সামনে কথা বলেন। শুধু তাই নয়, আমি তাঁর পালস অক্সিমিটার দিয়ে দেখেছি। আমাদের পরীক্ষায় তাঁর কোনো শারীরিক জটিলতা দেখা যায়নি। অধ্যাপক এফ এম সিদ্দিকী বলেন, সবাই কভিড পজিটিভ। তাদের প্রত্যেককে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু ভালো দিক হচ্ছে বেশিরভাগেরই রোগের উপসর্গ আছে। প্রথম দিকে ১/২ জনের জ্বর ছিল। তাদের এখন জ্বর নাই। সবাইকে আইসোলেশনে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ম্যাডাম শুধু নিজেরই না, আক্রান্ত হওয়া অন্যদেরও খবরাখবর রাখছেন। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা যারা জাতীয়তাবাদী রাজনীতি করি, তাদের আশা-ভরসার শেষ স্থল হচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া। তাঁর করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবরে স্বাভাবিকভাবেই নেতা-কর্মীদের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। বাসায় তার চিকিৎসা চলছে। আমরা আশা করছি, শিগগিরই তিনি সুস্থ হয়ে যাবেন। তাঁর জন্য সারা দেশেই আমরা বিশেষ দোয়া ও প্রার্থনা করছি। দেশবাসীর কাছেও আমাদের গণতন্ত্রের নেত্রীর জন্য দোয়া চাই। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আমরা চেয়ারপারসনকে যেভাবে দেখেছি তাতে করে কঠিন বিপদেও তাঁর মনোবল শক্ত রাখতে পারেন। আমি যতটুকু খোঁজ নিয়েছি এখনো তাঁর মনোবল বেশ শক্ত। আশা করি, এই অবস্থায় সৃষ্টিকর্তার কৃপায় তিনি সুস্থ হয়ে উঠবেন। তাঁর অসুস্থতা খবরে নেতা-কর্মীসহ দেশের আপামর সাধারণ মানুষও তাঁর জন্য প্রার্থনা করছে। আমি শুনেছি মুসলমান ভাই-বোনেরা নফল রোজা রেখেছেন, নামাজও আদায় করছেন। সৃষ্টিকর্তা আমাদের প্রার্থনা ফেলে দিতে পারবেন না বলে আমরা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি।

সুস্থতা কামনায় দোয়া ও প্রার্থনা : খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় গতকাল দেশব্যাপী বিশেষ দোয়া ও প্রার্থনার আয়োজন করা হয়। কেন্দ্রীয়ভাবে বাদ জোহর নয়াপল্টন জামে মসজিদে বিএনপির উদ্যোগে খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি কামনা করে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আমান উল্লাহ আমান, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, ডা. রফিকুল ইসলাম, আবদুস সালাম আজাদ, শহীদুল ইসলাম বাবুল, অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, তাইফুল ইসলাম টিপু, মুনির হোসেন, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু, সালাহউদ্দিন ভুইয়া শিশির, হায়দার আলী খান লেলিন, ওমর ফারুক শাফিন প্রমুখ। দোয়া মাহফিলে মোনাজাত পরিচালনা করেন ওলামা দলের আহ্বায়ক মাওলানা শাহ নেছারুল হক।

গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়েও খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় কোরআন খতম ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেন তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন নসু, ওলামা দলের মাওলানা আবদুল খালেক, মাওলানা মো. ইব্রাহিম, মাওলানা সোবহানসহ চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক, চিকিৎসক, নার্স, কর্মকর্তা-কমচারীরাও বেগম জিয়ার সুস্বাস্থ্য কামনায় কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে কোরআন খতম ও দোয়ার আয়োজন করে। এতে অংশ নেন ডা. আবদুল কুদ্দুস, অধ্যাপক ডা. গোলাম মুইনুদ্দিন, ডা. মো. নজরুল ইসলাম, ডা. সাইফুল ইসলাম সেলিম, ডা. ছফিউল্লাহ প্রমুখ।

এ ছাড়া হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট বিকালে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে হিন্দু নেতা-কর্মীরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রার্থনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে অংশ নেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী গৌতম চক্রবর্তী এবং হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট নেতা সুকৃতি মন্ডল, অমলেন্দু দাস, রমেশ দত্ত, তরুণ দে, মিল্টন বৈদ্য প্রমুখ। এ ছাড়াও ঢাকাসহ সারা দেশে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের পক্ষ থেকে পৃথক পৃথকভাবে বিশেষ দোয়া ও প্রার্থনার আয়োজন করা হয়। দেশের বাইরেও বেগম জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়ার আয়োজন করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি