শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ মে, ২০২১ আপডেট:

যাদের দলিল নষ্ট হয়েছে তাদের কী হবে?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যাদের দলিল নষ্ট হয়েছে তাদের কী হবে?

ধর্মব্যবসায়ীরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া আক্রমণকালে যেসব অসমাধানযোগ্য ধ্বংস করেছে তার মধ্যে রয়েছে ভূমি রেজিস্ট্রেশন এবং এসিল্যান্ডের অফিসে রক্ষিত মহামূল্যবান দলিলপত্র যেগুলো নতুন করে সৃষ্টি করা বা মেলানো অসম্ভব বলা ভুল হবে না।

ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসে যেসব দলিল থাকে তার দ্বিতীয় কোনো কপি সাধারণত অন্যত্র রাখা হয় না বিধায় সেই দলিলগুলোই জমি মালিকানার একমাত্র মৌলিক প্রমাণ। বিধায় এগুলো জ্বালিয়ে দিয়ে ধর্মান্ধরা যে অপূরণীয় ক্ষতি করল তার সমাধান কীভাবে হবে সেটি সংশ্লিষ্ট সবাইকে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত করতে বাধ্য। তাদের তান্ডব এটাও প্রমাণ করে যে, দেশের এবং জনগণের স্বার্থের প্রতি ন্যূনতম সহমর্মিতা এই ধর্মান্ধদের নেই। এ ধরনের ঘটনা পাকিস্তানি সৈন্যরা ঘটিয়েছিল ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়। দস্যু সৈন্যরা বহু ভূমি রেকর্ড অফিস জ্বালিয়ে দিয়ে লাখ লাখ দুষ্প্রাপ্য ভূমি দলিল ধ্বংস করে দিয়েছিল। ফলশ্রুতিতে দেশ শত্রুমুক্ত হওয়ার পর জমি বেদখলের নিদারুণ প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল। দলিলের অভাবে পেশিশক্তিই হয়ে পড়েছিল জমি দখলের পন্থা। যার গায়ে বেশি শক্তি সে-ই লুট করেছে অন্যের জমি। লুট হয়েছে বহু হিন্দুর জমি এবং সেসব মানুষের জমি যারা বাড়ি খালি ফেলে রেখে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিল। যেসব পাকিস্তানি বাংলাদেশ ছেড়ে চলে গিয়েছিল, দলিলের শূন্যতার কারণে সেসব সম্পত্তির জন্য ভুয়া দলিল তৈরির হিড়িক পড়ে গিয়েছিল, যার জের আজও শেষ হয়নি। শুধু পাকিস্তানিদের নয়, ভুয়া দলিল তৈরি করা হয়েছিল হাজার হাজার সম্পত্তির বিষয়ে। কেননা সেসব সম্পত্তির দলিল ধ্বংস করা হয়েছিল বলে ভুয়া দলিলগুলো চ্যালেঞ্জ করার সুযোগও ক্ষীণ হয়ে গিয়েছিল। ঢাকা-চট্টগ্রাম শহরসহ বাংলাদেশের সর্বত্র জমি দখলের এবং ভুয়া দলিল তৈরির হিড়িকের মধ্য দিয়ে রাতারাতি তৈরি হয়েছিল বেশকিছু সম্পদশালী লোক যাদের একমাত্র পুঁজি ছিল ভূমিদস্যুতা। বহু নিম্নআয়ের মন্দা প্রকৃতির লোক রাতের অন্ধকারেই হঠাৎ আলাউদ্দিনের চেরাগের জোরে কোটিপতিতে পরিণত হয়েছিল এবং অন্যদিকে বহু প্রকৃত ভূমি মালিক তাদের জমি থেকে বহিষ্কৃত হয়ে পথে বসেছিল। যেসব দলিল পাকিস্তানি দস্যুরা পুড়িয়ে ফেলেছিল সেগুলো নতুন করে তৈরি করার চেষ্টা হলেও বহুলাংশে সেই চেষ্টা সফল হয়নি, বরং ভুয়া দলিলই এবং জবরদখলদাররাই প্রাধান্য পেয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কিন্তু একই ধরনের ঘটনা ঘটার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। শোনা যাচ্ছে এরই মধ্যে ভুয়া দলিল তৈরি এবং জবরদখলের পাঁয়তারা শুরু হয়ে গেছে। সরকার নিশ্চয় তা প্রতিরোধের পদক্ষেপ নেবেন। কিন্তু হাজারও দলিল পুড়ে যাওয়ার ফলে এ কাজ মোটেও সহজসাধ্য হবে না। এ দুঃসাধ্য কাজের জন্য প্রচুর দক্ষ এবং অভিজ্ঞ কর্মী, কর্মকর্তার প্রয়োজন হবে। রাজকোষে যথেষ্ট পয়সা থাকলেও এত অধিকসংখ্যক দক্ষ কর্মী/কর্মকর্তা পাওয়া কোনো চাট্টিখানি কথা নয়। এসিল্যান্ডের অফিসে থাকে মিউটেশন বা নামজারির রেকর্ড যেগুলো জমি মালিকানার গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ। সেগুলোও পুড়িয়ে ফেলেছে নব্য পাকিস্তানি হায়েনারা, অর্থাৎ ধর্ম ব্যবসায়ীরা, এদের মধ্যে কয়েকজন আবার বখতিয়ার খিলজি স্টাইলে ঘোড়ায় চরে তরবারি হাতে এসেছিল। ইসলাম ধর্মের রক্ষক বলে দাবি করে এরা কতটুকু ধর্মবিরোধী কাজ করেছে সেই জবাব দিতে পারবেন প্রকৃত ধার্মিক লোকেরা। ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে জনগণের যে ক্ষতি এই দস্যুরা করলেন তার কারণে এদের অনেকেরই জেল জরিমানা হবে বলে আমাদের বিশ্বাস। কিন্তু যাদের মহামূল্যবান দলিল ধ্বংস হয়ে গেল তাদের সমস্যা তো আর দস্যুদের জেল জরিমানার ফলে সমাধান হবে না। শুধু দলিল ধ্বংস করেই এসব ধর্মের মুখোশ পরা হারমাদরা ক্ষান্ত হয়নি তারা আরও বেশ কিছু দুষ্প্রাপ্য স্মৃতিও ধ্বংস করেছিল, যার মধ্যে প্রথমেই উল্লেখ করতে হয় উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংগীতজ্ঞ ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর বহু স্মৃতি যা আর কোনোদিনও উদ্ধার করা যাবে না। ব্রাহ্মণবাড়িয়া গোটা উপমহাদেশের সাংস্কৃতিক জগতে এক গর্বিত নাম আর সেই গর্বের অন্যতম কারণ এটি ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর মতো প্রাতঃস্মরণীয় ব্যক্তির জন্মস্থান। এ সাংস্কৃতিক সভ্যতায় ভরপুর অঞ্চলটি কীভাবে ধর্ম ব্যবসায়ীদের দখলে গেল তা গবেষণার বিষয় বৈকি। ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর স্মৃতি ধ্বংসের কথা আমাদের মনে করিয়ে দেয় আর্যদের দ্বারা মহেনজোদারো হরপ্পার সভ্যতা ধ্বংস করা, জুলিয়াস সিজারের দ্বারা আলেকজান্দ্রিয়া পাঠাগার ধ্বংসের কথা, হালাকু খান কর্তৃক বাগদাদ নগরীর বহু স্মৃতি ধ্বংসের কথা, বখতিয়ার খিলজি কর্তৃক ছয় মাসব্যাপী নালান্দা বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন লাগিয়ে ধ্বংসের কথা, ব্রাহ্মণ ধর্ম ত্যাগ করে সদ্য নওমুসলিম রাজিব লোচন রায় ধর্মান্তরিত হয়ে কালাপাহাড় নাম ধারণ করে কামরুপ মন্দির ধ্বংস করা, গজনির দাস বংশীয় সুলতান মাহমুদ কর্তৃক ১৭ বার ভারত আক্রমণ করে বহু স্মৃতি ধ্বংস করা, আবদেল আল লতিফ কর্তৃক তার স্বীয় পিতা তৈমুর লংয়ের দৌহিত্র সুলতান উলুগ বেগমে হত্যা করে উলুগ বেগের জ্যোতির্বিজ্ঞান গবেষণার মান মন্দির ধ্বংস করা, মুঘল সম্রাট মোহাম্মদ শাহর শাসন আমলে পারস্যের সুলতান নাদির শাহ কর্তৃক দিল্লি আক্রমণ এবং তিন দিনব্যাপী যে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছিল সেসব কথা, এবং বেশ কয়েক বছর আগে তালেবানদের দ্বারা আফগানিস্তানে একটি বিরল বুদ্ধমূর্তি ধ্বংস করার কথা। বিশ্ব দস্যু চেঙ্গিস খান এবং তৈমুর লং অজস্র স্মৃতি এবং গবেষণা দলিল। এ ধরনের ধ্বংসকার্য না চালালে আজ মানব সভ্যতা এবং বিজ্ঞান আরও অনেক বেশি অগ্রসর অবস্থায় থাকত।

এসব ধর্ম ব্যবসায়ী কিন্তু আসল ধর্মের বাণী অনুসরণ করেনি। ইসলাম ধর্মের কয়েকজন কৃতী পুরুষ যথা- মাওলানা জালালউদ্দিন রুমি, ইবনে সিনা, আল ফারাবি, ইবনে রুশদ সব সময়েই বলতেন জ্ঞানচর্চা ধর্মের অংশ। বলা হতো জ্ঞান আহরণের জন্য প্রয়োজনে চীন যেতে হবে। অথচ এসব ধর্ম ব্যবসায়ী জ্ঞানভান্ডারগুলো ধ্বংস করে দিল ইসলামী মুখোশ পরে।

আরও দুঃখজনক হলো- এ যে ধর্ম ব্যবসায়ীরা যখন যজ্ঞ চালাচ্ছিল তখন কিছু প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং পুলিশ নীরব ছিল যার জন্য স্বয়ং পুলিশপ্রধানই তাদের ব্যর্থতা, গাফিলতি এবং অপেশাদারত্বের সমালোচনা করে এদের তিরস্কৃত করেছেন। এদের মধ্যে নিশ্চয় অনেকে মনে মনে হেফাজত সমর্থক। এদের বাছাই করতে হবে এবং শাস্তির আওতায় আনতে হবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্রাজিল সফরে প্রধান বিচারপতি
ব্রাজিল সফরে প্রধান বিচারপতি
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
সর্বশেষ খবর
গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী
গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ