শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ জুন, ২০২১ আপডেট:

হাজারো নারী গুমরে কাঁদে

ফেসবুক টুইটার ইউটিউবের মতো সামাজিক মাধ্যম এখন ভয়ংকর, টিকটক লাইকি ও বিভিন্ন অ্যাপসে হয় সর্বনাশ, যোগাযোগের সূত্র ধরে করা হয় অডিও ভিডিও ব্ল্যাকমেলিং
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
হাজারো নারী গুমরে কাঁদে

ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউবের মতো সামাজিক মাধ্যমগুলো এখন আর সামাজিক নেই। এসব এখন অসামাজিক কার্যকলাপসহ ভয়ংকর সব অপরাধ সংঘটনের প্ল্যাটফরমে পরিণত হয়েছে। টিকটক, লাইকি, নানা গেম অ্যাপসের ফাঁদে সর্বস্ব হারিয়েও জিম্মি থাকছে নারী-পুরুষ। এসব নেট যোগাযোগের সূত্র ধরে পরিচিতি, অডিও, ভিডিও রেকর্ডসহ নানারকম ব্ল্যাকমেলিংয়ের নির্মম শিকার হচ্ছেন অনেকেই। দিনের পর দিন ব্যক্তি পর্যায়ে, কখনো সংঘবদ্ধ চক্রের প্রতারণামূলক নিপীড়নের মুখে অনেকের সংসার ভেঙেছে, ধ্বংস হয়ে গেছে তাদের পারিবারিক ও সামাজিক জীবন। সীমাহীন যন্ত্রণা থেকে রেহাই পেতে অনেকে প্রাণ বিসর্জন দিতেও বাধ্য হয়েছেন। তবে এর ফাঁদে সবচেয়ে বেশি পড়ছে নারীরা। কাউকে বলতে পারে না। একা নিভৃতে গুমরে কাঁদে এমন হাজারো নারী।

সংশ্লিষ্টরা বলছে, সামাজিক মাধ্যমগুলোতে ব্যক্তি উদ্যোগের পাশাপাশি বিভিন্ন গ্রুপের মাধ্যমে সংঘবদ্ধভাবে করা হচ্ছে নানা অপকর্ম। আর এসবের শিকার হচ্ছেন নারী-পুরুষ উভয়েই। এসব অপকর্মে অনেক সময় নারীদেরই ফাঁদ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। আবার অনেকক্ষেত্রে পুরুষ নারীর সমন্বয়েই গড়ে ওঠে সংঘবদ্ধ চক্র। সামাজিক মাধ্যমগুলোতে বিভিন্নভাবে সংঘটিত হচ্ছে সাইবার অপরাধ। লাইভ ভিডিও, ছবির ট্রল বা বিকৃতকরণ, সাধারণ ভিডিওসহ নানা উপায়ে হেনস্তা করা হচ্ছে ব্যবহারকারীদের। আর ব্ল্যাকমেলের মতো গুরুতর অপরাধও সংঘটিত হচ্ছে অহরহ। প্রেম ভালোবাসার সম্পর্কে জড়িয়ে থাকা যুগলদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের ছবি-ভিডিও নিজেদের মধ্যে শেয়ার করার ঘটনা নতুন নয়। পরবর্তীতে সম্পর্ক খারাপ হয়ে গেলে সেগুলোকেই পুঁজি করে শুরু হয় ব্ল্যাকমেল। আবার মেয়ে হয়ে আরেক মেয়ের সঙ্গে ফেসবুকে বন্ধুত্ব তৈরি করে সেই মেয়েকেও ফেলা হচ্ছে ফাঁদে। পরিচিতি ও সম্পর্কের সূত্রে সরলতার সুযোগ নিয়ে অথবা ভয়-ভীতি দেখিয়ে তাদের গোপন ভিডিও ধারণ করে জিম্মি করা হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক ও অনৈতিক সুবিধা হাতিয়ে নিচ্ছে ভিডিও ধারণকারীরা। প্রতিদিনই পুলিশের কাছে এসব বিষয়ে শতাধিক অভিযোগ জমা পড়ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্রগুলো বলছে, নিজের ঘরে, রাস্তা-ঘাটে, নিজের অজান্তে গোপন ভিডিও ধারণের শিকার হয়ে হাজার হাজার মানুষ জিম্মিদশায় পড়ছে। সামাজিক অবক্ষয়ে এই অপরাধটি মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ছে। শিশু-কিশোরদের নিয়ে অভিভাবকদের দুশ্চিন্তা বাড়ছে।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, পারিবারিক বন্ধন দুর্বল হয়ে যাওয়া, প্রযুক্তির অপব্যবহার এবং অপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়ার কারণে সাইবার অপরাধ পাল্লা দিয়ে বেড়েই চলেছে। প্রতারকদের ফাঁদে পড়া মানুষ তাদের অনৈতিক চাওয়া পাওয়া পূরণে রাজি না হলে তার কপালে যে কী ধরনের দুর্গতি নেমে আসে তা ভুক্তভোগী ছাড়া কারও বোঝার উপায় নেই। প্রথমে তার অডিও ভিডিও ক্লিপ পাঠানো হয় পরিবারে এবং ঘনিষ্ঠ আত্মীয়স্বজনের কাছে। এতেও সুবিধা না মিললে ভুক্তভোগীর স্কুল, কলেজে, ভার্সিটি কিংবা কর্মস্থলে জনে জনে ছড়িয়ে দেওয়া হয় আপত্তিকর ভিডিওচিত্র। এসব ক্ষেত্রে প্রকৃত ভিডিওচিত্রই যে ছড়িয়ে দেওয়া হয় তা নয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ব্লুফিল্মের নগ্ন দৃশ্যাবলির সঙ্গে চেহারা জুড়ে সুপার ইম্পোজ করা ভিডিওচিত্রও ভাইরাল করা হয়। এমন পরিস্থিতির শিকার নারী পুরুষের অবস্থা কী দাঁড়ায় তা সহজেই অনুমান করা সম্ভব। তার শিক্ষা জীবনের ইতি ঘটে, চাকরি ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়, সামাজিক যোগাযোগ এমনকি আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ পর্যন্ত বন্ধ হয়ে যায় পুরোপুরি। টানা ঘরবন্দী থাকাবস্থায় রীতিমতো মানসিক রোগীতে পরিণত হওয়ার অসংখ্য উদাহরণ রয়েছে।

সম্পর্কের সূত্র ধরে ঘনিষ্ঠ মেলামেশার দৃশ্যাবলি গোপনে ভিডিও করে তা প্রতারণামূলক কাজে ব্যবহারের অভিযোগ তুলে গেল পাঁচ মাসেই দেশে চার শতাধিক মামলা দায়েরের খবর পাওয়া গেছে। রাজধানী ঢাকাতেই এ ধরনের মামলা হয়েছে প্রায় দেড়শটি। তবে এর চেয়েও কয়েক গুণ বেশি ভুক্তভোগী রয়েছেন যারা লোকলজ্জার ভয়ে থানা, পুলিশ, মামলা থেকে বিরত রয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার কেবল এক দিনেই সাতটি অভিন্ন ঘটনার উদাহরণ মিলেছে। বৃহস্পতিবার (২৭ মে) নেত্রকোনা ও কুষ্টিয়ায় দুই গৃহবধূ, গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়ার ও কালিয়াকৈরে দুই স্কুলছাত্রী, চট্টগ্রামে কিশোরী, রাজধানীর মিরপুরে এক তরুণী এবং পঞ্চগড়ে এক এনজিও কর্মীর গোপন ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার বিষয়ে থানা-পুলিশ হয়েছে। এভাবেই বছরের পর বছর ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গোপন অডিও-ভিডিও ফাঁস করে নাগরিকদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা হুমকির মুখে ফেলছে সুযোগ সন্ধানীরা।

ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের আওতাধীন সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম ইউনিটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের সাইবার অপরাধ দ্রুত তদন্তপূর্বক অপরাধীদের চিহ্নিত করা সম্ভব হয়। এক্ষেত্রে তাদের সফলতায় অনেক ভুক্তভোগী কাক্সিক্ষত সুরাহাও পাচ্ছেন। কিন্তু ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন, ঢাকার বাইরে সংঘটিত অনেক সাইবার অপরাধের বিরুদ্ধে নেওয়া আইনি পদক্ষেপে তেমন কোনো সুফল মেলে না। ডিএমপির সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম ডিভিশনের এসব অপরাধ তদন্তে সক্ষমতা থাকলেও ঢাকার বাইরে পুলিশের তেমন একটা দক্ষতা নেই বললেই চলে। ফলে ভুক্তভোগীর আইনি পদক্ষেপ তদন্তের নামে অদক্ষতার জের বইতে হয় মাসের পর মাস।

ভুক্তভোগীদের হতাশা আর চাপা দীর্ঘশ্বাস : গত চার বছরে সাইবার অপরাধ সংক্রান্ত নিপীড়ন নির্যাতনের পাঁচ সহস্রাধিক অভিযোগের মধ্যে সরাসরি ১ হাজার ৬৩৫টি অভিযোগ মামলা হিসেবে রেকর্ড হয়েছে। তাছাড়া সাইবার পুলিশ সেন্টারের ফেসবুক পেজে আরও ৩৮ হাজার ৬১০ জন ভুক্তভোগী অভিযোগ করেছেন। এর মধ্যে শতকরা প্রায় ৭০ জন ভুক্তভোগীই হচ্ছেন নারী। বেশ কয়েকজন ভুক্তভোগীর সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের সীমাহীন হতাশা আর দীর্ঘশ্বাসই শোনা গেছে। রাজধানীর খিলগাঁও থানার গোড়ান এলাকার অধিবাসী স্থানীয় গার্লস হাইস্কুলের নবম শ্রেণির এক ছাত্রী আরও তিন বছর আগে সাইবার অপরাধের শিকার হয়। তিনি এ ব্যাপারে যথারীতি মামলা করেছেন, আসামি গ্রেফতার হয়ে বেশ কিছুদিন হাজতবাসের পর জামিনে বেরিয়ে এসেছে। মামলায় অভিযুক্তের সাজা হওয়ার ব্যাপারেও আশাবাদী ওই ছাত্রী। কিন্তু ওই ছাত্রী চরম হতাশার সঙ্গে জানান, আসামির শাস্তি হওয়া না হওয়ায় তার কোনো স্বস্তি নেই, কারণ, তার নিজের জীবনের সবকিছুই তো শেষ হয়ে গেছে। ওই ঘটনার পর তিন তিনটি স্কুল পাল্টিয়েও সে আর পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারেনি। আত্মীয়স্বজনের নানা টিপ্পনির পাশাপাশি নিজ পরিবারের কাছেও সে বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

সাভারের আরেক ছাত্রী নিজের সর্বস্ব হারিয়েও ফেসবুকের ব্ল্যাকমেলিং থেকে রেহাই পাননি। ফেসবুক বন্ধু নামের প্রতারক যেভাবে চেয়েছে সে ভাবেই ব্যবহৃত হয়েছে দশম শ্রেণির ছাত্রীটি। সবশেষে নিজের এবং ঘরে রাখা মায়ের স্বর্ণালঙ্কার চুরি করেও তুলে দিয়েছে প্রতারকের হাতে। তারপরও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজের আপত্তিকর নানা ছবির প্রচারণা দেখতে পেয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে বাধ্য হয়েছে। রাজধানীর উত্তরায় পর্নোগ্রাফির শিকার এক তরুণী বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা হিসেবে চাকরির পাশাপাশি পড়াশোনা করতেন প্রাইভেট ভার্সিটিতে। এক প্রভাষকের প্রেমে সাড়া দিয়েই তার সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। প্রেমিকের সঙ্গে নানা অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি, ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর পাতায় পাতায়। এ ঘটনায় প্রেমিকও ছেড়ে গেছে তাকে, বন্ধ হয়ে গেছে পড়াশোনা। শিক্ষানবিশ হিসেবে যোগ দেওয়া ব্যাংকের চাকরিও হারিয়েছেন তিনি। অবশেষে পরিবারের সদস্যদের ধারাবাহিক বৈরী আচরণের মুখে ওই তরুণী তারই এক ফুফাতো বোনের বস্তি সাদৃশ্য বাসায় কোনোমতে মাথাগুঁজে পড়ে আছেন। তিনি বলেন, সাইবার অপরাধের শিকার নারীদের দুর্বিষহ জীবন অন্য কেউ বুঝবে না, সেখানে সব হারানো নারীদের গুমরে কান্না ছাড়া আর কিছুই নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা