শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ মে, ২০২১ আপডেট:

যেভাবে বাড়ি গেছে সেভাবেই ঢাকা ফিরছে মানুষ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে বাড়ি গেছে সেভাবেই ঢাকা ফিরছে মানুষ

ঈদের ছুটিতে যেভাবে বাড়ি গেছে সেভাবেই ঢাকায় ফিরছে মানুষ। ঈদ কাটিয়ে গাদাগাদি করে ফেরিতে পদ্মা পাড়ি দিয়ে ঢাকায় ফিরছে তারা। এর আগে ঈদের ছুটিতেও গাদাগাদি করে মানুষ ট্রাক, পিকআপ, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেলে ঝুঁকি নিয়ে কর্মস্থল ত্যাগ করেছিল। গতকালও ঢাকামুখী মানুষের ঢল ছিল বাংলাবাজার-শিমুলিয়া এবং দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে।

এদিকে যানবাহনের চাপ ছিল বিভিন্ন মহাসড়কেও। ব্যক্তিগত গাড়ির পাশাপাশি মানুষ ট্রাক, পিকআপ, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেলে ঝুঁকি নিয়ে ঢাকায় ফিরছে। তবে কোথাও স্বাস্থ্যবিধির বালাই ছিল না। স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে গাদাগাদি করে আবারও পরিবার নিয়ে ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষেরা। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে লকডাউনের মধ্যে রাস্তায় নামায় ৯৭টি দূরপাল্লার বাসের চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে গাজীপুরের পুলিশ।

আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্যানুযায়ী- ঈদের ছুটি শেষে গতকাল ঢাকামুখী কর্মজীবী মানুষের ঢল ছিল বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে। সরেজমিন দেখা গেছে, সকাল থেকেই বাংলাবাজার ঘাটে ঢাকামুখী মানুষের ঢল। এই নৌরুটে ১৮টি ফেরি চলাচল করছে। তবে দক্ষিণাঞ্চলমুখী যাত্রীদের চাপ নেই বললেই চলে। ঢাকামুখী যাত্রীদের চাপ ছিল বেশি।

বিআইডব্লিউটিসির এজিএম শফিকুল ইসলাম জানান, সকাল থেকে এই  নৌরুটে ১৮টি ফেরি চলাচল করছে। শিমুলিয়া ঘাটে ফেরির অপেক্ষায় কোনো যান বা যাত্রী নেই। তবে বাংলাবাজার ঘাটে যাত্রীদের চাপ রয়েছে। স্বজনদের সঙ্গে ঈদ শেষ করে আবারও গাদাগাদি করে ফেরিতে পদ্মা পার হচ্ছে দক্ষিণ জনপদের কর্মজীবী হাজারো মানুষ। স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা না করে যাত্রীরা ফেরিযোগে ফিরছেন। এতে যাত্রীদের সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে পুলিশ প্রশাসনসহ ঘাট কর্তৃপক্ষকে। যাত্রীরা স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে ছিলেন সম্পূর্ণ উদাসীন। যাত্রী ও যানবাহন পারাপারে ফেরিতে বেশ চাপ রয়েছে। লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল বন্ধ থাকার কারণে ফেরিতে যাত্রী চাপ বেড়েছে।

দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ভোগান্তি : করোনাভাইরাসের সংক্রমণ উপেক্ষা করে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ঢল নেমেছে ঢাকামুখী যাত্রীর। ব্যাপক ভোগান্তি পোহাতে হয় তাদের। সকাল থেকেই দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ঢাকামুখী যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ছোট ছোট গাড়িতে যাত্রীরা অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় পৌঁছান।

বিকালে মাগুরা থেকে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে আসা যাত্রী বিকাশ কর্মকার বলেন, মাগুরা থেকে ৪০০ টাকা ভাড়া দিয়ে ব্যাটারিচালিত মাহেন্দ্র গাড়িতে দৌলতদিয়া ট্রাক টার্মিনালে আসি। সেখান থেকে ৫০ টাকা ভাড়া দিয়ে দৌলতদিয়ার ৫ নম্বর ফেরিঘাটে যাই। সেখানে দুটি ফেরি দেখে ফেরিতে উঠলে কর্তৃপক্ষ বলে এখন ৩ নম্বর ফেরিঘাট থেকে ফেরি ছেড়ে যাবে। আবার সেখান থেকে কষ্ট করে ৩ নম্বর ফেরিঘাটে যাই। তিনি বলেন, মহাসড়ক থেকে বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা টিকিট ছাড়া অন্য কোনো কথাই বলে না। ফেরিতে উঠলে তারা অন্য ঘাটে যেতে বলেন। আরেক নারী যাত্রী রেশমা খাতুন বলেন, দৌলতদিয়া ফেরিঘাট কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার কারণে ঢাকায় ফেরার ক্ষেত্রে ভোগান্তি পোহাতে হলো। দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. ফিরোজ শেখ বলেন, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে বর্তমানে ১৫টি ফেরি চলাচল করছে। সিরিয়ালের ভিত্তিতে ফেরি চলাচলের কারণে এই সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে।

ট্রাকই ভরসা যাত্রীদের : ঈদের ছুটি শেষে ভোগান্তি নিয়েই কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় ট্রাক-মিনিট্রাকই একমাত্র ভরসা ঢাকামুখী নিম্ন-মধ্যবিত্ত মানুষের। ট্রাকের ভিতর গাদাগাদি করে রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়েই যেতে হচ্ছে কর্মস্থল ঢাকায়। উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে বাস চড়ে গন্তব্যে রওনা হলেও বঙ্গবন্ধু সেতু পার হতে পারছে না। সেতুর গোলচত্বরে পুলিশ বাসগুলো আটকে দিয়ে যাত্রীদের নামিয়ে দিচ্ছে। ফলে এসব যাত্রী আরও মহাবিপাকে পড়ছেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ট্রাকে করে ঢাকায় যাচ্ছেন। একদিকে ভোগান্তি অন্যদিকে বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে তাদের।

যাত্রীরা বলছেন, চাকরি বাঁচাতে যে কোনো উপায়ে তাদের ঢাকায় যেতেই হবে। যাত্রীবাহী বাস বন্ধ থাকলেও ট্রাক-মিনিট্রাক ও প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাসের চাপ রয়েছে ব্যাপক। যাত্রী মুক্তার হোসেন জানান, গণপরিবহন বন্ধ। কিন্তু চাকরি বাঁচাতে ঢাকা যেতেই হবে। বাধ্য হয়ে ভেঙে ভেঙে যাচ্ছি। এতে যেমন ভোগান্তি হচ্ছে তেমনি দ্বিগুণ টাকাও গুনতে হচ্ছে। যাত্রী আজিয়া খাতুন জানান, গার্মেন্টস খুলবে। সময়মতো না গেলে চাকরি থাকবে না। তাই ছোট ছোট মেয়েকে নিয়ে ট্রাকে করে যেতে হচ্ছে। বগুড়ার যাত্রী আইয়ুব আলী জানান, বগুড়া থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত বাসে এসেছি। এখান থেকে বাস ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এখন মহাবিপদে পড়ে গেছি। তিন ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকার পর ট্রাকে উঠে রওনা হচ্ছি। জীবনের ঝুঁকি নিয়েই যেতে হচ্ছে। যাত্রী সাকিব আহমেদ জানান, করোনার কারণে বাস বন্ধ রেখেছে। কিন্তু ট্রাকে যেভাবে গাদাগাদি করে যেতে হচ্ছে তাতে বাস চালু থাকলেও ভালো হতো। অন্তত স্বাস্থ্যবিধি মেনে যাওয়া যেত। ট্রাকে তো স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই নেই। বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোসাদ্দেক হোসেন জানান, যাত্রী বাস সেতু পার হতে দেওয়া হচ্ছে না। যাত্রীদের নামিয়ে বাসের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে ফেরত পাঠানো হচ্ছে। কিন্তু ট্রাকে হাজার হাজার মানুষ পার হয়ে যাচ্ছে। মানবিক কারণে এসব রোধ করা সম্ভব হচ্ছে না।

ঢাকামুখী মানুষের স্রোত : মোটর শ্রমিকদের বাধার মুখে রংপুর থেকে ঢাকায় যাচ্ছেন কর্মজীবী মানুষ। গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও বিকল্প উপায়ে ঢাকামুখী মানুষের ভিড় দেখা গেছে নগরীর অর্জন মোড়ে। আরও দেখা গেছে, অনুমোদনহীন বাস, মাইক্রো ও প্রাইভেটকার ভাড়া করে মানুষ ঢাকামুখী যাচ্ছেন। অনেকে আবার ট্রাকে করেও যাচ্ছেন। যাত্রীদের অনেকেই স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা করছে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও বিষয়টি দেখে না দেখার ভান করছে।

সিরাজুল ইসলাম নামে একজন বেসরকারি চাকরিজীবী জানান, কাজে যোগ না দিলে চাকরি চলে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। তাই দুই হাজার টাকার চুক্তিতে একটি মাইক্রোবাসে করে ঢাকা যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছেন। তার মতো অনেকেই মাইক্রো-ট্রাকসহ বিভিন্ন বাহনে ঢাকা যাচ্ছেন। অনেকে বসে আছেন মাইক্রোবাস কিংবা অন্য কোনো যানবাহনের অপেক্ষায়। যদিও ভাগে কোনো বাহন মিললে ভাড়া গুনতে হচ্ছে অস্বাভাবিক। এদিকে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় মোটর শ্রমিকদের দুর্দিন চলছে। তারা মাইক্রোবাস কিংবা বিকল্প পদ্ধতিতে যাতায়াতরত যানবাহনে চলাচলে প্রতিবাদ করছেন।  তারপরও থেমে নেই ঢাকামুখী মানুষের স্রোত।

স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত : ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি শেষে এবার রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানের কর্মস্থলে ফিরতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। লঞ্চ এবং দূরপাল্লা রুটের বাস বন্ধ থাকায় চাপ পড়েছে অভ্যন্তরীণ রুটের বাস, অবৈধ মাইক্রোবাস সার্ভিস এবং থ্রি হুইলারে। এসব যানবাহনে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত হচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের। বরিশাল থেকে কাঁঠালবাড়ী রুটের অবৈধ মাইক্রোবাস সার্ভিসে এবং থ্রিহুইলারে শত শত যাত্রী গন্তব্যে যাচ্ছেন। কোনো গণপরিবহনেই রক্ষা হচ্ছে না শারীরিক দূরত্ব। মাস্কও পরেনি অনেকেই। যাত্রীরা জানান, বরিশাল কাঁঠালবাড়ী পর্যন্ত বাস ভাড়া ২২০ টাকা। কিন্তু একই রুটে সিএনজিতে ৫০০ এবং মাইক্রোবাসে আদায় করা হচ্ছে ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা করে।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ঘরমুখো মানুষের ভিড় : ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে গতকালও ঘরমুখো মানুষের ভিড় ছিল। তবে সরকারি বিধিনিষেধে দূরপাল্লার বাস বন্ধ থাকায় মাইক্রোবাস ও পিকআপে গাদাগাদি করে বাড়ি যাচ্ছেন তারা। কিন্তু মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। গতকাল নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ উপজেলার শিমরাইল মোড়ে এমন চিত্র দেখা গেছে। এমদাদ হোসেন কুমিলার লাকসাম যাবেন। সড়কে বাস না থাকায় তিনি মালবাহী পিকআপে করে বাড়ি যাবেন। তিনি জানান, ঈদের আগে ভিড় থাকায় তিনি গ্রামে যেতে পারেননি। এখন বাস না থাকলেও সড়কে ভিড় কম থাকায় গ্রামে যাচ্ছেন।

গাজীপুরে দূরপাল্লার ৯৭ গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা : নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে লকডাউনের মধ্যে রাস্তায় নামায় ৯৭টি দূরপাল্লার বাসের চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে গাজীপুরের পুলিশ। গাজীপুর শহরে ৪৫টি, চন্দ্রা ও কোনাবাড়ী এলাকায় ৪৬টি ও শ্রীপুর উপজেলার মাওনা-চৌরাস্তা এলাকায় ছয়টি বাসের মালিক ও চালকের বিরুদ্ধে এসব মামলা হয় বলে পুলিশ জানিয়েছে। ঈদের পর রবিবার থেকে গাজীপুরের সড়ক-মহাসড়কে লোকাল বাস, প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস, মিনিবাসসহ বিভিন্ন পরিবহনে বাড়ি ফেরত মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। এ ছাড়া পণ্যবাহী ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, অটোরিকশা চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। রবিবার বিকাল থেকেই বিভিন্ন গাড়িতে ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের চাপ রয়েছে।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন ট্রাফিক পুলিশের সহকারী কমিশনার (উত্তর) মেহেদী হাসান জানান, সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে দূরপাল্লার কিছু বাস ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে চলাচল করছিল। এসব বাসে চড়ে ঈদ শেষে যাত্রীরা পরিবার-পরিজন নিয়ে আবার কর্মস্থলে ফিরছেন। রবিবার বিকাল থেকে সোমবার দুপুর পর্যন্ত ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুর সিটি করপোরেশন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এ ধরনের ৪৫টি বাসের চালক ও মালিকের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে এবং রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির অভিযোগে আরও ১০টি গাড়িকে ড্যাম্পিং করা হয়েছে।

গাজীপুরের কোনাবাড়ীর সালনা হাইওয়ে থানার ওসি মীর গোলাম ফারুক জানান, চন্দ্রা ও কোনাবাড়ী এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে দূরপাল্লার ৪৬টি বাসের চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায় চারটি গাড়িকে আটক করা হয়েছে। মাওনা হাইওয়ে থানার ওসি কামাল হোসেন জানান, শ্রীপুর উপজেলা মাওনা-চৌরাস্তা এলাকায় রবিবার সন্ধ্যায় দূরপাল্লার বাস যাত্রী নিয়ে চলাচলের চেষ্টা করলে ৬টি বাসের চালকের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা