শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ মে, ২০২১ আপডেট:

যাদের দলিল নষ্ট হয়েছে তাদের কী হবে?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যাদের দলিল নষ্ট হয়েছে তাদের কী হবে?

ধর্মব্যবসায়ীরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া আক্রমণকালে যেসব অসমাধানযোগ্য ধ্বংস করেছে তার মধ্যে রয়েছে ভূমি রেজিস্ট্রেশন এবং এসিল্যান্ডের অফিসে রক্ষিত মহামূল্যবান দলিলপত্র যেগুলো নতুন করে সৃষ্টি করা বা মেলানো অসম্ভব বলা ভুল হবে না।

ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসে যেসব দলিল থাকে তার দ্বিতীয় কোনো কপি সাধারণত অন্যত্র রাখা হয় না বিধায় সেই দলিলগুলোই জমি মালিকানার একমাত্র মৌলিক প্রমাণ। বিধায় এগুলো জ্বালিয়ে দিয়ে ধর্মান্ধরা যে অপূরণীয় ক্ষতি করল তার সমাধান কীভাবে হবে সেটি সংশ্লিষ্ট সবাইকে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত করতে বাধ্য। তাদের তান্ডব এটাও প্রমাণ করে যে, দেশের এবং জনগণের স্বার্থের প্রতি ন্যূনতম সহমর্মিতা এই ধর্মান্ধদের নেই। এ ধরনের ঘটনা পাকিস্তানি সৈন্যরা ঘটিয়েছিল ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়। দস্যু সৈন্যরা বহু ভূমি রেকর্ড অফিস জ্বালিয়ে দিয়ে লাখ লাখ দুষ্প্রাপ্য ভূমি দলিল ধ্বংস করে দিয়েছিল। ফলশ্রুতিতে দেশ শত্রুমুক্ত হওয়ার পর জমি বেদখলের নিদারুণ প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল। দলিলের অভাবে পেশিশক্তিই হয়ে পড়েছিল জমি দখলের পন্থা। যার গায়ে বেশি শক্তি সে-ই লুট করেছে অন্যের জমি। লুট হয়েছে বহু হিন্দুর জমি এবং সেসব মানুষের জমি যারা বাড়ি খালি ফেলে রেখে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিল। যেসব পাকিস্তানি বাংলাদেশ ছেড়ে চলে গিয়েছিল, দলিলের শূন্যতার কারণে সেসব সম্পত্তির জন্য ভুয়া দলিল তৈরির হিড়িক পড়ে গিয়েছিল, যার জের আজও শেষ হয়নি। শুধু পাকিস্তানিদের নয়, ভুয়া দলিল তৈরি করা হয়েছিল হাজার হাজার সম্পত্তির বিষয়ে। কেননা সেসব সম্পত্তির দলিল ধ্বংস করা হয়েছিল বলে ভুয়া দলিলগুলো চ্যালেঞ্জ করার সুযোগও ক্ষীণ হয়ে গিয়েছিল। ঢাকা-চট্টগ্রাম শহরসহ বাংলাদেশের সর্বত্র জমি দখলের এবং ভুয়া দলিল তৈরির হিড়িকের মধ্য দিয়ে রাতারাতি তৈরি হয়েছিল বেশকিছু সম্পদশালী লোক যাদের একমাত্র পুঁজি ছিল ভূমিদস্যুতা। বহু নিম্নআয়ের মন্দা প্রকৃতির লোক রাতের অন্ধকারেই হঠাৎ আলাউদ্দিনের চেরাগের জোরে কোটিপতিতে পরিণত হয়েছিল এবং অন্যদিকে বহু প্রকৃত ভূমি মালিক তাদের জমি থেকে বহিষ্কৃত হয়ে পথে বসেছিল। যেসব দলিল পাকিস্তানি দস্যুরা পুড়িয়ে ফেলেছিল সেগুলো নতুন করে তৈরি করার চেষ্টা হলেও বহুলাংশে সেই চেষ্টা সফল হয়নি, বরং ভুয়া দলিলই এবং জবরদখলদাররাই প্রাধান্য পেয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কিন্তু একই ধরনের ঘটনা ঘটার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। শোনা যাচ্ছে এরই মধ্যে ভুয়া দলিল তৈরি এবং জবরদখলের পাঁয়তারা শুরু হয়ে গেছে। সরকার নিশ্চয় তা প্রতিরোধের পদক্ষেপ নেবেন। কিন্তু হাজারও দলিল পুড়ে যাওয়ার ফলে এ কাজ মোটেও সহজসাধ্য হবে না। এ দুঃসাধ্য কাজের জন্য প্রচুর দক্ষ এবং অভিজ্ঞ কর্মী, কর্মকর্তার প্রয়োজন হবে। রাজকোষে যথেষ্ট পয়সা থাকলেও এত অধিকসংখ্যক দক্ষ কর্মী/কর্মকর্তা পাওয়া কোনো চাট্টিখানি কথা নয়। এসিল্যান্ডের অফিসে থাকে মিউটেশন বা নামজারির রেকর্ড যেগুলো জমি মালিকানার গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ। সেগুলোও পুড়িয়ে ফেলেছে নব্য পাকিস্তানি হায়েনারা, অর্থাৎ ধর্ম ব্যবসায়ীরা, এদের মধ্যে কয়েকজন আবার বখতিয়ার খিলজি স্টাইলে ঘোড়ায় চরে তরবারি হাতে এসেছিল। ইসলাম ধর্মের রক্ষক বলে দাবি করে এরা কতটুকু ধর্মবিরোধী কাজ করেছে সেই জবাব দিতে পারবেন প্রকৃত ধার্মিক লোকেরা। ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে জনগণের যে ক্ষতি এই দস্যুরা করলেন তার কারণে এদের অনেকেরই জেল জরিমানা হবে বলে আমাদের বিশ্বাস। কিন্তু যাদের মহামূল্যবান দলিল ধ্বংস হয়ে গেল তাদের সমস্যা তো আর দস্যুদের জেল জরিমানার ফলে সমাধান হবে না। শুধু দলিল ধ্বংস করেই এসব ধর্মের মুখোশ পরা হারমাদরা ক্ষান্ত হয়নি তারা আরও বেশ কিছু দুষ্প্রাপ্য স্মৃতিও ধ্বংস করেছিল, যার মধ্যে প্রথমেই উল্লেখ করতে হয় উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংগীতজ্ঞ ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর বহু স্মৃতি যা আর কোনোদিনও উদ্ধার করা যাবে না। ব্রাহ্মণবাড়িয়া গোটা উপমহাদেশের সাংস্কৃতিক জগতে এক গর্বিত নাম আর সেই গর্বের অন্যতম কারণ এটি ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর মতো প্রাতঃস্মরণীয় ব্যক্তির জন্মস্থান। এ সাংস্কৃতিক সভ্যতায় ভরপুর অঞ্চলটি কীভাবে ধর্ম ব্যবসায়ীদের দখলে গেল তা গবেষণার বিষয় বৈকি। ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর স্মৃতি ধ্বংসের কথা আমাদের মনে করিয়ে দেয় আর্যদের দ্বারা মহেনজোদারো হরপ্পার সভ্যতা ধ্বংস করা, জুলিয়াস সিজারের দ্বারা আলেকজান্দ্রিয়া পাঠাগার ধ্বংসের কথা, হালাকু খান কর্তৃক বাগদাদ নগরীর বহু স্মৃতি ধ্বংসের কথা, বখতিয়ার খিলজি কর্তৃক ছয় মাসব্যাপী নালান্দা বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন লাগিয়ে ধ্বংসের কথা, ব্রাহ্মণ ধর্ম ত্যাগ করে সদ্য নওমুসলিম রাজিব লোচন রায় ধর্মান্তরিত হয়ে কালাপাহাড় নাম ধারণ করে কামরুপ মন্দির ধ্বংস করা, গজনির দাস বংশীয় সুলতান মাহমুদ কর্তৃক ১৭ বার ভারত আক্রমণ করে বহু স্মৃতি ধ্বংস করা, আবদেল আল লতিফ কর্তৃক তার স্বীয় পিতা তৈমুর লংয়ের দৌহিত্র সুলতান উলুগ বেগমে হত্যা করে উলুগ বেগের জ্যোতির্বিজ্ঞান গবেষণার মান মন্দির ধ্বংস করা, মুঘল সম্রাট মোহাম্মদ শাহর শাসন আমলে পারস্যের সুলতান নাদির শাহ কর্তৃক দিল্লি আক্রমণ এবং তিন দিনব্যাপী যে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছিল সেসব কথা, এবং বেশ কয়েক বছর আগে তালেবানদের দ্বারা আফগানিস্তানে একটি বিরল বুদ্ধমূর্তি ধ্বংস করার কথা। বিশ্ব দস্যু চেঙ্গিস খান এবং তৈমুর লং অজস্র স্মৃতি এবং গবেষণা দলিল। এ ধরনের ধ্বংসকার্য না চালালে আজ মানব সভ্যতা এবং বিজ্ঞান আরও অনেক বেশি অগ্রসর অবস্থায় থাকত।

এসব ধর্ম ব্যবসায়ী কিন্তু আসল ধর্মের বাণী অনুসরণ করেনি। ইসলাম ধর্মের কয়েকজন কৃতী পুরুষ যথা- মাওলানা জালালউদ্দিন রুমি, ইবনে সিনা, আল ফারাবি, ইবনে রুশদ সব সময়েই বলতেন জ্ঞানচর্চা ধর্মের অংশ। বলা হতো জ্ঞান আহরণের জন্য প্রয়োজনে চীন যেতে হবে। অথচ এসব ধর্ম ব্যবসায়ী জ্ঞানভান্ডারগুলো ধ্বংস করে দিল ইসলামী মুখোশ পরে।

আরও দুঃখজনক হলো- এ যে ধর্ম ব্যবসায়ীরা যখন যজ্ঞ চালাচ্ছিল তখন কিছু প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং পুলিশ নীরব ছিল যার জন্য স্বয়ং পুলিশপ্রধানই তাদের ব্যর্থতা, গাফিলতি এবং অপেশাদারত্বের সমালোচনা করে এদের তিরস্কৃত করেছেন। এদের মধ্যে নিশ্চয় অনেকে মনে মনে হেফাজত সমর্থক। এদের বাছাই করতে হবে এবং শাস্তির আওতায় আনতে হবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে