শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩১ মে, ২০২১ আপডেট:

অপরাধের শেষ নেই টিকটকে

গোয়েন্দাদের অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসছে আঁতকে ওঠার মতো নানা কাহিনি
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
অপরাধের শেষ নেই টিকটকে

অপরাধের যেন শেষ নেই টিকটকে। নেট দুনিয়ায় টিকটকসহ নানা নগ্নতার নোংরামিকে ঘিরে দেহব্যবসা এবং কিশোর গ্যাংকে ব্যবহার করে মাদক বাণিজ্য পরিচালনার ভয়ংকর সব তথ্য পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, টিকটকারদের বিরুদ্ধে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মারামারি, হামলা, চুরি, ভয়ভীতি দেখানো ও হুমকি দেওয়ার অভিযোগ বেশ পুরনো। হালে টিকটককে কেন্দ্র করে ভয়ংকর সব অপরাধের শাখা-প্রশাখার বিস্তৃতি ঘটেছে। মানব পাচার, দেহব্যবসা, যৌন হয়রানি থেকে শুরু করে মাদক ব্যবসা ও গ্যাং তৈরির প্ল্যাটফরম এখন এই টিকটক। সম্প্রতি ভারতে কয়েকজন মিলে এক বাংলাদেশি তরুণীকে যৌন নির্যাতনের ভিডিও অনলাইনে ভাইরাল হওয়ার পর পুলিশ ও গোয়েন্দাদের অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে আঁতকে ওঠার মতো অজানা সব কাহিনি।

সূত্রগুলোর মতে, প্রভাবশালী কয়েকটি অপরাধী চক্র এসব অপরাধের নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার অংশ হিসেবেই উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েদের নেট নগ্নতায় জড়ানোর ক্ষেত্রে এবং কিশোর গ্যাংকে পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ইন্টারনেটে সংযুক্তির মাধ্যমে বিশ্বমানের জীবনধারা গড়ে তোলার ব্যাপারে এ প্রজন্মের আকাশছোঁয়া স্বপ্নে বিভোর থাকা এক কঠিন অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এফবি, জিএফ, বিএফ, টিকটক, ভাইরাল, বিগো লাইভসহ নানা প্রক্রিয়ার ফাঁদে উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েরা অভাবনীয় সব অপরাধ-অপকর্মে জড়িয়ে নিজেদের জীবনকে তছনছ করে ফেলেছে। নেটের বদলে জুটে যাওয়া অতিমাত্রার ইঁচড়ে পাকা সঙ্গীদের অন্ধ ভক্ত হয়ে কৈশোর না পেরোনো এ প্রজন্মের বড় একটা অংশ সবকিছু খুইয়ে দিশাহারা। পারিবারিক সম্প্রীতি-বন্ধন, শিক্ষা, সভ্যতা, সম্ভ্রম সব হারিয়ে তারা নিজেদের জীবনকে যেমন বিষময় করে তুলেছে,  তেমনি ধ্বংস করে দিয়েছে পরিবারের সুখ, শান্তি, স্বাচ্ছন্দ্য। জানা গেছে, ইন্টারনেটে টিকটক অ্যাপস ব্যবহার করে ছোট ছোট অভিনয়ের ভিডিও তৈরির মাধ্যমে হাজার হাজার লাইক সংগ্রহের বিপরীতে রাতারাতি সেলিব্রেটি হওয়ার নেশায় আটকে পড়েছে হাজারো কিশোরী-তরুণী। শুরুতে অভিভাবকদের ফাঁকি দিয়ে চুপিসারে টিকটক স্টাইলের ভিডিওতে অভিনয় করাকালেই বেশির ভাগ মেয়ে নানা রকম প্রতারণার ফাঁদে পড়ে। প্রথমদিকে সেসব ভিডিওর নির্মাতারাই অবুঝ কিশোরীদের নানা ফাঁদে ফেলে যৌন হয়রানি চালায় এবং সেসব নগ্ন দৃশ্য গোপন ভিডিও ক্যামেরায় ধারণ করে তা স্টক হিসেবে বিভিন্ন মেমোরি কার্ডে সংরক্ষণ করে থাকে। প্রতারকদের ভাষায় এসব স্টক শটকে ‘কট শট’ হিসেবেও প্রচার করে থাকে। এ কট শট একবার ভুক্তভোগী মেয়েকে দেখানোর পর থেকেই সে পুরোপুরি জিম্মি হয়ে পড়ে। তখন ভিডিও নির্মাতাদের আদেশ-নির্দেশের ক্রীড়নক হতে বাধ্য হয় তারা। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা যায়, একেকজন ভিডিও নির্মাতার কাছে এক-দেড়শ মেয়ের নগ্ন দৃশ্য-সংবলিত ভিডিওচিত্র স্টক হিসেবে রাখার এন্তার নজির রয়েছে।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের এক পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, গত তিন বছরের মধ্যে রাজধানীতে ঘটে যাওয়া আলোচিত হত্যাকান্ডের বেশির ভাগই কিশোর অপরাধীদের দ্বারা সংঘটিত হয়েছে। কিছু দিন ধরে কিশোর গ্যাংগুলো আলাদা আলাদা গডফাদারের পৃষ্ঠপোষকতা পাচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ফলে তারা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মাদকে জড়িয়ে পড়ছে এবং কোনো কোনো গ্যাং সদস্যদের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র তুলে দেওয়ারও তথ্য পাওয়া গেছে। ফলে কিশোর গ্যাংগুলো এখন পেশাদার অপরাধীদের মতোই মারাত্মক অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। এ কারণে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ, র‌্যাব ও থানা পুলিশ কিশোর গ্যাংগুলোর পৃথক তালিকা তৈরি করে এরই মধ্যে সর্বত্রই নিয়মিত অভিযান শুরু করেছে বলেও ডিবি সূত্র নিশ্চিত করেছে। এই গ্যাংগুলো তৈরি করা হয় মূলত ইন্টারনেটে বিভিন্ন গ্রুপ তৈরি করে। গোয়েন্দা সূত্র জানায়, কিশোর গ্যাংগুলোতে এখন দুই-তিন স্তরের সদস্য লক্ষ্য করা যায়। একটা শ্রেণির সদস্যরা কেবল আড্ডাবাজি, মারামারি, ইভ টিজিংয়ের মতো অপরাধে জড়িয়ে থাকে। তারা নেতা গোছের সিনিয়র কোনো সদস্যের নির্দেশনা অনুযায়ী যথারীতি হাজিরা দেয় এবং নির্দেশনা অনুযায়ী দলবেঁধে নির্দিষ্ট কাজে হামলে পড়ে। দ্বিতীয় পর্যায়ে অপেক্ষাকৃত কম সদস্যদের টিম সরাসরি মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, দখলবাজিসহ অর্থ-সম্পদ লুটপাটের ঘটনায় সম্পৃক্ত থাকে। এর ওপরের স্তরের হাতে গোনা দু-চারজন সদস্য মাদক ব্যবসায়ী বা অস্ত্রশস্ত্র প্রদানকারী গডফাদারদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে থাকে।  

এক অনুসন্ধানে দেখা যায়, গত বছরের জুন মাস থেকে চলতি মে মাস পর্যন্ত ১১ মাসেই রাজধানী ও সংলগ্ন টঙ্গী, রূপগঞ্জ, সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জ এলাকায় শুধু টিকটক ভিডিও করার নামে শতাধিক মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ থানা পুলিশ পর্যন্ত গড়িয়েছে এবং সেসব ঘটনার বিচার চেয়ে আন্দোলন, মানববন্ধনসহ ব্যাপক হইচইয়ের ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু ধর্ষণসহ নানা নির্মমতার শিকার হয়েও লোকলজ্জা ও নগ্ন ভিডিওর ফাঁদে আটকে থাকায় আরও কয়েকশ কিশোরী-তরুণী মুখ খুলতেও সাহস পায় না। জিম্মি হয়ে পড়া এসব কিশোরী-তরুণীকে পরবর্তী সময়ে নানা ধরনের নির্মমতার শিকার হতে হয়। তাদের নিয়ে দলবেঁধে ভিডিও তৈরির নামে নির্জন বাংলো বাড়ি বা ভাওয়াল গড়ের বিভিন্ন শুটিং স্পটে নিয়ে পর পর কয়েক দিন রাখা হয়। এ সময় ভিডিও নির্মাতারা তাদের পরিচিত মহলের বিভিন্নজনের মনোরঞ্জনে এসব মেয়েকে বাধ্য করে।

গেল বছর ২৭ ডিসেম্বর গাজীপুরের টঙ্গীতে টিকটক তৈরির কথা বলে এক কিশোরীকে দলবেঁধে ধর্ষণের ঘটনায় দুই কিশোরকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশ জানায়, নির্যাতিতা ওই কিশোরী টিকটক ভিডিও তৈরি করত। পরে সে মেসেঞ্জার গ্রুপ খুলে বিভিন্ন স্থানে থাকা বন্ধুদের একসঙ্গে টিকটক তৈরির প্রস্তাব দেয়। এরই সূত্রে ওই কিশোরী নানার বাড়ি যাওয়ার কথা বলে ২৩ ডিসেম্বর বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। পুলিশ আরও জানায়, তিন দিন একটি কক্ষে আটকে রেখে দলবেঁধে ধর্ষণের পর তাকে উদ্ধার করা হয়। ভিডিও তৈরির প্রলোভনে আটকে রেখে টানা ১১ দিন ধরে চার কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে রাজধানীর কুড়িল থেকে রসুল হৃদয় (২৪) নামে এক তরুণকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গত বছর ২৮ সেপ্টেম্বর বিকালে ভাটারা থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনারের (ডিসি) কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এক দল কিশোর-কিশোরীকে নিয়ে অভিযুক্ত হৃদয় টিকটক ও লাইকির জন্য ভিডিও বানাত। তাদের মধ্যে পাঁচ কিশোরী চলতি মাসের ১৬ থেকে ২০ তারিখের মধ্যে হৃদয়ের কুড়িলের বাসায় আসে। এই পাঁচ কিশোরীর মধ্যে চারজনকে একাধিকবার ধর্ষণ করে হৃদয়। পরে এক কিশোরী থানায় মামলা করলে হৃদয়কে গ্রেফতার করে পুলিশ।

ইন্টারনেটে নানা রকম হয়রানির বিষয়ে প্রশাসনিক সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দিতেই গত বছরের ৫ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত সাইবার পুলিশ সেন্টারের ফেসবুক পেজে ২৯ হাজার ৪০৩টি অভিযোগ জমা পড়ে। এ ছাড়া ফোনে অভিযোগ করেন আরও ৩৮ হাজার ৬১০ জন ভুক্তভোগী। এর মধ্যে হয়রানির অভিযোগ ৩৬৫টি। এসব ঘটনায় মামলা হয়েছে ১৮২টি। মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে ১১৮টি। বাকিগুলোর তদন্ত চলছে। সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টারের কর্মকর্তারা বলছেন, দেশের ৬৮ শতাংশ নারী সাইবার স্পেসে নানাভাবে হয়রানির শিকার হন। সাইবার বুলিংয়ের শিকার হওয়া এসব নারীর প্রায় সবাই তরুণী।

ঢাকা মহানগর পুলিশের সাইবার অপরাধ বিভাগের আরেক পরিসংখ্যান সূত্রে জানা যায়, গত চার বছরে সাইবার ক্রাইম ইউনিটে প্রায় ৫ হাজার অভিযোগ জমা পড়ে। এর মধ্যে গত ছয় মাসে প্রায় ২ হাজার লিখিত অভিযোগ জমা পড়েছে। এতে তদন্তে নেমে হিমশিম খেতে হচ্ছে পুলিশকে। এর পাশাপাশি প্রতিবছর এ-সংক্রান্ত মামলার সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। শেষ ১০ মাসে সাইবার অপরাধ সংক্রান্ত ১ হাজার ৬৩৫টি মামলা হয় বলেও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প
বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ
মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ
‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়
মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী
বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী
লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা