শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ জুন, ২০২১ আপডেট:

বিশ্বে প্রশংসার আসনে শেখ হাসিনা

করোনা মোকাবিলায় সাফল্য, বিশ্বদরবারে নিপীড়িত মানুষের পক্ষে সরব উপস্থিতি
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বে প্রশংসার আসনে শেখ হাসিনা

চলমান করোনা মহামারীতেও বিশ্বদরবারে সরব উপস্থিতি রয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। করোনাভাইরাসের ভয়াবহতা মোকাবিলা করেও বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে তাঁর ভূমিকা প্রশংসা কুড়াচ্ছে বিশ্বনেতাদের। একই সঙ্গে উন্নত দেশগুলোর ভ্যাকসিন যুদ্ধের মধ্যেই বাংলাদেশের বিপুল পরিমাণ বিভিন্ন ধরনের ভ্যাকসিন সংগ্রহ ও প্রয়োগ তাক লাগিয়ে দিয়েছে অনেককেই। করোনাভাইরাস মোকাবিলায় কেবল দেশের মধ্যেই উদ্যোগ নিয়ে থেমে থাকেননি, বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক উদ্যোগ নিয়েও তিনি প্রশংসিত হয়েছেন। পাশাপাশি বিশ্বের নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর একের পর এক বক্তব্য ও প্রস্তাব দৃষ্টি কেড়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের মতে, করোনাভাইরাস মহামারীতে সৃষ্ট নজিরবিহীন সংকট মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সামনে থেকে দৃঢ়তার সঙ্গে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। এ দুর্যোগ কাটিয়ে উঠতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের যে দায়বদ্ধতা আছে তার প্রতিও তিনি অবিচল এবং একই সঙ্গে অন্য অংশীদারদের কাছ থেকেও দায়িত্বপূর্ণ আচরণের প্রত্যাশা করছে বাংলাদেশ। শুধু তাই নয়, স্বাধীনতার আগে ও পরে বঙ্গবন্ধুর কূটনৈতিক ধীশক্তি ও দূরদর্শিতার যোগ্য উত্তরাধিকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক কূটনীতির ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। শান্তিপূর্ণভাবে বিবাদ মীমাংসা, আঞ্চলিক সংযোগ স্থাপনের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচন, জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশসমূহের নেতৃত্ব প্রদান, মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত লাখ লাখ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে মানবিক কারণে আশ্রয় প্রদান- এ বিষয়গুলো প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ়তা ও দূরদর্শিতার পরিচয় বহন করে। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে পৃথিবীর অনেক প্রখ্যাত নেতা এসব বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করেছেন। এখনো বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতেরা যখনই কোনো বিশ্বনেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যাচ্ছেন তখনই তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বের প্রশংসা করছেন।

জানা যায়, জেনেভায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোস্তাফিজুর রহমান গত সপ্তাহে ভ্যাটিকান সিটির রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব নিতে গেলে আর্চ বিশপ পোপ ফ্রান্সিস বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় প্রধানমন্ত্রীর দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বেরর অকুণ্ঠ প্রশংসা করেন। ইতালিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. শামীম আহসান গত শুক্রবার জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থায় (এফএও) স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে পরিচয়পত্র প্রদান করতে গেলে মহাপরিচালক চু ডংইউ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করেন। বিশ্বের শীর্ষ ১০টি জনবহুল দেশের একটি হওয়ার পরও বাংলাদেশের ১৬৫ মিলিয়ন মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বের ব্যাপক প্রশংসা করেন এফএও মহাপরিচালক। কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলতৃণ, শুধু করোনা মোকাবিলা নয়, বিশ্বের অপরিহার্য অন্যান্য বিষয়েও সরব রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শারীরিকভাবে উপস্থিতি ছাড়াই ভার্চুয়ালি আয়োজিত বিভিন্ন ফোরামে নিয়মিত সংযুক্ত হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। সর্বশেষ রবিবার তিনি আগামী প্রজন্মের সবুজ ভবিষ্যতের জন্য তিন দফা উপস্থাপন করেছেন। ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের (সিভিএফ) চেয়ারম্যান এবং গ্লোবাল সেন্টার ফর এডাপটেশনের দক্ষিণ এশীয় কার্যালয়ের আয়োজক হিসেবে শেখ হাসিনা পার্টনারিং ফর গ্রিন গ্রোথ অ্যান্ড দ্য গ্লোবাল গোলস ২০৩০-পিফোরজির সিউল সম্মেলনে এ তিন দফা উপস্থাপন করেন।

গত মাসের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী উন্নয়নশীল মুসলিম দেশগুলোর জোট ডি-৮-এর সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। আগামী দুই বছর তিনি এ পদে দায়িত্ব পালন করবেন। বাংলাদেশ, মিসর, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, মালয়েশিয়া, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান ও তুরস্কের সমন্বয়ে গঠিত ডি-৮-এ ১৯৯৯ সালেও এক দফায় সভাপতিত্ব করেছেন শেখ হাসিনা। এপ্রিলের শেষে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বিশ্বনেতাদের সামনে চার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আয়োজিত জলবায়ুবিষয়ক দুই দিনব্যাপী ‘লিডারস সামিটে’ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় কার্বন নিঃসরণ কমানো, জলবায়ুর ক্ষতি প্রশমন ও পুনর্বাসনে বার্ষিক ১০০ বিলিয়ন ডলার ফান্ড নিশ্চিত করা এবং পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির দিকে বেশি মনোযোগী হওয়ার কথা বলেন তিনি।

গত সেপ্টেম্বরে পৃথিবী ও মানব জাতির সুরক্ষায় জীববৈচিত্র্য রক্ষায় চারটি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দফতরে অনুষ্ঠিত বায়োডাইভারসিটি সামিটে জীববৈচিত্র্য রক্ষার তাগিদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা কেবল অন্য প্রজাতি বিলুপ্তির কারণ হচ্ছি না, বর্তমান কর্মকান্ড পরিবর্তন না হলে প্রকৃতপক্ষে মানব জাতিই চূড়ান্ত বিলুপ্তির দিকে এগিয়ে যাবে। তাই পৃথিবী ও আমাদের অস্তিত্ব রক্ষায় অবশ্যই পদক্ষেপ নিতে হবে।’ একই সময়ে ওয়ার্ল্ড উইমেন কনফারেন্সেও সোচ্চার ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ভার্চুয়ালি রাখা বক্তব্যে ২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশে কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ ৫০-৫০-এ উন্নীত করার অঙ্গীকারের পাশাপাশি নারীর সমতা, ক্ষমতায়ন ও অগ্রগতি নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অঙ্গীকার নবায়ন ও প্রচেষ্টা জোরদারেরও আহ্বান জানান তিনি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, গত বছর বিশ্ব যখন করোনা মহামারীতে কাঁপছিল তখন করোনার ভ্যাকসিন উদ্ভাবনের আন্তর্জাতিক উদ্যোগেও অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। তখনই ‘গ্লোবাল সিটিজেন’ তহবিলে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার দেয় বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সব সময়ই সাম্য, ন্যায় ও জাতীয় মালিকানার নীতিকে গুরুত্ব দিয়ে আসছে। তাই সবাই যেন ভ্যাকসিন পায বা যাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তারা যেন তা পায়, একজনও যেন বাদ না পড়ে তা নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি প্রয়াস নিয়েছেন। পাশাপাশি করোনাভাইরাসের অর্থনৈতিক বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর জন্য তহবিল গঠনের ক্ষেত্রেও উদ্যোগ নেন প্রধানমন্ত্রী। তখন ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে করোনা প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় বিশ্বকে পাঁচ দফা প্রস্তাব দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লেখেন, ‘বিশ্ব এক অজানা এবং অদেখা শত্রুর বিরুদ্ধে আজ লড়াই করছে। এ শত্রুর কোনো সীমানাবোধ নেই, নেই কোনো শ্রেণিবোধ। সবচাইতে দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো আমাদের ব্যবস্থাপনার ত্রুটিগুলো দেখিয়ে দিচ্ছে এ শত্রু। এমন অবস্থায় বিচ্ছিন্ন হয়ে নয় বরং পরস্পরকে সহযোগিতার মাধ্যমে এ কভিড-১৯-এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে জয়ী হতে পারব আমরা।’ প্রায় এক বছর আগে বৈষম্য দূর করতে নতুন করে ভাবতে বলা শেখ হাসিনার নেতৃত্ব বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা সচল রেখে নিজের সাফল্য দেখালেও বিশ্বের অনেক দেশ তা পারেনি। ব্রিটিশ দৈনিক দ্য গার্ডিয়ানে ‘ফাইটিং সাইক্লোন্স অ্যান্ড করোনাভাইরাস : হাউ উই এভাকুয়েটেড ডিউরিং আ প্যানডেমিক’ শিরোনামে এক নিবন্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লিখেছেন, ‘বাংলাদেশ সুপার-সাইক্লোন আম্ফান এবং কভিড-১৯-এর মতো দুটি বিপদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে। আমরা অন্যদের একই রকম বিপদ মোকাবিলায় পাঠ দিতে পারি।’

প্রশংসায় ভারতীয় গণমাধ্যম : ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য প্রিন্টে প্রকাশিত এক কলামে বলা হয়েছে, ‘ক্রমাগত অগ্রসরমাণ অর্থনৈতিক সক্ষমতা নিয়ে বিশ্বজুড়ে প্রশংসা কুড়িয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সরকার। এমনকি চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে পরিচিত পাকিস্তানও এখন বাংলাদেশের এ অভাবনীয় সাফল্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ।’ এতে বলা হয়, মহামারীর এ সংকটময় মুহূর্তে কভিড মোকাবিলায় ভারতকে ত্রাণ এবং শ্রীলঙ্কাকে ডলার সহায়তা দেওয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশ তার অর্থনৈতিক অগ্রগতি প্রদর্শন করছে। একই সঙ্গে একে প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে মিত্রতা জোরদারে ব্যবহার করছে ঢাকা। ২০১৯ সালে ইস্টার সানডের সময় শ্রীলঙ্কায় সিরিজ বোমা হামলা ও তাতে শত শত মানুষের প্রাণহানির পর গভীর সংকটে পড়ে শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি। এরপর মহামারী করোনাভাইরাস আঘাত হানার পর দেশটির অর্থনীতিতে বিপর্যয় দেখা দেয়। এ মহামারী দেশটির পর্যটন খাত লন্ডভন্ড করে দিয়েছে। একই সঙ্গে ধুঁকতে শুরু করে অন্যান্য খাতও। এমন সময় পাশে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। তাই বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানিয়েছে শ্রীলঙ্কা। অন্যদিকে মহামারী করোনার দ্বিতীয় দফার প্রকোপে বিপর্যস্ত ভারতে যে ৪০টি দেশ নানাভাবে ত্রাণ সহায়তা পাঠিয়েছে তার একটি বাংলাদেশ। ১৮ মে ঢাকা ভারতকে বিভিন্ন অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ আর কভিড সুরক্ষা সরঞ্জামের ২ হাজার ৬৭২ বক্স হস্তান্তর করে। এর আগে ৬ মে ঢাকা করোনা চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধ রেমডেসিভিরের ১০ হাজার ডোজ ভারতকে সহায়তা হিসেবে দেয়। বিশ্বব্যাংকে পাকিস্তানবিষয়ক সাবেক উপদেষ্টা আবিদ হাসান বলেছেন, ‘আগামীতেও যদি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এ হারে হতে থাকে তাহলে ২০৩০ সালে বাংলাদেশ ইকোনমিক পাওয়ার হাউসে পরিণত হবে। তখন পাকিস্তান যে বাংলাদেশের কাছে সাহায্যের জন্য হাত বাড়াবে সে সম্ভাবনা যথেষ্ট।’

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন