শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩১ মে, ২০২১ আপডেট:

অপরাধের শেষ নেই টিকটকে

গোয়েন্দাদের অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসছে আঁতকে ওঠার মতো নানা কাহিনি
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
অপরাধের শেষ নেই টিকটকে

অপরাধের যেন শেষ নেই টিকটকে। নেট দুনিয়ায় টিকটকসহ নানা নগ্নতার নোংরামিকে ঘিরে দেহব্যবসা এবং কিশোর গ্যাংকে ব্যবহার করে মাদক বাণিজ্য পরিচালনার ভয়ংকর সব তথ্য পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, টিকটকারদের বিরুদ্ধে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মারামারি, হামলা, চুরি, ভয়ভীতি দেখানো ও হুমকি দেওয়ার অভিযোগ বেশ পুরনো। হালে টিকটককে কেন্দ্র করে ভয়ংকর সব অপরাধের শাখা-প্রশাখার বিস্তৃতি ঘটেছে। মানব পাচার, দেহব্যবসা, যৌন হয়রানি থেকে শুরু করে মাদক ব্যবসা ও গ্যাং তৈরির প্ল্যাটফরম এখন এই টিকটক। সম্প্রতি ভারতে কয়েকজন মিলে এক বাংলাদেশি তরুণীকে যৌন নির্যাতনের ভিডিও অনলাইনে ভাইরাল হওয়ার পর পুলিশ ও গোয়েন্দাদের অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে আঁতকে ওঠার মতো অজানা সব কাহিনি।

সূত্রগুলোর মতে, প্রভাবশালী কয়েকটি অপরাধী চক্র এসব অপরাধের নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার অংশ হিসেবেই উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েদের নেট নগ্নতায় জড়ানোর ক্ষেত্রে এবং কিশোর গ্যাংকে পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ইন্টারনেটে সংযুক্তির মাধ্যমে বিশ্বমানের জীবনধারা গড়ে তোলার ব্যাপারে এ প্রজন্মের আকাশছোঁয়া স্বপ্নে বিভোর থাকা এক কঠিন অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এফবি, জিএফ, বিএফ, টিকটক, ভাইরাল, বিগো লাইভসহ নানা প্রক্রিয়ার ফাঁদে উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েরা অভাবনীয় সব অপরাধ-অপকর্মে জড়িয়ে নিজেদের জীবনকে তছনছ করে ফেলেছে। নেটের বদলে জুটে যাওয়া অতিমাত্রার ইঁচড়ে পাকা সঙ্গীদের অন্ধ ভক্ত হয়ে কৈশোর না পেরোনো এ প্রজন্মের বড় একটা অংশ সবকিছু খুইয়ে দিশাহারা। পারিবারিক সম্প্রীতি-বন্ধন, শিক্ষা, সভ্যতা, সম্ভ্রম সব হারিয়ে তারা নিজেদের জীবনকে যেমন বিষময় করে তুলেছে,  তেমনি ধ্বংস করে দিয়েছে পরিবারের সুখ, শান্তি, স্বাচ্ছন্দ্য। জানা গেছে, ইন্টারনেটে টিকটক অ্যাপস ব্যবহার করে ছোট ছোট অভিনয়ের ভিডিও তৈরির মাধ্যমে হাজার হাজার লাইক সংগ্রহের বিপরীতে রাতারাতি সেলিব্রেটি হওয়ার নেশায় আটকে পড়েছে হাজারো কিশোরী-তরুণী। শুরুতে অভিভাবকদের ফাঁকি দিয়ে চুপিসারে টিকটক স্টাইলের ভিডিওতে অভিনয় করাকালেই বেশির ভাগ মেয়ে নানা রকম প্রতারণার ফাঁদে পড়ে। প্রথমদিকে সেসব ভিডিওর নির্মাতারাই অবুঝ কিশোরীদের নানা ফাঁদে ফেলে যৌন হয়রানি চালায় এবং সেসব নগ্ন দৃশ্য গোপন ভিডিও ক্যামেরায় ধারণ করে তা স্টক হিসেবে বিভিন্ন মেমোরি কার্ডে সংরক্ষণ করে থাকে। প্রতারকদের ভাষায় এসব স্টক শটকে ‘কট শট’ হিসেবেও প্রচার করে থাকে। এ কট শট একবার ভুক্তভোগী মেয়েকে দেখানোর পর থেকেই সে পুরোপুরি জিম্মি হয়ে পড়ে। তখন ভিডিও নির্মাতাদের আদেশ-নির্দেশের ক্রীড়নক হতে বাধ্য হয় তারা। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা যায়, একেকজন ভিডিও নির্মাতার কাছে এক-দেড়শ মেয়ের নগ্ন দৃশ্য-সংবলিত ভিডিওচিত্র স্টক হিসেবে রাখার এন্তার নজির রয়েছে।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের এক পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, গত তিন বছরের মধ্যে রাজধানীতে ঘটে যাওয়া আলোচিত হত্যাকান্ডের বেশির ভাগই কিশোর অপরাধীদের দ্বারা সংঘটিত হয়েছে। কিছু দিন ধরে কিশোর গ্যাংগুলো আলাদা আলাদা গডফাদারের পৃষ্ঠপোষকতা পাচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ফলে তারা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মাদকে জড়িয়ে পড়ছে এবং কোনো কোনো গ্যাং সদস্যদের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র তুলে দেওয়ারও তথ্য পাওয়া গেছে। ফলে কিশোর গ্যাংগুলো এখন পেশাদার অপরাধীদের মতোই মারাত্মক অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। এ কারণে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ, র‌্যাব ও থানা পুলিশ কিশোর গ্যাংগুলোর পৃথক তালিকা তৈরি করে এরই মধ্যে সর্বত্রই নিয়মিত অভিযান শুরু করেছে বলেও ডিবি সূত্র নিশ্চিত করেছে। এই গ্যাংগুলো তৈরি করা হয় মূলত ইন্টারনেটে বিভিন্ন গ্রুপ তৈরি করে। গোয়েন্দা সূত্র জানায়, কিশোর গ্যাংগুলোতে এখন দুই-তিন স্তরের সদস্য লক্ষ্য করা যায়। একটা শ্রেণির সদস্যরা কেবল আড্ডাবাজি, মারামারি, ইভ টিজিংয়ের মতো অপরাধে জড়িয়ে থাকে। তারা নেতা গোছের সিনিয়র কোনো সদস্যের নির্দেশনা অনুযায়ী যথারীতি হাজিরা দেয় এবং নির্দেশনা অনুযায়ী দলবেঁধে নির্দিষ্ট কাজে হামলে পড়ে। দ্বিতীয় পর্যায়ে অপেক্ষাকৃত কম সদস্যদের টিম সরাসরি মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, দখলবাজিসহ অর্থ-সম্পদ লুটপাটের ঘটনায় সম্পৃক্ত থাকে। এর ওপরের স্তরের হাতে গোনা দু-চারজন সদস্য মাদক ব্যবসায়ী বা অস্ত্রশস্ত্র প্রদানকারী গডফাদারদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে থাকে।  

এক অনুসন্ধানে দেখা যায়, গত বছরের জুন মাস থেকে চলতি মে মাস পর্যন্ত ১১ মাসেই রাজধানী ও সংলগ্ন টঙ্গী, রূপগঞ্জ, সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জ এলাকায় শুধু টিকটক ভিডিও করার নামে শতাধিক মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ থানা পুলিশ পর্যন্ত গড়িয়েছে এবং সেসব ঘটনার বিচার চেয়ে আন্দোলন, মানববন্ধনসহ ব্যাপক হইচইয়ের ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু ধর্ষণসহ নানা নির্মমতার শিকার হয়েও লোকলজ্জা ও নগ্ন ভিডিওর ফাঁদে আটকে থাকায় আরও কয়েকশ কিশোরী-তরুণী মুখ খুলতেও সাহস পায় না। জিম্মি হয়ে পড়া এসব কিশোরী-তরুণীকে পরবর্তী সময়ে নানা ধরনের নির্মমতার শিকার হতে হয়। তাদের নিয়ে দলবেঁধে ভিডিও তৈরির নামে নির্জন বাংলো বাড়ি বা ভাওয়াল গড়ের বিভিন্ন শুটিং স্পটে নিয়ে পর পর কয়েক দিন রাখা হয়। এ সময় ভিডিও নির্মাতারা তাদের পরিচিত মহলের বিভিন্নজনের মনোরঞ্জনে এসব মেয়েকে বাধ্য করে।

গেল বছর ২৭ ডিসেম্বর গাজীপুরের টঙ্গীতে টিকটক তৈরির কথা বলে এক কিশোরীকে দলবেঁধে ধর্ষণের ঘটনায় দুই কিশোরকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশ জানায়, নির্যাতিতা ওই কিশোরী টিকটক ভিডিও তৈরি করত। পরে সে মেসেঞ্জার গ্রুপ খুলে বিভিন্ন স্থানে থাকা বন্ধুদের একসঙ্গে টিকটক তৈরির প্রস্তাব দেয়। এরই সূত্রে ওই কিশোরী নানার বাড়ি যাওয়ার কথা বলে ২৩ ডিসেম্বর বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। পুলিশ আরও জানায়, তিন দিন একটি কক্ষে আটকে রেখে দলবেঁধে ধর্ষণের পর তাকে উদ্ধার করা হয়। ভিডিও তৈরির প্রলোভনে আটকে রেখে টানা ১১ দিন ধরে চার কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে রাজধানীর কুড়িল থেকে রসুল হৃদয় (২৪) নামে এক তরুণকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গত বছর ২৮ সেপ্টেম্বর বিকালে ভাটারা থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনারের (ডিসি) কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এক দল কিশোর-কিশোরীকে নিয়ে অভিযুক্ত হৃদয় টিকটক ও লাইকির জন্য ভিডিও বানাত। তাদের মধ্যে পাঁচ কিশোরী চলতি মাসের ১৬ থেকে ২০ তারিখের মধ্যে হৃদয়ের কুড়িলের বাসায় আসে। এই পাঁচ কিশোরীর মধ্যে চারজনকে একাধিকবার ধর্ষণ করে হৃদয়। পরে এক কিশোরী থানায় মামলা করলে হৃদয়কে গ্রেফতার করে পুলিশ।

ইন্টারনেটে নানা রকম হয়রানির বিষয়ে প্রশাসনিক সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দিতেই গত বছরের ৫ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত সাইবার পুলিশ সেন্টারের ফেসবুক পেজে ২৯ হাজার ৪০৩টি অভিযোগ জমা পড়ে। এ ছাড়া ফোনে অভিযোগ করেন আরও ৩৮ হাজার ৬১০ জন ভুক্তভোগী। এর মধ্যে হয়রানির অভিযোগ ৩৬৫টি। এসব ঘটনায় মামলা হয়েছে ১৮২টি। মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে ১১৮টি। বাকিগুলোর তদন্ত চলছে। সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টারের কর্মকর্তারা বলছেন, দেশের ৬৮ শতাংশ নারী সাইবার স্পেসে নানাভাবে হয়রানির শিকার হন। সাইবার বুলিংয়ের শিকার হওয়া এসব নারীর প্রায় সবাই তরুণী।

ঢাকা মহানগর পুলিশের সাইবার অপরাধ বিভাগের আরেক পরিসংখ্যান সূত্রে জানা যায়, গত চার বছরে সাইবার ক্রাইম ইউনিটে প্রায় ৫ হাজার অভিযোগ জমা পড়ে। এর মধ্যে গত ছয় মাসে প্রায় ২ হাজার লিখিত অভিযোগ জমা পড়েছে। এতে তদন্তে নেমে হিমশিম খেতে হচ্ছে পুলিশকে। এর পাশাপাশি প্রতিবছর এ-সংক্রান্ত মামলার সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। শেষ ১০ মাসে সাইবার অপরাধ সংক্রান্ত ১ হাজার ৬৩৫টি মামলা হয় বলেও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং
স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে