শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ জুন, ২০২১ আপডেট:

হাজারো নারী গুমরে কাঁদে

ফেসবুক টুইটার ইউটিউবের মতো সামাজিক মাধ্যম এখন ভয়ংকর, টিকটক লাইকি ও বিভিন্ন অ্যাপসে হয় সর্বনাশ, যোগাযোগের সূত্র ধরে করা হয় অডিও ভিডিও ব্ল্যাকমেলিং
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
হাজারো নারী গুমরে কাঁদে

ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউবের মতো সামাজিক মাধ্যমগুলো এখন আর সামাজিক নেই। এসব এখন অসামাজিক কার্যকলাপসহ ভয়ংকর সব অপরাধ সংঘটনের প্ল্যাটফরমে পরিণত হয়েছে। টিকটক, লাইকি, নানা গেম অ্যাপসের ফাঁদে সর্বস্ব হারিয়েও জিম্মি থাকছে নারী-পুরুষ। এসব নেট যোগাযোগের সূত্র ধরে পরিচিতি, অডিও, ভিডিও রেকর্ডসহ নানারকম ব্ল্যাকমেলিংয়ের নির্মম শিকার হচ্ছেন অনেকেই। দিনের পর দিন ব্যক্তি পর্যায়ে, কখনো সংঘবদ্ধ চক্রের প্রতারণামূলক নিপীড়নের মুখে অনেকের সংসার ভেঙেছে, ধ্বংস হয়ে গেছে তাদের পারিবারিক ও সামাজিক জীবন। সীমাহীন যন্ত্রণা থেকে রেহাই পেতে অনেকে প্রাণ বিসর্জন দিতেও বাধ্য হয়েছেন। তবে এর ফাঁদে সবচেয়ে বেশি পড়ছে নারীরা। কাউকে বলতে পারে না। একা নিভৃতে গুমরে কাঁদে এমন হাজারো নারী।

সংশ্লিষ্টরা বলছে, সামাজিক মাধ্যমগুলোতে ব্যক্তি উদ্যোগের পাশাপাশি বিভিন্ন গ্রুপের মাধ্যমে সংঘবদ্ধভাবে করা হচ্ছে নানা অপকর্ম। আর এসবের শিকার হচ্ছেন নারী-পুরুষ উভয়েই। এসব অপকর্মে অনেক সময় নারীদেরই ফাঁদ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। আবার অনেকক্ষেত্রে পুরুষ নারীর সমন্বয়েই গড়ে ওঠে সংঘবদ্ধ চক্র। সামাজিক মাধ্যমগুলোতে বিভিন্নভাবে সংঘটিত হচ্ছে সাইবার অপরাধ। লাইভ ভিডিও, ছবির ট্রল বা বিকৃতকরণ, সাধারণ ভিডিওসহ নানা উপায়ে হেনস্তা করা হচ্ছে ব্যবহারকারীদের। আর ব্ল্যাকমেলের মতো গুরুতর অপরাধও সংঘটিত হচ্ছে অহরহ। প্রেম ভালোবাসার সম্পর্কে জড়িয়ে থাকা যুগলদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের ছবি-ভিডিও নিজেদের মধ্যে শেয়ার করার ঘটনা নতুন নয়। পরবর্তীতে সম্পর্ক খারাপ হয়ে গেলে সেগুলোকেই পুঁজি করে শুরু হয় ব্ল্যাকমেল। আবার মেয়ে হয়ে আরেক মেয়ের সঙ্গে ফেসবুকে বন্ধুত্ব তৈরি করে সেই মেয়েকেও ফেলা হচ্ছে ফাঁদে। পরিচিতি ও সম্পর্কের সূত্রে সরলতার সুযোগ নিয়ে অথবা ভয়-ভীতি দেখিয়ে তাদের গোপন ভিডিও ধারণ করে জিম্মি করা হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক ও অনৈতিক সুবিধা হাতিয়ে নিচ্ছে ভিডিও ধারণকারীরা। প্রতিদিনই পুলিশের কাছে এসব বিষয়ে শতাধিক অভিযোগ জমা পড়ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্রগুলো বলছে, নিজের ঘরে, রাস্তা-ঘাটে, নিজের অজান্তে গোপন ভিডিও ধারণের শিকার হয়ে হাজার হাজার মানুষ জিম্মিদশায় পড়ছে। সামাজিক অবক্ষয়ে এই অপরাধটি মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ছে। শিশু-কিশোরদের নিয়ে অভিভাবকদের দুশ্চিন্তা বাড়ছে।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, পারিবারিক বন্ধন দুর্বল হয়ে যাওয়া, প্রযুক্তির অপব্যবহার এবং অপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়ার কারণে সাইবার অপরাধ পাল্লা দিয়ে বেড়েই চলেছে। প্রতারকদের ফাঁদে পড়া মানুষ তাদের অনৈতিক চাওয়া পাওয়া পূরণে রাজি না হলে তার কপালে যে কী ধরনের দুর্গতি নেমে আসে তা ভুক্তভোগী ছাড়া কারও বোঝার উপায় নেই। প্রথমে তার অডিও ভিডিও ক্লিপ পাঠানো হয় পরিবারে এবং ঘনিষ্ঠ আত্মীয়স্বজনের কাছে। এতেও সুবিধা না মিললে ভুক্তভোগীর স্কুল, কলেজে, ভার্সিটি কিংবা কর্মস্থলে জনে জনে ছড়িয়ে দেওয়া হয় আপত্তিকর ভিডিওচিত্র। এসব ক্ষেত্রে প্রকৃত ভিডিওচিত্রই যে ছড়িয়ে দেওয়া হয় তা নয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ব্লুফিল্মের নগ্ন দৃশ্যাবলির সঙ্গে চেহারা জুড়ে সুপার ইম্পোজ করা ভিডিওচিত্রও ভাইরাল করা হয়। এমন পরিস্থিতির শিকার নারী পুরুষের অবস্থা কী দাঁড়ায় তা সহজেই অনুমান করা সম্ভব। তার শিক্ষা জীবনের ইতি ঘটে, চাকরি ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়, সামাজিক যোগাযোগ এমনকি আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ পর্যন্ত বন্ধ হয়ে যায় পুরোপুরি। টানা ঘরবন্দী থাকাবস্থায় রীতিমতো মানসিক রোগীতে পরিণত হওয়ার অসংখ্য উদাহরণ রয়েছে।

সম্পর্কের সূত্র ধরে ঘনিষ্ঠ মেলামেশার দৃশ্যাবলি গোপনে ভিডিও করে তা প্রতারণামূলক কাজে ব্যবহারের অভিযোগ তুলে গেল পাঁচ মাসেই দেশে চার শতাধিক মামলা দায়েরের খবর পাওয়া গেছে। রাজধানী ঢাকাতেই এ ধরনের মামলা হয়েছে প্রায় দেড়শটি। তবে এর চেয়েও কয়েক গুণ বেশি ভুক্তভোগী রয়েছেন যারা লোকলজ্জার ভয়ে থানা, পুলিশ, মামলা থেকে বিরত রয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার কেবল এক দিনেই সাতটি অভিন্ন ঘটনার উদাহরণ মিলেছে। বৃহস্পতিবার (২৭ মে) নেত্রকোনা ও কুষ্টিয়ায় দুই গৃহবধূ, গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়ার ও কালিয়াকৈরে দুই স্কুলছাত্রী, চট্টগ্রামে কিশোরী, রাজধানীর মিরপুরে এক তরুণী এবং পঞ্চগড়ে এক এনজিও কর্মীর গোপন ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার বিষয়ে থানা-পুলিশ হয়েছে। এভাবেই বছরের পর বছর ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গোপন অডিও-ভিডিও ফাঁস করে নাগরিকদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা হুমকির মুখে ফেলছে সুযোগ সন্ধানীরা।

ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের আওতাধীন সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম ইউনিটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের সাইবার অপরাধ দ্রুত তদন্তপূর্বক অপরাধীদের চিহ্নিত করা সম্ভব হয়। এক্ষেত্রে তাদের সফলতায় অনেক ভুক্তভোগী কাক্সিক্ষত সুরাহাও পাচ্ছেন। কিন্তু ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন, ঢাকার বাইরে সংঘটিত অনেক সাইবার অপরাধের বিরুদ্ধে নেওয়া আইনি পদক্ষেপে তেমন কোনো সুফল মেলে না। ডিএমপির সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম ডিভিশনের এসব অপরাধ তদন্তে সক্ষমতা থাকলেও ঢাকার বাইরে পুলিশের তেমন একটা দক্ষতা নেই বললেই চলে। ফলে ভুক্তভোগীর আইনি পদক্ষেপ তদন্তের নামে অদক্ষতার জের বইতে হয় মাসের পর মাস।

ভুক্তভোগীদের হতাশা আর চাপা দীর্ঘশ্বাস : গত চার বছরে সাইবার অপরাধ সংক্রান্ত নিপীড়ন নির্যাতনের পাঁচ সহস্রাধিক অভিযোগের মধ্যে সরাসরি ১ হাজার ৬৩৫টি অভিযোগ মামলা হিসেবে রেকর্ড হয়েছে। তাছাড়া সাইবার পুলিশ সেন্টারের ফেসবুক পেজে আরও ৩৮ হাজার ৬১০ জন ভুক্তভোগী অভিযোগ করেছেন। এর মধ্যে শতকরা প্রায় ৭০ জন ভুক্তভোগীই হচ্ছেন নারী। বেশ কয়েকজন ভুক্তভোগীর সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের সীমাহীন হতাশা আর দীর্ঘশ্বাসই শোনা গেছে। রাজধানীর খিলগাঁও থানার গোড়ান এলাকার অধিবাসী স্থানীয় গার্লস হাইস্কুলের নবম শ্রেণির এক ছাত্রী আরও তিন বছর আগে সাইবার অপরাধের শিকার হয়। তিনি এ ব্যাপারে যথারীতি মামলা করেছেন, আসামি গ্রেফতার হয়ে বেশ কিছুদিন হাজতবাসের পর জামিনে বেরিয়ে এসেছে। মামলায় অভিযুক্তের সাজা হওয়ার ব্যাপারেও আশাবাদী ওই ছাত্রী। কিন্তু ওই ছাত্রী চরম হতাশার সঙ্গে জানান, আসামির শাস্তি হওয়া না হওয়ায় তার কোনো স্বস্তি নেই, কারণ, তার নিজের জীবনের সবকিছুই তো শেষ হয়ে গেছে। ওই ঘটনার পর তিন তিনটি স্কুল পাল্টিয়েও সে আর পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারেনি। আত্মীয়স্বজনের নানা টিপ্পনির পাশাপাশি নিজ পরিবারের কাছেও সে বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

সাভারের আরেক ছাত্রী নিজের সর্বস্ব হারিয়েও ফেসবুকের ব্ল্যাকমেলিং থেকে রেহাই পাননি। ফেসবুক বন্ধু নামের প্রতারক যেভাবে চেয়েছে সে ভাবেই ব্যবহৃত হয়েছে দশম শ্রেণির ছাত্রীটি। সবশেষে নিজের এবং ঘরে রাখা মায়ের স্বর্ণালঙ্কার চুরি করেও তুলে দিয়েছে প্রতারকের হাতে। তারপরও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজের আপত্তিকর নানা ছবির প্রচারণা দেখতে পেয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে বাধ্য হয়েছে। রাজধানীর উত্তরায় পর্নোগ্রাফির শিকার এক তরুণী বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা হিসেবে চাকরির পাশাপাশি পড়াশোনা করতেন প্রাইভেট ভার্সিটিতে। এক প্রভাষকের প্রেমে সাড়া দিয়েই তার সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। প্রেমিকের সঙ্গে নানা অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি, ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর পাতায় পাতায়। এ ঘটনায় প্রেমিকও ছেড়ে গেছে তাকে, বন্ধ হয়ে গেছে পড়াশোনা। শিক্ষানবিশ হিসেবে যোগ দেওয়া ব্যাংকের চাকরিও হারিয়েছেন তিনি। অবশেষে পরিবারের সদস্যদের ধারাবাহিক বৈরী আচরণের মুখে ওই তরুণী তারই এক ফুফাতো বোনের বস্তি সাদৃশ্য বাসায় কোনোমতে মাথাগুঁজে পড়ে আছেন। তিনি বলেন, সাইবার অপরাধের শিকার নারীদের দুর্বিষহ জীবন অন্য কেউ বুঝবে না, সেখানে সব হারানো নারীদের গুমরে কান্না ছাড়া আর কিছুই নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম্বোয় সিরিজ মীমাংসার টেস্ট আজ শুরু
কলম্বোয় সিরিজ মীমাংসার টেস্ট আজ শুরু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি ১ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি ১ জুলাই
দাবি আদায়ে আন্দোলনে অনড় চারটি পক্ষ
দাবি আদায়ে আন্দোলনে অনড় চারটি পক্ষ
দাঁড়িপাল্লাসহ নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
দাঁড়িপাল্লাসহ নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
নিয়ন্ত্রণহীন আইনশৃঙ্খলা
নিয়ন্ত্রণহীন আইনশৃঙ্খলা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
সুনির্দিষ্ট তথ্যে দুর্নীতির মামলা
সুনির্দিষ্ট তথ্যে দুর্নীতির মামলা
বাংলাদেশে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চায় চীন
বাংলাদেশে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চায় চীন
ভ্রাতৃত্ববোধ-সম্প্রীতি শৃঙ্খলার চর্চায় ‘অলিম্পিক ডে’ রান
ভ্রাতৃত্ববোধ-সম্প্রীতি শৃঙ্খলার চর্চায় ‘অলিম্পিক ডে’ রান
স্বৈরাচারের ভিত নাড়িয়ে দেন আবু সাঈদ
স্বৈরাচারের ভিত নাড়িয়ে দেন আবু সাঈদ
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

১৬ মিনিট আগে | টক শো

গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু
আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ
ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫

৪৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!

৪৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫
সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!
বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ
চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪
চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়
হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না’
‘আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা