শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ মে, ২০২১ আপডেট:

যাদের দলিল নষ্ট হয়েছে তাদের কী হবে?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যাদের দলিল নষ্ট হয়েছে তাদের কী হবে?

ধর্মব্যবসায়ীরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া আক্রমণকালে যেসব অসমাধানযোগ্য ধ্বংস করেছে তার মধ্যে রয়েছে ভূমি রেজিস্ট্রেশন এবং এসিল্যান্ডের অফিসে রক্ষিত মহামূল্যবান দলিলপত্র যেগুলো নতুন করে সৃষ্টি করা বা মেলানো অসম্ভব বলা ভুল হবে না।

ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসে যেসব দলিল থাকে তার দ্বিতীয় কোনো কপি সাধারণত অন্যত্র রাখা হয় না বিধায় সেই দলিলগুলোই জমি মালিকানার একমাত্র মৌলিক প্রমাণ। বিধায় এগুলো জ্বালিয়ে দিয়ে ধর্মান্ধরা যে অপূরণীয় ক্ষতি করল তার সমাধান কীভাবে হবে সেটি সংশ্লিষ্ট সবাইকে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত করতে বাধ্য। তাদের তান্ডব এটাও প্রমাণ করে যে, দেশের এবং জনগণের স্বার্থের প্রতি ন্যূনতম সহমর্মিতা এই ধর্মান্ধদের নেই। এ ধরনের ঘটনা পাকিস্তানি সৈন্যরা ঘটিয়েছিল ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়। দস্যু সৈন্যরা বহু ভূমি রেকর্ড অফিস জ্বালিয়ে দিয়ে লাখ লাখ দুষ্প্রাপ্য ভূমি দলিল ধ্বংস করে দিয়েছিল। ফলশ্রুতিতে দেশ শত্রুমুক্ত হওয়ার পর জমি বেদখলের নিদারুণ প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল। দলিলের অভাবে পেশিশক্তিই হয়ে পড়েছিল জমি দখলের পন্থা। যার গায়ে বেশি শক্তি সে-ই লুট করেছে অন্যের জমি। লুট হয়েছে বহু হিন্দুর জমি এবং সেসব মানুষের জমি যারা বাড়ি খালি ফেলে রেখে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিল। যেসব পাকিস্তানি বাংলাদেশ ছেড়ে চলে গিয়েছিল, দলিলের শূন্যতার কারণে সেসব সম্পত্তির জন্য ভুয়া দলিল তৈরির হিড়িক পড়ে গিয়েছিল, যার জের আজও শেষ হয়নি। শুধু পাকিস্তানিদের নয়, ভুয়া দলিল তৈরি করা হয়েছিল হাজার হাজার সম্পত্তির বিষয়ে। কেননা সেসব সম্পত্তির দলিল ধ্বংস করা হয়েছিল বলে ভুয়া দলিলগুলো চ্যালেঞ্জ করার সুযোগও ক্ষীণ হয়ে গিয়েছিল। ঢাকা-চট্টগ্রাম শহরসহ বাংলাদেশের সর্বত্র জমি দখলের এবং ভুয়া দলিল তৈরির হিড়িকের মধ্য দিয়ে রাতারাতি তৈরি হয়েছিল বেশকিছু সম্পদশালী লোক যাদের একমাত্র পুঁজি ছিল ভূমিদস্যুতা। বহু নিম্নআয়ের মন্দা প্রকৃতির লোক রাতের অন্ধকারেই হঠাৎ আলাউদ্দিনের চেরাগের জোরে কোটিপতিতে পরিণত হয়েছিল এবং অন্যদিকে বহু প্রকৃত ভূমি মালিক তাদের জমি থেকে বহিষ্কৃত হয়ে পথে বসেছিল। যেসব দলিল পাকিস্তানি দস্যুরা পুড়িয়ে ফেলেছিল সেগুলো নতুন করে তৈরি করার চেষ্টা হলেও বহুলাংশে সেই চেষ্টা সফল হয়নি, বরং ভুয়া দলিলই এবং জবরদখলদাররাই প্রাধান্য পেয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কিন্তু একই ধরনের ঘটনা ঘটার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। শোনা যাচ্ছে এরই মধ্যে ভুয়া দলিল তৈরি এবং জবরদখলের পাঁয়তারা শুরু হয়ে গেছে। সরকার নিশ্চয় তা প্রতিরোধের পদক্ষেপ নেবেন। কিন্তু হাজারও দলিল পুড়ে যাওয়ার ফলে এ কাজ মোটেও সহজসাধ্য হবে না। এ দুঃসাধ্য কাজের জন্য প্রচুর দক্ষ এবং অভিজ্ঞ কর্মী, কর্মকর্তার প্রয়োজন হবে। রাজকোষে যথেষ্ট পয়সা থাকলেও এত অধিকসংখ্যক দক্ষ কর্মী/কর্মকর্তা পাওয়া কোনো চাট্টিখানি কথা নয়। এসিল্যান্ডের অফিসে থাকে মিউটেশন বা নামজারির রেকর্ড যেগুলো জমি মালিকানার গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ। সেগুলোও পুড়িয়ে ফেলেছে নব্য পাকিস্তানি হায়েনারা, অর্থাৎ ধর্ম ব্যবসায়ীরা, এদের মধ্যে কয়েকজন আবার বখতিয়ার খিলজি স্টাইলে ঘোড়ায় চরে তরবারি হাতে এসেছিল। ইসলাম ধর্মের রক্ষক বলে দাবি করে এরা কতটুকু ধর্মবিরোধী কাজ করেছে সেই জবাব দিতে পারবেন প্রকৃত ধার্মিক লোকেরা। ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে জনগণের যে ক্ষতি এই দস্যুরা করলেন তার কারণে এদের অনেকেরই জেল জরিমানা হবে বলে আমাদের বিশ্বাস। কিন্তু যাদের মহামূল্যবান দলিল ধ্বংস হয়ে গেল তাদের সমস্যা তো আর দস্যুদের জেল জরিমানার ফলে সমাধান হবে না। শুধু দলিল ধ্বংস করেই এসব ধর্মের মুখোশ পরা হারমাদরা ক্ষান্ত হয়নি তারা আরও বেশ কিছু দুষ্প্রাপ্য স্মৃতিও ধ্বংস করেছিল, যার মধ্যে প্রথমেই উল্লেখ করতে হয় উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংগীতজ্ঞ ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর বহু স্মৃতি যা আর কোনোদিনও উদ্ধার করা যাবে না। ব্রাহ্মণবাড়িয়া গোটা উপমহাদেশের সাংস্কৃতিক জগতে এক গর্বিত নাম আর সেই গর্বের অন্যতম কারণ এটি ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর মতো প্রাতঃস্মরণীয় ব্যক্তির জন্মস্থান। এ সাংস্কৃতিক সভ্যতায় ভরপুর অঞ্চলটি কীভাবে ধর্ম ব্যবসায়ীদের দখলে গেল তা গবেষণার বিষয় বৈকি। ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর স্মৃতি ধ্বংসের কথা আমাদের মনে করিয়ে দেয় আর্যদের দ্বারা মহেনজোদারো হরপ্পার সভ্যতা ধ্বংস করা, জুলিয়াস সিজারের দ্বারা আলেকজান্দ্রিয়া পাঠাগার ধ্বংসের কথা, হালাকু খান কর্তৃক বাগদাদ নগরীর বহু স্মৃতি ধ্বংসের কথা, বখতিয়ার খিলজি কর্তৃক ছয় মাসব্যাপী নালান্দা বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন লাগিয়ে ধ্বংসের কথা, ব্রাহ্মণ ধর্ম ত্যাগ করে সদ্য নওমুসলিম রাজিব লোচন রায় ধর্মান্তরিত হয়ে কালাপাহাড় নাম ধারণ করে কামরুপ মন্দির ধ্বংস করা, গজনির দাস বংশীয় সুলতান মাহমুদ কর্তৃক ১৭ বার ভারত আক্রমণ করে বহু স্মৃতি ধ্বংস করা, আবদেল আল লতিফ কর্তৃক তার স্বীয় পিতা তৈমুর লংয়ের দৌহিত্র সুলতান উলুগ বেগমে হত্যা করে উলুগ বেগের জ্যোতির্বিজ্ঞান গবেষণার মান মন্দির ধ্বংস করা, মুঘল সম্রাট মোহাম্মদ শাহর শাসন আমলে পারস্যের সুলতান নাদির শাহ কর্তৃক দিল্লি আক্রমণ এবং তিন দিনব্যাপী যে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছিল সেসব কথা, এবং বেশ কয়েক বছর আগে তালেবানদের দ্বারা আফগানিস্তানে একটি বিরল বুদ্ধমূর্তি ধ্বংস করার কথা। বিশ্ব দস্যু চেঙ্গিস খান এবং তৈমুর লং অজস্র স্মৃতি এবং গবেষণা দলিল। এ ধরনের ধ্বংসকার্য না চালালে আজ মানব সভ্যতা এবং বিজ্ঞান আরও অনেক বেশি অগ্রসর অবস্থায় থাকত।

এসব ধর্ম ব্যবসায়ী কিন্তু আসল ধর্মের বাণী অনুসরণ করেনি। ইসলাম ধর্মের কয়েকজন কৃতী পুরুষ যথা- মাওলানা জালালউদ্দিন রুমি, ইবনে সিনা, আল ফারাবি, ইবনে রুশদ সব সময়েই বলতেন জ্ঞানচর্চা ধর্মের অংশ। বলা হতো জ্ঞান আহরণের জন্য প্রয়োজনে চীন যেতে হবে। অথচ এসব ধর্ম ব্যবসায়ী জ্ঞানভান্ডারগুলো ধ্বংস করে দিল ইসলামী মুখোশ পরে।

আরও দুঃখজনক হলো- এ যে ধর্ম ব্যবসায়ীরা যখন যজ্ঞ চালাচ্ছিল তখন কিছু প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং পুলিশ নীরব ছিল যার জন্য স্বয়ং পুলিশপ্রধানই তাদের ব্যর্থতা, গাফিলতি এবং অপেশাদারত্বের সমালোচনা করে এদের তিরস্কৃত করেছেন। এদের মধ্যে নিশ্চয় অনেকে মনে মনে হেফাজত সমর্থক। এদের বাছাই করতে হবে এবং শাস্তির আওতায় আনতে হবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা