শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ মে, ২০২১ আপডেট:

বিটুমিন আমদানির চোরাবালিতে হারিয়ে যাচ্ছে বিপুল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিটুমিন আমদানির চোরাবালিতে হারিয়ে যাচ্ছে বিপুল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা

বিটুমিন আমদানির চোরাবালিতে রিজার্ভ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে বিপুল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা। অঙ্কটা ঠিক কত, সেটি নিখুঁতভাবে বলা মুশকিল। তবে ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে গত এক দশকে দেশ থেকে পাচার হয়ে গেছে অন্তত ১৪ হাজার কোটি টাকা। বিটুমিন আমদানির পরিমাণ, এর গুণগত মান এবং আন্তর্জাতিক বাজারদর বিশ্লেষণ করে এ তথ্য জানা গেছে। অর্থ পাচারের প্রকৃত অঙ্কটা আরও বড় হতে পারে বলে ধারণা সংশ্লিষ্টদের। সড়ক-মহাসড়ক টেকসই  হয় এমন বিটুমিন ব্যবহারের বাধ্যবাধকতা জারি আছে সরকারের তরফে। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় বছরের পর বছর কেবল ভাঙে আর ভাঙে নতুন নির্মিত সড়ক। এর পেছনে গচ্চা যাচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা। বিটুমিনের মান যাচাই করতে নেমে পাওয়া গেল অর্থ পাচারের অবিশ্বাস্য চোরাবালি, যেখানে প্রতিবছর হারিয়ে যাচ্ছে বিশাল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে ৩ লাখ ১৯ হাজার ৬৬১ টন বিটুমিন আমদানি করেছে ৪২টি প্রতিষ্ঠান। ৩৪৬টি চালানে আনা বিটুমিনগুলোর এসেসমেন্ট ভ্যালু দেখানো হয়েছে ১ হাজার ১১০ কোটি টাকা। বাল্ক ও ড্রামে আমদানি করা এসব বিটুমিন কাস্টমস থেকে খালাস করা হয় ৬০-৭০ গ্রেড ঘোষণা দিয়ে। কিন্তু এগুলোর মান নিয়ে তৈরি হয় সন্দেহ। সত্যিকার অর্থে ৬০-৭০ গ্রেডের বিটুমিন দিয়ে রাস্তা নির্মাণ হলে তা খুবই টেকসই হওয়ার কথা, যা বাস্তবে দেখা যায় না। তাই সড়ক-সংশ্লিষ্টরাও এসব বিটুমিনের মান নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।

কয়েকজন আমদানিকারকের সঙ্গে কথা বললে তারা অবলীলায় এগুলোকে উন্নত গ্রেড বলে দাবি করেন। কিন্তু  অনুসন্ধানে বের হয়ে আসে রহস্য। আমদানি করা বিটুমিনগুলো আসলে উন্নত মানের নয়। ল্যাবরেটরির পরীক্ষায় এসব বিটুমিনের কোনো কোনোটির গ্রেড পাওয়া গেছে ১০২, কোনোটি ৯৫, আবার কোনোটি ৯৮। বিটুমিন বিশেষজ্ঞরা এগুলোকে আলকাতরার চেয়েও নিম্নমানের বলে দাবি করছেন। সড়ক বিভাগের কর্মকর্তারাও বলছেন, আমদানি করা বিটুমিনের কোনো মানই নেই। বিএসটিআই, বুয়েট ও বিপিসির কোনো অনুমোদন ছাড়াই এগুলো খালাস হয়ে হরহামেশা ব্যবহৃত হচ্ছে। ফলে রাস্তা কোনোভাবেই টেকসই হচ্ছে না। অন্যদিকে দেশের অর্থনীতিবিদ এবং এনবিআরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, এসব বিটুমিনকে ৬০-৭০ গ্রেড ঘোষণা দেওয়া একটি পরিকল্পিত কৌশলমাত্র। আসলে পুরো ঘটনাটি বিপুল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা পাচারের একটি ফাঁদ।

আন্তর্জাতিক বাজারদর যাচাই করে দেখা গেছে, ৮০-১০০ গ্রেড মানের বিটুমিনের বাজারমূল্য ১৫০ থেকে ১৮০ ডলারের মধ্যে ওঠানামা করে। গড়ে ১৬০ ডলার বা ১৩ হাজার ৬০০ টাকা দর বিবেচনায় নয় মাসে আমদানি করা বিটুমিনের প্রকৃত মূল্য দাঁড়ায় ৪৩৪ কোটি ৭৩ লাখ ৮৯ হাজার ৬০০ টাকা। অথচ নয় মাসে আমদানিকারকরা বিদেশে পাঠিয়েছেন ১ হাজার ৫২২ কোটি টাকা।

এনবিআরের তথ্য ঘেঁটে দেখা গেছে, চলতি অর্থবছর খালাসকৃত বিটুমিনের টনপ্রতি মূল্য উল্লেখ করা হয়েছে গড়ে ৫৬০ ডলার বা ৪৭ হাজার ৬০০ টাকা। অর্থাৎ প্রতি টন বিটুমিনের বিপরীতে বিদেশে পাঠানো হয় বাড়তি ৩৪ হাজার টাকা। ফলে বিটুমিনের প্রকৃত মূল্যের বাইরে বাড়তি প্রায় ১ হাজার ৮৭ কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়ে গেছে বলে ধারণা সংশ্লিষ্টদের।

চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের দেওয়া তথ্যমতে, প্রতিবছর গড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার টন বিটুমিন আমদানি করে প্রতিষ্ঠানগুলো। এ হিসাবে প্রকৃত মূল্যের বাইরে প্রতিবছর বিদেশে পাচার হচ্ছে অন্তত ১ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা, যা ১০ বছরে দাঁড়ায় ১৪ হাজার ২৮০ কোটিতে।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর আবু হেনা মোহাম্মদ রাজী হাসান বলেন, ‘বিটুমিন আমদানিকারকরা যদি অর্থ পাচার করে থাকেন তাহলে তা দেখার আইনগতভাবে দায়িত্ব আছে আমাদের। অর্থ পাচার বিষয়ক কিংবা মানি লন্ডারিং কিংবা সন্ত্রাসে অর্থায়ন- এগুলো প্রতিরোধের দায়িত্ব কেন্দ্রীয়ভাবে বিএফআইইউকে দিয়েছে সরকার। কিন্তু এ বিষয়টি এখনো আমাদের নজরে কেউ আনেনি। আমি এ বিষয়ে ইউনিটে খবর নেব।’

তিনি বলেন, ‘মানি লন্ডারিং নিয়ে কোনো অভিযোগ কিংবা গণমাধ্যমে কোনো রিপোর্টে এলে সেটি নিয়ে আমরা কাজ করি। আমরা সেগুলো তদন্ত করি ও সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ সবাইকে এ অভিযোগ তদন্ত করার জন্য প্রেরণ করি। সুতরাং নি¤œমানের বিটুমিন আমদানির আড়ালে যদি অর্থ পাচার হয়ে থাকে, এমন কোনো রিপোর্ট হলে আমরা অবশ্যই তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেব।’

অনুসন্ধানে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে ৪২টি প্রতিষ্ঠান ৩৪৬টি চালানে বিটুমিন আমদানি করেছে। চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের তথ্যমতে, গত অর্থবছর (২০১৯-২০) আমদানি করা বিটুমিনের পরিমাণ ছিল ৩ লাখ ৮০ হাজার ২৭৫ টন। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে আমদানি হয়েছিল ৪ লাখ ২০ হাজার ৭৪১ টন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গ্রেডভেদে মূল্য অনেক রকম হলেও সব মানের বিটুমিনের ডিউটি একই। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে অল্প দামে নিম্নমানের বিটুমিন এনে উন্নত মানের বিটুমিন উল্লেখ করা হয়। বিদেশে টাকাও পাঠানো হয় উন্নত মানের দর অনুযায়ী।

জানা গেছে, ড্রামে পেট্রোলিয়াম বিটুমিন আমদানিতে কাস্টমস ডিউটি প্রতি টনে ৪ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারিত। এ ছাড়া এর ওপর ২ শতাংশ অ্যাডভান্স ইনকাম ট্যাক্স (এআইটি) এবং ৫ শতাংশ অ্যাডভান্স ট্যাক্স (এটি) দিতে হয়। তবে বাল্ক আকারে আমদানির ক্ষেত্রে প্রতি টনে ৩ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারিত এবং ২ শতাংশ এআইটি এবং ৫ শতাংশ এটি দিতে হয়।

বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ টন চাহিদার বিপরীতে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) উৎপাদন করছে মাত্র ৬০ থেকে ৭০ হাজার টন। বিপুল ঘাটতির সুযোগ নিয়ে দেশে গড়ে উঠেছে আমদানিকারকদের একটি শক্তিশালী চক্র। অর্থ পাচারের কৌশল জিইয়ে রাখতে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত বিটুমিন ব্যবহারের সরকারি নির্দেশনাকেও পাত্তা দিচ্ছে না সংঘবদ্ধ চক্রটি। ফলে আমদানি করা মানহীন ও ভেজাল বিটুমিন ব্যবহার একদ-ও কমেনি।

ইস্টার্ন রিফাইনারির কর্মকর্তারা বলছেন, আমদানি করা বেশির ভাগ বিটুমিনই ৮০-১০০ গ্রেডের। বিটুমিন আমদানির এলসি খুলে কার্যত আনা হয় ভেজাল কেরোসিন মেশানো আলকাতরা। কিন্তু আমদানিকারকরা ঠিকই উন্নত গ্রেড দেখিয়ে সমপরিমাণ অর্থ বিদেশে পাচার করছেন। বিপিসির একজন পরিচালক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, বিএসটিআই, বুয়েট ও বিপিসির কোনো অনুমোদন ছাড়াই ভেজাল বিটুমিন বন্দর থেকে খালাস করা হচ্ছে। ফলে কোনো রকম পরীক্ষায় অবতীর্ণ না হয়েও খুব সহজে পার পেয়ে যাচ্ছে অসাধু সিন্ডিকেটটি।

পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআরআইবি) নির্বাহী পরিচালক ও ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, বিটুমিন আমদানির আড়ালে ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে টাকা পাচার হচ্ছে। অর্থাৎ যে দামে বিটুমিন কেনা হচ্ছে, এর চেয়ে অনেক বেশি দাম দেখানো হচ্ছে। এখানে অতিরিক্ত টাকাটা বিদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে বা পাচার করা হচ্ছে।

নি¤œমানের বিটুমিন প্রসঙ্গে এ অর্থনীতিবিদ বলেন, ‘আমি যখন দাম কম দিয়ে কিনব তখন অবশ্যই নিম্নমানের জিনিস পাব। এটা খুবই স্বাভাবিক। গ্রামাঞ্চলে রাস্তাঘাটে ব্যবহার করা বিটুমিনের মান খুবই খারাপ। এক বছরের মধ্যে এসব রাস্তা ধসে যায়, দেবে যায় এবং টান দিলে পুরোটা উঠে যায়।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে যে বিটুমিন ব্যবহার করা হয়, পৃথিবীর কোনো দেশে এগুলো হয় না। সুতরাং বিটুমিনের ন্যূনতম মান নিশ্চিত করা উচিত।’

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে দেশের বাইরে অর্থ পাচার আগেও ছিল এখনো আছে। আমরা সব সময় পরামর্শ দিয়ে থাকি যে, ব্যাংকগুলো এলসি খোলার সময় কী মূল্যমানের কী খোলা হচ্ছে সেটি দেখা এবং একই সঙ্গে বিশ্ববাজারে সংশ্লিষ্ট পণ্যের তথ্য-উপাত্তগুলো খতিয়ে দেখা। ওই মূল্যমানের পণ্য, যেটি আমদানিকারকরা ঘোষণা দিচ্ছেন, সেটি ঠিক আছে কি না, সেগুলো ক্রসচেক করে দেখা উচিত। বিশেষ করে মান ও দামের ক্ষেত্রে কোনো অস্বাভাবিকতা আছে কি না তা দেখা উচিত। বিটুমিন আমদানিকারকদের এখানে একটি সিস্টেমের ভিতরে আনতে হবে।’

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান  বলেন, আমদানিকারকদের এখানে দুটি বিষয় আছে। একটি হলো তারা নিম্নমানের বিটুমিন এনে অতিরিক্ত মুনাফা করছেন, অন্যটি প্রক্রিয়াগতভাবে ওভার ইনভয়েসিংয়ের কারসাজি। এ প্রক্রিয়ায় প্রকৃত মূল্য ও অতিরিক্ত মূল্যের মধ্যে যে ফারাক থাকে, তা দেশের বাইরে পাচার করা হয়।

তিনি বলেন, নিম্নমানের বিটুমিন আমদানিকারকদের এ প্রক্রিয়ায় অর্থ পাচার ঠেকাতে সংশ্লিষ্টদের নজরদারি বাড়াতে হবে। বিশেষ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্টস ইউনিটকে ঘোষিত পণ্যের দাম ও কোয়ালিটি বিশ্ববাজারে যাচাই করে সংশ্লিষ্টদের চিহ্নিত করতে হবে। একই সঙ্গে তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। অন্যথায় এ প্রক্রিয়ায় অর্থ পাচার বন্ধ করা যাবে না।

সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা আরও বলেন, মানহীন বিটুমিন ব্যবহারের কারণে সড়ক মেরামত ব্যয় গত এক দশকে অন্তত চারগুণ বেড়েছে। আমদানি করা ভেজাল বিটুমিনের ব্যবহার ঠেকাতে সরকারের আন্তরিকতার ঘাটতি নেই। তবু এটি প্রতিরোধ করা যাচ্ছে না। নিম্নমানের বিটুমিন ব্যবহার বন্ধে বড় বাধা আমদানিকারকদের একটি সিন্ডিকেট। তারা কম দামে নিম্নমানের বিটুমিন এনে অনুমোদন ছাড়াই নানা কৌশলে খালাস করছে। একদিকে অর্থ পাচার হচ্ছে, অন্যদিকে নিম্নমানের ভেজাল বিটুমিনে ক্ষতির মুখে পড়ছে সড়ক-মহাসড়ক। এতে ভয়াবহ অর্থনৈতিক ক্ষতির শিকার হচ্ছে সরকার। গুটিকয় আমদানিকারকের লোভের মাশুল দিচ্ছে দেশের মানুষ।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

৫৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা