শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ মে, ২০২১ আপডেট:

যাদের দলিল নষ্ট হয়েছে তাদের কী হবে?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যাদের দলিল নষ্ট হয়েছে তাদের কী হবে?

ধর্মব্যবসায়ীরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া আক্রমণকালে যেসব অসমাধানযোগ্য ধ্বংস করেছে তার মধ্যে রয়েছে ভূমি রেজিস্ট্রেশন এবং এসিল্যান্ডের অফিসে রক্ষিত মহামূল্যবান দলিলপত্র যেগুলো নতুন করে সৃষ্টি করা বা মেলানো অসম্ভব বলা ভুল হবে না।

ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসে যেসব দলিল থাকে তার দ্বিতীয় কোনো কপি সাধারণত অন্যত্র রাখা হয় না বিধায় সেই দলিলগুলোই জমি মালিকানার একমাত্র মৌলিক প্রমাণ। বিধায় এগুলো জ্বালিয়ে দিয়ে ধর্মান্ধরা যে অপূরণীয় ক্ষতি করল তার সমাধান কীভাবে হবে সেটি সংশ্লিষ্ট সবাইকে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত করতে বাধ্য। তাদের তান্ডব এটাও প্রমাণ করে যে, দেশের এবং জনগণের স্বার্থের প্রতি ন্যূনতম সহমর্মিতা এই ধর্মান্ধদের নেই। এ ধরনের ঘটনা পাকিস্তানি সৈন্যরা ঘটিয়েছিল ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়। দস্যু সৈন্যরা বহু ভূমি রেকর্ড অফিস জ্বালিয়ে দিয়ে লাখ লাখ দুষ্প্রাপ্য ভূমি দলিল ধ্বংস করে দিয়েছিল। ফলশ্রুতিতে দেশ শত্রুমুক্ত হওয়ার পর জমি বেদখলের নিদারুণ প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল। দলিলের অভাবে পেশিশক্তিই হয়ে পড়েছিল জমি দখলের পন্থা। যার গায়ে বেশি শক্তি সে-ই লুট করেছে অন্যের জমি। লুট হয়েছে বহু হিন্দুর জমি এবং সেসব মানুষের জমি যারা বাড়ি খালি ফেলে রেখে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিল। যেসব পাকিস্তানি বাংলাদেশ ছেড়ে চলে গিয়েছিল, দলিলের শূন্যতার কারণে সেসব সম্পত্তির জন্য ভুয়া দলিল তৈরির হিড়িক পড়ে গিয়েছিল, যার জের আজও শেষ হয়নি। শুধু পাকিস্তানিদের নয়, ভুয়া দলিল তৈরি করা হয়েছিল হাজার হাজার সম্পত্তির বিষয়ে। কেননা সেসব সম্পত্তির দলিল ধ্বংস করা হয়েছিল বলে ভুয়া দলিলগুলো চ্যালেঞ্জ করার সুযোগও ক্ষীণ হয়ে গিয়েছিল। ঢাকা-চট্টগ্রাম শহরসহ বাংলাদেশের সর্বত্র জমি দখলের এবং ভুয়া দলিল তৈরির হিড়িকের মধ্য দিয়ে রাতারাতি তৈরি হয়েছিল বেশকিছু সম্পদশালী লোক যাদের একমাত্র পুঁজি ছিল ভূমিদস্যুতা। বহু নিম্নআয়ের মন্দা প্রকৃতির লোক রাতের অন্ধকারেই হঠাৎ আলাউদ্দিনের চেরাগের জোরে কোটিপতিতে পরিণত হয়েছিল এবং অন্যদিকে বহু প্রকৃত ভূমি মালিক তাদের জমি থেকে বহিষ্কৃত হয়ে পথে বসেছিল। যেসব দলিল পাকিস্তানি দস্যুরা পুড়িয়ে ফেলেছিল সেগুলো নতুন করে তৈরি করার চেষ্টা হলেও বহুলাংশে সেই চেষ্টা সফল হয়নি, বরং ভুয়া দলিলই এবং জবরদখলদাররাই প্রাধান্য পেয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কিন্তু একই ধরনের ঘটনা ঘটার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। শোনা যাচ্ছে এরই মধ্যে ভুয়া দলিল তৈরি এবং জবরদখলের পাঁয়তারা শুরু হয়ে গেছে। সরকার নিশ্চয় তা প্রতিরোধের পদক্ষেপ নেবেন। কিন্তু হাজারও দলিল পুড়ে যাওয়ার ফলে এ কাজ মোটেও সহজসাধ্য হবে না। এ দুঃসাধ্য কাজের জন্য প্রচুর দক্ষ এবং অভিজ্ঞ কর্মী, কর্মকর্তার প্রয়োজন হবে। রাজকোষে যথেষ্ট পয়সা থাকলেও এত অধিকসংখ্যক দক্ষ কর্মী/কর্মকর্তা পাওয়া কোনো চাট্টিখানি কথা নয়। এসিল্যান্ডের অফিসে থাকে মিউটেশন বা নামজারির রেকর্ড যেগুলো জমি মালিকানার গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ। সেগুলোও পুড়িয়ে ফেলেছে নব্য পাকিস্তানি হায়েনারা, অর্থাৎ ধর্ম ব্যবসায়ীরা, এদের মধ্যে কয়েকজন আবার বখতিয়ার খিলজি স্টাইলে ঘোড়ায় চরে তরবারি হাতে এসেছিল। ইসলাম ধর্মের রক্ষক বলে দাবি করে এরা কতটুকু ধর্মবিরোধী কাজ করেছে সেই জবাব দিতে পারবেন প্রকৃত ধার্মিক লোকেরা। ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে জনগণের যে ক্ষতি এই দস্যুরা করলেন তার কারণে এদের অনেকেরই জেল জরিমানা হবে বলে আমাদের বিশ্বাস। কিন্তু যাদের মহামূল্যবান দলিল ধ্বংস হয়ে গেল তাদের সমস্যা তো আর দস্যুদের জেল জরিমানার ফলে সমাধান হবে না। শুধু দলিল ধ্বংস করেই এসব ধর্মের মুখোশ পরা হারমাদরা ক্ষান্ত হয়নি তারা আরও বেশ কিছু দুষ্প্রাপ্য স্মৃতিও ধ্বংস করেছিল, যার মধ্যে প্রথমেই উল্লেখ করতে হয় উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংগীতজ্ঞ ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর বহু স্মৃতি যা আর কোনোদিনও উদ্ধার করা যাবে না। ব্রাহ্মণবাড়িয়া গোটা উপমহাদেশের সাংস্কৃতিক জগতে এক গর্বিত নাম আর সেই গর্বের অন্যতম কারণ এটি ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর মতো প্রাতঃস্মরণীয় ব্যক্তির জন্মস্থান। এ সাংস্কৃতিক সভ্যতায় ভরপুর অঞ্চলটি কীভাবে ধর্ম ব্যবসায়ীদের দখলে গেল তা গবেষণার বিষয় বৈকি। ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর স্মৃতি ধ্বংসের কথা আমাদের মনে করিয়ে দেয় আর্যদের দ্বারা মহেনজোদারো হরপ্পার সভ্যতা ধ্বংস করা, জুলিয়াস সিজারের দ্বারা আলেকজান্দ্রিয়া পাঠাগার ধ্বংসের কথা, হালাকু খান কর্তৃক বাগদাদ নগরীর বহু স্মৃতি ধ্বংসের কথা, বখতিয়ার খিলজি কর্তৃক ছয় মাসব্যাপী নালান্দা বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন লাগিয়ে ধ্বংসের কথা, ব্রাহ্মণ ধর্ম ত্যাগ করে সদ্য নওমুসলিম রাজিব লোচন রায় ধর্মান্তরিত হয়ে কালাপাহাড় নাম ধারণ করে কামরুপ মন্দির ধ্বংস করা, গজনির দাস বংশীয় সুলতান মাহমুদ কর্তৃক ১৭ বার ভারত আক্রমণ করে বহু স্মৃতি ধ্বংস করা, আবদেল আল লতিফ কর্তৃক তার স্বীয় পিতা তৈমুর লংয়ের দৌহিত্র সুলতান উলুগ বেগমে হত্যা করে উলুগ বেগের জ্যোতির্বিজ্ঞান গবেষণার মান মন্দির ধ্বংস করা, মুঘল সম্রাট মোহাম্মদ শাহর শাসন আমলে পারস্যের সুলতান নাদির শাহ কর্তৃক দিল্লি আক্রমণ এবং তিন দিনব্যাপী যে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছিল সেসব কথা, এবং বেশ কয়েক বছর আগে তালেবানদের দ্বারা আফগানিস্তানে একটি বিরল বুদ্ধমূর্তি ধ্বংস করার কথা। বিশ্ব দস্যু চেঙ্গিস খান এবং তৈমুর লং অজস্র স্মৃতি এবং গবেষণা দলিল। এ ধরনের ধ্বংসকার্য না চালালে আজ মানব সভ্যতা এবং বিজ্ঞান আরও অনেক বেশি অগ্রসর অবস্থায় থাকত।

এসব ধর্ম ব্যবসায়ী কিন্তু আসল ধর্মের বাণী অনুসরণ করেনি। ইসলাম ধর্মের কয়েকজন কৃতী পুরুষ যথা- মাওলানা জালালউদ্দিন রুমি, ইবনে সিনা, আল ফারাবি, ইবনে রুশদ সব সময়েই বলতেন জ্ঞানচর্চা ধর্মের অংশ। বলা হতো জ্ঞান আহরণের জন্য প্রয়োজনে চীন যেতে হবে। অথচ এসব ধর্ম ব্যবসায়ী জ্ঞানভান্ডারগুলো ধ্বংস করে দিল ইসলামী মুখোশ পরে।

আরও দুঃখজনক হলো- এ যে ধর্ম ব্যবসায়ীরা যখন যজ্ঞ চালাচ্ছিল তখন কিছু প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং পুলিশ নীরব ছিল যার জন্য স্বয়ং পুলিশপ্রধানই তাদের ব্যর্থতা, গাফিলতি এবং অপেশাদারত্বের সমালোচনা করে এদের তিরস্কৃত করেছেন। এদের মধ্যে নিশ্চয় অনেকে মনে মনে হেফাজত সমর্থক। এদের বাছাই করতে হবে এবং শাস্তির আওতায় আনতে হবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম